শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

হাত-চোখ বাঁধা নেই

চৌধুরী জহিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাত-চোখ বাঁধা নেই

“আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি”! “আমাদের চোখও বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি”! হাত-চোখ বাঁধা একটি যুবকের ছবি দিয়ে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়েছিল ১৯৯০ সালের শেষ দিকে। বিজ্ঞাপনটি ছিল ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে “আজকের কাগজ” নামে একটি দৈনিকের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে।

সেই বিজ্ঞাপনটি মানুষের দৃষ্টি কাড়ে। বাংলাদেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজে বিজ্ঞাপনটির আবেদন ছিল প্রচুর। এবং প্রকাশনার শুরু থেকেই আজকের কাগজ পত্রিকাটি বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সদ্য পাশ করা তরুণ নাঈমুল ইসলাম খান ছিলেন এর সম্পাদক। সৌভাগ্যক্রমে আমি সেই পত্রিকায় একজন সাব এডিটর হিসেবে আমার কর্মজীবন শুরু করেছিলাম।

নাঈম ভাইয়ের বয়স তখন ছিল ৩০। তার এই বয়স মনে রাখার কারণ হলো, পত্রিকা প্রকাশের বছরপূর্তির আগেই আমরা নাঈম ভাইয়ের ৩১তম জন্মদিবস উপলক্ষে একটি কেক কেটেছিলাম সংবাদ বিভাগের বড় টেবিলটিতে। সময়টি ছিল- প্রায় এক দশকের স্বৈর শাসন, এবং প্রায় দেড় দশকের সামরিকতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণকাল।

আজকের বিভিন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদক, টিভি চ্যানেলের অনেক প্রতিভাধর প্রধান সম্পাদক অথবা উপস্থাপক তৎকালে সেই আজকের কাগজেই তাদের তারুণ্যের পেশাজীবন শুরু করেছিলেন। অথবা অন্য সংবাদপত্র থেকে এসেছিলেন আজকের কাগজে হাতখুলে লিখবেন বলে।

দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশটি বছর চলে গেল। সময়ের হিসেবে কম নয়! যদিও আমার সে সময়কার সহকর্মী মোস্তফা ফিরোজ দীপু ভাই, নঈম নিজাম, সৈয়দ বোরহান কবীর, আনিসুল হক, ফরহাদ টিটো, আমিনুর রশীদ, পুলক দা, শ্যামল দত্ত, অলক গুপ্ত, জাকারিয়া, মেরিনা ইয়াসমিন, সুমি খান, মোহসিন আব্বাস কিংবা অমিত হাবিবকে এখনো তারুণ্যদীপ্তই মনে হয়। এমন কি নাঈম ভাইও সবল, সতেজ।

সে সময় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ভাই কিছুদিন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনিও ঝরঝরে তরুণ। মানব জমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ইত্তেফাক পত্রিকায় কাজ করলেও ছিলেন নিয়মিত কলাম লেখক। কবি আবু হাসান শাহরিয়ার ভাই একটু অসুস্থ শুনেছি। তাছাড়া ড. আজফার হোসেন এখনো গুরুগম্ভীর আলোচনায় ‘টক শো’গুলোতে থাকেন।

এমন কি আজকের কাগজের প্রকাশক এবং প্রধান সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদকেও সেদিন দেখলাম সাক্ষাৎকার দিতে, হানিফ সংকেতের সাম্প্রতিক ইত্যাদিতে। আমার সেই সময়কার সহকর্মীদের মধ্যে জানামতে একমাত্র নিউজ এডিটর আহমেদ ফারুক হাসান এবং সাব এডিটর সঞ্জিব চৌধুরী এবং জহিরুল আহসান টিপু অকাল প্রয়াত।

“আজকের কাগজ” এখন আর নেই। ২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কাজী শাহেদ আহমেদ পত্রিকাটি পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। অবশ্য ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে গেছেন। দুই-একবার সংসদ সদস্য পদেও দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর এই রাজনৈতিক অভিপ্সার কারণেই পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায় বিএনপি আমলের শেষ দিকে।

পত্রিকাটির সঙ্গে আমার সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে যুক্ত করার বিষয়। যদিও অনিয়মিতভাবে শুরু করেছিলাম ১৯৯০-এর মাঝামাঝি ঢাকায় এসেই। এর অফিস ছিল প্রথমে ধানমন্ডি ২-এ সড়কের মোড়ে। আমি ঢাকায় আমার প্রথম জীবনও শুরু করেছিলাম পত্রিকাটির লাগোয়া দুটি বাড়ি পরে। সেটি ছিল কবি, কার্টুনিস্ট আর সাংবাদিকের একটি মেস বাড়ি।

আজকের কাগজ না থাকলেও সেই এক ঝাঁক তরুণ তুর্কি আজ বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের আলোক বর্তিকা। কিন্তু মিডিয়া জগত কি সে রকম আছে? মিডিয়া কি এখনো বলতে পারে- আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি! আমাদের চোখ বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি? বাংলাদেশে দেখার মত সেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যাও তো কম না!

১৯৮২ সালে আমি যখন ১৮ বছরের তরুণ, তখনই বাংলাদেশে সামরিক শাসনের জোয়াল নামে। আমি তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। তখনও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল ৩০ বছর আগেকার এক গৌরব গাঁথা ইতিহাস। প্রায় এক যুগ আগের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল আমাদের চেতনার মশাল।

আমাদের মনে হয়েছিল ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে ‘সামরিক শাসন’ খাপ খায় না। তাই সামরিক শাসন উপড়ে ফেলে গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করাকে আমাদের লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সে কারণে আন্দোলন, সংগ্রাম, মিছিল, মিটিং, প্রতিরোধ!

১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে সামরিক শাসনের পতন হয়। এরপর গত তিন দশকে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা করেও সফল হতে পারিনি। আমরা বারবার হোঁচট খেয়েছি। লক্ষ্যচ্যুত হয়েছি। ভেঙ্গে পড়েছি। আবার উঠে দাঁড়িয়েছি।

এখন পেছন ফিরে তাকালে দেখি- আমাদের অর্জন নিরঙ্কুশ হয়নি। আমাদের সমাজ এখনো সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে আচ্ছাদিত। সবলের শাসনে দূর্বল মাথাকুটে মরে। নারীর আসন সম্মানিত হয়নি। বরং নারীই সমাজ থেকে গা বাঁচিয়ে চলতে গিয়ে নিজেকে বোরকার আচ্ছাদনে একেবারে আড়াল করে ফেলেছে।

আমরা রাজাকার-আলবদরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি, কিন্তু সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারিনি।
বরং সমাজে নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে অন্ধত্ব ও কূপমন্ডুকতা। মানুষকে অন্ধকার এবং কূশিক্ষার গর্তে ঠেলে দেয়াই এর উদ্দেশ্য। সমাজের প্রান্তিক মানুষেরা এখনো রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগ করার সুযোগ পান না, ভোটের অধিকার নেই বলে।

মানুষকে জাগানোর কাজটি করা প্রয়োজন। মানুষ জাগবে সচেতন হয়ে, ভয়-ভীতির উর্ধে উঠে। শিক্ষা-কর্মে এবং জীবন যাপনে সবাই বিকাশের সুযোগ পাবে। সবলের বিরুদ্ধে দূর্বল যেন নির্ভয়ে কথা বলতে পারে, সুবিচার প্রার্থনা করতে পারে। যুক্তি এবং বিজ্ঞানমনস্কতা যেন সমাজের চালিকা শক্তি হয়।

বাংলাদেশ এখন শিক্ষিত বেকারের দেশ। এর কারণ- আমরা শিক্ষাকে কর্মমুখী করতে পারিনি। এই গণ বেকারত্বও একটি মারাত্মক পশ্চাদপদতা। বেকারত্বের অভিশাপে তারুণ্যের জীবনীশক্তি লোপ পায়। জীবনকে নিয়ে তার কোনো পরিকল্পনা থাকে না। দেশ এবং সমাজের প্রতি তার কোনো দায়বদ্ধতা তৈরি হয় না।

বেকারত্ব দূর করার উদ্যোগটা নিতে হবে সরকারকেই। প্রত্যেক জেলায় চাকরি পরামর্শকেন্দ্র খুলতে হবে। প্রশিক্ষণ এবং সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব বিষয়ে সরকারকে মনোযোগী করে তোলার কাজটিও করতে হবে তরুণদেরকেই।

আজকের যারা তরুণ, তারাই এক সময় আমাদের মত মধ্যবয়সী হবে। সমাজকে দিক নির্দেশ করবে কিন্তু তরুণরাই। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লক্ষ্যস্থির করতে হবে, বর্তমান এবং আগামীর বাংলাদেশকে কেমন দেখতে চায় তারা। বাঁধা থাকবে। প্রগতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়াশীলতা থাকবে। সেই বাঁধা ডিঙ্গানোই তো তরুণের কাজ।

তরুণদের উদ্দেশ্যে বলবো- তোমরা সকল বাঁধা অতিক্রম করে এগিয়ে চলো। আমরা বাঁধা অতিক্রম করেছি। আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, তারাও বাঁধা অতিক্রম করেছিল। সময়ের সাহসী তরুণ আমরা তাকেই বলি- যার আত্মমর্যাদা বোধ আছে, সৎ সাহস আর ন্যায় বোধে নিজেকে জাগিয়ে তোলার শক্তি যে রাখে। সেই অমিত তেজে তরুণরা বর্তমানের বাঁধা মোকাবিলা করবে, সে আশা করা অমূলক নয় মোটেও। নিউইয়র্ক, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

লেখক: নিউইয়র্ক প্রবাসী।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

 

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে