শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

তারেক-হারিছের যাবজ্জীবন বাবর-পিন্টুর ফাঁসি

মোট আসামি ৪৯, মৃত্যুদণ্ড ১৯, যাবজ্জীবন ১৯, বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ১১ জনের, পলাতক ১৮
আরাফাত মুন্না ও তুহিন হাওলাদার
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক-হারিছের যাবজ্জীবন বাবর-পিন্টুর ফাঁসি

১৪ বছর আগে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সভায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীসহ আরও ১৯ আসামিকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ৪৯ আসামির মধ্যে পুলিশের সাবেক তিন আইজিপিসহ বাকি ১১ আসামিকে দুই থেকে তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রাজধানীর নাজিমউদ্দিন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ড ও কারাদণ্ডের সাজার পাশাপাশি আসামিদের অর্থদণ্ডও দেন বিচারক। এ দুই  মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৫২ জন। এর মধ্যে অন্য মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। বাকি ৪৯ আসামির মধ্যে ৩১ জন কারাগারে আর ১৮ জন পলাতক। রায় ঘোষণার সময় পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

রায়ে বিচারক বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো ওই গ্রেনেড হামলায় তিনি প্রাণে বেঁচে গেলেও নিহত হন তার দলের ২৪ জন নেতা-কর্মী। ওই হামলায় দলীয় নেতা-কর্মী, সাংবাদিক, পুলিশসহ কয়েক শতাধিক মানুষ আহত হয়েছিলেন। সেদিনের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়। এ দুই মামলার রায় ও আদেশ দেওয়ার জন্য আদালত ১৪টি বিষয় আমলে নিয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। বিচারক বলেন, আসামিদের সাজা কারাবাসকালীন সময় থেকে বাদ যাবে। যেসব আসামি দুই মামলায় সাজা পেয়েছেন তাদের একযোগে দণ্ড কার্যকর হবে। যারা পলাতক রয়েছেন, তাদের গ্রেফতার বা আত্মসমর্পণের পর থেকে দণ্ড কার্যকর হবে। আর কারাগারে থাকা আসামিদের দণ্ড এখন থেকেই কার্যকর। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের দণ্ড কার্যকরের ক্ষেত্রে হাই কোর্টের অনুমোদন নিতে হবে বলেও জানান বিচারক। রায়ে বিচারক আরও জানান, আসামিরা রায়ের দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে হাই কোর্টে আপিল করতে পারবেন। এ মামলার জব্দকৃত আলামত-পরবর্তী সময়ের নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সংরক্ষণ করার জন্য আদেশ দিয়েছে আদালত।

মূল রায় ঘোষণার আগে রায়ের বিবেচ্য বিষয় ও আদেশের অংশ ঘোষণার পর রায়ের পর্যবেক্ষণ অংশ পড়েন বিচারক। পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, তৎকালীন (২০০৪ সাল) রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের সহায়তায় প্রকাশ্য দিবালোকে এই হামলা চালানো হয়। হামলার পর আলামত ধ্বংস ও আসামিদের বাঁচানোর চেষ্টাও করা হয়েছে। আদালত এ ধরনের বর্বরোচিত হামলার আর পুনরাবৃত্তি চায় না। তবে আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে নৃশংস হামলার পুনরাবৃত্তি ঠেকানো সম্ভব বলেও মন্তব্য করেন বিচারক।

ভয়াবহ এই গ্রেনেড হামলার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ভোর থেকেই নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয় নাজিমউদ্দিন রোডে অবস্থিত বিশেষ আদালত এলাকা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতাও বাড়তে থাকে। চানখাঁরপুল মোড়েই আটকে দেওয়া হয় সব ধরনের যানবাহন। এ ছাড়া বকশীবাজার ও চকবাজার থেকে নাজিমউদ্দিন রোডগামী রাস্তায়ও যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার সময় আদালত এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলও সীমিত করা হয়।

রায় ঘোষণার সময় রাষ্ট্রপক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমান, বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন কাজল, মো. আবু আবদুল্লাহ ভুঁইয়া, অ্যাডভোকেট আকরাম উদ্দিন শ্যামল, অ্যাডভোকেট ফারহানা রেজা, অ্যাডভোকেট আমিনুর রহমান, আবুল হাসনাত জিহাদ, আশরাফ হোসেন তিতাস প্রমুখ। আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়াসহ অন্যান্য আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক শ ম রেজাউল করিম, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার সময় গণমাধ্যমকর্মী, আইনজীবী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতে আদালত কক্ষ ছিল কানায় কানায় পূর্ণ।

সকাল পৌনে ১০টার দিকে বিচারক আদালতে আসেন। বেলা সোয়া ১১টার দিকে কারাগারে থাকা ৩১ আসামিকে আনা হয় আদালতে। বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এজলাসে ওঠেন ১১টা ৪০ মিনিটে। পরে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমান দুই মামলার বিষয়বস্তু বর্ণনা করেন। বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে রায়ের সারসংক্ষেপ পড়া শুরু করেন বিচারক। বিচারক রায় পড়া শুরুর সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ চলে যায়। এ সময় বিকল্প আলোর ব্যবস্থা করে রায় পড়া চালিয়ে নেন বিচারক। রায় ঘোষণা চলাকালে আদালতে দুবার বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা যায়।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দায়ের করা দুই মামলার মধ্যে প্রথমে হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। এ সময় বিচারক বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় অভিন্ন অভিপ্রায়ে পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩০২/১২০ খ/৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্তক্রমে মৃত্যুদণ্ড, এক লাখ টাকা জরিমানা এবং মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকরের আদেশ দেওয়া হলো। এ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডের ক্ষেত্রে রায়ে উল্লেখ করা হয়, নিহতদের অভিন্ন অভিপ্রায়ে পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩০২/১২০ খ/৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্তক্রমে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ের করা মামলার রায়ের দণ্ড দেওয়ার বিষয়ে আদালত বলেন, ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের ৩ ও ৬ ধারায় দায়ের করা মামলায় আসামিদের দোষীসাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড, এক লাখ টাকা জারিমান এবং মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকরের আদেশ দেওয়া হয়।

যাবজ্জীবনপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রে রায়ে বলা হয়, ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের ৩ ও ৬ ধারায় দোষীসাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের ৪ ও ৬ ধারায় দোষীসাব্যস্ত সবাইকে (৩৮ জন) ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১৯ আসামি হলেন : বিএনপি জামায়াত জোট সরকার আমলের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইয়ের সাবেক ডিজি ব্রিগেডিয়ার (অব.) আবদুর রহিম, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ (পলাতক), মাওলানা মো. তাজউদ্দীন (পলাতক), মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মো. আবদুল মাজেদ ভাট ওরফে মো. ইউসুফ ভাট, আবদুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মদ, মাওলানা শওকত ওসমান, মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান, মাওলানা আবু সাঈদ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, হোসাইন আহমেদ তামিম, মঈন উদ্দিন শেখ, রফিকুল ইসলাম ও উজ্জ্বল ওরফে রতন।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ১৯ আসামি : তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া (পলাতক), হারিছ চৌধুরী (পলাতক), শাহাদাৎ উল্লাহ ওরফে জুয়েল, মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর আবু হোমাইরা ওরফে পীরসাহেব, মাওলানা সাব্বির আহমদ ওরফে আবদুল হান্নান সাব্বির, আরিফ হাসান ওরফে সুজন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, আবুবকর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ, মহিবুল মোত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন (পলাতক), আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন (পলাতক), মো. খলিল (পলাতক), জাহাঙ্গীর আলম বদর (পলাতক), মো. ইকবাল (পলাতক), লিটন ওরফে মাওলানা লিটন (পলাতক), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (পলাতক), মুফতি শফিকুর রহমান (পলাতক), মুফতি আবদুল হাই (পলাতক) এবং রাতুল আহম্মেদ বাবু (পলাতক)।

১১ জনের ২ ও ৩ বছর সাজা : পুলিশের সাবেক আইজিপি খোদা বক্স চৌধুরী (কারাগারে), সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (অব.) রুহুল আমিন (কারাগারে), এএসপি (অব.) আবদুর রশিদ (কারাগারে) ও এএসপি (অব.) মুন্সি আতিকুর রহমানকে (কারাগারে) তিন বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক (কারাগারে), সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদা (কারাগারে), সাবেক আইজিপি শহুদুল হক (কারাগারে), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ টি এম আমিন (পলাতক), লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার (পলাতক), ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার ওবায়দুর রহমান (পলাতক) ও ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার খান সাঈদ হাসানকে (পলাতক) দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

ফিরে দেখা : বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। ওই নৃশংস হামলায় আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত ও নেতা-কর্মী-আইনজীবী-সাংবাদিকসহ পাঁচ শতাধিক লোক আহত হন। এ হামলায় শেখ হাসিনা অল্পের জন্য বেঁচে যান। প্রাণে বেঁচে গেলেও গ্রেনেডের প্রচণ্ড শব্দে তাঁর শ্রবণশক্তির গুরুতর ক্ষতি হয়।

এ ঘটনায় মতিঝিল থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা (প্রয়াত) আবদুল জলিল ও সাবের হোসেন চৌধুরী বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় পৃথক তিনটি মামলা করেন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে এই মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করা হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে এই মামলার অভিযোগপত্রে জঙ্গি নেতা মুফতি আবদুল হান্নানসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জোট ক্ষমতাসীন হওয়ার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে অধিকতর তদন্তে আসামির তালিকায় যোগ হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ আরও ৩০ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ