শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

বর্ণাঢ্য আয়োজনে মুজিববর্ষ শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে মুজিববর্ষ শুরু

বর্ণাঢ্য আয়োজনে শুরু হলো হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন। বছরব্যাপী এ অনুষ্ঠানের গতকাল ছিল উদ্বোধন। বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ রাত ৮টায় জন্মগ্রহণ করায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয় গতকাল রাত ৮টায়। এর আগে সকালে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, মন্ত্রিসভার সদস্যরা। দেশব্যাপীও বর্ণিল আয়োজনে শুভ সূচনা হলো জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনের। করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা সফরে না আসতে পারলেও ভিডিওবার্তায় শুভেচ্ছা জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিং, নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারী, জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এবং ওআইসি মহাসচিব ইউসুফ বিন আহমদ আল-ওথাইমান।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মক্ষণ রাত ৮টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আতশবাজির মধ্য দিয়ে শুরু হয় মুজিববর্ষের মূল আনুষ্ঠানিকতা ‘মুক্তির মহানায়ক’। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ছাড়াও ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবর, হাতিরঝিল ও জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে লেজার শোর মাধ্যমে উদ্যাপন করা হয় জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। অনুষ্ঠানামালা বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বেসরকারি টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হয়। রাজধানীর সোহরাওয়াদী উদ্যান ও জাতীয় সংসদ ভবনে আমন্ত্রিত অতিথি এবং এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকার দর্শনার্থীর সঙ্গে সঙ্গে স্যাটেলাইট টেলিভিশনের মাধ্যমে দেশের কোটি মানুষ এ আলোকসজ্জা উপভোগ করে। সারা দেশে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে একযোগে আতশবাজি করা হয়। মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের শুরুতেই রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। ভাষণে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তাঁর আদর্শ আমাদের চিরন্তন প্রেরণার উৎস। তাঁর নীতি ও আদর্শ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সাহসী, ত্যাগী ও আদর্শবাদী নেতৃত্ব- এ প্রত্যাশা করি।’ এরপর সম্প্রচার করা হয় মুজিববর্ষের থিম সং। তারপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। প্রধানমন্ত্রী সবাইকে মুজিববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলার পথে এগিয়ে চলছে দেশ। তিনি বলেন, ‘আমরা জেগে রইব তোমার আদর্শ বুকে নিয়ে। জেগে থাকবে এ দেশের মানুষ, প্রজন্মের পর প্রজন্ম, তোমার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে। তোমার দেওয়া পতাকা সমুন্নত থাকবে চিরদিন।’ এরপর দেশের প্রথিতযশা শিল্পীদের সঙ্গে একটি গানে কণ্ঠ মেলান বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। পিতাকে হারানোর বেদনা বুকে চেপে রেখেই বাবার জন্মশতবার্ষিকীতে কবিতা লিখেছেন শেখ রেহানা। আর তার লেখা ‘বাবা’ শিরোনামের সেই কবিতাটি পাঠ করেন বঙ্গবন্ধুর আরেক কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর জাতীয় সংসদ ভবনে আলোকসজ্জা উদ্বোধন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। মুজিববর্ষ উপলক্ষে আগামী ২৬ মার্চ পর্যন্ত সংসদ ভবন আলোয় আলোকিত থাকবে। এরপর দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তৃতা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে তাঁর আদর্শের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করে তিনি বলেন, ‘ঘরে ঘরে মুজিবের আদর্শের দুর্গ তৈরি করে তাঁর আলো ছড়িয়ে দেব। সুন্দর, সমৃদ্ধ, দারিদ্র্য, দুর্নীতি ও নিরক্ষরতামুক্ত দেশ গড়ব।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গত শতাব্দীর মহান ব্যক্তিত্বদের মধ্যে অন্যতম মন্তব্য করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মানে একজন সাহসী নেতা, একজন দৃঢ়চেতা মানুষ, একজন ঋষিতুল্য শান্তিদূত, একজন ন্যায়, সাম্য ও মর্যাদার রক্ষাকর্তা, একজন পাশবিকতাবিরোধী এবং যে কোনো জোরজুলুমের বিরুদ্ধে ঢাল।’

আঁধার কেটে গেল আলোর রোশনাইয়ে : রাত ঠিক ৭টা ৫৯ মিনিট। রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতাস্তম্ভের চারপাশ দিয়ে ভেসে এলো আসাদুজ্জামান নূরের ভরাট কণ্ঠ। প্রায় এক মিনিটে তিনি অভিবাদন জানালেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে। কৃতজ্ঞতা জানালেন স্বাধীন স্বদেশভূমির জন্য। এরপর কিছুক্ষণের নীরবতা। ঘড়ির কাঁটা স্পর্শ করল ৮টার ঘরে। অন্ধকার রাতের আকাশ, হঠাৎই আলোর রোশনাইয়ে কেটে গেল সে অন্ধকার। লাল-সবুজ-নীল-হলুদসহ হরেক রঙের বাহারে ছেয়ে গেল আকাশ। কালো আকাশ যখন আলোকিত, তখন চারপাশে উপস্থিত জনতার হর্ষধ্বনি। ছয় মিনিট ১০ সেকেন্ডের আতশবাজির এ আয়োজনের পুরোটা সময় আবহে ভেসে বেড়িয়েছে তিনটি গান- ‘শোন একটি মজিবরের কণ্ঠ’, ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’ ও ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনবিষয়ক জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। উদ্যানের চারপাশ বর্ণিল আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়। সেই সঙ্গে উদ্যানের শিখা চিরন্তনের পাশের ঘাসে ‘মুজিব শতবর্ষ’ ও ‘মুজিব হান্ড্রেড ইয়ারস’ লেখা আলোকসজ্জার সামনে ছবি তুলতেও দেখা যায় অনেককে।

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা : রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। পুষ্পাঞ্জলি অর্পণের পর শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে তাঁরা সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় বিউগলে করুণ সুর রাজানো হয়। সশস্ত্র বাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকষ দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। মো. আবদুল হামিদ ও শেখ হাসিনা ফাতিহা পাঠ করেন এবং জাতির পিতা ও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে শরিক হন। এরপর আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে জাতির পিতার ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববিসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের ওপর দিয়ে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারগুলো লাল-সবুজ আবির ছড়িয়ে মনোজ্ঞ প্রদর্শনী করে। হেলিকপ্টারগুলোয় জাতীয় পতাকা ও মুজিববর্ষের লোগো খচিত ছিল।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মানুষের ঢল : ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে মানুষের ঢল নামে। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সকাল ৬টা থেকে আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ ৩২ নম্বর সড়কের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে জমায়েত হতে থাকে। সকাল ৭টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা ও প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়েমা ওয়াজেদ পুতুল তাঁর সঙ্গে ছিলেন। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে দলের সভানেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে আরেকবার পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর বিভিন্ন সংগঠন ও সাধারণ মানুষ প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে আসে। এ সময় কণ্ঠে উচ্চারিত ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘মুজিবের বাংলায় খুনিদের ঠাঁই নাই’, ‘আজকের এই দিনে মুজিব তোমায় মনে পড়ে’, ‘লাল-সবুজের পতাকায় মুজিব তোমায় দেখা যায়’। এরপর মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটির মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপুর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারাও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

জাতীয় পার্টির শ্রদ্ধা : জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনায় আগামী প্রজš§ উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে অনুপ্রেরণা লাভ করবে।

দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ : বঙ্গবন্ধুর জš§শতবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আজিমপুর এতিমখানায় শিশুদের মাঝে খাদ্য, বস্ত্র ও করোনাভাইরাস প্রতিরোধ সামগ্রী বিতরণ করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। এ সময় আওয়ামী লীগের ত্রাণ সম্পাদক ও উপকমিটির সদস্যসচিব সুজিত রায় নন্দীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, মোজাফ্ফর হোসেন এমপি, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহানগরী নেতা আকতার হোসেন, স্থানীয় কাউন্সিলর হাসিবুর রহমান মানিক প্রমুখ। এ ছাড়া দুপুর ১টায় ঢাকা মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বনানী কড়াইল বস্তিতে ও মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এতিম ও দুস্থদের মাঝে খাবার ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। বাদ আসর রাজধানীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ দুস্থদের মাঝে খাবার ও মিষ্টি বিতরণ করে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর জš§দিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে সারা দেশের সব সরকারি হাসপাতালে রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয় বলে জানা গেছে।

দোয়া ও প্রার্থনা : গতকাল বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ সব মসজিদে দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়। একই সঙ্গে বায়তুল মোকাররমে কোরআন খতম সম্পন্ন হয়েছে। দুপুর ১২টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১০০ হাফেজের মাধ্যমে শতবার কোরআন খতম দেওয়া হয়। কোরআন খতম শেষে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার : মুজিববর্ষ উদ্যাপনের উদ্বোধনী দিনে বিকালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিষ্টি ও ফলমূল উপহার দেন। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সরওয়ার আলম সরকার ও প্রটোকল অফিসার আবু জাফর রাজু প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এ উপহার তুলে দেন।

স্মারক প্রকাশ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জš§দিন উপলক্ষে গতকাল বিকালে গণভবনে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্তকরণ করা হয়। এ ছাড়া স¥ারক মুদ্রা ও স্মারক নোট অবমুক্তকরণ করা হয়।

বঙ্গভবনে দোয়া মাহফিল : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনের গ্যালারি হলে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা সাইফুল কবির মিলাদ মাহফিল শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন।

 দোয়া মাহফিলে রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিব এবং বঙ্গভবনের পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা যোগ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়