শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

নিহত পরিবারের পাশে কেউ নেই

ইউপি ভোটে সহিংসতায় প্রাণ গেল ১৪২ জনের, বিচার পাওয়া নিয়ে সংশয়
মাহমুদ আজহার ও গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
নিহত পরিবারের পাশে কেউ নেই

জয়পুরহাট সদরের ভাদশা ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে লড়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন এ কে আজাদ নামে এক যুবক। ভোটের লড়াইয়ে বিজয়ী হলেও শেষ রক্ষা হয়নি তার। মুখোশধারী সন্ত্রাসীদের গুলিতে প্রাণ দিতে হলো তার। এলাকার ভোটারসহ সর্বস্তরের মানুষের প্রশ্ন— আজাদ হত্যার বিচার কি হবে? গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে নির্বাচনী সহিংসতায় নিহত নৈশপ্রহরী লেবু মণ্ডল। তার স্ত্রী শাহিদা বেগমের প্রশ্ন— ‘আমার স্বামী তো রাজনীতি করে না, তাহলে কেন গুলি খেয়ে মরতে হলো? আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই। হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।’ এদিকে গতকালও নির্বাচনী সহিংসতায় নাটোরের সিংড়ায় রেজাউল করিম নামে এক কৃষক নিহত হন। শুধু ওই দুজনই নন, সদ্য সমাপ্ত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতায় গতকাল পর্যন্ত প্রাণ গেছে ১৪২ জনের। আদৌ কি এসব হত্যার বিচার হবে— ঘুরেফিরে এমন প্রশ্নই সবার।

জানা যায়, নিহতদের মধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপির পাশাপাশি নিরীহ সাধারণ মানুষও রয়েছেন। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন দলেরই শতাধিক নেতা-কর্মী। তাদের পরিবারে এখনো চলছে মাতম। কেউই পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন না। তারা না পাচ্ছেন আইনি সহায়তা, না পাচ্ছেন রাজনৈতিক সমর্থন। ন্যায়বিচার পাওয়ার সম্ভাবনাও কম। অতীতেও রাজনৈতিক সহিংসতায় হত্যার বিচার পাওয়ার নজির নেই।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের বাইরে বিজয়ী চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্যসহ সাধারণ ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে নির্বাচন কমিশন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। নিহত পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে মামলাও নিতে চাচ্ছে না পুলিশ। যারা  প্রাণ হারালেন তাদের পরিবারগুলো এখনো নানাভাবে হুমকি পাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে তা নির্বাচনী সংস্কৃতি ও গণতন্ত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এ প্রসঙ্গে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪২ হত্যার দায় কাউকে না কাউকে নিতেই হবে। কারণ এগুলো সরাসরি মার্ডার কেস, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নয়। নির্বাচন কমিশন এর দায় এড়াতে পারে না। সরকারেরও দায় আছে। নির্বাচন কমিশনের উচিত হবে, একটি নিরপেক্ষ তদন্ত করা। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে পুলিশকে নির্দেশ নেওয়া। আমরা যখন নির্বাচন কমিশনে ছিলাম, সব ঘটনারই তদন্ত করেছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থাও নিয়েছে।’ নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, সংঘাত-অনিয়মের নির্বাচনে ৫০০ কোটি টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে। এর মধ্যে শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যয় হয়েছে ৩০০ কোটি টাকারও বেশি, যা ২০১১ সালের ইউপি নির্বাচনের ব্যয়ের তিন গুণেরও বেশি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এত টাকা ব্যয়ে নির্বাচন হলেও ১৪২ জনের প্রাণ হারানো মানে নির্বাচন কমিশন তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। দায় তাদেরও নিতে হবে।

৩১ মার্চ দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনের দিন কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ইউনিয়নের মধুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের কাছে গুলিবিদ্ধ হয়ে কাজী শুভ নামে আট বছরের এক শিশু মারা যায়। সিএনজি চালক বাবা হালিম কাজীর হাত ধরে ভোট দেখতে গিয়েছিল শুভ। কিন্তু তার ফেরা হয়নি। এ নিয়ে গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় শুভর বাবা হালিমের সঙ্গে। কিন্তু ভয়ে তিনি কথা বলতেও রাজি হননি।

একই দিনে যশোর সদরের চাঁচড়া ইউনিয়নে দুই ইউপি সদস্যের গোলাগুলিতে আবদুস সাত্তার বিশে নামে এক ফেরিওয়ালা নিহত হন। পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। প্রথমে ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত এসআই বায়েজীদ তদন্তের দায়িত্বে থাকলেও পরে মামলা পাঠানো হয় সিআইডিতে। কার্যক্রম চলছে শ্লথ গতিতে। ফেরিওয়ালা হত্যার ন্যায়বিচার পাবেন কি না, তা নিয়ে সংশয়ে পরিবার। এ নিয়ে পুলিশের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তারা।

১৯ এপ্রিল রাতে মিঠাপুকুর উপজেলার কাফ্রিখাল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন ও ফখরুল ইসলামের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুই দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান আবদুল হান্নান (৩০)। এ ঘটনায় মামলা হলেও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এ হত্যার বিচার পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় পরিবারের। ৭ মে চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে রাজশাহীর বাগমারার আউচপাড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সিদ্দিকুর রহমান (২৪) ও মুনতাজ (৪২)। তারা দুজনই আওয়ামী লীগের কর্মী। কিন্তু দুই গ্রুপই আওয়ামী লীগের হওয়ায় এ ঘটনা এখন ধামাচাপা পড়ে গেছে।

দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের পরে পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় ১২ এপ্রিল আহত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী মো. আসিফ (২১)। পাঁচ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে ১৭ এপ্রিল মারা যান কোলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত এই সভাপতি। তাকে হত্যার ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হলেও পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান। কিন্তু আসিফের বন্ধুদের অভিযোগ— তার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। খোদ ক্ষমতাসীন দলের কর্মী হত্যার ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। এমনকি নিহতের পরিবারের খোঁজখবরও নিচ্ছেন না আওয়ামী লীগের নেতারা। আসিফের বাবা হাবিবুর রহমান বলেন, আমার ছেলের সঠিক চিকিৎসা না হওয়ায় ছেলেটি মারা গেল, আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই। এ বিষয়ে আমি বেশ কয়েক দফায় থানায় মামলা করতে গেলেও থানা কর্তৃপক্ষ মামলা না নিয়ে বরং আমার ছেলের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের লাভের বিনিময়ে মিথ্যা মামলা নেয়।

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ইউপি নির্বাচনে ধানগড়া ইউপির জয়ানপুর গ্রামে মেম্বার পদে বিজয়ী ও পরাজিত প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে বিজয়ী প্রার্থীর শাশুড়ি নওনাই বেগম নিহতের ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। এ ছাড়া ময়নাতদন্তে হত্যার আলামত সুস্পষ্ট না থাকায় নমুনাগুলো ভিসেরা রিপোর্টের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় নির্মম পরিণতির শিকার হয়েছেন জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান মণ্ডল। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুস সোবাহান মণ্ডল দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। নির্বাচনের আগে ১৩ মে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থক-কর্মীদের হামলায় সোবহান মণ্ডলসহ তার সমর্থকদের মারধর করে সোবহান মণ্ডলের বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এসব মৃত্য্যুর দায় তাহলে কার— প্রশ্ন রেখে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন বলেছেন, ‘কেউ দায়িত্ব নিচ্ছে না। কিন্তু এভাবে নির্বাচনের নামে সহিংসতা ও অনিয়ম চলতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪
সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪

দেশগ্রাম

সোনার দোকানে চুরি
সোনার দোকানে চুরি

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে