শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৭, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২

‌‌‘আপনি ভালো মানুষ, আপনার হাসি দেখেই বোঝা যায়’

আবুল হাসনাত মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘আপনি ভালো মানুষ, আপনার হাসি দেখেই বোঝা যায়’

হঠাৎ করেই অনলাইনে ভিসা করে কোলকাতা চলে এলাম। প্রধান উদ্দেশ্য ছিল, প্রিয় কয়েকজনের কবির সাথে দেখা করা। কবি অমিত গোস্বামীর কাছ থেকে নম্বর নিয়ে প্রথমেই ফোন করলাম বাংলা ভাষার উত্তর-জীবনানন্দ পর্বের অন্যতম জনপ্রিয়, ভারতীয় পশ্চিম বাংলার কবি জয় গোস্বামীকে। অচেনা নম্বরের কল তিনি ধরবেন কি না, এই নিয়ে সংশয় ছিলো। অথচ কয়েকবার রিং বাজতেই তিনি ফোন ধরলেন। আমার ইচ্ছের কথা বলতেই কোলকাতায় কদিন আছি জানতে চাইলেন। উত্তর শুনে বললেন, আজ দুপুর আড়াইটায় বাসায় চলে আসুন। আমি আসবো বলে ধন্যবাদ জানিয়ে ফোন রাখতে যাবার মুহূর্তে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, বাসার ঠিকানা নেবেন না? আমি বললাম ঠিকানা লাগবে না দাদা, আমি যোগাড় করে নেবো।

এবার কোলকাতায় এসে প্রথম দিন ভুল হোটেলে উঠেছি। বন্ধুকে যে হোটেলটা বুক করতে বলেছিলাম, নামের আংশিক মিল দেখে সে অন্য একটি হোটেল বুক করে রেখেছে। ভুল হোটেলটা খুব যে খারাপ তা নয়, তবে আমি এর চেয়ে আরেকটু ভালো হোটেলে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। প্রায় সারারাত নিদ্রাহীন কাটিয়ে পরেরদিনই হোটেল বদলালাম। নতুন হোটেলটা ভালো, কর্তৃপক্ষের বদান্যতায় চেকইন সময় দুপুর বারোটার দুঘন্টা আগেই রুমের চাবি দিলেন।

নতুন হোটেলের রুমে উঠে স্নান সারলাম। এর মধ্যে কবি অমিত গোস্বামীও এসে হাজির। অমিত দা ‘ইন ড্রাইভ’ অ্যাপস ব্যবহার করে হোটেলের সামনে ট্যাক্সি আনালেন। আমরা দুজন হোটেল রুম থেকে বেরিয়ে সামনের রাস্তা থেকে ট্যাক্সিতে চড়লাম। শনিবার দুপুরের কোলকাতার রাস্তাগুলোয় তেমন যানজট নেই।

ট্যাক্সিতে চড়ে কবি জয় গোস্বামীর বাসার সামনে যখন পৌছালাম তখনো আড়াইটা বাজতে ত্রিশ মিনিট বাকি। রাস্তার উল্টোদিকের ফুটপাতের ভাতের হোটেলটা ততক্ষণে জমে উঠেছে। টেবিলের উপরে মাছ, কুচো চিংড়ি, মুরগী, সব্জি, ডালসহ বাহারি রকমের  তরিতরকারী সাজিয়ে রাখা। দেখে খাবার খুব লোভ হলো, তবু ডায়রিয়া হবার ভয়ে খেলাম না। দেরি হতে পারে ভেবে আমি এবং অমিত, দুজনেই দুপুরের খাবার না খেয়েই হোটেল থেকে বেরিয়েছিলাম। ফুটপাতের দোকান থেকে অমিত দা’র কলেজ জীবনের প্রিয় কেক আর লাড্ডু দিয়েই লাঞ্চ সারলাম।

আড়াইটা বাজার পাঁচ মিনিট আগেই কবির ফ্লাটের কলিংবেল টিপলাম, দরজা খুলে নাম শুধোলেন কবিপত্নী কাবেরি গোস্বামী। আমাদের ড্রয়িংরুমে বসতে বলে পাশের বদ্ধ রুমের দরজায় টোকা দিয়ে বললেন, অস্ট্রেলিয়া থেকে ড. মিল্টন এসেছেন। ভেতর থেকে তিনি আমাদের বসতে বললেন। কবির বাসার ছোট্ট ড্রয়িংরুমটা নানা লেখকের বইয়ে ঠাসা।

পাঁচ মিনিট পরে নিজের রুম থেকে বেরিয়ে এসে বিলম্বের জন্য দুঃখ প্রকাশ করতে করতেই সোফায় বসলেন কবি জয় গোস্বামী। এতক্ষণ বিখ্যাত সেতারবাদক ওস্তাদ বিলায়েত খাঁ’র একটা সাক্ষাতকার শুনছিলেন। সেটা শেষ করেই তিনি এলেন।

কবিদের সাথে সাহিত্য নিয়ে গভীর আলোচনা করাটা কেন জানি আমার হয়ে ওঠে না। তা ছাড়া আজকাল আর আগের মত প্রিয় কবিতাগুলো অনর্গল মুখস্থ বলে যেতে পারি না। জয় গোস্বামীর বেশ কিছু কবিতার কয়েকটা লাইন অবশ্য আজো মনে আছে।  বর্তমান বাংলা সাহিত্যের  এত বড় মাপের একজন কবির সাথে ঠিক কীভাবে আলাপ শুরু করবো বুঝতে পারছিলাম না।

শুরুতেই তিনি বিলায়েত খাঁর সাক্ষাতকারটা শেষ করতে গিয়ে সামান্য বিলম্বের কারণে বারবার দুঃখ প্রকাশ করছিলেন। আমি বললাম, আমাদের কালের একজন বিখ্যাত কবির কাছে, আমার খুব প্রিয় একজন কবির কাছে আমার মুগ্ধতার কথা জানাতেই মূলত আমি এসেছি। তিনি আমার মুখের দিকে তাকালেন, আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে বিনয়ের সাথে দ্বিমত পোষণ করলেন। নিজেকে তিনি বড়মাপের কবি মানতেই নারাজ। তিনি শক্তি চট্টোপাধ্যয়ের কথা বললেন, কাজী নজরুলের কথা বললেন, বিনয় মজুমদারের কথা বললেন, ভাষ্কর চক্রবর্তীর কথা বললেন, আরো অনেক কবির কথা বললেন। সেই তেরো বছর বয়স থেকে কবিতা লেখার চেষ্টা করছেন বর্তমানে ৬৮ বছরের জয় গোস্বামী। তবু নিজেকে বড় মাপের তো দূরের কথা, কবি বলে মানতেই দ্বিধান্বিত, এতটাই তার বিনয়। বিদেশের জীবনে আমি বেশ কিছু বিখ্যাত মানুষের সংস্পর্শে এসেছি, সবার ক্ষেত্রেই বিনয় দেখে আমি যুগপৎ মুগ্ধ ও বিস্মিত হয়েছি। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শক্তিশালী কবি জয় গোস্বামীও তার ব্যতিক্রম নন। কথা প্রসঙ্গেই বললেন, এই তো গত সপ্তাহেই সকাল নয়টা থেকে শুরু করে বিকেল তিনটে-চারটে পর্যন্ত ২৩/২৪ লাইনের একটা কবিতা লিখতে গিয়ে বুঝতেই পারলাম না কবিতাটা কোন লিঙ্গের। এতক্ষণ চেষ্টা করেও আমি কবিতাটা শেষ করতে পারি নি, তাহলেই বুঝুন আমি কেমন কবি? আমি মনে মনে বলি, এজন্যই তো এরা কবিতা। চাইলে হুট করে লিখে ফেলা যায় না। আবার কখনো কখনো অনর্গল শব্দের জন্ম হতে থাকে। তিনি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বললেন, আত্মা থেকে উৎসারিত অগ্নির নাম কবি। সুতরাং কবি হওয়া কি এতই সহজ? আমার তখন জয় গোস্বামীর ‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটার কথা মনে পড়ে। ‘বেনী মাধব, আগুন জ্বলে কই?’ আহারে আগুন! কবিতার আগুন। যে আগুন কবিকে পোড়ায় সারাটা জীবন।

আমাদের আড্ডাটা ক্রমশ জমে উঠতে থাকে। কবিতা থেকে শুরু করে সঙ্গীত, অভিনয়, বাংলাদেশের নাটক থেকে শুরু করে অভিনেতা পর্যন্ত সে আলাপ গড়ায়। বর্তমানে অবসর জীবনে বই পড়ে, সিনেমা-নাটক দেখে, কবিদের সাথে ছন্দসহ নানান বিষয়ে আলোচনা করে এবং লেখালেখি করে তার অধিকাংশ সময় কাটে। এর মধ্যে এক ফাঁকে হঠাৎ করেই তিনি বলে বসলেন, ‘আপনি ভালো মানুষ, আপনার হাসি দেখেই বোঝা যায়।’

বাংলাদেশের নাটকের কথা বলতে গিয়ে তিনি মোশাররফ করীম আর চঞ্চল চৌধুরীর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন। নিজের বেডরুম থেকে আইপ্যাডটা নিয়ে এসে মোশাররফ করীমের ‘দানব’ নাটকটার একটা দৃশ্য দেখিয়ে বললেন, সংলাপবিহীন অভিব্যক্তিটা দেখুন না। একেবারে ফাটিয়ে দিয়েছেন মোশাররফ করীম। সময় পেলে আমাকে মোশাররফ করীমের ‘যে শহরে টাকা ওড়ে’ আর ‘অমানুষ’ নাটক দুটো দেখতে বললেন।

কথা প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশের প্রশংসায় মেতে উঠলেন। তাঁর মতে, বাঙালির শক্তির উৎস হলো তাদের তীব্র আবেগ। ভাষাকে কেন্দ্র করে জন্ম নেওয়া একটা জাতি আবেগের বশে একের পর এক দুঃসাধ্য সাধন করে চলেছে। তিনি এখনো প্রচুর পড়াশুনা করেন। অনেক আগে তিনি সিডনি ও মেলবোর্ণ গিয়েছিলেন, সেই প্রসঙ্গেও কথা বললেন কিছুক্ষণ। সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশী কবি সুব্রত অগাস্টিন গোমেজের খোঁজ নিলেন। অনেকদিন সুব্রত দা’র সাথে যোগাযোগ নেই বলে জানালেন। আমি বললাম, কয়েক বছর হলো আমিও সুব্রত দা’কে হারিয়ে ফেলেছি। কী এক দুর্বোধ্য কারণে প্রবাস জীবনে কবি সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ বরাবরই নিজেকে আড়ালে রাখতেই ভালোবাসেন।

এক পর্যায়ে নিজের আসন থেকে উঠে গিয়ে কোলকাতার বিখ্যাত অভিনেতা শম্ভু মিত্রর লেখা বই ‘সন্মার্গ সপর্যা’ বইটি হাতে নিয়ে একটি পৃষ্ঠা খুলে আমাকে দেখালেন। সেখানে লেখা, ‘’অভিনয়ের কেন্দ্রে, আমার মনে হয়, একটি সম্পর্কের কথা আছে। মানুষের নিজের কী সম্পর্ক, আর তার সমাজের সঙ্গেই বা তার কী সম্পর্ক।’ তিনি বললেন, অভিনয়ের পরিবর্তে আপনি কবিতা শব্দটি বসিয়ে দেখেন। সেখানেই কিন্তু আপনি সম্পর্কের কথা পাবেন। মানুষের সাথে কবির নিজের কী সম্পর্ক, আর সমাজের সাথেই বা তার কী সম্পর্ক। তিনি আবার মোশাররফ করীম প্রসঙ্গ এনে বললেন, ওরও উচিত হবে একটা বই লেখা। ওর অভিনয় জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে ও কথা বলে রেকর্ড করবে, তারপর ভালো কাউকে দিয়ে প্রয়োজনে লিখিয়ে নেবে। পরে পান্ডুলিপির খসড়া দেখে কারেকশন করে দেবেন। জয় গোস্বামীর মতে, বর্তমান বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ অভিনেতা মোশাররফ করীম। আমি বললাম, এবার দেশে গিয়ে মোশাররফ করীমকে আপনার কথা জানাবো। ওনাকে বলবো, আপনাকে ফোন করতে। এ কথা শুনে তিনি শিশুর মত খুশী হয়ে উঠলেন। আড্ডার ফাঁকে চা এলো। আমেরিকা থেকে কবির বাসায় চলচ্চিত্র বিষয়ের শিক্ষক অনামিকা বেড়াতে এসেছেন। তিনিও মাঝেমধ্যে আড্ডায় যোগ দিচ্ছিলেন।  শেষ দিকে আমি আমার দুটো কাব্যগ্রন্থ ‘এত ভালো তুমি না বাসলেও পারতে’ এবং ‘আকণ্ঠ ডুবে আছি মুগ্ধতায়’ কবির হাতে সসংকোচে তুলে দিলাম। তিনি বই দুটো হাতে নিয়ে উল্টেপাল্টে দেখে বললেন, আমি বই দুটো পড়বো।

সাক্ষাত শেষে জয় গোস্বামীর বাসা থেকে বেরিয়ে রাস্তায় ট্যাক্সির জন্য অপেক্ষা করছি। আমাদের পরবর্তী গন্তব্য কবিতা একাডেমির চেয়ারম্যান কবি সুবোধ সরকার। শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও তিনি অফিসে এসেছেন, আমার সাথে দেখা করতে সদয় সম্মতি দিয়েছেন। এর মধ্যেই কবি অমিত গোস্বামী বলে উঠলেন, ‘আমি গত চল্লিশ বছর ধরে জয় গোস্বামীকে চিনি। আমি তাকে কখনো এই মাত্রার আলোচনা করতে দেখি নি। আজ আমাদের ওঠার তাড়া না থাকলে এই আড্ডা রাত দশটা অবধি চলতো।’

আমার চোখে-মুখে তখনো গভীর ঘোর। দুইঘণ্টা সময় কত দ্রুত চলে গেলো। এক জীবনে এমন সময় এর আগে খুব বেশি আসেনি আমার! 
১৯ নভেম্বর, ২০২২
কোলকাতা, ভারত

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা