শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ডাকসু নিয়ে খোলামেলা আলোচনা

অক্টোবরে ভোটার খসড়া তালিকা, মার্চে ভোট, ভিসির সঙ্গে ছাত্রসংগঠনের বৈঠক
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু নিয়ে খোলামেলা আলোচনা

আরেক ধাপ এগোল ডাকসু নির্বাচনের পথ। দীর্ঘ ২৭ বছর পর নির্বাচন নিয়ে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন। ঢাবি উপাচার্যের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এ আলোচনায় একদিকে ছিল ছাত্রলীগ, অন্যদিকে ছাত্রদল। বাদ পড়েনি বাম ছাত্র সংগঠনগুলোও। সবারই উদ্দেশ্য ছিল ‘ছাত্র সংসদ নির্বাচন’ না হওয়ার যে সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে তা থেকে বের হয়ে আসতে করণীয় নির্ধারণ।

সভা থেকে দ্রুত ডাকসু নির্বাচনের দাবি জানায় সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এ ছাড়া সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সহাবস্থান ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবিও জানায় তারা। অন্যদিকে আগামী বছরের মার্চ মাসে নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই লক্ষ্যে অক্টোবরের মধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন করা হবে বলেও জানানো হয়। গতকাল ঢাবি উপাচার্য-সংলগ্ন পুরাতন সিনেট ভবনে বেলা পৌনে ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) পরিবেশ পরিষদের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে ক্রিয়াশীল ১৩টি ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা নির্বাচনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এতে ঢাবি প্রশাসন ও শিক্ষক নেতাদের মধ্যে উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নাসরীন আহমাদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কামাল উদ্দীন, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন, ঢাবি শাখার সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিব আহসান ও ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি জি এম জিলানী শুভ, সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দীসহ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্র ফেডারেশন, জাসদ ছাত্রলীগ, ছাত্রমৈত্রী, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী এবং বিভিন্ন ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতারা এতে উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রতিটি ক্রিয়াশীল সংগঠনের নেতাদের উপস্থিতিতে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সব সংগঠনের নেতারাই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ মেনে আলোচনায় অংশ নিয়েছে। গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, সংসদীয় মূল্যবোধ সংরক্ষণ করে শিক্ষার্থীরা আলোচনা করেছে। তাদের আলোচিত বিষয়গুলো আমাদের প্রক্টর ও প্রক্টরিয়াল বডি লিখে রেখেছেন। এটা নিয়ে পর্যালোচনা করে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’

কবে নাগাদ ডাকসু নির্বাচন দেওয়া হবে এমন প্রশ্নে উপাচার্য বলেন, ‘প্রভোস্ট কমিটি, শৃঙ্খলা পরিষদ ও সিন্ডিকেট থেকে একটি নির্দেশনা তো আগেই দেওয়া আছে। ডাকসু নির্বাচনের জন্য কাজের যে লোড, যে কর্মপরিধি, তা বিবেচনায় নিয়ে আমাদের এই কমিটিগুলো একটা নির্দেশনা ইতিমধ্যে দিয়েছে, সেটা হলো মার্চ ২০১৯। এই নিরিখে এখন পর্যন্ত আমাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ চলছে। আশা করি অক্টোবরের মধ্যে খসড়া যে ভোটার তালিকা সেটি প্রণয়ন করব। এই ভোটার তালিকা প্রণয়ন একটি জটিল কাজ। সেটি করতে পারলে অনেক এগিয়ে যাব।’ ডাকসু নির্বাচন দেওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে সব দলের সহাবস্থান নিশ্চিত করা নিয়ে ছাত্রদের দাবি-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, হলগুলোতে অবস্থানের জন্য প্রভোস্টরা ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। মধুর ক্যান্টিনকেন্দ্রিক যে রাজনৈতিক চর্চা সেটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সেখানে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের যে কার্যক্রম চালাবে তাতে কারও জন্য প্রশাসন থেকে কোনো বাধা নেই।

অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে করণীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ১৯৯১ সালে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচন হয়নি। সে রকম পরিবেশ পরিস্থিতি যাতে না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা আলোচনা করেছি।’ কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান বলেন, ‘ডাকসু নির্বাচনের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ডাকসু নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদের দাবির মধ্যে ছিল পরিবেশ তৈরি করতে হবে। রাজনৈতিক সহাবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও মধুর ক্যান্টিনে রাজনীতি করার যে স্বাভাবিক পরিবেশ তা নিশ্চিত করতে হবে। হলগুলোতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের থাকার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। হলগুলোর ভীতিহীন পরিবেশ দূর করতে হবে। মেধার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের সিট বণ্টন করতে হবে। নির্বাচন করবে ছাত্র সংগঠনগুলো। বিশ্ববিদ্যালয় ও হলগুলোতে যখন সহাবস্থান নিশ্চিত থাকবে, তখনই ডাকসু নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ হবে বলে আমরা মনে করি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছে। তবে প্রশাসনের কাছে আমরা একটি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি।’ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী বলেন, ‘নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ও তফসিল ঘোষণার কথা বলেছি। এর আগে সব রাজনৈতিক দলের সহাবস্থান নিশ্চিত করে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আমরা বলেছি ডাকসু নির্বাচন নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের ওপর নির্ভর করা উচিত নয়। কেননা এটি স্বতন্ত্র। তাই জাতীয় নির্বাচনের দিকে না তাকিয়ে শুধু ডাকসু নির্বাচনের দিকে নজর দেওয়া উচিত। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের সময় ডাকসু নির্বাচন হতে পারলে এখন কেন তা সম্ভব নয়! এর আগেও ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন হয়নি। প্রশাসনের কাছে দাবি রেখেছি, যাতে এবারও এ রকম কিছু না হয়। আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে সুস্পষ্ট তারিখ চেয়েছি।’ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের একাংশের সভাপতি ইমরান হাবীব রুমন বলেন, ‘আমরা সুস্পষ্টভাবে বলেছি, আগামী অক্টোবরের মধ্যে তফসিল ঘোষণা করে নভেম্বরের মধ্যেই ডাকসু নির্বাচন দেওয়া উচিত। জাতীয় নির্বাচনের মারপ্যাঁচে আগের মতো এবারও উদ্যোগটা যেন ঝিমিয়ে না পড়ে। আমরা মনে করি এই সময়ের মধ্যে নির্বাচনটা হোক।’

ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা দ্রুত ডাকসু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। নির্বাচনের ব্যাপারে ছাত্রলীগ সব ধরনের সহযোগিতা করবে। নির্বাচনের মাধ্যমেই ছাত্র সংগঠনগুলোর জনপ্রিয়তা প্রমাণ করার সুযোগ আসবে।’ ক্যাম্পাসে সহাবস্থানের ব্যাপারে ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, ‘প্রতিটি হলে ছাত্রলীগ কর্মীদের সংখ্যা গড়ে ৩০ শতাংশ। এর বাইরে যারা আছেন তারা অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। আমাদের নেতা-কর্মীদের বলেছি, এখানে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন বলতে কিছু নেই। আমরা সবাই ভ্রাতৃসম ছাত্র সংগঠন। সহাবস্থানের জন্য যে ‘‘ক্রাইটেরিয়া’’ রয়েছে সেটি পূরণ করতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতায়, তখন প্রথম ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় অস্থিতিশীল হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ছাত্রলীগের কারণে এক দিনও ক্যাম্পাস বন্ধ হয়নি। যারা নিয়মিত ছাত্র আছেন তারা আসুন, প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলুন। আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।’

ছাত্রদল সভাপতিকে জড়িয়ে ধরলেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক : ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে ছাত্র সংগঠনগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আমন্ত্রণ জানানোর পর থেকেই ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের আগমন নিয়ে এক ধরনের সংশয় ছিল সবার মধ্যে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের অবস্থান নেই। তাই গতকালের আলোচনা সভায় ছাত্রদলের অংশগ্রহণের বিষয়টি দৃষ্টি আকর্ষণ করে সবার। এক ধরনের চাপা আতঙ্কও বিরাজ করছিল ক্যাম্পাসে। তবে সব সংশয় কাটিয়ে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আলোচনা সভায় অংশ নিতে ক্যাম্পাসে আসেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিব আহসান ও ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার। তাদের সভাস্থলে নিয়ে যান বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা। বেলা পৌনে ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে আলোচনা। আলোচনা শেষে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল নেতারা একসঙ্গে বের হয়ে আসেন। পরে গাড়িতে ওঠার আগে ছাত্রদল সভাপতি রাজিব আহসানকে জড়িয়ে ধরেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িতে করে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন ছাত্রদল নেতারা। এদিকে সব ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের উপস্থিতিতে সুষ্ঠুভাবে সভা অনুষ্ঠিত হওয়ায় স্বস্তি বিরাজ করছে সর্বমহলে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খামেনি
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খামেনি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন
বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি
অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী
ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ
র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব
চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ
বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা
শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে