শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩

রিজার্ভ চুরির তথ্যচিত্রে হলিউডে তোলপাড়

শোবিজ ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
রিজার্ভ চুরির তথ্যচিত্রে হলিউডে তোলপাড়

সাত বছর আগে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের ৮ কোটি ১০ লাখ বা ৮১ মিলিয়ন ডলার চুরি হয়। সেই ঘটনার ওপর হলিউডে ‘বিলিয়ন ডলার হাইস্ট’ নামের একটি তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছে। ড্যানিয়েল গর্ডন নির্মিত এ তথ্যচিত্রটি এরই মধ্যে ওটিটি প্ল্যাটফরমে মুক্তি পেয়েছে। মুক্তির পর থেকেই আলোচনার ঝড় তুলেছে ‘বিলিয়ন ডলার হাইস্ট’।

 

যুক্তরাষ্ট্রের ওটিটি প্ল্যাটফরমে মুক্তি পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি নিয়ে হলিউডে বানানো বহুল আলোচিত তথ্যচিত্র ‘বিলিয়ন ডলার হাইস্ট’। ১৪ আগস্ট ওটিটি প্ল্যাটফরমে মুক্তির পরদিন বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তেও এটি মুক্তি দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে প্রায় ৮১ মিলিয়ন বা ৮ কোটি ডলারেরও বেশি অর্থ হাতিয়ে নেয় হ্যাকাররা। দুর্র্ধর্ষ ওই হ্যাকিংয়ের সেই ঘটনা নিয়ে  তথ্যচিত্র প্রকাশ করে ঝড় তুলেছে হলিউডের ইউনিভার্সাল পিকচার্স। এটি মুক্তির পর থেকেই নেট দুনিয়ায় চলছে ব্যাপক আলোচনা। তথ্যচিত্রটি দেখতে দর্শকরা হুমড়ি খেয়ে পড়ায় দেখা দিয়েছে সার্ভার জটিলতাও। সামাজিক যোগাযোগে ‘বিলিয়ন ডলার হাইস্ট’ নিয়ে তৈরি হয়েছে বাড়তি আগ্রহ। ‘বিলিয়ন ডলার হাইস্ট’ যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে জেনারেল ফিল্ম করপোরেশন এবং ইনজিনিয়াস মিডিয়া। আর এটি যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাজারে নিয়ে এসেছে ইউনিভার্সাল পিকচার্স। এরই মধ্যেই আইএমডিবি বা ইন্টারন্যাশনাল মুভি ডেটাবেজে ৭ দশমিক ৭ রেটিং অর্জনেও সক্ষম হয়েছে তথ্যচিত্রটি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল এই চুরির ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে ১ ঘণ্টা ২৪ মিনিটের প্রামাণ্যচিত্রে।

 

কী আছে সেই তথ্যচিত্রে?

একদল হ্যাকার কীভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভেঙে ৮১ মিলিয়ন ডলার চুরি করতে সক্ষম হয় এবং হ্যাকারদেরই সামান্য একটি ভুল টাইপের কারণে আরও ২০ মিলিয়ন বা ২ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়া থেকে রক্ষা পায় বাংলাদেশ ব্যাংক, তাই দেখানো হয়েছে তথ্যচিত্রে। বেশ কয়েকটি দেশ, টাইম জোন ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত এ সাইবার অপরাধের ঘটনাকে তথ্যপূর্ণ উপস্থাপনের মাধ্যমে দমবন্ধ করা এক বিনোদনে পরিণত করেছেন পরিচালক ড্যানিয়েল গর্ডন। অ্যানিমেশন ও হ্যাকিংয়ের বিভিন্ন আর্কাইভাল ফুটেজের পাশাপাশি ব্রিটিশ সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মিশা সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে রিজার্ভ চুরি ও সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিও অসামান্য দক্ষতায় পর্দায় ফুটিয়ে তোলেন তিনি। প্রামাণ্যচিত্রের শুরুতে তুলে ধরা হয়, ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। দিনটি ছিল শুক্রবার। বাংলাদেশ ব্যাংক বন্ধ হলেও অল্প কয়েকজন কিছু সময়ের জন্য আসেন। এ রকমই একজন জুবায়ের বিন হুদা। এসে দেখলেন প্রিন্টার কাজ করছে না। কারিগরি সমস্যা মনে করে চলে গেলেন। অন্যরা এলেন পরদিন শনিবার। বিকল্প পথে প্রিন্টার চালু করা হলো। তখনই পাওয়া গেল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার বা ১০০ কোটি হস্তান্তরের অনুরোধ জানানো সব চিঠি। ছড়িয়ে পড়ল আতঙ্ক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি হয়েছিল ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে। ৮১ মিলিয়ন বা ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার সে সময় চুরি হয়। শুক্রবার নিউইয়র্কে কাজ চলে, যখন বাংলাদেশে ছুটি। এরপর আবার বাংলাদেশ যখন অনলাইনে আসবে, তখন ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে ছুটি শুরু হয়ে গেছে। ফলে চুরির ঘটনাটা ধরতে পুরো তিন দিন লেগে যাচ্ছে। আরও সময় ক্ষেপণের জন্য হ্যাকাররা আরও একটি কৌশল খাটিয়েছে। যখন তারা ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে অর্থ বের করে নিয়েছে, তাদের সেই টাকা কোথাও না কোথাও পাঠাতে হবে। তারা সেই অর্থ ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় পাঠিয়েছে। আর সেখানে সোমবার, ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ছিল চান্দ্র বছরের প্রথম দিনের জাতীয় ছুটি। সবমিলিয়ে বাংলাদেশ, নিউইয়র্ক আর ফিলিপাইনের সময় পার্থক্য মিলিয়ে হ্যাকাররা এই চুরি করা অর্থ সরানোর জন্য পাঁচ দিন সময় পেয়েছে।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে বিশ্বখ্যাত একদল বিশেষজ্ঞকে হাজির করেছেন পরিচালক ডেনিয়েল গর্ডন। পুরো প্রামাণ্যচিত্রটিতে ঘটনার বর্ণনায় ছিলেন ব্রিটিশ সাংবাদিক মিশা গ্লেনি। সাইবার ও সংঘটিত অপরাধ বিষয়ে তিনি একজন বিশেষজ্ঞ। প্রামাণ্যচিত্রে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত দিয়েছেন, সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা গবেষক হিসেবে এরিক চেইন, নিউজউইকে কাজ করা মার্কিন সাংবাদিক জসুয়া হ্যামার, রয়টার্সের সাংবাদিক কৃষ্ণা দাশ এবং নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিক নিকোল পার্লরথ। এ ছাড়া মতামত দিয়েছেন রাফাল রহোজিনস্কি, তিনি পোল্যান্ডের নাগরিক, ডিজিটাল ঝুঁকিবিষয়ক একজন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ। আরও আছেন ফিনল্যান্ডের নাগরিক মিকো হাইপোনেন, একজন বিখ্যাত সাইবার গবেষক, সাইবার পরামর্শক এজ হিলবার্ট এবং সাবেক এফবিআই স্পেশাল এজেন্ট কেইথ মুলারাস্কি।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে চুরির ঘটনার বর্ণনা ছাড়াও বিশেষজ্ঞরা বিস্তারিত মতামত দিয়েছেন। আর এ জন্য ব্যবহার করা হয়েছে পুরনো নানা ফুটেজ, ঘটনার বর্ণনায় ব্যবহার করা হয়েছে নানা ধরনের অ্যানিমেশন।

 

কেন বাংলাদেশকে চুরির জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল?

কেন বাংলাদেশকে চুরির জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল, এ নিয়ে বেশ মতামত দিয়েছেন মিশা গ্লেনিসহ অন্যরা। তারা বলেছেন, হ্যাক করার ক্ষেত্রে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক হচ্ছে সবচেয়ে কঠিন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবচেয়ে ভালো। হ্যাকাররা জানে, এখানে তারা ঢুকতে পারবে না। তখন তারা দেখল ফেড বিশ্বের অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে নিয়মিত লেনদেন করে। এ জন্য সব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সংযোগ আছে। সুতরাং তারা মনোযোগ দিল এ সংযোগব্যবস্থার দিকে। ফেড অর্থ স্থানান্তরের জন্য পুরোপুরি নির্ভর করে সুইফটের (সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টার ব্যাংক ফিন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন) ওপরে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থের পরিমাণ বেশি, কিন্তু নিরাপত্তাব্যবস্থা খারাপ। সাইবার হামলার জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি এখানে আছে।

২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩৬ কর্মকর্তার কাছে ম্যালওয়্যার যুক্ত করে যে ই-মেইল পাঠানো হয়, তাতে তিনজন কর্মকর্তা সাড়া দেন। তিনজন কর্মকর্তা মেইলের অ্যাটাচমেন্ট ফাইল খুলেছিলেন। আর এর মাধ্যমেই নেটওয়ার্কে ঢুকে পড়ে হ্যাকাররা। সুতরাং হ্যাকিংয়ের সূত্রপাত আসলে কারিগরি ত্রুটি বা টেকনিক্যাল ফল্টের কারণে হয়নি, বরং হয়েছিল মানুষের ত্রুটির কারণে। বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করতে আগ্রহী এমন মেইল দিয়ে অ্যাটাচমেন্ট খুলতে বলা হয়। সেখানে জিপ ফাইল অ্যাটাচ করা ছিল। ওই ফাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তিনজন ক্লিক করেছে বলেই হ্যাকাররা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়। অর্থাৎ নিরাপত্তার প্রথম ধাপ তারা ভাঙতে পারেন।

প্রামাণ্যচিত্রে বাংলাদেশের দুর্বলতার আরেকটি বর্ণনা আছে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিটি কম্পিউটার পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত বা ইন্টারকানেক্টেড। একধরনের সুইচের মাধ্যমে তা সংযুক্ত করা হয়। এসব সুইচ দিয়ে আবার আলাদা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংক অত্যন্ত সস্তা দরের সুইচ ব্যবহার করেছিল, যার মূল্য মাত্র ১০ ডলারের মতো। খরচ কমানোর এরকম একটি ব্যবস্থাই আসলে হ্যাকারদের চাওয়া ছিল।

এরপর গ্রাফিক্যাল উপস্থাপনার মাধ্যমে দেখানো হয়েছে কীভাবে হ্যাকাররা একটার পর একটা কম্পিউটারে ঘুরে বেড়িয়েছে, যতক্ষণ পর্যন্ত না সুইফটের সঙ্গে সংযোগকারী কম্পিউটারের কাছে পৌঁছাতে না পারেন। কম্পিউটার থেকে কম্পিউটার দখল নেওয়ার দৃশ্যটি তৈরি করা হয়েছে জনপ্রিয় গেমসুপার মারিওর আদলে।

২০১৫ সালের মে মাসে হ্যাকাররা এ জন্য চীনা এক ব্যক্তিকে নিয়োগ দিয়েছিল। তিনি ম্যানিলার আরসিবিসি ব্যাংকে চারটি ব্যাংক হিসাব খোলেন ৫০০ ডলার দিয়ে। ব্যাংকে হিসাব খোলার পরের ৯ মাস কিন্তু তারা চুপচাপ বসে থেকেছে। আর এর এক বছর ধরে তারা ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের কম্পিউটারে-কম্পিউটারে, যা প্রায় অবিশ্বাস্য। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রিন্টার চালু হলে বাংলাদেশ বুঝতে পারে যে, অর্থ স্থানান্তর হয়ে গেছে। এরপর মিশা গ্লেনি মন্তব্য করেন, ঘটনাস্থল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অথচ ব্যাংকটির গভর্নর দেশের সরকারপ্রধানকে কিছু না জানিয়ে এমন একজনকে খুঁজে বের করেন, যাকে তিনি চেনেন। রাকেশ আস্তানা হচ্ছেন সেই ব্যক্তি। তিনি ওয়ার্ল্ড ইনফোম্যাটিক্স সাইবার সিকিউরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। এরপর প্রামাণ্যচিত্রে কথা বলেন রাকেশ আস্তানা। তিনি বললেন, শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর বা অন্যদের ধারণাই ছিল না যে, আসলে কী হয়েছে। তারা মনে করেছিল, অর্থ ভুল ঠিকানায় গেছে, আবার ফিরে আসবে। বরং পরে তিনি বাংলাদেশে এসে খুঁজে পান আসলে কী হয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক আট ঘণ্টা ধরে সিসিটিভির ফুটেজ দেখেছে, কিন্তু কাউকেই সুইফট কক্ষে ঢুকতেই দেখেনি। একজনের ছায়া দেখতে পেয়েছিল, যিনি আসলে কক্ষ পরিষ্কার করতে গিয়েছিলেন। এক সপ্তাহ ধরে খালি ফুটেজই পরীক্ষা করেছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা