শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কেমন হবে জো বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে প্রসঙ্গে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ডিসটিঙগুইশড অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কাজ হবে আন্তর্জাতিক সমাজকে বলা যে- গত চার বছরে যুক্তরাষ্ট্র যেসব নীতিমালা অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সেই সম্পর্কে বড় রকমের বদল ঘটবে। এ বার্তাটি কার্যত প্রথম দিনই দিতে হবে এবং আমার কোনো সংশয় নেই যে, সেটি দেবেন বাইডেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুক্রবার রাতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যে প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাবে তা খুব সহজভাবে জানানো দরকার এবং জানাবে। ন্যাটোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যেসব টানাপড়েন তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে- তাও তাদের জানাতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা ঘোচানোর জন্য যোগাযোগ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থানগুলোর হিসাব-নিকাশ করা এবং সামনের দিকে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যায় সেই পথ খুঁজতে হবে। ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি, যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন কী ভাবছে, সেটিও ইউরোপের দেশগুলোকে জানাতে হবে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে এক ধরনের ঐকমত্য তৈরি করে ইরান ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জানিয়ে দেওয়া দরকার এবং এই পদক্ষেপ নেওয়াটা খুবই জরুরি। রাশিয়ার ব্যাপারে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব কঠোর হবে বলে মনে করছি। তবে সেই কঠোরতা যেন কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধংদেহী মনোবলে রূপ না নেয় তা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, চীন একটি বড় ফ্যাক্টর। চীনের বিভিন্ন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বাইডেন প্রশাসন অবশ্যই অবস্থান নেবে, কারণ চীনের ব্যাপারে তাদের বড় আপত্তি আছে। তবে চীনের ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধংদেহী নীতি থেকে বাইডেন প্রশাসন সরে আসবে বলে আমার ধারণা। একই সঙ্গে কোথায় কোথায় সহযোগিতা করতে পারবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্নমত আছে, সেগুলো নিয়েও চীনের সঙ্গে আলোচনা হবে বলেই আমার ধারণা। এ প্রক্রিয়াগুলো খুব দ্রুত শুরু হবে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বেশকটি চুক্তি হয়েছে। বাইডেন প্রশাসন এসব চুক্তি সমুন্নত রাখার চেষ্টায় থাকবে। কারণ, চুক্তিগুলোতে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট নয়। তারা কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যা হবে, দৃষ্টিভঙ্গিটাকে ইউনিলেটারেল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাল্টিলেটারেল করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, সেগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেবে তা শিগগিরই বাইডেন প্রশাসন সবাইকে জানাবে এটা সহজেই অনুমান করা যায়।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব প্রসঙ্গে ড. আলী রীয়াজ বলেন, অবিলম্বে কোনো পরিবর্তন ঘটানো হবে-তা মনে করার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কেবল দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক হবে না। আমি অনুমান করি, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশীয় নীতিতে যা-ই পরিবর্তন করবে, তা হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কাঠামো তারা গড়তে চাইছে, যে দৃষ্টিভঙ্গি তারা অনুসরণ করবে- এই নীতি রাতারাতি তৈরি হবে না। তাদের প্রথম কাজটি হবে চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি করা, কিছু বোঝাপড়া-সমঝোতা তৈরি করা, তার ভিত্তিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার অন্য দেশগুলোকে একটি কাঠামোর মধ্যে সংযুক্ত করা। তারই আলোকে ভারতসহ অন্যদের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে। ড. আলী রীয়াজ বলেন, এশিয়ার যে কোনো নীতি দুটো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হবে। প্রথমত, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কী ধরনের সম্পর্ক, সমঝোতা তৈরি হচ্ছে তার ওপর এবং দ্বিতীয় হচ্ছে গোটা এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় কোন ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি ও কাঠামো যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আলাদাভাবে দক্ষিণ এশিয়ার নীতি তৈরি হবে না। তবে একটি সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই থাকবে।

ভারতের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক অটুট রেখেই চীনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক গড়ে বাংলাদেশ সম্মুখে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে বলে অনেকের ধারণা। এ অবস্থায় বাইডেন প্রশাসনের চীন নীতি যদি ভিন্ন রকমের হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে- জানতে চাইলে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসন চীনের সঙ্গে যে ধরনের সম্পর্কই তৈরি করুক না কেন কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্র চাইবে না এশিয়া অথবা দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব বৃদ্ধি অব্যাহত থাকুক। অত্যন্ত কৌশলে অথবা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতি থাকবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শুধু বাণিজ্যিক-সামরিক কারণে নয়, এর একটা বড় রাজনৈতিক কারণ হচ্ছে এই যে- চীন কেবল অর্থই দেয় না, চীন এক ধরনের রাজনৈতিক পদ্ধতির ব্যাপারেও বৈশ্বিক কথা বলে, যা গণতান্ত্রিক নয়। বাইডেন প্রশাসন যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলোকে রক্ষা করতে চায়, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাইরের দেশগুলোতেও, তাহলে চীনের এই রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও যে প্রভাব তাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে, সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কেননা, এখন ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। সে ক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যুক্তরাষ্ট্র আসলে ভারতের সঙ্গে তার বর্তমান সম্পর্কে এবং ওই অঞ্চলে ভারতের কী ভূমিকা হবে- তা এই আলোচনায় রাখবে। কারণ, চীনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কেবল চীনের সঙ্গে আলোচনা যথেষ্ট নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ভারতের ভূমিকা অনিবার্য। ভারতকে বাদ দিয়ে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া সহজ হবে না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের এত বেশি প্রভাব বিস্তারের কারণ হচ্ছে ভারত তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা এই দেশগুলোর জন্য প্রীতিকর নয়। ক্ষেত্রবিশেষে ভারত যে ধরনের ‘বিগব্রাদার’ সুলভ আচরণ করে এবং ভারত যেভাবে দক্ষিণ এশিয়াকে তার ব্যাকইয়ার্ড হিসেবে মনে করে, সেটিই আসলে চীনকে ওই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে ভারতের যে নীতি, তার পরিবর্তন না করলে, অন্ততপক্ষে সে বিষয়ে বড় ধরনের সংশোধন না আনলে এ অঞ্চলে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার সম্ভাবনা নেই।

অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রীয়াজ বলেন, অবশ্যই সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ নেবে বলে আমি মনে করি। আশা করি প্রথমেই তারা ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া অমানবিক, অ-আমেরিকান নিষ্ঠুর পদক্ষেপগুলোর পরিবর্তন করবে। বিশেষ করে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যেসব আইনি ও পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আটক করার পাশাপাশি আইনে কিছু কঠোরতা আনা হয়েছে, এইচওয়ান-বি, ড্যাকা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো রিভার্স করবে বলে আমার ধারণা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা
কোটালীপাড়ায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকের আগেই বাণিজ্যচুক্তির কাঠামো নিয়ে একমত চীন-যুক্তরাষ্ট্র
বৈঠকের আগেই বাণিজ্যচুক্তির কাঠামো নিয়ে একমত চীন-যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ২৭৯৪ জনবল চায় সিআইডি
নতুন করে ২৭৯৪ জনবল চায় সিআইডি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ সময় পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ক্রিমার
দীর্ঘ সময় পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ক্রিমার

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, সামান্য কমবে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, সামান্য কমবে তাপমাত্রা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার নির্বাচনে ট্রাম্পের পছন্দের হাভিয়ের মিলেইয়ের জয়
আর্জেন্টিনার নির্বাচনে ট্রাম্পের পছন্দের হাভিয়ের মিলেইয়ের জয়

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করায় ২৭ নাগরিকের সাধুবাদ
আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করায় ২৭ নাগরিকের সাধুবাদ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা চার ম্যাচ হেরে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্লট
টানা চার ম্যাচ হেরে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্লট

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে দশ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের
বেনাপোলে দশ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় মেলিসার আঘাত দুই দেশে, ভয়াবহ বন্যার শঙ্কা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসার আঘাত দুই দেশে, ভয়াবহ বন্যার শঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করা আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিল করা আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক চলছে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বিরতির পর ছোটপর্দায় ফিরলেন নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোটপর্দায় ফিরলেন নওশাবা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড নির্বাচিত হলেন জহুরুল
সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড নির্বাচিত হলেন জহুরুল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারের ৩১ বিভাগের সঙ্গে বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে ইসি
সরকারের ৩১ বিভাগের সঙ্গে বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনাপোলে পুকুর থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে পুকুর থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনুষ্যবিহীন অত্যাধুনিক কার্গো মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করল জাপান
মনুষ্যবিহীন অত্যাধুনিক কার্গো মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম