শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

‘বাজারকেন্দ্রিক স্মৃতি অনেক মানুষকে আনন্দ-বেদনায় দোলায়।’ কথাটা বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন, সাংবাদিক মহলের প্রিয় ‘জনুভাই’। শতভাগ আলোকিত, অত্যুচ্চ মানবিক, বিস্তর জ্ঞানের অধিকারী জয়নুল আবেদিন ১৭ এপ্রিল (২০২৫) যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহরে তাঁর মেয়ের বাড়িতে শেষনিঃশ্বাস ছেড়েছেন। বয়স হয়েছিল ৮৮। অধুনালুপ্ত বার্তা সংস্থা এনার (ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সি) বার্তা সম্পাদক হিসেবে সুখ্যাত তিনি। এনার আগে বিদেশি একাধিক বার্তা সংস্থার ঢাকা প্রতিনিধি পদে কাজ করেছেন দাপটের সঙ্গে। সত্যানুরাগী জনুভাইয়ের সোজাসাপটা মন্তব্য যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা তাকে উগ্র-নৈরাশ্যবাদী বলে মনে করতেন। কিন্তু আমরা (বহু বছর তাঁর সঙ্গে ওঠবস করা) জানি, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন কনুইর গুঁতা মাইরা সবাইরে চিৎপাত ফালাইয়া খালি ছুটবে আর ছুটবে।

সদ্য পত্রিকাজগতে ঢোকা আমি যখন রাজধানীর শাজাহানপুর থাকতাম তখন তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তিনি খিলগাঁও রেল ক্রসিং লাগোয়া কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতেন। এখনো চোখে ভাসে- আট ভাঁজ করা চটের একটা মাঝারি আকৃতির থলে হাতে ফুটপাত ধরে চলছেন জনুভাই। হাঁটছেন আর গুনগুন করে গাইছেন- ‘আশ নিরাশ কি দো রাহে পর মেরা ইয়ে দিল টুটা/ ইস কিসমত নে ধীরে ধীরে সব কুছ মেরা লুটা/জানে আনজানে...।’ একদিন অন্তর একদিন বাজার করতেন। পছন্দের মাছ, মাংস, সবজি নিজ হাতে সংগ্রহ করার আনন্দ ফুটে উঠত তাঁর চেহারায়।

কৈশোরে গ্রামের বাজারে পাটালি গুড় কিনেছিলেন জয়নুল আবেদিন। পাঁচ টাকার নোট দিলেন তিনি। দোকানি ফেরত দেওয়ার কথা দেড় টাকা। কিন্তু ফেরত দিয়েছে সাড়ে তিন টাকা। লোকটা ঠকেছে দেখে মজা পেলেন তিনি। বাড়িতে এসে মাকে দিলেন দেড় টাকা। দুই টাকা মেরে দেওয়ার আনন্দ ভাগাভাগি করলেন খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে। ওই বয়সে তাঁর কাছে মেহনতি মানুষের (গুড় বিক্রেতা) লোকসানটা দুঃখদায়ক মনে হয়নি। যখন রোজগার শুরু করলেন তখন উপার্জনের পেছনে মেহনতের মাত্রা বুঝলেন। প্রতিকারে সচেষ্ট হলেন। খোঁজ করলেন সেই দোকানির। পনেরো বছর পর খোঁজা। তত দিনে দোকানি কবরে; তাঁর ছেলে হয়েছে দোকানি। ‘ইতিহাস’ বর্ণনার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে জনুভাই পঞ্চাশ টাকার একটি নোট বাড়িয়ে দিলেন। হাটবার ছিল সেদিন, লোক জড়ো হয়েছিল ওই দোকানে। দর্শক-শ্রোতারা মুগ্ধ। ভদ্রসন্তানটি বহু দিন পর ভুল স্বীকার করে পাওনা টাকার ১৭ গুণ দিতে এসেছেন।

‘দুঃখে আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছিল বুঝলি’ বললেন জয়নুল আবেদিন, ‘দোকানির ছেলে দোকানি টাকা নিল না। বলল, টাকা লাইগতো ন ভাইজান। আমনে আমার বাবার জন্য দোয়া করিয়েন, তার যেন শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ারবেহেশত নসিব হয়। যত দেনাদার ছিল বেবাকরে উনি মাফ করি দিছেন। আমারে কইছেন কারও কাছে পাওনা দাবি করবি না।’ অনেক জোরাজুরি করেও টাকাটা দিতে পারেননি জনুভাই। এ এক গভীর বেদনা। তাঁর বুকটা ব্যথায় আরও টনটন করে ওঠে দোকানিপুত্রের সরল উক্তিতে- ‘কত বছর পর টাকা দিতে আইলেন। আমনে তো মানুষ না, আমনে মাইনষের সুরতে ফেরেশতা ভাইজান।’

সামান্য পুঁজির গুড় দোকানির টাকা আত্মসাৎকারী একটা লোককে নিষ্কলুষ ফেরেশতার সঙ্গে তুলনা করার কোনো মানে হয়! -বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন।

বৈধব্যের আশঙ্কা : বাজারকেন্দ্রিক কিছু স্মৃতি আমিও বহন করি। রাজধানীর ‘মৌচাক মার্কেট’ নামক বাজারের যাত্রালগ্নে সেখানে ২২ হাজার টাকায় একটা দোকান (‘প্যারাডাইস স্টোর’ নাম) বরাদ্দ নেন আপদমস্তক সততার প্রতীক মনসুরুল হক। ইনি মাঝারি স্তরের রিটায়ার্ড সরকারি আমলা। তাঁর বড় ছেলে আজিমুল হক গুড্ডু আমার ছোট ভাইয়ের পরানের বন্ধু। দীর্ঘদেহী সুদর্শন গুড্ডুর মাথায় সব সময় কিলবিল করে নতুন নতুন আইডিয়া। তাই জীবন অর্থবহ করতে গেলে চাকরি না বাণিজ্য, কী করতে হবে বুঝতে পারছিল না। একপর্যায়ে তার মনে হলো, বাণিজ্য ছাড়া উন্নতি অসম্ভব। মূলধন চাইল বাবার কাছে। তিনি বললেন, মূলধন তো ‘প্যারাডাইস স্টোর’-এ খাটছে। ওখানে বসে পড়লেই পার।

হ্যাঁ। পারে। তার আগে ওই দোকানঘরকে ফ্যাশনদুরস্ত করা চাই। চল্লিশ হাজার টাকায় সংস্কার করা হলো ডেকোরেশনের। সেলসম্যান ছিল ২ জন, আরও ২ জন নিযুক্ত হলো। মৌচাক মার্কেটে তখন পর্যন্ত রেডিমেড পোশাকের দোকান ১০টি আর খাবারের দোকানের সংখ্যা ৮। প্যারাডাইস স্টোর বাহারি সাজ নেওয়ার মাস তিনেক পর ওখানে গেলাম। দেখি মনসুরুল হক সাহেব বসে ‘তাজকেরাতুল আম্বিয়া’ গ্রন্থ পাঠ করছেন। ‘খালুজান, বেচাকেনা কেমন চলছে’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেচাকেনার যে দশা তাতে কর্মচারীদের বেতনও হয় নারে বাবা। গুনাহর কাম কী করলাম বুঝি না। নইলে এই মরার বাজারে দোকান নেওয়ার মতিভ্রম কেন আমার হবে।’

গুড্ডুর আইডিয়ার শিকার প্যারাডাইস স্টোরের ব্যয় বেড়ে গেছে; কমে গেছে আয়। সংকট সমাধানের আইডিয়াও দেয় গুড্ডু। ‘হেল্’ হয়ে যাওয়ার আগে প্যারাডাইসকে বেচে দিতে হবে। বেচতে হলে ক্রেতা লাগে। ক্রেতা তো পাওয়া যাচ্ছে না। অপেক্ষা, অপেক্ষা, অপেক্ষা। তিন মাস অপেক্ষার পর গুড্ডুর আইডিয়া : শাটডাউন! তালাবদ্ধ কর দোকান। তাতে বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন আর ক্লিনার-সুইপার রাখার খরচমুক্তি। ৯ মাস বন্ধ থাকে প্যারাডাইস। তারপর? বাইশ হাজার টাকার দোকানটির দখলিস্বত্ব সোয়া লাখ টাকায় অন্যকে দিয়ে দেয় আজিমুল হক গুড্ডু।

গ্রাহকে গিজগিজ করা আজকের মৌচাক দেখে কল্পনা করাও শক্ত যে ১৯৭৩ সালে ওখানকার দোকানিরা ক্রেতার অভাবে সকাল-সন্ধ্যা বসে বসে মাছি মারত। মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের কোনায় ছিল ‘বাবর ফুডস’। কলিজা ও আলু দিয়ে বানানো শিঙাড়া এবং সুস্বাদু চা খেতাম সেখানে। দোকানমালিক বাবর খানের চেহারা উত্তমকুমারের মতো। টাঙ্গাইলে ভাইদের সঙ্গে কাজিয়া করে পৈতৃক সম্পত্তি বাঁটোয়ারাপূর্বক নিজের ভাগের অর্ধেকটা বেচে দিয়ে ব্যবসায় নেমেছেন। নামার আগে ছেড়ে দিয়েছেন কলেজে শিক্ষকতার চাকরি। ক্রেতাসংকটে বাবর ফুডস লোকসান গুনেই চলছে। ভাইদের ভালোবাসা তো হাতছাড়া হয়েই গেছে, বাকি রইল দোকানটি হাতছাড়া হওয়া। ‘জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি’ প্রকারের রসিক বাবর খানকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভাইয়া গো, বাণিজ্য কেমন চলছে। তিনি বলেন : তোমার ভাবি বিধবা হয়ে যাবে, নইলে কত আগে সুইসাইড করতাম!

কার ডিম কে খায় : মৌচাক মার্কেট থেকে উত্তরগামী রাস্তায় মালিবাগ রেল ক্রসিং। রেল ক্রসিংয়ের সামান্য পশ্চিমের মহল্লা ‘বাগানবাড়ি’। একদা এখানে এক ধনপতির বাগানবাড়ি ছিল। সেই বাড়ির পুকুরটি এখনো দেখা যায়। এলাকায় দেয়ালঘেরা জমিতে একতলা তিনটি বাড়ি তুলেছেন নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হাজি সাজেদুর রহমান। এগুলো তিনি ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। একটি বাড়িতে আশির দশকে আমি আর আমার ছোট ভাই থেকেছি। বাড়ির দক্ষিণ দেয়ালের ওদিকের বাড়ির মুরগি আর মুরগির ডিম নিয়ে যা হয়েছিল, তা ভেবে এখনো মজা পাই। আমার ধারণা, সুইডেনপ্রবাসী ফার্মাসিস্ট দৌলা মানে আমিন-উদ-দৌলাও মজা পায়।

দেয়ালের ওদিকের বাড়ির বাসিন্দা দৌলা তখন সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে। খুবই স্মার্ট দৌলা ছবি আঁকে, ফুটবল খেলে, চমৎকার আবৃত্তি করে আর দুনিয়ার সব ভাষায় গান গাইতে চায়। তবে বেশি গায় হিন্দি ফিল্ম ‘আনপড়’-এর গীত ‘আপ কি নজরোঁ নে সমঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে/ দিল কি ধড়কন যা রুখ্্ যা...।’ আমি ওর অনুরাগী হয়ে গেলাম। সে-ও আমায় তোয়াজ করে,- ‘আপনার জেলার লোকরা একদিন বিশ্বজয়ী হবে। দে আর সো লেবোরিয়াস সো ডিভোটেড, সো ডিটারমাইন্ড টু ডজ অল দ্য অডস অন দেয়ার ওয়ে।’ বুঝতে কষ্ট হয় না যে আমার পয়সায় সিনেমা দেখবার মতলবে তেল দেয়।

এক দুপুরে ভরপেট কাঁঠাল খেয়ে ঘুমোচ্ছিলাম। দেয়ালের ওদিক থেকে উঁচু গলায় দৌলা ডাকে, ‘ভাইয়া। ভাইয়া।’ মহাবিরক্তির সঙ্গে বলি, ‘কী হইছে?’ দৌলা বলে, ‘আম্মা বলছেন আমাদের মুরগি নাকি রোজ আপনার ঘরে যায়। ওখানে কি ডিম পাড়ে?’ বলেছি, ‘হ্যাঁ। পাড়ে। আমি ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি।’ দৌলা বলে, ‘ধ্যাত্তোরিকা।’ ষোলো আনা সত্য বললাম। তবু দৌলা বিশ্বাস করল না। ছাত্রত্ব ঘুচিয়ে আমিন-উদ-দৌলা এক ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়। তখন ওকে জানাই সত্যি সত্যিই ওদের ডিম আমি খেয়েছিলাম। হাসতে হাসতে ওর দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়।

উচ্চারণ ভঙ্গিতে বোধ হয় কোনো জাদু থাকে যার প্রভাবে মানুষের কান সত্যকে ভাবে মিথ্যা আর মিথ্যাকে ভাবে সত্য। হয়তো সেজন্যই দেখা যায়, সীমাহীন অনটনে ভোগা মানুষ ঐশ্বর্যের শিখরে বসা ব্যক্তির সামনে দিনভর গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করেও কানাকড়ি পায় না। অথচ দুদণ্ডের মিষ্টি কথায় ভুলে হাজার টাকার নোটের বান্ডিল সাগ্রহে তস্করের হাতে তুলে দেয় ভয়ানক কৃপণ। এ বিষয়ে ১৯৯৬ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সান্ধ্য আড্ডায় সিনিয়র সদস্যরা মতবিনিময় করছিলেন। জয়নুল আবেদিনও ছিলেন সেই আড্ডায়। আমার ডিম খাওয়া দৌলার কাছে মিথ্যাচার মনে হওয়ার কারণ, জনুভাইয়ের মতে, দ্রুত স্বীকারোক্তি। তিনি বলেন, বাঙালি ধীরগতির জনগোষ্ঠী। ক্ষিপ্রগতিতে ছোটা বাঙালির স্বভাব নয়। কর্মবিমুখতা আর কুঁড়েমি তার বৈশিষ্ট্য। এই জনগোষ্ঠীকে চেটেপুটে সিনেমা বানিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। তাঁর ফিল্মে উপস্থাপিত বাঙালির জীবন ধীরগতির। এরেই কয় অ্যাকচুয়াল ডেপিকশন অব ক্যারেক্টারস।

‘যদি ধীরে ধীরে বলতি, হ্যাঁ, এখানে ডিম পাড়ে। তখন দৌলা বলত, দেন ডিমগুলো দেন। তুই বলতি, দিমু ক্যামনে। আমি তো রোজ ভাইজা ভাইজা খাইয়া ফালাইছি, তাহলে দৌলার বিশ্বাস হতো।’ বলেছিলেন, জনুভাই।

সেদিনের সেই আড্ডায় জয়নুল আবেদিন তাঁর বাকভঙ্গিমায় নিবেদন করেছিলেন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অঙ্কুরিত হওয়ার ইতিহাস। বলেছেন, শুঁটকিকে কেন্দ্র করে একটা সিংহদুয়ার খুলে গিয়েছিল। পাকিস্তানিদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত ওই দুয়ার দিয়ে ঢোকা ক্ষুব্ধ গুজরাটি ব্যবসায়ী পুঞ্জালাল ঠাক্কারকে। পুঞ্জালাল ঠাক্কার বাস করতেন গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁওয়ে। হিন্দু লোহানা গোত্রভুক্ত পুঞ্জালাল শহরে শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। লোহানা গোত্র মনে করে মাছ-মাংস খাওয়া বা বিকিকিনি করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অবস্থা সামাল দিতে তিনি ব্যবসা বন্ধ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গ্রামবাসী অনড়। তারা বলে, ‘তোমায় গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ রাগে, দুঃখে, ক্ষোভে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন।

পুঞ্জালাল ঠাক্কারের ছিল তিন ছেলে। এদের মধ্যে জিন্নাহভাই পুঞ্জা করাচি গিয়ে চামড়ার ব্যবসায় নামেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নামকরা চামড়া ব্যবসায়ী হন। তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ১৮৭৬ সালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই। কালক্রমে মুহাম্মদ আলী লন্ডনে গিয়ে ব্যারিস্টারি পাস করেন। রাজনীতিতে আসন মজবুত হওয়ার পাশাপাশি ‘ভাই’ শব্দটি হাওয়া হয়ে গেল। তখন শুধু ‘জিন্নাহ’ উচ্চারণ করলেই বোঝা যেত যে বলা হচ্ছে ‘মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা