শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

হাত-চোখ বাঁধা নেই

চৌধুরী জহিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাত-চোখ বাঁধা নেই

“আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি”! “আমাদের চোখও বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি”! হাত-চোখ বাঁধা একটি যুবকের ছবি দিয়ে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়েছিল ১৯৯০ সালের শেষ দিকে। বিজ্ঞাপনটি ছিল ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে “আজকের কাগজ” নামে একটি দৈনিকের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে।

সেই বিজ্ঞাপনটি মানুষের দৃষ্টি কাড়ে। বাংলাদেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজে বিজ্ঞাপনটির আবেদন ছিল প্রচুর। এবং প্রকাশনার শুরু থেকেই আজকের কাগজ পত্রিকাটি বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সদ্য পাশ করা তরুণ নাঈমুল ইসলাম খান ছিলেন এর সম্পাদক। সৌভাগ্যক্রমে আমি সেই পত্রিকায় একজন সাব এডিটর হিসেবে আমার কর্মজীবন শুরু করেছিলাম।

নাঈম ভাইয়ের বয়স তখন ছিল ৩০। তার এই বয়স মনে রাখার কারণ হলো, পত্রিকা প্রকাশের বছরপূর্তির আগেই আমরা নাঈম ভাইয়ের ৩১তম জন্মদিবস উপলক্ষে একটি কেক কেটেছিলাম সংবাদ বিভাগের বড় টেবিলটিতে। সময়টি ছিল- প্রায় এক দশকের স্বৈর শাসন, এবং প্রায় দেড় দশকের সামরিকতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণকাল।

আজকের বিভিন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদক, টিভি চ্যানেলের অনেক প্রতিভাধর প্রধান সম্পাদক অথবা উপস্থাপক তৎকালে সেই আজকের কাগজেই তাদের তারুণ্যের পেশাজীবন শুরু করেছিলেন। অথবা অন্য সংবাদপত্র থেকে এসেছিলেন আজকের কাগজে হাতখুলে লিখবেন বলে।

দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশটি বছর চলে গেল। সময়ের হিসেবে কম নয়! যদিও আমার সে সময়কার সহকর্মী মোস্তফা ফিরোজ দীপু ভাই, নঈম নিজাম, সৈয়দ বোরহান কবীর, আনিসুল হক, ফরহাদ টিটো, আমিনুর রশীদ, পুলক দা, শ্যামল দত্ত, অলক গুপ্ত, জাকারিয়া, মেরিনা ইয়াসমিন, সুমি খান, মোহসিন আব্বাস কিংবা অমিত হাবিবকে এখনো তারুণ্যদীপ্তই মনে হয়। এমন কি নাঈম ভাইও সবল, সতেজ।

সে সময় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ভাই কিছুদিন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনিও ঝরঝরে তরুণ। মানব জমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ইত্তেফাক পত্রিকায় কাজ করলেও ছিলেন নিয়মিত কলাম লেখক। কবি আবু হাসান শাহরিয়ার ভাই একটু অসুস্থ শুনেছি। তাছাড়া ড. আজফার হোসেন এখনো গুরুগম্ভীর আলোচনায় ‘টক শো’গুলোতে থাকেন।

এমন কি আজকের কাগজের প্রকাশক এবং প্রধান সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদকেও সেদিন দেখলাম সাক্ষাৎকার দিতে, হানিফ সংকেতের সাম্প্রতিক ইত্যাদিতে। আমার সেই সময়কার সহকর্মীদের মধ্যে জানামতে একমাত্র নিউজ এডিটর আহমেদ ফারুক হাসান এবং সাব এডিটর সঞ্জিব চৌধুরী এবং জহিরুল আহসান টিপু অকাল প্রয়াত।

“আজকের কাগজ” এখন আর নেই। ২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কাজী শাহেদ আহমেদ পত্রিকাটি পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। অবশ্য ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে গেছেন। দুই-একবার সংসদ সদস্য পদেও দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর এই রাজনৈতিক অভিপ্সার কারণেই পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায় বিএনপি আমলের শেষ দিকে।

পত্রিকাটির সঙ্গে আমার সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে যুক্ত করার বিষয়। যদিও অনিয়মিতভাবে শুরু করেছিলাম ১৯৯০-এর মাঝামাঝি ঢাকায় এসেই। এর অফিস ছিল প্রথমে ধানমন্ডি ২-এ সড়কের মোড়ে। আমি ঢাকায় আমার প্রথম জীবনও শুরু করেছিলাম পত্রিকাটির লাগোয়া দুটি বাড়ি পরে। সেটি ছিল কবি, কার্টুনিস্ট আর সাংবাদিকের একটি মেস বাড়ি।

আজকের কাগজ না থাকলেও সেই এক ঝাঁক তরুণ তুর্কি আজ বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের আলোক বর্তিকা। কিন্তু মিডিয়া জগত কি সে রকম আছে? মিডিয়া কি এখনো বলতে পারে- আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি! আমাদের চোখ বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি? বাংলাদেশে দেখার মত সেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যাও তো কম না!

১৯৮২ সালে আমি যখন ১৮ বছরের তরুণ, তখনই বাংলাদেশে সামরিক শাসনের জোয়াল নামে। আমি তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। তখনও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল ৩০ বছর আগেকার এক গৌরব গাঁথা ইতিহাস। প্রায় এক যুগ আগের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল আমাদের চেতনার মশাল।

আমাদের মনে হয়েছিল ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে ‘সামরিক শাসন’ খাপ খায় না। তাই সামরিক শাসন উপড়ে ফেলে গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করাকে আমাদের লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সে কারণে আন্দোলন, সংগ্রাম, মিছিল, মিটিং, প্রতিরোধ!

১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে সামরিক শাসনের পতন হয়। এরপর গত তিন দশকে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা করেও সফল হতে পারিনি। আমরা বারবার হোঁচট খেয়েছি। লক্ষ্যচ্যুত হয়েছি। ভেঙ্গে পড়েছি। আবার উঠে দাঁড়িয়েছি।

এখন পেছন ফিরে তাকালে দেখি- আমাদের অর্জন নিরঙ্কুশ হয়নি। আমাদের সমাজ এখনো সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে আচ্ছাদিত। সবলের শাসনে দূর্বল মাথাকুটে মরে। নারীর আসন সম্মানিত হয়নি। বরং নারীই সমাজ থেকে গা বাঁচিয়ে চলতে গিয়ে নিজেকে বোরকার আচ্ছাদনে একেবারে আড়াল করে ফেলেছে।

আমরা রাজাকার-আলবদরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি, কিন্তু সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারিনি।
বরং সমাজে নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে অন্ধত্ব ও কূপমন্ডুকতা। মানুষকে অন্ধকার এবং কূশিক্ষার গর্তে ঠেলে দেয়াই এর উদ্দেশ্য। সমাজের প্রান্তিক মানুষেরা এখনো রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগ করার সুযোগ পান না, ভোটের অধিকার নেই বলে।

মানুষকে জাগানোর কাজটি করা প্রয়োজন। মানুষ জাগবে সচেতন হয়ে, ভয়-ভীতির উর্ধে উঠে। শিক্ষা-কর্মে এবং জীবন যাপনে সবাই বিকাশের সুযোগ পাবে। সবলের বিরুদ্ধে দূর্বল যেন নির্ভয়ে কথা বলতে পারে, সুবিচার প্রার্থনা করতে পারে। যুক্তি এবং বিজ্ঞানমনস্কতা যেন সমাজের চালিকা শক্তি হয়।

বাংলাদেশ এখন শিক্ষিত বেকারের দেশ। এর কারণ- আমরা শিক্ষাকে কর্মমুখী করতে পারিনি। এই গণ বেকারত্বও একটি মারাত্মক পশ্চাদপদতা। বেকারত্বের অভিশাপে তারুণ্যের জীবনীশক্তি লোপ পায়। জীবনকে নিয়ে তার কোনো পরিকল্পনা থাকে না। দেশ এবং সমাজের প্রতি তার কোনো দায়বদ্ধতা তৈরি হয় না।

বেকারত্ব দূর করার উদ্যোগটা নিতে হবে সরকারকেই। প্রত্যেক জেলায় চাকরি পরামর্শকেন্দ্র খুলতে হবে। প্রশিক্ষণ এবং সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব বিষয়ে সরকারকে মনোযোগী করে তোলার কাজটিও করতে হবে তরুণদেরকেই।

আজকের যারা তরুণ, তারাই এক সময় আমাদের মত মধ্যবয়সী হবে। সমাজকে দিক নির্দেশ করবে কিন্তু তরুণরাই। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লক্ষ্যস্থির করতে হবে, বর্তমান এবং আগামীর বাংলাদেশকে কেমন দেখতে চায় তারা। বাঁধা থাকবে। প্রগতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়াশীলতা থাকবে। সেই বাঁধা ডিঙ্গানোই তো তরুণের কাজ।

তরুণদের উদ্দেশ্যে বলবো- তোমরা সকল বাঁধা অতিক্রম করে এগিয়ে চলো। আমরা বাঁধা অতিক্রম করেছি। আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, তারাও বাঁধা অতিক্রম করেছিল। সময়ের সাহসী তরুণ আমরা তাকেই বলি- যার আত্মমর্যাদা বোধ আছে, সৎ সাহস আর ন্যায় বোধে নিজেকে জাগিয়ে তোলার শক্তি যে রাখে। সেই অমিত তেজে তরুণরা বর্তমানের বাঁধা মোকাবিলা করবে, সে আশা করা অমূলক নয় মোটেও। নিউইয়র্ক, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

লেখক: নিউইয়র্ক প্রবাসী।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

 

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে