শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

‘বাজারকেন্দ্রিক স্মৃতি অনেক মানুষকে আনন্দ-বেদনায় দোলায়।’ কথাটা বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন, সাংবাদিক মহলের প্রিয় ‘জনুভাই’। শতভাগ আলোকিত, অত্যুচ্চ মানবিক, বিস্তর জ্ঞানের অধিকারী জয়নুল আবেদিন ১৭ এপ্রিল (২০২৫) যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহরে তাঁর মেয়ের বাড়িতে শেষনিঃশ্বাস ছেড়েছেন। বয়স হয়েছিল ৮৮। অধুনালুপ্ত বার্তা সংস্থা এনার (ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সি) বার্তা সম্পাদক হিসেবে সুখ্যাত তিনি। এনার আগে বিদেশি একাধিক বার্তা সংস্থার ঢাকা প্রতিনিধি পদে কাজ করেছেন দাপটের সঙ্গে। সত্যানুরাগী জনুভাইয়ের সোজাসাপটা মন্তব্য যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা তাকে উগ্র-নৈরাশ্যবাদী বলে মনে করতেন। কিন্তু আমরা (বহু বছর তাঁর সঙ্গে ওঠবস করা) জানি, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন কনুইর গুঁতা মাইরা সবাইরে চিৎপাত ফালাইয়া খালি ছুটবে আর ছুটবে।

সদ্য পত্রিকাজগতে ঢোকা আমি যখন রাজধানীর শাজাহানপুর থাকতাম তখন তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তিনি খিলগাঁও রেল ক্রসিং লাগোয়া কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতেন। এখনো চোখে ভাসে- আট ভাঁজ করা চটের একটা মাঝারি আকৃতির থলে হাতে ফুটপাত ধরে চলছেন জনুভাই। হাঁটছেন আর গুনগুন করে গাইছেন- ‘আশ নিরাশ কি দো রাহে পর মেরা ইয়ে দিল টুটা/ ইস কিসমত নে ধীরে ধীরে সব কুছ মেরা লুটা/জানে আনজানে...।’ একদিন অন্তর একদিন বাজার করতেন। পছন্দের মাছ, মাংস, সবজি নিজ হাতে সংগ্রহ করার আনন্দ ফুটে উঠত তাঁর চেহারায়।

কৈশোরে গ্রামের বাজারে পাটালি গুড় কিনেছিলেন জয়নুল আবেদিন। পাঁচ টাকার নোট দিলেন তিনি। দোকানি ফেরত দেওয়ার কথা দেড় টাকা। কিন্তু ফেরত দিয়েছে সাড়ে তিন টাকা। লোকটা ঠকেছে দেখে মজা পেলেন তিনি। বাড়িতে এসে মাকে দিলেন দেড় টাকা। দুই টাকা মেরে দেওয়ার আনন্দ ভাগাভাগি করলেন খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে। ওই বয়সে তাঁর কাছে মেহনতি মানুষের (গুড় বিক্রেতা) লোকসানটা দুঃখদায়ক মনে হয়নি। যখন রোজগার শুরু করলেন তখন উপার্জনের পেছনে মেহনতের মাত্রা বুঝলেন। প্রতিকারে সচেষ্ট হলেন। খোঁজ করলেন সেই দোকানির। পনেরো বছর পর খোঁজা। তত দিনে দোকানি কবরে; তাঁর ছেলে হয়েছে দোকানি। ‘ইতিহাস’ বর্ণনার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে জনুভাই পঞ্চাশ টাকার একটি নোট বাড়িয়ে দিলেন। হাটবার ছিল সেদিন, লোক জড়ো হয়েছিল ওই দোকানে। দর্শক-শ্রোতারা মুগ্ধ। ভদ্রসন্তানটি বহু দিন পর ভুল স্বীকার করে পাওনা টাকার ১৭ গুণ দিতে এসেছেন।

‘দুঃখে আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছিল বুঝলি’ বললেন জয়নুল আবেদিন, ‘দোকানির ছেলে দোকানি টাকা নিল না। বলল, টাকা লাইগতো ন ভাইজান। আমনে আমার বাবার জন্য দোয়া করিয়েন, তার যেন শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ারবেহেশত নসিব হয়। যত দেনাদার ছিল বেবাকরে উনি মাফ করি দিছেন। আমারে কইছেন কারও কাছে পাওনা দাবি করবি না।’ অনেক জোরাজুরি করেও টাকাটা দিতে পারেননি জনুভাই। এ এক গভীর বেদনা। তাঁর বুকটা ব্যথায় আরও টনটন করে ওঠে দোকানিপুত্রের সরল উক্তিতে- ‘কত বছর পর টাকা দিতে আইলেন। আমনে তো মানুষ না, আমনে মাইনষের সুরতে ফেরেশতা ভাইজান।’

সামান্য পুঁজির গুড় দোকানির টাকা আত্মসাৎকারী একটা লোককে নিষ্কলুষ ফেরেশতার সঙ্গে তুলনা করার কোনো মানে হয়! -বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন।

বৈধব্যের আশঙ্কা : বাজারকেন্দ্রিক কিছু স্মৃতি আমিও বহন করি। রাজধানীর ‘মৌচাক মার্কেট’ নামক বাজারের যাত্রালগ্নে সেখানে ২২ হাজার টাকায় একটা দোকান (‘প্যারাডাইস স্টোর’ নাম) বরাদ্দ নেন আপদমস্তক সততার প্রতীক মনসুরুল হক। ইনি মাঝারি স্তরের রিটায়ার্ড সরকারি আমলা। তাঁর বড় ছেলে আজিমুল হক গুড্ডু আমার ছোট ভাইয়ের পরানের বন্ধু। দীর্ঘদেহী সুদর্শন গুড্ডুর মাথায় সব সময় কিলবিল করে নতুন নতুন আইডিয়া। তাই জীবন অর্থবহ করতে গেলে চাকরি না বাণিজ্য, কী করতে হবে বুঝতে পারছিল না। একপর্যায়ে তার মনে হলো, বাণিজ্য ছাড়া উন্নতি অসম্ভব। মূলধন চাইল বাবার কাছে। তিনি বললেন, মূলধন তো ‘প্যারাডাইস স্টোর’-এ খাটছে। ওখানে বসে পড়লেই পার।

হ্যাঁ। পারে। তার আগে ওই দোকানঘরকে ফ্যাশনদুরস্ত করা চাই। চল্লিশ হাজার টাকায় সংস্কার করা হলো ডেকোরেশনের। সেলসম্যান ছিল ২ জন, আরও ২ জন নিযুক্ত হলো। মৌচাক মার্কেটে তখন পর্যন্ত রেডিমেড পোশাকের দোকান ১০টি আর খাবারের দোকানের সংখ্যা ৮। প্যারাডাইস স্টোর বাহারি সাজ নেওয়ার মাস তিনেক পর ওখানে গেলাম। দেখি মনসুরুল হক সাহেব বসে ‘তাজকেরাতুল আম্বিয়া’ গ্রন্থ পাঠ করছেন। ‘খালুজান, বেচাকেনা কেমন চলছে’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেচাকেনার যে দশা তাতে কর্মচারীদের বেতনও হয় নারে বাবা। গুনাহর কাম কী করলাম বুঝি না। নইলে এই মরার বাজারে দোকান নেওয়ার মতিভ্রম কেন আমার হবে।’

গুড্ডুর আইডিয়ার শিকার প্যারাডাইস স্টোরের ব্যয় বেড়ে গেছে; কমে গেছে আয়। সংকট সমাধানের আইডিয়াও দেয় গুড্ডু। ‘হেল্’ হয়ে যাওয়ার আগে প্যারাডাইসকে বেচে দিতে হবে। বেচতে হলে ক্রেতা লাগে। ক্রেতা তো পাওয়া যাচ্ছে না। অপেক্ষা, অপেক্ষা, অপেক্ষা। তিন মাস অপেক্ষার পর গুড্ডুর আইডিয়া : শাটডাউন! তালাবদ্ধ কর দোকান। তাতে বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন আর ক্লিনার-সুইপার রাখার খরচমুক্তি। ৯ মাস বন্ধ থাকে প্যারাডাইস। তারপর? বাইশ হাজার টাকার দোকানটির দখলিস্বত্ব সোয়া লাখ টাকায় অন্যকে দিয়ে দেয় আজিমুল হক গুড্ডু।

গ্রাহকে গিজগিজ করা আজকের মৌচাক দেখে কল্পনা করাও শক্ত যে ১৯৭৩ সালে ওখানকার দোকানিরা ক্রেতার অভাবে সকাল-সন্ধ্যা বসে বসে মাছি মারত। মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের কোনায় ছিল ‘বাবর ফুডস’। কলিজা ও আলু দিয়ে বানানো শিঙাড়া এবং সুস্বাদু চা খেতাম সেখানে। দোকানমালিক বাবর খানের চেহারা উত্তমকুমারের মতো। টাঙ্গাইলে ভাইদের সঙ্গে কাজিয়া করে পৈতৃক সম্পত্তি বাঁটোয়ারাপূর্বক নিজের ভাগের অর্ধেকটা বেচে দিয়ে ব্যবসায় নেমেছেন। নামার আগে ছেড়ে দিয়েছেন কলেজে শিক্ষকতার চাকরি। ক্রেতাসংকটে বাবর ফুডস লোকসান গুনেই চলছে। ভাইদের ভালোবাসা তো হাতছাড়া হয়েই গেছে, বাকি রইল দোকানটি হাতছাড়া হওয়া। ‘জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি’ প্রকারের রসিক বাবর খানকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভাইয়া গো, বাণিজ্য কেমন চলছে। তিনি বলেন : তোমার ভাবি বিধবা হয়ে যাবে, নইলে কত আগে সুইসাইড করতাম!

কার ডিম কে খায় : মৌচাক মার্কেট থেকে উত্তরগামী রাস্তায় মালিবাগ রেল ক্রসিং। রেল ক্রসিংয়ের সামান্য পশ্চিমের মহল্লা ‘বাগানবাড়ি’। একদা এখানে এক ধনপতির বাগানবাড়ি ছিল। সেই বাড়ির পুকুরটি এখনো দেখা যায়। এলাকায় দেয়ালঘেরা জমিতে একতলা তিনটি বাড়ি তুলেছেন নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হাজি সাজেদুর রহমান। এগুলো তিনি ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। একটি বাড়িতে আশির দশকে আমি আর আমার ছোট ভাই থেকেছি। বাড়ির দক্ষিণ দেয়ালের ওদিকের বাড়ির মুরগি আর মুরগির ডিম নিয়ে যা হয়েছিল, তা ভেবে এখনো মজা পাই। আমার ধারণা, সুইডেনপ্রবাসী ফার্মাসিস্ট দৌলা মানে আমিন-উদ-দৌলাও মজা পায়।

দেয়ালের ওদিকের বাড়ির বাসিন্দা দৌলা তখন সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে। খুবই স্মার্ট দৌলা ছবি আঁকে, ফুটবল খেলে, চমৎকার আবৃত্তি করে আর দুনিয়ার সব ভাষায় গান গাইতে চায়। তবে বেশি গায় হিন্দি ফিল্ম ‘আনপড়’-এর গীত ‘আপ কি নজরোঁ নে সমঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে/ দিল কি ধড়কন যা রুখ্্ যা...।’ আমি ওর অনুরাগী হয়ে গেলাম। সে-ও আমায় তোয়াজ করে,- ‘আপনার জেলার লোকরা একদিন বিশ্বজয়ী হবে। দে আর সো লেবোরিয়াস সো ডিভোটেড, সো ডিটারমাইন্ড টু ডজ অল দ্য অডস অন দেয়ার ওয়ে।’ বুঝতে কষ্ট হয় না যে আমার পয়সায় সিনেমা দেখবার মতলবে তেল দেয়।

এক দুপুরে ভরপেট কাঁঠাল খেয়ে ঘুমোচ্ছিলাম। দেয়ালের ওদিক থেকে উঁচু গলায় দৌলা ডাকে, ‘ভাইয়া। ভাইয়া।’ মহাবিরক্তির সঙ্গে বলি, ‘কী হইছে?’ দৌলা বলে, ‘আম্মা বলছেন আমাদের মুরগি নাকি রোজ আপনার ঘরে যায়। ওখানে কি ডিম পাড়ে?’ বলেছি, ‘হ্যাঁ। পাড়ে। আমি ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি।’ দৌলা বলে, ‘ধ্যাত্তোরিকা।’ ষোলো আনা সত্য বললাম। তবু দৌলা বিশ্বাস করল না। ছাত্রত্ব ঘুচিয়ে আমিন-উদ-দৌলা এক ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়। তখন ওকে জানাই সত্যি সত্যিই ওদের ডিম আমি খেয়েছিলাম। হাসতে হাসতে ওর দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়।

উচ্চারণ ভঙ্গিতে বোধ হয় কোনো জাদু থাকে যার প্রভাবে মানুষের কান সত্যকে ভাবে মিথ্যা আর মিথ্যাকে ভাবে সত্য। হয়তো সেজন্যই দেখা যায়, সীমাহীন অনটনে ভোগা মানুষ ঐশ্বর্যের শিখরে বসা ব্যক্তির সামনে দিনভর গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করেও কানাকড়ি পায় না। অথচ দুদণ্ডের মিষ্টি কথায় ভুলে হাজার টাকার নোটের বান্ডিল সাগ্রহে তস্করের হাতে তুলে দেয় ভয়ানক কৃপণ। এ বিষয়ে ১৯৯৬ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সান্ধ্য আড্ডায় সিনিয়র সদস্যরা মতবিনিময় করছিলেন। জয়নুল আবেদিনও ছিলেন সেই আড্ডায়। আমার ডিম খাওয়া দৌলার কাছে মিথ্যাচার মনে হওয়ার কারণ, জনুভাইয়ের মতে, দ্রুত স্বীকারোক্তি। তিনি বলেন, বাঙালি ধীরগতির জনগোষ্ঠী। ক্ষিপ্রগতিতে ছোটা বাঙালির স্বভাব নয়। কর্মবিমুখতা আর কুঁড়েমি তার বৈশিষ্ট্য। এই জনগোষ্ঠীকে চেটেপুটে সিনেমা বানিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। তাঁর ফিল্মে উপস্থাপিত বাঙালির জীবন ধীরগতির। এরেই কয় অ্যাকচুয়াল ডেপিকশন অব ক্যারেক্টারস।

‘যদি ধীরে ধীরে বলতি, হ্যাঁ, এখানে ডিম পাড়ে। তখন দৌলা বলত, দেন ডিমগুলো দেন। তুই বলতি, দিমু ক্যামনে। আমি তো রোজ ভাইজা ভাইজা খাইয়া ফালাইছি, তাহলে দৌলার বিশ্বাস হতো।’ বলেছিলেন, জনুভাই।

সেদিনের সেই আড্ডায় জয়নুল আবেদিন তাঁর বাকভঙ্গিমায় নিবেদন করেছিলেন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অঙ্কুরিত হওয়ার ইতিহাস। বলেছেন, শুঁটকিকে কেন্দ্র করে একটা সিংহদুয়ার খুলে গিয়েছিল। পাকিস্তানিদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত ওই দুয়ার দিয়ে ঢোকা ক্ষুব্ধ গুজরাটি ব্যবসায়ী পুঞ্জালাল ঠাক্কারকে। পুঞ্জালাল ঠাক্কার বাস করতেন গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁওয়ে। হিন্দু লোহানা গোত্রভুক্ত পুঞ্জালাল শহরে শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। লোহানা গোত্র মনে করে মাছ-মাংস খাওয়া বা বিকিকিনি করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অবস্থা সামাল দিতে তিনি ব্যবসা বন্ধ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গ্রামবাসী অনড়। তারা বলে, ‘তোমায় গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ রাগে, দুঃখে, ক্ষোভে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন।

পুঞ্জালাল ঠাক্কারের ছিল তিন ছেলে। এদের মধ্যে জিন্নাহভাই পুঞ্জা করাচি গিয়ে চামড়ার ব্যবসায় নামেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নামকরা চামড়া ব্যবসায়ী হন। তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ১৮৭৬ সালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই। কালক্রমে মুহাম্মদ আলী লন্ডনে গিয়ে ব্যারিস্টারি পাস করেন। রাজনীতিতে আসন মজবুত হওয়ার পাশাপাশি ‘ভাই’ শব্দটি হাওয়া হয়ে গেল। তখন শুধু ‘জিন্নাহ’ উচ্চারণ করলেই বোঝা যেত যে বলা হচ্ছে ‘মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

২৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন