শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

উপরে আতর ভিতরে কাতর

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
উপরে আতর ভিতরে কাতর

হাড়গিলে পাখির বিচরণদৃষ্টে চিকনদেহী মানুষকে ওই পাখির সঙ্গে তুলনা করার বাতিক রয়েছে কারও কারও। বহু বছর আগে রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় ‘সিটি মেডিকো’ নামধেয় ওষুধের যে দোকানে প্রতি রবিবার সন্ধ্যায় সবান্ধব আড্ডা দিতাম, সেই আড্ডার মারমুখো সদস্য শরাফত আসগর ওই রকম এক বাতিকগ্রস্ত। বলতেন, ছিলি হাড়গিলে ঘটনাক্রমে হয়েছিস টিয়ে পাখি। আওয়াজ কম দে। লাফালাফি করলে আছাড় খেয়ে লুলা হয়ে যাবি রে খোকা।

আড্ডায় অনুপস্থিত সৈয়দ জাকির আলীর উদ্দেশে এই স্টাইলে বাণ ছুড়তেন শরাফত। জাকিরের সামনাসামনিও বলতেন, সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের সময় অখণ্ড বাংলায় বাঁকা রাস্তায় ধনরাশি করায়ত্ত করা ফকিন্নির পোলাদের অনেকে জাতে ওঠার জন্য নামের সঙ্গে খান-সৈয়দ-চৌধুরী ইত্যাদি শব্দ জুড়ে দিয়েছে। আপনি কি সেরকম সৈয়দ বংশীয় হুজুর আলা?

ঝুঁকিপূর্ণ প্রশ্ন! আড্ডায় মুড়ি-পিঁয়াজু-ডালপুরি-চা খাওয়ার খরচ প্রায়শ বহন করেন প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার সৈয়দ জাকির আলী। শরাফতের ব্যবহারে জাকির রুষ্ট হয়ে গেলে ব্যাপারটি আমাদের আর্থিক ক্ষতিসাধন করতে পারে। জাকির অবশ্য কখনো রাগেননি। তিনি ঠান্ডা মাথায় বলতেন, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। সৈয়দ ফ্যামিলি অশোভন কথার অশোভন জবাবদানে অভ্যস্ত নয়।

জাকিরের বাড়ি যে জেলায় আমারও সেখানে। আমার শহুরে বাড়ি থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তরে নরোত্তমপুর গ্রামে জাকিরের বাড়ি। শরাফত শুনতে পেয়েছেন, জাকির উপরে যেরকম ভিতরে তার উল্টো। তাই তিনি তদন্তে যাবেন নরোত্তমপুর। ইতিহাস বের করে আনবেন। তাঁর বিশ্বাস, ইতিহাস উন্মোচনের দ্বারা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ন্যায়বিচার ও সত্য প্রতিষ্ঠার অভিযান অগ্রগামী হয়।

গ্রামে গেলেই ইতিহাস পাবেন ভাবছেন? শরাফত বলেন, অবশ্যই পাব। জীবন রক্ষাকারী ওষুধের জন্য মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদে দেখুন কেউ সাড়া দেবে না। কিন্তু যে-ই বলবেন ‘গোমর জানতে চাই, জানাবে?’ অমনি ইতিহাস দেওয়ার জন্য চারদিক থেকে দাতারা ছুটে আসবে। শরাফতের পাল্লায় পড়ে ১৯৮৭ সালে নরোত্তমপুর যেতেই হলো।

জাকির আলী সাহেবের বাড়ি কোন দিকে? জানতে চাইলে গ্রামের এক মুদি দোকানি বলেন, জাকির তো তিনজন। কোন জাকিররে খুঁজতেছেন। কারে দরকার?

তিনজনকেই চিনেন? জানতে চান শরাফত আসগর। দোকানি তাঁর উত্তর দিকে ডান হাতের তর্জনী প্রসারিত করে বলেন, ওই যে জামরুল গাছ দেখতেছেন তার পিছনে তিরিশ কদম গেলেই কুমড়া জাকিরের বাড়ি। এরপর দক্ষিণ দিকে আঙুল উঁচিয়ে বলেন, খাজুর গাছ দেখতেছেন দুইটা? পাশেই টিনের ঘরে থাকে কানকাটা জাকির। আর পশ্চিম দিকে যে খাল দেখেন, খাল পারাইয়া মসজিদ পাইবেন। মসজিদের ডাইন দিকের বাড়ি জোগালি জাকিররার।

আমরা খুঁজছি (রাজধানীর ব্যবসাদার) প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার জাকির আলীর বাড়ি। দোকানি শোনাচ্ছেন কুমড়া-কানকাটা- জোগালিবৃত্তান্ত। ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, এ সময় ডাল-তেল কেনার জন্য এলেন দাড়িমুখ এক প্রৌঢ়। বাড়ি খোঁজার কথা জানতে পেরে তিনি বলেন, ‘ঠিক জাগাতেই আইছেন যে। জোগালি জাকিররাই তো ঢাকায় গিয়া বিরাট কনটেকদার অইছে। বাড়ি খোঁজেন কিয়েল্লাই? হ্যাতার কাছে টিঁয়াটুঁয়া (টাকাপয়সা) পাইবেননি কোনো? যদি পাওনাদার হইয়া থাকেন টিঁয়ার আশা বাদ দেন জনাব। আমনের তিন পুরুষ ধইরা চ্যাষ্টা কইরলেও ফুটা পয়সা উদ্ধার করতে পারবেন না। ধাপ্পাবাজের ওস্তাদ ধাপ্পাবাজ জাকিররা।

ন্যায়বিচারদাড়িমুখ লোকটাকে ‘মজন চাচা’ বলে সম্বোধন করছে দোকানি। তাঁর প্রকৃত নামটি জানার ফুরসত পেলাম না। কেননা তথ্য জানাতে উদগ্রীব মজন চাচা আর মুদি দোকানি পালাক্রমে ইতিহাস উদগিরণ করে চলেছেন। তা থেকে জানা গেল যে সৈয়দ বংশীয় প্রথম শ্রেণির ঠিকাদারটি উচ্চস্তরের অমানুষ। রাজমিস্ত্রির জোগালির কাজ করার সময় গৃহস্থের সিমেন্ট-রড চুরির দায়ে তিনবার সাজা হয় তার। তৃতীয় দফা কারামুক্তির পর সে রাজধানীতে হিজরত করে। সিনেমার টিকিটের কালোবাজারিতে নামার সুবাদে অপরাধের বিভিন্ন শাখায় হাত পাকায়। এখন জাকির আলীর অঢেল সম্পদ। প্রতি বছর শীতকালে বাড়ি এসে দানখয়রাত করে। তবে পুরোনো অভ্যাস যায়নি। চাকরি জোগাড় করে দেবে আর মালপানি খাওয়ার ফিটিং জায়গায় বদলির বন্দোবস্ত করে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানুষের টাকাকড়ি লোপাট করে চলেছে।

খাল পেরিয়ে জোগালি জাকির আলীর বাড়িতে পৌঁছাই আমরা। বাড়ির সামনে সবজি খেত থেকে বেগুন তুলছে ফতুয়া ও লুঙ্গি পরা এক যুবক। নাম ফরিদ, সম্পর্কে জাকির আলীর চাচাতো ভাই। খেতের লাগোয়া টিনের ঘরটি বৈঠকখানা। ফরিদ আমাদেরকে ওই ঘরে নিয়ে বসায় এবং দুপুরের খাবারের আয়োজন শুরু করে। আমরা জানাই যে অন্যত্র দাওয়াত আছে, সেখানে খাব। আসলে এ বাড়ির সেবা এড়ানোর মতলবেই এমন যুক্তি। ফরিদ বলে, আমনেরা জাকিভাইয়ের দোস্ত, না খাইয়া গেছেন শুনলে উনি রাগ করবেন। আমরা বলি, ওনাকে বুঝিয়ে বোলো। আলাপের একপর্যায়ে শরাফত আসগর জানতে চাইলেন, বাড়িতে দোতলা দালান কয়টি? ফরিদ জানায়, উঠোনের তিন দিকে ছয়টি টিনের ঘর। একতলা দলানই তো নাইক্কা দোতলা থাকবে ক্যামতে!

‘শুনি ঘিয়ে রাঁধা হালুয়ার বড়াই/দেখি তিন ফুটোঅলা লোহার কড়াই।’ অস্ফুট উচ্চারণ করেন শরাফত আসগর। নিঃশব্দে তিনি হাসেন। ফরিদ বলে, ভাইজান কি কিছু কইলেন? শরাফতের উত্তর : ‘তোমারে না। নিজেরে কয়েছি।’

কেন কইলেন? কওয়ার কারণ, জাকির আলী বুক চিতিয়ে একদা ঘোষণা করেছিলেন যে তার বাড়ির উঠোনের তিন দিকে তিনটি দোতলা দালান। তাদের বাড়িতে যারা মিন্তি পদে কাজ করে অবসরে গেছে তাদেরকে তার বাপ-দাদারা সাত বিঘা করে জমি দান করেছেন। তার বাবার আপন ভাই ও চাচাতো ভাইয়েরা বাঘা বাঘা আমলা। ফুফুদের বিয়ে হয়েছে কলেজ-ভার্সিটির অধ্যাপকদের সঙ্গে। ইউরোপ-আমেরিকায় পাকাপাকি বাস করছে জ্ঞাতি ভাইবোনেরা।

খাল পেরোনোর সাঁকো পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দিয়েছিল ফরিদ। এ সময় ওর সঙ্গে ছিলেন শমসের নামে জাকিরের এক চাচা। লোকটা জরাগ্রস্ত; খুকখুক কাশছিলেন অবিরাম। তাকে বললাম, এ বাড়ির যারা ইউরোপ-আমেরিকার নানা দেশে বাস করেন তারা বছরে কবার আসেন। শমসের বলেন, হায়রে আল্লাহ! জাইক্কা দেখি আমনেগোরেও হাতিঘোড়া দরিয়া দিঘির ভেলকি দ্যাখাইয়া ছাড়ছে। আরে বাবা আমাদের বংশ হইল এক্কেরে মাজুর মার্কা হাইল্লা চাষা বংশ। উপাস হয়তো আমরা থাকি না। সেজন্য তিন বেলা দুধ ক্যালাবাতাসা খাই কইতে পারি? আংগো বাড়ির পোলাপান ঢাকা-চিটাগাংয়ে চারকি করতে পারলে আল্লার বিরাট রহম হয়। হ্যারার ইরুপ-আমরিকা যাওনের খোয়াব দ্যাখনের ক্ষমতাও তো নাই।

ফরিদ ও শমসেরের বর্ণনামতে, গত ৪৫ বছরে এ বাড়ির পাঁচটি ছেলে এসএসসির চৌকাঠ অতিক্রম করতে পেরেছে। এদের মধ্যে ইন্টার পাস শুধু জাকির আলী। তার চাচা শমসের জানান, জাইক্কা মাইনষেরে কয় হ্যাতে এমএ পাস। কয় তার শইল্লে খানদানি রক্ত টগবগ করতেছে। কয় জজ ব্যারিস্টার মন্ত্রী মিনিস্টার সব তার হাতের মুডায় ধরা। হ্যার কামকাজে বদবু আর বদবু। দুর্গন্ধ ঢাকনের জন্য চোপাবাজি দিয়া আতরের কাম সারতে চায়। হ্যার হইল উপরে উপরে আতর আর ভিতরে ভিতরে কাতর অবস্থা।

শমসেরের কয়েকটি জিজ্ঞাসা আমাদের চমকিত করে। তিনি বলেন, উঁচা খানদান আর নীচা খানদান নিয়া এত্তো মাথা ঘামান লাগে ক্যান? মরি গেলে উঁচা খানদাইন্নাগোরে কি সাত আসমানে নিয়া দাফন করবে? নীচা কন আর উঁচা কন মাটির নিচে না যাইয়া কি পার পাবে?

এ ধরনের প্রশ্নাবলি সুদূর অতীতেও নানাভাবে উচ্চারিত হয়েছে। তাতে ‘মোদের লোহু নীল’ মর্মে বড়াই করবার নেশায় মত্ত হওয়া থামেনি। রাজত্বে যেমন ওই নেশার চর্চা, দাম্পত্যেও। মনে পড়ে ছোট্ট শিশুর সেই প্রশ্ন, যেখানে সে মায়ের কাছে জানতে চেয়েছিল, আমরা কি বানর থেকে আস্তে আস্তে বহু বছর পর মানুষ হওয়া শুরু করেছি? মা বলেন, কে তোমায় এ কথা বলেছে। শিশুটি বলে, বাবা। তখন মা বলেন, কি জানি বাপু! তোমার বাবার পূর্বপুরুষদের কারও সঙ্গে তো আমার দেখা হয়নি। খাঁটি আর্যের রক্ত জার্মান শরীরে- এই অহংকার হিটলারকে উন্মাদ করেছিল। তাঁর ধারণা ছিল, অনার্য সেমেটিক ইহুদিরা জার্মানিকে কলুষিত করছে। এই অভিযোগে ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করেছে হিটলারের নাৎসি বাহিনী।

প্রাচীন গ্রিসেও রক্তের বড়াই জোরদার ছিল। এটা একটুও সইতেন না দার্শনিক ডায়োজেনিস (জন্ম : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৪০৩-মৃত্যু : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৩২৩)। তাই বংশের আভিজাত্য ত্যাগ করে, প্রাসাদের বাইরে সাধারণ একটা ঘরে বাস করতেন তিনি। গোসলখানার লম্বা গামলা (বাথটাব) ছিল তাঁর ‘খাট’। এতেই শুয়ে রাত কাটাতেন। এই মহাপণ্ডিতের গভীর অনুরাগী ছিলেন মহাবীর আলেকজান্ডার। এক সকালে তিনি দেখেন, বাড়ির আঙিনায় বেশ কিছু নরকঙ্কাল নাড়াচাড়া করছেন ডায়োজেনিস!

‘এরকম করছেন কেন গুরুদেব?’ জানতে চান আলেকজান্ডার। জবাবে ডায়োজেনিস বলেন : তোমার বাবার আর তাঁর দাসদের কঙ্কাল রয়েছে এখানে। অনেক চেষ্টা করছি তবু রাজার হাড্ডি আর দাসের হাড্ডি আলাদা করতে পারছি না। পারব কেন! সব হাড্ডিই তো একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি