শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, শুক্রবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

হোসনা
হোসনার সাথে প্রথম পরিচয় কবে হয়েছিল- তা মনে থাকার কথা নয়। কারণ জন্মের পর থেকেই আমরা পাশাপাশি বেড়ে উঠেছি। কবে হামাগুড়ি দিয়ে উঠোন পার হয়ে সদর রাস্তায় পৌঁছে সম্মুখের অবারিত উন্মুক্ত সোনার রঙের ধানক্ষেত দেখেছিলাম- তাও মনে নেই। দেহের বৃদ্ধির সাথে সাথে মনের ভেতর উঁকি দেয়া হাজারো জিজ্ঞাসা পাখা মেলে ক্রমে তার ব্যপ্তি ছড়িয়ে পড়ছিল দিক থেকে দিগন্তে।
চোখের সামনে ছোট্ট একটি গণ্ডি আস্তে আস্তে প্রসারিত হতে হতে একটি বৃহত্তর জগত তৈরি হয়ে চলল। সেই প্রসরণমান জগতের একটি ছোট্ট গ্রহাণু হয়ে হোসনা আমার শৈশবের স্বপ্নময় ভুবনে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেল। 
আমাদের বিদ্যাশিক্ষার প্রথম ধাপটি শুরু হয় সেকান্দার মুহুরীর পাঠশালায়। আমাদের বাড়ীর উত্তর দিকে দুটি বাড়ীর পরেই মুহুরীর পাঠশালা। সেখানে হাতেখড়ির মধ্য দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। একটি টিনের শ্লেটের উপর চক দিয়ে মৌলবী খবীর খলিফা আমার তর্জনী ও বৃদ্ধাঙ্গুলী আলগা করে চেপে ধরে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণটি যখন দৃশ্যমান করলেন তখন এক অসীম বিস্ময়ে নিজের সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে রইলাম। সেই থেকে বাংলা বর্ণমালার এক বর্ণনাতীত সম্মোহনীর জালে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেলাম। নিয়ম মাফিক হাতেখড়ি শেষে সবাইকে লাঠি লজেন্স এবং খৈ মুড়ি বাতাসা দেয়া হল। আনন্দে উত্তেজনায় আমি আর হোসনা পাঠশালা থেকে বেরিয়ে এক দৌড়ে বাড়ীতে ফিরে মায়ের হাতে লাঠি লজেন্স দিয়ে দিলাম। যেন প্রথম চাকুরীর প্রথম বেতন পেয়ে মায়ের কাছে দিগ্বিজয়ী বীরের প্রত্যাবর্তন। সেই লজেন্স পেয়ে মায়ের মুখে যে আলোকচ্ছ্বটার কোমল প্রস্ফুটন দেখেছিলাম তা আজও এত বছর পরে চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে।
কিন্তু বিদ্যার্জনের এই উত্তেজনার আগুন বেশিদিন স্থায়ী হল না। যা ছিল আনন্দের, নতুন আবিষ্কারের মোহনমায়া, তা অচিরেই নিয়মকানুন আর বাধ্যবোধকতার শৃংখল হয়ে খবীর খলিফার রুদ্র মূর্তি ধরে হাজির হল। নতুন পরিচয়ের পবিত্রতা ও বিস্ময় ঘুচে তা গতাণুগতিক আনন্দহীন কর্তব্যে পরিণত হল।
মৌলবী সাহেবের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিদিন তালপাতায় বাংলা বর্ণমালার সবকটি বর্ণ কঞ্চির কলম আর কাঠকয়লার কালি দিয়ে লিখে বাতাসে শুকিয়ে তাঁকে দেখাতে হত। এই দীর্ঘ নিরস কাজটি করতে গিয়ে অনেক দুষ্টু ছেলের ঘন ঘন প্রকৃতির ডাকে সাড়া পড়ত। যখন প্রকৃতির ডাক বিশ্বাসযোগ্যতার সীমা অতিক্রম করত তখন তারা মুখের থুথু ফেলবার জরুরি কাজে বাইরে যেত। প্রকৃতির ডাক এবং থুথু ফেলবার পরেও যাদের বিদ্যার্জনকে নিছক অত্যাচার ছাড়া কিছু মনে হত না তারা ‘হুজুর পেটে ব্যথা করছে, বাইরে যাব’ এই মোক্ষম অস্ত্রটি প্রয়োগ করত। পেটে ব্যথা এমন একটি অদৃশ্য বস্তু যে একে বিশ্বাস করা ছাড়া অপ্রমাণ করা সহজ ব্যাপার নয়। হুজুর যদিও এই ফাঁকির কপটতা বুঝতেন কিন্তু নীরবে সহ্য করা ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। নিয়মকানুনের এই কালাকানুনের জন্যই কবিগুরু বলেছিলেন, ‘আজ ইস্কুলে যাইবার জন্য যেমন কাঁদিতেছ, একদিন না যাইবার জন্যও তেমনি কাঁদিবে।’
একদিন পাঠশালায় তালপাতায় লিখছি। স্বরবর্ণ শেষ করে ব্যঞ্জন বর্ণ শুরু করেছি। পাশে বসা হোসনা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাইরে যেতে উদ্যত হল।অমনি তার পায়ে লেগে আমার কালির দোয়াত কাৎ হয়ে পড়ে গেল। সমস্ত কালি মাটিতে ছড়িয়ে পড়ল। ভয়ে হোসনার হাত পা কাঁপা শুরু করল। হুজুর তর্জনি উঁচু করে গর্জন করে উঠলেন। এবং তৎক্ষণাৎ শাস্তি হিসেবে হোসনাকে দুই কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখলেন। কালি আমার, বিচার হুজুরের, আর কলঙ্ক হোসনার! 
ক্লাসের সবগুলো ছাত্রছাত্রী হোসনার এই অপমান মেনে নিতে পারেনি।সবার মুখ সেই অপমানের কালিতে ছেয়ে গেল।
ক্লাসের শেষ পর্বটি ছিল উচ্চঃস্বরে নামতা পাঠ। এক থেকে দশ ঘর পর্যন্ত নামতা শেষ করতে ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ছুটির সময়টা বরাবরই সবাই হুড়মুড় করে বের হতে চেষ্টা করে। সেই তাড়াহুড়ায় পাঠশালার দরজার চৌকাঠে পা হোঁচট খেয়ে উপুড় হয়ে পড়ে গেলাম। তীব্র বেদনায় মুখ উঁচু করে উঠতে গিয়ে যে হাতটি সবার আগে আমার দিকে প্রসারিত দেখলাম সেটি ছিল হােসনার হাত।
হোসনাদের বাড়ীতে একটি বিশাল বরই গাছ। মাঘের শেষে টক মিষ্টির সুস্বাদু বরই ছিল আমাদের একটি প্রধান আকর্ষণ। বরই গাছের শক্ত কাণ্ড বেয়ে ধীরে ধীরে মগডালের চূড়ায় কণ্টকবেস্টিত অম্লমধুর বরই বড়ই মধুর মনে হত। বরই গাছের ছোট ছোট শাখায় চড়ুই পাখীদের গুঞ্জরণ দুপুরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙ্গে একটি সূক্ষ্ম সুরের আবহ তৈরী করত। সুরের সেই ধারাটি মগডালের ফাঁক দিয়ে উপরে বিস্তৃত নীলাকাশে বিলীন হয়ে যেত। মধ্যদুপুরে মগডালের সেইক্ষণে সম্পূর্ণ আত্মমগ্ন একটি শিশু এক অসীম কালের আহ্বান শুনতে পেত।
কিন্তু বরই গাছটি যতখানি আকর্ষণের, কালু মাতবর ছিলেন ততখানি বিকর্ষণের। কোনমতে যদি তিনি টের পেতেন যে তার বরই গাছ দিনে দুপুরে আক্রান্ত , তাহলে টক মিষ্টির বরই মুহূর্তে পরিপূর্ণ টকে পরিণত হয়ে যেত। এ কারণে হোসনাই ছিল প্রধান মিত্রশক্তি। ঘরের গোপন খবর সেই সরবরাহ করে দিত যাতে কালু মাতবরের যমকালো মূর্তি আমার বরই অভিযানকে নস্যাৎ করে দিতে না পারে।
বিকেলে খোলা মাঠে উদ্দেশ্যহীন ছুটাছুটি করা আমার আর হোসনার প্রিয় খেলা। কখনো ছাগশিশুর পেছন ধাওয়া করা, গরুর বাছুড়ের সঙ্গে দৌড়ের পাল্লা আবার কখনো হলুদ করবীর ফুলের মধু পান করা ছিল আমাদের দৈনন্দিন আনন্দ তালিকার অংশ। তবে সবচেয়ে শিহরণ জাগাল শালিক পাখির বাচ্চা ফুটানোর আশ্চর্য ঘটনা। খৈ গাছের শক্ত মগডালে শালিক দম্পতির নতুন বাসা। পাঠশালা ছুটি হতেই হোসনা অত্যন্ত উত্তেজিত ভঙ্গিতে শালিকের খবর দিল। নতুন বাসায় দুটি ছোট্ট ডিম। সে আর কাউকে জানাতে চায় না। আমরা অতি সন্তর্পণে বিড়ালের মত সতর্ক ভঙ্গিতে হামাগুড়ি দিয়ে খৈ গাছের নিকটবর্তী হয়ে প্রতিদিন ডিম দেখে আসি। একদিন সত্যি সত্যি ডিম দুটি ফুটে দুটি ফুটফুটে বাচ্চা বেরিয়ে এল। শালিক দম্পতির সে কি আনন্দ! জীবনের এই নতুন সৃষ্টি এক গভীর রহস্য হয়ে আমাদের চোখের সামনে উন্মোচিত হল।
মোটকথা শৈশবের স্বপ্নময় দূরন্ত সময়টি হোসনার সাথে ভাগাভাগি করে এগিয়ে চলছিল। আতঙ্ক ভয়কে জয় করে ক্রমাগত নতুন নতুন অজানা জগত আমাদের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে। স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পার হয়ে শতকিয়া নামতার ছন্দময় কোরাসে নিজেদের নিস্প্রভ শৈশবকে স্বপ্নের ফানুস দিয়ে সুরবন্দী করেছিলাম।
পাঠশালার তালপাতা থেকে কালক্রমে আমরা কাগজের পাতার বইয়ে কল্পলোকের জগতে পা রাখলাম। বাঁশের কঞ্চির কলমের বদলে ঝর্ণা কলম বুকপকেটে শোভা পেল। বছরের শুরুতে নতুন বইয়ের গন্ধ ঈদের নতুন জামার গন্ধকে মনে করিয়ে দিত।নতুন বই যাতে কোনদিন পুরাতন না হয় সেজন্য প্রতিটি বই বাঁশ কাগজের মলাট দিয়ে জামা পরিয়ে দিতাম। বইচোরদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মলাটের উপর গোটা গোটা নকসী অক্ষরে লিখে রাখতাম- ‘এই বইয়ের প্রকৃত মালিক ...’ ইত্যাদি। এতকিছু সত্বেও আলীবাবাদের উৎপাতে বইয়ের প্রকৃত মালিক থেকে অপ্রকৃত মালিকের হাতে রদবদল হতে মলাটের নকসী ঘোষণা যথেষ্ট কার্যকর ছিল না।
তখন সবে গ্রীষ্মের দাবদাহ শুরু হয়েছে। চারিদিকে চৈত্রের রোদ বর্শার ফলার মতো মাটিতে এসে বিদ্ধ হচ্ছে। মাটির রসটুকু শুষে নিয়ে বুভুক্ষু আকাশ তার তৃষ্ণা মেটাচ্ছে। গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সংকট। আশেপাশে কোন চাপকল নেই।হোসনা আর আমি একমাইল দূরের মিঠাপুকুর থেকে মাটির কলসি করে খাবার পানি বয়ে নিয়ে আসি। গ্রামের বিভিন্ন পাড়ায় তখন কলেরা বসন্তের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এখনকার মতো খাবার স্যালাইন বা কোন ধরনের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষা স্বাস্থ্যজ্ঞান কিছুই নেই। গভীর এক অন্ধকার পুরো গ্রামকে গ্রাস করে আছে।
আজ সোমবার। স্কুলে সপ্তাহের প্রথম দিন। হোসনার আসতে দেরী দেখে ওদের বাড়ীতে গেলাম। সকাল থেকে ওর মায়ের শরীরটা ভাল যাচ্ছে না। ওর মা বললেন, আজ ও আমার কাছে থাকুক। আগামীকাল স্কুলে যাবে।
বিষন্ন মনে পথে জালালকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলে রওনা দিলাম। মাঠঘাট শুকিয়ে সব চৌচির।সূর্যের তপ্ত রশ্মি চাবুকের মতো শরীরে বিদ্ধ হচ্ছে। হাতের ধূসর কালো রঙের শরীফ ছাতাটি দুজনে ভাগাভাগি করে কোনমতে মাথাটুকু ঢেকে মরুভূমির লু হাওয়া বাঁচিয়ে এগিয়ে চলছি। গাজী বাড়ি থেকে খোলা মাঠ পেরিয়ে কোনাকুনি তালুকদার বাড়ির পুকুরপাড়ে গিয়ে তালগাছের ছায়ায় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। গলা শুকিয়ে কাঠ। হাতের আজলায় পুকুরের পানি খেয়ে তৃষ্ণা মিটালাম। একবার ভাবলাম আজ স্কুলে যাব না। কিন্তু যে শিশুটি স্কুলে উপস্থিতির প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কারটির স্থায়ী প্রাপক তার মনে এটা সায় দিল না। তাই সব বাধা উপেক্ষা করে স্কুলে পৌঁছালাম।
সারাটা দিন এক নিঃসঙ্গতায় কেটে গেল। কেন যেন কোন কিছুতে মনোসংযোগ করতে পারছিলাম না। তীব্র দাবদাহ নিয়ে বিদ্যুৎবিহীন ক্লাসের মধ্যে কোন স্বস্তি মিলল না। গরমের কারণে আনসার স্যার আজ পিটি ক্লাস বাতিল করেছেন। স্কুলের কার্নিশে তৃষ্ণার্ত কাকেরা কা কা শব্দে ছটফট করছে। বাইরে মধ্যদুপুরে শস্যহীন খোলা মাঠ চৈত্রের গনগনে সাদা আগুনে প্রজ্জ্বলিত।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বোস মশায়ের ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ক্লাস শেষ করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ীতে ফিরে এলাম। বাড়িতে ফিরতেই মায়ের গম্ভীর মুখ দেখে ঘাবড়ে গেলাম। 
‘গতরাত থেকে হোসনার মা দাস্তবমিতে ভুগছিল। সকাল থেকে হোসনাও অসুস্থ। পাঁচ ছয় ঘণ্টার ডায়রিয়ায় ছেলেটা মারা গেল !’
আমার হাতের বইয়ের ব্যাগটা ধপাস করে মাটিতে পড়ে গেল। মুহূর্তে চোখের সামনে দৃশ্যমান জগতের সব আলো নিভে গেল।আমি টলতে টলতে আমার আজন্ম বাল্যবন্ধু হোসনাদের বাড়ির দিকে পা বাড়ালাম।
বাড়ীর বাহির থেকেই হোসনার মায়ের আহাজারি শোনা যাচ্ছিল। 
‘ওরে আমার বুকের মানিক, তুই কোথায় চইল্যা গেলি রে! আমারে নিয়া গেলি না ক্যান্ গো!’
তার এই ক্রন্দন ধ্বনি বাতাসের ঢেউয়ের সাথে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছিল। শোকাতুর প্রকৃতি নীরবে নতশিরে এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে।
বরই গাছটি আগের মতই দাঁড়িয়ে আছে। তার ছায়ায় হোসনার নতুন কবর। সবকিছু ঘোরের মত লাগছে। নিজের সব আবেগ অনভূতি অসাড় মনে হচ্ছে। এই হোসনা ভূপতিত আমার দিকে বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। আমার হাতটি এখন কার দিকে বাড়াব! বরই গাছটির নীচে দাঁড়িয়ে তার সবুজ পাতার ফাঁক দিয়ে নীল আকাশের অসীম নিষ্ঠুরতার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলাম।


লেখক : কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল
(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহহীত)


বিডি প্রতিদিন/৩ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

 

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা