শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, শুক্রবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

হোসনা
হোসনার সাথে প্রথম পরিচয় কবে হয়েছিল- তা মনে থাকার কথা নয়। কারণ জন্মের পর থেকেই আমরা পাশাপাশি বেড়ে উঠেছি। কবে হামাগুড়ি দিয়ে উঠোন পার হয়ে সদর রাস্তায় পৌঁছে সম্মুখের অবারিত উন্মুক্ত সোনার রঙের ধানক্ষেত দেখেছিলাম- তাও মনে নেই। দেহের বৃদ্ধির সাথে সাথে মনের ভেতর উঁকি দেয়া হাজারো জিজ্ঞাসা পাখা মেলে ক্রমে তার ব্যপ্তি ছড়িয়ে পড়ছিল দিক থেকে দিগন্তে।
চোখের সামনে ছোট্ট একটি গণ্ডি আস্তে আস্তে প্রসারিত হতে হতে একটি বৃহত্তর জগত তৈরি হয়ে চলল। সেই প্রসরণমান জগতের একটি ছোট্ট গ্রহাণু হয়ে হোসনা আমার শৈশবের স্বপ্নময় ভুবনে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেল। 
আমাদের বিদ্যাশিক্ষার প্রথম ধাপটি শুরু হয় সেকান্দার মুহুরীর পাঠশালায়। আমাদের বাড়ীর উত্তর দিকে দুটি বাড়ীর পরেই মুহুরীর পাঠশালা। সেখানে হাতেখড়ির মধ্য দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। একটি টিনের শ্লেটের উপর চক দিয়ে মৌলবী খবীর খলিফা আমার তর্জনী ও বৃদ্ধাঙ্গুলী আলগা করে চেপে ধরে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণটি যখন দৃশ্যমান করলেন তখন এক অসীম বিস্ময়ে নিজের সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে রইলাম। সেই থেকে বাংলা বর্ণমালার এক বর্ণনাতীত সম্মোহনীর জালে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেলাম। নিয়ম মাফিক হাতেখড়ি শেষে সবাইকে লাঠি লজেন্স এবং খৈ মুড়ি বাতাসা দেয়া হল। আনন্দে উত্তেজনায় আমি আর হোসনা পাঠশালা থেকে বেরিয়ে এক দৌড়ে বাড়ীতে ফিরে মায়ের হাতে লাঠি লজেন্স দিয়ে দিলাম। যেন প্রথম চাকুরীর প্রথম বেতন পেয়ে মায়ের কাছে দিগ্বিজয়ী বীরের প্রত্যাবর্তন। সেই লজেন্স পেয়ে মায়ের মুখে যে আলোকচ্ছ্বটার কোমল প্রস্ফুটন দেখেছিলাম তা আজও এত বছর পরে চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে।
কিন্তু বিদ্যার্জনের এই উত্তেজনার আগুন বেশিদিন স্থায়ী হল না। যা ছিল আনন্দের, নতুন আবিষ্কারের মোহনমায়া, তা অচিরেই নিয়মকানুন আর বাধ্যবোধকতার শৃংখল হয়ে খবীর খলিফার রুদ্র মূর্তি ধরে হাজির হল। নতুন পরিচয়ের পবিত্রতা ও বিস্ময় ঘুচে তা গতাণুগতিক আনন্দহীন কর্তব্যে পরিণত হল।
মৌলবী সাহেবের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিদিন তালপাতায় বাংলা বর্ণমালার সবকটি বর্ণ কঞ্চির কলম আর কাঠকয়লার কালি দিয়ে লিখে বাতাসে শুকিয়ে তাঁকে দেখাতে হত। এই দীর্ঘ নিরস কাজটি করতে গিয়ে অনেক দুষ্টু ছেলের ঘন ঘন প্রকৃতির ডাকে সাড়া পড়ত। যখন প্রকৃতির ডাক বিশ্বাসযোগ্যতার সীমা অতিক্রম করত তখন তারা মুখের থুথু ফেলবার জরুরি কাজে বাইরে যেত। প্রকৃতির ডাক এবং থুথু ফেলবার পরেও যাদের বিদ্যার্জনকে নিছক অত্যাচার ছাড়া কিছু মনে হত না তারা ‘হুজুর পেটে ব্যথা করছে, বাইরে যাব’ এই মোক্ষম অস্ত্রটি প্রয়োগ করত। পেটে ব্যথা এমন একটি অদৃশ্য বস্তু যে একে বিশ্বাস করা ছাড়া অপ্রমাণ করা সহজ ব্যাপার নয়। হুজুর যদিও এই ফাঁকির কপটতা বুঝতেন কিন্তু নীরবে সহ্য করা ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। নিয়মকানুনের এই কালাকানুনের জন্যই কবিগুরু বলেছিলেন, ‘আজ ইস্কুলে যাইবার জন্য যেমন কাঁদিতেছ, একদিন না যাইবার জন্যও তেমনি কাঁদিবে।’
একদিন পাঠশালায় তালপাতায় লিখছি। স্বরবর্ণ শেষ করে ব্যঞ্জন বর্ণ শুরু করেছি। পাশে বসা হোসনা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাইরে যেতে উদ্যত হল।অমনি তার পায়ে লেগে আমার কালির দোয়াত কাৎ হয়ে পড়ে গেল। সমস্ত কালি মাটিতে ছড়িয়ে পড়ল। ভয়ে হোসনার হাত পা কাঁপা শুরু করল। হুজুর তর্জনি উঁচু করে গর্জন করে উঠলেন। এবং তৎক্ষণাৎ শাস্তি হিসেবে হোসনাকে দুই কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখলেন। কালি আমার, বিচার হুজুরের, আর কলঙ্ক হোসনার! 
ক্লাসের সবগুলো ছাত্রছাত্রী হোসনার এই অপমান মেনে নিতে পারেনি।সবার মুখ সেই অপমানের কালিতে ছেয়ে গেল।
ক্লাসের শেষ পর্বটি ছিল উচ্চঃস্বরে নামতা পাঠ। এক থেকে দশ ঘর পর্যন্ত নামতা শেষ করতে ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ছুটির সময়টা বরাবরই সবাই হুড়মুড় করে বের হতে চেষ্টা করে। সেই তাড়াহুড়ায় পাঠশালার দরজার চৌকাঠে পা হোঁচট খেয়ে উপুড় হয়ে পড়ে গেলাম। তীব্র বেদনায় মুখ উঁচু করে উঠতে গিয়ে যে হাতটি সবার আগে আমার দিকে প্রসারিত দেখলাম সেটি ছিল হােসনার হাত।
হোসনাদের বাড়ীতে একটি বিশাল বরই গাছ। মাঘের শেষে টক মিষ্টির সুস্বাদু বরই ছিল আমাদের একটি প্রধান আকর্ষণ। বরই গাছের শক্ত কাণ্ড বেয়ে ধীরে ধীরে মগডালের চূড়ায় কণ্টকবেস্টিত অম্লমধুর বরই বড়ই মধুর মনে হত। বরই গাছের ছোট ছোট শাখায় চড়ুই পাখীদের গুঞ্জরণ দুপুরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙ্গে একটি সূক্ষ্ম সুরের আবহ তৈরী করত। সুরের সেই ধারাটি মগডালের ফাঁক দিয়ে উপরে বিস্তৃত নীলাকাশে বিলীন হয়ে যেত। মধ্যদুপুরে মগডালের সেইক্ষণে সম্পূর্ণ আত্মমগ্ন একটি শিশু এক অসীম কালের আহ্বান শুনতে পেত।
কিন্তু বরই গাছটি যতখানি আকর্ষণের, কালু মাতবর ছিলেন ততখানি বিকর্ষণের। কোনমতে যদি তিনি টের পেতেন যে তার বরই গাছ দিনে দুপুরে আক্রান্ত , তাহলে টক মিষ্টির বরই মুহূর্তে পরিপূর্ণ টকে পরিণত হয়ে যেত। এ কারণে হোসনাই ছিল প্রধান মিত্রশক্তি। ঘরের গোপন খবর সেই সরবরাহ করে দিত যাতে কালু মাতবরের যমকালো মূর্তি আমার বরই অভিযানকে নস্যাৎ করে দিতে না পারে।
বিকেলে খোলা মাঠে উদ্দেশ্যহীন ছুটাছুটি করা আমার আর হোসনার প্রিয় খেলা। কখনো ছাগশিশুর পেছন ধাওয়া করা, গরুর বাছুড়ের সঙ্গে দৌড়ের পাল্লা আবার কখনো হলুদ করবীর ফুলের মধু পান করা ছিল আমাদের দৈনন্দিন আনন্দ তালিকার অংশ। তবে সবচেয়ে শিহরণ জাগাল শালিক পাখির বাচ্চা ফুটানোর আশ্চর্য ঘটনা। খৈ গাছের শক্ত মগডালে শালিক দম্পতির নতুন বাসা। পাঠশালা ছুটি হতেই হোসনা অত্যন্ত উত্তেজিত ভঙ্গিতে শালিকের খবর দিল। নতুন বাসায় দুটি ছোট্ট ডিম। সে আর কাউকে জানাতে চায় না। আমরা অতি সন্তর্পণে বিড়ালের মত সতর্ক ভঙ্গিতে হামাগুড়ি দিয়ে খৈ গাছের নিকটবর্তী হয়ে প্রতিদিন ডিম দেখে আসি। একদিন সত্যি সত্যি ডিম দুটি ফুটে দুটি ফুটফুটে বাচ্চা বেরিয়ে এল। শালিক দম্পতির সে কি আনন্দ! জীবনের এই নতুন সৃষ্টি এক গভীর রহস্য হয়ে আমাদের চোখের সামনে উন্মোচিত হল।
মোটকথা শৈশবের স্বপ্নময় দূরন্ত সময়টি হোসনার সাথে ভাগাভাগি করে এগিয়ে চলছিল। আতঙ্ক ভয়কে জয় করে ক্রমাগত নতুন নতুন অজানা জগত আমাদের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে। স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পার হয়ে শতকিয়া নামতার ছন্দময় কোরাসে নিজেদের নিস্প্রভ শৈশবকে স্বপ্নের ফানুস দিয়ে সুরবন্দী করেছিলাম।
পাঠশালার তালপাতা থেকে কালক্রমে আমরা কাগজের পাতার বইয়ে কল্পলোকের জগতে পা রাখলাম। বাঁশের কঞ্চির কলমের বদলে ঝর্ণা কলম বুকপকেটে শোভা পেল। বছরের শুরুতে নতুন বইয়ের গন্ধ ঈদের নতুন জামার গন্ধকে মনে করিয়ে দিত।নতুন বই যাতে কোনদিন পুরাতন না হয় সেজন্য প্রতিটি বই বাঁশ কাগজের মলাট দিয়ে জামা পরিয়ে দিতাম। বইচোরদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মলাটের উপর গোটা গোটা নকসী অক্ষরে লিখে রাখতাম- ‘এই বইয়ের প্রকৃত মালিক ...’ ইত্যাদি। এতকিছু সত্বেও আলীবাবাদের উৎপাতে বইয়ের প্রকৃত মালিক থেকে অপ্রকৃত মালিকের হাতে রদবদল হতে মলাটের নকসী ঘোষণা যথেষ্ট কার্যকর ছিল না।
তখন সবে গ্রীষ্মের দাবদাহ শুরু হয়েছে। চারিদিকে চৈত্রের রোদ বর্শার ফলার মতো মাটিতে এসে বিদ্ধ হচ্ছে। মাটির রসটুকু শুষে নিয়ে বুভুক্ষু আকাশ তার তৃষ্ণা মেটাচ্ছে। গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সংকট। আশেপাশে কোন চাপকল নেই।হোসনা আর আমি একমাইল দূরের মিঠাপুকুর থেকে মাটির কলসি করে খাবার পানি বয়ে নিয়ে আসি। গ্রামের বিভিন্ন পাড়ায় তখন কলেরা বসন্তের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এখনকার মতো খাবার স্যালাইন বা কোন ধরনের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষা স্বাস্থ্যজ্ঞান কিছুই নেই। গভীর এক অন্ধকার পুরো গ্রামকে গ্রাস করে আছে।
আজ সোমবার। স্কুলে সপ্তাহের প্রথম দিন। হোসনার আসতে দেরী দেখে ওদের বাড়ীতে গেলাম। সকাল থেকে ওর মায়ের শরীরটা ভাল যাচ্ছে না। ওর মা বললেন, আজ ও আমার কাছে থাকুক। আগামীকাল স্কুলে যাবে।
বিষন্ন মনে পথে জালালকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলে রওনা দিলাম। মাঠঘাট শুকিয়ে সব চৌচির।সূর্যের তপ্ত রশ্মি চাবুকের মতো শরীরে বিদ্ধ হচ্ছে। হাতের ধূসর কালো রঙের শরীফ ছাতাটি দুজনে ভাগাভাগি করে কোনমতে মাথাটুকু ঢেকে মরুভূমির লু হাওয়া বাঁচিয়ে এগিয়ে চলছি। গাজী বাড়ি থেকে খোলা মাঠ পেরিয়ে কোনাকুনি তালুকদার বাড়ির পুকুরপাড়ে গিয়ে তালগাছের ছায়ায় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। গলা শুকিয়ে কাঠ। হাতের আজলায় পুকুরের পানি খেয়ে তৃষ্ণা মিটালাম। একবার ভাবলাম আজ স্কুলে যাব না। কিন্তু যে শিশুটি স্কুলে উপস্থিতির প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কারটির স্থায়ী প্রাপক তার মনে এটা সায় দিল না। তাই সব বাধা উপেক্ষা করে স্কুলে পৌঁছালাম।
সারাটা দিন এক নিঃসঙ্গতায় কেটে গেল। কেন যেন কোন কিছুতে মনোসংযোগ করতে পারছিলাম না। তীব্র দাবদাহ নিয়ে বিদ্যুৎবিহীন ক্লাসের মধ্যে কোন স্বস্তি মিলল না। গরমের কারণে আনসার স্যার আজ পিটি ক্লাস বাতিল করেছেন। স্কুলের কার্নিশে তৃষ্ণার্ত কাকেরা কা কা শব্দে ছটফট করছে। বাইরে মধ্যদুপুরে শস্যহীন খোলা মাঠ চৈত্রের গনগনে সাদা আগুনে প্রজ্জ্বলিত।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বোস মশায়ের ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ক্লাস শেষ করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ীতে ফিরে এলাম। বাড়িতে ফিরতেই মায়ের গম্ভীর মুখ দেখে ঘাবড়ে গেলাম। 
‘গতরাত থেকে হোসনার মা দাস্তবমিতে ভুগছিল। সকাল থেকে হোসনাও অসুস্থ। পাঁচ ছয় ঘণ্টার ডায়রিয়ায় ছেলেটা মারা গেল !’
আমার হাতের বইয়ের ব্যাগটা ধপাস করে মাটিতে পড়ে গেল। মুহূর্তে চোখের সামনে দৃশ্যমান জগতের সব আলো নিভে গেল।আমি টলতে টলতে আমার আজন্ম বাল্যবন্ধু হোসনাদের বাড়ির দিকে পা বাড়ালাম।
বাড়ীর বাহির থেকেই হোসনার মায়ের আহাজারি শোনা যাচ্ছিল। 
‘ওরে আমার বুকের মানিক, তুই কোথায় চইল্যা গেলি রে! আমারে নিয়া গেলি না ক্যান্ গো!’
তার এই ক্রন্দন ধ্বনি বাতাসের ঢেউয়ের সাথে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছিল। শোকাতুর প্রকৃতি নীরবে নতশিরে এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে।
বরই গাছটি আগের মতই দাঁড়িয়ে আছে। তার ছায়ায় হোসনার নতুন কবর। সবকিছু ঘোরের মত লাগছে। নিজের সব আবেগ অনভূতি অসাড় মনে হচ্ছে। এই হোসনা ভূপতিত আমার দিকে বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। আমার হাতটি এখন কার দিকে বাড়াব! বরই গাছটির নীচে দাঁড়িয়ে তার সবুজ পাতার ফাঁক দিয়ে নীল আকাশের অসীম নিষ্ঠুরতার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলাম।


লেখক : কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল
(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহহীত)


বিডি প্রতিদিন/৩ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে