শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

একজন কমরেডের বিদায়

লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন কমরেডের বিদায়

গেলো শনিবার ১১ নভেম্বর ছিলো কানাডার রিমেম্বারেন্স ডে। এই দিনে কানাডার শহীদদের স্মরণ করা হয় রাষ্ট্রীয় ও সরকারি নানা আনুষ্ঠানিকতায়। কানাডায় সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় দিনটি। এমনিতেই সপ্তাহে শনি-রবি দু'দিন ছুটির দিন। এবার রিমেম্বারেন্স ডে ছুটির দিনে পড়ায় সরকারি অফিস বাদে শপিংমল ও দোকানপাট দুপুর বারোটার পর খোলা হবে বলে পূর্বাহ্নেই ঘোষণা দেয়া ছিলো। আমি কাজ করি অটোয়ার লিঙ্কনফিন্ডস শপিং মলের কাস্টমাইজ ইট নামের একটি টি-শার্ট প্রিন্টিং প্রতিষ্ঠানে। ডিজাইন ও মুদ্রণ বিষয়ে আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা এই কাজটির জন্যে খুবই অনুকুল। রিমেম্বারেন্স ডে উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে নভেম্বরের এক তারিখ থেকেই আমার পোশাকে রক্তরাঙা একটি পপিফুলের ব্যাজ উৎকীর্ণ থাকে।

এবারের রিমেম্বারেন্স ডে-টা অন্যরকম এক দ্যোতনা নিয়ে এসেছিলো। এইদিনে অটোয়ায় মুক্তিযোদ্ধা-রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হককে লাস্ট স্যালুট দিয়েছেন অটোয়ায় বসবাসকারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা। অটোয়ার স্কট মসজিদ ক্যাম্পাসে সেই আনুষ্ঠানিকতা আমি প্রত্যক্ষ করেছি ছুঁয়ে দেয়া দূরত্বে থেকে। তার সহযোদ্ধা ও রাজনৈতিক অনুসারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেছি অশ্রুসজল চোখে তাদের শেষ অভিবাদন জানাতে। এর খানিকক্ষণ আগে দুপুর সাড়ে বারোটার জোহর নামাজের পরে আফম মাহবুবুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হলো সেই মসজিদে। জানাজায় শামিল হতে এবং তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মন্ট্রিয়ল-টরন্টো এবং নিউইয়র্ক থেকেও ছুটে এসেছিলেন অনেকে। তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শন করা হলো। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বলতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে আগত রাষ্ট্রদূত কর্তৃক মরদেহকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা মুড়িয়ে দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। প্রবাসে বাংলাদেশের বিশিষ্ট কোনো নাগরিককে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা এভাবেই দেয়া হয়ে থাকে। অবশ্য সব বিশিষ্টজন রাষ্ট্রদূতের দেখা পান না। তিনি এরচেয়ে জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকলে তার পক্ষে ফার্স্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা সেই আনুষ্ঠানিকতায় শামিল হন। এবং সেটাই প্রবাসে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা।

স্কট মসজিদ থেকে আফম মাহবুবুল হকের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হলো অটোয়া মুসলিম সিমেট্রিতে। শহরের কোলাহল থেকে সামান্য দূরে মেনোটেক স্টেশন রোডে তাকে সমাহিত করা হলো কিছুটা নির্জন একটা পাইন বনে। প্রবাস জীবনে এই প্রথম প্রিয় এবং কাছের একজনের মৃত্যু পরবর্তী সকল ধর্মীয় এবং আনুষঙ্গিক আনুষ্ঠানিকতা গুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হলো।
আফম মাহবুবুল হককে আমি চিনতাম মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও একজন সৎ রাজনীতিক হিসেবে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ছিলেন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সংক্ষেপে বিএলএফ-এর অন্যতম প্রশিক্ষক ও পরিচালক। স্বাধীনতার পর প্রথমে জাসদ এবং পরে বাসদ-এ সক্রিয় ছিলেন। তার রাজনীতি সঠিক ছিলো কী না পরিশুদ্ধ ছিলো, হটকারী ছিলো কী না সে বিতর্কে না গিয়েও বলা যায় ব্যক্তি আফম মাহবুবুল হক ছিলেন একশ' ভাগ সৎ এবং শুদ্ধ মানুষ। বিপরীতে তার সহযোদ্ধারা প্রায় সকলেই ছিলেন বুদ্ধিমান। রাজনীতিকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন না করে নিজেদের ভাগ্য ঠিকই পরিবর্তন করে ফেলেছেন তারা। অর্থ-বিত্ত-বাড়ি-গাড়ির মালিক হয়েছেন। রাষ্ট্রক্ষমতার ভাগ পেয়েছেন। মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন। কিন্তু আফম মাহিবুবুল হক পাননি কিছুই। তার কোনো সম্পদ ছিলো না, ব্যাংক ব্যালান্স ছিলো না। ঋণ খেলাপী ও কালো টাকার মালিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। অসাম্প্রদায়িক একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা চেয়েছেন। অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের নাগরিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করতে চেয়েছেন। এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নিজেই হয়েছেন বঞ্চনার শিকার, সহযোদ্ধা ও ভুল রাজনৈতিক চাতুর্যের কাছে পরাজিত হয়েছে তার স্বপ্ন, এবং আখেরে তিনি নিজেও।

২০০৫ থেকে তিনি কানাডার রাজধানী অটোয়ায় স্ত্রী-কন্যা এবং জামাতার সঙ্গে বসবাস করেছেন। বলতে গেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন পুরোটা সময়। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশে থাকা তার সহযোদ্ধা কমরেডরা কি তার কোনো খোঁজ নিয়েছেন? নেননি। হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধা শাহেদ বখ্‌ত সেদিন আমাকে খুব আক্ষেপ করে বলেছেন, টরন্টোয় তথ্যমন্ত্রী জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনুকে তিনি জানিয়েছিলেন অটোয়ায় হাসপাতালে তার সহযোদ্ধা আফম মাহবুবুল হকের সাম্প্রতিক অবস্থার কথা। কিন্তু হাসানুক হক ইনু মাহবুবুল হকের পরিবারকে একটা ফোন করার ফুরসতও পাননি। সম্প্রতি অটোয়ায় এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালও। শাহেদ বখ্‌ত তাকেও বলেছিলেন আফম মাহবুবুল হকের কথা। 'তাই নাকি'? বলে তিনিও ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সৎ রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হক কতোটা অবহেলিত ছিলেন সতীর্থ রাজনীতিকদের কাছে ঘটনা দুটি তারই উৎকৃষ্ট বা নিকৃষ্ট উদাহরণ।
এ বিষয়ে আমি আর কথা না বাড়াই।


অটোয়ায় কেমন ছিলো তার শেষ দিনগুলো?
২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকায় মিন্টো রোডের বিপরীতে রমনা পার্ক সংলগ্ন ফুটপাথ ধরে প্রাত্যহিক ইভনিং ওয়াক করার সময় পেছন থেকে দু'জন আততায়ী তার মাথায় আঘাত করেছিলো। রক্তাক্ত আফম মাহবুবুল হক লুটিয়ে পড়েছিলেন পথের ওপর। আঘাতটি প্রচণ্ড ছিলো। সঙ্গাহীন মাহবুবুল হককে কোনো এক সদাশয় পথচারী পৌঁছে দিয়েছিলেন হাসপাতালে। সেই ঘটনার পরই মূলত শুরু হয় আফম মাহবুবুল হকের দ্বিতীয় জীবন, কানাডায়, স্মৃতিহীন। আফম মাহবুবুল হককে আঘাতকারী অজ্ঞাত ঘাতকরা কোনো সাধারণ ছিনতাইকারী ছিলো না। হত্যার উদ্দেশ্যেই তাকে আঘাত করা হয়েছিলো। কারণ সঙ্গাহীন আফম মাহবুবুল হকের হাতের ঘড়ি মানিব্যাগ টাকা কোনোকিছুই খোয়া যায়নি সেদিন।
কে বা কারা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলো? সেটা আজও উদ্ঘাটন করা হয়নি।


অটোয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন জেনে ২০০৫ সালের এক সন্ধ্যায় আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কেবিনে আমাকে দেখতে পেয়ে মুগ্ধ কিশোরের সরল উজ্জ্বল হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলো আফম মাহবুবুল হকের মুখটি। 'কেমন আছেন মাহবুব ভাই? আমি রিটন' বলে হাত বাড়ালে আমার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করলেন মাহবুব ভাই। বললেন, চিনি তো! ছড়াকার। কেমন আছো তুমি? অটোয়াতেই থাকো?

আমি বললাম, জ্বি। স্ত্রী আর কন্যাকে নিয়ে ২০০২ থেকে অটোয়ায়। এরপর আমাকে চমকে দিয়ে আফম মাহবুবুল হক বললেন, আপনার ব্যবসা কেমন চলছে? ভালো তো? দেশের গরিব মানুষদের জন্যে কিছু করেন।

আমি বললাম, মাহবুব ভাই আমি রিটন, কোনো ব্যবসা-ট্যাবসা নেই আমার।

তিনি বললেন, চিনি তো আপনাকে। গ্রামে যাবেন। লেখাপড়া না জানা দরিদ্র অসহায় বঞ্চিত মানুষদের কাছে যেতে হবে। তাদের কষ্টের কথা শুনতে হবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বুর্জোয়া শাসক গোষ্ঠীর হাত থেকে মুক্ত করতে হবে তাদের।

আমি বুঝে গেলাম কিছুক্ষণ আগে কয়েক সেকেন্ডের জন্যে আমাকে চিনলেও এখন আর আমাকে চিনতে পারছেন না তিনি। মাথায় আঘাত জনিত কারণে তার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেয়েছিলো দ্রুত। স্মৃতি-বিস্মৃতির টানাপড়েনে বিধ্বস্ত কিন্তু সদাহাস্যোজ্জ্বল অন্য এক মাহবুবুল হকে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ এই তেরোটি বছর যে আফম মাহবুবুল হককে আমরা দেখেছি তিনি আসলে প্রকৃত মাহবুবুল হক ছিলেন না। ছিলেন স্মৃতিহীন অন্য এক মাহবুবুল হক। সম্পূর্ণ নতুন এক মানুষ। প্রায় নবজন্ম লাভ করা এক শিশু। কোনো দীর্ঘ বাক্য গুছিয়ে বলতে পারেন না। সহসা উত্তর দিতে পারেন না কোনো প্রশ্নের।

সবকিছু ভুলে গেলেও কখনো ভুলতেন না ঘড়ির কাটা ধরে আহার এবং অষুধ খাওয়ার বিষয়টি। স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী, কন্যা ক্রান্তি এবং জামাতা কায়েস ছিলো তার সকল আনন্দের উৎস। বেঁচে থাকার অবলম্বন। বিশেষ করে তার স্ত্রী বেবীর প্রেম-ভালোবাসা-আদর আর শাসনে অতিবাহিত হয়েছে নতুন শিশু আফম মাহবুবুল হকের জীবনের শেষ তেরোটি বছরের প্রতিটা মুহূর্ত। মৃত্যুর দুদিন আগে এক সন্ধ্যায় অটোয়া সিভিক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সেদিন তিনি নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই। কিন্তু চোখ মেলে তাকাচ্ছিলেন না একটিবারের জন্যেও!

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা আফম মাহবুবুল হকের গালে আদরের পরশ বুলিয়ে ভাবী বারবার বলছিলেন, বাবু দেখো তোমাকে কে দেখতে এসেছেন! একবার চোখ মেলে তাকাও। এইটা রিটন ভাই। তুমি দেখতে পাচ্ছো বাবু!
আহারে! আমার চোখ জলে ভরে উঠছিলো বারবার। এইরকম দৃশ্য বেশিক্ষণ দেখা যায় না।


০৯ নভেম্বর রাত ১১টা ০৭ মিনিটে অনন্তের পথে যাত্রা করলেন আফম মাহবুবুল হক। পরদিন সন্ধ্যায় তাদের অরলিন্স এলাকার বাড়িতে গিয়েছিলাম পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে। ভাবীকে বললাম, আপনি তো তাকে সেভাবেই লালন পালন করেছেন, একজন শিশুকে যেভাবে করতে হয়। চোখের জলে ভাসতে ভাসতে ভাবী বলেছিলেন, হ্যাঁ রিটন ভাই সে তো আমার একটা সন্তানের মতোই ছিলো!


১১ নভেম্বর, রিমেম্বারেন্স ডের ছুটির কারণে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ বলে ফুল পাওয়া যাচ্ছিলো না কোথাও। মন্ট্রিয়ল থেকে প্রীতিভাজন কথাশিল্পী নাহার মনিকা আমার স্ত্রী শার্লির জন্যে একগুচ্ছ তাজা হলুদ গোলাপ পাঠিয়েছিলো। সেই ফুলগুলোকে ফুলদানি থেকে তুলে মাহবুব ভাইয়ের জন্যে আমার হাতে দিয়ে দিয়েছিলো শার্লি। অটোয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সেই ফুলগুলো রাখা হয়েছিলো মাহবুব ভাইয়ের কফিনে। পরে শেষ মুহূর্তে অবশ্য দোকান থেকে ফুলের একটা রিঙ কিনে আনা সম্ভব হয়েছিলো। মেনোটেক স্টেশন রোডের পাইন বনের কবরে মাহবুব ভাইয়ের কফিনটি স্থাপন করার পর মাটি দিয়ে ঢেকে দেয়া হলো। অতঃপর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলা কারাভানের নাম সম্বলিত ফুলের রিঙটি এবং হলুদ গোলাপের গুচ্ছটি তার কবরের ওপর রাখা হলো। এক পর্যায়ে মাহবুব ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী সেই কবর থেকে দু'মুঠো মাটি তুলে নিলেন নিজের সংগ্রহে রাখবেন বলে।

অটোয়ায় সেদিন নেমে এসেছিলো মাইনাস তেইশ অঙ্কের কনকনে শীত। প্রবল ঠাণ্ডা হাওয়া বইছিলো। বাংলাদেশের একজন ফ্রিডম ফাইটারকে কানাডার মাটি সেদিন জড়িয়ে ধরেছিলো গভীর আবেগে। আসলে, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রামী বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখা মুক্তিকামী মানুষের নেতার কোনো নির্দিষ্ট দেশ হয়তো থাকে না। কারণ অধিকার বঞ্চিত মানুষের দেশ তো এখন পুরো পৃথিবীটাই। পৃথিবীর অন্য প্রান্তে যুদ্ধ করা একজন মুক্তিযোদ্ধা তাই অনায়াসে শেষ নিদ্রায় শায়িত হন পৃথিবীর আরেক প্রান্তের দেশ কানাডার মাটিতে।

অনেক কষ্ট করেছেন এক জীবনে। পাইন বনের সারি সারি অজস্র বৃক্ষের ছায়ায় আর গাঢ় সবুজ দুর্বা ঘাসের অন্তহীন মায়ায় আপনি ঘুমিয়ে থাকুন কমরেড। শান্তির ঘুম। ওম শান্তি।

(লেখকের ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে