শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ওয়াসিমের গুলিতেই মিতুর মৃত্যু

আদালতে জবানবন্দির পর কারাগারে, স্বীকারোক্তি দেওয়া দুজনই এসপি বাবুলের সোর্স
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াসিমের গুলিতেই মিতুর মৃত্যু

ভাড়াটে খুনি ওয়াসিমের গুলিতেই পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর মৃত্যু হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত গ্রেফতারকৃত আরেক আসামি আনোয়ার হোসেন ব্যাকআপ হিসেবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এদের দুজনই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার ইকবাল বাহার। বিকাল ৪টা থেকে ওয়াসিম এবং রাত সোয়া ৮টা থেকে আনোয়ার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে দুজনই বলেন, টাকার বিনিময়ে তারা খুন করেন।

গতকাল দুপুরে সিএমপি কার্যালয়ে এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার। তিনি বলেন, মিতু হত্যায় প্রত্যক্ষভাবে অংশ নেওয়া দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা হলেন ওয়াসিম ও আনোয়ার। দুজনই চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা। এরমধ্যে ওয়াসিম   নিজে মিতুকে গুলি করেন। আর আনোয়ার ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য। ইকবাল বাহার জানান, ‘ঘটনার মোটিভ (উদ্দেশ্য) এখনো উদ্ধার করা যায়নি। তবে আটকরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র, এরা ভাড়াটে পেশাদার খুনি। এটা একটা টার্গেট কিলিং। হত্যাকাণ্ডে ৭-৮ জন অংশ নেয়। দুজন গ্রেফতার হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ দুজনকে কখন, কোথায়, কীভাবে আটক করা হয় ‘তদন্তের স্বার্থে’ তা জানানো হয়নি। এদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গ্রেফতার সবাই এসপি বাবুলের সোর্স হিসেবে কাজ করেন। আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন এমন দুজনের বাইরেও আরও কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে রয়েছেন সরাসরি কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া তিনজন। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সূত্র বলছে, সমন্বয়কারী ছিলেন আবু মুসা। তার সহযোগী ছিলেন নবী, ওয়াসিম এবং আনোয়ার। ছেলে নিয়ে হেঁটে জিইসি মোড়ে যাওয়ার সময়ই মোটরসাইকেলে করে আসা নবী প্রথমে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে মিতুকে। সর্বশেষ ওয়াসিম গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করে। কন্ট্রাক্ট কিলিংয়ের জন্য মুসা দুই লাখ টাকা পেয়েছেন। পরিকল্পনার পেছনে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ও তার এক আত্মীয়ের অংশগ্রহণও রয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি উদ্ধারের পরই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন হতে থাকে।

আইন মেনেই জিজ্ঞাসাবাদ : ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, এসপি বাবুল নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন। আমরা তাকে ডেকেছিলাম। তাকে আনতে পুলিশের গাড়ি পাঠানো হয়েছিল। স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার বাদী যেহেতু বাবুল আক্তার, তাই আইন মেনেই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে রাজধানীর ধোলাইপাড় উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে অসহায় গরিব দুস্থদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় ওয়ারী বিভাগের ডিসি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, এডিসি তারেক আহমেদসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তার স্ত্রীর হত্যাকাণ্ড ঘিরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যেসব বক্তব্য এসেছে সে বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, মিডিয়াতে যা কিছু আসে এর সব সত্য নয়, আবার সব মিথ্যাও নয়। মিতু হত্যাকাণ্ডে মামলা হয়েছে সিএমপিতে। সেখানে বেশ কজন গ্রেফতার রয়েছেন ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই বিষয়ে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করতে তাকে আনা হয়েছিল। এ ছাড়া বাবুল আক্তার যেহেতু এই মামলার বাদী, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যেতেই পারে।

সিএমপি কশিনারের ব্রিফিং : রবিবার সিএমপি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার ইকবাল বাহার বলেন, তদন্তে জানতে পেরেছি এ হত্যাকাণ্ডে ৭-৮ জন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। তাদের মধ্যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি যারা জড়িত, তাদের নাম ঠিকানা আমরা পাব। তবে এরা সবাই পেশাদার অপরাধী। মিতু হত্যাকাণ্ডটি টার্গেট কিলিং দাবি করে কমিশনার বলেন, ‘ঘটনাটি টার্গেট কিলিং এটা নিশ্চিত। জড়িতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। কিন্তু কারা, কীভাবে, কেন এ হত্যাকাণ্ড করেছে তা তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বলা যাবে না।’ সিএমপি কমিশনার বলেন, দুই আসামি ওয়াসিম ও আনোয়ার খুনের দায় স্বীকার করেছে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত কারা—এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, আমরা কেবল তাদের দুজনকে ধরতে পেরেছি। বাকি যারা জড়িত তাদের পেলে এবং তদন্ত শেষ হলে পুরোটা বলতে পারব। বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে ইকবাল বাহার বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ কথাটি বলতে আমি প্রস্তুত নই, বাদীর সঙ্গে আলোচনা, মামলা নিয়ে দীর্ঘসময়, দীর্ঘক্ষণ, বিভিন্নভাবে সময় নিয়ে আলোচনা হতে পারে, হবে। বাদীকে নজরদারিতে রাখা হবে কেন? যদি এরকম কিছু থাকে, যদি তদন্তে এমন কিছু পাওয়া যায়, তাহলে সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে। সেখানে নজরদারি করে রাখার কী আছে?

বাবুল কোনোভাবেই জড়িত নয় : মিতু হত্যাকাণ্ডে বাবুলের সম্পৃক্ততা রয়েছে— এমনটি মানতে নারাজ এসপি বাবুল আক্তারের শ্বশুর অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ পরিদর্শক মোশারফ হোসেন। গতকাল তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, ১০ মিনিটের কথা বলে ডিবি বাবুলকে নিয়ে গিয়েছিল। তবে সময় পেরিয়ে যেতে থাকলে আতঙ্গে ভুগছিলাম। এক সময় দেখি তার মোবাইল ফোন বন্ধ। তবে ডিবি অফিস থেকে বের হয়েই সে আমাকে ফোন করেছিল। বলেছিল বাবা আমি রিলিজ হয়েছি। তবে বাবুল এ ঘটনায় জড়িত এটা আমি কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারব না।

মধ্য রাতে ডেকে আনাই মেসেজ! : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক পুলিশ কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলছিলেন, বাবুল আক্তার একে তো পুলিশের এসপি, এর বাইরে তিনি চাঞ্চল্যকর মামলার বাদী। এমন মাপের একজন কর্মকর্তাকে মধ্য রাতে বাসা থেকে ডেকে আনার মধ্যে বিশেষ কিছু ইঙ্গিত করে। নইলে দিনের বেলাতেও তাকে ডাকা যেত। প্রসঙ্গত, গত ৫ জুন নগরীর জিইসির মোড় এলাকায় ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। পরে এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা করেন। ঘটনাটি চট্টগ্রামসহ সারা দেশে ব্যাপক তোলপাড় ফেলে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে কাজ করছে গোয়েন্দা পুলিশ, র‌্যাব, সিআইডি, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিট (সিটিআই)। তবে মামলার মূল তদন্তে আছে চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
সর্বশেষ খবর
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস
সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে
কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

দুই খাদ্য কর্মকর্তাকে হেনস্তা বিএনপি নেতা বহিষ্কার
দুই খাদ্য কর্মকর্তাকে হেনস্তা বিএনপি নেতা বহিষ্কার

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে ডাকসু নির্বাচন
জমে উঠেছে ডাকসু নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা