শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২২:১২, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

প্রিন্ট ভার্সন
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

‘ও আমার রসিয়া বন্ধুরে’ ‘সমাধি’ ছবির এ গানের সঙ্গে রুপালি পর্দায় নেচে উঠলেন একটি ছিপছিপে আনকোরা মেয়ে, তাঁর রূপের ঝলক, অভিনয়ের ধার দর্শক-নির্মাতাকে  মোহাবিষ্ট করে ফেলে মুহূর্তেই। এই হলো শিশুশিল্পী বেবী হেলেন থেকে অভিনেত্রী সুচরিতার চলচ্চিত্র জীবনের গল্প। গল্পটা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

অভিনয় শুরুর গল্প

সুচরিতার বড় বোন বেবী রিটা ষাটের দশক থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন। ১৯৬৬ সালে সুভাষ দত্ত পরিচালিত ‘কাগজের নৌকা’ চলচ্চিত্রেও বেবী রিটা অভিনয় করেছিলেন। বড় বোনের শুটিং দেখতে গিয়েছিলেন সুচরিতা (তখনো অবশ্য তাঁর নাম সুচরিতা হয়নি) এবং তাঁরই বান্ধবী চম্পা। সেখানেই প্রখ্যাত পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমানের ‘কুলি’ চলচ্চিত্রে শিশু চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব পান সুচরিতা। তখন সুচরিতার নাম ছিল হেলেন। ‘কুলি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর তিনি শিশু চরিত্রে আরও অভিনয় করেন ‘নিমাই সন্ন্যাসী’, ‘অবাঞ্ছিত’, ‘রং বেরং’, ‘টাকা আনা পাই’, ‘কত যে মিনতি’, ‘রাজ মুকুট’, ‘বাবলু’সহ আরও বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে। নায়িকা হিসেবে তাঁর অভিনয়ের শুরুটা হয় ১৯৭২ সালে আজিজুর রহমানের নির্দেশনায় ‘স্বীকৃতি’ ছবিতে।

ছবিটি তাঁকে তেমন কোনো পরিচিতি এনে দিতে পারেনি। ১৯৭৬ সালে খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক ও গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার প্রথম চলচ্চিত্র প্রযোজনায় এলেন, নির্মাণ করার উদ্যোগ নিলেন ‘সমাধি’ ছবিটি। এ ছবির জন্য নায়ক হিসেবে নায়করাজ রাজ্জাককে চূড়ান্ত করলেন তিনি। এবার নায়িকার পালা। যেহেতু তখন রাজ্জাক-কবরী জুটি দর্শক ক্রেজে পরিণত হয়েছে তাই কবরীকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করার সিদ্ধান্ত নিলেন প্রযোজক। কিন্তু তখন রাজ্জাক ও কবরীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। তাই রাজ্জাক এবং কবরী একসঙ্গে কাজ করতে রাজি হলেন না। অন্য নায়িকাদেরও শিডিউল পাওয়া যাচ্ছিল না। মহাবিপদে পড়লেন প্রযোজক গাজী মাজহারুল। এমন সময় একজন শিল্পী নির্দেশক এসে প্রযোজককে হেলেনের কথা বললেন। তাঁকে নিয়ে আসা হলো। গাজী মাজহারুল আনোয়ার তাঁর জীবদ্দশায় এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন- দেখলাম ছোটখাটো একটি ছিপছিপে মেয়ে, আমার পছন্দ হলো না। হতাশ হলাম। পরদিন সেই শিল্পী নির্দেশক আবার মেয়েটিকে সাজিয়ে-গুছিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্যাড পরিয়ে নিয়ে এলেন। এবার তাঁকে দেখে নায়িকা হিসেবে আমার মনে ধরল। বুঝতেই পারলাম না যে এটি আগের দিনের আনা সেই মেয়েটি। তাঁর মধ্যে বলিউডের নায়িকা নার্গিসের ছায়া দেখতে পেলাম। ব্যস, সমাধির জন্য নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত করে ফেললাম হেলেনকে। তাঁর নাম পরিবর্তন করে ফিল্মি নাম রাখলাম ‘সুচরিতা’। দীলিপ বিশ্বাস পরিচালনা করলেন ‘সমাধি’ ছবিটি। ছবিটি মুক্তির পর সুচরিতার অভিনয়ে দর্শক মুগ্ধ। নির্মাতারাও তাঁকে দেখে নড়েচড়ে বসলেন। এ ছবিতে তাঁর লিপসিংয়ে ‘ও আমার রসিয়া বন্ধুরে, তুমি কেন কোমরের বিছা হইলা না’ গানটি আজও দর্শকের মুখে ফিরে। মানে নায়িকা হিসেবে সুচরিতা হিট। এরপর তাঁকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।  অশোক ঘোষের ‘মাস্তান’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেও দর্শকপ্রিয়তা পান এ নায়িকা। ১৯৭৭ সালে আসে চলচ্চিত্রে তাঁর মজবুত অবস্থান তৈরির মাহেন্দ্রক্ষণ। এ বছর নামি চিত্রগ্রাহক আবদুল লতিফ বাচ্চু সুচরিতা আর অপু নামে এক মেডিকেলে পড়া কিশোরকে জুটি করে নির্মাণ করলেন কিশোর-কিশোরী প্রেমের ছবি ‘যাদুর বাঁশি’। ছবিটি মুক্তির পর সুচরিতা হয়ে ওঠেন নায়িকা হিসেবে বড়পর্দার ঝড়। ছবির ভাঁজে ভাঁজে নায়িকা হিসেবে সুচরিতা যে গ্ল্যামার ছড়িয়ে দিলেন তাতে একদিকে তাঁর মেধার পরিচয়, অন্যদিকে এ কারণেই ‘যাদুর বাঁশি’ হয়ে যায় কালজয়ী ছবি। এ ছবিতে সুচরিতার লিপসিংয়ের গান ‘যাদু বিনা বাঁশি বাজিতে পারে না’ জাতীয় পুরস্কারসহ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা লাভ করে। আর ছবিটি ঢাকাই চলচ্চিত্রে এখনো সফল ছবির ইতিহাস হয়ে আছে। তখন থেকে শুরু হলো নায়িকা হিসেবে সুচরিতার সফল যাত্রা, এরপর থেকে আজ পর্যন্ত অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এ অভিনেত্রী।

 

সুচরিতার সাতসতেরো

বেবী হেলেনের জন্ম ১৯৫৮ সালে ঢাকায়। চাষী নজরুল ইসলামের ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। চলচ্চিত্রের দুটি মানুষ তাঁর ভীষণ প্রিয় বলে জানান সুচরিতা। একজন নায়করাজ রাজ্জাক। অন্যজন ববিতা। সুচরিতা বলেন, ববিতা আপা একজন খাঁটি মানুষ। তাঁর বাসার পাশেই লেকভিউ হাসপাতালে আমার প্রথম সন্তান আবির যখন হলো তখন যতদিন হাসপাতালে ছিলাম ততদিন তাঁর বাসা থেকে তিন বেলার খাবার পাঠাতেন। তিনিও আসতেন আমার খোঁজখবর নিতে। আরও ভালোলাগার বিষয় হলো- ববিতা আপার সন্তান অনীকের কাপড়ই আমার সন্তান আবির প্রথম পরেছে। সিঙ্গাপুরের মাদার কেয়ার থেকে আনা সেই কাপড় প্রথম অনীক পরেছে, তারপর আমার সন্তান। প্রথম মা হওয়ার সময় ববিতা আপার সঙ্গে সেসব স্মৃতি কোনোদিনই ভোলার নয়। সত্যিই তিনি একজন মহান নারী। সুচরিতার নিজের অভিনীত চলচ্চিত্রের মধ্যে ‘বজ্রমুষ্ঠি’র ‘জীবনে একজন প্রিয় মানুষ সবারই প্রয়োজন’, ‘আঁখি মিলন’ চলচ্চিত্রের ‘আমার গরুর গাড়িতে’ এবং ‘যাদুর বাঁশি’ চলচ্চিত্রের ‘আকাশ বীণা চাঁদ’ গান তিনটি ভীষণ প্রিয়। সুচরিতা প্রথম বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ১৯৭৭ সালে। ১৯৭৬ সালে দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ ছবিতে অভিনয় করার সময় এ ছবির ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করা জসিমের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর পরিণয়। কিন্তু জসিম-সুচরিতার সংসার টিকেছিল মাত্র তিন বছর। এরপর সুচরিতা দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ১৯৮৯ সালে। চলচ্চিত্র ব্যবসায়ী ও ঢাকার কয়েকটি সিনেমা হলের মালিক কে এম আর মঞ্জুর সঙ্গে সুচরিতার এ বিয়েটিও ছিল প্রেমের। তাদের সংসারে পরপর আসে তিনটি সন্তান। সন্তান আর সংসারের ব্যস্ততায় সুচরিতা একসময় ঢালিউড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। কিন্তু ২৩ বছরের মাথায় এ দাম্পত্য জীবনেরও ইতি ঘটে। কলহ-বিবাদের মধ্য দিয়ে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এ দম্পতি। মায়াময় ফটোজেনিক চেহারা আর আকর্ষণীয় দেহবল্লরী তাঁকে শক্ত ভিত গড়ে দেয় ঢালিউডে। আশির দশক পর্যন্ত তিনি ছিলেন দেশের প্রথম সারির নায়িকা। ২০০০ সালের প্রথমদিকে আবার অভিনয়ে ফেরেন তিনি। বর্তমানে মা-খালার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করতে বেশি দেখা যায় তাঁকে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর
কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
মহাদেবনকে কেন শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন অমিতাভ
মহাদেবনকে কেন শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন অমিতাভ
সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
সর্বশেষ খবর
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হজ করতে পারবেন সাড়ে ৭৮ হাজার বাংলাদেশি
হজ করতে পারবেন সাড়ে ৭৮ হাজার বাংলাদেশি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৮ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণমিছিল
ঢাকা-১৮ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণমিছিল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন