শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

‘বাজারকেন্দ্রিক স্মৃতি অনেক মানুষকে আনন্দ-বেদনায় দোলায়।’ কথাটা বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন, সাংবাদিক মহলের প্রিয় ‘জনুভাই’। শতভাগ আলোকিত, অত্যুচ্চ মানবিক, বিস্তর জ্ঞানের অধিকারী জয়নুল আবেদিন ১৭ এপ্রিল (২০২৫) যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহরে তাঁর মেয়ের বাড়িতে শেষনিঃশ্বাস ছেড়েছেন। বয়স হয়েছিল ৮৮। অধুনালুপ্ত বার্তা সংস্থা এনার (ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সি) বার্তা সম্পাদক হিসেবে সুখ্যাত তিনি। এনার আগে বিদেশি একাধিক বার্তা সংস্থার ঢাকা প্রতিনিধি পদে কাজ করেছেন দাপটের সঙ্গে। সত্যানুরাগী জনুভাইয়ের সোজাসাপটা মন্তব্য যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা তাকে উগ্র-নৈরাশ্যবাদী বলে মনে করতেন। কিন্তু আমরা (বহু বছর তাঁর সঙ্গে ওঠবস করা) জানি, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন কনুইর গুঁতা মাইরা সবাইরে চিৎপাত ফালাইয়া খালি ছুটবে আর ছুটবে।

সদ্য পত্রিকাজগতে ঢোকা আমি যখন রাজধানীর শাজাহানপুর থাকতাম তখন তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তিনি খিলগাঁও রেল ক্রসিং লাগোয়া কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতেন। এখনো চোখে ভাসে- আট ভাঁজ করা চটের একটা মাঝারি আকৃতির থলে হাতে ফুটপাত ধরে চলছেন জনুভাই। হাঁটছেন আর গুনগুন করে গাইছেন- ‘আশ নিরাশ কি দো রাহে পর মেরা ইয়ে দিল টুটা/ ইস কিসমত নে ধীরে ধীরে সব কুছ মেরা লুটা/জানে আনজানে...।’ একদিন অন্তর একদিন বাজার করতেন। পছন্দের মাছ, মাংস, সবজি নিজ হাতে সংগ্রহ করার আনন্দ ফুটে উঠত তাঁর চেহারায়।

কৈশোরে গ্রামের বাজারে পাটালি গুড় কিনেছিলেন জয়নুল আবেদিন। পাঁচ টাকার নোট দিলেন তিনি। দোকানি ফেরত দেওয়ার কথা দেড় টাকা। কিন্তু ফেরত দিয়েছে সাড়ে তিন টাকা। লোকটা ঠকেছে দেখে মজা পেলেন তিনি। বাড়িতে এসে মাকে দিলেন দেড় টাকা। দুই টাকা মেরে দেওয়ার আনন্দ ভাগাভাগি করলেন খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে। ওই বয়সে তাঁর কাছে মেহনতি মানুষের (গুড় বিক্রেতা) লোকসানটা দুঃখদায়ক মনে হয়নি। যখন রোজগার শুরু করলেন তখন উপার্জনের পেছনে মেহনতের মাত্রা বুঝলেন। প্রতিকারে সচেষ্ট হলেন। খোঁজ করলেন সেই দোকানির। পনেরো বছর পর খোঁজা। তত দিনে দোকানি কবরে; তাঁর ছেলে হয়েছে দোকানি। ‘ইতিহাস’ বর্ণনার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে জনুভাই পঞ্চাশ টাকার একটি নোট বাড়িয়ে দিলেন। হাটবার ছিল সেদিন, লোক জড়ো হয়েছিল ওই দোকানে। দর্শক-শ্রোতারা মুগ্ধ। ভদ্রসন্তানটি বহু দিন পর ভুল স্বীকার করে পাওনা টাকার ১৭ গুণ দিতে এসেছেন।

‘দুঃখে আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছিল বুঝলি’ বললেন জয়নুল আবেদিন, ‘দোকানির ছেলে দোকানি টাকা নিল না। বলল, টাকা লাইগতো ন ভাইজান। আমনে আমার বাবার জন্য দোয়া করিয়েন, তার যেন শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ারবেহেশত নসিব হয়। যত দেনাদার ছিল বেবাকরে উনি মাফ করি দিছেন। আমারে কইছেন কারও কাছে পাওনা দাবি করবি না।’ অনেক জোরাজুরি করেও টাকাটা দিতে পারেননি জনুভাই। এ এক গভীর বেদনা। তাঁর বুকটা ব্যথায় আরও টনটন করে ওঠে দোকানিপুত্রের সরল উক্তিতে- ‘কত বছর পর টাকা দিতে আইলেন। আমনে তো মানুষ না, আমনে মাইনষের সুরতে ফেরেশতা ভাইজান।’

সামান্য পুঁজির গুড় দোকানির টাকা আত্মসাৎকারী একটা লোককে নিষ্কলুষ ফেরেশতার সঙ্গে তুলনা করার কোনো মানে হয়! -বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন।

বৈধব্যের আশঙ্কা : বাজারকেন্দ্রিক কিছু স্মৃতি আমিও বহন করি। রাজধানীর ‘মৌচাক মার্কেট’ নামক বাজারের যাত্রালগ্নে সেখানে ২২ হাজার টাকায় একটা দোকান (‘প্যারাডাইস স্টোর’ নাম) বরাদ্দ নেন আপদমস্তক সততার প্রতীক মনসুরুল হক। ইনি মাঝারি স্তরের রিটায়ার্ড সরকারি আমলা। তাঁর বড় ছেলে আজিমুল হক গুড্ডু আমার ছোট ভাইয়ের পরানের বন্ধু। দীর্ঘদেহী সুদর্শন গুড্ডুর মাথায় সব সময় কিলবিল করে নতুন নতুন আইডিয়া। তাই জীবন অর্থবহ করতে গেলে চাকরি না বাণিজ্য, কী করতে হবে বুঝতে পারছিল না। একপর্যায়ে তার মনে হলো, বাণিজ্য ছাড়া উন্নতি অসম্ভব। মূলধন চাইল বাবার কাছে। তিনি বললেন, মূলধন তো ‘প্যারাডাইস স্টোর’-এ খাটছে। ওখানে বসে পড়লেই পার।

হ্যাঁ। পারে। তার আগে ওই দোকানঘরকে ফ্যাশনদুরস্ত করা চাই। চল্লিশ হাজার টাকায় সংস্কার করা হলো ডেকোরেশনের। সেলসম্যান ছিল ২ জন, আরও ২ জন নিযুক্ত হলো। মৌচাক মার্কেটে তখন পর্যন্ত রেডিমেড পোশাকের দোকান ১০টি আর খাবারের দোকানের সংখ্যা ৮। প্যারাডাইস স্টোর বাহারি সাজ নেওয়ার মাস তিনেক পর ওখানে গেলাম। দেখি মনসুরুল হক সাহেব বসে ‘তাজকেরাতুল আম্বিয়া’ গ্রন্থ পাঠ করছেন। ‘খালুজান, বেচাকেনা কেমন চলছে’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেচাকেনার যে দশা তাতে কর্মচারীদের বেতনও হয় নারে বাবা। গুনাহর কাম কী করলাম বুঝি না। নইলে এই মরার বাজারে দোকান নেওয়ার মতিভ্রম কেন আমার হবে।’

গুড্ডুর আইডিয়ার শিকার প্যারাডাইস স্টোরের ব্যয় বেড়ে গেছে; কমে গেছে আয়। সংকট সমাধানের আইডিয়াও দেয় গুড্ডু। ‘হেল্’ হয়ে যাওয়ার আগে প্যারাডাইসকে বেচে দিতে হবে। বেচতে হলে ক্রেতা লাগে। ক্রেতা তো পাওয়া যাচ্ছে না। অপেক্ষা, অপেক্ষা, অপেক্ষা। তিন মাস অপেক্ষার পর গুড্ডুর আইডিয়া : শাটডাউন! তালাবদ্ধ কর দোকান। তাতে বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন আর ক্লিনার-সুইপার রাখার খরচমুক্তি। ৯ মাস বন্ধ থাকে প্যারাডাইস। তারপর? বাইশ হাজার টাকার দোকানটির দখলিস্বত্ব সোয়া লাখ টাকায় অন্যকে দিয়ে দেয় আজিমুল হক গুড্ডু।

গ্রাহকে গিজগিজ করা আজকের মৌচাক দেখে কল্পনা করাও শক্ত যে ১৯৭৩ সালে ওখানকার দোকানিরা ক্রেতার অভাবে সকাল-সন্ধ্যা বসে বসে মাছি মারত। মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের কোনায় ছিল ‘বাবর ফুডস’। কলিজা ও আলু দিয়ে বানানো শিঙাড়া এবং সুস্বাদু চা খেতাম সেখানে। দোকানমালিক বাবর খানের চেহারা উত্তমকুমারের মতো। টাঙ্গাইলে ভাইদের সঙ্গে কাজিয়া করে পৈতৃক সম্পত্তি বাঁটোয়ারাপূর্বক নিজের ভাগের অর্ধেকটা বেচে দিয়ে ব্যবসায় নেমেছেন। নামার আগে ছেড়ে দিয়েছেন কলেজে শিক্ষকতার চাকরি। ক্রেতাসংকটে বাবর ফুডস লোকসান গুনেই চলছে। ভাইদের ভালোবাসা তো হাতছাড়া হয়েই গেছে, বাকি রইল দোকানটি হাতছাড়া হওয়া। ‘জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি’ প্রকারের রসিক বাবর খানকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভাইয়া গো, বাণিজ্য কেমন চলছে। তিনি বলেন : তোমার ভাবি বিধবা হয়ে যাবে, নইলে কত আগে সুইসাইড করতাম!

কার ডিম কে খায় : মৌচাক মার্কেট থেকে উত্তরগামী রাস্তায় মালিবাগ রেল ক্রসিং। রেল ক্রসিংয়ের সামান্য পশ্চিমের মহল্লা ‘বাগানবাড়ি’। একদা এখানে এক ধনপতির বাগানবাড়ি ছিল। সেই বাড়ির পুকুরটি এখনো দেখা যায়। এলাকায় দেয়ালঘেরা জমিতে একতলা তিনটি বাড়ি তুলেছেন নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হাজি সাজেদুর রহমান। এগুলো তিনি ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। একটি বাড়িতে আশির দশকে আমি আর আমার ছোট ভাই থেকেছি। বাড়ির দক্ষিণ দেয়ালের ওদিকের বাড়ির মুরগি আর মুরগির ডিম নিয়ে যা হয়েছিল, তা ভেবে এখনো মজা পাই। আমার ধারণা, সুইডেনপ্রবাসী ফার্মাসিস্ট দৌলা মানে আমিন-উদ-দৌলাও মজা পায়।

দেয়ালের ওদিকের বাড়ির বাসিন্দা দৌলা তখন সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে। খুবই স্মার্ট দৌলা ছবি আঁকে, ফুটবল খেলে, চমৎকার আবৃত্তি করে আর দুনিয়ার সব ভাষায় গান গাইতে চায়। তবে বেশি গায় হিন্দি ফিল্ম ‘আনপড়’-এর গীত ‘আপ কি নজরোঁ নে সমঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে/ দিল কি ধড়কন যা রুখ্্ যা...।’ আমি ওর অনুরাগী হয়ে গেলাম। সে-ও আমায় তোয়াজ করে,- ‘আপনার জেলার লোকরা একদিন বিশ্বজয়ী হবে। দে আর সো লেবোরিয়াস সো ডিভোটেড, সো ডিটারমাইন্ড টু ডজ অল দ্য অডস অন দেয়ার ওয়ে।’ বুঝতে কষ্ট হয় না যে আমার পয়সায় সিনেমা দেখবার মতলবে তেল দেয়।

এক দুপুরে ভরপেট কাঁঠাল খেয়ে ঘুমোচ্ছিলাম। দেয়ালের ওদিক থেকে উঁচু গলায় দৌলা ডাকে, ‘ভাইয়া। ভাইয়া।’ মহাবিরক্তির সঙ্গে বলি, ‘কী হইছে?’ দৌলা বলে, ‘আম্মা বলছেন আমাদের মুরগি নাকি রোজ আপনার ঘরে যায়। ওখানে কি ডিম পাড়ে?’ বলেছি, ‘হ্যাঁ। পাড়ে। আমি ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি।’ দৌলা বলে, ‘ধ্যাত্তোরিকা।’ ষোলো আনা সত্য বললাম। তবু দৌলা বিশ্বাস করল না। ছাত্রত্ব ঘুচিয়ে আমিন-উদ-দৌলা এক ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়। তখন ওকে জানাই সত্যি সত্যিই ওদের ডিম আমি খেয়েছিলাম। হাসতে হাসতে ওর দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়।

উচ্চারণ ভঙ্গিতে বোধ হয় কোনো জাদু থাকে যার প্রভাবে মানুষের কান সত্যকে ভাবে মিথ্যা আর মিথ্যাকে ভাবে সত্য। হয়তো সেজন্যই দেখা যায়, সীমাহীন অনটনে ভোগা মানুষ ঐশ্বর্যের শিখরে বসা ব্যক্তির সামনে দিনভর গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করেও কানাকড়ি পায় না। অথচ দুদণ্ডের মিষ্টি কথায় ভুলে হাজার টাকার নোটের বান্ডিল সাগ্রহে তস্করের হাতে তুলে দেয় ভয়ানক কৃপণ। এ বিষয়ে ১৯৯৬ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সান্ধ্য আড্ডায় সিনিয়র সদস্যরা মতবিনিময় করছিলেন। জয়নুল আবেদিনও ছিলেন সেই আড্ডায়। আমার ডিম খাওয়া দৌলার কাছে মিথ্যাচার মনে হওয়ার কারণ, জনুভাইয়ের মতে, দ্রুত স্বীকারোক্তি। তিনি বলেন, বাঙালি ধীরগতির জনগোষ্ঠী। ক্ষিপ্রগতিতে ছোটা বাঙালির স্বভাব নয়। কর্মবিমুখতা আর কুঁড়েমি তার বৈশিষ্ট্য। এই জনগোষ্ঠীকে চেটেপুটে সিনেমা বানিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। তাঁর ফিল্মে উপস্থাপিত বাঙালির জীবন ধীরগতির। এরেই কয় অ্যাকচুয়াল ডেপিকশন অব ক্যারেক্টারস।

‘যদি ধীরে ধীরে বলতি, হ্যাঁ, এখানে ডিম পাড়ে। তখন দৌলা বলত, দেন ডিমগুলো দেন। তুই বলতি, দিমু ক্যামনে। আমি তো রোজ ভাইজা ভাইজা খাইয়া ফালাইছি, তাহলে দৌলার বিশ্বাস হতো।’ বলেছিলেন, জনুভাই।

সেদিনের সেই আড্ডায় জয়নুল আবেদিন তাঁর বাকভঙ্গিমায় নিবেদন করেছিলেন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অঙ্কুরিত হওয়ার ইতিহাস। বলেছেন, শুঁটকিকে কেন্দ্র করে একটা সিংহদুয়ার খুলে গিয়েছিল। পাকিস্তানিদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত ওই দুয়ার দিয়ে ঢোকা ক্ষুব্ধ গুজরাটি ব্যবসায়ী পুঞ্জালাল ঠাক্কারকে। পুঞ্জালাল ঠাক্কার বাস করতেন গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁওয়ে। হিন্দু লোহানা গোত্রভুক্ত পুঞ্জালাল শহরে শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। লোহানা গোত্র মনে করে মাছ-মাংস খাওয়া বা বিকিকিনি করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অবস্থা সামাল দিতে তিনি ব্যবসা বন্ধ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গ্রামবাসী অনড়। তারা বলে, ‘তোমায় গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ রাগে, দুঃখে, ক্ষোভে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন।

পুঞ্জালাল ঠাক্কারের ছিল তিন ছেলে। এদের মধ্যে জিন্নাহভাই পুঞ্জা করাচি গিয়ে চামড়ার ব্যবসায় নামেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নামকরা চামড়া ব্যবসায়ী হন। তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ১৮৭৬ সালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই। কালক্রমে মুহাম্মদ আলী লন্ডনে গিয়ে ব্যারিস্টারি পাস করেন। রাজনীতিতে আসন মজবুত হওয়ার পাশাপাশি ‘ভাই’ শব্দটি হাওয়া হয়ে গেল। তখন শুধু ‘জিন্নাহ’ উচ্চারণ করলেই বোঝা যেত যে বলা হচ্ছে ‘মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা