শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২১, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

সৃষ্টিলগ্ন থেকে বাংলাদেশ পুলিশ বহতা নদীর মত, এর ব্যতিক্রম ইতিহাসেও নেই...! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটা মজার ব্যাপার আছে, তাদের নাগরিকগণ যত খুশি অপকর্ম করুন, তারা চায় তাদের প্রেসিডেন্ট পরিপূর্ণ শুদ্ধ থাকুক! এই চাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়! কিন্তু একইসাথে একজন মানুষ হিসেবে খুবই অযথা চাওয়া! হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে যারা স্টাডি করেন, তারা ভাল বুঝবেন! ভুল, ত্রুটির ঊর্ধ্বে কেউ নন! জেনে অথবা না জেনে ভুল বা অপরাধ আমরা প্রত্যেকে প্রায়শই করি! মুখে নিয়ম-নীতির কথা বললেও বিশেষ সময়ে নিয়ম মেনে বিদগ্ধজনেরা নিজেরাও থাকতে চান না! অনিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করতে গিয়ে তারা নিজেরাও নিয়ম ভাঙবেন কিন্তু সেটি নিয়ে আর টু শব্দ হবে না! কারণ ওই যে, আমরা সবাই কম, বেশি ভুল করি এবং এটাই স্বাভাবিক; তারা আর বাইরে থাকবেন কেন? প্রত্যেকেরই কৃত অপরাধের শাস্তি হওয়া উচিত এবং সেটিই প্রত্যাশিত ও বাঞ্ছনীয়! অপরাধীর শাস্তি হলে বরং সমাজ শুদ্ধ হয়!

আমাদের দেশেও মজাটা ঠিক এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টের মত! এখানে সকল পেশার ঊর্ধ্বে শুধু একটি পেশার লোকজনকে বিশুদ্ধ করে ফেলতে পারলেই সকলের শত যাতনা দূর হয়ে যায়! অন্য কাউকে নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, থাকতেও হয় না! বহুবার বলেছি, অপরাধ প্রবণ সমাজের মানুষ থেকেই যারা বিভিন্ন পেশায় অংশগ্রহণ করেন তাদের মাঝে সেই সমাজের মানুষের মত আচরণই উন্মোচিত হবে! কিন্তু শিক্ষকগণ মানতে নারাজ, তারা চান এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট এর মত শুধুমাত্র একটি পেশায় সবাইকে শুদ্ধ থাকতেই হবে। মাত্র কয় মাস আগেই নিজেদের জান, জীবন উজাড় করে, জীবন উৎসর্গ করে একের পর এক ভিন্নতর কাজ উপস্থাপন করা সত্ত্বেও, সবকিছু এক মুহূর্তে ভুলে গিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায় পুরো পেশার, প্রতিটি মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে খিস্তিখেউড় ও গালিগালাজের পসরা সাজিয়ে বসলেন বিশুদ্ধতায় পূর্ণ মানুষজন!

আমাদের আসলে আজকাল আর কষ্ট হয় না! কারণ খিস্তিখেউড় প্রাপ্তি আমার পেশার সবচেয়ে সহজ ও স্বাভাবিক বিষয়! কেন? হাজারটা কারণ থাকলেও কয়েকটি কারণ একটু দেখিয়ে যাই।

১) সর্বদাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা থাকেন তাদের বিশাল একটা অংশ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকে! শতকরা হিসাব দাঁড় করালে সে সংখ্যা মোটেও কম নয়! রাষ্ট্র বিরোধী এই পক্ষ জীবনেও আমাদের গুণগান তো গাইবে না, এরা শুধু সুযোগই খুঁজবে, সুযোগ পেলে সকলে মিলে ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং অন্য বিদগ্ধজনদেরও অনুপ্রাণিত করবেন!

২) অসংগতিপূর্ণ সমাজের অসংগতিতে ভরা মানুষজনের সঠিক চেহারা আমরা অনেকটাই দেখি! তাদের অনেক চেষ্টা থাকে আমাদের দেখতে পারা যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেটি করাতে ব্যর্থ হলে, খিস্তিখেউড় এবং অপছন্দের তালিকায় আবারও আমরা।

৩) জায়গা-জমির সমস্যা, মারামারি, হানাহানি, ধর্ষণ, ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, ধর্ষণ, মাদক ও হত্যাসহ যত অপরাধ এই সমাজে সংঘটিত হয় এবং যারা এর সাথে জড়িয়ে থাকেন তারা এবং তাদের পরিবারের চক্ষুশুল আমরা সবসময় ছিলাম, আছি এবং থাকবো। আহা ভাল মানুষজন এই অপরাধ করা বন্ধ করে দিলে হয়তোবা শতকরা হিসাবে আমাদের অপছন্দ করা লোকের সংখ্যা সাগর থেকে এক ফোঁটা জল সরিয়ে নেয়ার মত কিছুটা কমতো! কত ভালই না হতো!

৪) রাষ্ট্র ও সরকারের অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রু সকলের কাছে সবসময় চক্ষুশুল আমরা! কাজেই গালিগালাজের মত বিশেষ পসরার শক্ এ্যাবজরবার আমরাই হবো সেটাই তো স্বাভাবিক!

৫) কখনো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অনেকের জনপ্রিয় হয়ে উঠার পেছনের মূল হাতিয়ার হই আমরা! এই যেমন ধরেন, আমাদের নিয়ে খারাপ কথা বললে সহজে খাওয়ানো যায়! প্রতি বছরে আমাদের বিষয়ে কয়েকটি ভাল বার্তা যেটি দেয়া হয়, সেটি আদতে আমাদের মঙ্গলের জন্য নয় বরং বই, পুস্তক পাঠদানের মত বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, জানেন ভাল মানুষ এই পেশায় আছে কিন্তু তা খুব অল্প! যদিও ধারণা প্রসূত এই বিষয়ে কোনো জরিপ নেই, কিচ্ছু নেই! এমনকি কেউ যদি ভুলক্রমে জরিপ চালিয়ে, বার্ষিক জরিপে, আমাদের অবস্থান পাঁচ অথবা ছয়ে দেখিয়ে ফেলেনও তথাপি আলোচনার কেন্দ্রে সবসময় আমরাই থাকি এবং এবং থাকবো! কারণ সর্বদাই সৌভাগ্যের প্রতীক আমাদের ললাটেই যে সেঁটে থাকে! আমাদের আলোচনায় রাখাটা কারো কারো এক ধরণের স্ট্র্যাটেজিও বলতে পারেন!

৫) নাটক, সিনেমা, চলচ্চিত্র প্রতিটি ক্ষেত্রে যুগের পর যুগ আমাদের ভিন্নতর উপস্থাপন! অনেকের সত্য, মিথ্যে এবং সত্য-মিথ্যার মিশেলে গালগল্প যা কিছুই বলেন, সবকিছুই আমাদের বিপরীতে! তাই আমাদের নিয়ে যতটুকু প্রশংসাসূচক ধ্বনি বা বর্ণনা সেটিও আসলে আমাদের যতটুকু অসংগতি বা মন্দ সেটিকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করার একটি প্রয়াস মাত্র!

৬) মানুষ স্বভাবজাতভাবেই ক্ষমতার প্রতি মোহাবিষ্ট, তাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কাউকে সব সময় সহজে নেয়ার মানসিকতা থাকে না। অনেকটা না পাওয়ার বেদনা থেকেও এমনটা হয়! না, না এসব আমি বলি না! এসব মন্দ কথা সমাজবিজ্ঞান বলে! এটা দোষের কিছু নাহ! এই শ্রেণিরও সবসময়ের চক্ষুশুল আমরা! শতকরা হিসাবটা কি এইদিক দিয়েও দেখিয়ে যাবো?

৭) ইদানিং বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হতে চাওয়ার বিষয়ে আগ্রহী বিদগ্ধজন না পাওয়ার বেদনা থেকেও বিভিন্নভাবে খিস্তিখেউড় করেন; আর সবকিছুর বড় কথা দৃশ্যমান প্রভাবককে গালি দেয়া খুব সহজ, এতে আত্মতুষ্টি ও তৃপ্তি দুই-ই আসে! অন্য অনেক বড় ক্ষতিও তাদের কাছে কোনো বিষয় নয়, বড়জোর ১-২ দিনের বিষয়। কিন্তু একটি পেশা সবসময়ই হটকেক। ধরতে পারলেই মনে হয়, পুরোটাই ধরে ফেললাম বুঝি, এবার সবাই মিলে লেবু চিপড়ে শেষ করে দিতে পারলেই আসবে প্রত্যাশিত শান্তি! কারণ এই পেশা ছাড়া বাকি সকলেই বিশুদ্ধতার মূর্ত প্রতীক!

৮) শিক্ষিত ও অশিক্ষিত শ্রেণিভুক্তের মাঝে একটি গ্রুপ আছেন যারা আইন জানেন না, জানলেও মানেন না! তাদের একটি গোষ্ঠী মনে করেন, আসামি গ্রেফতারের পর তাকে আইনি কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পর জামিন হওয়া, না হওয়া ও শাস্তি হওয়া না হওয়া পুরোটাই শুধুমাত্র একটি পেশার কাজ! যখনি কেউ আইন অনুসারে জামিন লাভ করেন বা শাস্তি প্রত্যাশিত মাত্রায় না হয় তখন সেই বিদগ্ধ বিশেষজনেরা শুরু করেন আবারও খিস্তিখেউড়! কাঠগড়ায় দাঁড় করায় আবারও একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশার মানুষজনকে! আইন না জেনে আইনের বিষয়ে যারা অবগত তাদেরকে প্রচুর আইন শেখাবেন কারণ তাদের আছে কি বোর্ড, মোবাইল বাটন আর ফেসবুক! বিদ্যমান আইনের সাথে তার বক্তব্য অসংগতিপূর্ণ হলেই বা কি আসে যায়!

৯) যে সমাজ ভাল-মন্দের মিশেলে গঠিত, সে সমাজের প্রত্যেক পেশায়, সমাজে বসবাসরত মানুষের মতই বিষফোঁড়া থাকবে সেটাও স্বাভাবিক! সমাজের মানুষের মত এদের কিয়দংশের অতি উৎসাহী আচরণ কখনো কখনো বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এখানেও একটি মজা আছে, এদের অনেকেই ক্রমাগত শাস্তির আওতায় আসে বিভিন্ন আঙ্গিকে, সেটি নিয়েও সমালোচনা হবে! অন্য কোনো সেক্টরে কোনো শাস্তি দেয়া হয় কিনা বা কতটাই বা শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়, তা নিয়ে বিদগ্ধজনের যদিও কোনো মাথা ব্যথা নেই! এত ছোট একটি মাথায় একটি বিশেষ পেশা নিয়েই তো পূর্ণ আছে অন্য সেক্টর নিয়ে ভাবনার সময় কোথায় তাদের? যার ফলে আবারও খিস্তিখেউড় শুধু একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশাজীবীদের নিয়ে।

১০) জীব হিসেবেই নিয়ম ভাঙা প্রাণি আমরা! আমাদের শিক্ষিত, অশিক্ষিত সকল মানুষজন কেউই বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না তারা নিয়ম অথবা আইন ভাঙেননি বা ভাঙেন না! এখন এই নীতিতে অটল বিশ্বাসীজনকে আপনি নিয়ম মানাতে চাইলে, আপনি আবারও চক্ষুশুল! হাজারো উদাহরণ পাঠক নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন! কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল পুলিশ আটকালে, কাকে ফোন দিয়ে ছুটাবেন সেই চেষ্টা, সঠিকভাবে কাজ করতে চাওয়া অফিসারের সামনে একের পর এক প্রভাবশালী আত্মীয়ের উদাহরণ টেনে বিব্রত করা, এক অপরাধকে আরেক অপরাধ দিয়ে ডিফেন্ড করা, কিছুই না পারলে চারিত্রিকভাবে ডিফেইম করাসহ এমন কী নেই যা আমাদের স্বাভাবিক কাজের গতিকে বাধাপ্রাপ্ত করতে করা হয় না! অথচ অন্য অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক কাজটুকুই কেউ কেউ করছে কিনা, তা নিয়ে বিদগ্ধজনেরা বছরে একবার একটু মুখ খুললেই দায় শেষ হয়ে যায়! না অন্য কাউকে নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই! নিজ ও সামাজিক অসংগতিতে পূর্ণ এই সমাজ যদি প্রত্যাশা করে উপর্যুক্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন এবং ঘরে ঘরে ফেরেশতাস্বরুপ প্রত্যাশিত পেশার মানুষজন চাইবেন তবে তাহা আত্মপ্রবঞ্চনা নয় কি?

এত এত ঝড়, ঝঞ্ঝা নিয়ে যে পেশার লোকজন প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন, তাদের কপালে ভালবাসার স্তুতি যেটুকু জুটে তা নিতান্তই পরবর্তী কাজটুকু সুন্দরভাবে সম্পাদন করিয়ে নেবার প্রত্যাশায়! হুম, শুনতে খারাপ শোনালেও চেতনে ও অবচেতনে সেটাই প্রকৃত বিষয়! বিশ্বাস নাহলে নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন।

শ্রদ্ধার্ঘ্য আর পুস্পার্ঘ্য সেসব আবার কি জিনিস? এসব তো এলিট সম্প্রদায়ের জন্য, আমাদের মত রাস্তা, ঘাটে খেটে খাওয়াদের জন্য নয়! ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে করোনা যুদ্ধ এবং তারপর আরো হাজারো যুদ্ধ চলবে আর সেখানে একটি পেশার লোক জীবন উৎসর্গ করে যাবে, নিজেদের সর্বোচ্চ ও সর্বস্ব বিলিয়ে যাবে তথাপি মানুষ নামের স্বীকৃতিটুকু জুটবে না! তবে কি জানেন, "ছদ্মবেশী যে মানুষ পরিচয়" সেটি চাইও না, সেটি বরং আপনারই থাক! না থাকলে কথা বলার মত মহৎ কাজটুকুও যে আপনার হারিয়ে যাবে! কিছু একটা করতে তো হবে তাই না?

চাকরিতে যখন এসেছি তখন শুনেছিলাম চাকরির বৈশিষ্ট্যগুণে সমাজের ৫০ ভাগ মানুষ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকবে! এই লেখা প্রমাণ করে যাবে, কতটা ভুল শিখেছি, সমাজের ৫০ ভাগ নয় বরং তারও কয়েকগুণ বেশি মানুষের বিপরীতে দাঁড়িয়ে প্রতিনিয়ত আমাদের পেশাগত যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হয় এবং হবে! সিনিয়র স্যার সবসময় বলতেন, তুমি যখন কাজ করবে, তোমার তখন ভুলও হবে, সমাজ তোমার কাছে বিশুদ্ধতা চাইবে কিন্তু সমাজের নিজেকে বিশুদ্ধ করতে যা যা করা দরকার সেই মূল জায়গায় আঘাত কখনোই করবে না! কারণ এই বৈপরীত্যে সমাজ নিজেও এক ধরনের পুলক অনুভব করে! শুনি আর বিস্মিত হয়ে ভাবি সত্যি কি তাই?

আহা! এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমাদের সমাজের এ কি দশা? এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমার মানুষ পরিচয় আজীবনের জন্য মুছেই যাক, ক্ষোভ নেই, থাকবেও না! যে পেশার দায়িত্বের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ প্রতিনিয়ত নিজের জীবন বিসর্জন তথা মৃত্যু, সেই পেশায় থেকে তথাকথিত বিদগ্ধজনের মেকি ভালবাসাটুকু নাইবা জুটলো আমাদের কপালে...!

সৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তানরা কি তাই বলে কাজ থামিয়ে দেবেন? না, কখনোই না! পৃথিবী নামের ঘড়ির কাটা যখন থামবে, তখনি হয়তো তার স্থিরতা আসবে! দায়িত্ব প্রাপ্তির পর থেকে আজ অবধি বহতা নদীর মত বহমান 'বাংলাদেশ পুলিশ', এর ব্যতিক্রম উদাহরণ ইতিহাসেও নেই...!

লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, পল্লবী জোন গোয়েন্দা বিভাগ (ডিএমপি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা