শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০১৬ আপডেট:

সামনে সাদিক পেছনে হাসানাত আবদুল্লাহ

পুত্রগুণে সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধার, বরিশালের আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে পালাবদল
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে সাদিক পেছনে হাসানাত আবদুল্লাহ

তাকে বলা হয় বরিশাল তথা দক্ষিণাঞ্চল আওয়ামী লীগের অভিভাবক। কেউ কেউ তাদের বলেন দলের মালিক পক্ষ। যে যা-ই বলুক না কেন তিনি দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ। তিনি আলহাজ হাসানাত আবদুল্লাহ। ১৯৭৫ পর্যন্ত তার পিতা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী। ১৫ আগস্ট ঘাতকরা তাকে হত্যা করে। হাসানাত সকাল, দুপুর, রাত নেই, যে যখন যে কাজ নিয়েই তার কাছে যাক না কেন তিনি চেষ্টা করেন তাদের উপকারের জন্য। অনেকে তাকে বলেন গরিবের বন্ধু। তিনি আবার পীর-আউলিয়া ভক্ত। ছাত্র রাজনীতি, শ্রমিক রাজনীতি, যুব রাজনীতি করে পোড় খাওয়া আওয়ামী লীগার হয়েছেন তিনি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে নানা চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে এখনো আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের কাছে সম্মানের আসনে রয়েছেন তিনি। বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনের এমপি এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। এর আগে ১৯৯৬ সালে সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চিফ হুইপ ছিলেন।

২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের বিপুল বিজয়ের রাতেই আত্মগোপনে চলে যান হাসানাত আবদুল্লাহ। সাড়ে আট বছর তিনি ছিলেন তার নির্বাচনী এলাকা তথা বরিশালের বাইরে। তার দীর্ঘ অনুপস্থিতিতে তারই হাত ধরে আওয়ামী লীগে আসা এক সময়ের জাতীয় পার্টির নেতা প্রয়াত শওকত হোসেন হিরণ অনেকটা সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নেন। হাসানাত অনুসারী নেতা-কর্মীদের কোণঠাসা করে রেখে জাতীয় পার্টি থেকে আওয়ামী লীগে আসা নেতা-কর্মীদের নিয়ে শক্ত বলয় তৈরি করেন তৎকালীন মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিরণ। এরপর ২০০৮ সালে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে মেয়র নির্বাচিত হয়ে হিরণ তার অবস্থান আরও দৃঢ় করেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ওয়ান-ইলেভেন সরকারের আমলে দায়ের হওয়া দুটো মামলার আইনি ঝামেলা কাটিয়ে ব্যাপক শোডাউন করে মহাসমারোহে বরিশালে ফেরেন হাসানাত আবদুল্লাহ। হিরণ প্রকাশ্যে আনুগত্য দেখালেও দুজনের মধ্যে হয়তো মনস্তাত্ত্বিক এক দ্বন্দ্ব ছিল। ২০১৩ সালের ১৫ জুনের সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী হিরণ তার পরাজয়ের জন্য হাসানাতকে দায়ী করেন। সিটি নির্বাচন-পরবর্তী মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় হিরণ তার পরাজয়ের জন্য প্রকাশ্যে হাসানাতের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। ওই সভায় হিরণ বলেছিলেন, আজ থেকে হাসানাত আবদুল্লাহ আর তাদের (মহানগর আওয়ামী লীগ) অভিভাবক নন। তবে হাসানাত অনুসারী নেতারা বরাবরই এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, নির্বাচনে পরাজয়ের পর মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে আবোল-তাবোল বলেছেন হিরণ। আগে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যক্রম একই ব্যানারে হলেও ওই নির্বাচনের পর থেকে আজ পর্যন্ত সব স্থানীয় ও জাতীয় রাজনৈতিক কর্মসূচি পালিত হচ্ছে পৃথক ব্যানারে। সিটি নির্বাচনে পরাজয়ের পর হিরণ বলয়ে কিছুটা ভাটা পড়লেও ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল সদর আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হিরণ এমপি নির্বাচিত হলে আবার ঘুরে দাঁড়ায় তারা। কিন্তু একই বছরের ২২ মার্চ হিরণ এক দুর্ঘটনায় সংজ্ঞাহীন হওয়ার পর ৯ এপ্রিল মারা যান। এরপর হাসানাতের বড় ছেলে কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য সাদিক আবদুল্লাহর উত্থান ঘটে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। একে একে হিরণ অনুসারীদের কাছে টানেন তিনি। গত দুই বছরেরও অধিক সময়ে অভাবনীয় উত্থানই শুধু নয়, হাসানাতের পক্ষ ত্যাগ করে হিরণ অনুসারী বনে যাওয়া নেতাদের আবার হাসানাতমুখী করেছেন সাদিক। পদ-পদবি না থাকলেও হাসানাতপুত্র সাদিককে এখন মহানগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আইকন হিসেবে দেখছেন অনেকে। সাদিকের কারিশমার ফলেই বরিশাল আওয়ামী লীগে হারানো সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধার হয় হাসানাতের। হিরণের কট্টর অনুসারী কিছু নেতা ছাড়া সবাই এখন হাসানাত বলয়ে। তবে এ বিষয়ে দ্বিমত করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম। তিনি বলেন, ২০০১ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নেতা দাবিদাররা যখন পালিয়ে বেড়িয়েছেন, তখন হিরণ বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগকে সু-সংগঠিত ও শক্তিশালী করেছেন। হিরণ নিজেকে কখনো নেতা বলে দাবি করেননি। তিনি নিজেকে একজন কর্মী মনে করতেন। আজ ক্ষমতার স্বাদ পেতে কেউ তাদের (হাসানাত-সাদিক) পক্ষাবলম্বন করলেও তারা মহানগর আওয়ামী লীগের কেউ নয়, যুবলীগের হতে পারে। আফজাল বলেন, আওয়ামী লীগে তাদের একমাত্র অভিভাবক দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এর বাইরে কোনো অভিভাবক নেই। তবে বরিশাল আওয়ামী লীগের কাণ্ডারি হাসানাত আবদুল্লাহ দলীয় প্রতিপক্ষের প্রভাবে কখনই কোণঠাসা হননি বলে দাবি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ আনিচুর রহমানের। তিনি বলেন, হাসানাত ভাইয়ের নির্দেশেই বরিশাল আওয়ামী লীগ পরিচালিত হয়ে আসছে। মাঝে তার (হাসানাত) অনুপস্থিতিতে জাতীয় পার্টি থেকে আসা শওকত হোসেন হিরণ কিছু অনুসারী (জাতীয় পার্টি থেকে আসা) নিয়ে টেন্ডারবাজি-ভূমিদস্যুতা আর অরাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন। হিরণের কাছে প্রকৃত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন ছিল না। হিরণ ছিলেন আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচর। তিনি নিজের স্বার্থে কাজ করেছেন, দলের জন্য নয়। সৈয়দ আনিচের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে আফজালুল করিম বলেন, হিরণ আজ নেই। তিনি ভালো ছিলেন, না খারাপ তা মূল্যায়ন করবে জনগণ। তার জানাজায় লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিই প্রমাণ করে হিরণ ছিলেন বিপুল জনপ্রিয় এক নেতা। জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি থাকলেও গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সব শেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হাসানাত আবদুল্লাহর ভূমিকা কম-বেশি সবার জানা। প্রার্থী বাছাই, মনোনয়ন এবং নির্বাচন পরিচালনাসহ দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় তাকে তারা ‘পীর’ মানেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি বলেন, হাসানাত আবদুল্লাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অবিচল থেকে তার কর্মগুণে এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় বরিশাল তথা দক্ষিণাঞ্চল আওয়ামী লীগের অভিভাবকের মর্যাদা পেয়েছেন। পেছনে কে কী বলল তাতে কিছু যায় আসে না। সূত্র জানায়, এমপি হলেও মন্ত্রিত্ব না পাওয়ায় হাসানাত আবদুল্লাহ নিজেকে আড়ালে-আবডালে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য একজন মন্ত্রী বরিশালের প্রশাসনে প্রভাব বিস্তার করায় অনেক ক্ষেত্রে হাসানাতের কথা উপেক্ষিত হয় বলে তার অনুসারীদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। প্রচারবিমুখ হওয়ায় গণমাধ্যমকেও এড়িয়ে চলেন তিনি। বরিশালে মাঝে-মধ্যে দলীয় কর্মসূচিতে এলেও নগরীর কালীবাড়ি রোডের বাসভবনে অবস্থান না করে চলে যান আগৈলঝাড়ার সেরালের গ্রামের বাড়িতে। হাসানাতের বড় ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ জানান, ১৯৬৮ সালের আগে জগন্নাথ কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় তার বাবার। পরে তিনি বরিশালের শ্রমিক রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেন। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে মুজিব বাহিনীর প্রধান ছিলেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। ১৯৭৩ সালে দলীয় প্রার্থী জাহিদ হোসেন জাহাঙ্গীরকে হারিয়ে মাত্র ২৬ বছর বয়সে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে স্বাধীন বাংলাদেশে বরিশাল পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন হাসানাত। ’৭৪ সালে যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত হলে বরিশাল জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে ঘাতকদের বুলেটে শহীদ হন হাসানাতের বাবা তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, ভাই আরিফ আবদুল্লাহ, বোন বেবী সেরনিয়াবাত, বড় ছেলে সুকান্ত বাবু, চাচাতো ভাই সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত। ওই দিন তাদের বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিহত হন বরিশালের ক্রিডেন্স ব্যান্ডের গিটারিস্ট আব্দুন নঈম খান রিন্টু। ঘাতদের বুলেটে আহত হন হাসানাতের মা আমেনা বেগম, স্ত্রী শাহানারা আবদুল্লাহ, ছোট ভাই আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকনসহ তাদের বাসায় বেড়াতে যাওয়া ক্রিডেন্স ব্যান্ডের সদস্য জিল্লুর রহমান, টুটুল, সৈয়দ মাহমুদ, মুকুল দাস ও ললিত দাস। হামলার বীভৎস দৃশ্য দেখে একটি লুঙ্গি পরে ঘাতকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে নিজের জীবন বাঁচিয়ে ছিলেন হাসানাত আবদুল্লাহ। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা সৈয়দ আনিচের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ১৫ আগস্টের হামলার পর হাসানাত ভাইকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যেতে সাহায্য করেন বিমান বাহিনীর তদানীন্তন কর্মকর্তা বিএনপির বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী। তিনি আরও জানান, ভারতে চার বছর অবস্থানের পর ’৭৯ সালে দেশে ফিরে বরিশাল আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন হাসানাত আবদুল্লাহ। একই বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি। ’৮৪ সালে দলীয় সমর্থনে বরিশাল পৌরসভায় দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় পার্টির গোলাম মাওলার কাছে হেরে যান হাসানাত। ’৮৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে হাসানাত বরিশাল সদর আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় পার্টির মতিউর রহমান চৌধুরীর কাছে পরাজিত হন। ’৮৮ সালের সংসদ নির্বাচনেও বরিশাল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি। একই বছর সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ’৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো বরিশাল-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। ’৯২ সালের সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন তিনি। ’৯৬ সালে বরিশাল-১ আসন থেকে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন এবং ওই সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চিফ হুইপের দায়িত্ব পান তিনি। ’৯৮ সালে দলের সম্মেলনে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি হাসানাত। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মামলার ঝামেলা কাটিয়ে সাড়ে আট বছর পর বরিশালে আসেন তিনি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো বরিশাল-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন হাসানাত। তার স্ত্রী শাহানারা আবদুল্লাহ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য, মেঝ ছেলে আশিক আবদুল্লাহ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ছোট ছেলে মঈন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
কথামালা ও কবিতায় জুলাই স্মরণ
কথামালা ও কবিতায় জুলাই স্মরণ
ছুটি
ছুটি
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
ছাত্রের লাশে ভাঙে স্বৈরশক্তি
ছাত্রের লাশে ভাঙে স্বৈরশক্তি
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
গণভবনে বহিঃপ্রকাশ পুঞ্জীভূত ক্ষোভের
গণভবনে বহিঃপ্রকাশ পুঞ্জীভূত ক্ষোভের
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
জুলাই ঘোষণাপত্র আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র আজ
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা