শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, শুক্রবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

হোসনা
হোসনার সাথে প্রথম পরিচয় কবে হয়েছিল- তা মনে থাকার কথা নয়। কারণ জন্মের পর থেকেই আমরা পাশাপাশি বেড়ে উঠেছি। কবে হামাগুড়ি দিয়ে উঠোন পার হয়ে সদর রাস্তায় পৌঁছে সম্মুখের অবারিত উন্মুক্ত সোনার রঙের ধানক্ষেত দেখেছিলাম- তাও মনে নেই। দেহের বৃদ্ধির সাথে সাথে মনের ভেতর উঁকি দেয়া হাজারো জিজ্ঞাসা পাখা মেলে ক্রমে তার ব্যপ্তি ছড়িয়ে পড়ছিল দিক থেকে দিগন্তে।
চোখের সামনে ছোট্ট একটি গণ্ডি আস্তে আস্তে প্রসারিত হতে হতে একটি বৃহত্তর জগত তৈরি হয়ে চলল। সেই প্রসরণমান জগতের একটি ছোট্ট গ্রহাণু হয়ে হোসনা আমার শৈশবের স্বপ্নময় ভুবনে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেল। 
আমাদের বিদ্যাশিক্ষার প্রথম ধাপটি শুরু হয় সেকান্দার মুহুরীর পাঠশালায়। আমাদের বাড়ীর উত্তর দিকে দুটি বাড়ীর পরেই মুহুরীর পাঠশালা। সেখানে হাতেখড়ির মধ্য দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। একটি টিনের শ্লেটের উপর চক দিয়ে মৌলবী খবীর খলিফা আমার তর্জনী ও বৃদ্ধাঙ্গুলী আলগা করে চেপে ধরে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণটি যখন দৃশ্যমান করলেন তখন এক অসীম বিস্ময়ে নিজের সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে রইলাম। সেই থেকে বাংলা বর্ণমালার এক বর্ণনাতীত সম্মোহনীর জালে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেলাম। নিয়ম মাফিক হাতেখড়ি শেষে সবাইকে লাঠি লজেন্স এবং খৈ মুড়ি বাতাসা দেয়া হল। আনন্দে উত্তেজনায় আমি আর হোসনা পাঠশালা থেকে বেরিয়ে এক দৌড়ে বাড়ীতে ফিরে মায়ের হাতে লাঠি লজেন্স দিয়ে দিলাম। যেন প্রথম চাকুরীর প্রথম বেতন পেয়ে মায়ের কাছে দিগ্বিজয়ী বীরের প্রত্যাবর্তন। সেই লজেন্স পেয়ে মায়ের মুখে যে আলোকচ্ছ্বটার কোমল প্রস্ফুটন দেখেছিলাম তা আজও এত বছর পরে চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে।
কিন্তু বিদ্যার্জনের এই উত্তেজনার আগুন বেশিদিন স্থায়ী হল না। যা ছিল আনন্দের, নতুন আবিষ্কারের মোহনমায়া, তা অচিরেই নিয়মকানুন আর বাধ্যবোধকতার শৃংখল হয়ে খবীর খলিফার রুদ্র মূর্তি ধরে হাজির হল। নতুন পরিচয়ের পবিত্রতা ও বিস্ময় ঘুচে তা গতাণুগতিক আনন্দহীন কর্তব্যে পরিণত হল।
মৌলবী সাহেবের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিদিন তালপাতায় বাংলা বর্ণমালার সবকটি বর্ণ কঞ্চির কলম আর কাঠকয়লার কালি দিয়ে লিখে বাতাসে শুকিয়ে তাঁকে দেখাতে হত। এই দীর্ঘ নিরস কাজটি করতে গিয়ে অনেক দুষ্টু ছেলের ঘন ঘন প্রকৃতির ডাকে সাড়া পড়ত। যখন প্রকৃতির ডাক বিশ্বাসযোগ্যতার সীমা অতিক্রম করত তখন তারা মুখের থুথু ফেলবার জরুরি কাজে বাইরে যেত। প্রকৃতির ডাক এবং থুথু ফেলবার পরেও যাদের বিদ্যার্জনকে নিছক অত্যাচার ছাড়া কিছু মনে হত না তারা ‘হুজুর পেটে ব্যথা করছে, বাইরে যাব’ এই মোক্ষম অস্ত্রটি প্রয়োগ করত। পেটে ব্যথা এমন একটি অদৃশ্য বস্তু যে একে বিশ্বাস করা ছাড়া অপ্রমাণ করা সহজ ব্যাপার নয়। হুজুর যদিও এই ফাঁকির কপটতা বুঝতেন কিন্তু নীরবে সহ্য করা ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। নিয়মকানুনের এই কালাকানুনের জন্যই কবিগুরু বলেছিলেন, ‘আজ ইস্কুলে যাইবার জন্য যেমন কাঁদিতেছ, একদিন না যাইবার জন্যও তেমনি কাঁদিবে।’
একদিন পাঠশালায় তালপাতায় লিখছি। স্বরবর্ণ শেষ করে ব্যঞ্জন বর্ণ শুরু করেছি। পাশে বসা হোসনা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাইরে যেতে উদ্যত হল।অমনি তার পায়ে লেগে আমার কালির দোয়াত কাৎ হয়ে পড়ে গেল। সমস্ত কালি মাটিতে ছড়িয়ে পড়ল। ভয়ে হোসনার হাত পা কাঁপা শুরু করল। হুজুর তর্জনি উঁচু করে গর্জন করে উঠলেন। এবং তৎক্ষণাৎ শাস্তি হিসেবে হোসনাকে দুই কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখলেন। কালি আমার, বিচার হুজুরের, আর কলঙ্ক হোসনার! 
ক্লাসের সবগুলো ছাত্রছাত্রী হোসনার এই অপমান মেনে নিতে পারেনি।সবার মুখ সেই অপমানের কালিতে ছেয়ে গেল।
ক্লাসের শেষ পর্বটি ছিল উচ্চঃস্বরে নামতা পাঠ। এক থেকে দশ ঘর পর্যন্ত নামতা শেষ করতে ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ছুটির সময়টা বরাবরই সবাই হুড়মুড় করে বের হতে চেষ্টা করে। সেই তাড়াহুড়ায় পাঠশালার দরজার চৌকাঠে পা হোঁচট খেয়ে উপুড় হয়ে পড়ে গেলাম। তীব্র বেদনায় মুখ উঁচু করে উঠতে গিয়ে যে হাতটি সবার আগে আমার দিকে প্রসারিত দেখলাম সেটি ছিল হােসনার হাত।
হোসনাদের বাড়ীতে একটি বিশাল বরই গাছ। মাঘের শেষে টক মিষ্টির সুস্বাদু বরই ছিল আমাদের একটি প্রধান আকর্ষণ। বরই গাছের শক্ত কাণ্ড বেয়ে ধীরে ধীরে মগডালের চূড়ায় কণ্টকবেস্টিত অম্লমধুর বরই বড়ই মধুর মনে হত। বরই গাছের ছোট ছোট শাখায় চড়ুই পাখীদের গুঞ্জরণ দুপুরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙ্গে একটি সূক্ষ্ম সুরের আবহ তৈরী করত। সুরের সেই ধারাটি মগডালের ফাঁক দিয়ে উপরে বিস্তৃত নীলাকাশে বিলীন হয়ে যেত। মধ্যদুপুরে মগডালের সেইক্ষণে সম্পূর্ণ আত্মমগ্ন একটি শিশু এক অসীম কালের আহ্বান শুনতে পেত।
কিন্তু বরই গাছটি যতখানি আকর্ষণের, কালু মাতবর ছিলেন ততখানি বিকর্ষণের। কোনমতে যদি তিনি টের পেতেন যে তার বরই গাছ দিনে দুপুরে আক্রান্ত , তাহলে টক মিষ্টির বরই মুহূর্তে পরিপূর্ণ টকে পরিণত হয়ে যেত। এ কারণে হোসনাই ছিল প্রধান মিত্রশক্তি। ঘরের গোপন খবর সেই সরবরাহ করে দিত যাতে কালু মাতবরের যমকালো মূর্তি আমার বরই অভিযানকে নস্যাৎ করে দিতে না পারে।
বিকেলে খোলা মাঠে উদ্দেশ্যহীন ছুটাছুটি করা আমার আর হোসনার প্রিয় খেলা। কখনো ছাগশিশুর পেছন ধাওয়া করা, গরুর বাছুড়ের সঙ্গে দৌড়ের পাল্লা আবার কখনো হলুদ করবীর ফুলের মধু পান করা ছিল আমাদের দৈনন্দিন আনন্দ তালিকার অংশ। তবে সবচেয়ে শিহরণ জাগাল শালিক পাখির বাচ্চা ফুটানোর আশ্চর্য ঘটনা। খৈ গাছের শক্ত মগডালে শালিক দম্পতির নতুন বাসা। পাঠশালা ছুটি হতেই হোসনা অত্যন্ত উত্তেজিত ভঙ্গিতে শালিকের খবর দিল। নতুন বাসায় দুটি ছোট্ট ডিম। সে আর কাউকে জানাতে চায় না। আমরা অতি সন্তর্পণে বিড়ালের মত সতর্ক ভঙ্গিতে হামাগুড়ি দিয়ে খৈ গাছের নিকটবর্তী হয়ে প্রতিদিন ডিম দেখে আসি। একদিন সত্যি সত্যি ডিম দুটি ফুটে দুটি ফুটফুটে বাচ্চা বেরিয়ে এল। শালিক দম্পতির সে কি আনন্দ! জীবনের এই নতুন সৃষ্টি এক গভীর রহস্য হয়ে আমাদের চোখের সামনে উন্মোচিত হল।
মোটকথা শৈশবের স্বপ্নময় দূরন্ত সময়টি হোসনার সাথে ভাগাভাগি করে এগিয়ে চলছিল। আতঙ্ক ভয়কে জয় করে ক্রমাগত নতুন নতুন অজানা জগত আমাদের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে। স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পার হয়ে শতকিয়া নামতার ছন্দময় কোরাসে নিজেদের নিস্প্রভ শৈশবকে স্বপ্নের ফানুস দিয়ে সুরবন্দী করেছিলাম।
পাঠশালার তালপাতা থেকে কালক্রমে আমরা কাগজের পাতার বইয়ে কল্পলোকের জগতে পা রাখলাম। বাঁশের কঞ্চির কলমের বদলে ঝর্ণা কলম বুকপকেটে শোভা পেল। বছরের শুরুতে নতুন বইয়ের গন্ধ ঈদের নতুন জামার গন্ধকে মনে করিয়ে দিত।নতুন বই যাতে কোনদিন পুরাতন না হয় সেজন্য প্রতিটি বই বাঁশ কাগজের মলাট দিয়ে জামা পরিয়ে দিতাম। বইচোরদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মলাটের উপর গোটা গোটা নকসী অক্ষরে লিখে রাখতাম- ‘এই বইয়ের প্রকৃত মালিক ...’ ইত্যাদি। এতকিছু সত্বেও আলীবাবাদের উৎপাতে বইয়ের প্রকৃত মালিক থেকে অপ্রকৃত মালিকের হাতে রদবদল হতে মলাটের নকসী ঘোষণা যথেষ্ট কার্যকর ছিল না।
তখন সবে গ্রীষ্মের দাবদাহ শুরু হয়েছে। চারিদিকে চৈত্রের রোদ বর্শার ফলার মতো মাটিতে এসে বিদ্ধ হচ্ছে। মাটির রসটুকু শুষে নিয়ে বুভুক্ষু আকাশ তার তৃষ্ণা মেটাচ্ছে। গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সংকট। আশেপাশে কোন চাপকল নেই।হোসনা আর আমি একমাইল দূরের মিঠাপুকুর থেকে মাটির কলসি করে খাবার পানি বয়ে নিয়ে আসি। গ্রামের বিভিন্ন পাড়ায় তখন কলেরা বসন্তের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এখনকার মতো খাবার স্যালাইন বা কোন ধরনের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষা স্বাস্থ্যজ্ঞান কিছুই নেই। গভীর এক অন্ধকার পুরো গ্রামকে গ্রাস করে আছে।
আজ সোমবার। স্কুলে সপ্তাহের প্রথম দিন। হোসনার আসতে দেরী দেখে ওদের বাড়ীতে গেলাম। সকাল থেকে ওর মায়ের শরীরটা ভাল যাচ্ছে না। ওর মা বললেন, আজ ও আমার কাছে থাকুক। আগামীকাল স্কুলে যাবে।
বিষন্ন মনে পথে জালালকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলে রওনা দিলাম। মাঠঘাট শুকিয়ে সব চৌচির।সূর্যের তপ্ত রশ্মি চাবুকের মতো শরীরে বিদ্ধ হচ্ছে। হাতের ধূসর কালো রঙের শরীফ ছাতাটি দুজনে ভাগাভাগি করে কোনমতে মাথাটুকু ঢেকে মরুভূমির লু হাওয়া বাঁচিয়ে এগিয়ে চলছি। গাজী বাড়ি থেকে খোলা মাঠ পেরিয়ে কোনাকুনি তালুকদার বাড়ির পুকুরপাড়ে গিয়ে তালগাছের ছায়ায় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। গলা শুকিয়ে কাঠ। হাতের আজলায় পুকুরের পানি খেয়ে তৃষ্ণা মিটালাম। একবার ভাবলাম আজ স্কুলে যাব না। কিন্তু যে শিশুটি স্কুলে উপস্থিতির প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কারটির স্থায়ী প্রাপক তার মনে এটা সায় দিল না। তাই সব বাধা উপেক্ষা করে স্কুলে পৌঁছালাম।
সারাটা দিন এক নিঃসঙ্গতায় কেটে গেল। কেন যেন কোন কিছুতে মনোসংযোগ করতে পারছিলাম না। তীব্র দাবদাহ নিয়ে বিদ্যুৎবিহীন ক্লাসের মধ্যে কোন স্বস্তি মিলল না। গরমের কারণে আনসার স্যার আজ পিটি ক্লাস বাতিল করেছেন। স্কুলের কার্নিশে তৃষ্ণার্ত কাকেরা কা কা শব্দে ছটফট করছে। বাইরে মধ্যদুপুরে শস্যহীন খোলা মাঠ চৈত্রের গনগনে সাদা আগুনে প্রজ্জ্বলিত।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বোস মশায়ের ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ক্লাস শেষ করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ীতে ফিরে এলাম। বাড়িতে ফিরতেই মায়ের গম্ভীর মুখ দেখে ঘাবড়ে গেলাম। 
‘গতরাত থেকে হোসনার মা দাস্তবমিতে ভুগছিল। সকাল থেকে হোসনাও অসুস্থ। পাঁচ ছয় ঘণ্টার ডায়রিয়ায় ছেলেটা মারা গেল !’
আমার হাতের বইয়ের ব্যাগটা ধপাস করে মাটিতে পড়ে গেল। মুহূর্তে চোখের সামনে দৃশ্যমান জগতের সব আলো নিভে গেল।আমি টলতে টলতে আমার আজন্ম বাল্যবন্ধু হোসনাদের বাড়ির দিকে পা বাড়ালাম।
বাড়ীর বাহির থেকেই হোসনার মায়ের আহাজারি শোনা যাচ্ছিল। 
‘ওরে আমার বুকের মানিক, তুই কোথায় চইল্যা গেলি রে! আমারে নিয়া গেলি না ক্যান্ গো!’
তার এই ক্রন্দন ধ্বনি বাতাসের ঢেউয়ের সাথে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছিল। শোকাতুর প্রকৃতি নীরবে নতশিরে এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে।
বরই গাছটি আগের মতই দাঁড়িয়ে আছে। তার ছায়ায় হোসনার নতুন কবর। সবকিছু ঘোরের মত লাগছে। নিজের সব আবেগ অনভূতি অসাড় মনে হচ্ছে। এই হোসনা ভূপতিত আমার দিকে বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। আমার হাতটি এখন কার দিকে বাড়াব! বরই গাছটির নীচে দাঁড়িয়ে তার সবুজ পাতার ফাঁক দিয়ে নীল আকাশের অসীম নিষ্ঠুরতার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলাম।


লেখক : কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল
(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহহীত)


বিডি প্রতিদিন/৩ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
ওমরাহ ভিসার মেয়ার কমিয়ে আনলো সৌদি আরব
ওমরাহ ভিসার মেয়ার কমিয়ে আনলো সৌদি আরব

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে