শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

চলে গেলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চলে গেলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ

চলে গেলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি ও সেনা শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। গতকাল সকাল পৌনে ৮টায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি স্ত্রী বেগম রওশন এরশাদ, দুই ছেলে রাহগির আল মাহি সাদ এরশাদ ও এরিক এরশাদ, পালিত কন্যা মাহজাবিন জেবিনসহ অনেক আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। এইচ এম এরশাদ দীর্ঘ নয় বছর বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিলেন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সামরিক আইন জারির মাধ্যমে তিনি ক্ষমতা গ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এক ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন। তিনি বর্তমান জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন। এরশাদ রক্তের ক্যান্সার মাইডোলিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত ছিলেন। শেষ দিকে তার ফুসফুসে দেখা দিয়েছিল সংক্রমণ। কিডনিও কাজ করছিল না। গত বছরের শেষ ভাগে সিঙ্গাপুরে গিয়ে চিকিৎসা নেন এরশাদ। গত ২৭ জুন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে সিএমএইচের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে রাখা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে ১০ দিন ধরে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় গতকাল সকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এরশাদের ছোট ছেলে এরিক এরশাদও প্রেসিডেন্ট পার্কের বাসায় বাবার মৃত্যু সংবাদে কান্নাকাটি করেন। গতকাল সকাল পৌনে ৮টায় এরশাদের মৃত্যুর ঘোষণা দেন সিএমএইচের চিকিৎসকরা। এর পরপরই এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ, ছোট ভাই ও পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, সাবেক মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা হাসপাতালে ছুটে যান। দলীয় নেতা-কর্মীরা পার্টির বনানীর কার্যালয়ে ভিড় করতে থাকেন। পার্টির চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে তাদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

সেনা কর্মকর্তা থেকে রাষ্ট্রপতি : ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে অফিসার পদে যোগ দেন এইচ এম এরশাদ। ৩১ বছরে সেনা অফিসার থেকে বনে যান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদ সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিযুক্ত হন। ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আহসানউদ্দিন চৌধুরীকে অপসারণ করে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন এইচ এম এরশাদ। এরপর তিনি গঠন করেন রাজনৈতিক দল জনদল। পরে এই জনদল থেকে গঠন করেন জাতীয় পার্টি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে যান। এর আগে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সামরিক আইন জারির মাধ্যমে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাত্তারকে সরিয়ে তিনি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। দীর্ঘ নয় বছর রাষ্ট্রপতি থাকাকালে এরশাদ ছিলেন একক ক্ষমতার মালিক। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জীবন ছিল নানা ঘটনা ও নাটকীয়তায় ভরপুর। তার চলাফেরা, ব্যক্তিত্ব, ব্যক্তিগত জীবন, রাজনৈতিক জীবনসহ সবকিছুই ছিল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। রাষ্ট্রপতি হিসেবে এরশাদের শাসন ব্যবস্থায় একনায়কত্বের কারণে তাকে স্বৈরশাসক বলা হলেও উপজেলা পদ্ধতি চালুসহ বহু উন্নয়ন কর্মকাে র জন্য তিনি ইতিবাচক আলোচনায় ছিলেন। রাজনৈতিকভাবেও তিনি ছিলেন আলোচনা-সমালোচনার শীর্ষে। ঘনঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জন্য তাকে ‘রাজনীতিতে আনপ্রেডিক্টেবল’ বলা হতো। তার স্বপ্ন ছিল যে কোনো মূল্যে আরেকবার জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতায় নিয়ে যাওয়া এবং রাষ্ট্রপতি হওয়া। প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা ছিল তার অন্যতম লক্ষ্য। কিন্তু তার শেষ স্বপ্নগুলো পূরণ হয়নি। একাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেই তিনি শেষ বিদায় নেন।

জন্ম ও কর্ম বৃত্তান্ত : হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৩০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের দিনহাটায় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন (যদিও ২০ মার্চ সাবেক রাষ্ট্রপতির জন্মদিন পালন করা হতো)। ভারত ভাগের পর বাবা-মায়ের সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানের রংপুরে চলে আসেন তিনি। কোচবিহার ও নিজ শহর রংপুরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে অফিসার পদে নিয়োগ লাভ করেন। ১৯৬০-৬২ সালে তিনি চট্টগ্রামে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে অ্যাডজুট্যান্ট ছিলেন।

এরশাদ ১৯৬৬ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের কোয়েটায় অবস্থিত স্টাফ কলেজে স্টাফ কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৬৮ সালে শিয়ালকোটে ৫৪তম ব্রিগেডের ব্রিগেড মেজর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৯ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি লাভের পর ১৯৬৯-৭০ সালে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে এবং ১৯৭১-৭২ সালে সপ্তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তনের পর ১৯৭৩ সালে এরশাদকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল নিয়োগ করা হয়। তিনি ১৯৭৩ সালের ১২ ডিসেম্বর কর্নেল পদে এবং ১৯৭৫ সালের জুন মাসে ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। একই বছর তিনি ভারতের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে প্রতিরক্ষা কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। ওই বছরই আগস্ট মাসে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে তাকে সেনাবাহিনীর উপপ্রধান নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদকে সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যাকাে র অব্যবহিত পর থেকেই সংবাদপত্রে বিবৃতি ও কভারেজের মাধ্যমে রাজনীতিতে এরশাদের আগ্রহ প্রকাশ পেতে থাকে। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে জেনারেল এরশাদ রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। এরপর তিনি ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ বিচারপতি আবুল ফজল মোহাম্মদ আহসানউদ্দিন চৌধুরীকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব দেন। তবে তার কোনো প্রকার কর্তৃত্ব ছিল না। কারণ ঘোষিত সামরিক আইনে সুনির্দিষ্টভাবে বলা ছিল, সিএমএলএ’র উপদেশ বা অনুমোদন ব্যতীত প্রেসিডেন্ট কোনো ক্ষমতা প্রয়োগ বা কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবেন না। ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এরশাদ প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক (সিএমএলএ) হিসেবে দেশ শাসন করেন। এরপর তিনি রাষ্ট্রপতি আহসানউদ্দিন চৌধুরীকে অপসারণ করে ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৮৪ সালে ১৮ দফা ঘোষণা করে তিনি এর বাস্তবায়ন পরিষদ গঠন করেন। ওই বছরই সিনিয়র রাজনীতিকদের নিয়ে তিনি ‘জনদল’ গঠন করেন। কিছুদিন পর জনদল পরিবর্তন করে এরশাদ জাতীয় পার্টি গঠন করেন। তিনি নিজেই দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। এরশাদ ১৯৮৪ সালে দশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় উপজেলা পদ্ধতির প্রচলন করেন। উপজেলা পরিষদসমূহের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালের মে মাসে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচন বর্জনের মধ্যে ১৯৮৬ সালের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরশাদ জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। যদিও এ নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ ওঠে। এরপর একই বছর তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেন। এরশাদ ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর তৃতীয় জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আহ্বান করেন। সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী আইন পাস করে সেদিন জাতীয় সংসদ সংবিধান পুনর্বহাল করে। এর মাধ্যমে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতা দখলসহ সামরিক আইন ও বিধিবিধান দ্বারা সম্পাদিত সব কাজ ও পদক্ষেপকে বৈধ করে নেন এরশাদ। বিরোধী দলের আন্দোলনের মুখে ১৯৮৭ সালের ৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি এরশাদ তৃতীয় জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করতে বাধ্য হন। ১৯৮৮ সালে আবারও সংসদ নির্বাচন দেন এরশাদ। আওয়ামী লীগ-বিএনপি ওই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এ সময় শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। বড় দুটি দল নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় সম্মিলিত বিরোধী দলের নেতা আ স ম আবদুর রবকে সংসদে বিরোধী দলের নেতা করা হয়। একপর্যায়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন শুরু করে এরশাদের বিরুদ্ধে। ব্যাপক আন্দোলনের মুখে নয় বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন জেনারেল এরশাদ। এরপর ছাত্র-জনতার দাবির মুখে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জেলে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে রংপুরের পাঁচটি আসন থেকে তিনি বিজয়ী হন। নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করেই এরশাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতি মামলা দায়ের করে। তিনি কারাদে  দি ত হন। ১৯৯৬-এর সাধারণ নির্বাচনেও এরশাদ সংসদের পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ছয় বছর জেলে থাকার পর ১৯৯৭ সালের ৯ জানুয়ারি তিনি জামিনে মুক্ত হন। ২০০০ সালে জাতীয় পার্টি তিনটি উপদলে বিভক্ত হয়। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বে একটি, নাজিউর রহমান মঞ্জুর নেতৃত্বে একাংশ, আরেকটি অংশের চেয়ারম্যান ছিলেন এরশাদ। পরে দশম নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টিতে আরেক দফা ভাঙন হয়। তখন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমদের নেতৃত্বে একটি অংশ বেরিয়ে গঠন করে জাতীয় পার্টি। ২০০১ সালের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ১৪টি আসনে জয়ী হয়। এরপর তিনি ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের সঙ্গে মহাজোট গঠন করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার দল ২৭টি আসনে বিজয়ী হয়। দশম জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টি ৩৪টি আসনে জয়লাভ করে। এ নির্বাচনে অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি অংশ নেয়নি। দশম সংসদ নির্বাচনের পর মহাজোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূত করা হয় তাকে। এ পদ ছিল মন্ত্রীর পদমর্যাদায়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ২২টি আসন লাভ করে। তিনি বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন।

জাতীয় পার্টির তিন দিনের শোক : জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুতে তিন দিনের শোক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয় পার্টি। গতকাল বিকালে এরশাদের বনানী অফিসের সামনে দলের মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এরশাদের কবর উন্মুক্ত স্থানে দেওয়ার দাবি : এইচ এম এরশাদের কবর ঢাকার কোনো উন্মুক্ত স্থানে দেওয়ার জন্য বিক্ষোভ করেন দলের নেতা-কর্মীরা। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে এরশাদের বনানী কার্যালয়ে এ দাবিতে তারা বিক্ষোভ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা