শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

উপরে আতর ভিতরে কাতর

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
উপরে আতর ভিতরে কাতর

হাড়গিলে পাখির বিচরণদৃষ্টে চিকনদেহী মানুষকে ওই পাখির সঙ্গে তুলনা করার বাতিক রয়েছে কারও কারও। বহু বছর আগে রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় ‘সিটি মেডিকো’ নামধেয় ওষুধের যে দোকানে প্রতি রবিবার সন্ধ্যায় সবান্ধব আড্ডা দিতাম, সেই আড্ডার মারমুখো সদস্য শরাফত আসগর ওই রকম এক বাতিকগ্রস্ত। বলতেন, ছিলি হাড়গিলে ঘটনাক্রমে হয়েছিস টিয়ে পাখি। আওয়াজ কম দে। লাফালাফি করলে আছাড় খেয়ে লুলা হয়ে যাবি রে খোকা।

আড্ডায় অনুপস্থিত সৈয়দ জাকির আলীর উদ্দেশে এই স্টাইলে বাণ ছুড়তেন শরাফত। জাকিরের সামনাসামনিও বলতেন, সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের সময় অখণ্ড বাংলায় বাঁকা রাস্তায় ধনরাশি করায়ত্ত করা ফকিন্নির পোলাদের অনেকে জাতে ওঠার জন্য নামের সঙ্গে খান-সৈয়দ-চৌধুরী ইত্যাদি শব্দ জুড়ে দিয়েছে। আপনি কি সেরকম সৈয়দ বংশীয় হুজুর আলা?

ঝুঁকিপূর্ণ প্রশ্ন! আড্ডায় মুড়ি-পিঁয়াজু-ডালপুরি-চা খাওয়ার খরচ প্রায়শ বহন করেন প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার সৈয়দ জাকির আলী। শরাফতের ব্যবহারে জাকির রুষ্ট হয়ে গেলে ব্যাপারটি আমাদের আর্থিক ক্ষতিসাধন করতে পারে। জাকির অবশ্য কখনো রাগেননি। তিনি ঠান্ডা মাথায় বলতেন, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। সৈয়দ ফ্যামিলি অশোভন কথার অশোভন জবাবদানে অভ্যস্ত নয়।

জাকিরের বাড়ি যে জেলায় আমারও সেখানে। আমার শহুরে বাড়ি থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তরে নরোত্তমপুর গ্রামে জাকিরের বাড়ি। শরাফত শুনতে পেয়েছেন, জাকির উপরে যেরকম ভিতরে তার উল্টো। তাই তিনি তদন্তে যাবেন নরোত্তমপুর। ইতিহাস বের করে আনবেন। তাঁর বিশ্বাস, ইতিহাস উন্মোচনের দ্বারা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ন্যায়বিচার ও সত্য প্রতিষ্ঠার অভিযান অগ্রগামী হয়।

গ্রামে গেলেই ইতিহাস পাবেন ভাবছেন? শরাফত বলেন, অবশ্যই পাব। জীবন রক্ষাকারী ওষুধের জন্য মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদে দেখুন কেউ সাড়া দেবে না। কিন্তু যে-ই বলবেন ‘গোমর জানতে চাই, জানাবে?’ অমনি ইতিহাস দেওয়ার জন্য চারদিক থেকে দাতারা ছুটে আসবে। শরাফতের পাল্লায় পড়ে ১৯৮৭ সালে নরোত্তমপুর যেতেই হলো।

জাকির আলী সাহেবের বাড়ি কোন দিকে? জানতে চাইলে গ্রামের এক মুদি দোকানি বলেন, জাকির তো তিনজন। কোন জাকিররে খুঁজতেছেন। কারে দরকার?

তিনজনকেই চিনেন? জানতে চান শরাফত আসগর। দোকানি তাঁর উত্তর দিকে ডান হাতের তর্জনী প্রসারিত করে বলেন, ওই যে জামরুল গাছ দেখতেছেন তার পিছনে তিরিশ কদম গেলেই কুমড়া জাকিরের বাড়ি। এরপর দক্ষিণ দিকে আঙুল উঁচিয়ে বলেন, খাজুর গাছ দেখতেছেন দুইটা? পাশেই টিনের ঘরে থাকে কানকাটা জাকির। আর পশ্চিম দিকে যে খাল দেখেন, খাল পারাইয়া মসজিদ পাইবেন। মসজিদের ডাইন দিকের বাড়ি জোগালি জাকিররার।

আমরা খুঁজছি (রাজধানীর ব্যবসাদার) প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার জাকির আলীর বাড়ি। দোকানি শোনাচ্ছেন কুমড়া-কানকাটা- জোগালিবৃত্তান্ত। ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, এ সময় ডাল-তেল কেনার জন্য এলেন দাড়িমুখ এক প্রৌঢ়। বাড়ি খোঁজার কথা জানতে পেরে তিনি বলেন, ‘ঠিক জাগাতেই আইছেন যে। জোগালি জাকিররাই তো ঢাকায় গিয়া বিরাট কনটেকদার অইছে। বাড়ি খোঁজেন কিয়েল্লাই? হ্যাতার কাছে টিঁয়াটুঁয়া (টাকাপয়সা) পাইবেননি কোনো? যদি পাওনাদার হইয়া থাকেন টিঁয়ার আশা বাদ দেন জনাব। আমনের তিন পুরুষ ধইরা চ্যাষ্টা কইরলেও ফুটা পয়সা উদ্ধার করতে পারবেন না। ধাপ্পাবাজের ওস্তাদ ধাপ্পাবাজ জাকিররা।

ন্যায়বিচারদাড়িমুখ লোকটাকে ‘মজন চাচা’ বলে সম্বোধন করছে দোকানি। তাঁর প্রকৃত নামটি জানার ফুরসত পেলাম না। কেননা তথ্য জানাতে উদগ্রীব মজন চাচা আর মুদি দোকানি পালাক্রমে ইতিহাস উদগিরণ করে চলেছেন। তা থেকে জানা গেল যে সৈয়দ বংশীয় প্রথম শ্রেণির ঠিকাদারটি উচ্চস্তরের অমানুষ। রাজমিস্ত্রির জোগালির কাজ করার সময় গৃহস্থের সিমেন্ট-রড চুরির দায়ে তিনবার সাজা হয় তার। তৃতীয় দফা কারামুক্তির পর সে রাজধানীতে হিজরত করে। সিনেমার টিকিটের কালোবাজারিতে নামার সুবাদে অপরাধের বিভিন্ন শাখায় হাত পাকায়। এখন জাকির আলীর অঢেল সম্পদ। প্রতি বছর শীতকালে বাড়ি এসে দানখয়রাত করে। তবে পুরোনো অভ্যাস যায়নি। চাকরি জোগাড় করে দেবে আর মালপানি খাওয়ার ফিটিং জায়গায় বদলির বন্দোবস্ত করে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানুষের টাকাকড়ি লোপাট করে চলেছে।

খাল পেরিয়ে জোগালি জাকির আলীর বাড়িতে পৌঁছাই আমরা। বাড়ির সামনে সবজি খেত থেকে বেগুন তুলছে ফতুয়া ও লুঙ্গি পরা এক যুবক। নাম ফরিদ, সম্পর্কে জাকির আলীর চাচাতো ভাই। খেতের লাগোয়া টিনের ঘরটি বৈঠকখানা। ফরিদ আমাদেরকে ওই ঘরে নিয়ে বসায় এবং দুপুরের খাবারের আয়োজন শুরু করে। আমরা জানাই যে অন্যত্র দাওয়াত আছে, সেখানে খাব। আসলে এ বাড়ির সেবা এড়ানোর মতলবেই এমন যুক্তি। ফরিদ বলে, আমনেরা জাকিভাইয়ের দোস্ত, না খাইয়া গেছেন শুনলে উনি রাগ করবেন। আমরা বলি, ওনাকে বুঝিয়ে বোলো। আলাপের একপর্যায়ে শরাফত আসগর জানতে চাইলেন, বাড়িতে দোতলা দালান কয়টি? ফরিদ জানায়, উঠোনের তিন দিকে ছয়টি টিনের ঘর। একতলা দলানই তো নাইক্কা দোতলা থাকবে ক্যামতে!

‘শুনি ঘিয়ে রাঁধা হালুয়ার বড়াই/দেখি তিন ফুটোঅলা লোহার কড়াই।’ অস্ফুট উচ্চারণ করেন শরাফত আসগর। নিঃশব্দে তিনি হাসেন। ফরিদ বলে, ভাইজান কি কিছু কইলেন? শরাফতের উত্তর : ‘তোমারে না। নিজেরে কয়েছি।’

কেন কইলেন? কওয়ার কারণ, জাকির আলী বুক চিতিয়ে একদা ঘোষণা করেছিলেন যে তার বাড়ির উঠোনের তিন দিকে তিনটি দোতলা দালান। তাদের বাড়িতে যারা মিন্তি পদে কাজ করে অবসরে গেছে তাদেরকে তার বাপ-দাদারা সাত বিঘা করে জমি দান করেছেন। তার বাবার আপন ভাই ও চাচাতো ভাইয়েরা বাঘা বাঘা আমলা। ফুফুদের বিয়ে হয়েছে কলেজ-ভার্সিটির অধ্যাপকদের সঙ্গে। ইউরোপ-আমেরিকায় পাকাপাকি বাস করছে জ্ঞাতি ভাইবোনেরা।

খাল পেরোনোর সাঁকো পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দিয়েছিল ফরিদ। এ সময় ওর সঙ্গে ছিলেন শমসের নামে জাকিরের এক চাচা। লোকটা জরাগ্রস্ত; খুকখুক কাশছিলেন অবিরাম। তাকে বললাম, এ বাড়ির যারা ইউরোপ-আমেরিকার নানা দেশে বাস করেন তারা বছরে কবার আসেন। শমসের বলেন, হায়রে আল্লাহ! জাইক্কা দেখি আমনেগোরেও হাতিঘোড়া দরিয়া দিঘির ভেলকি দ্যাখাইয়া ছাড়ছে। আরে বাবা আমাদের বংশ হইল এক্কেরে মাজুর মার্কা হাইল্লা চাষা বংশ। উপাস হয়তো আমরা থাকি না। সেজন্য তিন বেলা দুধ ক্যালাবাতাসা খাই কইতে পারি? আংগো বাড়ির পোলাপান ঢাকা-চিটাগাংয়ে চারকি করতে পারলে আল্লার বিরাট রহম হয়। হ্যারার ইরুপ-আমরিকা যাওনের খোয়াব দ্যাখনের ক্ষমতাও তো নাই।

ফরিদ ও শমসেরের বর্ণনামতে, গত ৪৫ বছরে এ বাড়ির পাঁচটি ছেলে এসএসসির চৌকাঠ অতিক্রম করতে পেরেছে। এদের মধ্যে ইন্টার পাস শুধু জাকির আলী। তার চাচা শমসের জানান, জাইক্কা মাইনষেরে কয় হ্যাতে এমএ পাস। কয় তার শইল্লে খানদানি রক্ত টগবগ করতেছে। কয় জজ ব্যারিস্টার মন্ত্রী মিনিস্টার সব তার হাতের মুডায় ধরা। হ্যার কামকাজে বদবু আর বদবু। দুর্গন্ধ ঢাকনের জন্য চোপাবাজি দিয়া আতরের কাম সারতে চায়। হ্যার হইল উপরে উপরে আতর আর ভিতরে ভিতরে কাতর অবস্থা।

শমসেরের কয়েকটি জিজ্ঞাসা আমাদের চমকিত করে। তিনি বলেন, উঁচা খানদান আর নীচা খানদান নিয়া এত্তো মাথা ঘামান লাগে ক্যান? মরি গেলে উঁচা খানদাইন্নাগোরে কি সাত আসমানে নিয়া দাফন করবে? নীচা কন আর উঁচা কন মাটির নিচে না যাইয়া কি পার পাবে?

এ ধরনের প্রশ্নাবলি সুদূর অতীতেও নানাভাবে উচ্চারিত হয়েছে। তাতে ‘মোদের লোহু নীল’ মর্মে বড়াই করবার নেশায় মত্ত হওয়া থামেনি। রাজত্বে যেমন ওই নেশার চর্চা, দাম্পত্যেও। মনে পড়ে ছোট্ট শিশুর সেই প্রশ্ন, যেখানে সে মায়ের কাছে জানতে চেয়েছিল, আমরা কি বানর থেকে আস্তে আস্তে বহু বছর পর মানুষ হওয়া শুরু করেছি? মা বলেন, কে তোমায় এ কথা বলেছে। শিশুটি বলে, বাবা। তখন মা বলেন, কি জানি বাপু! তোমার বাবার পূর্বপুরুষদের কারও সঙ্গে তো আমার দেখা হয়নি। খাঁটি আর্যের রক্ত জার্মান শরীরে- এই অহংকার হিটলারকে উন্মাদ করেছিল। তাঁর ধারণা ছিল, অনার্য সেমেটিক ইহুদিরা জার্মানিকে কলুষিত করছে। এই অভিযোগে ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করেছে হিটলারের নাৎসি বাহিনী।

প্রাচীন গ্রিসেও রক্তের বড়াই জোরদার ছিল। এটা একটুও সইতেন না দার্শনিক ডায়োজেনিস (জন্ম : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৪০৩-মৃত্যু : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৩২৩)। তাই বংশের আভিজাত্য ত্যাগ করে, প্রাসাদের বাইরে সাধারণ একটা ঘরে বাস করতেন তিনি। গোসলখানার লম্বা গামলা (বাথটাব) ছিল তাঁর ‘খাট’। এতেই শুয়ে রাত কাটাতেন। এই মহাপণ্ডিতের গভীর অনুরাগী ছিলেন মহাবীর আলেকজান্ডার। এক সকালে তিনি দেখেন, বাড়ির আঙিনায় বেশ কিছু নরকঙ্কাল নাড়াচাড়া করছেন ডায়োজেনিস!

‘এরকম করছেন কেন গুরুদেব?’ জানতে চান আলেকজান্ডার। জবাবে ডায়োজেনিস বলেন : তোমার বাবার আর তাঁর দাসদের কঙ্কাল রয়েছে এখানে। অনেক চেষ্টা করছি তবু রাজার হাড্ডি আর দাসের হাড্ডি আলাদা করতে পারছি না। পারব কেন! সব হাড্ডিই তো একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে