শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে কথা বলতে গেলে আমরা সব সময়ই বলি আমাদের ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী’। এ বাহিনী আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ফসল। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ বাহিনীর জন্ম।  মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জন, সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা, সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, মেগা প্রকল্পে অবকাঠামো উন্নয়নসহ এমন কোনো বিষয় নেই, যেখানে সেনাবাহিনী বা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান নেই। গত ১৬ বছরে দেশের সব প্রতিষ্ঠান এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আয়নাঘরের মতো একটি কলঙ্কও সেনাবাহিনীকে বহন করতে হচ্ছে। তার পরও সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। জুলাই বিপ্লবের পর ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম, সমাজমাধ্যমে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। প্রচার করা হচ্ছে নানা গাঁজাখুরি গালগল্প। আমাদের চৌকশ দেশরক্ষা বাহিনীর মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা তৈরির জন্য প্রতিবেশীরা এমনটি করছে-এটা সবাই বুঝতে পারি। কিন্তু ভারতের যে আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জুলাই বিপ্লব হলো, সে বিপ্লবের বিপ্লবীরা একই অ্যাজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন কার স্বার্থে? আমাদের সেনাবাহিনী, আমাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হলে কার লাভ, কার ক্ষতি? বিপ্লবীরা দেশের গর্ব, সেনাবাহিনী দেশের অহংকার। তাহলে কেন এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হলো? সমাজের দায়িত্বশীল প্রতিটি মানুষের অনুধাবন করা উচিত, কতদূর তিনি যাবেন, কোথায় গিয়ে থামবেন। কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়। এ বোধ যার থাকবে না, তার পক্ষে দায়িত্বশীল নাগরিক, দায়িত্বশীল বিপ্লবী, দায়িত্বশীল নেতা হওয়া সম্ভব না।

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় বিপ্লব ছিল স্বাধীনতাযুদ্ধ।  রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করলেও সেনাবাহিনীর মেজর জিয়াউর রহমানকেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হয়েছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনমুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানে বন্দি, দলের অন্য নেতারা যখন ভারতে তখন মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। সেই ক্রান্তিলগ্নে এক মেজর জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের বার্তা দিয়েছিল। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের মধ্যে ১০টির কমান্ডারই ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য। কোনো রাজনৈতিক নেতা কোনো সেক্টরের নেতৃত্ব দিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের চেয়ে বড় বিপ্লব বাংলাদেশে আর হয়নি। ওই বিপ্লবের পর অনেক প্রতিবিপ্লব ও ষড়যন্ত্র বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে। প্রতিটি প্রতিবিপ্লব নস্যাতে সেনাবাহিনীর ইতিবাচক ভূমিকা ছিল। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তাঁরই প্রিয়ভাজন খন্দকার মোশতাক আহমদ। তিনি ক্ষমতা দখলের পরেও অনেক প্রতিবিপ্লব হয়। একপর্যায়ে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকেই। তিনি সেদিন দায়িত্ব না নিলে দেশের অবস্থা কোন দিকে যেত তা সে সময় কারও পক্ষেই অনুমান করা সহজ ছিল না।

ক্ষমতা দখলের ঘটনায় সেনাবাহিনীর দুর্নামও হয়েছে। তবে এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। আবার সেনাশাসককে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা করার নজিরও আমরা ১৯৯০ সালে প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৯০ সালে সেনাপ্রধান লে. জেনারেল নূরুদ্দীন খান যদি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার না করতেন তাহলে গণ অভ্যুত্থানে ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকারের পতন না-ও হতে পারত। জুলাই বিপ্লবে জেনারেল ওয়াকার-উজ- জামান যদি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ না করতেন, তাহলে পরিস্থিতি অন্য কোনো দিকে মোড় নিতে পারত। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়, এটা তাঁর কোনো অপরাধ নয়। বরং আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও তিনি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ করে পেশাদার সৈনিক হিসেবে বিপ্লবের বিজয় ত্বরান্বিত করেছেন। তাঁর বাহিনীকে তিনি বিপ্লবীদের পক্ষভুক্ত করেছেন, এটা অবশ্যই সুবিবেচনার দাবিদার। সে কারণেই জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও জুলাই বিপ্লবের প্রথম সারির একজন বিপ্লবী। তিনি, তাঁর বাহিনী, বিমান ও নৌবাহিনীর যেসব সদস্য বিপ্লবে অংশ নিয়েছেন তারাও বিপ্লবীর মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিপ্লব এবং ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের মধ্যে বেশ কিছু বিষয়ে মিল আছে। আর অনেক বিষয়ে অমিলও রয়েছে। ১৯৭১ সালের বিপ্লবীরা দীর্ঘদিন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে, অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে নিউক্লিয়াস গঠন, স্বাধীন দেশের পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ এবং সর্বশেষ দেশবাসীকে একত্র করে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেন। ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত করেছেন। এ সংগ্রামে সরকারি গেজেট অনুযায়ী ৮৩৪ জন শহীদ ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হন। এ দুই বিপ্লবের মৌলিক মিল-অমিলের বিষয়গুলো হলো, ১৯৭১ সালের বিপ্লবে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং একটি লাল-সবুজ পতাকা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। আর ২০২৪ সালের বিপ্লবে অর্জিত হয়েছে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ। তবে ২০২৪-এর বিপ্লব অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা নয়। ফ্যাসিস্টমুক্ত হওয়া আর স্বাধীনতা অর্জন এক কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধের পর জাসদের জন্ম ও ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর জন্মের অনেক মিল আছে। ১৯৭১ সালে যে স্বপ্ন নিয়ে বিপ্লবীরা মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত করেছিলেন, সে স্বপ্ন পূরণে প্রথম সারির কিছু বিপ্লবীর মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছিল। সে কারণে হতাশ বিপ্লবীদের একটি অংশ দেশ স্বাধীনের মাত্র ১০ মাসের মধ্যে অর্থাৎ ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর সমাজবিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাসদ নামক নতুন রাজনৈতিক সংগঠনের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতি তখনকার যুবসমাজের ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা বিপ্লবের সাত মাসের মাথায় মধ্যপন্থার রাজনীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নামক রাজনৈতিক দলের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতিও তরুণ সমাজের আগ্রহ অনেক বেশি। অবশ্য এ দলটি গঠনের পেছনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ রয়েছে। জাসদের বিদ্রোহ ছিল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। ’২৪-এর জুলাই বিপ্লবীদের টার্গেটও ছিল আওয়ামী লীগ।

জাসদ ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটিতে বিজয়ী হয়। জুলাই বিপ্লবীদের নতুন দল এনসিপি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেখা যাক আগামী নির্বাচনে দেশবাসী কীভাবে তাদের গ্রহণ করেন। প্রতিষ্ঠার সময় জাসদের লক্ষ্য ছিল সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব করা। সেজন্য তারা শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে চেয়েছিল। ১৯৭৪ সালে জাসদের চিন্তায় কিছুটা পরিবর্তন আসে। নতুন চিন্তায় জাসদের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠে বিপ্লবী গণবাহিনী এবং এর বছরখানেক আগ থেকে অর্থাৎ ১৯৭৩ সাল থেকে সেনাবাহিনীর ভিতরে কাজ শুরু করে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা। বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনীর ভিতরে দলের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থাই ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সেনাবাহিনীর ভিতরে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান সফল করার জন্য কাজ করে। এরপর ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর জাসদ থেকে জন্ম নেয় বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ। সেই ভাঙন থেকে পরে জাসদ টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

বিপ্লবীদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন, পথচলা, রাজনৈতিক শত্রু একই হলেও জাসদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নতুন দলের নেতৃবৃন্দের অভিজ্ঞতা, মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও দূরদর্শিতার ক্ষেত্রে দূরত্ব অনেক বেশি। জাসদের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রায় সবাই স্বাধীনতাযুদ্ধের মতো একটি বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারা যখন ছাত্র তখনই জাতীয় নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। আর নতুন দলের নেতাদের অনেকের মধ্যেই জাতীয় নেতায় পরিণত হওয়ার যোগ্যতা, মেধার ঘাটতি এখনই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কোনো কোনো নেতার স্থূল মেধার কারণে পথচলার শুরুতেই দলকে হোঁচট খেতে হচ্ছে, যা দেশবাসীর প্রত্যাশিত ছিল না। গোটা পৃথিবীর রাজনীতি ও বিপ্লবের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিপ্লব আর রাজনীতি এক নয়। যে বিপ্লবীরা এ দুটো একই ফর্র্মুলায় বিবেচনা করেছেন তারাই দীর্ঘমেয়াদে ব্যর্থ হয়েছেন। বিপ্লব করতে সাহস প্রয়োজন হয়, জীবন বাজি রাখার মতো মানসিকতার প্রয়োজন হয়। আর রাজনীতির জন্য দরকার অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা।

বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে বিভাজন সৃষ্টি, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করা, সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার জন্য যারাই অপচেষ্টা চালিয়েছে তারা দীর্ঘ পথ চলতে পারেনি। এখন আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আছি। দেশে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা না থাকার কারণেই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল হিসেবে এ সরকার কাজ করছে। এ সরকার টেকসই গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছে। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, দেশের সশস্ত্র বাহিনীও তত বেশি শক্তিশালী হবে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আরও অনেক বেশি শক্তিশালী হোক, সেটা আমরা কামনা ও প্রত্যাশা করি। এর জন্য অনতিবিলম্বে নির্বাচন অভিমুখে যাত্রা করা দরকার। যতক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন না হবে, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠিত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত সেনাবাহিনী নিয়ে গুজব রটানোর কাজটি চলতেই থাকবে। আর এ গুজব রটনার কাজটি নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্যই করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সবাইকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত ২৪ সেপ্টেম্বর রয়টার্সের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে অঙ্গীকার করেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে যাতে নির্বাচন হতে পারে, সেজন্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো সম্পন্ন করতে এ সরকারকে সমর্থন করবেন। তাঁর ওই সাক্ষাৎকারের পর সরকারের ভিতরে নানা প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। ওই বক্তব্যের মর্মার্থ যারা বোঝার তারা ঠিকই বুঝেছেন। তিনি তাঁর অবস্থানে এখনো অবিচল আছেন। সে কারণেই সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর অপতথ্য প্রচার করে যারা নির্বাচন বিলম্বিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের সে অপচেষ্টায় কোনো কাজ হবে না। দেশের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে ১৮ মাস সময়ের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কারণ সেনাপ্রধান স্পষ্ট করে এ সরকারকে সমর্থন দেওয়ার একটি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, এটা সংশ্লিষ্ট সবার মনে রাখা দরকার।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক