শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত

‘হ্যাঁ ভাই, আসিতেছে আসিতেছে, আগামী শুক্রবার ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে...।’ সিনেমার বিজ্ঞাপনের এমন দরাজ কণ্ঠের ঘোষণা সেই সত্তর থেকে নব্বই দশক সময়ের দর্শকদের কানে এখনো বাজে। কিন্তু এখন সেই প্রচারের এমন দরাজ কণ্ঠ যেমন নেই, তেমনি নেই অভিনব যত প্রচারণা। তাই দর্শকও আর সিনেমা দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে না প্রেক্ষাগৃহে। শুধু রেডিওতে নয়, রিকশা, ঘোড়ার গাড়ি, ব্যান্ড পার্টি, ট্রাক, বিশাল ফেস্টুন, পোস্টার এমন কত কিছুই ছিল সে সময়ের সিনেমার প্রচারের জন্য। আজ যা অতীত।

 

‘কণ্ঠরাজ’ নাজমুল হোসাইন ও মাজহারুলের জাদুকরি কণ্ঠ...

সেই সময়ে সিনেমার বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দিয়ে নাজমুল হোসাইন এবং মাজহারুল ইসলাম নামের দুজন কণ্ঠদাতা রীতিমতো তারকা খ্যাতিই অর্জন করে ফেলেছিলেন। নাজমুল হোসাইনকে তার জাদুকরি কণ্ঠের জন্য ‘কণ্ঠরাজ’ উপাধিও দেওয়া হয়েছিল। চলচ্চিত্রে যার পরিচয় সহকারী পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, বিজ্ঞাপন কণ্ঠদাতা হিসেবে।

 

সেই সময়ের প্রচারণার যত ধরন...

আগে প্রযুক্তির যেসব সুবিধা ছিল সেগুলো আজকের মতো এত ব্যাপক ও  সুবিস্তৃত না থাকলেও সেই সীমিত প্রযুক্তির মাধ্যমেই যতটুকু পারা যায়, ততটুকু সুবিধা নিয়েই বাংলা সিনেমাকে দেশের আপামর মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। কারণ সিনেমা প্রচারের জন্য প্রযুক্তির সেই সুবিধাগুলোও যথেষ্ট কার্যকর ছিল। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান রেডিও। তখন টিভি প্রতি ঘরে ঘরে না থাকলেও রেডিওর ব্যবহার মোটামুটি অনেকেরই হাতে-হাতে ছিল। কমপক্ষে ওয়ানব্যান্ড রেডিও তো শ্রমজীবী অনেক মানুষের হাতে-হাতেই থাকত। কখনো বা তাতে দুই বা ততোধিক শ্রোতাও থাকত। সেই রেডিওর প্রধান আকর্ষণই ছিল নতুন মুক্তি আসন্ন সিনেমার প্রচারণা। বাংলা সিনেমার প্রচারে রেডিও বিশাল ভূমিকা রেখেছে। সত্তর থেকে নব্বই দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বেলা ১টার পর থেকেই শুরু হতো মুক্তিপ্রাপ্ত অথবা মুক্তি প্রতীক্ষিত ছায়াছবির ওপর ভিত্তি করে বিশেষ অনুষ্ঠান। পরপর দুই-তিনটি সিনেমার বিজ্ঞাপন অনুষ্ঠান প্রচারিত হতো। প্রতিটি সিনেমার বিজ্ঞাপন অনুষ্ঠানের দৈর্ঘ্য ছিল ১৫ মিনিট। এ ১৫ মিনিট দেশের আপামর শ্রোতা রেডিওর পাশে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে থাকত মুক্তিপ্রাপ্ত বা মুক্তি প্রতীক্ষিত সিনেমার বিজ্ঞাপন শুনতে। আর তাতেই ভেসে উঠত নাজমুল হোসাইন এবং মাজহারুল ইসলামের সেই জাদুকরি কণ্ঠ-‘হ্যাঁ ভাই, আসিতেছে...’।

 

রিকশা ও টমটম গাড়িতে মাইক...

সিনেমা প্রচারণায় আরও একটি ব্যবহারও দেখা গেছে ব্যাপক। সেটি হচ্ছে মাইক। রিকশা বা ঘোড়ার টমটম গাড়িতে মাইক ব্যবহার করে ‘হ্যাঁ ভাই আসিতেছে...’। এমন হাঁক ছেড়ে নতুন সিনেমার প্রচার বছরের পর বছরজুড়ে কত হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই। এ প্রচারে প্রেক্ষাগৃহের মালিকরাও প্রতি সপ্তাহে থাকতেন উজ্জীবিত। প্রেক্ষাগৃহের সামনে-সহ দর্শকের নজরে পড়ে এমন সুবিধামতো স্থানে নায়ক-নায়িকার চিত্রসহ সিনেমাটির গল্পের মূল ভাব নিয়ে যে একাধিক বিশাল রঙিন ব্যানার- ফেস্টুন টাঙিয়ে রাখতে দেখা যেত সেটাও এখন কোনো প্রেক্ষাগৃহে দেখা যায় না। বিলুপ্তই হয়ে গেছে সেই বাহারি চিত্রটি। তাই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে একসময়ে দেশের সর্বস্তরের মানুষের যেরকম আত্মীয়তা বা সম্পৃক্ততা ছিল সেটা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে। এখনো মাঝেমধ্যে সিনেমার প্রচারণায় অভিনবত্ব দেখা যায়। যেমন ২০২২ সালের ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ভৌতিক গল্পের ‘জ্বীন’ সিনেমার প্রচারে এর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ঘোষণা করে, ‘জ্বীন সিনেমা একা দেখতে পারলেই- এক লক্ষ টাকা পুরস্কার।’ বি: দ্র:- ১. ভয়ের কারণে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে জাজ মাল্টিমিডিয়া বা হল কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। ২. হলের বাইরে একটি অ্যাম্বুলেন্স থাকবে ৩. যদি সম্পূর্ণ সিনেমা না দেখতে পারেন তাহলে আপনাকে হলের ভাড়া ও অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া দিতে হবে। ৪. যদি সম্পূর্ণ সিনেমা দেখতে পারেন, আপনাকে কিছুই দিতে হবে না, জাজ মাল্টিমিডিয়া আপনাকে নগদ এক লাখ টাকা দেবে এবং কোক-নাশতা খাওয়াবে বা দিয়ে দিবে।’ ওই ঈদে মুক্তি পেতে যাওয়া আরেকটি ছবি অনন্ত-বর্ষা অভিনীত ‘কিল হিম’ ছবির প্রচার চালানো হয় এভাবে- ‘এই ছবিতে সবাই ভিলেন’ ছবির নায়ক অনন্ত জলিল বলছেন, ‘ছবির নায়িকা বর্ষা আমাকে ভিলেন বানিয়েছে, কীভাবে সে আমাকে ভিলেন বানালো তা দেখতে বড়পর্দায় চোখ রাখতে হবে।’ আবার নায়ক অনন্ত পুলিশের পোশাক পরা একটি ছবি পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ করে দর্শকের কাছে প্রশ্ন তুলে বলেছেন, ‘ভিলেন অনন্ত’র গায়ে পুলিশের পোশাক কেন? তা দেখতে ঈদের দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করুন আপনারা।’ আসলে এসবই হচ্ছে ছবির সাফল্য বয়ে আনতে অভিনব প্রচারণা বা কৌশল। ঢাকাই ছবিতে এর আগে বহুবার এমন অভিনব প্রচার কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন নির্মাতারা, এমন কথা জানিয়ে সিনিয়র চলচ্চিত্র প্রযোজক ও প্রদর্শক মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, ‘১৯৮৭ সালে মুক্তি পাওয়া মমতাজ আলী পরিচালিত ও নায়ক উজ্জল প্রযোজিত ও অভিনীত ‘নসীব’ ছবির বিজ্ঞাপনে বলা হয়- ‘৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ল্যাবে পরিস্ফুটিত ছবি হলো নসীব।’ তৎকালে এমন বিগ বাজেটের ছবির কথা শুনে দর্শক ছবিটি দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। ফলশ্রুতিতে ছবিটি সুপারহিট। মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, আসলে এটি ৩ কোটি টাকার ছবি ছিল না। ৩ কোটি মানে তখন অনেক টাকা। তখন একটি সমৃদ্ধ রঙিন ছবি নির্মাণ করতে ৬০ থেকে ৭০ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হতো না। এ সিনিয়র চলচ্চিত্রকার মজা করে বলেন, কথায় আছে না ‘সিনেমার গরু গাছে চড়ে’, একটি সিনেমায় গরু গাছে চড়ছে এমন ভুয়া প্রচার চালানোর ফলে ষাট দশকের সহজ সরল দর্শক সিনেমা হলে ছবিটিতে গরু কীভাবে গাছে চড়ে তা দেখতে ভিড় করে, কিন্তু ছবিটির কোথাও গরুকে গাছে চড়তে দেখা যায়নি। ফলে দর্শকরা অসন্তুষ্ট হয় এবং তখন থেকেই এমন অভিনব প্রচারণার অবতারণা হলেই সবাই বলে ‘এটি অসম্ভব কিছু নয়, কথায় আছে না সিনেমার গরু গাছে চড়ে!’ এ নির্মাতা আরও জানান, ১৯৬৭ সালে ‘শহীদ তিতুমীর’ ছবিটি মুক্তি পায়। এ ছবির প্রতি দর্শক নজর কাড়তে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান প্রচার চালায় এই বলে যে, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লায় আগুন লাগলে দর্শকরা চাইলেই তা নেভাতে পারবেন। এমন কথা শুনে অনেক দর্শক বালতিভর্তি দুধ নিয়ে সিনেমা হলে যায় এবং ছবিতে বাঁশের কেল্লায় আগুন লাগলেই সিনেমা হলের

পর্দায় দর্শকরা দুধ ঢেলে দিত। মিয়া আলাউদ্দীন আরও জানান, আগে একটি ছবি সফল করতে শুধু অভিনব প্রচারণাই চালানো হতো না, আশ্রয় নেওয়া হতো নানা কৌশলের। যেমন, যে ছবিটির প্রথম টিকিট কাটবে সে পাবে আকর্ষণীয় পুরস্কার অথবা ছবিটির বিক্রীত টিকিট লটারিতে তোলা হতো। এতে পুরস্কার হিসেবে বিজয়ী পেতেন টিভি, ফ্রিজ, রেডিও বা আরও অনেক মনকাড়া পুরস্কার। এর মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকার রিটার্ন টিকিটেরও ব্যবস্থা থাকত। টিকিটের সঙ্গে আকর্ষণীয় উপহারও দেওয়া হতো। বর্ণিল প্রচার চালানো হতো ছবির পোস্টার-ব্যানার খচিত ঘোড়ার গাড়ি, রিকশা, ট্রাকের সারি, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে সারা শহর গ্রাম প্রদক্ষিণ করা, ছবির ব্যানার পোস্টারে সজ্জিত অজস্র ট্রাকের সারি নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়া, সিনেমা হলকে রঙিন বাতি আর ব্যানার দিয়ে সাজানো, মাইক, রেডিও, টিভি ও পত্রিকায় আকর্ষণীয় প্রচার চালানো ইত্যাদি। ১৯৭৫ সালে প্রখ্যাত নির্মাতা আজিজুর রহমান তার ‘সাম্পানওয়ালা’ ছবিটি মুক্তি দেওয়ার আগে কয়েক মাস ধরে দর্শকদের জন্য ছবিটি নিয়ে পত্রিকায় কুইজের আয়োজন করেন। বিজয়ীরা লাভ করেন এ ছবির গানের লং প্লে।

 

পত্রিকার বিজ্ঞাপনেও অভিনবত্ব

‘কাপুরুষ কি কখনো মহাপুরুষ হতে পেরেছিল? উত্তরের অপেক্ষায় থাকুন’। আশির দশকের ছবি ‘কাপুরুষ’-এর পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের ট্যাগ লাইন ছিল এটি। এমনই নানা ট্যাগ লাইন, স্লোগান ও বক্তব্যে ভরপুর বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হতো পত্র-পত্রিকায়। থাকত নানা কুইজও। ‘জ্বীনের বাদশা’ ছবির বিজ্ঞাপনে কয়েকটি ছবি দিয়ে বলা হয়েছিল- এদের মাঝ থেকে বাপ্পারাজকে খুঁজে বের করুন।

 

সিনেমার ব্যানার আঁকিয়ে সেই শোয়েব

কামরাঙ্গীরচরের শিল্পী মোহাম্মদ শোয়েব। বয়স এখন ৬৮। তিন দশকের বেশি সময় ধরে উজ্জ্বল রঙে দোর্দণ্ড প্রতাপে তিনি সিনেমার ব্যানার এঁকেছেন মনের মাধুরী মিশিয়ে। রাজ্জাক, ইলিয়াস কাঞ্চন, জসিমের মতো বিখ্যাত নায়ক তাঁকে সসম্মানে ডাকতেন নিজেদের সিনেমার ব্যানার আঁকতে। তার কথায়- অবুঝ মন, জিঘাংসা, জোকার, বেদের মেয়ে জোছনা সব ফিলিমের ব্যানার আঁকলাম। কত ফিলিম হিট হইলো। মুন, স্টার, লায়ন-এসব সিনেমা হল আছিল তখন। এখন তো নাই। সামনে লাগানো থাকত ব্যানার। নিচে গেটের কাছে থাকত নায়িকার কাটাউট, লাল-নীল বাত্তি দেওয়া। মানুষ আনন্দ পাইত।

 

এখন প্রচারে দৈন্য...

সিনেমার প্রচারে এখন চলছে বিশাল দৈন্য। বর্তমানে অবস্থা এমন হয়েছে যে, সিনেমায় দর্শক টানতে এখন শেষমেশ নায়ক-নায়িকাদেরই ব্যবহার করা হচ্ছে। যেটা আগে কখনো কল্পনাও করা যায়নি। এখন দর্শক টানতে নায়ক-নায়িকাসহ অন্য কলাকুশলীরা স্কুলে স্কুলে যাচ্ছেন। কিন্তু এভাবে স্কুলে স্কুলে গিয়ে সব ধরনের সিনেমার জন্যই প্রচারণা চালানো সম্ভব? মারদাঙ্গা, ভায়োলেন্স প্রভৃতি বাণিজ্যিক সিনেমার প্রচার তো স্কুলে স্কুলে গিয়ে কোমলমতি শিশুদের মধ্যে সম্ভব নয়। এ ছাড়া ফেসবুকেও চালানো হচ্ছে প্রচারণা। এতে কি দর্শক সিনেমা হলে আসছে? নির্মাতা গাজী রাকায়েত হোসেন বলেন, এভাবে তারকারা প্রচারে গেলে দর্শক হবে এটা আমি মনে করি না। দর্শক তারকা দেখার জন্য প্রেক্ষাগৃহে যায় না। দর্শককে বরং আমরা তাড়িয়ে দিচ্ছি। সিনেমার প্রচার নিয়ে বলা যায়, এখন সিনেমা সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যেই এক ধরনের খরার মতোই হাহাকার চলছে। কারণ যথার্থ প্রচারণার অভাবে সিনেমা হিট করতে ব্যর্থ হচ্ছেন নির্মাতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
আসছেন বুবলী
আসছেন বুবলী
সাবিলার রাক্ষস
সাবিলার রাক্ষস
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
প্রভার কষ্ট
প্রভার কষ্ট
বাফায় সাংস্কৃতিক উৎসব
বাফায় সাংস্কৃতিক উৎসব
বেবী নাজনীনের সংশয়
বেবী নাজনীনের সংশয়
সুখবর দিলেন মেহজাবীন
সুখবর দিলেন মেহজাবীন
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করল ডিএসসিসি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন
কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক
সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’
‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন
সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি
জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান
তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত
জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা
ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে

নগর জীবন

সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী
সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী

নগর জীবন

বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে