শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্ট ভ্রমণের ডাক পেলাম। সেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সেনা, বিমান ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে যেতে হয় আইভরি কোস্টে। মিশন অ্যাসেসমেন্ট টিমের (ম্যাট) সদস্য হয়ে আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ভাড়া করা বিমানে চড়ে আকাশযাত্রায় শামিল হই। রাতের বিমানযাত্রা শেষে ভোরে আইভরি কোস্টের রাজধানী আবিদজান বিমানবন্দরে পা রেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। চারপাশের সবুজ গাছপালা তাদের ডাল নেড়ে বাংলাদেশে ফেলে আসা বসন্তের বাতাস বুলিয়ে দেয় আমাদের  দেহমনে। বাতাসের তো কোনো দেশকাল নেই। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে খানিক বিশ্রাম নিয়ে আমাদের প্রথম কাজ আইডি কার্ড তৈরি। কারণ, আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্নএখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থাটা এমন যে পরিচয়পত্র ছাড়া কোথাও চলাফেরার সুযোগ নেই। সেই আইডি কার্ড করতে গেলাম জাতিসংঘের মিশন সদর দপ্তরে। ছবি তোলার অল্প সময়ের মধ্যেই সেটা হাতে পাওয়া গেল। পরবর্তী দেড় সপ্তাহ সার্বক্ষণিক এ আইডি কার্ড নিয়েই চলতে হয়। আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার আগে সেখানকার শপিং সেন্টারে কেনাকাটার সুযোগ পাওয়া গেল। ডলার ভাঙিয়ে পেলাম লাখ টাকা। পশ্চিম আফ্রিকার অনেক দেশে অভিন্ন মুদ্রা সিফা চালু রয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় তখন আমরা সবাই লাখপতি।

আইভরি কোস্টে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে গিয়ে রাজধানী আবিদজানের আনাচেকানাচে রেস্তোরাঁয়, ক্লাবে, পাব-এ লেবানিজ সুন্দরীদের দেখা মেলে। সংখ্যায় প্রচুর। উপচে পড়া লাবণ্যের লেবানিজ নারীদের দেখে মনের গোপন কুঠুরিতে লেবানন যাওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠে। কিন্তু গাঁটের পয়সা খরচ করে কীভাবে যাওয়া যাবে লেবানন? আবিদজান থেকে ফিরে এসে সেই কথা আর মনেও পড়ে না। কিন্তু কে জানত এ অপ্রকাশিত গোপন ইচ্ছা ওপরওয়ালার দরবারে নিশ্চিত কবুল হয়ে যাবে। এর চার বছর পর দৈবচক্রে পরপর দুই বছর লেবানন ভ্রমণের সুযোগ হয়ে যায়।

দেশে ফেরার আগে আইভরি কোস্টে ভূমধ্যসাগরের এক মোহনায় ঘুরতে গিয়ে মনে হয়েছে একটু পা ডুবিয়ে যাই। জলজ বিস্তৃতির এ দুনিয়ার কোন প্রান্তে কোন অনিন্দ্যসুন্দরী ডুবসাঁতার কাটছে কে জানে। এখান থেকেই হয়তো সেই শরীর ডোবানো জলের স্পর্শে নিজেও সিক্ত হলাম। এসব বিক্ষিপ্ত ভাবনায় হাঁটু ডুবিয়ে কিছুক্ষণ বকের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হলো। ধ্যানমগ্ন। তখন ভর সন্ধ্যা। মনে হয়েছিল, এ আবিদজানেও কি আর কখনো আসা হবে? কিন্তু গোলাকার এ পৃথিবীতে ঠিক পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালের ২০ মে ঘুরতে ঘুরতে আবিদজানেই কিছু সময়ের জন্য চাকা ছুঁলো বিমানের। ততদিনে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রয়োজন পূরণ হয়ে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও তাদের নির্ধারিত দায়িত্ব পালন শেষে ফিরে এসেছেন।

আইভরিকোস্টে ১০ দিনের সফরের শেষদিকে হঠাৎ জানা গেল, খুব কাছেই বেলাল মসজিদ নামে একটি মসজিদ রয়েছে। আমরা বেশ উৎসাহ নিয়ে সেই বেলাল মসজিদ দেখতে গেলাম। নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম সঙ্গী হজরত বেলালকে নিয়ে পুরো আফ্রিকার রয়েছে অনেক গর্ব। তিনি ছিলেন আফ্রিকার কোনো এক অঞ্চলের কৃষ্ণাঙ্গ কৃতদাস। পরে জানা গেল, আইভরি কোস্টে এমন অনেক বেলাল মসজিদ রয়েছে।

আইভরি কোস্টের পুরুষদের দেখে বড় হিংসা হলো আমাদের। সবাই যেন রাজবংশের লোক। কী আরামের দিনযাপন তাদের। ‘আইভরিয়ান পুরুষ হচ্ছে রাজার মতো আয়েশী, আমুদে। সমাজ-সংসারের কোনো দায়িত্ব পালন করতে হয় না তাদের। এখানকার নারীরাই স্বামী, সন্তান, সংসার, উপার্জন সবকিছু সামাল দেন। এ যেন বেগম রোকেয়ার কল্পিত ‘নারীস্থান’। এভাবেই বলছিলেন ইউএন মিশনের বাংলাদেশি এক সিনিয়র কর্মকর্তা। সেখানে রাস্তাঘাট, অফিস, হাটবাজার যেখানেই গেছি, সব জায়গাতেই দেখেছি আইভরিয়ান নারীদের আধিপত্য। আইভরিয়ান মেয়েরা তুলনামূলকভাবে ছেলেদের চেয়ে বেশি পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল। বাজারে, সুপার মার্কেটে ক্রেতা-বিক্রেতার ৭০ শতাংশই নারী। এমনকি কর্মক্ষেত্রেও। সিকিউরিটি গার্ড, ট্রাফিক পুলিশের মতো কঠিন কাজেও অন্তত ৫০ শতাংশ নারীকর্মী দেখা যায়। আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনপদের নারীদের মতো পেছনে ছোট বাচ্চা কাপড়ে বেঁধে কর্মক্ষেত্রে যান অধিকাংশ নারী। মায়ের কাঁধেই ঘুমিয়ে পড়ে বাচ্চা। সন্তানের সব দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে আবার রান্নাসহ সাংসারিক কাজ করেন। আইভরি কোস্টে খ্রিস্টান নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে কোনো বাধ্যতামূলক বিষয় নয়। যাকে যখন ভালো লাগে তার সঙ্গেই থাকতে পারেন যে কেউ। বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা মাতৃত্ব কোনোটাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। মাঝপথে সংসার বা সম্পর্ক ভেঙে গেলে সন্তানের পুরো দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। পুরুষটি সন্তানের কোনো খোঁজও নেন না। গড় তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। এজন্য মেয়েরা অধিকাংশই হাতাকাটা খোলা গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়ান। মুসলিম মেয়েরা অবশ্য কিছুটা বাড়তি পোশাক রাখেন শরীরে।

বাংলাদেশে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় সবচেয়ে বেশি সাহায্যদানকারী দেশ ছিল আইভরি কোস্ট। সেই দেশ এখন গৃহযুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত। ফরাসি, চাইনিজ, ইন্ডিয়ানদের বাণিজ্যক্ষেত্র হয়ে উঠেছে আইভরি কোস্ট। পাশের দেশ মালির সঙ্গে আইভরি কোস্টের দীর্ঘ সীমান্ত। আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি আইভরি কোস্টে নামার পরই মালিতে ঘটল অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের ঘটনা। তা দমনে আবিদজান বিমানবন্দর থেকে ফরাসি সেনারা দুটি বিমানে করে মালিতে অপারেশন চালান। দুই দিন পর ফরাসি সেনারা কর্দমাক্ত শরীরে ফিরে আসেন। শোনা যায়, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পাঠাতে পারে। প্রায় ২৫ হাজার সৈন্যের প্রয়োজন হবে। সেখানে ফ্রেন্স জানা দেশের সৈন্যরাই অগ্রাধিকার পাবেন।

আমাদের মিডিয়া সমন্বয়কারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী ইফতেখার উল আলমকে (বর্তমানে মেজর জেনারেল, অবসরপ্রাপ্ত) বললাম, ফ্রেন্স ভাষা জানা এত সৈন্য কোথায় পাবে জাতিসংঘ? নিশ্চয়ই এ যাত্রায়ও বাংলাদেশ মালিতে শান্তিরক্ষী পাঠাতে পারবে। আবার শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে উঠে আসতে পারবে বাংলাদেশ। হয়তো একেই বলে কারও সর্বনাশ, কারও পৌষ মাস। মালির দাঙ্গাবিক্ষুব্ধ জনগণের এ দুর্দিনে আমরা সেখানে সৈন্য পাঠানোর স্বপ্ন দেখছি! অবশ্য সেই স্বপ্ন অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশ আবারও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে অবস্থান নেয়। মালিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনে। সেখানে আমাদেরও আবার মালি শান্তিরক্ষা মিশন ভিজিটে যেতে হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।

আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা দেশটিতে পানি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। বোতলজাত এক লিটার পানির দাম বাংলাদেশি ১৮০ টাকা। তুলনামূলকভাবে পানির চেয়ে সস্তা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ। ব্যবসাবাণিজ্য ফরাসি ও লেবানিজদের দখলে। ‘কালো’ মানুষের ভিড়ে তাই বেশ চোখে পড়ে দীর্ঘদেহী সাদা লেবানিজদের। লেবানিজ মেয়েরা খুবই সুন্দরী। কৃষ্ণাঙ্গদের অনেকেই কিছুটা খোলামেলা। দেশটিতে পানি উৎপাদনের দায়িত্ব ফরাসি কোম্পানির। এক সময়ের ফরাসি উপনিবেশ এ দেশটিতে এখনো ফ্রান্সের সেনা রয়েছে। ফরাসিরা এখনো আইভরি কোস্টের অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। বিশ্বব্যাপী চকোলেট উৎপাদনের মূল কাঁচামাল কোকোয়ার ৮০ শতাংশ উৎপাদন হয় আইভরি কোস্টে। ফ্রান্সের অর্থনীতিতে এ দেশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ফ্রান্সের জাতীয় বাজেটের একটা বড় অংশের জোগান যায় আইভরি কোস্ট থেকে।

আইভরি কোস্টের এক গ্রামের নাম রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরে পশ্চিম আফ্রিকার গিনি, মালি ও লাইবেরিয়া সীমান্তসংলগ্ন আইভরি কোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের গ্রাম। এক শুক্রবার বিকালে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের মান এলাকায়। দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের সাত শতাধিক সদস্য সেখানে কাজ করেন। এ এলাকায়ই রয়েছে আইভরি কোস্টের সোনার খনিটি।

ঢেঁকি নাকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানার কাজই করে। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরি কোস্টে। সেখানে গিয়ে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এ প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত আইভরি কোস্টে অভ্যন্তরীণ পানির উৎস খুবই সীমিত। খাবার ও গোসলের পানির তীব্র সংকট। নামাজের আগে দেখা যায়, এক বদনা পানিতে কয়েকজন শেয়ার করে অজু করে। ধর্মীয় বিধিবিধান পালনে এখানকার মুসলমানরা বেশ নিষ্ঠাবান।

অসংখ্য প্রাকৃতিক সম্পদের আধার আইভরি কোস্টে ডাব খুবই সস্তা পানীয়। প্রতিটি ডাবের দাম ৬০/৭০ সিফা। বাংলাদেশি টাকায় ১২-১৪ টাকা। অথচ ঢাকায় এখন ১০০ টাকার কমে ডাব পাওয়া কঠিন। আইভরি কোস্টে নেমে ডলার ভাঙিয়ে স্থানীয় মুদ্রা সিফায় পরিবর্তন করতে গিয়েই মনে হলো বাংলাদেশি টাকা কতটা শক্তিশালী।

আইভরি কোস্টের প্রায় সব জায়গাতেই বাংলাদেশি সেনা ও পুলিশ কর্মীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমানসংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হন। এই এক বছরের মধ্যেই অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান মিশনের মাটিতে। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফলফলাদি এমনকি শাকসবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন।  আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢেঁড়স লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম, মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজেরাই উৎপন্ন করেন তারা। বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের কয়েকটি জায়গায় কাঁঠাল গাছের দেখা মিলল। তখনো গাছে গাছে কাঁচা কাঁঠাল শোভা পাচ্ছিল। এখন নিশ্চয়ই অচেনা এ সুস্বাদু কাঁঠাল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আফ্রিকার এ দেশটিতে।

♦ লেখক : সাংবাদিক 

ইমেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে