শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২১, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

সৃষ্টিলগ্ন থেকে বাংলাদেশ পুলিশ বহতা নদীর মত, এর ব্যতিক্রম ইতিহাসেও নেই...! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটা মজার ব্যাপার আছে, তাদের নাগরিকগণ যত খুশি অপকর্ম করুন, তারা চায় তাদের প্রেসিডেন্ট পরিপূর্ণ শুদ্ধ থাকুক! এই চাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়! কিন্তু একইসাথে একজন মানুষ হিসেবে খুবই অযথা চাওয়া! হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে যারা স্টাডি করেন, তারা ভাল বুঝবেন! ভুল, ত্রুটির ঊর্ধ্বে কেউ নন! জেনে অথবা না জেনে ভুল বা অপরাধ আমরা প্রত্যেকে প্রায়শই করি! মুখে নিয়ম-নীতির কথা বললেও বিশেষ সময়ে নিয়ম মেনে বিদগ্ধজনেরা নিজেরাও থাকতে চান না! অনিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করতে গিয়ে তারা নিজেরাও নিয়ম ভাঙবেন কিন্তু সেটি নিয়ে আর টু শব্দ হবে না! কারণ ওই যে, আমরা সবাই কম, বেশি ভুল করি এবং এটাই স্বাভাবিক; তারা আর বাইরে থাকবেন কেন? প্রত্যেকেরই কৃত অপরাধের শাস্তি হওয়া উচিত এবং সেটিই প্রত্যাশিত ও বাঞ্ছনীয়! অপরাধীর শাস্তি হলে বরং সমাজ শুদ্ধ হয়!

আমাদের দেশেও মজাটা ঠিক এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টের মত! এখানে সকল পেশার ঊর্ধ্বে শুধু একটি পেশার লোকজনকে বিশুদ্ধ করে ফেলতে পারলেই সকলের শত যাতনা দূর হয়ে যায়! অন্য কাউকে নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, থাকতেও হয় না! বহুবার বলেছি, অপরাধ প্রবণ সমাজের মানুষ থেকেই যারা বিভিন্ন পেশায় অংশগ্রহণ করেন তাদের মাঝে সেই সমাজের মানুষের মত আচরণই উন্মোচিত হবে! কিন্তু শিক্ষকগণ মানতে নারাজ, তারা চান এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট এর মত শুধুমাত্র একটি পেশায় সবাইকে শুদ্ধ থাকতেই হবে। মাত্র কয় মাস আগেই নিজেদের জান, জীবন উজাড় করে, জীবন উৎসর্গ করে একের পর এক ভিন্নতর কাজ উপস্থাপন করা সত্ত্বেও, সবকিছু এক মুহূর্তে ভুলে গিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায় পুরো পেশার, প্রতিটি মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে খিস্তিখেউড় ও গালিগালাজের পসরা সাজিয়ে বসলেন বিশুদ্ধতায় পূর্ণ মানুষজন!

আমাদের আসলে আজকাল আর কষ্ট হয় না! কারণ খিস্তিখেউড় প্রাপ্তি আমার পেশার সবচেয়ে সহজ ও স্বাভাবিক বিষয়! কেন? হাজারটা কারণ থাকলেও কয়েকটি কারণ একটু দেখিয়ে যাই।

১) সর্বদাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা থাকেন তাদের বিশাল একটা অংশ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকে! শতকরা হিসাব দাঁড় করালে সে সংখ্যা মোটেও কম নয়! রাষ্ট্র বিরোধী এই পক্ষ জীবনেও আমাদের গুণগান তো গাইবে না, এরা শুধু সুযোগই খুঁজবে, সুযোগ পেলে সকলে মিলে ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং অন্য বিদগ্ধজনদেরও অনুপ্রাণিত করবেন!

২) অসংগতিপূর্ণ সমাজের অসংগতিতে ভরা মানুষজনের সঠিক চেহারা আমরা অনেকটাই দেখি! তাদের অনেক চেষ্টা থাকে আমাদের দেখতে পারা যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেটি করাতে ব্যর্থ হলে, খিস্তিখেউড় এবং অপছন্দের তালিকায় আবারও আমরা।

৩) জায়গা-জমির সমস্যা, মারামারি, হানাহানি, ধর্ষণ, ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, ধর্ষণ, মাদক ও হত্যাসহ যত অপরাধ এই সমাজে সংঘটিত হয় এবং যারা এর সাথে জড়িয়ে থাকেন তারা এবং তাদের পরিবারের চক্ষুশুল আমরা সবসময় ছিলাম, আছি এবং থাকবো। আহা ভাল মানুষজন এই অপরাধ করা বন্ধ করে দিলে হয়তোবা শতকরা হিসাবে আমাদের অপছন্দ করা লোকের সংখ্যা সাগর থেকে এক ফোঁটা জল সরিয়ে নেয়ার মত কিছুটা কমতো! কত ভালই না হতো!

৪) রাষ্ট্র ও সরকারের অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রু সকলের কাছে সবসময় চক্ষুশুল আমরা! কাজেই গালিগালাজের মত বিশেষ পসরার শক্ এ্যাবজরবার আমরাই হবো সেটাই তো স্বাভাবিক!

৫) কখনো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অনেকের জনপ্রিয় হয়ে উঠার পেছনের মূল হাতিয়ার হই আমরা! এই যেমন ধরেন, আমাদের নিয়ে খারাপ কথা বললে সহজে খাওয়ানো যায়! প্রতি বছরে আমাদের বিষয়ে কয়েকটি ভাল বার্তা যেটি দেয়া হয়, সেটি আদতে আমাদের মঙ্গলের জন্য নয় বরং বই, পুস্তক পাঠদানের মত বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, জানেন ভাল মানুষ এই পেশায় আছে কিন্তু তা খুব অল্প! যদিও ধারণা প্রসূত এই বিষয়ে কোনো জরিপ নেই, কিচ্ছু নেই! এমনকি কেউ যদি ভুলক্রমে জরিপ চালিয়ে, বার্ষিক জরিপে, আমাদের অবস্থান পাঁচ অথবা ছয়ে দেখিয়ে ফেলেনও তথাপি আলোচনার কেন্দ্রে সবসময় আমরাই থাকি এবং এবং থাকবো! কারণ সর্বদাই সৌভাগ্যের প্রতীক আমাদের ললাটেই যে সেঁটে থাকে! আমাদের আলোচনায় রাখাটা কারো কারো এক ধরণের স্ট্র্যাটেজিও বলতে পারেন!

৫) নাটক, সিনেমা, চলচ্চিত্র প্রতিটি ক্ষেত্রে যুগের পর যুগ আমাদের ভিন্নতর উপস্থাপন! অনেকের সত্য, মিথ্যে এবং সত্য-মিথ্যার মিশেলে গালগল্প যা কিছুই বলেন, সবকিছুই আমাদের বিপরীতে! তাই আমাদের নিয়ে যতটুকু প্রশংসাসূচক ধ্বনি বা বর্ণনা সেটিও আসলে আমাদের যতটুকু অসংগতি বা মন্দ সেটিকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করার একটি প্রয়াস মাত্র!

৬) মানুষ স্বভাবজাতভাবেই ক্ষমতার প্রতি মোহাবিষ্ট, তাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কাউকে সব সময় সহজে নেয়ার মানসিকতা থাকে না। অনেকটা না পাওয়ার বেদনা থেকেও এমনটা হয়! না, না এসব আমি বলি না! এসব মন্দ কথা সমাজবিজ্ঞান বলে! এটা দোষের কিছু নাহ! এই শ্রেণিরও সবসময়ের চক্ষুশুল আমরা! শতকরা হিসাবটা কি এইদিক দিয়েও দেখিয়ে যাবো?

৭) ইদানিং বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হতে চাওয়ার বিষয়ে আগ্রহী বিদগ্ধজন না পাওয়ার বেদনা থেকেও বিভিন্নভাবে খিস্তিখেউড় করেন; আর সবকিছুর বড় কথা দৃশ্যমান প্রভাবককে গালি দেয়া খুব সহজ, এতে আত্মতুষ্টি ও তৃপ্তি দুই-ই আসে! অন্য অনেক বড় ক্ষতিও তাদের কাছে কোনো বিষয় নয়, বড়জোর ১-২ দিনের বিষয়। কিন্তু একটি পেশা সবসময়ই হটকেক। ধরতে পারলেই মনে হয়, পুরোটাই ধরে ফেললাম বুঝি, এবার সবাই মিলে লেবু চিপড়ে শেষ করে দিতে পারলেই আসবে প্রত্যাশিত শান্তি! কারণ এই পেশা ছাড়া বাকি সকলেই বিশুদ্ধতার মূর্ত প্রতীক!

৮) শিক্ষিত ও অশিক্ষিত শ্রেণিভুক্তের মাঝে একটি গ্রুপ আছেন যারা আইন জানেন না, জানলেও মানেন না! তাদের একটি গোষ্ঠী মনে করেন, আসামি গ্রেফতারের পর তাকে আইনি কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পর জামিন হওয়া, না হওয়া ও শাস্তি হওয়া না হওয়া পুরোটাই শুধুমাত্র একটি পেশার কাজ! যখনি কেউ আইন অনুসারে জামিন লাভ করেন বা শাস্তি প্রত্যাশিত মাত্রায় না হয় তখন সেই বিদগ্ধ বিশেষজনেরা শুরু করেন আবারও খিস্তিখেউড়! কাঠগড়ায় দাঁড় করায় আবারও একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশার মানুষজনকে! আইন না জেনে আইনের বিষয়ে যারা অবগত তাদেরকে প্রচুর আইন শেখাবেন কারণ তাদের আছে কি বোর্ড, মোবাইল বাটন আর ফেসবুক! বিদ্যমান আইনের সাথে তার বক্তব্য অসংগতিপূর্ণ হলেই বা কি আসে যায়!

৯) যে সমাজ ভাল-মন্দের মিশেলে গঠিত, সে সমাজের প্রত্যেক পেশায়, সমাজে বসবাসরত মানুষের মতই বিষফোঁড়া থাকবে সেটাও স্বাভাবিক! সমাজের মানুষের মত এদের কিয়দংশের অতি উৎসাহী আচরণ কখনো কখনো বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এখানেও একটি মজা আছে, এদের অনেকেই ক্রমাগত শাস্তির আওতায় আসে বিভিন্ন আঙ্গিকে, সেটি নিয়েও সমালোচনা হবে! অন্য কোনো সেক্টরে কোনো শাস্তি দেয়া হয় কিনা বা কতটাই বা শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়, তা নিয়ে বিদগ্ধজনের যদিও কোনো মাথা ব্যথা নেই! এত ছোট একটি মাথায় একটি বিশেষ পেশা নিয়েই তো পূর্ণ আছে অন্য সেক্টর নিয়ে ভাবনার সময় কোথায় তাদের? যার ফলে আবারও খিস্তিখেউড় শুধু একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশাজীবীদের নিয়ে।

১০) জীব হিসেবেই নিয়ম ভাঙা প্রাণি আমরা! আমাদের শিক্ষিত, অশিক্ষিত সকল মানুষজন কেউই বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না তারা নিয়ম অথবা আইন ভাঙেননি বা ভাঙেন না! এখন এই নীতিতে অটল বিশ্বাসীজনকে আপনি নিয়ম মানাতে চাইলে, আপনি আবারও চক্ষুশুল! হাজারো উদাহরণ পাঠক নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন! কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল পুলিশ আটকালে, কাকে ফোন দিয়ে ছুটাবেন সেই চেষ্টা, সঠিকভাবে কাজ করতে চাওয়া অফিসারের সামনে একের পর এক প্রভাবশালী আত্মীয়ের উদাহরণ টেনে বিব্রত করা, এক অপরাধকে আরেক অপরাধ দিয়ে ডিফেন্ড করা, কিছুই না পারলে চারিত্রিকভাবে ডিফেইম করাসহ এমন কী নেই যা আমাদের স্বাভাবিক কাজের গতিকে বাধাপ্রাপ্ত করতে করা হয় না! অথচ অন্য অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক কাজটুকুই কেউ কেউ করছে কিনা, তা নিয়ে বিদগ্ধজনেরা বছরে একবার একটু মুখ খুললেই দায় শেষ হয়ে যায়! না অন্য কাউকে নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই! নিজ ও সামাজিক অসংগতিতে পূর্ণ এই সমাজ যদি প্রত্যাশা করে উপর্যুক্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন এবং ঘরে ঘরে ফেরেশতাস্বরুপ প্রত্যাশিত পেশার মানুষজন চাইবেন তবে তাহা আত্মপ্রবঞ্চনা নয় কি?

এত এত ঝড়, ঝঞ্ঝা নিয়ে যে পেশার লোকজন প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন, তাদের কপালে ভালবাসার স্তুতি যেটুকু জুটে তা নিতান্তই পরবর্তী কাজটুকু সুন্দরভাবে সম্পাদন করিয়ে নেবার প্রত্যাশায়! হুম, শুনতে খারাপ শোনালেও চেতনে ও অবচেতনে সেটাই প্রকৃত বিষয়! বিশ্বাস নাহলে নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন।

শ্রদ্ধার্ঘ্য আর পুস্পার্ঘ্য সেসব আবার কি জিনিস? এসব তো এলিট সম্প্রদায়ের জন্য, আমাদের মত রাস্তা, ঘাটে খেটে খাওয়াদের জন্য নয়! ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে করোনা যুদ্ধ এবং তারপর আরো হাজারো যুদ্ধ চলবে আর সেখানে একটি পেশার লোক জীবন উৎসর্গ করে যাবে, নিজেদের সর্বোচ্চ ও সর্বস্ব বিলিয়ে যাবে তথাপি মানুষ নামের স্বীকৃতিটুকু জুটবে না! তবে কি জানেন, "ছদ্মবেশী যে মানুষ পরিচয়" সেটি চাইও না, সেটি বরং আপনারই থাক! না থাকলে কথা বলার মত মহৎ কাজটুকুও যে আপনার হারিয়ে যাবে! কিছু একটা করতে তো হবে তাই না?

চাকরিতে যখন এসেছি তখন শুনেছিলাম চাকরির বৈশিষ্ট্যগুণে সমাজের ৫০ ভাগ মানুষ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকবে! এই লেখা প্রমাণ করে যাবে, কতটা ভুল শিখেছি, সমাজের ৫০ ভাগ নয় বরং তারও কয়েকগুণ বেশি মানুষের বিপরীতে দাঁড়িয়ে প্রতিনিয়ত আমাদের পেশাগত যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হয় এবং হবে! সিনিয়র স্যার সবসময় বলতেন, তুমি যখন কাজ করবে, তোমার তখন ভুলও হবে, সমাজ তোমার কাছে বিশুদ্ধতা চাইবে কিন্তু সমাজের নিজেকে বিশুদ্ধ করতে যা যা করা দরকার সেই মূল জায়গায় আঘাত কখনোই করবে না! কারণ এই বৈপরীত্যে সমাজ নিজেও এক ধরনের পুলক অনুভব করে! শুনি আর বিস্মিত হয়ে ভাবি সত্যি কি তাই?

আহা! এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমাদের সমাজের এ কি দশা? এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমার মানুষ পরিচয় আজীবনের জন্য মুছেই যাক, ক্ষোভ নেই, থাকবেও না! যে পেশার দায়িত্বের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ প্রতিনিয়ত নিজের জীবন বিসর্জন তথা মৃত্যু, সেই পেশায় থেকে তথাকথিত বিদগ্ধজনের মেকি ভালবাসাটুকু নাইবা জুটলো আমাদের কপালে...!

সৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তানরা কি তাই বলে কাজ থামিয়ে দেবেন? না, কখনোই না! পৃথিবী নামের ঘড়ির কাটা যখন থামবে, তখনি হয়তো তার স্থিরতা আসবে! দায়িত্ব প্রাপ্তির পর থেকে আজ অবধি বহতা নদীর মত বহমান 'বাংলাদেশ পুলিশ', এর ব্যতিক্রম উদাহরণ ইতিহাসেও নেই...!

লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, পল্লবী জোন গোয়েন্দা বিভাগ (ডিএমপি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন