শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

হুদা ভাইও চলে গেলেন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
হুদা ভাইও চলে গেলেন

আমি হুদা ভাইয়ের সহকর্মী হওয়ার আগে দীর্ঘদিন তার প্রতিবেশি ছিলাম। কিন্তু হৃদ্যতা চার দশকের। সব সম্পর্কের অবসান ঘটল গত ২১ মার্চ রবিবার। তিনি ইন্তকাল করেছেন। আচরিত অভ্যাসবশত কারও মৃত্যু সংবাদ পেলে “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন” উচ্চারণ করি। এর বাংলা অর্থও বুঝি -- ‘আমরা তো আল্লাহরই এবং নিশ্চয়ই তারই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী’। নিজেকে আশ্বস্ত করি “কুল্লু নাফসিন জায়েকাতুল মওত” - ‘পৃথিবীর সকল জীবকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে’। তা সত্ত্বেও কারও কারও মৃত্যুতে বুকের ভেতরটা চিন চিন করে। অনেকের মৃত্যুতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন করি। আমার মায়ের মৃত্যুতে ডুকরে কেঁদেছি। নূরুল হুদা ভাইয়ের মৃত্যু আমাকে কষ্ট দিয়েছে। তার সাথে জড়িত স্মৃতিগুলো মনে পড়েছে।

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে যখন টুকটাক রিপোর্টিং করতাম, তখন তিনি বাংলাদেশ অবজারভারের স্টাফ রিপোর্টার। মাঝে মাঝে বিভিন্ন এসাইনমেন্ট কভার করতে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো। বিভিন্ন দৈনিকের রিপোর্টারদের মধ্যে বয়সে আমার চেয়ে সামান্য সিনিয়র হলেই সমীহ করতাম। বিশেষ করে ছাত্রত্ব শেষ না হওয়ার কারণে নিজেকে এমনিতেই জুনিয়র জুনিয়র লাগত। পুরনো রিপোর্টাররা বলতে গেলে ফিরেও তাকাতেন না। গায়ে পড়ে কথা বলার অভ্যাস নেই আমার, অতএব চুপচাপ বসে এসাইনমেন্ট কভার করে সিঙ্গারা-চা খেয়ে আগেভাগে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করতাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা যারা এক সঙ্গে বিভিন্ন সংবাদপত্রে রিপোর্টিং শুরু করেছিলাম -- আলমগীর হোসেন, হাসান হাফিজ, মনজুরুল আলম (মরহুম), শাহানা বেগম (কানাডা প্রবাসী), লিয়াকত আলী (খাদ্য বিভাগ থেকে অবসরপ্রাপ্ত), হায়দার ভাই (অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী) - তাদের কাউকে অনুষ্ঠানে পেলে স্বচ্ছন্দ বোধ করতাম। অন্য রিপোর্টারদের চেয়ে নূরুল হুদা ভাই এর ব্যতিক্রম ছিলেন। তিনি রিপোর্টার সারিতে নতুন কাউকে দেখলে এগিয়ে এসে হাত বাড়িয়ে দিতেন। পরিচয় জানতে চাইতেন। হেসে কথা বলতেন, চার দশক আগের প্রথম দেখা তাঁর অমলিন হাসি কখনো মুছে যেতে দেখিনি।

সত্তরের দশকের শেষ দিকেও ঢাকায় হাতে গণা মাত্র কয়েকটি দৈনিক। যারা অনুষ্ঠান আয়োজন করেন তারা বলতে গেলে সব রিপোর্টারকে নামে জানেন, যথেষ্ট মর্যাদা দেন। ধীরে ঢাকার প্রায় সব দৈনিকের রিপোর্টারের সঙ্গে চেনাজানা হয়ে হয়ে যায়। কিন্তু যারা আন্তরিক হন তাদের মধ্যে হুদা ভাই অন্যতম। কোনো কিছু বুঝতে না পারলে বুঝিয়ে দেন। আমিও নৈকট্য অনুভব করি, যা বরাবর বজায় ছিল। দিনে দিনে আমার বয়স বেড়েছে। দু’তিনটি দৈনিকে বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে ফেলেছি। মাঠে ময়দানে রিপোর্টিং এর কাজ আর ছিল না। হুদা ভাই মাঝেমধ্যে ফোনে খোঁজ নিতে ভুলতেন না। মীরপুরে সাংবাদিক আবাসিক এলাকায় এক খন্ড জমি বরাদ্দ পেয়েছিলাম। পঁচানব্বই সালের কোনো এক সময় হুদা ভাই বলেন যে উনি মীরপুরে বাড়ি নির্মাণ কাজে হাত দিয়েছেন। একদিন দেখতে যাই। সাংবাদিক হাউজিংয়ে ১৭৯টি প্লটের মধ্যে শুধু তার বাড়িই পরিকল্পিতভাবে নির্মিত হচ্ছিল। এর বাইরে দু’জন চালা ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করেছিলেন। আমি উৎসাহ বোধ করি। কোথায় কার কাছে নকশা তৈরি করাতে হবে, কিভাবে রাজউক থেকে প্ল্যান পাস করাতে হবে, হুদা ভাইয়ের পরামর্শ নিয়ে কাজ শুরু করি। তাঁর তিনতলা ভবনের কাজ যখন শেষ হওয়ার পথে তখন আমার বাড়ির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তিনি যখন সপরিবারে নতুন বাড়িতে বসবাস শুরু করেন তখন তখন আমার বাড়ি মাথা উঁচু করেছে। অনেক সময় তিনি এসে মিস্ত্রিদের পরামর্শ দেন। তার ঠিক করে দেওয়া ইলেকট্রিক ঠিকাদার লাঙ্গলকোটের রুহুল আমিন বিদ্যুতের কাজ করে। বিদ্যুৎ সংযোগের অনুমতি পাওয়ার আগে তার বাড়ি থেকেই আমার বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতেও তিনি কার্পণ্য দেখাননি। আমি কৃতজ্ঞতা অনুভব করি।

উনিশ’শ পচানব্বই এর শেষদিকে আমি প্রায় অসমাপ্ত বাড়িতে বসবাস শুরু করি। ইতোমধ্যে হুদা ভাই বাংলাদেশ অবজারভার ছেড়ে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) যোগ দিয়েছিলেন। হুদা ভাইয়ের প্রতিবেশি হওয়ার কারণে অনেক সময় একসাথে রিকশায় মেইন রোড পর্যন্ত এসে বাসে উঠি। আমি ফার্মগেটে নেমে যাই তেজগাঁও শিল্প এলাকায় বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে যাই, হুদা ভাই পল্টনে বাসস তাঁর অফিসে যান।। ১৯৯৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাবাজার পত্রিকা ছেড়ে দৈনিক বাংলার বাণীর বার্তা সম্পাদক হিসেবে যোগ দেই। ওই বছরের অক্টোবর মাসের প্রথম দিকে দিল্লিতে এক সফরে যেতে হয়। আমি ছাড়াও ছিলেন বাসস থেকে হুদা ভাই, ইত্তেফাকের গিয়াসউদ্দিন আহমেদ Geasuddin Ahmedও ডেইলি স্টারের আবদুল জলিল ভূঁইয়া। ওই সময় দিল্লিতে বাসস এর প্রতিনিধি ছিলেন ইহসানুল করিম হেলাল ভাই (বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব) এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিষ্টার হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ অবজারভারের বিশেষ সংবাদদাতা আতিকুল ইসলাম ভাই। তাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল আমরা আসছি। হেলাল ভাই জলিল ভূঁইয়াকে ফরমায়েশ দিযেছিলেন আমরা যাতে দিল্লির সাংবাদিকদের আপ্যায়ন করার জন্য ঢাকা এয়ারপোর্টের ডিউটি ফ্রি শপ থেকে ব্ল্যাক লেভেল হুইস্কি নিয়ে যাই। কারণ দিল্লিতে বিদেশি পানীয়ের ওপর ৬০০ শতাংশ শুল্ক। সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। আমরা আমাদের পাসপোর্টের বিপরীতে এক বোতল করে ব্ল্যাক লেবেল হুইস্কি কিনে নেই। সম্ভবত তখন এক বোতল ব্ল্যাক লেবেলের দাম ২৫ ডলার ছিল। আমি কখনো মদ্য পান করি না। এ ব্যাপারে আমি মহাকট্টর। আমার পানাসক্ত অনেক বন্ধুবান্ধব আছেন। তাদের শত পীড়াপীড়িতেও কখনো চেখে দেখিনি। আমি ধুমপানও করি না। কিন্তু যারা পান করে তাদের অভ্যাসে বাদও সাধিনি। কেউ যদি এ ধরনের উপহার পেয়ে আনন্দ লাভ করে আমি তাকে সে আনন্দ দান থেকে বঞ্চিত করারও পক্ষপাতী নই। 

দিল্লি ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে হাইকমিশনের গাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিলেন আতিকুল ইসলাম ভাই। তিনি দিল্লির বাঙালি প্রধান এলাকা সি আর পার্ক এলাকায় আমাদের জন্য রেষ্টহাউজও ঠিক করে রেখেছিলেন। বেশ রাত হয়ে গিয়েছিল। ড্রাইভার সকালে এসে আমাদের হাইকমিশনে নিয়ে যাবেন। জলিল ভূঁইয়া ও আমি এক রুমে, হুদা ভাই ও গিয়াস ভাই অন্য রুমে। দিল্লি আমার পরিচিত নগরী। ১৯৯২-৯৩ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের ইন্সটিটিউট অফ কন্সটিটিউশনাল এন্ড পার্লামেন্টারি স্টাডিজে (আইসিপিএস) এক ফেলোশিপ প্রোগ্রামে কাটিয়েছি। নূরুল হুদা ভাইয়েরও পরিচিত নগরী। তিনি ১৯৯৪-৯৬ পর্যন্ত বাসস এর প্রতিনিধি হিসেবে দিল্লিতে ছিলেন। সকালে ড্রাইভার এসে আমাদের হাইকমিশনে নিয়ে যায়। আতিক ভাইয়ের সঙ্গে অনেকদিন পর দেখা হলো। তিনি হাইকমিশনার মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। মিলিটারি অ্যাটাচিসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গেও পরিচয় হয়। 
ভারতে তখন ত্রয়োদশ লোকসভা নির্বাচন চলছিল। লোকসভা নির্বাচন প্রতি পাঁচ বছর পর অনুষ্ঠিত হলেও এটি ছিল তিন বছরের মধ্যে তৃতীয় লোকসভা নির্বাচন। ১৯৯৬ সালে একাদশ লোকসভা নির্বাচনের পর গঠিত সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ফেললে সরকারের পতন ঘটে। ১৯৯৮ সালে দ্বাদশ লোকসভা নির্বাচনে অটল বিহারি বাজপেয়ীর নেতৃত্বে গঠিত সরকারের পতন ঘটে তামিল নাড়ুর জয়াললিতা দল সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করলে। অতএব ১৯৯৯ সালে ত্রয়োদশ লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে। সমগ্র ভারতে লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এক মাস জুড়ে এক সপ্তাহ পর পর পাঁচ দিনে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক এলায়েন্স এনডিএ লোকসভার ৫৪৫ আসনের মধ্যে ২৯৯ আসনে জয়ী হয়। রাজধানী হিসেবে দিল্লি ইউনিয়ন টেরিটরির মর্যাদা ভোগ করে। দিল্লির সাতটি নির্বাচনী এলাকার প্রতিটিতে বিজেপির প্রার্থীরা জয় লাভ করে। কাছাকাছি সময়ে দিল্লি মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং বিজেপির মেয়র এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সংখ্যক কমিশনার নির্বাচিত হয়েছিলেন। এখন দিল্লি নগরী উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব মিউনিসিপাল কর্পোরেশন নামে তিনটি পৃথক কর্পোরেশন হলেও দিল্লি একটি কাঠামোর অংশ ছিল। আমাদের ভ্রমন কর্মসূচিতে মিউনিসিপাল কর্পোরেশন পরিদর্শন ছিল। আমরা সেখানে গিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখতে পাই। নগরীর বিজেপি নেতারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা আমাদের অভ্যর্থনা জানান। কনফারেন্স রুমে নিয়ে আমাদের মিষ্টিমুখ করান। আমরা তাদের বিজয়ে অভিনন্দন জানাই। আমাদের পক্ষ থেকে হুদা ভাই বক্তব্য দেন। 

দুপুরে হেলাল ভাই দিল্লি প্রেসক্লাবে আমাদের ছাড়াও বেশ ক’জন ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিককে মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। প্রেসক্লাবের সামনে বিশাল এক বোর্ডে নির্বাচনের রাজ্য ও দলওয়ারী ফলাফল দেখতে শোভা পাচ্ছিল এবং মানুষের ভিড়ে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ। প্রেসক্লাবের ভেতরেও সাংবাদিকদের প্রচুর ভিড়। আশপাশের দেশগুলো ছাড়াও ইউরোপীয় দেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অনেক সাংবাদিক নির্বাচন কভার করতে এসেছেন। আমাদের সঙ্গে যোগ দিলেন ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত ও প্রথম আলোর সানাউল্লাহ লাবলু। শ্যামল দত্ত সম্ভবত তিনি কানাডা থেকে দিল্লিতে এসেছেন। 

মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে হেলাল ভাই আমাদের ইন্ডিয়া গেট, কুতুব মিনার ও দিল্লি হাটে ঘুরিয়ে রেষ্ট হাউজে পৌঁছে দিলেন। রাতে আতিক ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত। তিনিও কয়েকজন বিশিষ্ট ভারতীয় সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। হুদা ভাই ও গিয়াস ভাই পরিকল্পনা করেছেন আজমীর যাবেন খাজা মঈনুদ্দীন চিশতির মাজারে যাবেন। ভোরে ওঠেই তারা চলে গেলেন। আমি ও জলিল ভূঁইয়া আজমীর না গিয়ে দিল্লিতেই রয়ে গেলাম এবং এখানে ওখানে ঘুরে কাটালাম। রাতেই ফিরে এসেছেন তারা। আমাদের জন্য আজমীর শরীফ থেকে পবিত্র সূতা ও তবারক এনেছেন। হুদা ভাইয়ের বেশ কিছু পরিচিত লোক ছিল দিল্লিতে। সকালে এক আবুল ফজল এনক্লেভে এক মুসলিম শিল্পপতির বাসায় নাশতার দাওয়াত। আবুল ফজল এনক্লেভ যমুনা তীবরর্তী একটি সুন্দর আবাসিক এলাকা। শিল্পপতির নাম মনে নেই। টেক্সটাইল মিলের মালিক। ভদ্রলোক ও তাঁর স্ত্রী হুদা ভাইকে পেয়ে আবেগাপ্লুত। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে হুদা ভাইয়ের স্ত্রী ও তাঁর তিন মেয়ের কথা জানতে চাইলেন। হুদা ভাই সপরিবারে দিল্লিতে ছিলেন এবং পরিবারটির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ট হয়ে ওঠেছিলেন। রাজকীয় নাশতার আয়োজন করেছেন ভদ্রলোক। বিদায় নেওয়ার সময় আমাদের চার জনের জন্য চারটি থান কাপড়ের রোল আনলেন। প্রতিটিতে চল্লিশ গজ করে কাপড়। শেষ পর্যন্ত আমরা একটি রোল নিতে রাজি হলাম। সি আর পার্কে এসে দর্জির দোকানে নিয়ে কেটে ভাগ করে নিলাম। রাতে হেলাল ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত ছিল। পরদিন সেন্ট্রাল মার্কেটে কিছু কেনাকাটা করে বিকেলের ফ্লাইটে ঢাকায় চলে আসি।   

কিন্তু ২০০১ সালের এপ্রিলে বাংলার বাণী বন্ধ হয়ে যায়। হুদা ভাই বাসায় এসে সহানুভূতি জানান। আমি আমার মাসিক ম্যাগাজিন ঢাকা ডাইজেষ্টে সময় ব্যয় করি। বেকারত্ব যত সাময়িক হোক না কেন, আর্থিক কষ্ট যদি নাও হয়, আইডেনটিটি ক্রাইসিস বড় হয়ে ওঠে। সেজন্য মানসিক যাতনা অবশ্যই হচ্ছিল। হুদা ভাই প্রায়ই আসতেন সাহচর্য দিতে। অনেক কথা হতো তাঁর সঙ্গে। ইতোমধ্যে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছিল লাঙ্গলকোটের এক ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সঙ্গে। অমায়িক ছেলে। তার শ্বশুরের বন্ধু বলে মাথা তুলে কথা বলে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম Naem Nizam তখন এটিএন বাংলার চিফ নিউজ এডিটর। আমরা বাংলাবাজার পত্রিকায় কিছুদিন সহকর্মী ছিলাম। বাংলার বাণীর খবর জানার পর তিনি আমাকে এটিএন বাংলায় যোগ দিতে বলেন। চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান ও  উপদেষ্টা সাইফুল বারীর সঙ্গে আলোচনা চূড়ান্ত করে ফেলেন। আমি যোগ দিতে সময় নিচ্ছিলাম। কারণ এ সময়ে বাসস এ আমার নিয়োগ নিয়ে কথা হচ্ছিল। সাইফুর বারী সাহেব ফোন করে জানতে চান আমি কবে থেকে এটিএন বাংলায় যোগ দিচ্ছি। আমি তাকে জানাই যে আমি এসে কথা বলছি। তার সাথে দেখা করে বাসস এ নিয়োগের সম্ভাবনার কথা বলি। তিনি বলেন যে বাসস এ নিয়োগ হলে এটিএন বাংলায় আসার প্রয়োজন নেই। না হলে যাতে অবশ্যই তার সঙ্গে যোগাযোগ করি। 

একটু বিলম্ব হলেও বাসস এ নিয়োগ লাভ করি। আমি যেহেতু আগে ইংরেজি সাংবাদিকতা করিনি, সেজন্য ধরেই নিয়েছিলাম আমাকে বাংলা সেকশনে দেয়া হবে। নিয়োগপত্রে ইংরেজি সেকশনে যোগ দেয়ার কথা থাকায় দ্বিধার মধ্যে পড়ে যাই। উদ্ধার করতে আসেন হুদা ভাই ও সৈয়দ আবুল মাকসুদের মতো সজ্জনরা। আমাকে সাহস দেন। আমি উৎসাহিত হই। হুদা ভাইয়ের সহকর্মী হতে পারার আনন্দও ছিল। বাসস এ আমরা এক সঙ্গে প্রায় পাঁচ বছর কাজ করি। হুদা ভাইয়ের বয়স ষাট পূর্ণ হলে তাঁকে অবসরে যেতে হয়। আমি মীরপুর থেকে বনানী চলে এসেছিলাম। কিন্তু মীরপুর নিয়মিতই যেতে হতো বাড়ির দেখাশোনা জন্য। হুদা ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতাম তার বাসায় অথবা হাউজিং সোসাইটির অফিসে। অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন তিনি। সোসাইটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর গত বছর তার সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয়েছে টেলিফোনে। অসুস্থতার কথা একবারও বলেননি। স্বভাবসুলভ হেসে কথা বলেছেন। আমার কথা জানতে চেয়েছেন। দীর্ঘদিন দেখা হয়নি বলে আফসোস করেছেন। আমিও তার সাহচর্য থেকে বঞ্চিত হওয়ার কথা বলেছি। এত শিগগির চলে যাবেন ভাবতেও পারিনি। মৃত্যু পরিকল্পনা করে আসে না। যাকে যেতে হবে তিনিও জানেন না। কাছের লোকজনও জানে না। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর আশঙ্কার সাথে জীবনের আশাও থাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মৃত্যুই অনিবার্য। হুদা ভাইয়ের পরকালীন শান্তি কামনা করি।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি