শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেমনটি বলেছেন, ‘প্রতিদিন মানুষ ক্ষুদ্র, দীন, একাকী থাকলেও উৎসবের দিনে সে হয়ে ওঠে বৃহৎ এবং মনুষ্যত্বের শক্তি অনুভবে মহৎ।’ হয়তো বৃহৎ ও মহৎ হওয়ার ইচ্ছায় বাংলাদেশের মানুষের উৎসবে শামিল হওয়ার আগ্রহে কমতি দেখা যায় না বরং বাড়ে। বাংলা বর্ষপঞ্জির নতুন মাসের প্রথম তারিখ পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণে বাঙালির অন্তহীন আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশের মধ্যে জেগে ওঠে প্রাণবন্ত অর্থনীতিরও অবয়ব। বর্ষবরণকে ঘিরে গ্রাম থেকে শহর সর্বত্রই জমজমাট প্রস্তুতির বড় অংশ ঘিরেই থাকে অর্থনীতি। যেমন করোনাবিধ্বস্ত ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ধকল সয়েও সে সময়ের পয়লা বৈশাখ ঘিরে ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকা বাণিজ্যের হাতবদল হয়েছিল। এবার ২০২৫ সালের ঈদের প্রাক্কালে পয়লা বৈশাখের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে একটি সজ্ঞান সংকুচিত আবহ বিরাজ করতেই পারে, তা সত্ত্বেও রাজধানীসহ সারা দেশের নগরীর বিপণিবিতান, মার্কেট, শপিং মল থেকে শুরু করে ফুটপাতে ছেয়ে গেছে বৈশাখ ও ঈদের  সামগ্রী ও রকমারি পোশাকে। বৈশাখ ও ঈদ উপলক্ষে দেওয়া হচ্ছে আকর্ষণীয় সব অফার। পরিবহন খাতে বরাবরের ন্যায় মহাব্যস্ততা বাড়ছে, বাড়বেই। পয়লা বৈশাখে বসে নেই মাছ ও খাদ্যপণ্য ব্যবসায়ীরাও। অস্বাভাবিক চাহিদার কারণে সরবরাহের মরাকাটালে ইলিশের দাম আকাশচুম্বী। অর্থনৈতিক টানাপোড়েনে মধ্যবিত্তের কাছে ইলিশ এখন মহার্ঘ হলেও বড়লোকদের কাছে এখনো ইলিশ ফ্যাশন ও ঐতিহ্য হিসেবে দেদীপ্যমান। শহরে প্রচলিত পান্তা-ইলিশের সঙ্গে গ্রামীণ জীবনে নববর্ষ উদ্‌যাপনের কোনো মিল আছে বলে মনে হয় না। নববর্ষে গ্রামের মানুষ শখ করে পান্তা খায় না। ইলিশ মাছ অনেকে চোখেও দেখে না। এটি কেবলই শহুরে জীবনে নতুন সংযোজন। যার ফলে চৈত্রসংক্রান্তির আগে থেকেই দাম বেড়ে যায় ইলিশের। বাংলা নববর্ষ সামনে রেখে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারে মরিয়া হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী মাছ ব্যবসায়ীনিয়ন্ত্রিত জেলেরা। খাদ্যতালিকায় পান্তা-ইলিশের অকারণ অন্তর্ভুক্তি ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে জেলেদের সিন্ডিকেট মনোভাবের জন্য দায়ী।

এই উৎসব ঘিরে অন্য সময়ের চেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা ওঠানোর পরিমাণও বেড়েছে। গত ছয় বছর থেকেই বৈশাখী অর্থনীতিতে যুক্ত হয়েছে নববর্ষের বোনাস। প্রায় ৬০০ কোটি টাকার উৎসবভাতা পেয়েছেন সরকারি  আনন্দ-উচ্ছ্বাসবেসরকারি চাকরিজীবীরা। এ বোনাসের কয়েক শ কোটি টাকা এবার এসেছে বৈশাখের বাজারে। গত মাসের শেষদিকে মিলেছিল ঈদের বোনাস। অর্থাৎ এবার মার্চ-এপ্রিল মাসেই বৈশাখী বোনাস, ঈদ বোনাস এবং মাসের বেতন একসঙ্গে বাজারে এসেছে, সরকারি-বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের এই মোটা পকেট বাজারে বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বেড়েছে, বাড়াবে।

ধর্মবর্ণনির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ ‘বাংলা নববর্ষ’ উদযাপনের স্বতঃস্ফূর্ততা নগর পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামেও। এ উৎসব ঘিরে পাখা মেলছে নানামুখী বাণিজ্যও। বাংলা নববর্ষ বরণ করতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে পার্ক-উদ্যান, পাড়া-মহল্লায় ছোট-বড় নানা অনুষ্ঠানের। শহরের বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে বৈশাখী তাঁতবস্ত্র মেলা। পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে কেনাকাটা, হালখাতার প্রস্তুতি, পাইকারি দোকানগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা। পয়লা বৈশাখ এখন দেশের বাইরেও বিস্তৃতি লাভ করেছে। অর্থনীতির জন্য এটা অবশ্যই ইতিবাচক দিক। এতে দেশে বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী হস্ত ও কারুশিল্পকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে বৈশাখী মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশি উপযুক্ত পরিচর্যায় আন্তর্জাতিক বাজারেও এসব কারুশিল্প উল্লেখযোগ্য স্থান করে নিতে পারে। বাংলাদেশ থেকে এখন বছরে প্রায় ৮০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের হস্তশিল্প সামগ্রী বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

বৈশাখী অর্থনীতির বড় একটি অংশজুড়ে রয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতি। গ্রামীণ মেলা ও গ্রামীণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পণ্য যত বেশি বিক্রি হবে, ততই গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙা হবে। নানা আয়োজনে সাজানো পয়লা বৈশাখের অন্যতম অনুষঙ্গ পোশাক। কেরানীগঞ্জ, ইসলামপুর, নবাবপুরসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেটে এক মাস আগে থেকেই বৈশাখের পোশাক কেনাকাটা শুরু হয়েছে। সারা দেশের অর্ধেক বৈশাখী পোশাক তৈরি হয় কেরানীগঞ্জে। রাজধানীর আজিজ সুপার মার্কেট, নিউমার্কেট, গাউছিয়া, কাঁটাবন, এলিফ্যান্ট রোড, গুলশান, মিরপুর-উত্তরাসহ বিভিন্ন মার্কেটে ও শপিং মলগুলোতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বৈশাখের পোশাক। মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, বৈশাখের কেনাকাটায় তরুণ-তরুণী ও নারী ক্রেতাদের সংখ্যাই বেশি। মিরপুর বেনারসি পল্লির ব্যবসায়ীদের কয়েক দিন ধরেই বেচাকেনা জমে উঠেছে। এখন গড়ে প্রতিদিন তাদের এক শর বেশি শাড়ি বিক্রি হচ্ছে। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় পয়লা বৈশাখের উৎসব সফল করতে মৃৎশিল্পের বিশেষ কারুকাজ, সরা আঁকা, মিছরির মিষ্টি বানানো, খই তৈরি, কাপড় বোনা ইত্যাদি অর্থনৈতিক কাজ উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে। বৈশাখ ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানের ফুল ব্যবসায়ীদের ব্যবসা চাঙা হয়। প্রতিদিন রাজধানীতে পাইকারি বাজারে ৩০-৩৫ লাখ টাকার ফুল কেনাবেচা হয়। সেই হিসাবে বৈশাখ ঘিরে ৬০-৭০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির টার্গেট করেছেন ফুল ব্যবসায়ী সমিতি।

বাংলা নববর্ষের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো হালখাতা। একসময় গ্রামীণ অর্থনীতিতে এর প্রভাব ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে সাম্প্রতিককালে হালখাতার প্রভাব ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। নগদ ক্রয়-বিক্রয়ের পরিধি প্রসারিত হওয়ার ফলে বাকির খাতায় স্থিতি অনেকটা কমে গেছে। তাতে আকর্ষণ হারাচ্ছে হালখাতার অনুষ্ঠান। বৈশাখে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে প্রয়োজনীয় খাবার মজুত থাকে। আনন্দ উৎসবের জন্য প্রস্তুত থাকে সবাই। সব বয়সের মানুষ মুখিয়ে থাকে বৈশাখী মেলার জন্য। এ সময় বটতলা ও গ্রামীণ হাটকে সাজানো হয় নানান রঙে। মেলায় আসে তাঁতে বোনা পোশাক, মাটির হাঁড়িপাতিল, মেয়েদের সাজসজ্জার সামগ্রী। বাচ্চাদের খেলনা, কাঠ ও বেতের দ্রব্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন আসবাব। তা ছাড়া যাত্রা, পালাগান, জারিগান, কবিগান, পুতুল নাচ, নাগরদোলা, সার্কাস, বায়োস্কোপসহ বিভিন্ন বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান মুখর করে রাখে পয়লা বৈশাখের গ্রামীণ পরিবেশ। স্থানবিশেষে আয়োজন করা হয় গম্ভীরা গান, বলি ও লাঠিখেলা। পার্বত্য চট্টগ্রামে চলে তরুণ-তরুণীদের নৃত্য ও জলকেলি খেলা। পাহাড়ি পল্লিগুলো সাজে বর্ণিল উৎসবে। এ দিনে নিমন্ত্রণ জানানো হয় মেয়ের জামাই, দোস্ত, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনকে। পিঠাপুলি, পায়েস ও নানান রকম মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় তাদের। বাচ্চাদের বকশিশ দেওয়া হয় মেলায় খাওয়ার জন্য। তাদের মাঝে বিতরণ করা হয় চিড়া, মুড়ি, খই, বাতাসা, মঠ ও তিল্লাই। এসবের আয়োজন করতে গিয়ে পয়লা বৈশাখের কয়েক দিন আগে থেকে শুরু হয় প্রস্তুতি। তাতে কাজের পরিধি বাড়ে। নতুন কর্মসংস্থান হয়। আর্থিক লেনদেন ও কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক ধরনের প্রাণ সঞ্চার হয় প্রতি বছরের বৈশাখী মেলাকে কেন্দ্র করে।

বাংলা সনের প্রবর্তন করা হয়েছিল খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে। এর গোড়াপত্তন হয় ১৫৮৫ খ্রিস্টাব্দে। এর আগে হিজরি ক্যালেন্ডার ধরে পরিচালিত হতো রাজকর্ম। চান্দ্র সন অনুযায়ী খাজনা আদায় করা হতো কৃষকদের কাছ থেকে। কিন্তু সৌরবর্ষের তুলনায় চান্দ্রবর্ষ ১০-১১ দিন কম থাকায় খাজনা পরিশোধ করতে গিয়ে কৃষকদের জটিলতার মধ্যে পড়তে হতো। তা ছাড়া কৃষক বিভিন্ন ফসলের চাষ করত ঋতু অনুযায়ী। ফসল তোলার পরই খাজনা নেওয়ার ছিল প্রকৃষ্ট সময়। সম্রাট আকবর তাই প্রবর্তন করেন ফসলি সন। পরে তা বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তী সময়ে বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খান পয়লা বৈশাখ থেকে খাজনা আদায় শুরু করেন। বাংলা নববর্ষের দিনে খাজনা আদায়ের এই আয়োজনটির নাম ছিল ‘রাজপুণ্যাহ’। ‘পুণ্যাহ’ চালুর অনেক বছর পর ব্রিটিশ শাসনামলে পয়লা বৈশাখে ‘হালখাতা’ অনুষ্ঠান চালু হয়। হালখাতা পয়লা বৈশাখের একটি স্থানীয় অনুষ্ঠান। নতুন বছরের হিসাবনিকাশের জন্য নতুন খাতা আরম্ভের উৎসব এটি। তৎকালীন গ্রামের কৃষক বাকিতে তাদের দৈনন্দিন কেনাকাটা করত। ফসল ঘরে উঠলে, ফসল দিয়েই অথবা ফসল বিক্রির অর্থ দিয়ে বাকি পরিশোধ করত।

সুতরাং বাংলা সন প্রচলনের শুরুটাই হয়েছিল অর্থনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য। সে সময় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল গ্রামের কৃষক ও জমির খাজনা। এর বিপরীতে সম্রাট শাহজাহানের মতো মেগা প্রেমিকের তাজমহল নির্মাণের ব্যয়ের বহর বিনা অডিটে বিনা কণ্ঠভোটে হয়ে যেত পাস। এখনো আমজনতার ত্যাগ ও কষ্টে অর্জিত অর্থনৈতিক সাফল্যকে এবং  প্রকৃতির শর্তহীন সহযোগিতাকে পুঁজি করে দায়মুক্ত ব্যয় বাহুল্যে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতি। উৎসবে তাই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে বণ্টন বৈষম্যের বিবরে এমন এক সমাজ, যে সমাজকে শোষণ ও বঞ্চনামুক্তকরণের জন্য লাখ লাখ মানুষকে রক্ত দিতে হয়েছিল।

দীর্ঘকাল থেকেই বৈশাখ নিয়ে নানা আয়োজন হয়ে আসছে বাংলাদেশে। ধর্মবর্ণ-গোত্রনির্বিশেষে সবাই অংশগ্রহণ করে আসছে বৈশাখী উৎসবে। একটা সময় পর্যন্ত এটা ছিল গ্রামকেন্দ্রিক উৎসব। এতে গ্রামীণ অর্থনীতিতে কিছুটা প্রভাবও রাখত। ষাট দশক থেকে বৈশাখ নগরকেন্দ্রিক হতে শুরু করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈশাখ শহরের প্রধান উৎসবে পরিণত হয়েছে। বড়দের পাশাপাশি শহরের আধুনিক ছেলেমেয়েরাও দেশি শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ এবং পাঞ্জাবি-লুঙ্গি, ফতুয়া পরে আনন্দে মেতে ওঠে এদিন। শুধু তা-ই নয়, অনেক বিদেশিকে ঢাকার রাস্তায় শাড়ি-লুঙ্গি পরে হাঁটতে দেখা যায়। কোথাও তারা নেচেগেয়ে নানা হইহুল্লোড় করে।

বৈশাখে শহর ও গ্রামে চুড়ি ব্যবসায়ীরাও বাড়তি আয় ঘরে তোলে। ফুলের মালার দোকানগুলোতে ব্যাপক ভিড় লাগে। মেয়েদের বৈশাখী গয়নার মধ্যে প্রাধান্য পায় কাঠ, পুঁতি, মাটি, বাঁশ ও ধাতুর তৈরি গয়না। এর সঙ্গে প্লাস্টিক ও কাঠের বোতাম ও সুতার তৈরি নানা ডিজাইনের কানের দুল ও গলার মালা। নারিকেলের মালা, পাট ও পাথরের তৈরি কানের দুল অনেকের পছন্দ। বৈশাখে সব নারীই এসব গয়না পরে বের হন। এগুলো প্রস্তুতকারী ও বিক্রেতারা একটু বাড়তি আয়ের সুযোগ পান বৈশাখে।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত সেই গান যা অবধারিতভাবে এখন বাংলা নববর্ষের থিম সঙ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই কালজয়ী গান বৈশাখ এলেই সবাই গুনগুন করে একবার হলেও গায়-

‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/তাপস নিঃশ্বাস বায়ে/মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে/বছরের আবর্জনা যাক মুছে যাক/যাক যাক, এসো এসো।’

লেখক : সাবেক সচিব, সংস্কৃতি-অর্থনীতির বিশ্লেষক 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ