শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পটভূমি

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পটভূমি

বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য প্রতিভা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি কেবল একজন কবি বা গীতিকার নন, তিনি এক আন্দোলন, এক ধ্বনি, এক চেতনার নাম। তাঁর রচনায় যেমন বিদ্রোহের বজ্র গর্জন, তেমনি আছে প্রেমের কোমলতা, আবার ভক্তির অপার নিবেদন। তাঁর অসংখ্য গান শুধু শব্দের পরিপাটি বিন্যাস নয়, বরং প্রতিটি গানে লুকিয়ে আছে একটি করে গল্প-সময়ের, সমাজের, অনুভবের। এ লেখায় তুলে ধরা হলো নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পেছনের গল্প, যেগুলো তাঁকে প্রেম, দ্রোহ আর বিদ্রোহী কবি থেকে ‘সুরের সাধক’ বানিয়ে তুলেছে।

 

‘ও মন রমজানের ঐ- প্রথম ইসলামি গান

লোকসংগীত সম্রাট আব্বাসউদ্দীনের সঙ্গে নজরুলের আন্তরিক সম্পর্ক ছিল। তিনি নজরুলের ‘গাঙে জোয়ার এলো ফিরে তুমি এলে কৈ’, ‘বেণুকার বনে কাঁদে বাতাস বিধুর’, ‘অনেক ছিল বলার যদি দু’দিন আগে আসতে’ ইত্যাদি গান রেকর্ড করার পর কাউয়ালি ধরনের বাংলায় ইসলামি গান রেকর্ড করার ইচ্ছার কথা জানালেন। তখন নজরুল গ্রামোফোন কোম্পানির কর্মকর্তা ভগবতী বাবুর সঙ্গে আলাপ করার জন্য আব্বাসউদ্দীনকে পরামর্শ দিলেন। আব্বাসউদ্দীন ভগবতী বাবুর সঙ্গে আলাপ করলেন। তিনি এ ধরনের গানের কোনো ভবিষ্যৎ দেখলেন না এবং সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন। এর ছয় মাস পর আব্বাসউদ্দীন ভালো একটি সময়ে ভগবতীর কাছে গিয়ে ফের অনুরোধ জানালে তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পাশে অন্য একটি ঘরে তখন নজরুল ইন্দুবালাকে গান শেখাচ্ছিলেন। আব্বাসউদ্দীন নজরুলের কাছে গেলেন এবং জানালেন যে, ভগবতী বাবু রাজি হয়েছেন। এরপর দরজা বন্ধ করে আধা ঘণ্টার ভিতরেই নজরুল লিখে ফেললেন- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।’ তখনই সুর সংযোগ করে আব্বাসউদ্দীনকে শিখিয়ে দিলেন। পরের দিন ঠিক একই সময়ে আসতে বললেন। পরের দিন লিখলেন- ‘ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর।’ গান দুটি লেখার ঠিক চার দিন পর রেকর্ড করা হলো। আব্বাসউদ্দীন গাইলেন। তৈরি হলো প্রথম ইসলামি গানের রেকর্ড। দুই মাস পর ঈদুল ফিতর। আব্বাসউদ্দীন জানতে পারলেন ঈদে গান দুটি প্রকাশিত হবে। যথাসময়ে গান বাজারে এলো। ১৯৩২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয়। রেকর্ড নম্বর এন-৪১১১। ঈদে ছুটিতে আব্বাসউদ্দীন বাড়ি চলে এলেন। ফিরে এসে ট্রামে-মাঠে-ময়দানে এ গান মানুষের কণ্ঠে শুনতে পেলেন। চারদিকে ভালো খবর পেয়ে তিনি নজরুলের সঙ্গে দেখা করে কদমবুসি করলেন। এরপর তো ইসলামি গানের এ ধারা অব্যাহত থাকল।

বাংলা ‘বিদ্রোহী’- যুদ্ধের রণক্লান্ত গান

১৯২২ সালে প্রকাশিত ‘বিদ্রোহী’ কেবল একটি কবিতা নয়, বরং একটি জাগরণের নাম। সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর এটি ঝড় তুলেছিল ভারতবর্ষজুড়ে। পরবর্তীতে গান হিসেবেও জনপ্রিয় হয় কবিতাটি, যেখানে কবি তাঁর আত্মাকে ঘোষণা করেন ‘বিশ্ব-বিদ্রোহী বিশ্ব-বিধাত্র’ হিসেবে। এ গান হয়ে ওঠে সাম্রাজ্যবাদ ও শোষণের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদের মন্ত্র।

‘বুলবুলি’- প্রেম ও বিষাদের গভীর অনুভূতি

এ গানটি তাঁর দ্বিতীয় ছেলে অরিন্দম খালেদ (বুলবুল)-এর অসুস্থতার সময় রচিত হয় এবং এর মাধ্যমে তিনি প্রেম ও বিষাদের এক গভীর অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। এ গানটির রচনার উদ্দেশ্য ছিল ছেলের অসুস্থতার জন্য অর্থ সংগ্রহ করা। ১৯২৬ সালে নজরুলের ছেলে অরিন্দম খালেদ (বুলবুল) গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় নজরুল তাঁর ছেলের চিকিৎসার জন্য অর্থ সংগ্রহের চেষ্টায় ছিলেন। ছেলের চিকিৎসার জন্য টাকা দরকার ছিল এবং তা সংগ্রহের জন্য তিনি কলকাতায় যাচ্ছিলেন। এ যাত্রাপথে তাঁর মনে গভীর প্রেম ও বিষাদের এক মিশ্র অনুভূতি কাজ করছিল। ট্রেনে যাওয়ার সময় তাঁর মনে যে আবেগ কাজ করছিল, তা থেকেই তিনি এই গজলটি রচনা করেন। গানটিতে বুলবুলি এবং তাঁর প্রিয় ফুলকে রূপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, যার মাধ্যমে তিনি প্রেম, বিষাদ এবং আশা-নিরাশার এক চিরন্তন অনুভূতি তুলে ধরেছেন।

‘কারার ঐ লৌহ কপাট’- ভাঙার গান

মহাত্মা গান্ধীর সত্যাগ্রহ আন্দোলনে একাত্মতা পোষণ করে ব্রিটিশদের বিরোধিতা করায় সংগ্রামীরা একে একে কারারুদ্ধ হতে শুরু করেছেন। স্বদেশি ভাবপুষ্ট লেখা প্রকাশের জন্য ‘বাঙ্গালার কথা’ পত্রিকার সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাশও কারারুদ্ধ হন। ১৯২১ সালের ১০ ডিসেম্বর। তাঁকে জেলে নেওয়া হলে পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব নিতে হয় স্ত্রী বাসন্তী দেবীকে। তরুণ কবি নজরুলের কাছে সুকুমাররঞ্জন দাশকে পাঠান বাসন্তী দেবী। উদ্দেশ্য ‘বাঙ্গালার কথা’র জন্য একটি কবিতা নেওয়া। সুকুমাররঞ্জন কবিতা চাওয়ার পরপর নজরুল লিখতে শুরু করেন। কবিতাটি ছিল নজরুলের ‘ভাঙার গান’। নজরুলের নিয়ম ছিল, যে কোনো কবিতা ছাপতে দেওয়ার আগে তিনি নিজ হাতে কবিতাটির পরিষ্কার কপি তৈরি করে দিতেন। ‘ভাঙার গান’-এর ব্যাপারেও তিনি তাই করেছিলেন। কবিতাটি ‘বাঙ্গালার কথা’য় ছাপা হয় ১৯২২ সালের ২০ জানুয়ারি। ১৯২৪ সালে ‘ভাঙার গান’ একই শিরোনামের (ভাঙার গান) বইয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়। ব্রিটিশ সরকার ‘ভাঙার গান’ নিষিদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামেও ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। ১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেছিলেন সিনেমাটির পরিচালক জহির রায়হান। চলচ্চিত্রে জেলখানায় কারাবন্দিদের কণ্ঠে ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে বারুদের মতো জ্বলে উঠেছিল।

‘শাওন রাতে যদি’- বর্ষার স্নিগ্ধ বিরহ

এ গান নজরুলের বিরহী প্রেমের অন্যতম সেরা নিদর্শন। শাওন রাতের আবহে, বৃষ্টির নরম শব্দে কবির হৃদয়ের ব্যাকুলতা যেন মেঘে মিশে যায়। প্রেমে পাওয়া না-পাওয়ার অনুভব যে কত গভীর তা এই গানে উপলব্ধি করা যায়। কোনো এক স্নিগ্ধ মুহূর্তে তিনি এ গানটি রচনা করেছিলেন।

‘মোর প্রিয়া হবে এসো’- রোমান্টিকতার রূপকথা

এ গান প্রেমের এক অনবদ্য কাব্য। প্রেমিকার প্রতি গভীর আকুলতা, সম্মান ও স্নেহের প্রকাশে নজরুল যেন প্রেমের এক কবি হয়ে উঠেছেন। এখানে প্রেম শুধুই শরীরী নয়, বরং হৃদয়ের, চেতনার, অনুভবের। ‘মোর প্রিয়া হবে এসো রানী’ গানটির নেপথ্যের গল্প প্রচলিত আছে যে, কাজী নজরুল ইসলাম এ গানটি লিখেছিলেন তাঁর প্রিয়তমা নার্গিসের জন্য, যিনি তাঁর জন্য একটি বিশেষ দিনে অর্থাৎ নার্গিসের বিয়ের দিনে তাঁর দেখা দিতে আসেননি। এ গানটি তাঁর প্রেমের গভীরতা এবং বিরহকে প্রকাশ করে। ১৯২১ সালের জানুয়ারিতে, যখন নজরুল নার্গিসকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। বিবাহের জন্য তিনি নার্গিসের বাড়িতে যান। সেখানে তিনি নার্গিসের মায়ের কাছ থেকে জানতে পারেন যে, নার্গিস চলে গেছেন। এ ঘটনায় নজরুল গভীর ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন। এ ব্যথিত মনের অনুভূতি থেকেই নজরুল এ গানটি লিখেছিলেন।

‘ধূমকেতু’- আকাশভেদী প্রতিবাদের প্রতীক

নজরুল সম্পাদিত পত্রিকার নাম ‘ধূমকেতু’, যার প্রতিটি সংখ্যা ছিল ব্রিটিশবিরোধী একেকটি ঘোষণাপত্র। এ নামেই তিনি রচনা করেন একটি গান, যা হয়ে ওঠে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুদ্র প্রতিরোধের প্রতীক। ধূমকেতুর মতোই এ গান ঝলসে দেয় ঔপনিবেশিক গোঁড়ামিকে।

‘আলগা করো গো’-ভালোবাসার আকুলতা

‘আলগা করো গো খোঁপার বাঁধন’ গানে কাজী নজরুল ইসলাম একজন প্রেমিকের ব্যাকুল হৃদয়ের কণ্ঠস্বরকে প্রকাশ করেছেন। যেখানে প্রেম, কামনা, সৌন্দর্য আর উন্মাদনা একসঙ্গে মিশে এক অপূর্ব সংগীতরূপ ধারণ করেছে। গানটি রোমান্টিক আবেগের প্রতিফলন, প্রেমিকা-প্রেমিকের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা, ভালোবাসার আকুলতা, ওই বাঁধন (খোঁপার বাঁধন) যেন চুম্বকবৃত্তের মতো প্রেমিককে আকৃষ্ট করে, কিন্তু সেই বাঁধন খুলে দেওয়ার আকাক্সক্ষাও রয়েছে। গানটিতে ‘দিল ওহি মেরা ফাস গায়ি’, ‘আন্ধা ইশক মেরা কাস গায়ি’ ইত্যাদির মতো হিন্দি, উর্দু মিশ্র ভাষার শব্দ রয়েছে, যা নজরুলের অনুভবময় রোমান্টিক গজল গানে প্রায় দেখা যায়। গানটির মূল উদ্দেশ্য হলে- প্রেমের উন্মাদনা, আকাক্সক্ষা ও আবেদনময়তার শৈল্পিক প্রকাশ।

‘চল্ চল্ চল্’-স্বাধীনতার পদধ্বনি

এ গানটি বাংলাদেশের যুদ্ধকালীন রণসংগীত হিসেবে মর্যাদা পায়। সৈনিকজীবনে নজরুল এ গানটি লেখেন, যার প্রত্যেকটি শব্দ যেন প্রেরণার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এ গানটি চলার মাঝে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার শপথ শেখায়।

‘নয়নভরা জল গো তোমার’- হৃদয়কে বিদ্ধ করে

এক অসামান্য রোমান্টিক নজরুলগীতি এটি। গানটি প্রেম, আবেগ, আকুলতা ও আত্মত্যাগের এক সংবেদনশীল কবিতা, যা সুরের আবরণে হৃদয়কে বিদ্ধ করে। যদিও গানটির নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট সুনির্দিষ্টভাবে পাওয়া যায় না, তবু গানের কথামালা ও নজরুলের রচনাশৈলী বিশ্লেষণ করে এর উদ্দেশ্য ও প্রেক্ষাপট নিয়ে অনেক কিছু বোঝা যায়। এ গানের মূল উদ্দেশ্য হলো- প্রেমিকের আত্মসমর্পণ ও প্রেমিকার আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ।

এই বিভাগের আরও খবর
কেমন আছেন পপি
কেমন আছেন পপি
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
লাইফ সাপোর্টে ফরিদা পারভীন
লাইফ সাপোর্টে ফরিদা পারভীন
ক্যাপিটাল ড্রামায় অবমুক্ত ‘ফান্দা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় অবমুক্ত ‘ফান্দা’
জয়ার ভিন্ন বার্তা
জয়ার ভিন্ন বার্তা
দুই সিনেমায় ববি
দুই সিনেমায় ববি
লাকী আখন্দের ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা...’ সৃষ্টির নেপথ্য গল্প
লাকী আখন্দের ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা...’ সৃষ্টির নেপথ্য গল্প
তারকা কথনে কনকচাঁপা
তারকা কথনে কনকচাঁপা
এ টি এম শামসুজ্জামান স্মরণে লাভলু
এ টি এম শামসুজ্জামান স্মরণে লাভলু
মঞ্চনাটক ও যাত্রাপালা থেকে সফল সিনেমা
মঞ্চনাটক ও যাত্রাপালা থেকে সফল সিনেমা
তটিনী প্রস্তুত নন
তটিনী প্রস্তুত নন
মোশাররফের ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’
মোশাররফের ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’
সর্বশেষ খবর
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি