শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

এই যে শুনি, এই মরে মরে, এই যায় যায়। বয়স তো আশির ওপরে। এমনিতেই তো মরার সময় হয়ে গেছে। তার মধ্যে অসুস্থতা। এখানে এত কান্নাকাটি করে তো লাভ নাই। এখন উনি সেজেগুজে মেকআপ নিয়ে, ভ্রু ট্রু এঁকে হাসপাতালে যান। আর এদিকে তাঁর ডাক্তার আবার রিপোর্ট দেয়, খুব নাকি খারাপ অবস্থা। এই নাকি যায় যায়। বাংলাদেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সেক্টর কমান্ডার এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে এভাবেই কথা বলেছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক দিবসের অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এভাবেই অশালীন, অমানবিক, কুরুচিপূর্ণ ও দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলেছিলেন। তিনি বেগম জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেননি। শুধু শেখ হাসিনা নন, দেশের অন্যতম অভিজাত ইউনাইটেড হাসপাতালও খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করেনি। এমনকি খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সও দেয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ৮ জানুয়ারি তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান এবং শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে সুস্থ হয়ে মঙ্গলবার ৬ মে দেশে ফেরেন। কথায় বলে, রাখে আল্লাহ মারে কে। সুস্থ হয়ে খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা বাংলাদেশের জনগণ এবং বর্তমান সময়ে দেশের রাজনীতির জন্য অনেক বড় সুখবর। রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আইনের শাসন এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বর্তমান প্রক্রিয়ায় তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন বলে দেশবাসী প্রত্যাশা করছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুজন নারী দুটি বড় দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দুই নেত্রীর রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে আকাশপাতাল ফারাক। শেখ হাসিনা মনে করেন, এ দেশ তার পিতা স্বাধীন করেছেন; সুতরাং এটা তার পৈতৃক সম্পত্তি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেভাবেই দেশটা শাসন করেছেন। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড প্রতিহিংসাপরায়ণ। পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়াই ছিল তার রাজনীতির একমাত্র লক্ষ্য। অন্যজন বেগম খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং একজন সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রী। তিনি ছিলেন নিরেট গৃহবধূ। রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ ছিল না। স্বামীর মৃত্যুর পর দলীয় নেতা-কর্মীর চাপ ও ভালোবাসায় তিনি রাজনীতিতে আসেন। তিনি তাঁর দীর্ঘ ৪৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জাতীয়তাবাদী নীতি-আদর্শে আপসহীন থেকেছেন। কিন্তু কখনো প্রতিহিংসাপরায়ণ ছিলেন না। এমনকি কোনো মানুষের প্রতি কোনোরকম অসৌজন্যমূলক কথা বা রূঢ় আচরণও করেননি।

মন্‌জুরুল ইসলাম১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন হত্যা করা হয়, তখন খালেদা জিয়া ছিলেন নিতান্তই একজন গৃহবধূ। দুই শিশু সন্তান তারেক রহমান (পিনো) এবং আরাফাত রহমানকে (কোকো) নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে মইনুল রোডের বাসায় অবস্থান করছিলেন। রাজনৈতিক দল বিএনপি তখন বিপর্যস্ত। দলের নেতা-কর্মীরা ছিলেন দিশাহারা। স্বামীর লাশ দাফন করে একদিকে দুই শিশু সন্তান, অন্যদিকে বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মী নিয়ে কী করতে হবে তা নিয়ে বেগম জিয়া ছিলেন রীতিমতো কিংকর্তব্যবিমূঢ়। তবে রাজনীতির প্রতি খালেদা জিয়ার তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। এক পর্যায়ে মানসিক ধকল কাটিয়ে ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর স্বামী জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজনীতির ভুবনে প্রবেশ করেন। ওই দিনই তিনি প্রথম নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন। তারপর তো সবই ইতিহাস। একজন গৃহবধূ থেকে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বেগম জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করা হয়। কারাগারে তিনি অনেকবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে ১৮ বার আবেদন করা হয়। কিন্তু বেগম জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি। বরং অমানবিক, অশোভন ও বিকৃত শব্দচয়ন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিকবার অমার্জনীয় বক্তব্য দিয়েছেন। অথচ বেগম জিয়া বলেছিলেন, তিনি শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। ২০১৭ সালের ৯ মে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনে চতুর্থ দিনের বক্তব্য দিতে গিয়ে আদালতকে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, শেখ হাসিনার প্রতি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করবেন না তিনি। প্রতিহিংসার রাজনীতিও করবেন না। শেখ হাসিনাকে তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করিনি। তারা আমার সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করেছিল। নানা রকম প্রস্তাব আমার কাছে এসেছিল। আমি তাতে রাজি হইনি। জানিয়েছিল জরুরি অবস্থা তুলে দিয়ে তারা নির্বাচনে যেতে চায়। আওয়ামী লীগ তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে, গোপন আঁতাত করে ক্ষমতায় গিয়েছিল। সংবিধান ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ফলাফল মেনে নিয়েছিলাম। সরকারকে সহযোগিতার কথা বলেছিলাম। কিন্তু আমাদের সহযোগিতার আচরণের বিনিময়ে তারা কী আচরণ করেছে, তা সবারই জানা। প্রতিহিংসার বিপরীতে সংযম ও সহিষ্ণুতার পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা আমরা বারবার করে এসেছি। কিছুদিন আগেও আমি সংবাদ সম্মেলনে অতীতের তিক্ততার কথা তুলে ধরেছি। আমার ও শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার ক্রমাগত অশোভন উক্তি, প্রতিহিংসামূলক বৈরী আচরণ সত্ত্বেও আমি ক্ষমা করে দিয়েছি। আমি তার প্রতি কোনো প্রতিহিংসামূলক আচরণ করব না।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার মতো একমাত্র নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি। দেশের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের প্রতি বেগম জিয়ার অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও সৌজন্যবোধ বরাবরই লক্ষ করা গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিও তিনি ছিলেন আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল। ওয়ান-ইলেভেনের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে ড. ইউনূসের প্রতি শেখ হাসিনা ছিলেন চরম বিদ্বেষী। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনা রাজনৈতিক শত্রু মনে করতেন। আর ড. ইউনূসকে মনে করতেন ব্যক্তিগত শত্রু। মনস্তাত্ত্বিকভাবেই ড. ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি শেখ হাসিনা। সে কারণেই ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত শান্তিপ্রিয় নোবেলজয়ী প্রফেসর ইউনূসকে এক দিনও শান্তিতে থাকতে দেননি। শেখ হাসিনা আর কিছুদিন ক্ষমতায় থাকলে হয়তো ড. ইউনূসকে জেলেই থাকতে হতো। যা হোক, মানীর মান আল্লাহই রাখেন।

ড. ইউনূসকে নিয়ে যখন হীন ষড়যন্ত্র শুরু করেন শেখ হাসিনা, তখন ২০১০ সালে জাতীয় সংসদে বেগম খালেদা জিয়া তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। ড. ইউনূসকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে খালেদা জিয়া সেদিন বলেছিলেন, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ইউএস কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। এজন্য জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত। তবে স্বদেশে তিনি যেভাবে নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন, তা সত্যিই দুঃখজনক। তাঁর মেধা, শ্রম ও ঘামে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকও হুমকির মুখে। সরকার নিয়োজিত কমিশন নোবেলজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংককে ভেঙে ১৯ টুকরো করার সুপারিশ করেছে। আমরা এতে স্তম্ভিত। এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রামীণ ব্যাংককে ধ্বংস করে ফেলবে। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে এ ব্যাংক  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। সেই প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের উদ্দেশ্যে প্রতিশোধমূলক চক্রান্ত বন্ধের জন্য আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। দেশের মানুষ এ ধরনের হীন কার্যকলাপ মেনে নেবে না।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতি বেগম খালেদা জিয়ার সমর্থন ও শ্রদ্ধার বিষয়টি নিশ্চয় মনে রেখেছেন। সে কারণে গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জে বেগম জিয়ার উপস্থিতি নিশ্চিত করেছিলেন। সেদিন  প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। এক যুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এ সুযোগ দিতে পেরে। খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

একই দেশের একজন সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে নিয়ে গর্ববোধ এবং তাঁর রোগমুক্তি কামনা করেন। আরেক সরকারপ্রধান সাবেক সরকারপ্রধানকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বরং মৃত্যু কামনা করেন। কী অদ্ভুত দুনিয়া!

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার এখন রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসনসহ দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে। ড. ইউনূস বিদ্যায় একজন অতুলনীয় পণ্ডিত ব্যক্তি। সম্মানের বিচারে তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন, সর্বজনশ্রদ্ধেয় গ্লোবাল আইকন। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তিনি নবীন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতির শিক্ষায় পোড় খাওয়া অভিজ্ঞ ও প্রাজ্ঞ মানুষ। দুজনই দেশবাসীর কাছে শ্রদ্ধেয়। দেশের বর্তমান সংকট উত্তরণে এ দুজনের সমন্বিত উদ্যোগ ও প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতিতে অভিজ্ঞ বেগম খালেদা জিয়ার উপদেশ, পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের সর্বোত্তম কাজটি যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস শেষ করতে পারেন, তাহলে এ দুজনকেই জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। বাংলাদেশের মানুষ ভালো কাজের জন্য কারও প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনে কার্পণ্য করে না। আবার কারও অপকর্মের জন্য তাকে ছুড়ে ফেলতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
শেরপুর জেলা যুবদলের সভাপতি মাসুদকে অব্যাহতি
শেরপুর জেলা যুবদলের সভাপতি মাসুদকে অব্যাহতি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

হারাচ্ছে আলোর পোকা জোনাকি, ফেরানোর উপায় কি?
হারাচ্ছে আলোর পোকা জোনাকি, ফেরানোর উপায় কি?

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নেত্রকোনায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে সড়ক পাকাকরণের দাবিতে মানববন্ধন
চাঁদপুরে সড়ক পাকাকরণের দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবির মেয়েদের হলে পানির ফিল্টার দিল শিবির
শাবিপ্রবির মেয়েদের হলে পানির ফিল্টার দিল শিবির

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ : সাবেক মন্ত্রী জাবেদসহ পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের ৪ মামলা
অর্থ আত্মসাৎ : সাবেক মন্ত্রী জাবেদসহ পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের ৪ মামলা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমতলীতে রবি শস্যে অতিমাত্রায় সার-কীটনাশক ব্যবহারে সচেতনতা সভা
আমতলীতে রবি শস্যে অতিমাত্রায় সার-কীটনাশক ব্যবহারে সচেতনতা সভা

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মশালা
শৈলকুপায় কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি তৈরি করায় এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি তৈরি করায় এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন আইরিশ ওপেনার
বাংলাদেশ সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন আইরিশ ওপেনার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় চোর আখ্যা দিয়ে দুই কিশোরকে নির্যাতন, গ্রেপ্তার ১
কুষ্টিয়ায় চোর আখ্যা দিয়ে দুই কিশোরকে নির্যাতন, গ্রেপ্তার ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিরাফের গলা এতো বড় কেন?
জিরাফের গলা এতো বড় কেন?

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদী গুম-খুন ও লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ পয়েন্টে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী বুধবার
ফ্যাসিবাদী গুম-খুন ও লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ পয়েন্টে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী বুধবার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
বগুড়ায় হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘানার ঐতিহাসিক শিল্প নিদর্শন ফেরত দিল ব্রিটেন ও দক্ষিণ আফ্রিকা
ঘানার ঐতিহাসিক শিল্প নিদর্শন ফেরত দিল ব্রিটেন ও দক্ষিণ আফ্রিকা

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হাটহাজারীতে দুই দিনে তিন মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে দুই দিনে তিন মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২
পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টিকা না নেওয়ায় আর্জেন্টিনা দল থেকে বাদ তিন তারকা
টিকা না নেওয়ায় আর্জেন্টিনা দল থেকে বাদ তিন তারকা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ
নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড
সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু
বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে
সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার
তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ
মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়