শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

নতুন যুগে আওয়ামী লীগ

শেখ হাসিনা সভানেত্রী কাদের সম্পাদক নির্বাচিত
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন যুগে আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনে কাউন্সিলরদের বিপুল সমর্থনে টানা অষ্টমবারের মতো দলের সভাপতি হলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আর আওয়ামী লীগের ইতিহাসে এই প্রথম দলীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও  বর্তমান সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া ঘোষিত কমিটির প্রেসিডিয়ামে স্থান পেয়েছেন নতুন সাত মুখ। এর মাধ্যমে এক নতুন যুগে পা দিল আওয়ামী লীগ। প্রধান দুই পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় দলের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল  কাদেরের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় মিলনায়তনে উপস্থিত কাউন্সিলররা বিপুল উল্লাস আর করতালির মাধ্যমে তাদের অভিনন্দন জানান। গতকাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ৯টায় শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়। দুপুরে দেড় ঘণ্টা বিরতি দিয়ে ৩টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ৪১টি জেলার কাউন্সিলররা বক্তব্য রাখেন। এরপর দলের ঘোষণাপত্র, গঠনতন্ত্র এবং আয়-ব্যয়ের হিসাব কাউন্সিলে পাস হয়। সমাপনী বক্তব্যে শেখ হাসিনা আবারও সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি চাইলে সব কাউন্সিলর দাঁড়িয়ে ‘নো নো’ বলতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত প্রবল দাবির মুখে তিনি হার মানতে বাধ্য হন। বিদায়ী বক্তব্য শেষে বিকাল ৫টা নাগাদ আগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন তিনি। পরে নির্বাচন কমিশনের হাতে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের দায়িত্ব দিয়ে মঞ্চ ছেড়ে তিনি কাউন্সিলরদের আসনে এসে বসেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অন্য দুই নির্বাচন কমিশনার প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান ও সাবেক সচিব রাশিদুল হাসান নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রথমে সভাপতি পদে নির্বাচন দেন। এ পদে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম প্রস্তাব করেন। এ প্রস্তাব সমর্থন করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার পর পর তিনবার এ পদে আর কোনো প্রস্তাব আছে কিনা জানতে চান। কাউন্সিলররা ‘কেউ নেই, কেউ নেই’ বলে সমস্বরে বলতে থাকেন।  সভাপতি পদে অন্য কোনো প্রস্তাব না থাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সর্বসম্মতিক্রমে এ পদে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। এ সময় তুমুল করতালি আর স্লোগানে পুরো মিলনায়তন উল্লাসে মুখরিত হয়ে ওঠে। সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেন। এ প্রস্তাব সমর্থন করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক। এ পদে অন্য কোনো প্রস্তাব না আসায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সর্বসম্মতিক্রমে ওবায়দুল কাদেরকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। তখন তুমুল করতালির মাধ্যমে তাকেও অভিনন্দন জানান কাউন্সিলররা। ৬৫ বছর বয়সী ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হয়ে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার পা ছুঁয়ে সালাম করেন। এরপর জড়িয়ে ধরেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে। আশরাফের সঙ্গে আলিঙ্গন শেষে প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুনকেও পা ছুঁয়ে সালাম করেন তিনি। নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষে নির্বাচন কমিশন মঞ্চ ত্যাগ করার পর নতুন সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মঞ্চে ওঠেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী সভাপতিমণ্ডলীর ১৯টি পদের মধ্যে ১৬টি এবং ৪টি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং কোষাধ্যক্ষ পদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, আশরাফকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ও আমার ছোট ভাইয়ের মতো। শহীদ পরিবারের সন্তান হিসেবে সে সংগঠন ও দেশকে ভালোবেসেছে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে সে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেছে। এ জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি সংগঠন আরও শক্তিশালী হবে। নতুন সাধারণ সম্পাদক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছাত্রনেতা থেকে সে এ পর্যন্ত উঠে এসেছে। সে সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় দল আরও শক্তিশালী হবে বলে আমি মনে করি।

সাত নতুন মুখ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামে : আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির আকার কিছুটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে এতে যোগ হয়েছে কিছু নতুন মুখ। আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের অধিবেশনে নতুন গঠনতন্ত্র ও কমিটি অনুমোদন হয়। ৭৩ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির আকার করা হয়েছে ৮১। এর মধ্যে বেড়েছে প্রেসিডিয়ামে ৪, যুগ্ম ১, সাংগঠনিকে ১ ও সদস্যের ২টি পদ। দলের সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম প্রেসিডিয়ামে যোগ হয়েছে সাত নতুন মুখ। আওয়ামী লীগে নতুন প্রেসিডিয়াম সদস্য হয়েছেন সদ্যবিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার পর দুঃসময়ে দলের হাল ধরতে এগিয়ে আসা আশরাফ ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে আশরাফের ওপর ভরসা রেখে তাকে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ পদে এনেছিলেন শেখ হাসিনা। প্রেসিডিয়াম পদ থেকে বাদ পড়েছেন নূহ-উল আলম লেনিন ও সতীশ চন্দ্র রায়। গতকাল বিকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দ্বিতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে টানা অষ্টমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রেসিডিয়ামসহ চার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের নাম ঘোষণা করেন। নতুন আরও ছয় প্রেসিডিয়াম সদস্য হলেন—বিগত কমিটির শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, দলের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, বিগত কমিটির দফতর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান, ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র ও যশোরের পীযূষ কান্তি ভট্টাচার্য প্রেসিডিয়ামে স্থান পেয়েছেন। পুরনোদের মধ্যে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মোহাম্মদ নাসিম, কাজী জাফরউল্লাহ, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। পুরনো যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তিনজনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান। অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক গত কমিটিতে ক্রমিক নম্বরে তিন নম্বরে থাকলেও এবার দ্বিতীয় স্থানে। প্রথমে মাহবুব-উল আলম হানিফ, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ডা. দীপু মনি। আর চার নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হলেন আবদুর রহমান। কোষাধ্যক্ষ পদে আগের এইচ এন আশিকুর রহমানই বহাল আছেন। কমিটির ১৯ সদস্যের প্রেসিডিয়াম সদস্যের মধ্যে ১৬ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদাধিকারবলে প্রেসিডিয়াম সদস্য। কমিটি ঘোষণার সময় দলীয় সভাপতি জানান, তিনি সাধারণ সম্পাদক ও প্রেসিডিয়াম সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করবেন বাকি ৬০ পদ।

আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্রে পরিবর্তন : আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলনে দলের গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। গতকাল সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র পরিবর্তনের প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।

পরিবর্তিত গঠনতন্ত্রে যা আছে : এবারের গঠনতন্ত্রে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের অবয়ব বাড়ানো হয়েছে। আগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ছিল ৭৩ সদস্যের। এবার আটজন বাড়িয়ে ৮১ সদস্য বিশিষ্ট করা হয়েছে। আগের কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫। নতুন কমিটিতে থাকছে ১৯ সদস্য। অর্থাৎ সভাপতিমণ্ডলীতে চারটি পদ বাড়ানো হয়েছে। আগের কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের পদ ছিল তিনটি। এবার এ পদে একটি বাড়িয়ে চারটি করা হয়েছে। সাংগঠনিক সম্পাদক পদ একটি বাড়িয়ে আটটি করা হয়েছে। আগের কমিটিতে কেন্দ্রীয় সদস্য ছিল ২৬ জন। নতুন কমিটিতে দুজন বাড়িয়ে ২৮ জন করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলা কমিটি ৭৫, উপজেলা ৭১, ইউনিয়ন ৬৯ ও ওয়ার্ড কমিটি ৫৫ করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রক্রিয়া ও বোর্ড গঠন, যুদ্ধাপরাধীর সন্তানেরা আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবেন নাসহ বেশ কিছু বিধান সংযোজন করা হয়েছে গঠনতন্ত্রে। গঠনতন্ত্রে চাঁদার হার কাউন্সিলরদের ১০০ টাকার পরিবর্তে ২০০ টাকা, প্রাথমিক সদস্যদের ১০ টাকার পরিবর্তে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এমপিদের চাঁদা ৫০০ টাকার স্থলে হবে ২০০০ টাকা চাঁদা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পরিবর্তিত ঘোষণাপত্রে যা আছে : ঘোষণাপত্রে তত্ত্বাবধায়ক সরকার না রাখা, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা, ব্লু ইকোনমি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন ডলার আয় বৃদ্ধি ও এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ (৮.০ শতাংশ) প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বেসরকারি ও সরকারি খাতে শিল্পায়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে দলের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার অবসান, দারিদ্র্য বিমোচন এবং খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ারও অঙ্গীকার আছে ঘোষণাপত্রে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক
শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার
১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!
পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক
চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি
শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে