শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কেমন হবে জো বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে প্রসঙ্গে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ডিসটিঙগুইশড অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কাজ হবে আন্তর্জাতিক সমাজকে বলা যে- গত চার বছরে যুক্তরাষ্ট্র যেসব নীতিমালা অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সেই সম্পর্কে বড় রকমের বদল ঘটবে। এ বার্তাটি কার্যত প্রথম দিনই দিতে হবে এবং আমার কোনো সংশয় নেই যে, সেটি দেবেন বাইডেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুক্রবার রাতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যে প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাবে তা খুব সহজভাবে জানানো দরকার এবং জানাবে। ন্যাটোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যেসব টানাপড়েন তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে- তাও তাদের জানাতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা ঘোচানোর জন্য যোগাযোগ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থানগুলোর হিসাব-নিকাশ করা এবং সামনের দিকে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যায় সেই পথ খুঁজতে হবে। ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি, যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন কী ভাবছে, সেটিও ইউরোপের দেশগুলোকে জানাতে হবে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে এক ধরনের ঐকমত্য তৈরি করে ইরান ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জানিয়ে দেওয়া দরকার এবং এই পদক্ষেপ নেওয়াটা খুবই জরুরি। রাশিয়ার ব্যাপারে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব কঠোর হবে বলে মনে করছি। তবে সেই কঠোরতা যেন কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধংদেহী মনোবলে রূপ না নেয় তা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, চীন একটি বড় ফ্যাক্টর। চীনের বিভিন্ন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বাইডেন প্রশাসন অবশ্যই অবস্থান নেবে, কারণ চীনের ব্যাপারে তাদের বড় আপত্তি আছে। তবে চীনের ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধংদেহী নীতি থেকে বাইডেন প্রশাসন সরে আসবে বলে আমার ধারণা। একই সঙ্গে কোথায় কোথায় সহযোগিতা করতে পারবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্নমত আছে, সেগুলো নিয়েও চীনের সঙ্গে আলোচনা হবে বলেই আমার ধারণা। এ প্রক্রিয়াগুলো খুব দ্রুত শুরু হবে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বেশকটি চুক্তি হয়েছে। বাইডেন প্রশাসন এসব চুক্তি সমুন্নত রাখার চেষ্টায় থাকবে। কারণ, চুক্তিগুলোতে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট নয়। তারা কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যা হবে, দৃষ্টিভঙ্গিটাকে ইউনিলেটারেল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাল্টিলেটারেল করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, সেগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেবে তা শিগগিরই বাইডেন প্রশাসন সবাইকে জানাবে এটা সহজেই অনুমান করা যায়।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব প্রসঙ্গে ড. আলী রীয়াজ বলেন, অবিলম্বে কোনো পরিবর্তন ঘটানো হবে-তা মনে করার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কেবল দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক হবে না। আমি অনুমান করি, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশীয় নীতিতে যা-ই পরিবর্তন করবে, তা হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কাঠামো তারা গড়তে চাইছে, যে দৃষ্টিভঙ্গি তারা অনুসরণ করবে- এই নীতি রাতারাতি তৈরি হবে না। তাদের প্রথম কাজটি হবে চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি করা, কিছু বোঝাপড়া-সমঝোতা তৈরি করা, তার ভিত্তিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার অন্য দেশগুলোকে একটি কাঠামোর মধ্যে সংযুক্ত করা। তারই আলোকে ভারতসহ অন্যদের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে। ড. আলী রীয়াজ বলেন, এশিয়ার যে কোনো নীতি দুটো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হবে। প্রথমত, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কী ধরনের সম্পর্ক, সমঝোতা তৈরি হচ্ছে তার ওপর এবং দ্বিতীয় হচ্ছে গোটা এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় কোন ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি ও কাঠামো যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আলাদাভাবে দক্ষিণ এশিয়ার নীতি তৈরি হবে না। তবে একটি সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই থাকবে।

ভারতের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক অটুট রেখেই চীনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক গড়ে বাংলাদেশ সম্মুখে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে বলে অনেকের ধারণা। এ অবস্থায় বাইডেন প্রশাসনের চীন নীতি যদি ভিন্ন রকমের হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে- জানতে চাইলে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসন চীনের সঙ্গে যে ধরনের সম্পর্কই তৈরি করুক না কেন কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্র চাইবে না এশিয়া অথবা দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব বৃদ্ধি অব্যাহত থাকুক। অত্যন্ত কৌশলে অথবা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতি থাকবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শুধু বাণিজ্যিক-সামরিক কারণে নয়, এর একটা বড় রাজনৈতিক কারণ হচ্ছে এই যে- চীন কেবল অর্থই দেয় না, চীন এক ধরনের রাজনৈতিক পদ্ধতির ব্যাপারেও বৈশ্বিক কথা বলে, যা গণতান্ত্রিক নয়। বাইডেন প্রশাসন যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলোকে রক্ষা করতে চায়, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাইরের দেশগুলোতেও, তাহলে চীনের এই রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও যে প্রভাব তাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে, সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কেননা, এখন ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। সে ক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যুক্তরাষ্ট্র আসলে ভারতের সঙ্গে তার বর্তমান সম্পর্কে এবং ওই অঞ্চলে ভারতের কী ভূমিকা হবে- তা এই আলোচনায় রাখবে। কারণ, চীনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কেবল চীনের সঙ্গে আলোচনা যথেষ্ট নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ভারতের ভূমিকা অনিবার্য। ভারতকে বাদ দিয়ে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া সহজ হবে না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের এত বেশি প্রভাব বিস্তারের কারণ হচ্ছে ভারত তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা এই দেশগুলোর জন্য প্রীতিকর নয়। ক্ষেত্রবিশেষে ভারত যে ধরনের ‘বিগব্রাদার’ সুলভ আচরণ করে এবং ভারত যেভাবে দক্ষিণ এশিয়াকে তার ব্যাকইয়ার্ড হিসেবে মনে করে, সেটিই আসলে চীনকে ওই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে ভারতের যে নীতি, তার পরিবর্তন না করলে, অন্ততপক্ষে সে বিষয়ে বড় ধরনের সংশোধন না আনলে এ অঞ্চলে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার সম্ভাবনা নেই।

অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রীয়াজ বলেন, অবশ্যই সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ নেবে বলে আমি মনে করি। আশা করি প্রথমেই তারা ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া অমানবিক, অ-আমেরিকান নিষ্ঠুর পদক্ষেপগুলোর পরিবর্তন করবে। বিশেষ করে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যেসব আইনি ও পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আটক করার পাশাপাশি আইনে কিছু কঠোরতা আনা হয়েছে, এইচওয়ান-বি, ড্যাকা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো রিভার্স করবে বলে আমার ধারণা।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা