শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২১, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

সৃষ্টিলগ্ন থেকে বাংলাদেশ পুলিশ বহতা নদীর মত, এর ব্যতিক্রম ইতিহাসেও নেই...! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটা মজার ব্যাপার আছে, তাদের নাগরিকগণ যত খুশি অপকর্ম করুন, তারা চায় তাদের প্রেসিডেন্ট পরিপূর্ণ শুদ্ধ থাকুক! এই চাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়! কিন্তু একইসাথে একজন মানুষ হিসেবে খুবই অযথা চাওয়া! হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে যারা স্টাডি করেন, তারা ভাল বুঝবেন! ভুল, ত্রুটির ঊর্ধ্বে কেউ নন! জেনে অথবা না জেনে ভুল বা অপরাধ আমরা প্রত্যেকে প্রায়শই করি! মুখে নিয়ম-নীতির কথা বললেও বিশেষ সময়ে নিয়ম মেনে বিদগ্ধজনেরা নিজেরাও থাকতে চান না! অনিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করতে গিয়ে তারা নিজেরাও নিয়ম ভাঙবেন কিন্তু সেটি নিয়ে আর টু শব্দ হবে না! কারণ ওই যে, আমরা সবাই কম, বেশি ভুল করি এবং এটাই স্বাভাবিক; তারা আর বাইরে থাকবেন কেন? প্রত্যেকেরই কৃত অপরাধের শাস্তি হওয়া উচিত এবং সেটিই প্রত্যাশিত ও বাঞ্ছনীয়! অপরাধীর শাস্তি হলে বরং সমাজ শুদ্ধ হয়!

আমাদের দেশেও মজাটা ঠিক এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টের মত! এখানে সকল পেশার ঊর্ধ্বে শুধু একটি পেশার লোকজনকে বিশুদ্ধ করে ফেলতে পারলেই সকলের শত যাতনা দূর হয়ে যায়! অন্য কাউকে নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, থাকতেও হয় না! বহুবার বলেছি, অপরাধ প্রবণ সমাজের মানুষ থেকেই যারা বিভিন্ন পেশায় অংশগ্রহণ করেন তাদের মাঝে সেই সমাজের মানুষের মত আচরণই উন্মোচিত হবে! কিন্তু শিক্ষকগণ মানতে নারাজ, তারা চান এ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট এর মত শুধুমাত্র একটি পেশায় সবাইকে শুদ্ধ থাকতেই হবে। মাত্র কয় মাস আগেই নিজেদের জান, জীবন উজাড় করে, জীবন উৎসর্গ করে একের পর এক ভিন্নতর কাজ উপস্থাপন করা সত্ত্বেও, সবকিছু এক মুহূর্তে ভুলে গিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দায় পুরো পেশার, প্রতিটি মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে খিস্তিখেউড় ও গালিগালাজের পসরা সাজিয়ে বসলেন বিশুদ্ধতায় পূর্ণ মানুষজন!

আমাদের আসলে আজকাল আর কষ্ট হয় না! কারণ খিস্তিখেউড় প্রাপ্তি আমার পেশার সবচেয়ে সহজ ও স্বাভাবিক বিষয়! কেন? হাজারটা কারণ থাকলেও কয়েকটি কারণ একটু দেখিয়ে যাই।

১) সর্বদাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা থাকেন তাদের বিশাল একটা অংশ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকে! শতকরা হিসাব দাঁড় করালে সে সংখ্যা মোটেও কম নয়! রাষ্ট্র বিরোধী এই পক্ষ জীবনেও আমাদের গুণগান তো গাইবে না, এরা শুধু সুযোগই খুঁজবে, সুযোগ পেলে সকলে মিলে ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং অন্য বিদগ্ধজনদেরও অনুপ্রাণিত করবেন!

২) অসংগতিপূর্ণ সমাজের অসংগতিতে ভরা মানুষজনের সঠিক চেহারা আমরা অনেকটাই দেখি! তাদের অনেক চেষ্টা থাকে আমাদের দেখতে পারা যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেটি করাতে ব্যর্থ হলে, খিস্তিখেউড় এবং অপছন্দের তালিকায় আবারও আমরা।

৩) জায়গা-জমির সমস্যা, মারামারি, হানাহানি, ধর্ষণ, ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, ধর্ষণ, মাদক ও হত্যাসহ যত অপরাধ এই সমাজে সংঘটিত হয় এবং যারা এর সাথে জড়িয়ে থাকেন তারা এবং তাদের পরিবারের চক্ষুশুল আমরা সবসময় ছিলাম, আছি এবং থাকবো। আহা ভাল মানুষজন এই অপরাধ করা বন্ধ করে দিলে হয়তোবা শতকরা হিসাবে আমাদের অপছন্দ করা লোকের সংখ্যা সাগর থেকে এক ফোঁটা জল সরিয়ে নেয়ার মত কিছুটা কমতো! কত ভালই না হতো!

৪) রাষ্ট্র ও সরকারের অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রু সকলের কাছে সবসময় চক্ষুশুল আমরা! কাজেই গালিগালাজের মত বিশেষ পসরার শক্ এ্যাবজরবার আমরাই হবো সেটাই তো স্বাভাবিক!

৫) কখনো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অনেকের জনপ্রিয় হয়ে উঠার পেছনের মূল হাতিয়ার হই আমরা! এই যেমন ধরেন, আমাদের নিয়ে খারাপ কথা বললে সহজে খাওয়ানো যায়! প্রতি বছরে আমাদের বিষয়ে কয়েকটি ভাল বার্তা যেটি দেয়া হয়, সেটি আদতে আমাদের মঙ্গলের জন্য নয় বরং বই, পুস্তক পাঠদানের মত বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, জানেন ভাল মানুষ এই পেশায় আছে কিন্তু তা খুব অল্প! যদিও ধারণা প্রসূত এই বিষয়ে কোনো জরিপ নেই, কিচ্ছু নেই! এমনকি কেউ যদি ভুলক্রমে জরিপ চালিয়ে, বার্ষিক জরিপে, আমাদের অবস্থান পাঁচ অথবা ছয়ে দেখিয়ে ফেলেনও তথাপি আলোচনার কেন্দ্রে সবসময় আমরাই থাকি এবং এবং থাকবো! কারণ সর্বদাই সৌভাগ্যের প্রতীক আমাদের ললাটেই যে সেঁটে থাকে! আমাদের আলোচনায় রাখাটা কারো কারো এক ধরণের স্ট্র্যাটেজিও বলতে পারেন!

৫) নাটক, সিনেমা, চলচ্চিত্র প্রতিটি ক্ষেত্রে যুগের পর যুগ আমাদের ভিন্নতর উপস্থাপন! অনেকের সত্য, মিথ্যে এবং সত্য-মিথ্যার মিশেলে গালগল্প যা কিছুই বলেন, সবকিছুই আমাদের বিপরীতে! তাই আমাদের নিয়ে যতটুকু প্রশংসাসূচক ধ্বনি বা বর্ণনা সেটিও আসলে আমাদের যতটুকু অসংগতি বা মন্দ সেটিকে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করার একটি প্রয়াস মাত্র!

৬) মানুষ স্বভাবজাতভাবেই ক্ষমতার প্রতি মোহাবিষ্ট, তাই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কাউকে সব সময় সহজে নেয়ার মানসিকতা থাকে না। অনেকটা না পাওয়ার বেদনা থেকেও এমনটা হয়! না, না এসব আমি বলি না! এসব মন্দ কথা সমাজবিজ্ঞান বলে! এটা দোষের কিছু নাহ! এই শ্রেণিরও সবসময়ের চক্ষুশুল আমরা! শতকরা হিসাবটা কি এইদিক দিয়েও দেখিয়ে যাবো?

৭) ইদানিং বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হতে চাওয়ার বিষয়ে আগ্রহী বিদগ্ধজন না পাওয়ার বেদনা থেকেও বিভিন্নভাবে খিস্তিখেউড় করেন; আর সবকিছুর বড় কথা দৃশ্যমান প্রভাবককে গালি দেয়া খুব সহজ, এতে আত্মতুষ্টি ও তৃপ্তি দুই-ই আসে! অন্য অনেক বড় ক্ষতিও তাদের কাছে কোনো বিষয় নয়, বড়জোর ১-২ দিনের বিষয়। কিন্তু একটি পেশা সবসময়ই হটকেক। ধরতে পারলেই মনে হয়, পুরোটাই ধরে ফেললাম বুঝি, এবার সবাই মিলে লেবু চিপড়ে শেষ করে দিতে পারলেই আসবে প্রত্যাশিত শান্তি! কারণ এই পেশা ছাড়া বাকি সকলেই বিশুদ্ধতার মূর্ত প্রতীক!

৮) শিক্ষিত ও অশিক্ষিত শ্রেণিভুক্তের মাঝে একটি গ্রুপ আছেন যারা আইন জানেন না, জানলেও মানেন না! তাদের একটি গোষ্ঠী মনে করেন, আসামি গ্রেফতারের পর তাকে আইনি কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পর জামিন হওয়া, না হওয়া ও শাস্তি হওয়া না হওয়া পুরোটাই শুধুমাত্র একটি পেশার কাজ! যখনি কেউ আইন অনুসারে জামিন লাভ করেন বা শাস্তি প্রত্যাশিত মাত্রায় না হয় তখন সেই বিদগ্ধ বিশেষজনেরা শুরু করেন আবারও খিস্তিখেউড়! কাঠগড়ায় দাঁড় করায় আবারও একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশার মানুষজনকে! আইন না জেনে আইনের বিষয়ে যারা অবগত তাদেরকে প্রচুর আইন শেখাবেন কারণ তাদের আছে কি বোর্ড, মোবাইল বাটন আর ফেসবুক! বিদ্যমান আইনের সাথে তার বক্তব্য অসংগতিপূর্ণ হলেই বা কি আসে যায়!

৯) যে সমাজ ভাল-মন্দের মিশেলে গঠিত, সে সমাজের প্রত্যেক পেশায়, সমাজে বসবাসরত মানুষের মতই বিষফোঁড়া থাকবে সেটাও স্বাভাবিক! সমাজের মানুষের মত এদের কিয়দংশের অতি উৎসাহী আচরণ কখনো কখনো বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এখানেও একটি মজা আছে, এদের অনেকেই ক্রমাগত শাস্তির আওতায় আসে বিভিন্ন আঙ্গিকে, সেটি নিয়েও সমালোচনা হবে! অন্য কোনো সেক্টরে কোনো শাস্তি দেয়া হয় কিনা বা কতটাই বা শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়, তা নিয়ে বিদগ্ধজনের যদিও কোনো মাথা ব্যথা নেই! এত ছোট একটি মাথায় একটি বিশেষ পেশা নিয়েই তো পূর্ণ আছে অন্য সেক্টর নিয়ে ভাবনার সময় কোথায় তাদের? যার ফলে আবারও খিস্তিখেউড় শুধু একমাত্র অবিশুদ্ধ পেশাজীবীদের নিয়ে।

১০) জীব হিসেবেই নিয়ম ভাঙা প্রাণি আমরা! আমাদের শিক্ষিত, অশিক্ষিত সকল মানুষজন কেউই বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না তারা নিয়ম অথবা আইন ভাঙেননি বা ভাঙেন না! এখন এই নীতিতে অটল বিশ্বাসীজনকে আপনি নিয়ম মানাতে চাইলে, আপনি আবারও চক্ষুশুল! হাজারো উদাহরণ পাঠক নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন! কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল পুলিশ আটকালে, কাকে ফোন দিয়ে ছুটাবেন সেই চেষ্টা, সঠিকভাবে কাজ করতে চাওয়া অফিসারের সামনে একের পর এক প্রভাবশালী আত্মীয়ের উদাহরণ টেনে বিব্রত করা, এক অপরাধকে আরেক অপরাধ দিয়ে ডিফেন্ড করা, কিছুই না পারলে চারিত্রিকভাবে ডিফেইম করাসহ এমন কী নেই যা আমাদের স্বাভাবিক কাজের গতিকে বাধাপ্রাপ্ত করতে করা হয় না! অথচ অন্য অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক কাজটুকুই কেউ কেউ করছে কিনা, তা নিয়ে বিদগ্ধজনেরা বছরে একবার একটু মুখ খুললেই দায় শেষ হয়ে যায়! না অন্য কাউকে নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই! নিজ ও সামাজিক অসংগতিতে পূর্ণ এই সমাজ যদি প্রত্যাশা করে উপর্যুক্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন এবং ঘরে ঘরে ফেরেশতাস্বরুপ প্রত্যাশিত পেশার মানুষজন চাইবেন তবে তাহা আত্মপ্রবঞ্চনা নয় কি?

এত এত ঝড়, ঝঞ্ঝা নিয়ে যে পেশার লোকজন প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন, তাদের কপালে ভালবাসার স্তুতি যেটুকু জুটে তা নিতান্তই পরবর্তী কাজটুকু সুন্দরভাবে সম্পাদন করিয়ে নেবার প্রত্যাশায়! হুম, শুনতে খারাপ শোনালেও চেতনে ও অবচেতনে সেটাই প্রকৃত বিষয়! বিশ্বাস নাহলে নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন।

শ্রদ্ধার্ঘ্য আর পুস্পার্ঘ্য সেসব আবার কি জিনিস? এসব তো এলিট সম্প্রদায়ের জন্য, আমাদের মত রাস্তা, ঘাটে খেটে খাওয়াদের জন্য নয়! ওহ, দুঃখিত কি বলছি আমরা তো আবার মানুষও না!

মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে করোনা যুদ্ধ এবং তারপর আরো হাজারো যুদ্ধ চলবে আর সেখানে একটি পেশার লোক জীবন উৎসর্গ করে যাবে, নিজেদের সর্বোচ্চ ও সর্বস্ব বিলিয়ে যাবে তথাপি মানুষ নামের স্বীকৃতিটুকু জুটবে না! তবে কি জানেন, "ছদ্মবেশী যে মানুষ পরিচয়" সেটি চাইও না, সেটি বরং আপনারই থাক! না থাকলে কথা বলার মত মহৎ কাজটুকুও যে আপনার হারিয়ে যাবে! কিছু একটা করতে তো হবে তাই না?

চাকরিতে যখন এসেছি তখন শুনেছিলাম চাকরির বৈশিষ্ট্যগুণে সমাজের ৫০ ভাগ মানুষ সবসময় আমাদের বিপরীতে থাকবে! এই লেখা প্রমাণ করে যাবে, কতটা ভুল শিখেছি, সমাজের ৫০ ভাগ নয় বরং তারও কয়েকগুণ বেশি মানুষের বিপরীতে দাঁড়িয়ে প্রতিনিয়ত আমাদের পেশাগত যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হয় এবং হবে! সিনিয়র স্যার সবসময় বলতেন, তুমি যখন কাজ করবে, তোমার তখন ভুলও হবে, সমাজ তোমার কাছে বিশুদ্ধতা চাইবে কিন্তু সমাজের নিজেকে বিশুদ্ধ করতে যা যা করা দরকার সেই মূল জায়গায় আঘাত কখনোই করবে না! কারণ এই বৈপরীত্যে সমাজ নিজেও এক ধরনের পুলক অনুভব করে! শুনি আর বিস্মিত হয়ে ভাবি সত্যি কি তাই?

আহা! এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমাদের সমাজের এ কি দশা? এত এত ভাল মানুষের ভিড়ে আমার মানুষ পরিচয় আজীবনের জন্য মুছেই যাক, ক্ষোভ নেই, থাকবেও না! যে পেশার দায়িত্বের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ প্রতিনিয়ত নিজের জীবন বিসর্জন তথা মৃত্যু, সেই পেশায় থেকে তথাকথিত বিদগ্ধজনের মেকি ভালবাসাটুকু নাইবা জুটলো আমাদের কপালে...!

সৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তানরা কি তাই বলে কাজ থামিয়ে দেবেন? না, কখনোই না! পৃথিবী নামের ঘড়ির কাটা যখন থামবে, তখনি হয়তো তার স্থিরতা আসবে! দায়িত্ব প্রাপ্তির পর থেকে আজ অবধি বহতা নদীর মত বহমান 'বাংলাদেশ পুলিশ', এর ব্যতিক্রম উদাহরণ ইতিহাসেও নেই...!

লেখক: অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, পল্লবী জোন গোয়েন্দা বিভাগ (ডিএমপি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক