শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

এই যে শুনি, এই মরে মরে, এই যায় যায়। বয়স তো আশির ওপরে। এমনিতেই তো মরার সময় হয়ে গেছে। তার মধ্যে অসুস্থতা। এখানে এত কান্নাকাটি করে তো লাভ নাই। এখন উনি সেজেগুজে মেকআপ নিয়ে, ভ্রু ট্রু এঁকে হাসপাতালে যান। আর এদিকে তাঁর ডাক্তার আবার রিপোর্ট দেয়, খুব নাকি খারাপ অবস্থা। এই নাকি যায় যায়। বাংলাদেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সেক্টর কমান্ডার এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে এভাবেই কথা বলেছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক দিবসের অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এভাবেই অশালীন, অমানবিক, কুরুচিপূর্ণ ও দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলেছিলেন। তিনি বেগম জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেননি। শুধু শেখ হাসিনা নন, দেশের অন্যতম অভিজাত ইউনাইটেড হাসপাতালও খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করেনি। এমনকি খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সও দেয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ৮ জানুয়ারি তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান এবং শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে সুস্থ হয়ে মঙ্গলবার ৬ মে দেশে ফেরেন। কথায় বলে, রাখে আল্লাহ মারে কে। সুস্থ হয়ে খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা বাংলাদেশের জনগণ এবং বর্তমান সময়ে দেশের রাজনীতির জন্য অনেক বড় সুখবর। রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বর্তমান প্রক্রিয়ায় তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে দেশবাসী প্রত্যাশা করছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুজন নারী দুটি বড় দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দুই নেত্রীর রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে আকাশপাতাল ফারাক। শেখ হাসিনা মনে করেন, এ দেশ তার পিতা স্বাধীন করেছেন; সুতরাং এটা তার পৈতৃক সম্পত্তি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেভাবেই দেশটা শাসন করেছেন। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড প্রতিহিংসাপরায়ণ। পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়াই ছিল তার রাজনীতির একমাত্র লক্ষ্য। অন্যজন বেগম খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং একজন সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রী। তিনি ছিলেন নিরেট গৃহবধূ। রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ ছিল না। স্বামীর মৃত্যুর পর দলীয় নেতা-কর্মীর চাপ ও ভালোবাসায় তিনি রাজনীতিতে আসেন। তিনি তাঁর দীর্ঘ ৪৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জাতীয়তাবাদী নীতি-আদর্শে আপসহীন থেকেছেন। কিন্তু কখনো প্রতিহিংসাপরায়ণ ছিলেন না। এমনকি কোনো মানুষের প্রতি কোনোরকম অসৌজন্যমূলক কথা বা রূঢ় আচরণও করেননি।

মন্‌জুরুল ইসলাম১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন হত্যা করা হয়, তখন খালেদা জিয়া ছিলেন নিতান্তই একজন গৃহবধূ। দুই শিশু সন্তান তারেক রহমান (পিনো) এবং আরাফাত রহমানকে (কোকো) নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে মইনুল রোডের বাসায় অবস্থান করছিলেন। রাজনৈতিক দল বিএনপি তখন বিপর্যস্ত। দলের নেতা-কর্মীরা ছিলেন দিশাহারা। স্বামীর লাশ দাফন করে একদিকে দুই শিশু সন্তান, অন্যদিকে বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মী নিয়ে কী করতে হবে তা নিয়ে বেগম জিয়া ছিলেন রীতিমতো কিংকর্তব্যবিমূঢ়। তবে রাজনীতির প্রতি খালেদা জিয়ার তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। এক পর্যায়ে মানসিক ধকল কাটিয়ে ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর স্বামী জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজনীতির ভুবনে প্রবেশ করেন। ওই দিনই তিনি প্রথম নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন। তারপর তো সবই ইতিহাস। একজন গৃহবধূ থেকে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বেগম জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করা হয়। কারাগারে তিনি অনেকবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে ১৮ বার আবেদন করা হয়। কিন্তু বেগম জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি। বরং অমানবিক, অশোভন ও বিকৃত শব্দচয়ন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিকবার অমার্জনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। অথচ বেগম জিয়া বলেছিলেন, তিনি শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। ২০১৭ সালের ৯ মে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে চতুর্থ দিনের বক্তব্য দিতে গিয়ে আদালতকে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, শেখ হাসিনার প্রতি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করবেন না তিনি। প্রতিহিংসার রাজনীতিও করবেন না। শেখ হাসিনাকে তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করিনি। তারা আমার সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করেছিল। নানা রকম প্রস্তাব আমার কাছে এসেছিল। আমি তাতে রাজি হইনি। জানিয়েছিল জরুরি অবস্থা তুলে দিয়ে তারা নির্বাচনে যেতে চায়। আওয়ামী লীগ তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে, গোপন আঁতাত করে ক্ষমতায় গিয়েছিল। সংবিধান ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ফলাফল মেনে নিয়েছিলাম। সরকারকে সহযোগিতার কথা বলেছিলাম। কিন্তু আমাদের সহযোগিতার আচরণের বিনিময়ে তারা কী আচরণ করেছে, তা সবারই জানা। প্রতিহিংসার বিপরীতে সংযম ও সহিষ্ণুতার পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা আমরা বারবার করে এসেছি। কিছুদিন আগেও আমি সংবাদ সম্মেলনে অতীতের তিক্ততার কথা তুলে ধরেছি। আমার ও শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ক্রমাগত অশোভন উক্তি, প্রতিহিংসামূলক বৈরী আচরণ সত্ত্বেও আমি ক্ষমা করে দিয়েছি। আমি তার প্রতি কোনো প্রতিহিংসামূলক আচরণ করব না।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার মতো একমাত্র নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি। দেশের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের প্রতি বেগম জিয়ার অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও সৌজন্যবোধ বরাবরই লক্ষ করা গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিও তিনি ছিলেন আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল। ওয়ান-ইলেভেনের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে ড. ইউনূসের প্রতি শেখ হাসিনা ছিলেন চরম বিদ্বেষী। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক শত্রু মনে করতেন। আর ড. ইউনূসকে মনে করতেন ব্যক্তিগত শত্রু। মনস্তাত্ত্বিকভাবেই ড. ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি শেখ হাসিনা। সে কারণেই ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত শান্তিপ্রিয় নোবেলজয়ী প্রফেসর ইউনূসকে এক দিনও শান্তিতে থাকতে দেননি। শেখ হাসিনা আর কিছুদিন ক্ষমতায় থাকলে হয়তো ড. ইউনূসকে জেলেই থাকতে হতো। যা হোক, মানীর মান আল্লাহই রাখেন।

ড. ইউনূসকে নিয়ে যখন হীন ষড়যন্ত্র শুরু করেন শেখ হাসিনা, তখন ২০১০ সালে জাতীয় সংসদে বেগম খালেদা জিয়া তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। ড. ইউনূসকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে খালেদা জিয়া সেদিন বলেছিলেন, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ইউএস কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। এজন্য জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত। তবে স্বদেশে তিনি যেভাবে নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন, তা সত্যিই দুঃখজনক। তাঁর মেধা, শ্রম ও ঘামে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকও হুমকির মুখে। সরকার নিয়োজিত কমিশন নোবেলজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংককে ভেঙে ১৯ টুকরো করার সুপারিশ করেছে। আমরা এতে স্তম্ভিত। এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রামীণ ব্যাংককে ধ্বংস করে ফেলবে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে এ ব্যাংক  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। সেই প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের উদ্দেশ্যে প্রতিশোধমূলক চক্রান্ত বন্ধের জন্য আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। দেশের মানুষ এ ধরনের হীন কার্যকলাপ মেনে নেবে না।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতি বেগম খালেদা জিয়ার সমর্থন ও শ্রদ্ধার বিষয়টি নিশ্চয় মনে রেখেছেন। সে কারণে গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জে বেগম জিয়ার উপস্থিতি নিশ্চিত করেছিলেন। সেদিন  প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। এক যুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এ সুযোগ দিতে পেরে। খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

একই দেশের একজন সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে নিয়ে গর্ববোধ এবং তাঁর রোগমুক্তি কামনা করেন। আরেক সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বরং মৃত্যু কামনা করেন। কী অদ্ভুত দুনিয়া!

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার এখন রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসনসহ দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে। ড. ইউনূস বিদ্যায় একজন অতুলনীয় পণ্ডিত ব্যক্তি। সম্মানের বিচারে তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন, সর্বজনশ্রদ্ধেয় গ্লোবাল আইকন। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তিনি নবীন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতির শিক্ষায় পোড় খাওয়া অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ মানুষ। দুজনই দেশবাসীর কাছে শ্রদ্ধেয়। দেশের বর্তমান সংকট উত্তরণে এ দুজনের সমন্বিত উদ্যোগ ও প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতিতে অভিজ্ঞ বেগম খালেদা জিয়ার উপদেশ, পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের সর্বোত্তম কাজটি যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস শেষ করতে পারেন, তাহলে এ দুজনকেই জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। বাংলাদেশের মানুষ ভালো কাজের জন্য কারও প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনে কার্পণ্য করে না। আবার কারও অপকর্মের জন্য তাকে ছুড়ে ফেলতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা
রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু
একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা
দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিকে রুবেলের খোঁচা
বিসিবিকে রুবেলের খোঁচা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরিপাটি-ফরসা পুরুষ পছন্দ নয় মালাইকার
পরিপাটি-ফরসা পুরুষ পছন্দ নয় মালাইকার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার ‘আলিঙ্গন’ এখন ‘দাফনের’ প্রতীক্ষায়!
গাজার ‘আলিঙ্গন’ এখন ‘দাফনের’ প্রতীক্ষায়!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চোটে বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন
চোটে বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে খুলল নতুন দুয়ার
রংপুরে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে খুলল নতুন দুয়ার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
আসিয়ানে ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক
বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্বে রাজ্জাক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে খেলতে নেইমারকে যে শর্ত দিলেন আনচেলত্তি
বিশ্বকাপে খেলতে নেইমারকে যে শর্ত দিলেন আনচেলত্তি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে’
‘ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালখালী হাসপাতালে একসঙ্গে ৯ নার্স-মিডওয়াইফ বদলি
বোয়ালখালী হাসপাতালে একসঙ্গে ৯ নার্স-মিডওয়াইফ বদলি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবারের মতো বর্ষসেরা একাদশে নেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কেউ
প্রথমবারের মতো বর্ষসেরা একাদশে নেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কেউ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশে ‍পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪১
সারা দেশে ‍পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪১

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পরই বগুড়ায় আনন্দ-উৎসব
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পরই বগুড়ায় আনন্দ-উৎসব

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

হেলিও ৪৫: বাজেটের মধ্যে ফ্ল্যাগশিপের ছোঁয়া
হেলিও ৪৫: বাজেটের মধ্যে ফ্ল্যাগশিপের ছোঁয়া

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ আশরাফুল
আয়ারল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ আশরাফুল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়ার টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আঞ্চলিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য
যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ হলে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ট্রাকের চাপায় ছয় জন নিহত
নোয়াখালীতে ট্রাকের চাপায় ছয় জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম