শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

একজন কমরেডের বিদায়

লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন কমরেডের বিদায়

গেলো শনিবার ১১ নভেম্বর ছিলো কানাডার রিমেম্বারেন্স ডে। এই দিনে কানাডার শহীদদের স্মরণ করা হয় রাষ্ট্রীয় ও সরকারি নানা আনুষ্ঠানিকতায়। কানাডায় সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় দিনটি। এমনিতেই সপ্তাহে শনি-রবি দু'দিন ছুটির দিন। এবার রিমেম্বারেন্স ডে ছুটির দিনে পড়ায় সরকারি অফিস বাদে শপিংমল ও দোকানপাট দুপুর বারোটার পর খোলা হবে বলে পূর্বাহ্নেই ঘোষণা দেয়া ছিলো। আমি কাজ করি অটোয়ার লিঙ্কনফিন্ডস শপিং মলের কাস্টমাইজ ইট নামের একটি টি-শার্ট প্রিন্টিং প্রতিষ্ঠানে। ডিজাইন ও মুদ্রণ বিষয়ে আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা এই কাজটির জন্যে খুবই অনুকুল। রিমেম্বারেন্স ডে উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে নভেম্বরের এক তারিখ থেকেই আমার পোশাকে রক্তরাঙা একটি পপিফুলের ব্যাজ উৎকীর্ণ থাকে।

এবারের রিমেম্বারেন্স ডে-টা অন্যরকম এক দ্যোতনা নিয়ে এসেছিলো। এইদিনে অটোয়ায় মুক্তিযোদ্ধা-রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হককে লাস্ট স্যালুট দিয়েছেন অটোয়ায় বসবাসকারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা। অটোয়ার স্কট মসজিদ ক্যাম্পাসে সেই আনুষ্ঠানিকতা আমি প্রত্যক্ষ করেছি ছুঁয়ে দেয়া দূরত্বে থেকে। তার সহযোদ্ধা ও রাজনৈতিক অনুসারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেছি অশ্রুসজল চোখে তাদের শেষ অভিবাদন জানাতে। এর খানিকক্ষণ আগে দুপুর সাড়ে বারোটার জোহর নামাজের পরে আফম মাহবুবুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হলো সেই মসজিদে। জানাজায় শামিল হতে এবং তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মন্ট্রিয়ল-টরন্টো এবং নিউইয়র্ক থেকেও ছুটে এসেছিলেন অনেকে। তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শন করা হলো। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বলতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে আগত রাষ্ট্রদূত কর্তৃক মরদেহকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা মুড়িয়ে দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। প্রবাসে বাংলাদেশের বিশিষ্ট কোনো নাগরিককে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা এভাবেই দেয়া হয়ে থাকে। অবশ্য সব বিশিষ্টজন রাষ্ট্রদূতের দেখা পান না। তিনি এরচেয়ে জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকলে তার পক্ষে ফার্স্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা সেই আনুষ্ঠানিকতায় শামিল হন। এবং সেটাই প্রবাসে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা।

স্কট মসজিদ থেকে আফম মাহবুবুল হকের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হলো অটোয়া মুসলিম সিমেট্রিতে। শহরের কোলাহল থেকে সামান্য দূরে মেনোটেক স্টেশন রোডে তাকে সমাহিত করা হলো কিছুটা নির্জন একটা পাইন বনে। প্রবাস জীবনে এই প্রথম প্রিয় এবং কাছের একজনের মৃত্যু পরবর্তী সকল ধর্মীয় এবং আনুষঙ্গিক আনুষ্ঠানিকতা গুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হলো।
আফম মাহবুবুল হককে আমি চিনতাম মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও একজন সৎ রাজনীতিক হিসেবে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ছিলেন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সংক্ষেপে বিএলএফ-এর অন্যতম প্রশিক্ষক ও পরিচালক। স্বাধীনতার পর প্রথমে জাসদ এবং পরে বাসদ-এ সক্রিয় ছিলেন। তার রাজনীতি সঠিক ছিলো কী না পরিশুদ্ধ ছিলো, হটকারী ছিলো কী না সে বিতর্কে না গিয়েও বলা যায় ব্যক্তি আফম মাহবুবুল হক ছিলেন একশ' ভাগ সৎ এবং শুদ্ধ মানুষ। বিপরীতে তার সহযোদ্ধারা প্রায় সকলেই ছিলেন বুদ্ধিমান। রাজনীতিকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন না করে নিজেদের ভাগ্য ঠিকই পরিবর্তন করে ফেলেছেন তারা। অর্থ-বিত্ত-বাড়ি-গাড়ির মালিক হয়েছেন। রাষ্ট্রক্ষমতার ভাগ পেয়েছেন। মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন। কিন্তু আফম মাহিবুবুল হক পাননি কিছুই। তার কোনো সম্পদ ছিলো না, ব্যাংক ব্যালান্স ছিলো না। ঋণ খেলাপী ও কালো টাকার মালিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। অসাম্প্রদায়িক একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা চেয়েছেন। অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের নাগরিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করতে চেয়েছেন। এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নিজেই হয়েছেন বঞ্চনার শিকার, সহযোদ্ধা ও ভুল রাজনৈতিক চাতুর্যের কাছে পরাজিত হয়েছে তার স্বপ্ন, এবং আখেরে তিনি নিজেও।

২০০৫ থেকে তিনি কানাডার রাজধানী অটোয়ায় স্ত্রী-কন্যা এবং জামাতার সঙ্গে বসবাস করেছেন। বলতে গেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন পুরোটা সময়। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশে থাকা তার সহযোদ্ধা কমরেডরা কি তার কোনো খোঁজ নিয়েছেন? নেননি। হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধা শাহেদ বখ্‌ত সেদিন আমাকে খুব আক্ষেপ করে বলেছেন, টরন্টোয় তথ্যমন্ত্রী জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনুকে তিনি জানিয়েছিলেন অটোয়ায় হাসপাতালে তার সহযোদ্ধা আফম মাহবুবুল হকের সাম্প্রতিক অবস্থার কথা। কিন্তু হাসানুক হক ইনু মাহবুবুল হকের পরিবারকে একটা ফোন করার ফুরসতও পাননি। সম্প্রতি অটোয়ায় এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালও। শাহেদ বখ্‌ত তাকেও বলেছিলেন আফম মাহবুবুল হকের কথা। 'তাই নাকি'? বলে তিনিও ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সৎ রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হক কতোটা অবহেলিত ছিলেন সতীর্থ রাজনীতিকদের কাছে ঘটনা দুটি তারই উৎকৃষ্ট বা নিকৃষ্ট উদাহরণ।
এ বিষয়ে আমি আর কথা না বাড়াই।


অটোয়ায় কেমন ছিলো তার শেষ দিনগুলো?
২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকায় মিন্টো রোডের বিপরীতে রমনা পার্ক সংলগ্ন ফুটপাথ ধরে প্রাত্যহিক ইভনিং ওয়াক করার সময় পেছন থেকে দু'জন আততায়ী তার মাথায় আঘাত করেছিলো। রক্তাক্ত আফম মাহবুবুল হক লুটিয়ে পড়েছিলেন পথের ওপর। আঘাতটি প্রচণ্ড ছিলো। সঙ্গাহীন মাহবুবুল হককে কোনো এক সদাশয় পথচারী পৌঁছে দিয়েছিলেন হাসপাতালে। সেই ঘটনার পরই মূলত শুরু হয় আফম মাহবুবুল হকের দ্বিতীয় জীবন, কানাডায়, স্মৃতিহীন। আফম মাহবুবুল হককে আঘাতকারী অজ্ঞাত ঘাতকরা কোনো সাধারণ ছিনতাইকারী ছিলো না। হত্যার উদ্দেশ্যেই তাকে আঘাত করা হয়েছিলো। কারণ সঙ্গাহীন আফম মাহবুবুল হকের হাতের ঘড়ি মানিব্যাগ টাকা কোনোকিছুই খোয়া যায়নি সেদিন।
কে বা কারা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলো? সেটা আজও উদ্ঘাটন করা হয়নি।


অটোয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন জেনে ২০০৫ সালের এক সন্ধ্যায় আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কেবিনে আমাকে দেখতে পেয়ে মুগ্ধ কিশোরের সরল উজ্জ্বল হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলো আফম মাহবুবুল হকের মুখটি। 'কেমন আছেন মাহবুব ভাই? আমি রিটন' বলে হাত বাড়ালে আমার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করলেন মাহবুব ভাই। বললেন, চিনি তো! ছড়াকার। কেমন আছো তুমি? অটোয়াতেই থাকো?

আমি বললাম, জ্বি। স্ত্রী আর কন্যাকে নিয়ে ২০০২ থেকে অটোয়ায়। এরপর আমাকে চমকে দিয়ে আফম মাহবুবুল হক বললেন, আপনার ব্যবসা কেমন চলছে? ভালো তো? দেশের গরিব মানুষদের জন্যে কিছু করেন।

আমি বললাম, মাহবুব ভাই আমি রিটন, কোনো ব্যবসা-ট্যাবসা নেই আমার।

তিনি বললেন, চিনি তো আপনাকে। গ্রামে যাবেন। লেখাপড়া না জানা দরিদ্র অসহায় বঞ্চিত মানুষদের কাছে যেতে হবে। তাদের কষ্টের কথা শুনতে হবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বুর্জোয়া শাসক গোষ্ঠীর হাত থেকে মুক্ত করতে হবে তাদের।

আমি বুঝে গেলাম কিছুক্ষণ আগে কয়েক সেকেন্ডের জন্যে আমাকে চিনলেও এখন আর আমাকে চিনতে পারছেন না তিনি। মাথায় আঘাত জনিত কারণে তার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেয়েছিলো দ্রুত। স্মৃতি-বিস্মৃতির টানাপড়েনে বিধ্বস্ত কিন্তু সদাহাস্যোজ্জ্বল অন্য এক মাহবুবুল হকে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ এই তেরোটি বছর যে আফম মাহবুবুল হককে আমরা দেখেছি তিনি আসলে প্রকৃত মাহবুবুল হক ছিলেন না। ছিলেন স্মৃতিহীন অন্য এক মাহবুবুল হক। সম্পূর্ণ নতুন এক মানুষ। প্রায় নবজন্ম লাভ করা এক শিশু। কোনো দীর্ঘ বাক্য গুছিয়ে বলতে পারেন না। সহসা উত্তর দিতে পারেন না কোনো প্রশ্নের।

সবকিছু ভুলে গেলেও কখনো ভুলতেন না ঘড়ির কাটা ধরে আহার এবং অষুধ খাওয়ার বিষয়টি। স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী, কন্যা ক্রান্তি এবং জামাতা কায়েস ছিলো তার সকল আনন্দের উৎস। বেঁচে থাকার অবলম্বন। বিশেষ করে তার স্ত্রী বেবীর প্রেম-ভালোবাসা-আদর আর শাসনে অতিবাহিত হয়েছে নতুন শিশু আফম মাহবুবুল হকের জীবনের শেষ তেরোটি বছরের প্রতিটা মুহূর্ত। মৃত্যুর দুদিন আগে এক সন্ধ্যায় অটোয়া সিভিক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সেদিন তিনি নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই। কিন্তু চোখ মেলে তাকাচ্ছিলেন না একটিবারের জন্যেও!

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা আফম মাহবুবুল হকের গালে আদরের পরশ বুলিয়ে ভাবী বারবার বলছিলেন, বাবু দেখো তোমাকে কে দেখতে এসেছেন! একবার চোখ মেলে তাকাও। এইটা রিটন ভাই। তুমি দেখতে পাচ্ছো বাবু!
আহারে! আমার চোখ জলে ভরে উঠছিলো বারবার। এইরকম দৃশ্য বেশিক্ষণ দেখা যায় না।


০৯ নভেম্বর রাত ১১টা ০৭ মিনিটে অনন্তের পথে যাত্রা করলেন আফম মাহবুবুল হক। পরদিন সন্ধ্যায় তাদের অরলিন্স এলাকার বাড়িতে গিয়েছিলাম পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে। ভাবীকে বললাম, আপনি তো তাকে সেভাবেই লালন পালন করেছেন, একজন শিশুকে যেভাবে করতে হয়। চোখের জলে ভাসতে ভাসতে ভাবী বলেছিলেন, হ্যাঁ রিটন ভাই সে তো আমার একটা সন্তানের মতোই ছিলো!


১১ নভেম্বর, রিমেম্বারেন্স ডের ছুটির কারণে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ বলে ফুল পাওয়া যাচ্ছিলো না কোথাও। মন্ট্রিয়ল থেকে প্রীতিভাজন কথাশিল্পী নাহার মনিকা আমার স্ত্রী শার্লির জন্যে একগুচ্ছ তাজা হলুদ গোলাপ পাঠিয়েছিলো। সেই ফুলগুলোকে ফুলদানি থেকে তুলে মাহবুব ভাইয়ের জন্যে আমার হাতে দিয়ে দিয়েছিলো শার্লি। অটোয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সেই ফুলগুলো রাখা হয়েছিলো মাহবুব ভাইয়ের কফিনে। পরে শেষ মুহূর্তে অবশ্য দোকান থেকে ফুলের একটা রিঙ কিনে আনা সম্ভব হয়েছিলো। মেনোটেক স্টেশন রোডের পাইন বনের কবরে মাহবুব ভাইয়ের কফিনটি স্থাপন করার পর মাটি দিয়ে ঢেকে দেয়া হলো। অতঃপর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলা কারাভানের নাম সম্বলিত ফুলের রিঙটি এবং হলুদ গোলাপের গুচ্ছটি তার কবরের ওপর রাখা হলো। এক পর্যায়ে মাহবুব ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী সেই কবর থেকে দু'মুঠো মাটি তুলে নিলেন নিজের সংগ্রহে রাখবেন বলে।

অটোয়ায় সেদিন নেমে এসেছিলো মাইনাস তেইশ অঙ্কের কনকনে শীত। প্রবল ঠাণ্ডা হাওয়া বইছিলো। বাংলাদেশের একজন ফ্রিডম ফাইটারকে কানাডার মাটি সেদিন জড়িয়ে ধরেছিলো গভীর আবেগে। আসলে, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রামী বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখা মুক্তিকামী মানুষের নেতার কোনো নির্দিষ্ট দেশ হয়তো থাকে না। কারণ অধিকার বঞ্চিত মানুষের দেশ তো এখন পুরো পৃথিবীটাই। পৃথিবীর অন্য প্রান্তে যুদ্ধ করা একজন মুক্তিযোদ্ধা তাই অনায়াসে শেষ নিদ্রায় শায়িত হন পৃথিবীর আরেক প্রান্তের দেশ কানাডার মাটিতে।

অনেক কষ্ট করেছেন এক জীবনে। পাইন বনের সারি সারি অজস্র বৃক্ষের ছায়ায় আর গাঢ় সবুজ দুর্বা ঘাসের অন্তহীন মায়ায় আপনি ঘুমিয়ে থাকুন কমরেড। শান্তির ঘুম। ওম শান্তি।

(লেখকের ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা