শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

এই যে শুনি, এই মরে মরে, এই যায় যায়। বয়স তো আশির ওপরে। এমনিতেই তো মরার সময় হয়ে গেছে। তার মধ্যে অসুস্থতা। এখানে এত কান্নাকাটি করে তো লাভ নাই। এখন উনি সেজেগুজে মেকআপ নিয়ে, ভ্রু ট্রু এঁকে হাসপাতালে যান। আর এদিকে তাঁর ডাক্তার আবার রিপোর্ট দেয়, খুব নাকি খারাপ অবস্থা। এই নাকি যায় যায়। বাংলাদেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সেক্টর কমান্ডার এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে এভাবেই কথা বলেছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক দিবসের অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এভাবেই অশালীন, অমানবিক, কুরুচিপূর্ণ ও দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলেছিলেন। তিনি বেগম জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেননি। শুধু শেখ হাসিনা নন, দেশের অন্যতম অভিজাত ইউনাইটেড হাসপাতালও খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করেনি। এমনকি খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সও দেয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ৮ জানুয়ারি তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান এবং শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে সুস্থ হয়ে মঙ্গলবার ৬ মে দেশে ফেরেন। কথায় বলে, রাখে আল্লাহ মারে কে। সুস্থ হয়ে খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা বাংলাদেশের জনগণ এবং বর্তমান সময়ে দেশের রাজনীতির জন্য অনেক বড় সুখবর। রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বর্তমান প্রক্রিয়ায় তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে দেশবাসী প্রত্যাশা করছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুজন নারী দুটি বড় দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দুই নেত্রীর রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে আকাশপাতাল ফারাক। শেখ হাসিনা মনে করেন, এ দেশ তার পিতা স্বাধীন করেছেন; সুতরাং এটা তার পৈতৃক সম্পত্তি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেভাবেই দেশটা শাসন করেছেন। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড প্রতিহিংসাপরায়ণ। পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়াই ছিল তার রাজনীতির একমাত্র লক্ষ্য। অন্যজন বেগম খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং একজন সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রী। তিনি ছিলেন নিরেট গৃহবধূ। রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ ছিল না। স্বামীর মৃত্যুর পর দলীয় নেতা-কর্মীর চাপ ও ভালোবাসায় তিনি রাজনীতিতে আসেন। তিনি তাঁর দীর্ঘ ৪৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জাতীয়তাবাদী নীতি-আদর্শে আপসহীন থেকেছেন। কিন্তু কখনো প্রতিহিংসাপরায়ণ ছিলেন না। এমনকি কোনো মানুষের প্রতি কোনোরকম অসৌজন্যমূলক কথা বা রূঢ় আচরণও করেননি।

মন্‌জুরুল ইসলাম১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন হত্যা করা হয়, তখন খালেদা জিয়া ছিলেন নিতান্তই একজন গৃহবধূ। দুই শিশু সন্তান তারেক রহমান (পিনো) এবং আরাফাত রহমানকে (কোকো) নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে মইনুল রোডের বাসায় অবস্থান করছিলেন। রাজনৈতিক দল বিএনপি তখন বিপর্যস্ত। দলের নেতা-কর্মীরা ছিলেন দিশাহারা। স্বামীর লাশ দাফন করে একদিকে দুই শিশু সন্তান, অন্যদিকে বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মী নিয়ে কী করতে হবে তা নিয়ে বেগম জিয়া ছিলেন রীতিমতো কিংকর্তব্যবিমূঢ়। তবে রাজনীতির প্রতি খালেদা জিয়ার তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। এক পর্যায়ে মানসিক ধকল কাটিয়ে ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর স্বামী জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজনীতির ভুবনে প্রবেশ করেন। ওই দিনই তিনি প্রথম নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন। তারপর তো সবই ইতিহাস। একজন গৃহবধূ থেকে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বেগম জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করা হয়। কারাগারে তিনি অনেকবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে ১৮ বার আবেদন করা হয়। কিন্তু বেগম জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি। বরং অমানবিক, অশোভন ও বিকৃত শব্দচয়ন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিকবার অমার্জনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। অথচ বেগম জিয়া বলেছিলেন, তিনি শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। ২০১৭ সালের ৯ মে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে চতুর্থ দিনের বক্তব্য দিতে গিয়ে আদালতকে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, শেখ হাসিনার প্রতি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করবেন না তিনি। প্রতিহিংসার রাজনীতিও করবেন না। শেখ হাসিনাকে তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করিনি। তারা আমার সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করেছিল। নানা রকম প্রস্তাব আমার কাছে এসেছিল। আমি তাতে রাজি হইনি। জানিয়েছিল জরুরি অবস্থা তুলে দিয়ে তারা নির্বাচনে যেতে চায়। আওয়ামী লীগ তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে, গোপন আঁতাত করে ক্ষমতায় গিয়েছিল। সংবিধান ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ফলাফল মেনে নিয়েছিলাম। সরকারকে সহযোগিতার কথা বলেছিলাম। কিন্তু আমাদের সহযোগিতার আচরণের বিনিময়ে তারা কী আচরণ করেছে, তা সবারই জানা। প্রতিহিংসার বিপরীতে সংযম ও সহিষ্ণুতার পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা আমরা বারবার করে এসেছি। কিছুদিন আগেও আমি সংবাদ সম্মেলনে অতীতের তিক্ততার কথা তুলে ধরেছি। আমার ও শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ক্রমাগত অশোভন উক্তি, প্রতিহিংসামূলক বৈরী আচরণ সত্ত্বেও আমি ক্ষমা করে দিয়েছি। আমি তার প্রতি কোনো প্রতিহিংসামূলক আচরণ করব না।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার মতো একমাত্র নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি। দেশের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের প্রতি বেগম জিয়ার অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও সৌজন্যবোধ বরাবরই লক্ষ করা গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিও তিনি ছিলেন আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল। ওয়ান-ইলেভেনের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে ড. ইউনূসের প্রতি শেখ হাসিনা ছিলেন চরম বিদ্বেষী। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক শত্রু মনে করতেন। আর ড. ইউনূসকে মনে করতেন ব্যক্তিগত শত্রু। মনস্তাত্ত্বিকভাবেই ড. ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি শেখ হাসিনা। সে কারণেই ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত শান্তিপ্রিয় নোবেলজয়ী প্রফেসর ইউনূসকে এক দিনও শান্তিতে থাকতে দেননি। শেখ হাসিনা আর কিছুদিন ক্ষমতায় থাকলে হয়তো ড. ইউনূসকে জেলেই থাকতে হতো। যা হোক, মানীর মান আল্লাহই রাখেন।

ড. ইউনূসকে নিয়ে যখন হীন ষড়যন্ত্র শুরু করেন শেখ হাসিনা, তখন ২০১০ সালে জাতীয় সংসদে বেগম খালেদা জিয়া তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। ড. ইউনূসকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে খালেদা জিয়া সেদিন বলেছিলেন, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ইউএস কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। এজন্য জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত। তবে স্বদেশে তিনি যেভাবে নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন, তা সত্যিই দুঃখজনক। তাঁর মেধা, শ্রম ও ঘামে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকও হুমকির মুখে। সরকার নিয়োজিত কমিশন নোবেলজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংককে ভেঙে ১৯ টুকরো করার সুপারিশ করেছে। আমরা এতে স্তম্ভিত। এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রামীণ ব্যাংককে ধ্বংস করে ফেলবে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে এ ব্যাংক  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। সেই প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের উদ্দেশ্যে প্রতিশোধমূলক চক্রান্ত বন্ধের জন্য আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। দেশের মানুষ এ ধরনের হীন কার্যকলাপ মেনে নেবে না।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতি বেগম খালেদা জিয়ার সমর্থন ও শ্রদ্ধার বিষয়টি নিশ্চয় মনে রেখেছেন। সে কারণে গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জে বেগম জিয়ার উপস্থিতি নিশ্চিত করেছিলেন। সেদিন  প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। এক যুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এ সুযোগ দিতে পেরে। খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

একই দেশের একজন সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে নিয়ে গর্ববোধ এবং তাঁর রোগমুক্তি কামনা করেন। আরেক সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বরং মৃত্যু কামনা করেন। কী অদ্ভুত দুনিয়া!

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার এখন রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসনসহ দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে। ড. ইউনূস বিদ্যায় একজন অতুলনীয় পণ্ডিত ব্যক্তি। সম্মানের বিচারে তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন, সর্বজনশ্রদ্ধেয় গ্লোবাল আইকন। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তিনি নবীন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতির শিক্ষায় পোড় খাওয়া অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ মানুষ। দুজনই দেশবাসীর কাছে শ্রদ্ধেয়। দেশের বর্তমান সংকট উত্তরণে এ দুজনের সমন্বিত উদ্যোগ ও প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতিতে অভিজ্ঞ বেগম খালেদা জিয়ার উপদেশ, পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের সর্বোত্তম কাজটি যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস শেষ করতে পারেন, তাহলে এ দুজনকেই জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। বাংলাদেশের মানুষ ভালো কাজের জন্য কারও প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনে কার্পণ্য করে না। আবার কারও অপকর্মের জন্য তাকে ছুড়ে ফেলতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

২৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা