শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯

ক্ষমতা ভোগের নয়, দায়িত্ব পালনের বিষয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা ভোগের নয়, দায়িত্ব পালনের বিষয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতি ও ঘুষের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে এবং দেশের উন্নয়নমূলক কাজে সরকারি অর্থ যথাযথভাবে ব্যবহার করার জন্য প্রশাসনের নতুন কর্মকর্তাসহ সব সরকারি চাকরিজীবীর প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতা ভোগের নয়, জনগণকে সেবার মানসিকতা নিয়ে দায়িত্ব পালনের বিষয়। ঘুষ ও দুর্নীতির ব্যাপারে আপনাদের সবাইকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। এসব ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি অনেক সময় আমাদের সমাজকে ধ্বংস ও উন্নয়নকে ম্লান করে দেয়। তাই আপনাদের এ ব্যাপারে গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।’

গতকাল সকালে রাজধানীর বিসিএস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। খবর বাসস। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি প্রশাসনের নতুন কর্মকর্তাদের বলব জনগণের ট্যাক্স ও কৃষক-শ্রমিকের কঠোর পরিশ্রমের কল্যাণে আমরা একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছি। তাই তাদের এই পরিশ্রমলব্ধ অর্থের যেন যথাযথ ব্যবহার হয় এবং সুপরিকল্পিত ও সাশ্রয়ীভাবে যেন উন্নয়নমূলক কর্মকা-গুলো সম্পন্ন হয় সেদিকে আপনাদের বিশেষ নজর দিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের এ কথা মনে রাখতে হবে যে, এ দেশে আমাদের এবং আপনাদের সন্তানরা ভবিষ্যতে এখানেই বাস করবে। তাই আপনাদের এ কথাও মাথায় রাখতে হবে যে, আপনারা আপনাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কী রেখে যাচ্ছেন। আপনারা যদি এই চিন্তা-চেতনা ও আদর্শ লালন করে কাজ করেন, তবে আমাদের দেশ আরও এগিয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, তার সরকার দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির মূল উৎপাটনের জন্য অভিযান শুরু করেছে এবং এ ব্যাপারে বিশেষ নজর দিতে নতুন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি তাদেরকে আরও বেশি উদ্ভাবনীর পরিকল্পনার সঙ্গে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে বলেন, তারা তাদের এলাকার পরিবর্তন ঘটাতে পারেন এবং তাদের কাজের মাধ্যমে দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটাতে পারেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জানি আপনারা প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলার অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারেন। এলাকাগুলোর উন্নয়ন আপনাদের কাজের মাধ্যমে দৃশ্যমান হবে। তাই দেশের জন্য ভালোবাসা ও কর্তব্যপরায়ণতার সঙ্গে এই উদ্ভাবনী পরিকল্পনাগুলো কাজে লাগাতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, এই জনগণের জন্য আমাদের দায়িত্ব রয়েছে এবং তাদের জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। আমরা যেমন আমাদের পরিবারের জন্য দায়িত্বশীল, এই চিন্তা-চেতনা নিয়ে তেমনি দেশের জনগণের জন্যও আমাদের কাজ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘আপনাদের মনে রাখতে হবে, শপথের প্রতিটি বাক্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এটি শুধু পাঠ করলেই চলবে না, চর্চাও করতে হবে। আমরা চাই আপনারা তা করবেন।’ তিনি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যখন মাঠ পর্যায়ে বড় দায়িত্ব পালন করবেন, তখন আপনাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে যাবে।’ শেখ হাসিনা দেশের আরও উন্নয়নের জন্য তাঁর সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পরিকল্পনা ও নীতির উল্লেখ করে বলেন, তাঁর সরকার ২০১০-২০২০ সাল মেয়াদে ১০ বছরের পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এখন দেশের আরও উন্নয়নের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ২০ বছর মেয়াদি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনা বা কৌশলপত্র (২০২১-২০৪১) প্রণয়ন করেছি। আজকের তরুণ অফিসাররা একদিন সিনিয়র অফিসার হবেন। সে সময় তাদেরকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে হবে। সেই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে তাদেরকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।’ সততার শক্তিই সবচেয়ে বড় শক্তি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার পদ্মা সেতুর বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগ মোকাবিলা এবং চ্যালেঞ্জে বিজয় লাভ করেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সৎ পথে ছিলাম বলে এ অভিযোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছি। অবশেষে সত্য প্রমাণিত হয়েছে এবং কানাডার ফেডারেল কোর্ট রায় দিয়েছে, এ অভিযোগ ছিল সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসত্য। আমরা সততার সঙ্গে অগ্রসর না হলে এ চ্যালেঞ্জ গ্রহন করতে পারতাম না।’ তিনি আরও বলেন, ‘যারা বিশ্বব্যাংককে দিয়ে এসব অভিযোগ করিয়েছিল, তারা আমার হাত থেকে লাভবান হয়েছিল। আমি তাদেরকে গ্রামীণফোনের ব্যবসা দিয়েছিলাম। আমি ১৯৮৫-৮৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষে প্রচার চালিয়েছিলাম এবং আমার সরকার জাতিসংঘে গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণের ধারণার ওপর প্রস্তাব পেশ করেছিল এবং ১৯৯৬ সালে এটি পাস করতে সাহায্য করেছিল। সেই লোকই গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদের জন্য পদ্মা সেতুর বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন তহবিল বন্ধ করতে গিয়েছিল।’

তিনি বলেন, ‘আমার প্রশ্ন- একজন নোবেল বিজয়ী ব্যক্তি একটি ব্যাংকের এমডি পদের জন্য এতটা লোভী হয়ে উঠেছিলেন কেন?’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রচলিত আইন অনুযায়ী একজন এমডি কেবল ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত তার পদে থাকতে পারেন। অথচ সে সময় এই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন অবৈধভাবে পদ আঁকড়ে থাকায় বাধা সৃষ্টি করল, তখনই পদ্মা সেতুর কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, কারণ তিনি ছিলেন হিলারির বন্ধু।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দুজন খ্যাতিমান সম্পাদকও সে সময় পদ্মা সেতুর জন্য বিশ্বব্যাংকের অর্থসহায়তা বন্ধ রাখতে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমি তখন এটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম। আমি তখন বললাম কোথায় দুর্নীতি হয়েছে, তা প্রমাণ করতে হবে।’ তিনি বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার লক্ষ্যে সরকারের একটি সিদ্ধান্তের কারণে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বের মানুষের ধারণা বদলে গেছে। তিনি বলেন, ‘এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তারা ধারণা করতে পেরেছে যে, বাংলাদেশ যদি ইচ্ছা করে তাহলে পারে এবং আমরা তাই করেছি।’

শেখ হাসিনা সরকারি কর্মচারীদের কল্যাণে তাঁর সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের উল্লেখ করে বলেন, তাঁর সরকার তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করেছে এবং বাড়ি ও ফ্ল্যাট কেনার জন্য তাদেরকে সুবিধা দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘যারা ভালো কাজ করবে তাদেরকে পুরস্কৃত করতে আমরা জনপ্রশাসন পদক চালু করেছি। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমরা চাই তারা দেশ ও দেশের জনগণের জন্য বেশি করে কাজ করুক, আমার জন্য নয়।’

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এইচ এন আশিকুর রহমান ও মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

অনুষ্ঠানে বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর কাজী রওশন আখতার শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। রেক্টর অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী তিন কোসের্র তিন তরুণ কর্মকর্তা তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বক্তব্য দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা