শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০

আরও একজনের মৃত্যু

কমিউনিটি ট্রান্সমিশন চলছে, দেশে নতুন আক্রান্ত নেই সিলেটে হোম কোয়ারেন্টাইনে মারা গেছেন বৃদ্ধ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আরও একজনের মৃত্যু

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নতুন একজন রোগী মারা গেছেন। এ নিয়ে কভিড-১৯ ভাইরাসে বাংলাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে নতুন কেউ আক্রান্ত হননি। এখন পর্যন্ত সাত রোগী সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। তবে সীমিত আকারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে আইইডিসিআর। অন্যদিকে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত না হলেও সিলেটে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা একজন বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর জানা গেছে।

গতকাল দুপুরে করোনাভাইরাস-সংক্রান্ত অনলাইন লাইভ ব্রিফিংয়ে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ৬৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ গতকাল সকালে মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি বিদেশ থেকে আসা আক্রান্ত এক রোগীর পরিবারের সদস্য। ১৮ মার্চ তার শরীরে কভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছিল। তখন এলাকার একটি হাসপাতালে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ওই বৃদ্ধ। পরবর্তী সময়ে তার ক্লিনিক্যাল পরিস্থিতি খারাপ হলে স্থানীয় হাসপাতাল থেকে ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ২১ মার্চ থেকে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন তিনি। অধ্যাপক সেব্রিনা বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় এই প্রাণঘাতী ভাইরাসে নতুন কেউ আক্রান্ত হননি। ২৪ ঘণ্টায় ৮২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৭৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুসারে যাদের পরীক্ষা করা প্রয়োজন, তাদেরই পরীক্ষা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, এখন আইসোলেশনে আছেন ৪৭ জন ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ৪৭ জন। এর আগে মঙ্গলবার দেশে করোনাভাইরাসে ছয়জন আক্রান্ত হন। দেশে এ পর্যন্ত মোট ৩৯ জনের মধ্যে এ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। তাদের মধ্যে আরও দুজন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। ফলে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল সাতজনে। প্রথমবারের মতো কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের কথা বলল আইইডিসিআর : এত দিন ধরে কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের কথা নিয়ে আলোচনা চললেও দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও প্রতিকারের দায়িত্বে থাকা আইইডিসিআর তা স্বীকার করেনি। তবে গতকালের সংবাদ সম্মেলনে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সীমিত কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের কথা বলেছেন অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। সাধারণত যখন কোনো সংক্রমণের উৎস চিহ্নিত করা যায়, সেটিকে লোকাল ট্রান্সমিশন বলে। সংক্রমণ পাওয়া গেলেও তার উৎস চিহ্নিত করা না গেলে সেটি হলো কমিউনিটি ট্রান্সমিশন। আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী বলেন, ‘দুটি জায়গায় আক্রান্ত ব্যক্তির সংক্রমণের উৎস এখন পর্যন্ত চিহ্নিত করা যায়নি। আমরা দুটি ক্ষেত্রেই ইনভেস্টিগেশন করেছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেটির সোর্স অব ইনফেকশন জানা সম্ভব হয়নি। সেদিক থেকে ‘লিমিটেড স্কেলে’ কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে বলে আমরা বলতে পারি। লিমিটেড স্কেলে যে এলাকার কথা আমরা বলেছি, সেখানে ট্রান্সমিশন হয়ে থাকতে পারে বলেই কিন্তু ওই এলাকাটিকে আমরা সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ন্ত্রণে রেখে কার্যক্রম নিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বাংলাদেশব্যাপী কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। আসলে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বলার আগে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানতে হবে।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় ৮২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে একজনেরও করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) পাওয়া যায়নি। গতকালও যে নমুনা পরীক্ষা করেছি, তাতে কভিড-১৯ পজেটিভ আসার হার কিন্তু খুব কম। এখন হাসপাতালে আসা নিউমোনিয়ার রোগীর নমুনাও পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ধরনের পরীক্ষায় এখন পর্যন্ত দুজনের কভিড-১৯ পজেটিভ হয়েছে। পরবর্তী সময়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, তাদের বিদেশ থেকে আসা মানুষের সংস্পর্শে আসার ইতিহাস পাওয়া গেছে। সেসব বিশ্লেষণ করে এখনো বাংলাদেশে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে তা বলা যাবে না।’

সিলেটে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা বৃদ্ধের মৃত্যু : সিলেটে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা এক বৃদ্ধ (৬৫) মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত ৯টায় নিজ বাসায় মারা যান তিনি। নগরের হাউজিং এস্টেট এলাকার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি দেশে থাকলেও তার ছেলে সপ্তাহখানেক আগে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরে তিন দিন অবস্থান করে আবার চলে যান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগে ভুগছিলেন। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হতো তাকে। ১৪ মার্চ যুক্তরাজ্য থেকে তার ছেলে দেশে ফেরেন। এর তিন দিন পর ওই ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট শুরু হলে বাবাকে নিয়ে সিলেট কিডনি ফাউন্ডেশনে যান প্রবাসী ছেলে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিস্তারিত শুনে তাকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখার পরামর্শ দেন। তিনি করোনাভাইরাস আক্রান্ত ছিলেন কি না তা নিশ্চিতের জন্য কোনো পরীক্ষা করানো হয়নি। তবে সিলেট জেলা প্রশাসক বৃদ্ধের মৃত্যুর কারণ করোনাভাইরাস নয় বলে জানিয়েছেন। বিভিন্ন জেলার নমুনা আসছে ঢাকায় : যশোর জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে থাকা এক রোগীর নমুনা পাঠানো হয়েছে আইইডিসিআরে। পাবনায় এক রোগীর ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে কি না নিশ্চিত হতে আইইডিসিআরে পরীক্ষার জন্য বলা হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত করোনা সন্দেহে শের-ই বাংলা মেডিকেলের করোনা ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন তিনজন রোগী। চট্টগ্রামে দুই বাড়ি, মানিকগঞ্জে গ্রাম লকডাউন : করোনাভাইরাস আক্রান্ত এক নারীর অবস্থানের কারণে চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার দুটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতেই এ দুটি বাড়ি লকডাইন করে প্রশাসন। মেহেরপুরে লক ডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। করোনাভাইরাসে এক ব্যক্তির (৪৮) মৃত্যু হয়েছে, এমন সন্দেহে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার একটি গ্রাম লকডাউন (বদ্ধাবস্থা) ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন। তিনি অসুস্থ থাকায় ঢাকায় হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। ঘিওরে তার দাফন সম্পন্ন হয়। দাফনে কয়েকজন স্বজন অংশগ্রহণ করেন।

মৃত ব্যক্তির অসুস্থতার লক্ষণ শোনার পর পুরো গ্রাম লকডাউন ঘোষণা করে উপজেলা প্রশাসন।

জেলায় জেলায় কোয়ারেন্টাইন : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ৩০ হাজার ৪২৩ জন। এর মধ্যে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৩০ হাজার ২৮৫ জন। আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন  ৮১২ জন, কুমিল্লায় ২৪ ঘণ্টায় ৬৫৬ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এ জেলায় মোট দুই হাজার ২১ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। কিশোরগঞ্জে নতুন ১১১ জনসহ ৪১৩ জন, ময়মনসিংহে ৭০২ জন, পঞ্চগড়ে নতুন ৫০, মোট ৬৫৩ জন, পটুয়াখালীতে ৬২৫, নাটোরে ২২৫ জন, টাঙ্গাইলে ৭৮৬ জন, চুয়াডাঙ্গায় ৩০৪ জন,  সিলেটে নতুন ২০৭ জন এবং মোট কোয়ারেন্টাইনে আছেন ২ হাজার ৩০ জন। নেত্রকোনায় এ পর্যন্ত বিদেশফেরত ১০২৮ জনের তালিকা পেয়েছে জেলা প্রশাসন। এর মধ্যে ৫০০ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। বাগেরহাটে ১২২৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন এবং তা না মেনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ২৯৭২ জন। গাজীপুরে ৫৭৯ জন প্রবাসী হোম কোয়ারেন্টাইনে এবং ৪৭ জন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। এ ছাড়া এক আসামিকে কারাগারের ভিতরে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সম্প্রতি মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফিরে গ্রেফতার হন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা