শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কেমন হবে জো বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে প্রসঙ্গে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ডিসটিঙগুইশড অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কাজ হবে আন্তর্জাতিক সমাজকে বলা যে- গত চার বছরে যুক্তরাষ্ট্র যেসব নীতিমালা অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সেই সম্পর্কে বড় রকমের বদল ঘটবে। এ বার্তাটি কার্যত প্রথম দিনই দিতে হবে এবং আমার কোনো সংশয় নেই যে, সেটি দেবেন বাইডেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুক্রবার রাতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যে প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাবে তা খুব সহজভাবে জানানো দরকার এবং জানাবে। ন্যাটোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যেসব টানাপড়েন তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে- তাও তাদের জানাতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা ঘোচানোর জন্য যোগাযোগ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থানগুলোর হিসাব-নিকাশ করা এবং সামনের দিকে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যায় সেই পথ খুঁজতে হবে। ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি, যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন কী ভাবছে, সেটিও ইউরোপের দেশগুলোকে জানাতে হবে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে এক ধরনের ঐকমত্য তৈরি করে ইরান ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জানিয়ে দেওয়া দরকার এবং এই পদক্ষেপ নেওয়াটা খুবই জরুরি। রাশিয়ার ব্যাপারে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব কঠোর হবে বলে মনে করছি। তবে সেই কঠোরতা যেন কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধংদেহী মনোবলে রূপ না নেয় তা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, চীন একটি বড় ফ্যাক্টর। চীনের বিভিন্ন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বাইডেন প্রশাসন অবশ্যই অবস্থান নেবে, কারণ চীনের ব্যাপারে তাদের বড় আপত্তি আছে। তবে চীনের ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধংদেহী নীতি থেকে বাইডেন প্রশাসন সরে আসবে বলে আমার ধারণা। একই সঙ্গে কোথায় কোথায় সহযোগিতা করতে পারবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্নমত আছে, সেগুলো নিয়েও চীনের সঙ্গে আলোচনা হবে বলেই আমার ধারণা। এ প্রক্রিয়াগুলো খুব দ্রুত শুরু হবে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বেশকটি চুক্তি হয়েছে। বাইডেন প্রশাসন এসব চুক্তি সমুন্নত রাখার চেষ্টায় থাকবে। কারণ, চুক্তিগুলোতে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট নয়। তারা কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যা হবে, দৃষ্টিভঙ্গিটাকে ইউনিলেটারেল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাল্টিলেটারেল করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, সেগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেবে তা শিগগিরই বাইডেন প্রশাসন সবাইকে জানাবে এটা সহজেই অনুমান করা যায়।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব প্রসঙ্গে ড. আলী রীয়াজ বলেন, অবিলম্বে কোনো পরিবর্তন ঘটানো হবে-তা মনে করার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কেবল দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক হবে না। আমি অনুমান করি, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশীয় নীতিতে যা-ই পরিবর্তন করবে, তা হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কাঠামো তারা গড়তে চাইছে, যে দৃষ্টিভঙ্গি তারা অনুসরণ করবে- এই নীতি রাতারাতি তৈরি হবে না। তাদের প্রথম কাজটি হবে চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি করা, কিছু বোঝাপড়া-সমঝোতা তৈরি করা, তার ভিত্তিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার অন্য দেশগুলোকে একটি কাঠামোর মধ্যে সংযুক্ত করা। তারই আলোকে ভারতসহ অন্যদের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে। ড. আলী রীয়াজ বলেন, এশিয়ার যে কোনো নীতি দুটো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হবে। প্রথমত, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কী ধরনের সম্পর্ক, সমঝোতা তৈরি হচ্ছে তার ওপর এবং দ্বিতীয় হচ্ছে গোটা এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় কোন ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি ও কাঠামো যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আলাদাভাবে দক্ষিণ এশিয়ার নীতি তৈরি হবে না। তবে একটি সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই থাকবে।

ভারতের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক অটুট রেখেই চীনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক গড়ে বাংলাদেশ সম্মুখে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে বলে অনেকের ধারণা। এ অবস্থায় বাইডেন প্রশাসনের চীন নীতি যদি ভিন্ন রকমের হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে- জানতে চাইলে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসন চীনের সঙ্গে যে ধরনের সম্পর্কই তৈরি করুক না কেন কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্র চাইবে না এশিয়া অথবা দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব বৃদ্ধি অব্যাহত থাকুক। অত্যন্ত কৌশলে অথবা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতি থাকবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শুধু বাণিজ্যিক-সামরিক কারণে নয়, এর একটা বড় রাজনৈতিক কারণ হচ্ছে এই যে- চীন কেবল অর্থই দেয় না, চীন এক ধরনের রাজনৈতিক পদ্ধতির ব্যাপারেও বৈশ্বিক কথা বলে, যা গণতান্ত্রিক নয়। বাইডেন প্রশাসন যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলোকে রক্ষা করতে চায়, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাইরের দেশগুলোতেও, তাহলে চীনের এই রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও যে প্রভাব তাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে, সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কেননা, এখন ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। সে ক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যুক্তরাষ্ট্র আসলে ভারতের সঙ্গে তার বর্তমান সম্পর্কে এবং ওই অঞ্চলে ভারতের কী ভূমিকা হবে- তা এই আলোচনায় রাখবে। কারণ, চীনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কেবল চীনের সঙ্গে আলোচনা যথেষ্ট নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ভারতের ভূমিকা অনিবার্য। ভারতকে বাদ দিয়ে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া সহজ হবে না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের এত বেশি প্রভাব বিস্তারের কারণ হচ্ছে ভারত তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা এই দেশগুলোর জন্য প্রীতিকর নয়। ক্ষেত্রবিশেষে ভারত যে ধরনের ‘বিগব্রাদার’ সুলভ আচরণ করে এবং ভারত যেভাবে দক্ষিণ এশিয়াকে তার ব্যাকইয়ার্ড হিসেবে মনে করে, সেটিই আসলে চীনকে ওই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে ভারতের যে নীতি, তার পরিবর্তন না করলে, অন্ততপক্ষে সে বিষয়ে বড় ধরনের সংশোধন না আনলে এ অঞ্চলে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার সম্ভাবনা নেই।

অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রীয়াজ বলেন, অবশ্যই সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ নেবে বলে আমি মনে করি। আশা করি প্রথমেই তারা ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া অমানবিক, অ-আমেরিকান নিষ্ঠুর পদক্ষেপগুলোর পরিবর্তন করবে। বিশেষ করে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যেসব আইনি ও পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আটক করার পাশাপাশি আইনে কিছু কঠোরতা আনা হয়েছে, এইচওয়ান-বি, ড্যাকা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো রিভার্স করবে বলে আমার ধারণা।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

এই মাত্র | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা