শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

উপরে আতর ভিতরে কাতর

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
উপরে আতর ভিতরে কাতর

হাড়গিলে পাখির বিচরণদৃষ্টে চিকনদেহী মানুষকে ওই পাখির সঙ্গে তুলনা করার বাতিক রয়েছে কারও কারও। বহু বছর আগে রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় ‘সিটি মেডিকো’ নামধেয় ওষুধের যে দোকানে প্রতি রবিবার সন্ধ্যায় সবান্ধব আড্ডা দিতাম, সেই আড্ডার মারমুখো সদস্য শরাফত আসগর ওই রকম এক বাতিকগ্রস্ত। বলতেন, ছিলি হাড়গিলে ঘটনাক্রমে হয়েছিস টিয়ে পাখি। আওয়াজ কম দে। লাফালাফি করলে আছাড় খেয়ে লুলা হয়ে যাবি রে খোকা।

আড্ডায় অনুপস্থিত সৈয়দ জাকির আলীর উদ্দেশে এই স্টাইলে বাণ ছুড়তেন শরাফত। জাকিরের সামনাসামনিও বলতেন, সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের সময় অখণ্ড বাংলায় বাঁকা রাস্তায় ধনরাশি করায়ত্ত করা ফকিন্নির পোলাদের অনেকে জাতে ওঠার জন্য নামের সঙ্গে খান-সৈয়দ-চৌধুরী ইত্যাদি শব্দ জুড়ে দিয়েছে। আপনি কি সেরকম সৈয়দ বংশীয় হুজুর আলা?

ঝুঁকিপূর্ণ প্রশ্ন! আড্ডায় মুড়ি-পিঁয়াজু-ডালপুরি-চা খাওয়ার খরচ প্রায়শ বহন করেন প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার সৈয়দ জাকির আলী। শরাফতের ব্যবহারে জাকির রুষ্ট হয়ে গেলে ব্যাপারটি আমাদের আর্থিক ক্ষতিসাধন করতে পারে। জাকির অবশ্য কখনো রাগেননি। তিনি ঠান্ডা মাথায় বলতেন, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। সৈয়দ ফ্যামিলি অশোভন কথার অশোভন জবাবদানে অভ্যস্ত নয়।

জাকিরের বাড়ি যে জেলায় আমারও সেখানে। আমার শহুরে বাড়ি থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তরে নরোত্তমপুর গ্রামে জাকিরের বাড়ি। শরাফত শুনতে পেয়েছেন, জাকির উপরে যেরকম ভিতরে তার উল্টো। তাই তিনি তদন্তে যাবেন নরোত্তমপুর। ইতিহাস বের করে আনবেন। তাঁর বিশ্বাস, ইতিহাস উন্মোচনের দ্বারা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ন্যায়বিচার ও সত্য প্রতিষ্ঠার অভিযান অগ্রগামী হয়।

গ্রামে গেলেই ইতিহাস পাবেন ভাবছেন? শরাফত বলেন, অবশ্যই পাব। জীবন রক্ষাকারী ওষুধের জন্য মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদে দেখুন কেউ সাড়া দেবে না। কিন্তু যে-ই বলবেন ‘গোমর জানতে চাই, জানাবে?’ অমনি ইতিহাস দেওয়ার জন্য চারদিক থেকে দাতারা ছুটে আসবে। শরাফতের পাল্লায় পড়ে ১৯৮৭ সালে নরোত্তমপুর যেতেই হলো।

জাকির আলী সাহেবের বাড়ি কোন দিকে? জানতে চাইলে গ্রামের এক মুদি দোকানি বলেন, জাকির তো তিনজন। কোন জাকিররে খুঁজতেছেন। কারে দরকার?

তিনজনকেই চিনেন? জানতে চান শরাফত আসগর। দোকানি তাঁর উত্তর দিকে ডান হাতের তর্জনী প্রসারিত করে বলেন, ওই যে জামরুল গাছ দেখতেছেন তার পিছনে তিরিশ কদম গেলেই কুমড়া জাকিরের বাড়ি। এরপর দক্ষিণ দিকে আঙুল উঁচিয়ে বলেন, খাজুর গাছ দেখতেছেন দুইটা? পাশেই টিনের ঘরে থাকে কানকাটা জাকির। আর পশ্চিম দিকে যে খাল দেখেন, খাল পারাইয়া মসজিদ পাইবেন। মসজিদের ডাইন দিকের বাড়ি জোগালি জাকিররার।

আমরা খুঁজছি (রাজধানীর ব্যবসাদার) প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার জাকির আলীর বাড়ি। দোকানি শোনাচ্ছেন কুমড়া-কানকাটা- জোগালিবৃত্তান্ত। ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, এ সময় ডাল-তেল কেনার জন্য এলেন দাড়িমুখ এক প্রৌঢ়। বাড়ি খোঁজার কথা জানতে পেরে তিনি বলেন, ‘ঠিক জাগাতেই আইছেন যে। জোগালি জাকিররাই তো ঢাকায় গিয়া বিরাট কনটেকদার অইছে। বাড়ি খোঁজেন কিয়েল্লাই? হ্যাতার কাছে টিঁয়াটুঁয়া (টাকাপয়সা) পাইবেননি কোনো? যদি পাওনাদার হইয়া থাকেন টিঁয়ার আশা বাদ দেন জনাব। আমনের তিন পুরুষ ধইরা চ্যাষ্টা কইরলেও ফুটা পয়সা উদ্ধার করতে পারবেন না। ধাপ্পাবাজের ওস্তাদ ধাপ্পাবাজ জাকিররা।

ন্যায়বিচারদাড়িমুখ লোকটাকে ‘মজন চাচা’ বলে সম্বোধন করছে দোকানি। তাঁর প্রকৃত নামটি জানার ফুরসত পেলাম না। কেননা তথ্য জানাতে উদগ্রীব মজন চাচা আর মুদি দোকানি পালাক্রমে ইতিহাস উদগিরণ করে চলেছেন। তা থেকে জানা গেল যে সৈয়দ বংশীয় প্রথম শ্রেণির ঠিকাদারটি উচ্চস্তরের অমানুষ। রাজমিস্ত্রির জোগালির কাজ করার সময় গৃহস্থের সিমেন্ট-রড চুরির দায়ে তিনবার সাজা হয় তার। তৃতীয় দফা কারামুক্তির পর সে রাজধানীতে হিজরত করে। সিনেমার টিকিটের কালোবাজারিতে নামার সুবাদে অপরাধের বিভিন্ন শাখায় হাত পাকায়। এখন জাকির আলীর অঢেল সম্পদ। প্রতি বছর শীতকালে বাড়ি এসে দানখয়রাত করে। তবে পুরোনো অভ্যাস যায়নি। চাকরি জোগাড় করে দেবে আর মালপানি খাওয়ার ফিটিং জায়গায় বদলির বন্দোবস্ত করে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানুষের টাকাকড়ি লোপাট করে চলেছে।

খাল পেরিয়ে জোগালি জাকির আলীর বাড়িতে পৌঁছাই আমরা। বাড়ির সামনে সবজি খেত থেকে বেগুন তুলছে ফতুয়া ও লুঙ্গি পরা এক যুবক। নাম ফরিদ, সম্পর্কে জাকির আলীর চাচাতো ভাই। খেতের লাগোয়া টিনের ঘরটি বৈঠকখানা। ফরিদ আমাদেরকে ওই ঘরে নিয়ে বসায় এবং দুপুরের খাবারের আয়োজন শুরু করে। আমরা জানাই যে অন্যত্র দাওয়াত আছে, সেখানে খাব। আসলে এ বাড়ির সেবা এড়ানোর মতলবেই এমন যুক্তি। ফরিদ বলে, আমনেরা জাকিভাইয়ের দোস্ত, না খাইয়া গেছেন শুনলে উনি রাগ করবেন। আমরা বলি, ওনাকে বুঝিয়ে বোলো। আলাপের একপর্যায়ে শরাফত আসগর জানতে চাইলেন, বাড়িতে দোতলা দালান কয়টি? ফরিদ জানায়, উঠোনের তিন দিকে ছয়টি টিনের ঘর। একতলা দলানই তো নাইক্কা দোতলা থাকবে ক্যামতে!

‘শুনি ঘিয়ে রাঁধা হালুয়ার বড়াই/দেখি তিন ফুটোঅলা লোহার কড়াই।’ অস্ফুট উচ্চারণ করেন শরাফত আসগর। নিঃশব্দে তিনি হাসেন। ফরিদ বলে, ভাইজান কি কিছু কইলেন? শরাফতের উত্তর : ‘তোমারে না। নিজেরে কয়েছি।’

কেন কইলেন? কওয়ার কারণ, জাকির আলী বুক চিতিয়ে একদা ঘোষণা করেছিলেন যে তার বাড়ির উঠোনের তিন দিকে তিনটি দোতলা দালান। তাদের বাড়িতে যারা মিন্তি পদে কাজ করে অবসরে গেছে তাদেরকে তার বাপ-দাদারা সাত বিঘা করে জমি দান করেছেন। তার বাবার আপন ভাই ও চাচাতো ভাইয়েরা বাঘা বাঘা আমলা। ফুফুদের বিয়ে হয়েছে কলেজ-ভার্সিটির অধ্যাপকদের সঙ্গে। ইউরোপ-আমেরিকায় পাকাপাকি বাস করছে জ্ঞাতি ভাইবোনেরা।

খাল পেরোনোর সাঁকো পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দিয়েছিল ফরিদ। এ সময় ওর সঙ্গে ছিলেন শমসের নামে জাকিরের এক চাচা। লোকটা জরাগ্রস্ত; খুকখুক কাশছিলেন অবিরাম। তাকে বললাম, এ বাড়ির যারা ইউরোপ-আমেরিকার নানা দেশে বাস করেন তারা বছরে কবার আসেন। শমসের বলেন, হায়রে আল্লাহ! জাইক্কা দেখি আমনেগোরেও হাতিঘোড়া দরিয়া দিঘির ভেলকি দ্যাখাইয়া ছাড়ছে। আরে বাবা আমাদের বংশ হইল এক্কেরে মাজুর মার্কা হাইল্লা চাষা বংশ। উপাস হয়তো আমরা থাকি না। সেজন্য তিন বেলা দুধ ক্যালাবাতাসা খাই কইতে পারি? আংগো বাড়ির পোলাপান ঢাকা-চিটাগাংয়ে চারকি করতে পারলে আল্লার বিরাট রহম হয়। হ্যারার ইরুপ-আমরিকা যাওনের খোয়াব দ্যাখনের ক্ষমতাও তো নাই।

ফরিদ ও শমসেরের বর্ণনামতে, গত ৪৫ বছরে এ বাড়ির পাঁচটি ছেলে এসএসসির চৌকাঠ অতিক্রম করতে পেরেছে। এদের মধ্যে ইন্টার পাস শুধু জাকির আলী। তার চাচা শমসের জানান, জাইক্কা মাইনষেরে কয় হ্যাতে এমএ পাস। কয় তার শইল্লে খানদানি রক্ত টগবগ করতেছে। কয় জজ ব্যারিস্টার মন্ত্রী মিনিস্টার সব তার হাতের মুডায় ধরা। হ্যার কামকাজে বদবু আর বদবু। দুর্গন্ধ ঢাকনের জন্য চোপাবাজি দিয়া আতরের কাম সারতে চায়। হ্যার হইল উপরে উপরে আতর আর ভিতরে ভিতরে কাতর অবস্থা।

শমসেরের কয়েকটি জিজ্ঞাসা আমাদের চমকিত করে। তিনি বলেন, উঁচা খানদান আর নীচা খানদান নিয়া এত্তো মাথা ঘামান লাগে ক্যান? মরি গেলে উঁচা খানদাইন্নাগোরে কি সাত আসমানে নিয়া দাফন করবে? নীচা কন আর উঁচা কন মাটির নিচে না যাইয়া কি পার পাবে?

এ ধরনের প্রশ্নাবলি সুদূর অতীতেও নানাভাবে উচ্চারিত হয়েছে। তাতে ‘মোদের লোহু নীল’ মর্মে বড়াই করবার নেশায় মত্ত হওয়া থামেনি। রাজত্বে যেমন ওই নেশার চর্চা, দাম্পত্যেও। মনে পড়ে ছোট্ট শিশুর সেই প্রশ্ন, যেখানে সে মায়ের কাছে জানতে চেয়েছিল, আমরা কি বানর থেকে আস্তে আস্তে বহু বছর পর মানুষ হওয়া শুরু করেছি? মা বলেন, কে তোমায় এ কথা বলেছে। শিশুটি বলে, বাবা। তখন মা বলেন, কি জানি বাপু! তোমার বাবার পূর্বপুরুষদের কারও সঙ্গে তো আমার দেখা হয়নি। খাঁটি আর্যের রক্ত জার্মান শরীরে- এই অহংকার হিটলারকে উন্মাদ করেছিল। তাঁর ধারণা ছিল, অনার্য সেমেটিক ইহুদিরা জার্মানিকে কলুষিত করছে। এই অভিযোগে ৬০ লাখ ইহুদি হত্যা করেছে হিটলারের নাৎসি বাহিনী।

প্রাচীন গ্রিসেও রক্তের বড়াই জোরদার ছিল। এটা একটুও সইতেন না দার্শনিক ডায়োজেনিস (জন্ম : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৪০৩-মৃত্যু : খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৩২৩)। তাই বংশের আভিজাত্য ত্যাগ করে, প্রাসাদের বাইরে সাধারণ একটা ঘরে বাস করতেন তিনি। গোসলখানার লম্বা গামলা (বাথটাব) ছিল তাঁর ‘খাট’। এতেই শুয়ে রাত কাটাতেন। এই মহাপণ্ডিতের গভীর অনুরাগী ছিলেন মহাবীর আলেকজান্ডার। এক সকালে তিনি দেখেন, বাড়ির আঙিনায় বেশ কিছু নরকঙ্কাল নাড়াচাড়া করছেন ডায়োজেনিস!

‘এরকম করছেন কেন গুরুদেব?’ জানতে চান আলেকজান্ডার। জবাবে ডায়োজেনিস বলেন : তোমার বাবার আর তাঁর দাসদের কঙ্কাল রয়েছে এখানে। অনেক চেষ্টা করছি তবু রাজার হাড্ডি আর দাসের হাড্ডি আলাদা করতে পারছি না। পারব কেন! সব হাড্ডিই তো একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
শিল্পে গ্যাসসংকট
শিল্পে গ্যাসসংকট
নির্বাচনি ডেডলাইন
নির্বাচনি ডেডলাইন
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

এই মাত্র | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে