শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

হাত-চোখ বাঁধা নেই

চৌধুরী জহিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাত-চোখ বাঁধা নেই

“আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি”! “আমাদের চোখও বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি”! হাত-চোখ বাঁধা একটি যুবকের ছবি দিয়ে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়েছিল ১৯৯০ সালের শেষ দিকে। বিজ্ঞাপনটি ছিল ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে “আজকের কাগজ” নামে একটি দৈনিকের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে।

সেই বিজ্ঞাপনটি মানুষের দৃষ্টি কাড়ে। বাংলাদেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজে বিজ্ঞাপনটির আবেদন ছিল প্রচুর। এবং প্রকাশনার শুরু থেকেই আজকের কাগজ পত্রিকাটি বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সদ্য পাশ করা তরুণ নাঈমুল ইসলাম খান ছিলেন এর সম্পাদক। সৌভাগ্যক্রমে আমি সেই পত্রিকায় একজন সাব এডিটর হিসেবে আমার কর্মজীবন শুরু করেছিলাম।

নাঈম ভাইয়ের বয়স তখন ছিল ৩০। তার এই বয়স মনে রাখার কারণ হলো, পত্রিকা প্রকাশের বছরপূর্তির আগেই আমরা নাঈম ভাইয়ের ৩১তম জন্মদিবস উপলক্ষে একটি কেক কেটেছিলাম সংবাদ বিভাগের বড় টেবিলটিতে। সময়টি ছিল- প্রায় এক দশকের স্বৈর শাসন, এবং প্রায় দেড় দশকের সামরিকতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণকাল।

আজকের বিভিন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদক, টিভি চ্যানেলের অনেক প্রতিভাধর প্রধান সম্পাদক অথবা উপস্থাপক তৎকালে সেই আজকের কাগজেই তাদের তারুণ্যের পেশাজীবন শুরু করেছিলেন। অথবা অন্য সংবাদপত্র থেকে এসেছিলেন আজকের কাগজে হাতখুলে লিখবেন বলে।

দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশটি বছর চলে গেল। সময়ের হিসেবে কম নয়! যদিও আমার সে সময়কার সহকর্মী মোস্তফা ফিরোজ দীপু ভাই, নঈম নিজাম, সৈয়দ বোরহান কবীর, আনিসুল হক, ফরহাদ টিটো, আমিনুর রশীদ, পুলক দা, শ্যামল দত্ত, অলক গুপ্ত, জাকারিয়া, মেরিনা ইয়াসমিন, সুমি খান, মোহসিন আব্বাস কিংবা অমিত হাবিবকে এখনো তারুণ্যদীপ্তই মনে হয়। এমন কি নাঈম ভাইও সবল, সতেজ।

সে সময় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ভাই কিছুদিন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনিও ঝরঝরে তরুণ। মানব জমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ইত্তেফাক পত্রিকায় কাজ করলেও ছিলেন নিয়মিত কলাম লেখক। কবি আবু হাসান শাহরিয়ার ভাই একটু অসুস্থ শুনেছি। তাছাড়া ড. আজফার হোসেন এখনো গুরুগম্ভীর আলোচনায় ‘টক শো’গুলোতে থাকেন।

এমন কি আজকের কাগজের প্রকাশক এবং প্রধান সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদকেও সেদিন দেখলাম সাক্ষাৎকার দিতে, হানিফ সংকেতের সাম্প্রতিক ইত্যাদিতে। আমার সেই সময়কার সহকর্মীদের মধ্যে জানামতে একমাত্র নিউজ এডিটর আহমেদ ফারুক হাসান এবং সাব এডিটর সঞ্জিব চৌধুরী এবং জহিরুল আহসান টিপু অকাল প্রয়াত।

“আজকের কাগজ” এখন আর নেই। ২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কাজী শাহেদ আহমেদ পত্রিকাটি পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। অবশ্য ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে গেছেন। দুই-একবার সংসদ সদস্য পদেও দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর এই রাজনৈতিক অভিপ্সার কারণেই পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায় বিএনপি আমলের শেষ দিকে।

পত্রিকাটির সঙ্গে আমার সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে যুক্ত করার বিষয়। যদিও অনিয়মিতভাবে শুরু করেছিলাম ১৯৯০-এর মাঝামাঝি ঢাকায় এসেই। এর অফিস ছিল প্রথমে ধানমন্ডি ২-এ সড়কের মোড়ে। আমি ঢাকায় আমার প্রথম জীবনও শুরু করেছিলাম পত্রিকাটির লাগোয়া দুটি বাড়ি পরে। সেটি ছিল কবি, কার্টুনিস্ট আর সাংবাদিকের একটি মেস বাড়ি।

আজকের কাগজ না থাকলেও সেই এক ঝাঁক তরুণ তুর্কি আজ বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের আলোক বর্তিকা। কিন্তু মিডিয়া জগত কি সে রকম আছে? মিডিয়া কি এখনো বলতে পারে- আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি! আমাদের চোখ বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি? বাংলাদেশে দেখার মত সেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যাও তো কম না!

১৯৮২ সালে আমি যখন ১৮ বছরের তরুণ, তখনই বাংলাদেশে সামরিক শাসনের জোয়াল নামে। আমি তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। তখনও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল ৩০ বছর আগেকার এক গৌরব গাঁথা ইতিহাস। প্রায় এক যুগ আগের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল আমাদের চেতনার মশাল।

আমাদের মনে হয়েছিল ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে ‘সামরিক শাসন’ খাপ খায় না। তাই সামরিক শাসন উপড়ে ফেলে গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করাকে আমাদের লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সে কারণে আন্দোলন, সংগ্রাম, মিছিল, মিটিং, প্রতিরোধ!

১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে সামরিক শাসনের পতন হয়। এরপর গত তিন দশকে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা করেও সফল হতে পারিনি। আমরা বারবার হোঁচট খেয়েছি। লক্ষ্যচ্যুত হয়েছি। ভেঙ্গে পড়েছি। আবার উঠে দাঁড়িয়েছি।

এখন পেছন ফিরে তাকালে দেখি- আমাদের অর্জন নিরঙ্কুশ হয়নি। আমাদের সমাজ এখনো সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে আচ্ছাদিত। সবলের শাসনে দূর্বল মাথাকুটে মরে। নারীর আসন সম্মানিত হয়নি। বরং নারীই সমাজ থেকে গা বাঁচিয়ে চলতে গিয়ে নিজেকে বোরকার আচ্ছাদনে একেবারে আড়াল করে ফেলেছে।

আমরা রাজাকার-আলবদরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি, কিন্তু সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারিনি।
বরং সমাজে নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে অন্ধত্ব ও কূপমন্ডুকতা। মানুষকে অন্ধকার এবং কূশিক্ষার গর্তে ঠেলে দেয়াই এর উদ্দেশ্য। সমাজের প্রান্তিক মানুষেরা এখনো রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগ করার সুযোগ পান না, ভোটের অধিকার নেই বলে।

মানুষকে জাগানোর কাজটি করা প্রয়োজন। মানুষ জাগবে সচেতন হয়ে, ভয়-ভীতির উর্ধে উঠে। শিক্ষা-কর্মে এবং জীবন যাপনে সবাই বিকাশের সুযোগ পাবে। সবলের বিরুদ্ধে দূর্বল যেন নির্ভয়ে কথা বলতে পারে, সুবিচার প্রার্থনা করতে পারে। যুক্তি এবং বিজ্ঞানমনস্কতা যেন সমাজের চালিকা শক্তি হয়।

বাংলাদেশ এখন শিক্ষিত বেকারের দেশ। এর কারণ- আমরা শিক্ষাকে কর্মমুখী করতে পারিনি। এই গণ বেকারত্বও একটি মারাত্মক পশ্চাদপদতা। বেকারত্বের অভিশাপে তারুণ্যের জীবনীশক্তি লোপ পায়। জীবনকে নিয়ে তার কোনো পরিকল্পনা থাকে না। দেশ এবং সমাজের প্রতি তার কোনো দায়বদ্ধতা তৈরি হয় না।

বেকারত্ব দূর করার উদ্যোগটা নিতে হবে সরকারকেই। প্রত্যেক জেলায় চাকরি পরামর্শকেন্দ্র খুলতে হবে। প্রশিক্ষণ এবং সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব বিষয়ে সরকারকে মনোযোগী করে তোলার কাজটিও করতে হবে তরুণদেরকেই।

আজকের যারা তরুণ, তারাই এক সময় আমাদের মত মধ্যবয়সী হবে। সমাজকে দিক নির্দেশ করবে কিন্তু তরুণরাই। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লক্ষ্যস্থির করতে হবে, বর্তমান এবং আগামীর বাংলাদেশকে কেমন দেখতে চায় তারা। বাঁধা থাকবে। প্রগতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়াশীলতা থাকবে। সেই বাঁধা ডিঙ্গানোই তো তরুণের কাজ।

তরুণদের উদ্দেশ্যে বলবো- তোমরা সকল বাঁধা অতিক্রম করে এগিয়ে চলো। আমরা বাঁধা অতিক্রম করেছি। আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, তারাও বাঁধা অতিক্রম করেছিল। সময়ের সাহসী তরুণ আমরা তাকেই বলি- যার আত্মমর্যাদা বোধ আছে, সৎ সাহস আর ন্যায় বোধে নিজেকে জাগিয়ে তোলার শক্তি যে রাখে। সেই অমিত তেজে তরুণরা বর্তমানের বাঁধা মোকাবিলা করবে, সে আশা করা অমূলক নয় মোটেও। নিউইয়র্ক, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

লেখক: নিউইয়র্ক প্রবাসী।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

 

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা