শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২২:১২, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

‘ও আমার রসিয়া বন্ধুরে’ ‘সমাধি’ ছবির এ গানের সঙ্গে রুপালি পর্দায় নেচে উঠলেন একটি ছিপছিপে আনকোরা মেয়ে, তাঁর রূপের ঝলক, অভিনয়ের ধার দর্শক-নির্মাতাকে  মোহাবিষ্ট করে ফেলে মুহূর্তেই। এই হলো শিশুশিল্পী বেবী হেলেন থেকে অভিনেত্রী সুচরিতার চলচ্চিত্র জীবনের গল্প। গল্পটা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

অভিনয় শুরুর গল্প

সুচরিতার বড় বোন বেবী রিটা ষাটের দশক থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন। ১৯৬৬ সালে সুভাষ দত্ত পরিচালিত ‘কাগজের নৌকা’ চলচ্চিত্রেও বেবী রিটা অভিনয় করেছিলেন। বড় বোনের শুটিং দেখতে গিয়েছিলেন সুচরিতা (তখনো অবশ্য তাঁর নাম সুচরিতা হয়নি) এবং তাঁরই বান্ধবী চম্পা। সেখানেই প্রখ্যাত পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমানের ‘কুলি’ চলচ্চিত্রে শিশু চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব পান সুচরিতা। তখন সুচরিতার নাম ছিল হেলেন। ‘কুলি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর তিনি শিশু চরিত্রে আরও অভিনয় করেন ‘নিমাই সন্ন্যাসী’, ‘অবাঞ্ছিত’, ‘রং বেরং’, ‘টাকা আনা পাই’, ‘কত যে মিনতি’, ‘রাজ মুকুট’, ‘বাবলু’সহ আরও বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে। নায়িকা হিসেবে তাঁর অভিনয়ের শুরুটা হয় ১৯৭২ সালে আজিজুর রহমানের নির্দেশনায় ‘স্বীকৃতি’ ছবিতে।

ছবিটি তাঁকে তেমন কোনো পরিচিতি এনে দিতে পারেনি। ১৯৭৬ সালে খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক ও গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার প্রথম চলচ্চিত্র প্রযোজনায় এলেন, নির্মাণ করার উদ্যোগ নিলেন ‘সমাধি’ ছবিটি। এ ছবির জন্য নায়ক হিসেবে নায়করাজ রাজ্জাককে চূড়ান্ত করলেন তিনি। এবার নায়িকার পালা। যেহেতু তখন রাজ্জাক-কবরী জুটি দর্শক ক্রেজে পরিণত হয়েছে তাই কবরীকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করার সিদ্ধান্ত নিলেন প্রযোজক। কিন্তু তখন রাজ্জাক ও কবরীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। তাই রাজ্জাক এবং কবরী একসঙ্গে কাজ করতে রাজি হলেন না। অন্য নায়িকাদেরও শিডিউল পাওয়া যাচ্ছিল না। মহাবিপদে পড়লেন প্রযোজক গাজী মাজহারুল। এমন সময় একজন শিল্পী নির্দেশক এসে প্রযোজককে হেলেনের কথা বললেন। তাঁকে নিয়ে আসা হলো। গাজী মাজহারুল আনোয়ার তাঁর জীবদ্দশায় এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন- দেখলাম ছোটখাটো একটি ছিপছিপে মেয়ে, আমার পছন্দ হলো না। হতাশ হলাম। পরদিন সেই শিল্পী নির্দেশক আবার মেয়েটিকে সাজিয়ে-গুছিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্যাড পরিয়ে নিয়ে এলেন। এবার তাঁকে দেখে নায়িকা হিসেবে আমার মনে ধরল। বুঝতেই পারলাম না যে এটি আগের দিনের আনা সেই মেয়েটি। তাঁর মধ্যে বলিউডের নায়িকা নার্গিসের ছায়া দেখতে পেলাম। ব্যস, সমাধির জন্য নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত করে ফেললাম হেলেনকে। তাঁর নাম পরিবর্তন করে ফিল্মি নাম রাখলাম ‘সুচরিতা’। দীলিপ বিশ্বাস পরিচালনা করলেন ‘সমাধি’ ছবিটি। ছবিটি মুক্তির পর সুচরিতার অভিনয়ে দর্শক মুগ্ধ। নির্মাতারাও তাঁকে দেখে নড়েচড়ে বসলেন। এ ছবিতে তাঁর লিপসিংয়ে ‘ও আমার রসিয়া বন্ধুরে, তুমি কেন কোমরের বিছা হইলা না’ গানটি আজও দর্শকের মুখে ফিরে। মানে নায়িকা হিসেবে সুচরিতা হিট। এরপর তাঁকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।  অশোক ঘোষের ‘মাস্তান’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেও দর্শকপ্রিয়তা পান এ নায়িকা। ১৯৭৭ সালে আসে চলচ্চিত্রে তাঁর মজবুত অবস্থান তৈরির মাহেন্দ্রক্ষণ। এ বছর নামি চিত্রগ্রাহক আবদুল লতিফ বাচ্চু সুচরিতা আর অপু নামে এক মেডিকেলে পড়া কিশোরকে জুটি করে নির্মাণ করলেন কিশোর-কিশোরী প্রেমের ছবি ‘যাদুর বাঁশি’। ছবিটি মুক্তির পর সুচরিতা হয়ে ওঠেন নায়িকা হিসেবে বড়পর্দার ঝড়। ছবির ভাঁজে ভাঁজে নায়িকা হিসেবে সুচরিতা যে গ্ল্যামার ছড়িয়ে দিলেন তাতে একদিকে তাঁর মেধার পরিচয়, অন্যদিকে এ কারণেই ‘যাদুর বাঁশি’ হয়ে যায় কালজয়ী ছবি। এ ছবিতে সুচরিতার লিপসিংয়ের গান ‘যাদু বিনা বাঁশি বাজিতে পারে না’ জাতীয় পুরস্কারসহ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা লাভ করে। আর ছবিটি ঢাকাই চলচ্চিত্রে এখনো সফল ছবির ইতিহাস হয়ে আছে। তখন থেকে শুরু হলো নায়িকা হিসেবে সুচরিতার সফল যাত্রা, এরপর থেকে আজ পর্যন্ত অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এ অভিনেত্রী।

 

সুচরিতার সাতসতেরো

বেবী হেলেনের জন্ম ১৯৫৮ সালে ঢাকায়। চাষী নজরুল ইসলামের ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। চলচ্চিত্রের দুটি মানুষ তাঁর ভীষণ প্রিয় বলে জানান সুচরিতা। একজন নায়করাজ রাজ্জাক। অন্যজন ববিতা। সুচরিতা বলেন, ববিতা আপা একজন খাঁটি মানুষ। তাঁর বাসার পাশেই লেকভিউ হাসপাতালে আমার প্রথম সন্তান আবির যখন হলো তখন যতদিন হাসপাতালে ছিলাম ততদিন তাঁর বাসা থেকে তিন বেলার খাবার পাঠাতেন। তিনিও আসতেন আমার খোঁজখবর নিতে। আরও ভালোলাগার বিষয় হলো- ববিতা আপার সন্তান অনীকের কাপড়ই আমার সন্তান আবির প্রথম পরেছে। সিঙ্গাপুরের মাদার কেয়ার থেকে আনা সেই কাপড় প্রথম অনীক পরেছে, তারপর আমার সন্তান। প্রথম মা হওয়ার সময় ববিতা আপার সঙ্গে সেসব স্মৃতি কোনোদিনই ভোলার নয়। সত্যিই তিনি একজন মহান নারী। সুচরিতার নিজের অভিনীত চলচ্চিত্রের মধ্যে ‘বজ্রমুষ্ঠি’র ‘জীবনে একজন প্রিয় মানুষ সবারই প্রয়োজন’, ‘আঁখি মিলন’ চলচ্চিত্রের ‘আমার গরুর গাড়িতে’ এবং ‘যাদুর বাঁশি’ চলচ্চিত্রের ‘আকাশ বীণা চাঁদ’ গান তিনটি ভীষণ প্রিয়। সুচরিতা প্রথম বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ১৯৭৭ সালে। ১৯৭৬ সালে দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ ছবিতে অভিনয় করার সময় এ ছবির ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করা জসিমের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর পরিণয়। কিন্তু জসিম-সুচরিতার সংসার টিকেছিল মাত্র তিন বছর। এরপর সুচরিতা দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ১৯৮৯ সালে। চলচ্চিত্র ব্যবসায়ী ও ঢাকার কয়েকটি সিনেমা হলের মালিক কে এম আর মঞ্জুর সঙ্গে সুচরিতার এ বিয়েটিও ছিল প্রেমের। তাদের সংসারে পরপর আসে তিনটি সন্তান। সন্তান আর সংসারের ব্যস্ততায় সুচরিতা একসময় ঢালিউড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। কিন্তু ২৩ বছরের মাথায় এ দাম্পত্য জীবনেরও ইতি ঘটে। কলহ-বিবাদের মধ্য দিয়ে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এ দম্পতি। মায়াময় ফটোজেনিক চেহারা আর আকর্ষণীয় দেহবল্লরী তাঁকে শক্ত ভিত গড়ে দেয় ঢালিউডে। আশির দশক পর্যন্ত তিনি ছিলেন দেশের প্রথম সারির নায়িকা। ২০০০ সালের প্রথমদিকে আবার অভিনয়ে ফেরেন তিনি। বর্তমানে মা-খালার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করতে বেশি দেখা যায় তাঁকে।

এই বিভাগের আরও খবর
জয়ার বাগান বিলাস
জয়ার বাগান বিলাস
মমতার সন্ন্যাস গ্রহণ
মমতার সন্ন্যাস গ্রহণ
স্মৃতিময় গানে সৈয়দ আবদুল হাদী
স্মৃতিময় গানে সৈয়দ আবদুল হাদী
উচ্ছ্বসিত ফাহমিদা নবী
উচ্ছ্বসিত ফাহমিদা নবী
সোনু নিগমের বিস্ফোরক মন্তব্য
সোনু নিগমের বিস্ফোরক মন্তব্য
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
মানুষ প্রথমত আমাকে অভিনেতা হিসেবেই চেনে
মানুষ প্রথমত আমাকে অভিনেতা হিসেবেই চেনে
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
তারিক আনামের আক্ষেপ
তারিক আনামের আক্ষেপ
সর্বশেষ খবর
অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত
অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত

এই মাত্র | বাণিজ্য

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি
শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত
সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৮ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম