শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন

ডা. ওয়াজেদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন

প্রবাসী বাংলাদেশিদের দীর্ঘদিনের দাবি ভোটাধিকার ও জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ। জন্মগত এই নাগরিক অধিকার আদায়ে দেশবিদেশে এখনো আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন প্রবাসীরা। বিভিন্ন সময় সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রদানের বিষয়ে আশ্বাস দিলেও তা কার্যকর হয়নি। বাংলাদেশের বর্তমান প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইনে প্রবাস থেকে ভোটাধিকার প্রয়োগ কিংবা দেশের কোনো পর্যায়ের নির্বাচনেই অংশগ্রহণের সুযোগ নেই প্রবাসীদের। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের পর আরও তীব্রতর হয় প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবি।  এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা দেন প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রদানের। নির্বাচনব্যবস্থাপনা সংস্কার কমিশন এ ব্যাপারে প্রস্তাবনাও পেশ করেছে। কাজ করছে নির্বাচন কমিশনও। সর্বশেষ গত ৫ আগস্ট, জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা পুনরায় আশ্বাস দিয়েছেন আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার। প্রবাসীদের ভোটাধিকার একটি জটিল প্রক্রিয়া। আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ১ কোটি ৩৪ লাখ প্রবাসীকে ভোটাধিকার প্রদানের বিষয়টি সহজ হবে- এমনটি ভাবার কোনো কারণে নেই। অপরদিকে প্রবাসীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা প্রার্থী হওয়ার দাবি নিয়ে কোনো আশ্বাস মেলেনি। সব প্রবাসী ভোটাধিকার পেলেও যেসব প্রবাসী অন্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন, তারা কোনো পর্যায়ের নির্বাচনেই প্রার্থী হতে পারবেন না, বিদেশি নাগরিকত্ব বহাল রেখে।

প্রবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব অধিকার : নাগরিক একটি আধুনিক রাষ্ট্রের অন্যতম অনুষঙ্গ। সাংবিধানিক বা আইনি মর্যাদায় যিনি অধিবাসী হিসেবেই স্বীকৃত। বাক, ব্যক্তি, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ভোটাধিকারের মতো অনেক মৌলিক সুবিধা ভোগ করে থাকেন একজন নাগরিক। অপরদিকে রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকদেরও রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। কোনো ব্যক্তির যদি কোনো রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব না থাকে তিনি বনে যান রাষ্ট্রহীন। আবার কাউকে বলা হয় বর্ডার ল্যান্ডার, যখন তিনি রাষ্ট্রের সীমানায় বসবাস করেন নাগরিকত্বের পরিচয় ছাড়া। নাগরিকত্ব নির্ধারণে প্রত্যেক রাষ্ট্রেরই রয়েছে নীতি, বিধান ও মানদণ্ড। জন্মসূত্রে নাগরিক এমন পিতা-মাতার সন্তান সরাসরি সে দেশের নাগরিক বলে বিবেচিত হন। অন্যান্য প্রক্রিয়ায় নাগরিকত্ব লাভের জন্য প্রয়োজন শর্তযুক্ত আবেদনপত্র।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৬ ধারায় উল্লেখ রয়েছে নাগরিকত্বের বিধান। যা দেশের প্রচলিত নাগরিকত্ব আইন দ্বারা নির্ধারিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইন কার্যত পরিচালিত হয়ে আসছিল পাকিস্তান আমলে গৃহীত ১৯৫১ সালের পুরোনো আইন দ্বারা। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ১৯৭২ সালে প্রণীত ‘টেম্পরারি সিটিজেনশিপ প্রভিশন্স অর্ডার’ কিছুটা সংশোধন করা হলেও পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব আইন প্রণীত হয়নি। নাগরিকত্ব প্রদান, বাতিল এবং দ্বৈত নাগরিকত্ব বিষয়-সংবলিত বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন-২০১৬ প্রণীত হয়েছে প্রথমবারের মতো। প্রস্তাবিত নতুন এই আইনটি সে বছরের ১ ফেব্রুয়ারিতে মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ভোটিংয়ের জন্য পাঠানো হয় আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে। যা এখনো আলোর মুখ দেখেনি।

জীবিকার প্রয়োজনে বিশ্বের ১৮০টিরও অধিক দেশে রয়েছে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশির বসবাস। যারা বছরে দেশে পাঠিয়ে থাকেন প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। প্রবাসীরা দেশের আর্থসামাজিক অবকাঠামোর উন্নয়নের বড় অংশীদার। প্রবাসীদের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই অস্থায়ীভাবে মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে বসবাসরত। বাকি ৩০ শতাংশ বাংলাদেশি স্থায়ী বাসিন্দা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করে। দ্বৈত নাগরিকত্বের আওতায় নিশ্চিত করা হয়েছে তাদের অধিকারসমূূহ। এই আইনে জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি একই সঙ্গে দুটি দেশের বিভিন্ন অধিকার ও সুযোগসুবিধা ভোগ করতে পারেন। বিশেষ করে উভয় দেশে বসবাস, কাজ ও পড়াশোনা, আজীবন একাধিক প্রবেশাধিকার ভিসা, নিজ দেশে সম্পত্তির মালিক হওয়া ইত্যাদি। কিন্তু বিদেশি নাগরিকত্ব বহাল রেখে রাষ্ট্রপতি, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তারা। বিচারপতিসহ সরকারি, সামরিক-বেসামরিক চাকরি লাভের সুযোগ নেই দ্বৈত নাগরিকত্বধারীদের। বর্তমানে ১০১টি দেশের দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা। মিয়ানমার ও সার্কভুক্ত দেশগুলোতে নেই দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ।

প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইনে প্রবাসীদের অধিকার : দ্বৈত নাগরিকত্ব আইন বহাল রেখে ২০১৬ সালে তৈরি বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইনে প্রবাসীদের মৌলিক নাগরিক অধিকার উপেক্ষিত হয়েছে। ‘বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন ২০১৬’-এর খসড়া সে বছরই অনুমোদন করে সরকারের মন্ত্রিসভা। যা জাতীয় সংসদে পাস হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। তবে নাগরিকত্ব আইনের খসড়ার বেশ কয়েকটি ধারা নিয়ে আপত্তি ওঠায় এটি সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ এ আইনের খসড়া যে অবস্থায় আছে তা হুবহু কার্যকর হলে প্রবাসীরা তাদের সাংবিধানিক ও নাগরিক অধিকার হারাবেন। সংকুচিত হয়ে যাবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের প্রবাসীদের বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার সুযোগ। এ আইনের কিছু ধারা কিছু মানুষকে রাষ্ট্রহীন করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে এগুলো সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার পরিপন্থি। খসড়া আইনে বিধৃত হয়েছে কোনো ব্যক্তির বাংলাদেশের নাগরিকত্ব লাভ, নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্যতা, অযোগ্যতা, নাগরিকত্ব বাতিল ও নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়গুলো। দেশবাসীকে এ সম্পর্কে কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি খসড়াটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হওয়ার আগে। মন্ত্রিসভা খসড়াটির অনুমোদন দেওয়ার পরই এ নিয়ে ভাবার সুযোগ পেয়েছেন প্রবাসীরা। খসড়া আইনের ৪ ধারায় জন্মসূত্রে অর্জিত নাগরিকত্বের শর্তাবলি বিবৃত হয়েছে। অন্যদিকে ধারা : ৫ (বংশসূত্রে নাগরিকত্ব), ধারা : ৬ (প্রবাসীদের নাগরিকত্ব), ধারা : ৮ (দ্বৈত নাগরিকত্ব), ধারা : ৯ (সম্মানসূচক নাগরিকত্ব), ধারা : ১০ (দেশীয়করণ সূত্রে নাগরিকত্ব), ধারা : ১১ (বৈবাহিক সূত্রে নাগরিকত্ব) এবং ধারা : ১২-তে (ভূখণ্ড সংযোজন সূত্রে নাগরিকত্ব) ইচ্ছাসূত্রে নাগরিক হওয়ার বিধান রয়েছে। ৬ ধারা অনুযায়ী, ‘বিদেশে বসবাসকারী কোনো ব্যক্তি বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতি ও শর্তে সরকারের নিকট তাহার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব লাভ করিতে পারিবেন, যদি তাঁহার পিতা বা মাতা বা পিতামহ বা মাতামহ তিনি বিদেশি নাগরিকত্ব গ্রহণের পূর্বে বাংলাদেশের নাগরিক হইয়া থাকেন।’ অর্থাৎ খসড়া আইনটিতে নাগরিকদের মধ্যে শ্রেণি বিভাজন করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনের ধারা : ৭-এর ২ উপধারা অনুযায়ী ধারা : ৬-এর আওতায় নাগরিকত্ব লাভকারী ব্যক্তিরা বিভিন্ন সাংবিধানিক ও নাগরিক অধিকার হারাবেন।

যেমন জাতীয় সংসদের সদস্য পদে নির্বাচন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারকসহ প্রজাতন্ত্রের কোনো দায়িত্বে নিয়োগ লাভ, স্থানীয় সরকারসহ যে কোনো পদে নির্বাচন এবং কোনো রাজনৈতিক সংগঠন করা। ধারা : ৮-এর ১ উপধারা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, জাতীয় সংসদের সদস্য অথবা শৃঙ্খলা বাহিনীতে বা প্রজাতন্ত্রের অসামরিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি তার দায়িত্বে বা পদে নিয়োজিত থাকাকালীন সময়ে দ্বৈত নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে পারবেন না। এ আইনের খসড়া বিশ্লেষণ করে আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে এই আইন প্রবাসের তৃতীয়, চতুর্থ প্রজন্মকে বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার পথ রুদ্ধ করে দেবে। একই সঙ্গে যাদের দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকবে তারা সরকারি চাকরি, সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করাসহ সরকারি নানা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। এ ছাড়া দ্বৈত নাগরিকত্ব, বংশসূত্রে ও সম্মানসূচক নাগরিকত্বসহ বৈবাহিক সূত্রে যারা নাগরিকত্ব গ্রহণ করবেন তারা বিভিন্ন সাংবিধানিক অধিকার হারাবেন। যা বৈষম্যমূলক এবং বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(১) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। ধারা : ৫-এর ২(ক) উপধারায় বলা হয়েছে, বংশসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য জন্মের দুই বছর বা আইনটি বলবৎ হওয়ার দুই বছরের মধ্যে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে জন্মনিবন্ধন করতে হবে। ফলে দুই বছরের মধ্যে জন্মনিবন্ধনে ব্যর্থ হওয়া দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রবাসীরা বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন। এর ফলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিরাট অংশই তৃতীয় প্রজন্মের। এই আইন কার্যকর হলে তাঁরা বংশসূত্রে নাগরিক হওয়ার যোগ্যতা হারাবেন। এতে অনেকেই আর আগ্রহী হবেন না বাংলাদেশে যেতে ও সেখানে বিনিয়োগ করতে। আইনের ধারা : ৫ ও ১৩-এর মাধ্যমে প্রবাসীদের মূলত গণ্য করা হয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে। আইনের ৪(২) উপধারায় বলা হয়েছে, কারও পিতা বা মাতা বিদেশি শত্রু হলে তিনি জন্মসূত্রেও নাগরিক হতে পারবেন না।

প্রবাসীদের ভোটিংয়ের প্রস্তাবিত ব্যবস্থা : অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের  প্রস্তাবেও উত্থাপিত হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার প্রয়োগের বিষয়টি। বিপুলসংখ্যক প্রবাসীকে ভোটার তালিকায় নিবন্ধিত করা এবং এনআইডি ডেটাবেসের আওতায় আনা নির্বাচন কমিশনের জন্য একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। তারপরও নির্বাচন কমিশন সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যেই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রবাসীদের ভোটার তালিকাভুক্ত করতে। প্রবাসী ভোটার তালিকা তৈরি হয়ে গেলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা মোটা দাগে চারটি পদ্ধতিতে নিজ দেশের নির্বাচনে ভোট প্রয়োগ করতে পারবেন। উপায় চারটি হলো ১. ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থেকে ২. পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ৩. প্রক্সি ভোট এবং ৪. ইলেকট্রনিক বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভোট প্রদান। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য প্রস্তাবিত চারটি পদ্ধতি নিয়েই রয়েছে বড় ধরনের জটিলতা। পোস্টাল ভোটিংব্যবস্থার একটি প্রধান বাধা হলো তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী নিবন্ধিত ভোটার নন এবং তারা তালিকাভুক্ত নন এনআইডি সার্ভারে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে একটি ট্রায়াল শুরু করেছে। যাতে অনুমতি পেয়েছে বাংলাদেশি প্রবাসীদের নির্বাচনি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার।

দেশগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, জর্ডান, সিঙ্গাপুর, লেবানন, লিবিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মালদ্বীপ ও কানাডা। তবে নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত কেবল সাতটি দেশে আংশিকভাবে ট্রায়ালটি পরিচালিত হয়েছে।  দেশগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত ও কাতার। এই সাতটি দেশে মোট ৩৪ হাজার ৭৪৮ জন প্রবাসী তালিকাভুক্তির জন্য আবেদন করেছেন, যার মধ্যে ১৩ হাজার ১৮২ জনকে প্রবাসীদের ভোটাধিকার শতভাগ নিশ্চিত করার বিষয়টি হয়তো বা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সম্ভব হবে না। তবে সহজ পদ্ধতিতে বাছাই করে ভোটার নিবন্ধন দ্রুততর করতে হবে। দ্বৈত নাগরিকত্বের বিধান না থাকলেও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ তাদের প্রবাসী নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছে একাধিক আইনি প্রক্রিয়ায়। প্রস্তাবিত বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন-২০১৬, সংশোধন করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে।

লেখক : সম্পাদক, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ, নিউইয়র্ক

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম