শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

হাত-চোখ বাঁধা নেই

চৌধুরী জহিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
হাত-চোখ বাঁধা নেই

“আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি”! “আমাদের চোখও বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি”! হাত-চোখ বাঁধা একটি যুবকের ছবি দিয়ে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়েছিল ১৯৯০ সালের শেষ দিকে। বিজ্ঞাপনটি ছিল ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে “আজকের কাগজ” নামে একটি দৈনিকের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে।

সেই বিজ্ঞাপনটি মানুষের দৃষ্টি কাড়ে। বাংলাদেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সমাজে বিজ্ঞাপনটির আবেদন ছিল প্রচুর। এবং প্রকাশনার শুরু থেকেই আজকের কাগজ পত্রিকাটি বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সদ্য পাশ করা তরুণ নাঈমুল ইসলাম খান ছিলেন এর সম্পাদক। সৌভাগ্যক্রমে আমি সেই পত্রিকায় একজন সাব এডিটর হিসেবে আমার কর্মজীবন শুরু করেছিলাম।

নাঈম ভাইয়ের বয়স তখন ছিল ৩০। তার এই বয়স মনে রাখার কারণ হলো, পত্রিকা প্রকাশের বছরপূর্তির আগেই আমরা নাঈম ভাইয়ের ৩১তম জন্মদিবস উপলক্ষে একটি কেক কেটেছিলাম সংবাদ বিভাগের বড় টেবিলটিতে। সময়টি ছিল- প্রায় এক দশকের স্বৈর শাসন, এবং প্রায় দেড় দশকের সামরিকতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের উত্তরণকাল।

আজকের বিভিন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদক, টিভি চ্যানেলের অনেক প্রতিভাধর প্রধান সম্পাদক অথবা উপস্থাপক তৎকালে সেই আজকের কাগজেই তাদের তারুণ্যের পেশাজীবন শুরু করেছিলেন। অথবা অন্য সংবাদপত্র থেকে এসেছিলেন আজকের কাগজে হাতখুলে লিখবেন বলে।

দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশটি বছর চলে গেল। সময়ের হিসেবে কম নয়! যদিও আমার সে সময়কার সহকর্মী মোস্তফা ফিরোজ দীপু ভাই, নঈম নিজাম, সৈয়দ বোরহান কবীর, আনিসুল হক, ফরহাদ টিটো, আমিনুর রশীদ, পুলক দা, শ্যামল দত্ত, অলক গুপ্ত, জাকারিয়া, মেরিনা ইয়াসমিন, সুমি খান, মোহসিন আব্বাস কিংবা অমিত হাবিবকে এখনো তারুণ্যদীপ্তই মনে হয়। এমন কি নাঈম ভাইও সবল, সতেজ।

সে সময় প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ভাই কিছুদিন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনিও ঝরঝরে তরুণ। মানব জমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ইত্তেফাক পত্রিকায় কাজ করলেও ছিলেন নিয়মিত কলাম লেখক। কবি আবু হাসান শাহরিয়ার ভাই একটু অসুস্থ শুনেছি। তাছাড়া ড. আজফার হোসেন এখনো গুরুগম্ভীর আলোচনায় ‘টক শো’গুলোতে থাকেন।

এমন কি আজকের কাগজের প্রকাশক এবং প্রধান সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদকেও সেদিন দেখলাম সাক্ষাৎকার দিতে, হানিফ সংকেতের সাম্প্রতিক ইত্যাদিতে। আমার সেই সময়কার সহকর্মীদের মধ্যে জানামতে একমাত্র নিউজ এডিটর আহমেদ ফারুক হাসান এবং সাব এডিটর সঞ্জিব চৌধুরী এবং জহিরুল আহসান টিপু অকাল প্রয়াত।

“আজকের কাগজ” এখন আর নেই। ২০০৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কাজী শাহেদ আহমেদ পত্রিকাটি পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। অবশ্য ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে গেছেন। দুই-একবার সংসদ সদস্য পদেও দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর এই রাজনৈতিক অভিপ্সার কারণেই পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায় বিএনপি আমলের শেষ দিকে।

পত্রিকাটির সঙ্গে আমার সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে যুক্ত করার বিষয়। যদিও অনিয়মিতভাবে শুরু করেছিলাম ১৯৯০-এর মাঝামাঝি ঢাকায় এসেই। এর অফিস ছিল প্রথমে ধানমন্ডি ২-এ সড়কের মোড়ে। আমি ঢাকায় আমার প্রথম জীবনও শুরু করেছিলাম পত্রিকাটির লাগোয়া দুটি বাড়ি পরে। সেটি ছিল কবি, কার্টুনিস্ট আর সাংবাদিকের একটি মেস বাড়ি।

আজকের কাগজ না থাকলেও সেই এক ঝাঁক তরুণ তুর্কি আজ বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের আলোক বর্তিকা। কিন্তু মিডিয়া জগত কি সে রকম আছে? মিডিয়া কি এখনো বলতে পারে- আমাদের হাত বাঁধা নেই, আমরা লিখতে পারি! আমাদের চোখ বাঁধা নেই, আমরা দেখতে পারি? বাংলাদেশে দেখার মত সেই ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যাও তো কম না!

১৯৮২ সালে আমি যখন ১৮ বছরের তরুণ, তখনই বাংলাদেশে সামরিক শাসনের জোয়াল নামে। আমি তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। তখনও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল ৩০ বছর আগেকার এক গৌরব গাঁথা ইতিহাস। প্রায় এক যুগ আগের ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল আমাদের চেতনার মশাল।

আমাদের মনে হয়েছিল ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে ‘সামরিক শাসন’ খাপ খায় না। তাই সামরিক শাসন উপড়ে ফেলে গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করাকে আমাদের লক্ষ্য স্থির করেছিলাম। সে কারণে আন্দোলন, সংগ্রাম, মিছিল, মিটিং, প্রতিরোধ!

১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে সামরিক শাসনের পতন হয়। এরপর গত তিন দশকে আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা করেও সফল হতে পারিনি। আমরা বারবার হোঁচট খেয়েছি। লক্ষ্যচ্যুত হয়েছি। ভেঙ্গে পড়েছি। আবার উঠে দাঁড়িয়েছি।

এখন পেছন ফিরে তাকালে দেখি- আমাদের অর্জন নিরঙ্কুশ হয়নি। আমাদের সমাজ এখনো সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে আচ্ছাদিত। সবলের শাসনে দূর্বল মাথাকুটে মরে। নারীর আসন সম্মানিত হয়নি। বরং নারীই সমাজ থেকে গা বাঁচিয়ে চলতে গিয়ে নিজেকে বোরকার আচ্ছাদনে একেবারে আড়াল করে ফেলেছে।

আমরা রাজাকার-আলবদরকে চিহ্নিত করতে পেরেছি, কিন্তু সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারিনি।
বরং সমাজে নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে অন্ধত্ব ও কূপমন্ডুকতা। মানুষকে অন্ধকার এবং কূশিক্ষার গর্তে ঠেলে দেয়াই এর উদ্দেশ্য। সমাজের প্রান্তিক মানুষেরা এখনো রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগ করার সুযোগ পান না, ভোটের অধিকার নেই বলে।

মানুষকে জাগানোর কাজটি করা প্রয়োজন। মানুষ জাগবে সচেতন হয়ে, ভয়-ভীতির উর্ধে উঠে। শিক্ষা-কর্মে এবং জীবন যাপনে সবাই বিকাশের সুযোগ পাবে। সবলের বিরুদ্ধে দূর্বল যেন নির্ভয়ে কথা বলতে পারে, সুবিচার প্রার্থনা করতে পারে। যুক্তি এবং বিজ্ঞানমনস্কতা যেন সমাজের চালিকা শক্তি হয়।

বাংলাদেশ এখন শিক্ষিত বেকারের দেশ। এর কারণ- আমরা শিক্ষাকে কর্মমুখী করতে পারিনি। এই গণ বেকারত্বও একটি মারাত্মক পশ্চাদপদতা। বেকারত্বের অভিশাপে তারুণ্যের জীবনীশক্তি লোপ পায়। জীবনকে নিয়ে তার কোনো পরিকল্পনা থাকে না। দেশ এবং সমাজের প্রতি তার কোনো দায়বদ্ধতা তৈরি হয় না।

বেকারত্ব দূর করার উদ্যোগটা নিতে হবে সরকারকেই। প্রত্যেক জেলায় চাকরি পরামর্শকেন্দ্র খুলতে হবে। প্রশিক্ষণ এবং সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব বিষয়ে সরকারকে মনোযোগী করে তোলার কাজটিও করতে হবে তরুণদেরকেই।

আজকের যারা তরুণ, তারাই এক সময় আমাদের মত মধ্যবয়সী হবে। সমাজকে দিক নির্দেশ করবে কিন্তু তরুণরাই। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লক্ষ্যস্থির করতে হবে, বর্তমান এবং আগামীর বাংলাদেশকে কেমন দেখতে চায় তারা। বাঁধা থাকবে। প্রগতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়াশীলতা থাকবে। সেই বাঁধা ডিঙ্গানোই তো তরুণের কাজ।

তরুণদের উদ্দেশ্যে বলবো- তোমরা সকল বাঁধা অতিক্রম করে এগিয়ে চলো। আমরা বাঁধা অতিক্রম করেছি। আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, তারাও বাঁধা অতিক্রম করেছিল। সময়ের সাহসী তরুণ আমরা তাকেই বলি- যার আত্মমর্যাদা বোধ আছে, সৎ সাহস আর ন্যায় বোধে নিজেকে জাগিয়ে তোলার শক্তি যে রাখে। সেই অমিত তেজে তরুণরা বর্তমানের বাঁধা মোকাবিলা করবে, সে আশা করা অমূলক নয় মোটেও। নিউইয়র্ক, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০।

লেখক: নিউইয়র্ক প্রবাসী।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

 

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

এই মাত্র | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা