শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

দেশের সবখানে এখন কেবলই মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির কথা। বেদনা-বিক্ষোভে বাতাস ভারী ও তপ্ত হয়ে উঠেছে। শিশু- সন্তানহারা পিতা-মাতা এখনো স্তব্ধ-বিমূঢ়। স্বজন-পরিজনের মুখে সান্ত্বনার কোনো ভাষা নেই। আছে শুধু চোখের পানি। হাসপাতালের বেডে যন্ত্রণায় কাতর দগ্ধ ফুলের শিশু। যে শিশুর মুখে এখনো লেগে রয়েছে মায়ের দুধের ঘ্রাণ, সেই শিশু; সেসব শিশু জীবন ও মৃত্যুর মাঝখানে লড়াই করে চলেছে। ভাবতে গেলে বুকের ভিতর মোচড় দিয়ে ওঠে দলা পাকানো কষ্ট। প্রশ্ন জাগে, কেন এমন হলো? এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। এ প্রশ্নের উত্তর খ্ুঁজতে মানুষ ঘুরপাক খাচ্ছে সত্য মিথ্যা ও গুজব-গুঞ্জনের ঘূর্ণিপাকে। কেউ কেউ সামনে নিয়ে আসছেন ষড়যন্ত্রতত্ত্ব।

পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিও থেমে নেই। গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনীতি তো থাকতেই হবে। তবে আমাদের রাজনীতি সঠিক পথে চলছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্নও আছে। রাজনীতিতে কৌশল জিনিসটি খুব দরকারি। দলগুলোকে কৌশল করেই পথ হাঁটতে হয়। এর মধ্যে দোষের কিছু নেই। কিন্তু কৌশল আর চক্রান্ত যে এক নয় তা সচেতন ব্যক্তিমাত্রই বোঝেন। পরিস্থিতিদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সহজ গণতন্ত্রের পথটাকে কঠিন করে দিতে মহলবিশেষ বেশ তৎপর। বিএনপির আশঙ্কা প্রতিশ্রুত সময়ে যাতে সাধারণ নির্বাচন না হতে পারে তার জন্য ফন্দিফিকির চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ঐক্যের পথে বেশি দূর অগ্রসর হতে না পারলেও গত মঙ্গলবার একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হলো কোনো দলীয় প্রধান দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এ সিদ্ধান্তে বিএনপির সায় নেই। ঐকমত্য কমিশনের বক্তব্য, দুয়েকটি দল এর  বিরোধিতা করলেও বেশির ভাগ দল এ সিদ্ধান্তের পক্ষে। মেজরিটি মাস্ট বি গ্র্যান্টেড। কিন্তু প্রশ্ন উঠতে পারে যে বেশির ভাগ দলের কথা বলা হচ্ছে, তারা নাগরিকদের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে? ভোটের আগে এ হিসাব বের করা কঠিন। এ সিদ্ধান্তের পক্ষে অবস্থান নেওয়া দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী সর্ববৃহৎ। অতীতে যে নির্বাচনগুলোতে জামায়াত পার্টিসিপেট করেছে সেসবের  ফলাফলের ভিত্তিতে এ দলের জনসমর্থনের একটা ধারণা পাওয়া যায়। সেই হিসাব মাথায় রেখে বলা যায়, জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। অন্যান্য দলের মধ্যে এমন অনেক পার্টি রয়েছে, যারা এর আগে কোনো ভোটে অংশ নেয়নি। এনসিপি এখন পর্যন্ত অনিবন্ধিত। সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধিত্বের দাবি করতে পারে কেবল বিএনপি। কাজেই বিএনপির অভিমত উপেক্ষিত হওয়ার অর্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মত উপেক্ষা করা। এটিই নিরেট বাস্তবতা।

ফাইজুস সালেহীনজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আগে বলা হয়েছিল যে কয়টি বিষয়ে সব দল একমত হবে সেই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সেই অবস্থানে নেই। একমত না হলেও কমিশন সনদের ভিন্নমত পোষণকারী দল বা দলগুলোর নোট অব ডিসেন্টসহ প্রস্তাবিত সনদে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এতে কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। উল্লেখ্য প্রধান উপদেষ্টা নিজে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি। কাজেই কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রধান উপদেষ্টাও নিরপেক্ষ থাকেন না। এটাই সরল উপসংহার।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে নাকি আরেকটি সরকার রয়েছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা ও নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বর্তমান সরকারের ঘনিষ্ঠদের অন্যতম। তিনি শেখ হাসিনা আমলের অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উপরন্তু তিনি একজন তথ্যাভিজ্ঞ ও প্রভাবশালী সুশীল। সুতরাং তার বক্তব্য উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

এদিকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে বলছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপিকে কোণঠাসা করে দেওয়ার গভীর একটা ষড়যন্ত্র চলছে। যারা এটা করছেন তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা অকার্যকর করে দেওয়ার কৌশল বাস্তবায়ন করতে নানা রকম ফিকির করে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে এমনসব দাবি সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে, যেগুলো মেনে নেওয়া হলে শিগগিরই নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব হবে না। তারেক রহমান ও বিএনপিকে দুর্বল করে দিয়ে একটি বিলম্বিত ও একতরফা ইলেকশনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হওয়াই হয়তো মহলবিশেষের অভিলক্ষ্য। এ লক্ষ্যে তারা সামাজিক মাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। বিএনপির  রাজনৈতিক আদর্শ বিবর্জিত একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল ও অপরিণামদর্শী নেতা-কর্মীকে ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। দল ওই সব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও পুলিশ প্রশাসন ওদের গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। তারেক রহমান নিজেও এ ব্যাপারে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কি প্রশাসন বিএনপির লেবেলধারী গুন্ডা, চাঁদাবাজ ও মবোক্র্যাটদের প্রশ্রয় দিয়ে দলটিকে জনবিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কৌশল করে চলেছে?

প্রশ্ন হলো, বিএনপিকে কেন কোণঠাসা করতে চাওয়া হচ্ছে? কারাইবা করছে এ চক্রান্ত? প্রথমোক্ত প্রশ্নের অতি সরলীকৃত জবাব হচ্ছে বিএনপির জনপ্রিয়তাই এর কারণ। ফ্রি-ফেয়ার ও প্রচলিত আসনভিত্তিক নির্বাচন হলে বিএনপিকে পেছনে ফেলে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। কাজেই ‘মারি অরি পারি যে প্রকারে।’ অর্থাৎ যেভাবেই হোক, ষড়যন্ত্র বা চালাকি করেই হোক অরি (শত্রু) নিধন করতে হবে। চাণক্যের এ নীতিকেই হয়তো শিরোধার্য করে নিয়েছেন তারা।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গভীর-সন্ধানী পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করেন, বিএনপিকে কোণঠাসা করে পেছনে ঠেলে দিতে চাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে আরও ডিপরুটেড কোনো কারণ। ইতিহাসের রিসেট বাটন টিপে দেওয়ার সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকতে পারে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে যারা বাংলাদেশের ইতিহাসে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান, তারা বিএনপিকে টার্গেট করবেন-এটাই স্বাভাবিক। বিএনপির জন্ম মুক্তিযুদ্ধের ছয়-সাত বছর পরে। কিন্তু এ দলের মূল শিকড় প্রোথিত মুক্তিযুদ্ধের মাটিতে, যদিও দলটি কট্টর চেতনাপন্থি নয়, বরং অনেকটাই সমন্বয়বাদী। রিকনসিলিয়েশন তথা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে এবং কিছুটা কৌশলগত কারণে প্রতিষ্ঠালগ্নে ইনক্লুসিভ নীতি গ্রহণ করেছিল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অনেককে তখন দলে জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো বিএনপির সমন্বয়বাদী নীতির অপব্যাখ্যা করেছে, যদিও শেখ মুজিবুর রহমান নিজেও একজন বড় সমন্বয়বাদী ছিলেন। তিনি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, জুলফিকার আলি ভুট্টোকে দাওয়াত করে বাংলাদেশে এনেছিলেন, জাতীয় স্মৃতিসৌধেও নিয়ে গিয়েছিলেন। শেখ সাহেব সব বাধা উপেক্ষা করে পিন্ডিতে ইসলামিক কনফারেন্সে যোগ দিয়েছিলেন।  তাহলেও আওয়ামী লীগ কোটারি স্বার্থে বিএনপিকে পাকিস্তানপন্থি দল বলে অপপ্রচার চালিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবরণের পরও জাতীয়তাবাদী দল সমন্বয়বাদী নীতি পরিহার করেনি। কিন্তু যারা এখনো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মেনে নিতে পারেননি এবং যারা নীতিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধকে ইতিহাসের সঠিক সিদ্ধান্ত বলে স্বীকার করেন না, তারা ভালো করেই জানেন যে, বিএনপি মূলগতভাবে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ধারণকারী একটি দল। এ দলের জাতীয়তাবাদী নীতির ভিত্তি হলো মুক্তিযুদ্ধ। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক এবং একজন সেক্টর কমান্ডার। এ দল জীবন থাকতে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ম্লান হতে দেবে না। সে কারণেই দলটি দেশের অফিশিয়াল নাম পরিবর্তন ও সংবিধানের মূলনীতির পরিবর্তন প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। দলটি বাহাত্তরের সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মুছে দিয়ে ২০২৪ সালের দুনিয়া কাঁপানো গণ অভ্যুত্থানকে প্রতিস্থাপিত করারও পক্ষপাতী নয়। এমনকি গণতান্ত্রিক নীতি বিসর্জন দিয়ে কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষেও নয় বিএনপি। এমতাবস্থায় যারা মুক্তিযুদ্ধকে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান তারা বিএনপিকেই হয়তো প্রধান বাধা মনে করছে।

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরেই নানা সংকট ও চাপের মধ্যে রয়েছে। একদিকে মাঠপর্যায়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, অন্যদিকে প্রশাসনিক বাধা-সব মিলিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তি বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। এর মধ্যেও তারেক রহমানকে ঘিরে দল যে নেতৃত্বকাঠামো বজায় রেখেছে, তা ঈর্ষণীয়। তাই এ নেতার ভাবমূর্তি নষ্ট করার প্রয়াস কেবল ব্যক্তিগত আক্রমণ নয়-এটি দেশের একটি বড় রাজনৈতিক শক্তিকে হীনবল করে দেওয়ার চেষ্টা।

এ পরিস্থিতিতে স্পষ্টতই প্রতিফলিত হচ্ছে যে কোনো মূল্যে বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা শক্তিহীন করে দিয়ে বিলম্বিত একতরফা নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করার একটি পরিকল্পনা নিয়ে হয়তো এগোচ্ছে সেই মহলটি। নির্বাচনের আড়ালে একটি নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রয়াস লক্ষ করা যাচ্ছে, যেখানে কেবল দেখানোর উপকরণ হিসেবে গণতন্ত্র থাকলেও তার রূপ, রস ও গন্ধ থাকবে না। এবং তখন বিনা বাধায় ইতিহাস রিসেট করা যাবে। কিছু কিছু  কাজের মধ্য দিয়ে সেই আলামতও দেখছে সচেতন মহল। সাম্প্রতিককালের গোপালগঞ্জকাণ্ড সুপরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছিল কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এনসিপি জেলায় জেলায় সমাবেশ কর্মসূচি করেছে। অন্য কোনো জেলার নাম করে মার্চ করা হয়নি। কিন্তু মার্চ টু গোপালগঞ্জ কেন বলা হলো? এর মধ্যে কি কোনো উসকানি ছিল? মুজিববাদের কবর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। মুজিববাদকে তারা কোথায় পাবেন?  মুজিববাদের কবর তো হয়ে গেছে ১৯৭৫ সালেই। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ তো ভুল করেও কোনো দিন মুজিববাদের সেøাগান দেয়নি। শেখ হাসিনার আমলে যা ছিল তাকে বড়জোর বলা যায় হাসিনাবাদ। তাহলে যে মুজিববাদের অস্তিত্ব নেই সেই মতবাদের কবর দিতে চাওয়া কেন? এগুলো বিভ্রান্তিকর।

এসব কর্মকাণ্ড জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের পথে বিঘ্ন তৈরি করছে। চব্বিশের ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অর্জিত গৌরব প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দয়া করে গণতন্ত্রের পথ সহজ করুন। বাঁকা পথে শেষ পর্যন্ত গ্লানি ছাড়া আর কোনো কিছুই অর্জন করা যায় না। ভালো কিছু তো নয়ই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সর্বশেষ খবর
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা