শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

জয়া আহসান
অনলাইন ভার্সন

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

শেখ হাসিনার আজ জন্মদিন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন নিয়ে লেখার মানুষ কম নেই। আমার আছে মানুষ শেখ হাসিনাকে নিয়ে ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতি, একান্ত কিছু অনুভূতি…
এত বছর আগের একটা দিন, কিন্তু শেখ হাসিনার সেই ছবিটি এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে মনে। কিশোরীবেলার অনেকগুলো ঝলমলে স্মৃতি একসঙ্গে মিলেমিশে আছে বলেই হয়তো। উত্তাল আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জেনারেল এইচ এম এরশাদের সবেমাত্র পতন হয়েছে। প্রিয় স্বজনদেরসহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর সেনাশাসনের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল পুরো দেশ, মানুষ তার সেই নিকষ কালো পর্ব থেকে বেরিয়ে এসেছে। দেড় দশক পরে ফুসফুস ভরে শ্বাস নিচ্ছে মুক্ত হাওয়ায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের এক মধুর পর্ব চলছে। নানা রকমের মানুষের মিলেমিশে এক হয়ে ওঠার মতো এত বড় ঘটনা তো মুক্তিযুদ্ধের পরে আর ঘটেনি।

এসব অবশ্য বুঝেছি পরে। রাজনীতির জটিল জ্যামিতি বোঝার মতো বয়স তখনও আমার নয়। বড়দের পৃথিবী থেকে টুকরো টুকরো কথা কানে ভেসে আসে। সেসব আবছা কথা কল্পনায় জোড়াতালি দিয়ে আর নানা রঙে মিশিয়ে এক রকমের ধারণা করে নিই। তবে খুব যে এক আনন্দের সময় বয়ে চলেছে, সেটা বুঝি বাবার চাঞ্চল্য দেখে। বারবার কারণে–অকারণে ঘরে–বাইরে ছুটোছুটি করছেন। সিগারেট খাওয়ার হারটাও বেড়েছে। বহুদিন বাবাকে এমন মধুর মেজাজে দেখিনি। বাইরে থেকে বাবা এমনিতে ভীষণ কড়া মেজাজের মানুষ। ভেতরটা যদিও উল্টো। নিভৃত মুহূর্তে আপনমনে কাব্যচর্চা করেন। মনে পড়ে, আমাকে একবার কবি আল মাহমুদের কাছেও নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলা ভাষার এত বড় মাপের একজন কবি, কিন্তু সে গুরুত্ব বোঝার মনও কি আর তখন হয়েছে? যা হোক, মনের কোমল অংশটা কঠিন আবরণের আড়ালে ঢেকে রাখতে অভ্যস্ত বাবার মনটা স্বৈরাচারী সেনাশাসনের পতনের পরে হঠাৎ খোলামেলা হয়ে পড়ল।
না হওয়ার কথাও তো নয়। দেশটাকে যে বড় ভালোবাসতেন তিনি। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। বাঙালির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে প্রাণের টানে ছুটে গিয়েছিলেন। যুদ্ধ করেছিলেন খালেদ মোশাররফের সঙ্গে ২ নম্বর সেক্টরে। মুক্তিযুদ্ধের আগেকার সেই উত্তাল বিদ্রোহী দিনে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে বিক্ষোভ চলল, তরুণ–বয়সী বাবা তাতে গিয়েও যোগ দিলেন। সামিল হলেন বেতার অফিসের সামনে বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে। নিজের হাতে সেখানে উড়িয়ে দিলেন মুক্তিযুদ্ধের লাল–সবুজ–হলুদ পতাকা। বেতার অফিসের সামনে বাবার সেই ফুটেজটা খুঁজে পেয়েছি সম্প্রতি। আমার অমূল্য এক সংগ্রহ।

যে প্রত্যাশা নিয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আরও অনেকের মতো তাঁরও মনে হয়েছিল সে প্রত্যাশার মুত্যু হয়েছে। সেনাশাসনের পতনের পর তাঁর মনে হলো, বদ্ধ দরজা খুলে আবার আলো এল। বাবা বললেন, ‘চল, আমার সঙ্গে। তোদের একটা জায়গায় নিয়ে যাই।’ কোন জায়গায়? কার কাছে? কিছুই জানি না। আমি আর আমার ছোট বোন কান্তা চললাম বাবার সঙ্গে। কান্তা চড়ে বসল বাবার কাঁধে। আমি ধরলাম তাঁর হাত।
বাবা আমাদের নিয়ে চললেন এখন যেখানে সচিবালয়, তার কাছে, পল্টনের মোড়ে। আগের দিনের লোকেরা জায়গাটাকে তখন ডাকে সেকেন্ড ক্যাপিটাল বলে। সেখানে পথে পথে উৎসব। মোড়ে মোড়ে জটলা। আনন্দের বন্যা বয়ে চলেছে শহরের পথে পথে। পল্টনে বিরাট মঞ্চ পাতানো হয়েছে। বাবার হাতে এরশাদ ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের কার্টুন–ক্যারিকেচারভরা লিফলেট আর পুস্তিকা ধরিয়ে দিচ্ছে লোকেরা। বাবা খুব আগ্রহ নিয়ে দেখাচ্ছেন আমাদের।
মানুষের উজান ঠেলে বাবা এরপর আমাদের নিয়ে সোজা উঠলেন ৩২ নম্বর ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসভরা বাড়িটিতে। যেন বেশ চেনা একটা আত্মীয়ের বাড়ি, এমনই নিশ্চিন্তে গিয়ে হাজির হলেন একটা ঘরের সামনে। দরজা ঠুকে বললেন, ‘বুবু, আসব?’ শেখ হাসিনা কে, কী, সেসব কিছু বুঝিনি। মনে মনে শুধু ভেবেছি, ও, ইনিই তাহলে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে! বিছানায় দ–এর ভঙ্গিতে কিছুটা অর্ধশায়িত। ঘরোয়া মেজাজ। কিছুটা কি ক্লান্ত? আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে সেনাশাসনবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনের ঝড়ঝাপ্টা বয়ে গেছে তাঁর ওপর দিয়ে। কিন্তু কোথাকার কী? আমাদের দেখেই সস্নেহ একটা হাসির রেখা ফুটে উঠল মুখে। সোজা হয়ে বললেন, ‘কাকে নিয়ে এসেছ, বাবলা? তোমার মেয়ে বুঝি?’

সেই তাঁকে প্রথম দেখা। গায়ে সাধারণ একটা বেগুনি–ঘিয়ে রঙের ডুরে শাড়ি। মাথায় সামান্য ঘোমটা টানা। একেবারেই বাঙালি নারীর চিরচেনা আটপৌঢ়ে ছবি। শেখ হাসিনার চোখের রং আর দশজন সাধারণ বাঙালির মতো নয়। সে দিকে চোখ না পড়ে উপায়ই নেই। তবু সব ছাপিয়ে চোখ আঠার মতো আটকে গেল তাঁর চুলে। ঘন কালো চুলের এক মোটা গোছা। ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে পিঠ বেয়ে এঁকেবেঁকে নেমে গেছে কোমর পর্যন্ত। এমন দীর্ঘ আর চওড়া চুলের গোছাও হয় মানুষের? মনে খচিত হয়ে গেল উজ্জ্বল ও চিরন্তন সেই বাঙালি ছবিটি।

এর পর তো পদ্মা নদী দিয়ে বহু পানিই গড়িয়ে গেছে। বড় রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রী থেকে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কয়েকবার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর নিজেরও বাহ্যিক রূপান্তর কম হয়নি। কিন্তু চুলের মোটা গোছাসহ তাঁর যে ছবিটা সে দিন দেখেছিলাম, মনে গভীরে এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে সেই ছবিটিই। আমার কাছে সেটিই তাঁর স্থায়ী রূপাবয়ব।

প্রধানমন্ত্রীর গুরুতর দায়িত্বভার তাঁকে বহন করতে হয়। ছোটখাটো বিষয়ে মন দেওয়ার অবকাশ কোথায়? কিন্তু তাঁর সঙ্গে ছোট ছোট দুয়েকটি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সামান্য বিষয়ের দিকেও তিনি সযত্ন দৃষ্টি রাখেন। প্রধানমন্ত্রী নন, নিতান্ত আপনজনের মতো। সেসব তাঁর না রাখলেও চলে, তাঁর হয়ে অন্য কেউ রাখলেই যথেষ্ট। তবু তিনি রাখেন। এ তাঁর অসামান্য এক গুণ। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব তাঁর ভেতরের মানুষটিকে এখনো মোটেই পিষ্ট করে দিতে পারেনি।
একটা ঘটনা বলি। সেবার আমাকে জিরো ডিগ্রি ছবিটির জন্য সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হবে। পুরস্কার সবার হাতে তুলে দেওয়া হবে একটি অনুষ্ঠান করে। ঘটনাচক্রে সে বছর পশ্চিমবঙ্গেও আমাকে মহানায়ক উত্তম কুমার সম্মাননা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সেবারই প্রথম কোনো নারী অভিনয়শিল্পীকে আয়োজকেরা এ পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই আলাদা একটা মর্যাদার ব্যাপার হয়ে উঠেছিল পুরস্কারটি। অর্থমূল্যও ছিল যথেষ্ট। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে উপস্থিত থেকে পুরস্কার দেবেন।
ভালোই প্যাঁচ লেগে গেল। দুটো পুরস্কার দেওয়ার তারিখ পড়ল একই দিনে। শুধু কি একই দিনে? পড়ল একই দিনের কাছাকাছি সময়ে, এক–দেড় ঘণ্টার এদিকে–ওদিকে। সকালে আর বিকেলে হলেও সামাল দেওয়া যেত। একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে চলে যাওয়া যেত আরেকটি অনুষ্ঠানে। আয়োজকদের অনুরোধ করে সময়টাকে আগুপিছু নানা চেষ্টাচরিত্র করেও ফল হলো না। হবে যে না, সেটা এক রকম অনুমানও করেছিলাম। এত এত মানুষের সময়সূচি আবার মিলিয়ে সব ঠিক করা কি সহজ? কিন্তু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার যে আমার দেশের সম্মাননা। তাছাড়া এর মর্যাদাও আলাদা। প্রধানমন্ত্রী নিজ হাতে এ পুরস্কার শিল্পীকুশলীদের হাতে তুলে দেবেন। এই পুরস্কার না নিয়ে কি পারা যায়?
দেশেই রয়ে গেলাম। অনুষ্ঠানে যথারীতি আমার নাম ডাকা হলো। মঞ্চে উঠলাম পুরস্কার নিতে। প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার সময় কোমল গলায় তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘জয়া, তুমি কলকাতায় যাওনি?’ তাঁর মুখে এই প্রশ্ন? এত ব্যস্ততার মধ্যে এই অকিঞ্চিৎকর তথ্যটুকু তিনি শুনেছেন, শুনে মনেও রেখেছেন? শুধু এখানেই তো শেষ নয়। আগে কয়েকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া সত্ত্বেও যে আন্তর্জাতিক একটা সম্মাননার মায়া ছেড়ে দিয়ে আমি রয়ে গেছি, বক্তৃতা দিতে উঠে বললেন সে কথা। বললেন, এই হলো দেশের প্রতি ভালোবাসা। আমি তো বাকরুদ্ধ।

আমি গভীরভাবে অভিভূত হয়েছিলাম আরও একটি ঘটনায়। প্রকৃতি আর প্রাণীর প্রতি আমার প্রাণের টান। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করে, এমন কিছু সংগঠনের সঙ্গে তাই সক্রিয় যোগাযোগ রাখি। এ রকমই এক সংগঠন থেকে একবার খবর এল, গণভবনের লাগোয়া একটি জায়গা থেকে তারা একটি কুকুর উদ্ধার করেছে। গণভবনের চিফ সিকিউরিটি এসডিএন কবীর সাহেবের কাছে পরে শুনেছিলাম, গণভবনের বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে অর্ধশতাধিক কুকুর আছে। আছে বেড়ালেরও দল। পোষা নয়। স্বাধীন ও ছন্নছাড়া। এত গাছপালাভরা সবুজ একটা জায়গা। পাখপাখালিও সে কারণে এন্তার। যা হোক, দলছুট সারমেয় মহাশয় কোনো ফাঁকফোঁকর গলে গণভবনের বাইরে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ে ছিল পথে।
সেই দলছুট মহাশয়ের একটা হিল্লে করা হলো। কিন্তু কবীর সাহেবের কাছ থেকে আরও যে তথ্য পেলাম, তাতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ভালোবাসায় বুকটা ভরে গেল। সেই কুকুরগুলোর জন্য তিনি নিজেই খাবারের ব্যবস্থা করে রেখেছেন। ওদের জন্য ফার্ম থেকে মুরগির মাংস আসে। সেই মুরগির সঙ্গে চাল মিশিয়ে রোজ খাবার তৈরি হয়। বেড়ালগুলোর জন্য প্রতিদিনের বরাদ্দ ২০ লিটার করে দুধ। গণভবনের ভেতরের গাছগুলো থেকে ফল পাড়তে দেওয়া হয় না। ওইসব ফলপাকুড় পাখিদের ভোজ্য। তাঁর নির্দেশে পশুপাখিগুলোর জন্য আলাদা একটা ব্যয়বরাদ্দ রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র নিয়ে যাঁর শত ব্যস্ততা, তাঁর মনের একটি ভাগ তিনি এদের জন্যও দিয়ে রেখেছেন। ভেতর থেকে উপচে আসা গভীর ভালোবাসা ছাড়া কি আর এটি সম্ভব?
রাষ্ট্র আর রাজনীতি কোটি মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তার তাই হাজার পথ, হাজার মত। সে নিয়ে জটিল বিতর্কের শেষ হবে না কোনো দিন। কিন্তু যৎসামান্য স্মৃতির গুচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে মানুষী রূপ দেখেছি, তার তুলনা মেলা ভার। এখনো যখনই তাঁকে দেখি, তখনই মনে ফিরে আসে কিশোরবেলায় দেখা মোটা চুলের গোছায় উজ্জ্বল সেই সস্নেহ মুখটি। অন্তরঙ্গ, নিবিড়, মমতামাখা।

 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর