শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

১০ জনের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১০ জনের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিচারিক আদালতের দেওয়া ১০ জঙ্গির মৃত্যুদন্ড বহাল রেখেছে হাই কোর্ট। একই সঙ্গে যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া এক আসামি ও ১৪ বছর কারাদন্ড পাওয়া দুই আসামির সাজাও বহাল রাখা হয়েছে। রায়ে খালাস পেয়েছেন একজন। ডেথ রেফারেন্স গ্রহণ এবং আসামিদের আপিল ও জেল আপিল খারিজ করে গতকাল বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেয়। ভাষার মাস উপলক্ষে এ রায়টি বাংলায় দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে হাই কোর্ট।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. বশির উল্লাহ। এ ছাড়া সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমান খান শাহিন, মোহাম্মদ শাহিন আহমেদ, মো. সাফায়েত জামিল, মো. আশিকুজ্জামান বাবু, সাদিয়া সুলতানা রত্নাও রায়ের সময় ভার্চুয়াল আদালতে যুক্ত ছিলেন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, মোহাম্মদ আহসান, মো. নাসিরউদ্দিন। এ ছাড়া পলাতক আসামির পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী ছিলেন অমূল্য কুমার সরকার। মৃত্যুদন্ড বহাল থাকা আসামিরা হলেন ওয়াশিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই এবং মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর। এদের মধ্যে মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মুফতি শফিকুর রহমান ও মুফতি আবদুল হাই পলাতক। রায়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড বহাল রয়েছে মেহেদি হাসান ওরফে আবদুল ওয়াদুদের। এ ছাড়া আসামি আনিসুল ওরফে আনিস, মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমানকে নিম্ন আদালতের দেওয়া ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড বহাল রেখেছে হাই কোর্ট। মহিবুল্লাহর বিষয়ে রায়ে বলা হয়েছে, ২০০০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এ আসামিকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বিচারিক আদালত তাকে অত্র মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে। সুতরাং জেলকোড অনুযায়ী যদি এ আসামি দন্ড ইতিমধ্যে ভোগ করে থাকেন এবং তার বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকে তাহলে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করা হলো। অন্যদিকে বিচারিক আদালতে ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড পেলেও হাই কোর্টের রায়ে খালাস পেয়েছেন সরোয়ার হোসেন মিয়া। ঘটনার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায়নি হাই কোর্ট।

তদন্তে আরও মনোযোগী হওয়া উচিত ছিল : রায়ের পর্যবেক্ষণে হাই কোর্ট বলেছে, ষড়যন্ত্রকারীদের মধ্যে কেউ আফগানিস্তান ও কেউ পাকিস্তানে গিয়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তাদের তৎপরতার আড়ালে যাদের বিচরণ ছিল তাদের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে তদন্ত কর্মকর্তাদের তদন্তের আরও গভীরে যাওয়া উচিত ছিল। তদন্তকাজে আরও ‘অধিকতর মনোযোগী’ হওয়া উচিত ছিল। রায়ে বলা হয়, মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত এ আসামিরা এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা বাস্তবায়ন হলে এ দেশে আরেকটি ভয়ংকর অবস্থার সৃষ্টি হতো। তাই বিচারিক আদালত দোষী সাব্যস্ত করে যে সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়েছে তা যথার্থ এবং আইনসম্মত। লঘুদন্ড দিয়ে জঙ্গিদের উৎসাহিত করার সুযোগ নেই বলেও রায়ে বলেছে হাই কোর্ট।

রায়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা প্রসঙ্গ : পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ আরও যারা ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট ভোররাতের বিভীষিকাময় ঘটনার মধ্য দিয়ে শহীদ হওয়ার কারণে এই সার্বভৌম দেশটি যতটুকু পিছিয়ে গিয়েছিল, ঠিক আবারও একটি ঘটনার অবতারণা শুরু হয়েছিল এ ঘটনার মধ্য দিয়ে। জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার কথা তুলে ধরে বিচারপতি বলেন, দুনিয়ার কোনো সভ্য দেশে এমনিভাবে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা বিরল। কাজেই এ মামলায় সংঘটিত ঘটনাকে কোনোভাবেই হালকা করে দেখার অবকাশ নেই। তিনি বলেন, এখন প্রশ্ন হচ্ছে এ ধরনের ভয়াবহ অপরাধ আসামিরা করতে চেয়েছিল কেন?

ইসলাম সম্পর্কে অবাস্তব ও ভ্রান্ত ধারণা ছিল আসামিদের : রায়ের পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়, আসামিদের দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গভীরভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় আসামিদের একটি অবাস্তব এবং ভ্রান্ত ধারণার ওপর ভিত্তি করে এ ধরনের মানসিকতা সৃষ্টি হয়েছে। আদালত বলে, অবস্থা যাই হোক না কেন আসামিরা ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা নিয়ে তৎকালীন সরকারকে দোষারোপ করেছিল। অথচ ইসলামের মূল্যবোধ, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শিক দিকগুলো এ দেশের মুসলিম বাঙালিদের মধ্যে প্রতিষ্ঠালাভের জন্য এবং আগত জেনারেশনকে উদ্বুব্ধ করার জন্য বিভিন্ন ইসলামী প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শুধু তাই নয়, অন্য ধর্মাবলম্বীদের ব্যাপারেও তিনি সজাগ ছিলেন। পর্যবেক্ষণে বলা হয়, আসামিরা যাদের (সরকার) ইসলামবিদ্বেষী বলে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল তারাই বরং ইসলাম প্রতিষ্ঠার কাজে নিয়োজিত। অথচ একসময় ইসলামের মূল্যবোধ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা ও কর্মে পুরো দেশ ও সমাজ অশান্তিতে বিরাজমান ছিল। আসামিদের এ ধরনের ধ্যান-ধারণা ইসলাম কোনোভাবেই সমর্থন করে না। কারণ ইসলাম শান্তির ধর্ম।

ফিরে দেখা : ২০০০ সালের ২০ জুলাই কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়। শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশের একটি চায়ের দোকানের পেছনে এ বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন মামলা দায়ের করেন। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরে ২০০৯ সালের ২৯ জুন আরও নয়জনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এরপর ২০১০ সালে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ঢাকা-২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে পাঠানো হয়। ২০১৭ সালের ২০ আগস্ট ট্রাইব্যুনালের বিচারক মমতাজ বেগম রায়ে ১০ জঙ্গিকে প্রাণদন্ড দেন। গুলি করে প্রত্যেকের মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আদেশ দেন বিচারক। এ ছাড়া চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেওয়া হয়। রায়ের চার দিনের মাথায় মৃত্যুদন্ড অনুমোদনের জন্য এ মামলার রায়সহ সব নথি হাই কোর্টে পাঠানো হয়, যা ডেথ রেফারেন্স হিসেবে পরিচিত। এরপর প্রধান বিচারপতির কাছে নথি উপস্থাপন করা হলে তিনি জরুরি ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দেন। ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল উচ্চ আদালতে এ মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদন্ডের রায়ের অনুমোদন), আপিল ও জেল আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষ হলে হাই কোর্ট রায়ের জন্য গতকালের দিনটি ধার্য করে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

৩৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান
সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে