শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

জুবায়ের হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশের প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা গত কয়েক দিন অবস্থান ও সড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করেছেন। এ আন্দোলন মূলত সরকারি চাকরি, পদোন্নতি এবং পেশাগত মর্যাদার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতিবাদে চলছে। বুয়েট, চুয়েট, কুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের দাবিকে বাস্তবায়িত করতে তীব্র আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁদের এ কর্মসূচি শুধু শিক্ষার্থীদের নয়, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী ও শিক্ষকরাও সমর্থন বা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। গত ২৭ আগস্ট রাজধানীর শাহবাগে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় দিন অবস্থান নেন। ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে শাহবাগের মূল সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন। এতে শাহবাগ ও আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে আন্দোলনরত ছিলেন এবং দুপুরে সংবাদ ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আলটিমেটাম দেন।

এ আন্দোলনের পটভূমি মূলত দুপক্ষের মধ্যে বিদ্যমান বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত জটিলতা। বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করে বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পলিটেকনিক থেকে তিন থেকে চার বছরের কোর্স শেষে ডিপ্লোমা ডিগ্রি পান। চাকরির বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ দুই ধরনের শিক্ষার্থীর জন্য পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুযোগ ভিন্ন।

সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে দশম গ্রেডের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে শুধু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররাই আবেদন করতে পারেন। এরপর পদোন্নতির মাধ্যমে নবম গ্রেডে উন্নীত হন তাঁরা এবং এ পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ কোটা সুবিধা পান। অন্যদিকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নবম গ্রেডের চাকরিতে যোগ দিতে পারেন, তবে দশম গ্রেডে তাদের আবেদন করার সুযোগ নেই। এ বৈষম্যমূলক প্রক্রিয়া বিএসসি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের তিন দফা দাবি হলো-

১. দশম গ্রেডের চাকরিতে স্নাতক প্রকৌশলীদেরও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।

২. নবম গ্রেডে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোনো পক্ষকে অযৌক্তিক সুবিধা বা কোটা না রাখা।

৩. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের নামের আগে ‘প্রকৌশলী’ পদবি ব্যবহারসংক্রান্ত নিয়মের পুনর্মূল্যায়ন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, দশম গ্রেডে শুধু ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য পদ সংরক্ষণের কারণে মেধাভিত্তিক নিয়োগের নীতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নবম গ্রেডে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ৩৩ শতাংশ কোটা প্রকৌশল পেশায় ভারসাম্যহীনতা তৈরি করছে। অনেক শিক্ষার্থী চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারছেন না, যার ফলে তাঁরা দেশের বাইরে পেশাগত সুযোগ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা মনে করেন, মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত এবং পদোন্নতির কোটাব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন।

অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সাত দফা দাবি রয়েছে-

১. উপসহকারী প্রকৌশলী পদ কেবল পলিটেকনিক থেকে উত্তীর্ণদের জন্য সংরক্ষণ করা।

২. সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রকৌশল সংস্থা, বিভাগ ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি কোম্পানিতে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের অনুপাত ১:৫ নির্ধারণ।

৩. পদোন্নতি কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা।

৪. প্রশাসনিক পদে প্রশাসন ক্যাডারের মধ্য দিয়ে নিয়োগ নিশ্চিত করা।

৫. প্রকৌশলী পদে অন্য ক্যাডারে নিয়োগ বা পেশা পরিবর্তন বন্ধ করা।

৬. ডিপ্লোমা শিক্ষা মানোন্নয়নের জন্য আধুনিক কারিকুলাম প্রণয়ন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:১২ নির্ধারণ, ল্যাব ও ওয়ার্কশপ আধুনিকায়ন।

৭. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি বৃদ্ধি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁদের জন্য নির্ধারিত দশম গ্রেডের চাকরির সুযোগ বাতিল করলে দেশের প্রায় ২০ লাখ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের ভবিষ্যৎ ঝুঁঁকির মুখে পড়বে। তাঁদের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, পদোন্নতির সুযোগ সীমিত এবং নতুন পদ সৃষ্টির অভাব রয়েছে। তাই দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ তাঁদের জন্য এক প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা। ২৭ আগস্টের ঘটনাবলি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের তীব্রতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। শাহবাগ ও কাকরাইলের সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন, যার ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ মিছিল ও পদযাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে বাধ্য হয়, কিছু ক্ষেত্রে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তবে উভয় পক্ষই মূলত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন এবং দাবির যথাযথ উপস্থাপন চাচ্ছে।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, সমস্যার মূল উৎস হলো পেশাগত মর্যাদা ও নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভাজন এবং পদ সংরক্ষণের অনিয়ম। বহু বছর ধরে এ জটিলতা সমাধান করতে পারা যায়নি। ২০১৩ সালেও একই ধরনের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন হয়েছিল। কোনো কিছুতে সমাধান না পাওয়ায় বর্তমান আন্দোলন তীব্র হয়েছে।

সমাধানের সম্ভাব্য পথ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন। সরকারি ও আধা সরকারি স্থাপনার মানবসম্পদ কাঠামোতে মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা। দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণে যৌক্তিকতা নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডের পদোন্নতি এবং কোটা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন। পাশাপাশি, বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পেশাগত দায়িত্ব সুনির্দিষ্টভাবে ভাগ করা যেতে পারে।

সরকার ইতোমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করেছে, যা বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেবে। এক মাসের মধ্যে সুপারিশসহ সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করার কথা রয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, কমিটি যদি উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সমঝোতার ভিত্তিতে সুপারিশ করে, তবে সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো শুধু পেশাগত অধিকার নয়, এটি দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও মানবসম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার একটি সুযোগ। শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, বৈষম্যমূলক নিয়োগ ও কোটাব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটলে দেশের প্রকৌশল সেক্টরে মেধার মূল্যায়ন বৃদ্ধি পাবে এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য উন্মুক্ত পেশাগত সুযোগ সৃষ্টি হবে।

পেশাগত মর্যাদা এবং নিয়োগে সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও পেশাজীবীরাও দাবি তুলেছেন। একজন শিক্ষক বলেছেন, ‘বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার যদি যোগ্য হয়, তাহলে কেন তাদের দশম গ্রেডের পরীক্ষা দেওয়া হবে না? মেধার ভিত্তিতেই সুযোগ পাওয়া উচিত।’ অন্য একজন শিক্ষক আরও যোগ করেছেন ‘চাকরির নিয়োগে মেধা বিবেচিত হওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি পদ শুধু কোনো এক পক্ষের জন্য সংরক্ষণ করা বৈষম্য।’

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবিও যুক্তিসংগত। তারা উল্লেখ করেন, দেশে ২০ লাখেরও বেশি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আছেন, আর বিএসসি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র তিন-চার লাখ। যদি দশম গ্রেডের পদ বাতিল করা হয়, তাহলে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারে চরম ঝুঁঁকির মধ্যে পড়বেন। তাঁদের মতে, পদোন্নতির কোটা কমে যাওয়ায় নতুন পদ সৃষ্টি না হলে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরও সংকুচিত হবে। শাহবাগ ও কাকরাইলের মতো গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আন্দোলনকারীদের অবস্থানের কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তিও দেখা দিয়েছে। পুলিশ যানজট নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত ছিল, কিছু সময়ে লাঠিচার্জ ব্যবহার করতে হয়। তবে শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি চালানোর চেষ্টা করেছেন।

এ পরিস্থিতিতে সমাধানের মূল পথ হলো উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সুনির্দিষ্ট নীতি ও নিয়মাবলি প্রণয়ন। দশম গ্রেডে সংরক্ষিত পদ নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডে পদোন্নতির কোটাকে পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে। মেধাভিত্তিক পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা, শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অনুযায়ী দায়িত্ব বণ্টন করা এবং পদোন্নতি ও নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব করবে। উভয় পক্ষের মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতা গড়ে তোলাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শিক্ষার্থী নয়, পেশাজীবী ও শিক্ষক সম্প্রদায়কেও এ সংলাপে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এতে বর্তমান আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হতে পারে এবং ভবিষ্যতে অনুরূপ সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হবে।

সংক্ষেপে বলা যায়, বাংলাদেশে প্রকৌশল পেশায় বিএসসি এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সমস্যা বহু বছরের পুরোনো। উভয় পক্ষের দাবিদাওয়ায় রয়েছে পদ সংরক্ষণ, পদোন্নতি, মেধাভিত্তিক নিয়োগ এবং পেশাগত মর্যাদার সুরক্ষা। সমস্যার স্থায়ী সমাধান আসতে পারে কেবল সরকারি পদক্ষেপ, যৌক্তিক নীতি প্রণয়ন, এবং উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে।

বর্তমান আন্দোলন যদি সঠিকভাবে সমাধান হয়, তবে দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। মেধাভিত্তিক নিয়োগ ও স্বচ্ছ পদোন্নতিব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করবে। তদুপরি এ ধরনের সমাধান শিক্ষার্থীদের হতাশা কমাবে এবং পেশাগত সম্ভাবনা বাড়াবে। এ মুহূর্তে উভয় পক্ষই দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। বিএসসি শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডে প্রবেশাধিকার চাইছেন, ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে চান। বাস্তবিক সমাধান হবে উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুষমনীতি প্রণয়ন, যাতে দেশীয় প্রকৌশলব্যবস্থায় দক্ষতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত হয়।

 

লেখক : রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম