শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০১৬ আপডেট:

সামনে সাদিক পেছনে হাসানাত আবদুল্লাহ

পুত্রগুণে সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধার, বরিশালের আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে পালাবদল
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে সাদিক পেছনে হাসানাত আবদুল্লাহ

তাকে বলা হয় বরিশাল তথা দক্ষিণাঞ্চল আওয়ামী লীগের অভিভাবক। কেউ কেউ তাদের বলেন দলের মালিক পক্ষ। যে যা-ই বলুক না কেন তিনি দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ। তিনি আলহাজ হাসানাত আবদুল্লাহ। ১৯৭৫ পর্যন্ত তার পিতা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী। ১৫ আগস্ট ঘাতকরা তাকে হত্যা করে। হাসানাত সকাল, দুপুর, রাত নেই, যে যখন যে কাজ নিয়েই তার কাছে যাক না কেন তিনি চেষ্টা করেন তাদের উপকারের জন্য। অনেকে তাকে বলেন গরিবের বন্ধু। তিনি আবার পীর-আউলিয়া ভক্ত। ছাত্র রাজনীতি, শ্রমিক রাজনীতি, যুব রাজনীতি করে পোড় খাওয়া আওয়ামী লীগার হয়েছেন তিনি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে নানা চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে এখনো আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের কাছে সম্মানের আসনে রয়েছেন তিনি। বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনের এমপি এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। এর আগে ১৯৯৬ সালে সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চিফ হুইপ ছিলেন।

২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের বিপুল বিজয়ের রাতেই আত্মগোপনে চলে যান হাসানাত আবদুল্লাহ। সাড়ে আট বছর তিনি ছিলেন তার নির্বাচনী এলাকা তথা বরিশালের বাইরে। তার দীর্ঘ অনুপস্থিতিতে তারই হাত ধরে আওয়ামী লীগে আসা এক সময়ের জাতীয় পার্টির নেতা প্রয়াত শওকত হোসেন হিরণ অনেকটা সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নেন। হাসানাত অনুসারী নেতা-কর্মীদের কোণঠাসা করে রেখে জাতীয় পার্টি থেকে আওয়ামী লীগে আসা নেতা-কর্মীদের নিয়ে শক্ত বলয় তৈরি করেন তৎকালীন মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিরণ। এরপর ২০০৮ সালে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে মেয়র নির্বাচিত হয়ে হিরণ তার অবস্থান আরও দৃঢ় করেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ওয়ান-ইলেভেন সরকারের আমলে দায়ের হওয়া দুটো মামলার আইনি ঝামেলা কাটিয়ে ব্যাপক শোডাউন করে মহাসমারোহে বরিশালে ফেরেন হাসানাত আবদুল্লাহ। হিরণ প্রকাশ্যে আনুগত্য দেখালেও দুজনের মধ্যে হয়তো মনস্তাত্ত্বিক এক দ্বন্দ্ব ছিল। ২০১৩ সালের ১৫ জুনের সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী হিরণ তার পরাজয়ের জন্য হাসানাতকে দায়ী করেন। সিটি নির্বাচন-পরবর্তী মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় হিরণ তার পরাজয়ের জন্য প্রকাশ্যে হাসানাতের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। ওই সভায় হিরণ বলেছিলেন, আজ থেকে হাসানাত আবদুল্লাহ আর তাদের (মহানগর আওয়ামী লীগ) অভিভাবক নন। তবে হাসানাত অনুসারী নেতারা বরাবরই এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, নির্বাচনে পরাজয়ের পর মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে আবোল-তাবোল বলেছেন হিরণ। আগে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যক্রম একই ব্যানারে হলেও ওই নির্বাচনের পর থেকে আজ পর্যন্ত সব স্থানীয় ও জাতীয় রাজনৈতিক কর্মসূচি পালিত হচ্ছে পৃথক ব্যানারে। সিটি নির্বাচনে পরাজয়ের পর হিরণ বলয়ে কিছুটা ভাটা পড়লেও ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল সদর আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হিরণ এমপি নির্বাচিত হলে আবার ঘুরে দাঁড়ায় তারা। কিন্তু একই বছরের ২২ মার্চ হিরণ এক দুর্ঘটনায় সংজ্ঞাহীন হওয়ার পর ৯ এপ্রিল মারা যান। এরপর হাসানাতের বড় ছেলে কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য সাদিক আবদুল্লাহর উত্থান ঘটে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। একে একে হিরণ অনুসারীদের কাছে টানেন তিনি। গত দুই বছরেরও অধিক সময়ে অভাবনীয় উত্থানই শুধু নয়, হাসানাতের পক্ষ ত্যাগ করে হিরণ অনুসারী বনে যাওয়া নেতাদের আবার হাসানাতমুখী করেছেন সাদিক। পদ-পদবি না থাকলেও হাসানাতপুত্র সাদিককে এখন মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আইকন হিসেবে দেখছেন অনেকে। সাদিকের কারিশমার ফলেই বরিশাল আওয়ামী লীগে হারানো সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধার হয় হাসানাতের। হিরণের কট্টর অনুসারী কিছু নেতা ছাড়া সবাই এখন হাসানাত বলয়ে। তবে এ বিষয়ে দ্বিমত করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম। তিনি বলেন, ২০০১ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নেতা দাবিদাররা যখন পালিয়ে বেড়িয়েছেন, তখন হিরণ বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগকে সু-সংগঠিত ও শক্তিশালী করেছেন। হিরণ নিজেকে কখনো নেতা বলে দাবি করেননি। তিনি নিজেকে একজন কর্মী মনে করতেন। আজ ক্ষমতার স্বাদ পেতে কেউ তাদের (হাসানাত-সাদিক) পক্ষাবলম্বন করলেও তারা মহানগর আওয়ামী লীগের কেউ নয়, যুবলীগের হতে পারে। আফজাল বলেন, আওয়ামী লীগে তাদের একমাত্র অভিভাবক দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এর বাইরে কোনো অভিভাবক নেই। তবে বরিশাল আওয়ামী লীগের কাণ্ডারি হাসানাত আবদুল্লাহ দলীয় প্রতিপক্ষের প্রভাবে কখনই কোণঠাসা হননি বলে দাবি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ আনিচুর রহমানের। তিনি বলেন, হাসানাত ভাইয়ের নির্দেশেই বরিশাল আওয়ামী লীগ পরিচালিত হয়ে আসছে। মাঝে তার (হাসানাত) অনুপস্থিতিতে জাতীয় পার্টি থেকে আসা শওকত হোসেন হিরণ কিছু অনুসারী (জাতীয় পার্টি থেকে আসা) নিয়ে টেন্ডারবাজি-ভূমিদস্যুতা আর অরাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন। হিরণের কাছে প্রকৃত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন ছিল না। হিরণ ছিলেন আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচর। তিনি নিজের স্বার্থে কাজ করেছেন, দলের জন্য নয়। সৈয়দ আনিচের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে আফজালুল করিম বলেন, হিরণ আজ নেই। তিনি ভালো ছিলেন, না খারাপ তা মূল্যায়ন করবে জনগণ। তার জানাজায় লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিই প্রমাণ করে হিরণ ছিলেন বিপুল জনপ্রিয় এক নেতা। জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি থাকলেও গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সব শেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হাসানাত আবদুল্লাহর ভূমিকা কম-বেশি সবার জানা। প্রার্থী বাছাই, মনোনয়ন এবং নির্বাচন পরিচালনাসহ দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় তাকে তারা ‘পীর’ মানেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি বলেন, হাসানাত আবদুল্লাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অবিচল থেকে তার কর্মগুণে এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় বরিশাল তথা দক্ষিণাঞ্চল আওয়ামী লীগের অভিভাবকের মর্যাদা পেয়েছেন। পেছনে কে কী বলল তাতে কিছু যায় আসে না। সূত্র জানায়, এমপি হলেও মন্ত্রিত্ব না পাওয়ায় হাসানাত আবদুল্লাহ নিজেকে আড়ালে-আবডালে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য একজন মন্ত্রী বরিশালের প্রশাসনে প্রভাব বিস্তার করায় অনেক ক্ষেত্রে হাসানাতের কথা উপেক্ষিত হয় বলে তার অনুসারীদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। প্রচারবিমুখ হওয়ায় গণমাধ্যমকেও এড়িয়ে চলেন তিনি। বরিশালে মাঝে-মধ্যে দলীয় কর্মসূচিতে এলেও নগরীর কালীবাড়ি রোডের বাসভবনে অবস্থান না করে চলে যান আগৈলঝাড়ার সেরালের গ্রামের বাড়িতে। হাসানাতের বড় ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ জানান, ১৯৬৮ সালের আগে জগন্নাথ কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় তার বাবার। পরে তিনি বরিশালের শ্রমিক রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেন। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে মুজিব বাহিনীর প্রধান ছিলেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। ১৯৭৩ সালে দলীয় প্রার্থী জাহিদ হোসেন জাহাঙ্গীরকে হারিয়ে মাত্র ২৬ বছর বয়সে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে স্বাধীন বাংলাদেশে বরিশাল পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন হাসানাত। ’৭৪ সালে যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত হলে বরিশাল জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে ঘাতকদের বুলেটে শহীদ হন হাসানাতের বাবা তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, ভাই আরিফ আবদুল্লাহ, বোন বেবী সেরনিয়াবাত, বড় ছেলে সুকান্ত বাবু, চাচাতো ভাই সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত। ওই দিন তাদের বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিহত হন বরিশালের ক্রিডেন্স ব্যান্ডের গিটারিস্ট আব্দুন নঈম খান রিন্টু। ঘাতদের বুলেটে আহত হন হাসানাতের মা আমেনা বেগম, স্ত্রী শাহানারা আবদুল্লাহ, ছোট ভাই আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকনসহ তাদের বাসায় বেড়াতে যাওয়া ক্রিডেন্স ব্যান্ডের সদস্য জিল্লুর রহমান, টুটুল, সৈয়দ মাহমুদ, মুকুল দাস ও ললিত দাস। হামলার বীভৎস দৃশ্য দেখে একটি লুঙ্গি পরে ঘাতকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে নিজের জীবন বাঁচিয়ে ছিলেন হাসানাত আবদুল্লাহ। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা সৈয়দ আনিচের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ১৫ আগস্টের হামলার পর হাসানাত ভাইকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যেতে সাহায্য করেন বিমান বাহিনীর তদানীন্তন কর্মকর্তা বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী। তিনি আরও জানান, ভারতে চার বছর অবস্থানের পর ’৭৯ সালে দেশে ফিরে বরিশাল আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন হাসানাত আবদুল্লাহ। একই বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি। ’৮৪ সালে দলীয় সমর্থনে বরিশাল পৌরসভায় দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় পার্টির গোলাম মাওলার কাছে হেরে যান হাসানাত। ’৮৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে হাসানাত বরিশাল সদর আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় পার্টির মতিউর রহমান চৌধুরীর কাছে পরাজিত হন। ’৮৮ সালের সংসদ নির্বাচনেও বরিশাল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি। একই বছর সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ’৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো বরিশাল-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। ’৯২ সালের সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন তিনি। ’৯৬ সালে বরিশাল-১ আসন থেকে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন এবং ওই সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চিফ হুইপের দায়িত্ব পান তিনি। ’৯৮ সালে দলের সম্মেলনে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি হাসানাত। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মামলার ঝামেলা কাটিয়ে সাড়ে আট বছর পর বরিশালে আসেন তিনি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো বরিশাল-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন হাসানাত। তার স্ত্রী শাহানারা আবদুল্লাহ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য, মেঝ ছেলে আশিক আবদুল্লাহ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ছোট ছেলে মঈন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা
দাবদাহে পুড়ছে রংপুর, রাস্তা-ঘাট ফাঁকা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক
মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির
সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ
গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম
বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ
কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা