শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান

বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এক অভাবনীয় দ্বিধার মুখোমুখি। একদিকে তাদের উচ্চশিক্ষা, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিতি, অন্যদিকে কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা। দেশে প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষিত তরুণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কর্মসংস্থানের অপেক্ষায় থাকেন। চাকরি নামের সোনার হরিণের পেছনে ছুটতে ছুটতে তারা হারিয়ে ফেলেন নিজের স্বপ্ন, আত্মবিশ্বাস আর জীবনের লক্ষ্য। এ প্রেক্ষাপটে কিছু তরুণ যখন সাহস নিয়ে শহরের চাকরি ছেড়ে, শহুরে সাংস্কৃতিক অঙ্গন ছেড়ে কিংবা বিদেশে পাড়ি না জমিয়ে ফিরে আসেন মাটির টানে, তখন তা হয়ে ওঠে এক নতুন আশার গল্প।

যশোরের ডহরসিংগা গ্রামের হাফিজুর রহমান সেলিম তেমনই একজন তরুণ। শিকড়ের টানে ফিরে আসা তার গল্পটি শুধু ব্যক্তি সেলিমের নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে দেশের বেকারত্ব সমস্যার একটি কার্যকর সমাধানের প্রতিচ্ছবি।

সেলিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজে পড়াশোনা শেষে মঞ্চের আলো, চরিত্র বিশ্লেষণ আর সংলাপের ভিতর দিয়ে জীবন বোঝার চেষ্টা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজ-সংস্কৃতির পরিপ্রেক্ষিতে জীবনের বাস্তবতা ভিন্ন। অন্যদিকে উপযুক্ত চাকরির সন্ধান মিলছিল না সহজে। শেষে বাড়ি ফিরে হতাশাগ্রস্ত সেলিম কর্মসংস্থানের জন্য বেছে নিয়েছেন কৃষিকে। নিজেকে যুক্ত করেন কলেজ শিক্ষক বাবার শুরু করা আমবাগানের কার্যক্রমে।

গত সপ্তাহে যশোর গিয়ে সেলিমের সাক্ষাৎ পাই। সুযোগ হয় তার কৃষি কার্যক্রম ঘুরে দেখার। ডহরসিংগা গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন তিনি। আমবাগানের দিকে যেতে যেতে কথা হয় তার সঙ্গে। সেলিম বলছিলেন, উপযুক্ত চাকরি না পেয়ে যখন হতাশায় নিমজ্জিত তখন আপনার অনুষ্ঠান আমার চোখ খুলে দেয়। ইউটিউবে গিয়ে প্রায় সব প্রোগ্রাম দেখেছি, আপনি বলেছেন কৃষিতে শিক্ষিত তরুণদের যুক্ত হতে। আগামীর বাণিজ্য কৃষিকে ঘিরেই। আপনার কথাগুলো আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে।

শুরুটা ২০১২ সালে। আজ তার তত্ত্বাবধানে রয়েছে ৩৫ বিঘা জমির তিনটি আমবাগান। বাগানে গিয়ে মুগ্ধ হলাম। হিমসাগর জাতের আমে ভরে আছে তার বাগান।

বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এক অভাবনীয় দ্বিধার মুখোমুখি। একদিকে তাদের উচ্চশিক্ষাপ্রায় ৪০ বছর আগে সেলিমের বাবা হারুনর রশীদ যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন, তখনই সেখানকার আমের ঘ্রাণে মোহিত হয়ে গিয়েছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, আমের এই স্বাদ, এ সম্ভাবনা যদি যশোরে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তবে সেটি হয়ে উঠতে পারে কর্মসংস্থানের একটি বড় ক্ষেত্র। তাই তিনি পড়াশোনা শেষে যশোর ফিরে কলেজ শিক্ষকতার পাশাপাশি উদ্যোগ নিয়েছিলেন আমের বাগান গড়ার। সেলিম তার বাবার সেই স্বপ্ন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি শুধু আমগাছগুলোর পরিচর্যাই করেন না, নতুন করে রোপণ করেছেন স্বপ্ন, প্রসারিত করেছেন কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র এবং হয়ে উঠেছেন আত্মবিশ্বাসী।

বাগানে ঘুরতে ঘুরতে লক্ষ করলাম সেলিম আমবাগানে সাথি ফসল হিসেবে বস্তায় আদা চাষ করছেন। জানালেন, হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে রংপুরে বস্তায় আদা চাষের পর্বটি দেখেই তিনি এ উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রিয় পাঠক, গত ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আমি দেখেছি কৃষি এভাবেই ছড়িয়েছে, একজনের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন আরেকজন। দেশে আজ যে কৃষি বৈচিত্র্যের রূপ আমরা দেখছি, ধীরে ধীরে তা তৈরি হয়েছে তরুণদের হাতেই। সেলিমের মতো অনেক তরুণ আজ কৃষিকে বেছে নিচ্ছেন পেশা হিসেবে। এটি শুধু নিজেদের জীবিকার জন্য নয়, বরং গ্রামের আরও বহু মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করছে। একসময় যে তরুণ চাকরির জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতেন আজ তিনি অন্যদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছেন। কৃষির এ নতুন ধারায় রয়েছে পরিকল্পনা, প্রযুক্তি, ব্যবস্থাপনা আর আধুনিক চর্চা। আমাদের কৃষি আজ আর শুধুই হালচাষ, পানি সেচ, কিংবা মৌসুমি ফসল উৎপাদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হয়ে উঠেছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনার এক বিরাট ক্ষেত্র। হিমসাগর আম হোক বা ক্যাপসিকাম, মাছ চাষ হোক কিংবা হাইড্রোপনিক সবজি- সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়ছে তরুণদের হাত।

এ প্রবণতা শুধু বাংলাদেশে নয়। শিকড়ের টানে ফিরে আসা তরুণদের সাফল্যের গল্প বিদেশেও আছে। নেদারল্যান্ডসের ইয়নের কথাই ধরুন- একাই সেই তরুণ পরিচালনা করছিলেন বিশাল এক ক্যাপসিকাম খামার। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষিকে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে মিশিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল এক ব্যবসায়িক মডেল। আমাদের দেশেও যদি এমন উদ্যোক্তা তৈরি হয়, তবে তরুণদের জন্য কৃষি হয়ে উঠতে পারে সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের উৎস। ত্রিশালের শিক্ষিত তরুণ সৌরভ আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে দেখিয়েছেন, উচ্চশিক্ষা আর কৃষিকাজ একে অপরের পরিপূরক হতে পারে। এমন অসংখ্য উদাহরণ প্রতিনিয়তই প্রমাণ করছে, কৃষি খাত কেবল খাদ্যের চাহিদা মেটায় না, এটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি।

তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত, আবহাওয়ার অনিশ্চয়তা, বাজারব্যবস্থার দুর্বলতা ও মৌসুমি ঝুঁঁকি এখনকার কৃষির প্রধান বাধা। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছরই মৌসুমের শুরুতে অসময়ের ঝড়-বৃষ্টির মুখোমুখি হওয়ার কারণে আমের ফলন কমছে। এ ছাড়াও সুষ্ঠু বাজারব্যবস্থাপনা এবং ফসল সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় মাঝেমধ্যেই প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু যারা সচেতন, আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণে আগ্রহী এবং তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তারা কৃষিতে সাফল্যের মুখ দেখছেন। সেলিমদের মতো তরুণদের সফলতা প্রমাণ করে, চ্যালেঞ্জ যতই থাকুক, সুযোগ তার চেয়েও বেশি।

আজকের কৃষি সম্প্রসারণ, বৈচিত্র্য আর উদ্ভাবনের কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন আমাদের তরুণরা। তারা মাটির মানুষ, কিন্তু তাদের দৃষ্টি প্রযুক্তিমুখী। তারা জানেন কীভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মার্কেটিং করতে হয়, কীভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য পাঠাতে হয়, কীভাবে স্থানীয় বাজারে চাহিদা বুঝে উৎপাদন পরিকল্পনা করতে হয়। তরুণদের জন্য দরকার শুধু একটু পৃষ্ঠপোষকতা, সঠিক প্রশিক্ষণ আর সহায়তাপূর্ণ নীতিমালা। সরকারের তরফে কৃষিভিত্তিক স্টার্টআপ ফান্ড, সহজ শর্তে কৃষিঋণ, আধুনিক কৃষি প্রশিক্ষণ এবং বাজারসংযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে এ তরুণরাই হয়ে উঠবেন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি।

হাফিজুর রহমান সেলিমের গল্প আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় কৃষি যদি পরিকল্পিতভাবে গ্রহণ করা যায়, তবে সেটি কেবল বেকারত্বের সমাধান নয়, বরং এক নতুন দিনের সম্ভাবনা তৈরি করবে। নাটকের মঞ্চ ছেড়ে মাঠে নামা সেলিম আজ নিজেই হয়ে উঠেছেন এলাকায় কৃষি পরিবর্তনের বড় এক নায়ক।

তার হাতে গড়া প্রতিটি গাছ বলছে সাহস, পরিশ্রম আর স্বপ্নের গল্প। এ গল্প যেন অনুপ্রেরণা হয় দেশের আরও হাজারো তরুণের জন্য, যারা এখনো অপেক্ষায় আছেন কর্মসংস্থানের। কৃষিই হতে পারে তাদের মুক্তির পথ, যদি মাটি আর মানুষের মাঝে তৈরি হয় সুদৃঢ় সেতুবন্ধন।

 

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা