শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

যুদ্ধের সময় বিশ্বাসীদের সবার একসঙ্গে অভিযানে বের হওয়া সমীচীন নয়। প্রত্যেক সম্প্রদায় থেকে একটি অংশ অবশ্যই যুদ্ধযাত্রা থেকে বিরত থেকে আল্লাহপ্রদত্ত ধর্মবিধান সম্পর্কে গভীর জ্ঞানলাভে নিজেদের নিয়োজিত রাখবে। এ জ্ঞানীরাই যুদ্ধ থেকে ফিরে আসা যোদ্ধাদের নৈতিক সত্যজ্ঞানে সচেতন করে তুলবে। ফলে তারা অন্যায় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে (সুরা তাওবা-১২২)। মুফাসসিরগণ বলেছেন, এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা দীনি এলেম অর্জনকে জিহাদের ওপর স্থান দিয়েছেন। এ থেকেই বোঝা যায়, ইসলাম ধর্ম এলেম অর্জনকে কত গুরুত্ব দিয়েছে। সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে জীবন-সম্পদ ও ভূখণ্ড রক্ষা হয়। আর এলেমের মাধ্যমে ইমান-নৈতিকতা এবং তাকওয়া রক্ষা হয়। তাই কোরআন বলেছে, যখন কোথাও অভিযান পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন সবাইকে একসঙ্গে না পাঠিয়ে একটি দলকে এলেম অর্জনের জন্য পাঠিয়ে দাও। মুজাহিদরা তরবারির মাধ্যমে দীনের কাজ করবে আর আলেমরা তাকওয়া শেখানোর মাধ্যমে দীন রক্ষা করবে। শুধু জিহাদ নয় এলেমের মর্যাদা যে কোনো আমলের চেয়ে দুই কারণে বেশি। প্রথমত এলেম অর্জন করা স্বতন্ত্র একটি আমল। দ্বিতীয়ত এলেম ছাড়া কোনো আমল জানা সম্ভব নয়। তাই জগতের যাবতীয় আমল এলেমের কাছে ঋণী। এ কারণে পবিত্র কোরআনের শুরুই হয়েছে এলেম অর্জনের নির্দেশ দিয়ে- ইকরা। পড়ো। এলেম অর্জন করো। দীনি এলেম অর্জন করার প্রাচীন ও গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান হলো মাদরাসা ও খানকাহ। মাদরাসায় শেখানো হয় শরিয়ত। আর খানকায় শেখানো হয় মারেফাত। খানকাও এক ধরনের মাদরাসা। তবে এটাকে আমরা উচ্চস্তরের মাদরাসা বলতে পারি। অবশ্য অতীতে খানকাই ছিল দীনি এলেম শেখার পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এলেমের মর্যাদা বর্ণনা করতে গিয়ে জ্ঞাননগরীর দরজা মাওলা আলী (রা.) বলেন, যার বুকে এলেম আছে তার কোনো ভয় নেই। সম্পদ একসময় শেষ হয়ে যায়, হারিয়ে যায়, চুরি হয়ে যায়। কিন্তু এলেম কখনো শেষ হয় না, হারিয়ে যায় না এবং চুরি যাওয়ার ভয় থাকে না। সম্পদশালী লোক সব সময় ভয়ে থাকে তার সম্পদ খোয়া যাবে অথবা সম্পদের কারণে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। কিন্তু এলেমের সম্পদ নিয়ে আলেম গভীর জঙ্গলে একাকী হাঁটলে তার কোনো ভয় থাকে না।

বলছিলাম এলেম শেখানো হয় মাদরাসায়। ভারতীয় উপমহাদেশে তিন ধরনের মাদরাসার প্রচলন দেখা যায়। আলিয়া নেসাব, কওমি নেসাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস। সর্বপ্রথম ১৭৮১ সালে মুসলমানদের শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে কলকাতা আলিয়া মাদরাসা প্রতিষ্ঠা হয়। পরবর্তী সময়ে এর একটি অংশ ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় ঢাকা আলিয়া মাদরাসা নামে। প্রায় ১০০ বছর পর ১৮৬৬ সালে দেওবন্দ নামে ভিন্ন ধারার একটি মাদরাসা চালু হয় উপমহাদেশে। দেওবন্দ মাদরাসা প্রতিষ্ঠার ৯ বছর পর ১৮৭৫ সালে স্যার সৈয়দ আমহদ খান আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও আলিয়া, কওমি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষা বিভাগে ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। তবে বহির্বিশ্বে আরও আধুনিক এবং উন্নত পদ্ধতিতে দীন শেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশের কোথাও কোথাও মদিনা ও আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস অনুসরণ করে বেশ কিছু মাদরাসা গড়ে উঠছে। মোট কথা, মাদরাসা শিক্ষাই বর্তমান বিশ্বে কোরআন-সুন্নাহ, হুব্বে রসুল (সা.), শানে আউলিয়ার বাতি জে¦লে রেখেছে। যেদিন পৃথিবীর বুক থেকে মাদরাসা বন্ধ হয়ে যাবে, সেদিন হুব্বে রসুল আর শানে আউলিয়ার চর্চাও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই দীনের স্বার্থেই ধর্মের বাতি জে¦লে রাখা এই মাদরাসাগুলো টিকিয়ে রাখা জরুরি। এ জন্য আখেরাতে অভাবনীয় মর্যাদার কথাও ঘোষণা করেছেন নূর নবীজি (সা.)।

মাদরাসায় যারা কোরআনের চর্চায় লিপ্ত থাকে আল্লাহর রসুল (সা.) তাদের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলেছেন। বুখারির বর্ণনায় এসেছে, নবীজি (সা.) বলেছেন, তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিক্ষা করে এবং শিক্ষা দেয় (বুখারি)। যারা মাদরাসায় যাওয়ার জন্য পথে বের হয় তাদের সম্পর্কে নবীজি বলেছেন, যে ব্যক্তি এলেম শিক্ষার জন্য পথে বের হয় আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন (মুসলিম)। আরেক হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এলেম অনুসন্ধানে বের হয়েছে, সে ফিরে আসা পর্যন্ত আল্লাহর রাস্তায় থাকে (তিরমিজি)। তবে দীনের জ্ঞান সবার ভাগ্যে জোটে না বরং যার কপাল আল্লাহ খুলে দেন তাকেই তিনি মাদরাসার বারান্দায় নেন। এ সম্পর্কে নবীজি (সা.) বলেছেন, আল্লাহ যাকে অভাবনীয় কল্যাণ দিতে চান তাকে ধর্মের প্রজ্ঞা দান করেন (বুখারি)।

পীর-মাশায়েখরা বলেন, মাদরাসায় পড়ে আল্লাহর কাছে সঠিক মর্যাদা লাভের জন্য শর্ত হলো ইখলাছ। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মাদরাসায় পড়তে হবে। পার্থিব কোনো উদ্দেশ্যে মাদরাসায় ভর্তি হওয়া যাবে না। পার্থিব সুনামন্ডসুখ্যাতির উদ্দেশ্যে দীনি এলেম অর্জন করা হলে তার পরিণাম হবে অত্যন্ত ভয়াবহ। হাদিসে এসেছে, জাহান্নামে সর্বপ্রথম নিক্ষিপ্ত তিন ব্যক্তির একজন হবে ওই আলেম, যে লোকের কাছে আলেম হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার জন্য এলেম চর্চা করেছে। অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, যে দুনিয়াবি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এমন এলেম শিখল, যা শুধু আল্লাহর জন্যই শেখার কথা ছিল, কেয়ামতের দিন সে জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না (আবু দাউদ)।

হলেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

এই বিভাগের আরও খবর
মোবাইল আসক্তি
মোবাইল আসক্তি
রেললাইনে লাশ
রেললাইনে লাশ
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
সর্বশেষ খবর
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত
শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার
যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭
কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’
বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান
ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে
পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের
ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত
কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী
বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ, শৈলকূপায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ, শৈলকূপায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় ট্রাকচাপায় শিশুর মৃত্যু, চালক আটক
কলমাকান্দায় ট্রাকচাপায় শিশুর মৃত্যু, চালক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ