শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

জয়া আহসান
অনলাইন ভার্সন

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

শেখ হাসিনার আজ জন্মদিন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন নিয়ে লেখার মানুষ কম নেই। আমার আছে মানুষ শেখ হাসিনাকে নিয়ে ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতি, একান্ত কিছু অনুভূতি…
এত বছর আগের একটা দিন, কিন্তু শেখ হাসিনার সেই ছবিটি এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে মনে। কিশোরীবেলার অনেকগুলো ঝলমলে স্মৃতি একসঙ্গে মিলেমিশে আছে বলেই হয়তো। উত্তাল আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জেনারেল এইচ এম এরশাদের সবেমাত্র পতন হয়েছে। প্রিয় স্বজনদেরসহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর সেনাশাসনের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল পুরো দেশ, মানুষ তার সেই নিকষ কালো পর্ব থেকে বেরিয়ে এসেছে। দেড় দশক পরে ফুসফুস ভরে শ্বাস নিচ্ছে মুক্ত হাওয়ায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের এক মধুর পর্ব চলছে। নানা রকমের মানুষের মিলেমিশে এক হয়ে ওঠার মতো এত বড় ঘটনা তো মুক্তিযুদ্ধের পরে আর ঘটেনি।

এসব অবশ্য বুঝেছি পরে। রাজনীতির জটিল জ্যামিতি বোঝার মতো বয়স তখনও আমার নয়। বড়দের পৃথিবী থেকে টুকরো টুকরো কথা কানে ভেসে আসে। সেসব আবছা কথা কল্পনায় জোড়াতালি দিয়ে আর নানা রঙে মিশিয়ে এক রকমের ধারণা করে নিই। তবে খুব যে এক আনন্দের সময় বয়ে চলেছে, সেটা বুঝি বাবার চাঞ্চল্য দেখে। বারবার কারণে–অকারণে ঘরে–বাইরে ছুটোছুটি করছেন। সিগারেট খাওয়ার হারটাও বেড়েছে। বহুদিন বাবাকে এমন মধুর মেজাজে দেখিনি। বাইরে থেকে বাবা এমনিতে ভীষণ কড়া মেজাজের মানুষ। ভেতরটা যদিও উল্টো। নিভৃত মুহূর্তে আপনমনে কাব্যচর্চা করেন। মনে পড়ে, আমাকে একবার কবি আল মাহমুদের কাছেও নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলা ভাষার এত বড় মাপের একজন কবি, কিন্তু সে গুরুত্ব বোঝার মনও কি আর তখন হয়েছে? যা হোক, মনের কোমল অংশটা কঠিন আবরণের আড়ালে ঢেকে রাখতে অভ্যস্ত বাবার মনটা স্বৈরাচারী সেনাশাসনের পতনের পরে হঠাৎ খোলামেলা হয়ে পড়ল।
না হওয়ার কথাও তো নয়। দেশটাকে যে বড় ভালোবাসতেন তিনি। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। বাঙালির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে প্রাণের টানে ছুটে গিয়েছিলেন। যুদ্ধ করেছিলেন খালেদ মোশাররফের সঙ্গে ২ নম্বর সেক্টরে। মুক্তিযুদ্ধের আগেকার সেই উত্তাল বিদ্রোহী দিনে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে বিক্ষোভ চলল, তরুণ–বয়সী বাবা তাতে গিয়েও যোগ দিলেন। সামিল হলেন বেতার অফিসের সামনে বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে। নিজের হাতে সেখানে উড়িয়ে দিলেন মুক্তিযুদ্ধের লাল–সবুজ–হলুদ পতাকা। বেতার অফিসের সামনে বাবার সেই ফুটেজটা খুঁজে পেয়েছি সম্প্রতি। আমার অমূল্য এক সংগ্রহ।

যে প্রত্যাশা নিয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আরও অনেকের মতো তাঁরও মনে হয়েছিল সে প্রত্যাশার মুত্যু হয়েছে। সেনাশাসনের পতনের পর তাঁর মনে হলো, বদ্ধ দরজা খুলে আবার আলো এল। বাবা বললেন, ‘চল, আমার সঙ্গে। তোদের একটা জায়গায় নিয়ে যাই।’ কোন জায়গায়? কার কাছে? কিছুই জানি না। আমি আর আমার ছোট বোন কান্তা চললাম বাবার সঙ্গে। কান্তা চড়ে বসল বাবার কাঁধে। আমি ধরলাম তাঁর হাত।
বাবা আমাদের নিয়ে চললেন এখন যেখানে সচিবালয়, তার কাছে, পল্টনের মোড়ে। আগের দিনের লোকেরা জায়গাটাকে তখন ডাকে সেকেন্ড ক্যাপিটাল বলে। সেখানে পথে পথে উৎসব। মোড়ে মোড়ে জটলা। আনন্দের বন্যা বয়ে চলেছে শহরের পথে পথে। পল্টনে বিরাট মঞ্চ পাতানো হয়েছে। বাবার হাতে এরশাদ ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের কার্টুন–ক্যারিকেচারভরা লিফলেট আর পুস্তিকা ধরিয়ে দিচ্ছে লোকেরা। বাবা খুব আগ্রহ নিয়ে দেখাচ্ছেন আমাদের।
মানুষের উজান ঠেলে বাবা এরপর আমাদের নিয়ে সোজা উঠলেন ৩২ নম্বর ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসভরা বাড়িটিতে। যেন বেশ চেনা একটা আত্মীয়ের বাড়ি, এমনই নিশ্চিন্তে গিয়ে হাজির হলেন একটা ঘরের সামনে। দরজা ঠুকে বললেন, ‘বুবু, আসব?’ শেখ হাসিনা কে, কী, সেসব কিছু বুঝিনি। মনে মনে শুধু ভেবেছি, ও, ইনিই তাহলে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে! বিছানায় দ–এর ভঙ্গিতে কিছুটা অর্ধশায়িত। ঘরোয়া মেজাজ। কিছুটা কি ক্লান্ত? আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে সেনাশাসনবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনের ঝড়ঝাপ্টা বয়ে গেছে তাঁর ওপর দিয়ে। কিন্তু কোথাকার কী? আমাদের দেখেই সস্নেহ একটা হাসির রেখা ফুটে উঠল মুখে। সোজা হয়ে বললেন, ‘কাকে নিয়ে এসেছ, বাবলা? তোমার মেয়ে বুঝি?’

সেই তাঁকে প্রথম দেখা। গায়ে সাধারণ একটা বেগুনি–ঘিয়ে রঙের ডুরে শাড়ি। মাথায় সামান্য ঘোমটা টানা। একেবারেই বাঙালি নারীর চিরচেনা আটপৌঢ়ে ছবি। শেখ হাসিনার চোখের রং আর দশজন সাধারণ বাঙালির মতো নয়। সে দিকে চোখ না পড়ে উপায়ই নেই। তবু সব ছাপিয়ে চোখ আঠার মতো আটকে গেল তাঁর চুলে। ঘন কালো চুলের এক মোটা গোছা। ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে পিঠ বেয়ে এঁকেবেঁকে নেমে গেছে কোমর পর্যন্ত। এমন দীর্ঘ আর চওড়া চুলের গোছাও হয় মানুষের? মনে খচিত হয়ে গেল উজ্জ্বল ও চিরন্তন সেই বাঙালি ছবিটি।

এর পর তো পদ্মা নদী দিয়ে বহু পানিই গড়িয়ে গেছে। বড় রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রী থেকে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কয়েকবার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর নিজেরও বাহ্যিক রূপান্তর কম হয়নি। কিন্তু চুলের মোটা গোছাসহ তাঁর যে ছবিটা সে দিন দেখেছিলাম, মনে গভীরে এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে সেই ছবিটিই। আমার কাছে সেটিই তাঁর স্থায়ী রূপাবয়ব।

প্রধানমন্ত্রীর গুরুতর দায়িত্বভার তাঁকে বহন করতে হয়। ছোটখাটো বিষয়ে মন দেওয়ার অবকাশ কোথায়? কিন্তু তাঁর সঙ্গে ছোট ছোট দুয়েকটি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সামান্য বিষয়ের দিকেও তিনি সযত্ন দৃষ্টি রাখেন। প্রধানমন্ত্রী নন, নিতান্ত আপনজনের মতো। সেসব তাঁর না রাখলেও চলে, তাঁর হয়ে অন্য কেউ রাখলেই যথেষ্ট। তবু তিনি রাখেন। এ তাঁর অসামান্য এক গুণ। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব তাঁর ভেতরের মানুষটিকে এখনো মোটেই পিষ্ট করে দিতে পারেনি।
একটা ঘটনা বলি। সেবার আমাকে জিরো ডিগ্রি ছবিটির জন্য সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হবে। পুরস্কার সবার হাতে তুলে দেওয়া হবে একটি অনুষ্ঠান করে। ঘটনাচক্রে সে বছর পশ্চিমবঙ্গেও আমাকে মহানায়ক উত্তম কুমার সম্মাননা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সেবারই প্রথম কোনো নারী অভিনয়শিল্পীকে আয়োজকেরা এ পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই আলাদা একটা মর্যাদার ব্যাপার হয়ে উঠেছিল পুরস্কারটি। অর্থমূল্যও ছিল যথেষ্ট। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে উপস্থিত থেকে পুরস্কার দেবেন।
ভালোই প্যাঁচ লেগে গেল। দুটো পুরস্কার দেওয়ার তারিখ পড়ল একই দিনে। শুধু কি একই দিনে? পড়ল একই দিনের কাছাকাছি সময়ে, এক–দেড় ঘণ্টার এদিকে–ওদিকে। সকালে আর বিকেলে হলেও সামাল দেওয়া যেত। একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে চলে যাওয়া যেত আরেকটি অনুষ্ঠানে। আয়োজকদের অনুরোধ করে সময়টাকে আগুপিছু নানা চেষ্টাচরিত্র করেও ফল হলো না। হবে যে না, সেটা এক রকম অনুমানও করেছিলাম। এত এত মানুষের সময়সূচি আবার মিলিয়ে সব ঠিক করা কি সহজ? কিন্তু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার যে আমার দেশের সম্মাননা। তাছাড়া এর মর্যাদাও আলাদা। প্রধানমন্ত্রী নিজ হাতে এ পুরস্কার শিল্পীকুশলীদের হাতে তুলে দেবেন। এই পুরস্কার না নিয়ে কি পারা যায়?
দেশেই রয়ে গেলাম। অনুষ্ঠানে যথারীতি আমার নাম ডাকা হলো। মঞ্চে উঠলাম পুরস্কার নিতে। প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার সময় কোমল গলায় তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘জয়া, তুমি কলকাতায় যাওনি?’ তাঁর মুখে এই প্রশ্ন? এত ব্যস্ততার মধ্যে এই অকিঞ্চিৎকর তথ্যটুকু তিনি শুনেছেন, শুনে মনেও রেখেছেন? শুধু এখানেই তো শেষ নয়। আগে কয়েকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া সত্ত্বেও যে আন্তর্জাতিক একটা সম্মাননার মায়া ছেড়ে দিয়ে আমি রয়ে গেছি, বক্তৃতা দিতে উঠে বললেন সে কথা। বললেন, এই হলো দেশের প্রতি ভালোবাসা। আমি তো বাকরুদ্ধ।

আমি গভীরভাবে অভিভূত হয়েছিলাম আরও একটি ঘটনায়। প্রকৃতি আর প্রাণীর প্রতি আমার প্রাণের টান। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করে, এমন কিছু সংগঠনের সঙ্গে তাই সক্রিয় যোগাযোগ রাখি। এ রকমই এক সংগঠন থেকে একবার খবর এল, গণভবনের লাগোয়া একটি জায়গা থেকে তারা একটি কুকুর উদ্ধার করেছে। গণভবনের চিফ সিকিউরিটি এসডিএন কবীর সাহেবের কাছে পরে শুনেছিলাম, গণভবনের বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে অর্ধশতাধিক কুকুর আছে। আছে বেড়ালেরও দল। পোষা নয়। স্বাধীন ও ছন্নছাড়া। এত গাছপালাভরা সবুজ একটা জায়গা। পাখপাখালিও সে কারণে এন্তার। যা হোক, দলছুট সারমেয় মহাশয় কোনো ফাঁকফোঁকর গলে গণভবনের বাইরে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ে ছিল পথে।
সেই দলছুট মহাশয়ের একটা হিল্লে করা হলো। কিন্তু কবীর সাহেবের কাছ থেকে আরও যে তথ্য পেলাম, তাতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ভালোবাসায় বুকটা ভরে গেল। সেই কুকুরগুলোর জন্য তিনি নিজেই খাবারের ব্যবস্থা করে রেখেছেন। ওদের জন্য ফার্ম থেকে মুরগির মাংস আসে। সেই মুরগির সঙ্গে চাল মিশিয়ে রোজ খাবার তৈরি হয়। বেড়ালগুলোর জন্য প্রতিদিনের বরাদ্দ ২০ লিটার করে দুধ। গণভবনের ভেতরের গাছগুলো থেকে ফল পাড়তে দেওয়া হয় না। ওইসব ফলপাকুড় পাখিদের ভোজ্য। তাঁর নির্দেশে পশুপাখিগুলোর জন্য আলাদা একটা ব্যয়বরাদ্দ রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র নিয়ে যাঁর শত ব্যস্ততা, তাঁর মনের একটি ভাগ তিনি এদের জন্যও দিয়ে রেখেছেন। ভেতর থেকে উপচে আসা গভীর ভালোবাসা ছাড়া কি আর এটি সম্ভব?
রাষ্ট্র আর রাজনীতি কোটি মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তার তাই হাজার পথ, হাজার মত। সে নিয়ে জটিল বিতর্কের শেষ হবে না কোনো দিন। কিন্তু যৎসামান্য স্মৃতির গুচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে মানুষী রূপ দেখেছি, তার তুলনা মেলা ভার। এখনো যখনই তাঁকে দেখি, তখনই মনে ফিরে আসে কিশোরবেলায় দেখা মোটা চুলের গোছায় উজ্জ্বল সেই সস্নেহ মুখটি। অন্তরঙ্গ, নিবিড়, মমতামাখা।

 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন