শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ে কথা বলতে গেলে আমরা সব সময়ই বলি আমাদের ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী’। এ বাহিনী আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ফসল। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ বাহিনীর জন্ম।  মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জন, সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা, সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, মেগা প্রকল্পে অবকাঠামো উন্নয়নসহ এমন কোনো বিষয় নেই, যেখানে সেনাবাহিনী বা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অবদান নেই। গত ১৬ বছরে দেশের সব প্রতিষ্ঠান এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আয়নাঘরের মতো একটি কলঙ্কও সেনাবাহিনীকে বহন করতে হচ্ছে। তার পরও সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। জুলাই বিপ্লবের পর ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম, সমাজমাধ্যমে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। প্রচার করা হচ্ছে নানা গাঁজাখুরি গালগল্প। আমাদের চৌকশ দেশরক্ষা বাহিনীর মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা তৈরির জন্য প্রতিবেশীরা এমনটি করছে-এটা সবাই বুঝতে পারি। কিন্তু ভারতের যে আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জুলাই বিপ্লব হলো, সে বিপ্লবের বিপ্লবীরা একই অ্যাজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন কার স্বার্থে? আমাদের সেনাবাহিনী, আমাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হলে কার লাভ, কার ক্ষতি? বিপ্লবীরা দেশের গর্ব, সেনাবাহিনী দেশের অহংকার। তাহলে কেন এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হলো? সমাজের দায়িত্বশীল প্রতিটি মানুষের অনুধাবন করা উচিত, কতদূর তিনি যাবেন, কোথায় গিয়ে থামবেন। কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়। এ বোধ যার থাকবে না, তার পক্ষে দায়িত্বশীল নাগরিক, দায়িত্বশীল বিপ্লবী, দায়িত্বশীল নেতা হওয়া সম্ভব না।

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় বিপ্লব ছিল স্বাধীনতাযুদ্ধ।  রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করলেও সেনাবাহিনীর মেজর জিয়াউর রহমানকেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হয়েছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনমুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানে বন্দি, দলের অন্য নেতারা যখন ভারতে তখন মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। সেই ক্রান্তিলগ্নে এক মেজর জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের বার্তা দিয়েছিল। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের মধ্যে ১০টির কমান্ডারই ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য। কোনো রাজনৈতিক নেতা কোনো সেক্টরের নেতৃত্ব দিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের চেয়ে বড় বিপ্লব বাংলাদেশে আর হয়নি। ওই বিপ্লবের পর অনেক প্রতিবিপ্লব ও ষড়যন্ত্র বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে। প্রতিটি প্রতিবিপ্লব নস্যাতে সেনাবাহিনীর ইতিবাচক ভূমিকা ছিল। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তাঁরই প্রিয়ভাজন খন্দকার মোশতাক আহমদ। তিনি ক্ষমতা দখলের পরেও অনেক প্রতিবিপ্লব হয়। একপর্যায়ে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয় স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকেই। তিনি সেদিন দায়িত্ব না নিলে দেশের অবস্থা কোন দিকে যেত তা সে সময় কারও পক্ষেই অনুমান করা সহজ ছিল না।

ক্ষমতা দখলের ঘটনায় সেনাবাহিনীর দুর্নামও হয়েছে। তবে এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করেছে। আবার সেনাশাসককে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা করার নজিরও আমরা ১৯৯০ সালে প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৯০ সালে সেনাপ্রধান লে. জেনারেল নূরুদ্দীন খান যদি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার না করতেন তাহলে গণ অভ্যুত্থানে ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকারের পতন না-ও হতে পারত। জুলাই বিপ্লবে জেনারেল ওয়াকার-উজ- জামান যদি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ না করতেন, তাহলে পরিস্থিতি অন্য কোনো দিকে মোড় নিতে পারত। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়, এটা তাঁর কোনো অপরাধ নয়। বরং আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও তিনি শেখ হাসিনার পক্ষ ত্যাগ করে পেশাদার সৈনিক হিসেবে বিপ্লবের বিজয় ত্বরান্বিত করেছেন। তাঁর বাহিনীকে তিনি বিপ্লবীদের পক্ষভুক্ত করেছেন, এটা অবশ্যই সুবিবেচনার দাবিদার। সে কারণেই জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও জুলাই বিপ্লবের প্রথম সারির একজন বিপ্লবী। তিনি, তাঁর বাহিনী, বিমান ও নৌবাহিনীর যেসব সদস্য বিপ্লবে অংশ নিয়েছেন তারাও বিপ্লবীর মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিপ্লব এবং ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের মধ্যে বেশ কিছু বিষয়ে মিল আছে। আর অনেক বিষয়ে অমিলও রয়েছে। ১৯৭১ সালের বিপ্লবীরা দীর্ঘদিন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে, অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে নিউক্লিয়াস গঠন, স্বাধীন দেশের পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ এবং সর্বশেষ দেশবাসীকে একত্র করে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেন। ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করে দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত করেছেন। এ সংগ্রামে সরকারি গেজেট অনুযায়ী ৮৩৪ জন শহীদ ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হন। এ দুই বিপ্লবের মৌলিক মিল-অমিলের বিষয়গুলো হলো, ১৯৭১ সালের বিপ্লবে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং একটি লাল-সবুজ পতাকা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। আর ২০২৪ সালের বিপ্লবে অর্জিত হয়েছে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ। তবে ২০২৪-এর বিপ্লব অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা নয়। ফ্যাসিস্টমুক্ত হওয়া আর স্বাধীনতা অর্জন এক কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধের পর জাসদের জন্ম ও ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর জন্মের অনেক মিল আছে। ১৯৭১ সালে যে স্বপ্ন নিয়ে বিপ্লবীরা মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত করেছিলেন, সে স্বপ্ন পূরণে প্রথম সারির কিছু বিপ্লবীর মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছিল। সে কারণে হতাশ বিপ্লবীদের একটি অংশ দেশ স্বাধীনের মাত্র ১০ মাসের মধ্যে অর্থাৎ ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর সমাজবিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাসদ নামক নতুন রাজনৈতিক সংগঠনের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতি তখনকার যুবসমাজের ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবীরা বিপ্লবের সাত মাসের মাথায় মধ্যপন্থার রাজনীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি নামক রাজনৈতিক দলের জন্ম দেন। এ দলটির প্রতিও তরুণ সমাজের আগ্রহ অনেক বেশি। অবশ্য এ দলটি গঠনের পেছনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ রয়েছে। জাসদের বিদ্রোহ ছিল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। ’২৪-এর জুলাই বিপ্লবীদের টার্গেটও ছিল আওয়ামী লীগ।

জাসদ ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটিতে বিজয়ী হয়। জুলাই বিপ্লবীদের নতুন দল এনসিপি এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেখা যাক আগামী নির্বাচনে দেশবাসী কীভাবে তাদের গ্রহণ করেন। প্রতিষ্ঠার সময় জাসদের লক্ষ্য ছিল সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব করা। সেজন্য তারা শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে চেয়েছিল। ১৯৭৪ সালে জাসদের চিন্তায় কিছুটা পরিবর্তন আসে। নতুন চিন্তায় জাসদের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠে বিপ্লবী গণবাহিনী এবং এর বছরখানেক আগ থেকে অর্থাৎ ১৯৭৩ সাল থেকে সেনাবাহিনীর ভিতরে কাজ শুরু করে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা। বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনীর ভিতরে দলের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থাই ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সেনাবাহিনীর ভিতরে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান সফল করার জন্য কাজ করে। এরপর ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর জাসদ থেকে জন্ম নেয় বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ। সেই ভাঙন থেকে পরে জাসদ টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

বিপ্লবীদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন, পথচলা, রাজনৈতিক শত্রু একই হলেও জাসদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নতুন দলের নেতৃবৃন্দের অভিজ্ঞতা, মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও দূরদর্শিতার ক্ষেত্রে দূরত্ব অনেক বেশি। জাসদের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রায় সবাই স্বাধীনতাযুদ্ধের মতো একটি বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারা যখন ছাত্র তখনই জাতীয় নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। আর নতুন দলের নেতাদের অনেকের মধ্যেই জাতীয় নেতায় পরিণত হওয়ার যোগ্যতা, মেধার ঘাটতি এখনই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কোনো কোনো নেতার স্থূল মেধার কারণে পথচলার শুরুতেই দলকে হোঁচট খেতে হচ্ছে, যা দেশবাসীর প্রত্যাশিত ছিল না। গোটা পৃথিবীর রাজনীতি ও বিপ্লবের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিপ্লব আর রাজনীতি এক নয়। যে বিপ্লবীরা এ দুটো একই ফর্র্মুলায় বিবেচনা করেছেন তারাই দীর্ঘমেয়াদে ব্যর্থ হয়েছেন। বিপ্লব করতে সাহস প্রয়োজন হয়, জীবন বাজি রাখার মতো মানসিকতার প্রয়োজন হয়। আর রাজনীতির জন্য দরকার অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা।

বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে বিভাজন সৃষ্টি, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করা, সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার জন্য যারাই অপচেষ্টা চালিয়েছে তারা দীর্ঘ পথ চলতে পারেনি। এখন আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আছি। দেশে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা না থাকার কারণেই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল হিসেবে এ সরকার কাজ করছে। এ সরকার টেকসই গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছে। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, দেশের সশস্ত্র বাহিনীও তত বেশি শক্তিশালী হবে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আরও অনেক বেশি শক্তিশালী হোক, সেটা আমরা কামনা ও প্রত্যাশা করি। এর জন্য অনতিবিলম্বে নির্বাচন অভিমুখে যাত্রা করা দরকার। যতক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন না হবে, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠিত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত সেনাবাহিনী নিয়ে গুজব রটানোর কাজটি চলতেই থাকবে। আর এ গুজব রটনার কাজটি নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্যই করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সবাইকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত ২৪ সেপ্টেম্বর রয়টার্সের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে অঙ্গীকার করেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে যাতে নির্বাচন হতে পারে, সেজন্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো সম্পন্ন করতে এ সরকারকে সমর্থন করবেন। তাঁর ওই সাক্ষাৎকারের পর সরকারের ভিতরে নানা প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। ওই বক্তব্যের মর্মার্থ যারা বোঝার তারা ঠিকই বুঝেছেন। তিনি তাঁর অবস্থানে এখনো অবিচল আছেন। সে কারণেই সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর অপতথ্য প্রচার করে যারা নির্বাচন বিলম্বিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তাদের সে অপচেষ্টায় কোনো কাজ হবে না। দেশের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে ১৮ মাস সময়ের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কারণ সেনাপ্রধান স্পষ্ট করে এ সরকারকে সমর্থন দেওয়ার একটি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, এটা সংশ্লিষ্ট সবার মনে রাখা দরকার।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
সর্বশেষ খবর
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র
আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১
চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী
র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়
কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড
মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি
‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’
‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ করছেন চীনারা, অভিযোগ জেলেনস্কির
রাশিয়ার ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ করছেন চীনারা, অভিযোগ জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবি শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন
কুয়েটের শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবি শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে বিক্ষোভ
ভোলায় চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ
৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরল হাঙ্গরের হামলা, সেই ইসরায়েলি সাঁতারুর দেহাবশেষ উদ্ধার
বিরল হাঙ্গরের হামলা, সেই ইসরায়েলি সাঁতারুর দেহাবশেষ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন শুধু প্রলম্বিত নয়, বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
নির্বাচন শুধু প্রলম্বিত নয়, বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য ভাতা চালুর উদ্যোগ নেবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য ভাতা চালুর উদ্যোগ নেবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটালীপাড়ায় ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা
কোটালীপাড়ায় ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস
আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল
লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার
বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমার লজ্জা নেই, জিম লুক নয় শাড়িতেই খুশি: বিদ্যা
আমার লজ্জা নেই, জিম লুক নয় শাড়িতেই খুশি: বিদ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি
সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

বিশেষ আয়োজন

অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!
অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা
সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল
রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো
সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো

মাঠে ময়দানে

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সম্পাদকীয়

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন