শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

একজন কমরেডের বিদায়

লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন কমরেডের বিদায়

গেলো শনিবার ১১ নভেম্বর ছিলো কানাডার রিমেম্বারেন্স ডে। এই দিনে কানাডার শহীদদের স্মরণ করা হয় রাষ্ট্রীয় ও সরকারি নানা আনুষ্ঠানিকতায়। কানাডায় সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় দিনটি। এমনিতেই সপ্তাহে শনি-রবি দু'দিন ছুটির দিন। এবার রিমেম্বারেন্স ডে ছুটির দিনে পড়ায় সরকারি অফিস বাদে শপিংমল ও দোকানপাট দুপুর বারোটার পর খোলা হবে বলে পূর্বাহ্নেই ঘোষণা দেয়া ছিলো। আমি কাজ করি অটোয়ার লিঙ্কনফিন্ডস শপিং মলের কাস্টমাইজ ইট নামের একটি টি-শার্ট প্রিন্টিং প্রতিষ্ঠানে। ডিজাইন ও মুদ্রণ বিষয়ে আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা এই কাজটির জন্যে খুবই অনুকুল। রিমেম্বারেন্স ডে উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে নভেম্বরের এক তারিখ থেকেই আমার পোশাকে রক্তরাঙা একটি পপিফুলের ব্যাজ উৎকীর্ণ থাকে।

এবারের রিমেম্বারেন্স ডে-টা অন্যরকম এক দ্যোতনা নিয়ে এসেছিলো। এইদিনে অটোয়ায় মুক্তিযোদ্ধা-রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হককে লাস্ট স্যালুট দিয়েছেন অটোয়ায় বসবাসকারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা। অটোয়ার স্কট মসজিদ ক্যাম্পাসে সেই আনুষ্ঠানিকতা আমি প্রত্যক্ষ করেছি ছুঁয়ে দেয়া দূরত্বে থেকে। তার সহযোদ্ধা ও রাজনৈতিক অনুসারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেছি অশ্রুসজল চোখে তাদের শেষ অভিবাদন জানাতে। এর খানিকক্ষণ আগে দুপুর সাড়ে বারোটার জোহর নামাজের পরে আফম মাহবুবুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হলো সেই মসজিদে। জানাজায় শামিল হতে এবং তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মন্ট্রিয়ল-টরন্টো এবং নিউইয়র্ক থেকেও ছুটে এসেছিলেন অনেকে। তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শন করা হলো। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বলতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে আগত রাষ্ট্রদূত কর্তৃক মরদেহকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা মুড়িয়ে দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। প্রবাসে বাংলাদেশের বিশিষ্ট কোনো নাগরিককে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা এভাবেই দেয়া হয়ে থাকে। অবশ্য সব বিশিষ্টজন রাষ্ট্রদূতের দেখা পান না। তিনি এরচেয়ে জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকলে তার পক্ষে ফার্স্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা সেই আনুষ্ঠানিকতায় শামিল হন। এবং সেটাই প্রবাসে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা।

স্কট মসজিদ থেকে আফম মাহবুবুল হকের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হলো অটোয়া মুসলিম সিমেট্রিতে। শহরের কোলাহল থেকে সামান্য দূরে মেনোটেক স্টেশন রোডে তাকে সমাহিত করা হলো কিছুটা নির্জন একটা পাইন বনে। প্রবাস জীবনে এই প্রথম প্রিয় এবং কাছের একজনের মৃত্যু পরবর্তী সকল ধর্মীয় এবং আনুষঙ্গিক আনুষ্ঠানিকতা গুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হলো।
আফম মাহবুবুল হককে আমি চিনতাম মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও একজন সৎ রাজনীতিক হিসেবে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ছিলেন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সংক্ষেপে বিএলএফ-এর অন্যতম প্রশিক্ষক ও পরিচালক। স্বাধীনতার পর প্রথমে জাসদ এবং পরে বাসদ-এ সক্রিয় ছিলেন। তার রাজনীতি সঠিক ছিলো কী না পরিশুদ্ধ ছিলো, হটকারী ছিলো কী না সে বিতর্কে না গিয়েও বলা যায় ব্যক্তি আফম মাহবুবুল হক ছিলেন একশ' ভাগ সৎ এবং শুদ্ধ মানুষ। বিপরীতে তার সহযোদ্ধারা প্রায় সকলেই ছিলেন বুদ্ধিমান। রাজনীতিকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন না করে নিজেদের ভাগ্য ঠিকই পরিবর্তন করে ফেলেছেন তারা। অর্থ-বিত্ত-বাড়ি-গাড়ির মালিক হয়েছেন। রাষ্ট্রক্ষমতার ভাগ পেয়েছেন। মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন। কিন্তু আফম মাহিবুবুল হক পাননি কিছুই। তার কোনো সম্পদ ছিলো না, ব্যাংক ব্যালান্স ছিলো না। ঋণ খেলাপী ও কালো টাকার মালিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। অসাম্প্রদায়িক একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা চেয়েছেন। অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের নাগরিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করতে চেয়েছেন। এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নিজেই হয়েছেন বঞ্চনার শিকার, সহযোদ্ধা ও ভুল রাজনৈতিক চাতুর্যের কাছে পরাজিত হয়েছে তার স্বপ্ন, এবং আখেরে তিনি নিজেও।

২০০৫ থেকে তিনি কানাডার রাজধানী অটোয়ায় স্ত্রী-কন্যা এবং জামাতার সঙ্গে বসবাস করেছেন। বলতে গেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন পুরোটা সময়। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশে থাকা তার সহযোদ্ধা কমরেডরা কি তার কোনো খোঁজ নিয়েছেন? নেননি। হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধা শাহেদ বখ্‌ত সেদিন আমাকে খুব আক্ষেপ করে বলেছেন, টরন্টোয় তথ্যমন্ত্রী জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনুকে তিনি জানিয়েছিলেন অটোয়ায় হাসপাতালে তার সহযোদ্ধা আফম মাহবুবুল হকের সাম্প্রতিক অবস্থার কথা। কিন্তু হাসানুক হক ইনু মাহবুবুল হকের পরিবারকে একটা ফোন করার ফুরসতও পাননি। সম্প্রতি অটোয়ায় এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালও। শাহেদ বখ্‌ত তাকেও বলেছিলেন আফম মাহবুবুল হকের কথা। 'তাই নাকি'? বলে তিনিও ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সৎ রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হক কতোটা অবহেলিত ছিলেন সতীর্থ রাজনীতিকদের কাছে ঘটনা দুটি তারই উৎকৃষ্ট বা নিকৃষ্ট উদাহরণ।
এ বিষয়ে আমি আর কথা না বাড়াই।


অটোয়ায় কেমন ছিলো তার শেষ দিনগুলো?
২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকায় মিন্টো রোডের বিপরীতে রমনা পার্ক সংলগ্ন ফুটপাথ ধরে প্রাত্যহিক ইভনিং ওয়াক করার সময় পেছন থেকে দু'জন আততায়ী তার মাথায় আঘাত করেছিলো। রক্তাক্ত আফম মাহবুবুল হক লুটিয়ে পড়েছিলেন পথের ওপর। আঘাতটি প্রচণ্ড ছিলো। সঙ্গাহীন মাহবুবুল হককে কোনো এক সদাশয় পথচারী পৌঁছে দিয়েছিলেন হাসপাতালে। সেই ঘটনার পরই মূলত শুরু হয় আফম মাহবুবুল হকের দ্বিতীয় জীবন, কানাডায়, স্মৃতিহীন। আফম মাহবুবুল হককে আঘাতকারী অজ্ঞাত ঘাতকরা কোনো সাধারণ ছিনতাইকারী ছিলো না। হত্যার উদ্দেশ্যেই তাকে আঘাত করা হয়েছিলো। কারণ সঙ্গাহীন আফম মাহবুবুল হকের হাতের ঘড়ি মানিব্যাগ টাকা কোনোকিছুই খোয়া যায়নি সেদিন।
কে বা কারা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলো? সেটা আজও উদ্ঘাটন করা হয়নি।


অটোয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন জেনে ২০০৫ সালের এক সন্ধ্যায় আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কেবিনে আমাকে দেখতে পেয়ে মুগ্ধ কিশোরের সরল উজ্জ্বল হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলো আফম মাহবুবুল হকের মুখটি। 'কেমন আছেন মাহবুব ভাই? আমি রিটন' বলে হাত বাড়ালে আমার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করলেন মাহবুব ভাই। বললেন, চিনি তো! ছড়াকার। কেমন আছো তুমি? অটোয়াতেই থাকো?

আমি বললাম, জ্বি। স্ত্রী আর কন্যাকে নিয়ে ২০০২ থেকে অটোয়ায়। এরপর আমাকে চমকে দিয়ে আফম মাহবুবুল হক বললেন, আপনার ব্যবসা কেমন চলছে? ভালো তো? দেশের গরিব মানুষদের জন্যে কিছু করেন।

আমি বললাম, মাহবুব ভাই আমি রিটন, কোনো ব্যবসা-ট্যাবসা নেই আমার।

তিনি বললেন, চিনি তো আপনাকে। গ্রামে যাবেন। লেখাপড়া না জানা দরিদ্র অসহায় বঞ্চিত মানুষদের কাছে যেতে হবে। তাদের কষ্টের কথা শুনতে হবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বুর্জোয়া শাসক গোষ্ঠীর হাত থেকে মুক্ত করতে হবে তাদের।

আমি বুঝে গেলাম কিছুক্ষণ আগে কয়েক সেকেন্ডের জন্যে আমাকে চিনলেও এখন আর আমাকে চিনতে পারছেন না তিনি। মাথায় আঘাত জনিত কারণে তার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেয়েছিলো দ্রুত। স্মৃতি-বিস্মৃতির টানাপড়েনে বিধ্বস্ত কিন্তু সদাহাস্যোজ্জ্বল অন্য এক মাহবুবুল হকে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ এই তেরোটি বছর যে আফম মাহবুবুল হককে আমরা দেখেছি তিনি আসলে প্রকৃত মাহবুবুল হক ছিলেন না। ছিলেন স্মৃতিহীন অন্য এক মাহবুবুল হক। সম্পূর্ণ নতুন এক মানুষ। প্রায় নবজন্ম লাভ করা এক শিশু। কোনো দীর্ঘ বাক্য গুছিয়ে বলতে পারেন না। সহসা উত্তর দিতে পারেন না কোনো প্রশ্নের।

সবকিছু ভুলে গেলেও কখনো ভুলতেন না ঘড়ির কাটা ধরে আহার এবং অষুধ খাওয়ার বিষয়টি। স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী, কন্যা ক্রান্তি এবং জামাতা কায়েস ছিলো তার সকল আনন্দের উৎস। বেঁচে থাকার অবলম্বন। বিশেষ করে তার স্ত্রী বেবীর প্রেম-ভালোবাসা-আদর আর শাসনে অতিবাহিত হয়েছে নতুন শিশু আফম মাহবুবুল হকের জীবনের শেষ তেরোটি বছরের প্রতিটা মুহূর্ত। মৃত্যুর দুদিন আগে এক সন্ধ্যায় অটোয়া সিভিক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সেদিন তিনি নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই। কিন্তু চোখ মেলে তাকাচ্ছিলেন না একটিবারের জন্যেও!

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা আফম মাহবুবুল হকের গালে আদরের পরশ বুলিয়ে ভাবী বারবার বলছিলেন, বাবু দেখো তোমাকে কে দেখতে এসেছেন! একবার চোখ মেলে তাকাও। এইটা রিটন ভাই। তুমি দেখতে পাচ্ছো বাবু!
আহারে! আমার চোখ জলে ভরে উঠছিলো বারবার। এইরকম দৃশ্য বেশিক্ষণ দেখা যায় না।


০৯ নভেম্বর রাত ১১টা ০৭ মিনিটে অনন্তের পথে যাত্রা করলেন আফম মাহবুবুল হক। পরদিন সন্ধ্যায় তাদের অরলিন্স এলাকার বাড়িতে গিয়েছিলাম পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে। ভাবীকে বললাম, আপনি তো তাকে সেভাবেই লালন পালন করেছেন, একজন শিশুকে যেভাবে করতে হয়। চোখের জলে ভাসতে ভাসতে ভাবী বলেছিলেন, হ্যাঁ রিটন ভাই সে তো আমার একটা সন্তানের মতোই ছিলো!


১১ নভেম্বর, রিমেম্বারেন্স ডের ছুটির কারণে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ বলে ফুল পাওয়া যাচ্ছিলো না কোথাও। মন্ট্রিয়ল থেকে প্রীতিভাজন কথাশিল্পী নাহার মনিকা আমার স্ত্রী শার্লির জন্যে একগুচ্ছ তাজা হলুদ গোলাপ পাঠিয়েছিলো। সেই ফুলগুলোকে ফুলদানি থেকে তুলে মাহবুব ভাইয়ের জন্যে আমার হাতে দিয়ে দিয়েছিলো শার্লি। অটোয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সেই ফুলগুলো রাখা হয়েছিলো মাহবুব ভাইয়ের কফিনে। পরে শেষ মুহূর্তে অবশ্য দোকান থেকে ফুলের একটা রিঙ কিনে আনা সম্ভব হয়েছিলো। মেনোটেক স্টেশন রোডের পাইন বনের কবরে মাহবুব ভাইয়ের কফিনটি স্থাপন করার পর মাটি দিয়ে ঢেকে দেয়া হলো। অতঃপর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলা কারাভানের নাম সম্বলিত ফুলের রিঙটি এবং হলুদ গোলাপের গুচ্ছটি তার কবরের ওপর রাখা হলো। এক পর্যায়ে মাহবুব ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী সেই কবর থেকে দু'মুঠো মাটি তুলে নিলেন নিজের সংগ্রহে রাখবেন বলে।

অটোয়ায় সেদিন নেমে এসেছিলো মাইনাস তেইশ অঙ্কের কনকনে শীত। প্রবল ঠাণ্ডা হাওয়া বইছিলো। বাংলাদেশের একজন ফ্রিডম ফাইটারকে কানাডার মাটি সেদিন জড়িয়ে ধরেছিলো গভীর আবেগে। আসলে, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রামী বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখা মুক্তিকামী মানুষের নেতার কোনো নির্দিষ্ট দেশ হয়তো থাকে না। কারণ অধিকার বঞ্চিত মানুষের দেশ তো এখন পুরো পৃথিবীটাই। পৃথিবীর অন্য প্রান্তে যুদ্ধ করা একজন মুক্তিযোদ্ধা তাই অনায়াসে শেষ নিদ্রায় শায়িত হন পৃথিবীর আরেক প্রান্তের দেশ কানাডার মাটিতে।

অনেক কষ্ট করেছেন এক জীবনে। পাইন বনের সারি সারি অজস্র বৃক্ষের ছায়ায় আর গাঢ় সবুজ দুর্বা ঘাসের অন্তহীন মায়ায় আপনি ঘুমিয়ে থাকুন কমরেড। শান্তির ঘুম। ওম শান্তি।

(লেখকের ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে