শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

‘বাজারকেন্দ্রিক স্মৃতি অনেক মানুষকে আনন্দ-বেদনায় দোলায়।’ কথাটা বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন, সাংবাদিক মহলের প্রিয় ‘জনুভাই’। শতভাগ আলোকিত, অত্যুচ্চ মানবিক, বিস্তর জ্ঞানের অধিকারী জয়নুল আবেদিন ১৭ এপ্রিল (২০২৫) যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহরে তাঁর মেয়ের বাড়িতে শেষনিঃশ্বাস ছেড়েছেন। বয়স হয়েছিল ৮৮। অধুনালুপ্ত বার্তা সংস্থা এনার (ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সি) বার্তা সম্পাদক হিসেবে সুখ্যাত তিনি। এনার আগে বিদেশি একাধিক বার্তা সংস্থার ঢাকা প্রতিনিধি পদে কাজ করেছেন দাপটের সঙ্গে। সত্যানুরাগী জনুভাইয়ের সোজাসাপটা মন্তব্য যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা তাকে উগ্র-নৈরাশ্যবাদী বলে মনে করতেন। কিন্তু আমরা (বহু বছর তাঁর সঙ্গে ওঠবস করা) জানি, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলাদেশ একদিন কনুইর গুঁতা মাইরা সবাইরে চিৎপাত ফালাইয়া খালি ছুটবে আর ছুটবে।

সদ্য পত্রিকাজগতে ঢোকা আমি যখন রাজধানীর শাজাহানপুর থাকতাম তখন তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তিনি খিলগাঁও রেল ক্রসিং লাগোয়া কাঁচাবাজারে কেনাকাটা করতেন। এখনো চোখে ভাসে- আট ভাঁজ করা চটের একটা মাঝারি আকৃতির থলে হাতে ফুটপাত ধরে চলছেন জনুভাই। হাঁটছেন আর গুনগুন করে গাইছেন- ‘আশ নিরাশ কি দো রাহে পর মেরা ইয়ে দিল টুটা/ ইস কিসমত নে ধীরে ধীরে সব কুছ মেরা লুটা/জানে আনজানে...।’ একদিন অন্তর একদিন বাজার করতেন। পছন্দের মাছ, মাংস, সবজি নিজ হাতে সংগ্রহ করার আনন্দ ফুটে উঠত তাঁর চেহারায়।

কৈশোরে গ্রামের বাজারে পাটালি গুড় কিনেছিলেন জয়নুল আবেদিন। পাঁচ টাকার নোট দিলেন তিনি। দোকানি ফেরত দেওয়ার কথা দেড় টাকা। কিন্তু ফেরত দিয়েছে সাড়ে তিন টাকা। লোকটা ঠকেছে দেখে মজা পেলেন তিনি। বাড়িতে এসে মাকে দিলেন দেড় টাকা। দুই টাকা মেরে দেওয়ার আনন্দ ভাগাভাগি করলেন খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে। ওই বয়সে তাঁর কাছে মেহনতি মানুষের (গুড় বিক্রেতা) লোকসানটা দুঃখদায়ক মনে হয়নি। যখন রোজগার শুরু করলেন তখন উপার্জনের পেছনে মেহনতের মাত্রা বুঝলেন। প্রতিকারে সচেষ্ট হলেন। খোঁজ করলেন সেই দোকানির। পনেরো বছর পর খোঁজা। তত দিনে দোকানি কবরে; তাঁর ছেলে হয়েছে দোকানি। ‘ইতিহাস’ বর্ণনার পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে জনুভাই পঞ্চাশ টাকার একটি নোট বাড়িয়ে দিলেন। হাটবার ছিল সেদিন, লোক জড়ো হয়েছিল ওই দোকানে। দর্শক-শ্রোতারা মুগ্ধ। ভদ্রসন্তানটি বহু দিন পর ভুল স্বীকার করে পাওনা টাকার ১৭ গুণ দিতে এসেছেন।

‘দুঃখে আমার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছিল বুঝলি’ বললেন জয়নুল আবেদিন, ‘দোকানির ছেলে দোকানি টাকা নিল না। বলল, টাকা লাইগতো ন ভাইজান। আমনে আমার বাবার জন্য দোয়া করিয়েন, তার যেন শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ারবেহেশত নসিব হয়। যত দেনাদার ছিল বেবাকরে উনি মাফ করি দিছেন। আমারে কইছেন কারও কাছে পাওনা দাবি করবি না।’ অনেক জোরাজুরি করেও টাকাটা দিতে পারেননি জনুভাই। এ এক গভীর বেদনা। তাঁর বুকটা ব্যথায় আরও টনটন করে ওঠে দোকানিপুত্রের সরল উক্তিতে- ‘কত বছর পর টাকা দিতে আইলেন। আমনে তো মানুষ না, আমনে মাইনষের সুরতে ফেরেশতা ভাইজান।’

সামান্য পুঁজির গুড় দোকানির টাকা আত্মসাৎকারী একটা লোককে নিষ্কলুষ ফেরেশতার সঙ্গে তুলনা করার কোনো মানে হয়! -বলেছিলেন জয়নুল আবেদিন।

বৈধব্যের আশঙ্কা : বাজারকেন্দ্রিক কিছু স্মৃতি আমিও বহন করি। রাজধানীর ‘মৌচাক মার্কেট’ নামক বাজারের যাত্রালগ্নে সেখানে ২২ হাজার টাকায় একটা দোকান (‘প্যারাডাইস স্টোর’ নাম) বরাদ্দ নেন আপদমস্তক সততার প্রতীক মনসুরুল হক। ইনি মাঝারি স্তরের রিটায়ার্ড সরকারি আমলা। তাঁর বড় ছেলে আজিমুল হক গুড্ডু আমার ছোট ভাইয়ের পরানের বন্ধু। দীর্ঘদেহী সুদর্শন গুড্ডুর মাথায় সব সময় কিলবিল করে নতুন নতুন আইডিয়া। তাই জীবন অর্থবহ করতে গেলে চাকরি না বাণিজ্য, কী করতে হবে বুঝতে পারছিল না। একপর্যায়ে তার মনে হলো, বাণিজ্য ছাড়া উন্নতি অসম্ভব। মূলধন চাইল বাবার কাছে। তিনি বললেন, মূলধন তো ‘প্যারাডাইস স্টোর’-এ খাটছে। ওখানে বসে পড়লেই পার।

হ্যাঁ। পারে। তার আগে ওই দোকানঘরকে ফ্যাশনদুরস্ত করা চাই। চল্লিশ হাজার টাকায় সংস্কার করা হলো ডেকোরেশনের। সেলসম্যান ছিল ২ জন, আরও ২ জন নিযুক্ত হলো। মৌচাক মার্কেটে তখন পর্যন্ত রেডিমেড পোশাকের দোকান ১০টি আর খাবারের দোকানের সংখ্যা ৮। প্যারাডাইস স্টোর বাহারি সাজ নেওয়ার মাস তিনেক পর ওখানে গেলাম। দেখি মনসুরুল হক সাহেব বসে ‘তাজকেরাতুল আম্বিয়া’ গ্রন্থ পাঠ করছেন। ‘খালুজান, বেচাকেনা কেমন চলছে’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেচাকেনার যে দশা তাতে কর্মচারীদের বেতনও হয় নারে বাবা। গুনাহর কাম কী করলাম বুঝি না। নইলে এই মরার বাজারে দোকান নেওয়ার মতিভ্রম কেন আমার হবে।’

গুড্ডুর আইডিয়ার শিকার প্যারাডাইস স্টোরের ব্যয় বেড়ে গেছে; কমে গেছে আয়। সংকট সমাধানের আইডিয়াও দেয় গুড্ডু। ‘হেল্’ হয়ে যাওয়ার আগে প্যারাডাইসকে বেচে দিতে হবে। বেচতে হলে ক্রেতা লাগে। ক্রেতা তো পাওয়া যাচ্ছে না। অপেক্ষা, অপেক্ষা, অপেক্ষা। তিন মাস অপেক্ষার পর গুড্ডুর আইডিয়া : শাটডাউন! তালাবদ্ধ কর দোকান। তাতে বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন আর ক্লিনার-সুইপার রাখার খরচমুক্তি। ৯ মাস বন্ধ থাকে প্যারাডাইস। তারপর? বাইশ হাজার টাকার দোকানটির দখলিস্বত্ব সোয়া লাখ টাকায় অন্যকে দিয়ে দেয় আজিমুল হক গুড্ডু।

গ্রাহকে গিজগিজ করা আজকের মৌচাক দেখে কল্পনা করাও শক্ত যে ১৯৭৩ সালে ওখানকার দোকানিরা ক্রেতার অভাবে সকাল-সন্ধ্যা বসে বসে মাছি মারত। মার্কেটের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের কোনায় ছিল ‘বাবর ফুডস’। কলিজা ও আলু দিয়ে বানানো শিঙাড়া এবং সুস্বাদু চা খেতাম সেখানে। দোকানমালিক বাবর খানের চেহারা উত্তমকুমারের মতো। টাঙ্গাইলে ভাইদের সঙ্গে কাজিয়া করে পৈতৃক সম্পত্তি বাঁটোয়ারাপূর্বক নিজের ভাগের অর্ধেকটা বেচে দিয়ে ব্যবসায় নেমেছেন। নামার আগে ছেড়ে দিয়েছেন কলেজে শিক্ষকতার চাকরি। ক্রেতাসংকটে বাবর ফুডস লোকসান গুনেই চলছে। ভাইদের ভালোবাসা তো হাতছাড়া হয়েই গেছে, বাকি রইল দোকানটি হাতছাড়া হওয়া। ‘জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি’ প্রকারের রসিক বাবর খানকে প্রশ্ন করেছিলাম, ভাইয়া গো, বাণিজ্য কেমন চলছে। তিনি বলেন : তোমার ভাবি বিধবা হয়ে যাবে, নইলে কত আগে সুইসাইড করতাম!

কার ডিম কে খায় : মৌচাক মার্কেট থেকে উত্তরগামী রাস্তায় মালিবাগ রেল ক্রসিং। রেল ক্রসিংয়ের সামান্য পশ্চিমের মহল্লা ‘বাগানবাড়ি’। একদা এখানে এক ধনপতির বাগানবাড়ি ছিল। সেই বাড়ির পুকুরটি এখনো দেখা যায়। এলাকায় দেয়ালঘেরা জমিতে একতলা তিনটি বাড়ি তুলেছেন নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হাজি সাজেদুর রহমান। এগুলো তিনি ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। একটি বাড়িতে আশির দশকে আমি আর আমার ছোট ভাই থেকেছি। বাড়ির দক্ষিণ দেয়ালের ওদিকের বাড়ির মুরগি আর মুরগির ডিম নিয়ে যা হয়েছিল, তা ভেবে এখনো মজা পাই। আমার ধারণা, সুইডেনপ্রবাসী ফার্মাসিস্ট দৌলা মানে আমিন-উদ-দৌলাও মজা পায়।

দেয়ালের ওদিকের বাড়ির বাসিন্দা দৌলা তখন সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছে। খুবই স্মার্ট দৌলা ছবি আঁকে, ফুটবল খেলে, চমৎকার আবৃত্তি করে আর দুনিয়ার সব ভাষায় গান গাইতে চায়। তবে বেশি গায় হিন্দি ফিল্ম ‘আনপড়’-এর গীত ‘আপ কি নজরোঁ নে সমঝা পেয়ার কি কাবিল মুঝে/ দিল কি ধড়কন যা রুখ্্ যা...।’ আমি ওর অনুরাগী হয়ে গেলাম। সে-ও আমায় তোয়াজ করে,- ‘আপনার জেলার লোকরা একদিন বিশ্বজয়ী হবে। দে আর সো লেবোরিয়াস সো ডিভোটেড, সো ডিটারমাইন্ড টু ডজ অল দ্য অডস অন দেয়ার ওয়ে।’ বুঝতে কষ্ট হয় না যে আমার পয়সায় সিনেমা দেখবার মতলবে তেল দেয়।

এক দুপুরে ভরপেট কাঁঠাল খেয়ে ঘুমোচ্ছিলাম। দেয়ালের ওদিক থেকে উঁচু গলায় দৌলা ডাকে, ‘ভাইয়া। ভাইয়া।’ মহাবিরক্তির সঙ্গে বলি, ‘কী হইছে?’ দৌলা বলে, ‘আম্মা বলছেন আমাদের মুরগি নাকি রোজ আপনার ঘরে যায়। ওখানে কি ডিম পাড়ে?’ বলেছি, ‘হ্যাঁ। পাড়ে। আমি ফ্রাই করে খেয়ে ফেলি।’ দৌলা বলে, ‘ধ্যাত্তোরিকা।’ ষোলো আনা সত্য বললাম। তবু দৌলা বিশ্বাস করল না। ছাত্রত্ব ঘুচিয়ে আমিন-উদ-দৌলা এক ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়। তখন ওকে জানাই সত্যি সত্যিই ওদের ডিম আমি খেয়েছিলাম। হাসতে হাসতে ওর দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়।

উচ্চারণ ভঙ্গিতে বোধ হয় কোনো জাদু থাকে যার প্রভাবে মানুষের কান সত্যকে ভাবে মিথ্যা আর মিথ্যাকে ভাবে সত্য। হয়তো সেজন্যই দেখা যায়, সীমাহীন অনটনে ভোগা মানুষ ঐশ্বর্যের শিখরে বসা ব্যক্তির সামনে দিনভর গড়াগড়ি দিয়ে কান্নাকাটি করেও কানাকড়ি পায় না। অথচ দুদণ্ডের মিষ্টি কথায় ভুলে হাজার টাকার নোটের বান্ডিল সাগ্রহে তস্করের হাতে তুলে দেয় ভয়ানক কৃপণ। এ বিষয়ে ১৯৯৬ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সান্ধ্য আড্ডায় সিনিয়র সদস্যরা মতবিনিময় করছিলেন। জয়নুল আবেদিনও ছিলেন সেই আড্ডায়। আমার ডিম খাওয়া দৌলার কাছে মিথ্যাচার মনে হওয়ার কারণ, জনুভাইয়ের মতে, দ্রুত স্বীকারোক্তি। তিনি বলেন, বাঙালি ধীরগতির জনগোষ্ঠী। ক্ষিপ্রগতিতে ছোটা বাঙালির স্বভাব নয়। কর্মবিমুখতা আর কুঁড়েমি তার বৈশিষ্ট্য। এই জনগোষ্ঠীকে চেটেপুটে সিনেমা বানিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। তাঁর ফিল্মে উপস্থাপিত বাঙালির জীবন ধীরগতির। এরেই কয় অ্যাকচুয়াল ডেপিকশন অব ক্যারেক্টারস।

‘যদি ধীরে ধীরে বলতি, হ্যাঁ, এখানে ডিম পাড়ে। তখন দৌলা বলত, দেন ডিমগুলো দেন। তুই বলতি, দিমু ক্যামনে। আমি তো রোজ ভাইজা ভাইজা খাইয়া ফালাইছি, তাহলে দৌলার বিশ্বাস হতো।’ বলেছিলেন, জনুভাই।

সেদিনের সেই আড্ডায় জয়নুল আবেদিন তাঁর বাকভঙ্গিমায় নিবেদন করেছিলেন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অঙ্কুরিত হওয়ার ইতিহাস। বলেছেন, শুঁটকিকে কেন্দ্র করে একটা সিংহদুয়ার খুলে গিয়েছিল। পাকিস্তানিদের কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত ওই দুয়ার দিয়ে ঢোকা ক্ষুব্ধ গুজরাটি ব্যবসায়ী পুঞ্জালাল ঠাক্কারকে। পুঞ্জালাল ঠাক্কার বাস করতেন গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁওয়ে। হিন্দু লোহানা গোত্রভুক্ত পুঞ্জালাল শহরে শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। লোহানা গোত্র মনে করে মাছ-মাংস খাওয়া বা বিকিকিনি করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অবস্থা সামাল দিতে তিনি ব্যবসা বন্ধ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গ্রামবাসী অনড়। তারা বলে, ‘তোমায় গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ রাগে, দুঃখে, ক্ষোভে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন।

পুঞ্জালাল ঠাক্কারের ছিল তিন ছেলে। এদের মধ্যে জিন্নাহভাই পুঞ্জা করাচি গিয়ে চামড়ার ব্যবসায় নামেন। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নামকরা চামড়া ব্যবসায়ী হন। তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ১৮৭৬ সালে পুত্রসন্তান প্রসব করেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই। কালক্রমে মুহাম্মদ আলী লন্ডনে গিয়ে ব্যারিস্টারি পাস করেন। রাজনীতিতে আসন মজবুত হওয়ার পাশাপাশি ‘ভাই’ শব্দটি হাওয়া হয়ে গেল। তখন শুধু ‘জিন্নাহ’ উচ্চারণ করলেই বোঝা যেত যে বলা হচ্ছে ‘মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা