শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন

ডা. ওয়াজেদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন

প্রবাসী বাংলাদেশিদের দীর্ঘদিনের দাবি ভোটাধিকার ও জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ। জন্মগত এই নাগরিক অধিকার আদায়ে দেশবিদেশে এখনো আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন প্রবাসীরা। বিভিন্ন সময় সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রদানের বিষয়ে আশ্বাস দিলেও তা কার্যকর হয়নি। বাংলাদেশের বর্তমান প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইনে প্রবাস থেকে ভোটাধিকার প্রয়োগ কিংবা দেশের কোনো পর্যায়ের নির্বাচনেই অংশগ্রহণের সুযোগ নেই প্রবাসীদের। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের পর আরও তীব্রতর হয় প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবি।  এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা দেন প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রদানের। নির্বাচনব্যবস্থাপনা সংস্কার কমিশন এ ব্যাপারে প্রস্তাবনাও পেশ করেছে। কাজ করছে নির্বাচন কমিশনও। সর্বশেষ গত ৫ আগস্ট, জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা পুনরায় আশ্বাস দিয়েছেন আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার। প্রবাসীদের ভোটাধিকার একটি জটিল প্রক্রিয়া। আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ১ কোটি ৩৪ লাখ প্রবাসীকে ভোটাধিকার প্রদানের বিষয়টি সহজ হবে- এমনটি ভাবার কোনো কারণে নেই। অপরদিকে প্রবাসীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা প্রার্থী হওয়ার দাবি নিয়ে কোনো আশ্বাস মেলেনি। সব প্রবাসী ভোটাধিকার পেলেও যেসব প্রবাসী অন্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন, তারা কোনো পর্যায়ের নির্বাচনেই প্রার্থী হতে পারবেন না, বিদেশি নাগরিকত্ব বহাল রেখে।

প্রবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব অধিকার : নাগরিক একটি আধুনিক রাষ্ট্রের অন্যতম অনুষঙ্গ। সাংবিধানিক বা আইনি মর্যাদায় যিনি অধিবাসী হিসেবেই স্বীকৃত। বাক, ব্যক্তি, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ভোটাধিকারের মতো অনেক মৌলিক সুবিধা ভোগ করে থাকেন একজন নাগরিক। অপরদিকে রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকদেরও রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। কোনো ব্যক্তির যদি কোনো রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব না থাকে তিনি বনে যান রাষ্ট্রহীন। আবার কাউকে বলা হয় বর্ডার ল্যান্ডার, যখন তিনি রাষ্ট্রের সীমানায় বসবাস করেন নাগরিকত্বের পরিচয় ছাড়া। নাগরিকত্ব নির্ধারণে প্রত্যেক রাষ্ট্রেরই রয়েছে নীতি, বিধান ও মানদণ্ড। জন্মসূত্রে নাগরিক এমন পিতা-মাতার সন্তান সরাসরি সে দেশের নাগরিক বলে বিবেচিত হন। অন্যান্য প্রক্রিয়ায় নাগরিকত্ব লাভের জন্য প্রয়োজন শর্তযুক্ত আবেদনপত্র।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৬ ধারায় উল্লেখ রয়েছে নাগরিকত্বের বিধান। যা দেশের প্রচলিত নাগরিকত্ব আইন দ্বারা নির্ধারিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইন কার্যত পরিচালিত হয়ে আসছিল পাকিস্তান আমলে গৃহীত ১৯৫১ সালের পুরোনো আইন দ্বারা। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ১৯৭২ সালে প্রণীত ‘টেম্পরারি সিটিজেনশিপ প্রভিশন্স অর্ডার’ কিছুটা সংশোধন করা হলেও পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব আইন প্রণীত হয়নি। নাগরিকত্ব প্রদান, বাতিল এবং দ্বৈত নাগরিকত্ব বিষয়-সংবলিত বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন-২০১৬ প্রণীত হয়েছে প্রথমবারের মতো। প্রস্তাবিত নতুন এই আইনটি সে বছরের ১ ফেব্রুয়ারিতে মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ভোটিংয়ের জন্য পাঠানো হয় আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে। যা এখনো আলোর মুখ দেখেনি।

জীবিকার প্রয়োজনে বিশ্বের ১৮০টিরও অধিক দেশে রয়েছে প্রায় দেড় কোটি বাংলাদেশির বসবাস। যারা বছরে দেশে পাঠিয়ে থাকেন প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার। প্রবাসীরা দেশের আর্থসামাজিক অবকাঠামোর উন্নয়নের বড় অংশীদার। প্রবাসীদের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগই অস্থায়ীভাবে মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে বসবাসরত। বাকি ৩০ শতাংশ বাংলাদেশি স্থায়ী বাসিন্দা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করে। দ্বৈত নাগরিকত্বের আওতায় নিশ্চিত করা হয়েছে তাদের অধিকারসমূূহ। এই আইনে জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি একই সঙ্গে দুটি দেশের বিভিন্ন অধিকার ও সুযোগসুবিধা ভোগ করতে পারেন। বিশেষ করে উভয় দেশে বসবাস, কাজ ও পড়াশোনা, আজীবন একাধিক প্রবেশাধিকার ভিসা, নিজ দেশে সম্পত্তির মালিক হওয়া ইত্যাদি। কিন্তু বিদেশি নাগরিকত্ব বহাল রেখে রাষ্ট্রপতি, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তারা। বিচারপতিসহ সরকারি, সামরিক-বেসামরিক চাকরি লাভের সুযোগ নেই দ্বৈত নাগরিকত্বধারীদের। বর্তমানে ১০১টি দেশের দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা। মিয়ানমার ও সার্কভুক্ত দেশগুলোতে নেই দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ।

প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইনে প্রবাসীদের অধিকার : দ্বৈত নাগরিকত্ব আইন বহাল রেখে ২০১৬ সালে তৈরি বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইনে প্রবাসীদের মৌলিক নাগরিক অধিকার উপেক্ষিত হয়েছে। ‘বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন ২০১৬’-এর খসড়া সে বছরই অনুমোদন করে সরকারের মন্ত্রিসভা। যা জাতীয় সংসদে পাস হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। তবে নাগরিকত্ব আইনের খসড়ার বেশ কয়েকটি ধারা নিয়ে আপত্তি ওঠায় এটি সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ এ আইনের খসড়া যে অবস্থায় আছে তা হুবহু কার্যকর হলে প্রবাসীরা তাদের সাংবিধানিক ও নাগরিক অধিকার হারাবেন। সংকুচিত হয়ে যাবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের প্রবাসীদের বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার সুযোগ। এ আইনের কিছু ধারা কিছু মানুষকে রাষ্ট্রহীন করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে এগুলো সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার পরিপন্থি। খসড়া আইনে বিধৃত হয়েছে কোনো ব্যক্তির বাংলাদেশের নাগরিকত্ব লাভ, নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্যতা, অযোগ্যতা, নাগরিকত্ব বাতিল ও নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়গুলো। দেশবাসীকে এ সম্পর্কে কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি খসড়াটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হওয়ার আগে। মন্ত্রিসভা খসড়াটির অনুমোদন দেওয়ার পরই এ নিয়ে ভাবার সুযোগ পেয়েছেন প্রবাসীরা। খসড়া আইনের ৪ ধারায় জন্মসূত্রে অর্জিত নাগরিকত্বের শর্তাবলি বিবৃত হয়েছে। অন্যদিকে ধারা : ৫ (বংশসূত্রে নাগরিকত্ব), ধারা : ৬ (প্রবাসীদের নাগরিকত্ব), ধারা : ৮ (দ্বৈত নাগরিকত্ব), ধারা : ৯ (সম্মানসূচক নাগরিকত্ব), ধারা : ১০ (দেশীয়করণ সূত্রে নাগরিকত্ব), ধারা : ১১ (বৈবাহিক সূত্রে নাগরিকত্ব) এবং ধারা : ১২-তে (ভূখণ্ড সংযোজন সূত্রে নাগরিকত্ব) ইচ্ছাসূত্রে নাগরিক হওয়ার বিধান রয়েছে। ৬ ধারা অনুযায়ী, ‘বিদেশে বসবাসকারী কোনো ব্যক্তি বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতি ও শর্তে সরকারের নিকট তাহার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব লাভ করিতে পারিবেন, যদি তাঁহার পিতা বা মাতা বা পিতামহ বা মাতামহ তিনি বিদেশি নাগরিকত্ব গ্রহণের পূর্বে বাংলাদেশের নাগরিক হইয়া থাকেন।’ অর্থাৎ খসড়া আইনটিতে নাগরিকদের মধ্যে শ্রেণি বিভাজন করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনের ধারা : ৭-এর ২ উপধারা অনুযায়ী ধারা : ৬-এর আওতায় নাগরিকত্ব লাভকারী ব্যক্তিরা বিভিন্ন সাংবিধানিক ও নাগরিক অধিকার হারাবেন।

যেমন জাতীয় সংসদের সদস্য পদে নির্বাচন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারকসহ প্রজাতন্ত্রের কোনো দায়িত্বে নিয়োগ লাভ, স্থানীয় সরকারসহ যে কোনো পদে নির্বাচন এবং কোনো রাজনৈতিক সংগঠন করা। ধারা : ৮-এর ১ উপধারা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, জাতীয় সংসদের সদস্য অথবা শৃঙ্খলা বাহিনীতে বা প্রজাতন্ত্রের অসামরিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি তার দায়িত্বে বা পদে নিয়োজিত থাকাকালীন সময়ে দ্বৈত নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে পারবেন না। এ আইনের খসড়া বিশ্লেষণ করে আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে এই আইন প্রবাসের তৃতীয়, চতুর্থ প্রজন্মকে বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার পথ রুদ্ধ করে দেবে। একই সঙ্গে যাদের দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকবে তারা সরকারি চাকরি, সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করাসহ সরকারি নানা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। এ ছাড়া দ্বৈত নাগরিকত্ব, বংশসূত্রে ও সম্মানসূচক নাগরিকত্বসহ বৈবাহিক সূত্রে যারা নাগরিকত্ব গ্রহণ করবেন তারা বিভিন্ন সাংবিধানিক অধিকার হারাবেন। যা বৈষম্যমূলক এবং বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(১) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। ধারা : ৫-এর ২(ক) উপধারায় বলা হয়েছে, বংশসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনের জন্য জন্মের দুই বছর বা আইনটি বলবৎ হওয়ার দুই বছরের মধ্যে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে জন্মনিবন্ধন করতে হবে। ফলে দুই বছরের মধ্যে জন্মনিবন্ধনে ব্যর্থ হওয়া দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রবাসীরা বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন। এর ফলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিরাট অংশই তৃতীয় প্রজন্মের। এই আইন কার্যকর হলে তাঁরা বংশসূত্রে নাগরিক হওয়ার যোগ্যতা হারাবেন। এতে অনেকেই আর আগ্রহী হবেন না বাংলাদেশে যেতে ও সেখানে বিনিয়োগ করতে। আইনের ধারা : ৫ ও ১৩-এর মাধ্যমে প্রবাসীদের মূলত গণ্য করা হয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে। আইনের ৪(২) উপধারায় বলা হয়েছে, কারও পিতা বা মাতা বিদেশি শত্রু হলে তিনি জন্মসূত্রেও নাগরিক হতে পারবেন না।

প্রবাসীদের ভোটিংয়ের প্রস্তাবিত ব্যবস্থা : অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের  প্রস্তাবেও উত্থাপিত হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার প্রয়োগের বিষয়টি। বিপুলসংখ্যক প্রবাসীকে ভোটার তালিকায় নিবন্ধিত করা এবং এনআইডি ডেটাবেসের আওতায় আনা নির্বাচন কমিশনের জন্য একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। তারপরও নির্বাচন কমিশন সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যেই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রবাসীদের ভোটার তালিকাভুক্ত করতে। প্রবাসী ভোটার তালিকা তৈরি হয়ে গেলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা মোটা দাগে চারটি পদ্ধতিতে নিজ দেশের নির্বাচনে ভোট প্রয়োগ করতে পারবেন। উপায় চারটি হলো ১. ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থেকে ২. পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ৩. প্রক্সি ভোট এবং ৪. ইলেকট্রনিক বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভোট প্রদান। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য প্রস্তাবিত চারটি পদ্ধতি নিয়েই রয়েছে বড় ধরনের জটিলতা। পোস্টাল ভোটিংব্যবস্থার একটি প্রধান বাধা হলো তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী নিবন্ধিত ভোটার নন এবং তারা তালিকাভুক্ত নন এনআইডি সার্ভারে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে একটি ট্রায়াল শুরু করেছে। যাতে অনুমতি পেয়েছে বাংলাদেশি প্রবাসীদের নির্বাচনি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার।

দেশগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, জর্ডান, সিঙ্গাপুর, লেবানন, লিবিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মালদ্বীপ ও কানাডা। তবে নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত কেবল সাতটি দেশে আংশিকভাবে ট্রায়ালটি পরিচালিত হয়েছে।  দেশগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত ও কাতার। এই সাতটি দেশে মোট ৩৪ হাজার ৭৪৮ জন প্রবাসী তালিকাভুক্তির জন্য আবেদন করেছেন, যার মধ্যে ১৩ হাজার ১৮২ জনকে প্রবাসীদের ভোটাধিকার শতভাগ নিশ্চিত করার বিষয়টি হয়তো বা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সম্ভব হবে না। তবে সহজ পদ্ধতিতে বাছাই করে ভোটার নিবন্ধন দ্রুততর করতে হবে। দ্বৈত নাগরিকত্বের বিধান না থাকলেও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ তাদের প্রবাসী নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছে একাধিক আইনি প্রক্রিয়ায়। প্রস্তাবিত বাংলাদেশ নাগরিকত্ব আইন-২০১৬, সংশোধন করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে।

লেখক : সম্পাদক, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ, নিউইয়র্ক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
সর্বশেষ খবর
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!
জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে