শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে কথা বলতে গেলে আমরা সব সময়ই বলি আমাদের ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী’। এ বাহিনী আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ফসল। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ বাহিনীর জন্ম।  মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জন, সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা, সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, মেগা প্রকল্পে অবকাঠামো উন্নয়নসহ এমন কোনো বিষয় নেই, যেখানে সেনাবাহিনী বা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান নেই। গত ১৬ বছরে দেশের সব প্রতিষ্ঠান এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আয়নাঘরের মতো একটি কলঙ্কও সেনাবাহিনীকে বহন করতে হচ্ছে। তার পরও সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। জুলাই বিপ্লবের পর ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম, সমাজমাধ্যমে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। প্রচার করা হচ্ছে নানা গাঁজাখুরি গালগল্প। আমাদের চৌকশ দেশরক্ষা বাহিনীর মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা তৈরির জন্য প্রতিবেশীরা এমনটি করছে-এটা সবাই বুঝতে পারি। কিন্তু ভারতের যে আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জুলাই বিপ্লব হলো, সে বিপ্লবের বিপ্লবীরা একই অ্যাজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন কার স্বার্থে? আমাদের সেনাবাহিনী, আমাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হলে কার লাভ, কার ক্ষতি? বিপ্লবীরা দেশের গর্ব, সেনাবাহিনী দেশের অহংকার। তাহলে কেন এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হলো? সমাজের দায়িত্বশীল প্রতিটি মানুষের অনুধাবন করা উচিত, কতদূর তিনি যাবেন, কোথায় গিয়ে থামবেন। কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়। এ বোধ যার থাকবে না, তার পক্ষে দায়িত্বশীল নাগরিক, দায়িত্বশীল বিপ্লবী, দায়িত্বশীল নেতা হওয়া সম্ভব না।

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় বিপ্লব ছিল স্বাধীনতাযুদ্ধ।  রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করলেও সেনাবাহিনীর মেজর জিয়াউর রহমানকেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হয়েছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনমুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানে বন্দি, দলের অন্য নেতারা যখন ভারতে তখন মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। সেই ক্রান্তিলগ্নে এক মেজর জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের বার্তা দিয়েছিল। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের মধ্যে ১০টির কমান্ডারই ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য। কোনো রাজনৈতিক নেতা কোনো সেক্টরের নেতৃত্ব দিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের চেয়ে বড় বিপ্লব বাংলাদেশে আর হয়নি। ওই বিপ্লবের পর অনেক প্রতিবিপ্লব ও ষড়যন্ত্র বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে। প্রতিটি প্রতিবিপ্লব নস্যাতে সেনাবাহিনীর ইতিবাচক ভূমিকা ছিল। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তাঁরই প্রিয়ভাজন খন্দকার মোশতাক আহমদ। তিনি ক্ষমতা দখলের পরেও অনেক প্রতিবিপ্লব হয়। একপর্যায়ে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকেই। তিনি সেদিন দায়িত্ব না নিলে দেশের অবস্থা কোন দিকে যেত তা সে সময় কারও পক্ষেই অনুমান করা সহজ ছিল না।

ক্ষমতা দখলের ঘটনায় সেনাবাহিনীর দুর্নামও হয়েছে। তবে এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। আবার সেনাশাসককে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা করার নজিরও আমরা ১৯৯০ সালে প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৯০ সালে সেনাপ্রধান লে. জেনারেল নূরুদ্দীন খান যদি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার না করতেন তাহলে গণ অভ্যুত্থানে ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকারের পতন না-ও হতে পারত। জুলাই বিপ্লবে জেনারেল ওয়াকার-উজ- জামান যদি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ না করতেন, তাহলে পরিস্থিতি অন্য কোনো দিকে মোড় নিতে পারত। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়, এটা তাঁর কোনো অপরাধ নয়। বরং আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও তিনি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ করে পেশাদার সৈনিক হিসেবে বিপ্লবের বিজয় ত্বরান্বিত করেছেন। তাঁর বাহিনীকে তিনি বিপ্লবীদের পক্ষভুক্ত করেছেন, এটা অবশ্যই সুবিবেচনার দাবিদার। সে কারণেই জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও জুলাই বিপ্লবের প্রথম সারির একজন বিপ্লবী। তিনি, তাঁর বাহিনী, বিমান ও নৌবাহিনীর যেসব সদস্য বিপ্লবে অংশ নিয়েছেন তারাও বিপ্লবীর মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিপ্লব এবং ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের মধ্যে বেশ কিছু বিষয়ে মিল আছে। আর অনেক বিষয়ে অমিলও রয়েছে। ১৯৭১ সালের বিপ্লবীরা দীর্ঘদিন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে, অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে নিউক্লিয়াস গঠন, স্বাধীন দেশের পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ এবং সর্বশেষ দেশবাসীকে একত্র করে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেন। ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত করেছেন। এ সংগ্রামে সরকারি গেজেট অনুযায়ী ৮৩৪ জন শহীদ ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হন। এ দুই বিপ্লবের মৌলিক মিল-অমিলের বিষয়গুলো হলো, ১৯৭১ সালের বিপ্লবে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং একটি লাল-সবুজ পতাকা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। আর ২০২৪ সালের বিপ্লবে অর্জিত হয়েছে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ। তবে ২০২৪-এর বিপ্লব অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা নয়। ফ্যাসিস্টমুক্ত হওয়া আর স্বাধীনতা অর্জন এক কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধের পর জাসদের জন্ম ও ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর জন্মের অনেক মিল আছে। ১৯৭১ সালে যে স্বপ্ন নিয়ে বিপ্লবীরা মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত করেছিলেন, সে স্বপ্ন পূরণে প্রথম সারির কিছু বিপ্লবীর মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছিল। সে কারণে হতাশ বিপ্লবীদের একটি অংশ দেশ স্বাধীনের মাত্র ১০ মাসের মধ্যে অর্থাৎ ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর সমাজবিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাসদ নামক নতুন রাজনৈতিক সংগঠনের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতি তখনকার যুবসমাজের ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা বিপ্লবের সাত মাসের মাথায় মধ্যপন্থার রাজনীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নামক রাজনৈতিক দলের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতিও তরুণ সমাজের আগ্রহ অনেক বেশি। অবশ্য এ দলটি গঠনের পেছনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ রয়েছে। জাসদের বিদ্রোহ ছিল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। ’২৪-এর জুলাই বিপ্লবীদের টার্গেটও ছিল আওয়ামী লীগ।

জাসদ ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটিতে বিজয়ী হয়। জুলাই বিপ্লবীদের নতুন দল এনসিপি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেখা যাক আগামী নির্বাচনে দেশবাসী কীভাবে তাদের গ্রহণ করেন। প্রতিষ্ঠার সময় জাসদের লক্ষ্য ছিল সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব করা। সেজন্য তারা শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে চেয়েছিল। ১৯৭৪ সালে জাসদের চিন্তায় কিছুটা পরিবর্তন আসে। নতুন চিন্তায় জাসদের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠে বিপ্লবী গণবাহিনী এবং এর বছরখানেক আগ থেকে অর্থাৎ ১৯৭৩ সাল থেকে সেনাবাহিনীর ভিতরে কাজ শুরু করে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা। বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনীর ভিতরে দলের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থাই ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সেনাবাহিনীর ভিতরে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান সফল করার জন্য কাজ করে। এরপর ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর জাসদ থেকে জন্ম নেয় বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ। সেই ভাঙন থেকে পরে জাসদ টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

বিপ্লবীদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন, পথচলা, রাজনৈতিক শত্রু একই হলেও জাসদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নতুন দলের নেতৃবৃন্দের অভিজ্ঞতা, মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও দূরদর্শিতার ক্ষেত্রে দূরত্ব অনেক বেশি। জাসদের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রায় সবাই স্বাধীনতাযুদ্ধের মতো একটি বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারা যখন ছাত্র তখনই জাতীয় নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। আর নতুন দলের নেতাদের অনেকের মধ্যেই জাতীয় নেতায় পরিণত হওয়ার যোগ্যতা, মেধার ঘাটতি এখনই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কোনো কোনো নেতার স্থূল মেধার কারণে পথচলার শুরুতেই দলকে হোঁচট খেতে হচ্ছে, যা দেশবাসীর প্রত্যাশিত ছিল না। গোটা পৃথিবীর রাজনীতি ও বিপ্লবের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিপ্লব আর রাজনীতি এক নয়। যে বিপ্লবীরা এ দুটো একই ফর্র্মুলায় বিবেচনা করেছেন তারাই দীর্ঘমেয়াদে ব্যর্থ হয়েছেন। বিপ্লব করতে সাহস প্রয়োজন হয়, জীবন বাজি রাখার মতো মানসিকতার প্রয়োজন হয়। আর রাজনীতির জন্য দরকার অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা।

বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে বিভাজন সৃষ্টি, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করা, সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার জন্য যারাই অপচেষ্টা চালিয়েছে তারা দীর্ঘ পথ চলতে পারেনি। এখন আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আছি। দেশে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা না থাকার কারণেই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল হিসেবে এ সরকার কাজ করছে। এ সরকার টেকসই গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছে। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, দেশের সশস্ত্র বাহিনীও তত বেশি শক্তিশালী হবে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আরও অনেক বেশি শক্তিশালী হোক, সেটা আমরা কামনা ও প্রত্যাশা করি। এর জন্য অনতিবিলম্বে নির্বাচন অভিমুখে যাত্রা করা দরকার। যতক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন না হবে, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠিত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত সেনাবাহিনী নিয়ে গুজব রটানোর কাজটি চলতেই থাকবে। আর এ গুজব রটনার কাজটি নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্যই করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সবাইকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত ২৪ সেপ্টেম্বর রয়টার্সের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে অঙ্গীকার করেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে যাতে নির্বাচন হতে পারে, সেজন্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো সম্পন্ন করতে এ সরকারকে সমর্থন করবেন। তাঁর ওই সাক্ষাৎকারের পর সরকারের ভিতরে নানা প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। ওই বক্তব্যের মর্মার্থ যারা বোঝার তারা ঠিকই বুঝেছেন। তিনি তাঁর অবস্থানে এখনো অবিচল আছেন। সে কারণেই সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর অপতথ্য প্রচার করে যারা নির্বাচন বিলম্বিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের সে অপচেষ্টায় কোনো কাজ হবে না। দেশের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে ১৮ মাস সময়ের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কারণ সেনাপ্রধান স্পষ্ট করে এ সরকারকে সমর্থন দেওয়ার একটি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, এটা সংশ্লিষ্ট সবার মনে রাখা দরকার।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর