শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

দেশের সবখানে এখন কেবলই মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির কথা। বেদনা-বিক্ষোভে বাতাস ভারী ও তপ্ত হয়ে উঠেছে। শিশু- সন্তানহারা পিতা-মাতা এখনো স্তব্ধ-বিমূঢ়। স্বজন-পরিজনের মুখে সান্ত্বনার কোনো ভাষা নেই। আছে শুধু চোখের পানি। হাসপাতালের বেডে যন্ত্রণায় কাতর দগ্ধ ফুলের শিশু। যে শিশুর মুখে এখনো লেগে রয়েছে মায়ের দুধের ঘ্রাণ, সেই শিশু; সেসব শিশু জীবন ও মৃত্যুর মাঝখানে লড়াই করে চলেছে। ভাবতে গেলে বুকের ভিতর মোচড় দিয়ে ওঠে দলা পাকানো কষ্ট। প্রশ্ন জাগে, কেন এমন হলো? এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। এ প্রশ্নের উত্তর খ্ুঁজতে মানুষ ঘুরপাক খাচ্ছে সত্য মিথ্যা ও গুজব-গুঞ্জনের ঘূর্ণিপাকে। কেউ কেউ সামনে নিয়ে আসছেন ষড়যন্ত্রতত্ত্ব।

পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিও থেমে নেই। গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনীতি তো থাকতেই হবে। তবে আমাদের রাজনীতি সঠিক পথে চলছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্নও আছে। রাজনীতিতে কৌশল জিনিসটি খুব দরকারি। দলগুলোকে কৌশল করেই পথ হাঁটতে হয়। এর মধ্যে দোষের কিছু নেই। কিন্তু কৌশল আর চক্রান্ত যে এক নয় তা সচেতন ব্যক্তিমাত্রই বোঝেন। পরিস্থিতিদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সহজ গণতন্ত্রের পথটাকে কঠিন করে দিতে মহলবিশেষ বেশ তৎপর। বিএনপির আশঙ্কা প্রতিশ্রুত সময়ে যাতে সাধারণ নির্বাচন না হতে পারে তার জন্য ফন্দিফিকির চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ঐক্যের পথে বেশি দূর অগ্রসর হতে না পারলেও গত মঙ্গলবার একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হলো কোনো দলীয় প্রধান দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এ সিদ্ধান্তে বিএনপির সায় নেই। ঐকমত্য কমিশনের বক্তব্য, দুয়েকটি দল এর  বিরোধিতা করলেও বেশির ভাগ দল এ সিদ্ধান্তের পক্ষে। মেজরিটি মাস্ট বি গ্র্যান্টেড। কিন্তু প্রশ্ন উঠতে পারে যে বেশির ভাগ দলের কথা বলা হচ্ছে, তারা নাগরিকদের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে? ভোটের আগে এ হিসাব বের করা কঠিন। এ সিদ্ধান্তের পক্ষে অবস্থান নেওয়া দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী সর্ববৃহৎ। অতীতে যে নির্বাচনগুলোতে জামায়াত পার্টিসিপেট করেছে সেসবের  ফলাফলের ভিত্তিতে এ দলের জনসমর্থনের একটা ধারণা পাওয়া যায়। সেই হিসাব মাথায় রেখে বলা যায়, জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। অন্যান্য দলের মধ্যে এমন অনেক পার্টি রয়েছে, যারা এর আগে কোনো ভোটে অংশ নেয়নি। এনসিপি এখন পর্যন্ত অনিবন্ধিত। সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধিত্বের দাবি করতে পারে কেবল বিএনপি। কাজেই বিএনপির অভিমত উপেক্ষিত হওয়ার অর্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মত উপেক্ষা করা। এটিই নিরেট বাস্তবতা।

ফাইজুস সালেহীনজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আগে বলা হয়েছিল যে কয়টি বিষয়ে সব দল একমত হবে সেই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সেই অবস্থানে নেই। একমত না হলেও কমিশন সনদের ভিন্নমত পোষণকারী দল বা দলগুলোর নোট অব ডিসেন্টসহ প্রস্তাবিত সনদে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এতে কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। উল্লেখ্য প্রধান উপদেষ্টা নিজে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি। কাজেই কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রধান উপদেষ্টাও নিরপেক্ষ থাকেন না। এটাই সরল উপসংহার।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে নাকি আরেকটি সরকার রয়েছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা ও নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বর্তমান সরকারের ঘনিষ্ঠদের অন্যতম। তিনি শেখ হাসিনা আমলের অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উপরন্তু তিনি একজন তথ্যাভিজ্ঞ ও প্রভাবশালী সুশীল। সুতরাং তার বক্তব্য উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

এদিকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে বলছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপিকে কোণঠাসা করে দেওয়ার গভীর একটা ষড়যন্ত্র চলছে। যারা এটা করছেন তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা অকার্যকর করে দেওয়ার কৌশল বাস্তবায়ন করতে নানা রকম ফিকির করে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে এমনসব দাবি সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে, যেগুলো মেনে নেওয়া হলে শিগগিরই নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব হবে না। তারেক রহমান ও বিএনপিকে দুর্বল করে দিয়ে একটি বিলম্বিত ও একতরফা ইলেকশনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হওয়াই হয়তো মহলবিশেষের অভিলক্ষ্য। এ লক্ষ্যে তারা সামাজিক মাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। বিএনপির  রাজনৈতিক আদর্শ বিবর্জিত একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল ও অপরিণামদর্শী নেতা-কর্মীকে ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। দল ওই সব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও পুলিশ প্রশাসন ওদের গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। তারেক রহমান নিজেও এ ব্যাপারে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কি প্রশাসন বিএনপির লেবেলধারী গুন্ডা, চাঁদাবাজ ও মবোক্র্যাটদের প্রশ্রয় দিয়ে দলটিকে জনবিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কৌশল করে চলেছে?

প্রশ্ন হলো, বিএনপিকে কেন কোণঠাসা করতে চাওয়া হচ্ছে? কারাইবা করছে এ চক্রান্ত? প্রথমোক্ত প্রশ্নের অতি সরলীকৃত জবাব হচ্ছে বিএনপির জনপ্রিয়তাই এর কারণ। ফ্রি-ফেয়ার ও প্রচলিত আসনভিত্তিক নির্বাচন হলে বিএনপিকে পেছনে ফেলে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। কাজেই ‘মারি অরি পারি যে প্রকারে।’ অর্থাৎ যেভাবেই হোক, ষড়যন্ত্র বা চালাকি করেই হোক অরি (শত্রু) নিধন করতে হবে। চাণক্যের এ নীতিকেই হয়তো শিরোধার্য করে নিয়েছেন তারা।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গভীর-সন্ধানী পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করেন, বিএনপিকে কোণঠাসা করে পেছনে ঠেলে দিতে চাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে আরও ডিপরুটেড কোনো কারণ। ইতিহাসের রিসেট বাটন টিপে দেওয়ার সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকতে পারে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে যারা বাংলাদেশের ইতিহাসে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান, তারা বিএনপিকে টার্গেট করবেন-এটাই স্বাভাবিক। বিএনপির জন্ম মুক্তিযুদ্ধের ছয়-সাত বছর পরে। কিন্তু এ দলের মূল শিকড় প্রোথিত মুক্তিযুদ্ধের মাটিতে, যদিও দলটি কট্টর চেতনাপন্থি নয়, বরং অনেকটাই সমন্বয়বাদী। রিকনসিলিয়েশন তথা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে এবং কিছুটা কৌশলগত কারণে প্রতিষ্ঠালগ্নে ইনক্লুসিভ নীতি গ্রহণ করেছিল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অনেককে তখন দলে জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো বিএনপির সমন্বয়বাদী নীতির অপব্যাখ্যা করেছে, যদিও শেখ মুজিবুর রহমান নিজেও একজন বড় সমন্বয়বাদী ছিলেন। তিনি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, জুলফিকার আলি ভুট্টোকে দাওয়াত করে বাংলাদেশে এনেছিলেন, জাতীয় স্মৃতিসৌধেও নিয়ে গিয়েছিলেন। শেখ সাহেব সব বাধা উপেক্ষা করে পিন্ডিতে ইসলামিক কনফারেন্সে যোগ দিয়েছিলেন।  তাহলেও আওয়ামী লীগ কোটারি স্বার্থে বিএনপিকে পাকিস্তানপন্থি দল বলে অপপ্রচার চালিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবরণের পরও জাতীয়তাবাদী দল সমন্বয়বাদী নীতি পরিহার করেনি। কিন্তু যারা এখনো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মেনে নিতে পারেননি এবং যারা নীতিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধকে ইতিহাসের সঠিক সিদ্ধান্ত বলে স্বীকার করেন না, তারা ভালো করেই জানেন যে, বিএনপি মূলগতভাবে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ধারণকারী একটি দল। এ দলের জাতীয়তাবাদী নীতির ভিত্তি হলো মুক্তিযুদ্ধ। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক এবং একজন সেক্টর কমান্ডার। এ দল জীবন থাকতে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ম্লান হতে দেবে না। সে কারণেই দলটি দেশের অফিশিয়াল নাম পরিবর্তন ও সংবিধানের মূলনীতির পরিবর্তন প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। দলটি বাহাত্তরের সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মুছে দিয়ে ২০২৪ সালের দুনিয়া কাঁপানো গণ অভ্যুত্থানকে প্রতিস্থাপিত করারও পক্ষপাতী নয়। এমনকি গণতান্ত্রিক নীতি বিসর্জন দিয়ে কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষেও নয় বিএনপি। এমতাবস্থায় যারা মুক্তিযুদ্ধকে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান তারা বিএনপিকেই হয়তো প্রধান বাধা মনে করছে।

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরেই নানা সংকট ও চাপের মধ্যে রয়েছে। একদিকে মাঠপর্যায়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, অন্যদিকে প্রশাসনিক বাধা-সব মিলিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তি বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। এর মধ্যেও তারেক রহমানকে ঘিরে দল যে নেতৃত্বকাঠামো বজায় রেখেছে, তা ঈর্ষণীয়। তাই এ নেতার ভাবমূর্তি নষ্ট করার প্রয়াস কেবল ব্যক্তিগত আক্রমণ নয়-এটি দেশের একটি বড় রাজনৈতিক শক্তিকে হীনবল করে দেওয়ার চেষ্টা।

এ পরিস্থিতিতে স্পষ্টতই প্রতিফলিত হচ্ছে যে কোনো মূল্যে বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা শক্তিহীন করে দিয়ে বিলম্বিত একতরফা নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করার একটি পরিকল্পনা নিয়ে হয়তো এগোচ্ছে সেই মহলটি। নির্বাচনের আড়ালে একটি নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রয়াস লক্ষ করা যাচ্ছে, যেখানে কেবল দেখানোর উপকরণ হিসেবে গণতন্ত্র থাকলেও তার রূপ, রস ও গন্ধ থাকবে না। এবং তখন বিনা বাধায় ইতিহাস রিসেট করা যাবে। কিছু কিছু  কাজের মধ্য দিয়ে সেই আলামতও দেখছে সচেতন মহল। সাম্প্রতিককালের গোপালগঞ্জকাণ্ড সুপরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছিল কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এনসিপি জেলায় জেলায় সমাবেশ কর্মসূচি করেছে। অন্য কোনো জেলার নাম করে মার্চ করা হয়নি। কিন্তু মার্চ টু গোপালগঞ্জ কেন বলা হলো? এর মধ্যে কি কোনো উসকানি ছিল? মুজিববাদের কবর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। মুজিববাদকে তারা কোথায় পাবেন?  মুজিববাদের কবর তো হয়ে গেছে ১৯৭৫ সালেই। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ তো ভুল করেও কোনো দিন মুজিববাদের সেøাগান দেয়নি। শেখ হাসিনার আমলে যা ছিল তাকে বড়জোর বলা যায় হাসিনাবাদ। তাহলে যে মুজিববাদের অস্তিত্ব নেই সেই মতবাদের কবর দিতে চাওয়া কেন? এগুলো বিভ্রান্তিকর।

এসব কর্মকাণ্ড জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের পথে বিঘ্ন তৈরি করছে। চব্বিশের ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অর্জিত গৌরব প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দয়া করে গণতন্ত্রের পথ সহজ করুন। বাঁকা পথে শেষ পর্যন্ত গ্লানি ছাড়া আর কোনো কিছুই অর্জন করা যায় না। ভালো কিছু তো নয়ই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

২ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫
মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ