শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী, অলিগলিতে সারা বছর খোঁড়াখুঁড়ি, যানজট যেন নিত্য সমস্যা, ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন, শৃঙ্খলা ফেরেনি পরিবহনে, সৌন্দর্যবর্ধনে প্রকল্প আছে কার্যক্রম নেই, ধুলা-ধোঁয়া-দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী ঢাকা। বছরজুড়ে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়িতে চরম দুর্ভোগে ঢাকাবাসী। বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতার কারণে সারা বছরই চলে খোঁড়াখুঁড়ি। বছরের পর বছর দুর্ভোগ যেন শেষ হয় না। ধূলি দূষণের পাশাপাশি শব্দ ও বায়ু দূষণে বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে ঢাকা। বাসাবাড়ি, অফিস-আদালতে কিংবা নগরীর গাছপালায় ধূলির স্তর জমে গেছে। আছে অসহ্য মশার যন্ত্রণা। যানজট যেন নিত্যসঙ্গী। নিরসনে নেই বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ। দফায় দফায় বৈঠক হয়, কিন্তু শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে। একদিকে ফুটপাথ গড়া হচ্ছে আরেকদিকে ভাঙা হচ্ছে। ভাঙাচোরা আর দখলে ফুটপাথ দিয়ে হাঁটার কোনো ব্যবস্থা নেই। নগরীর ড্রেনগুলোও যেন ময়লার ভাগাড়। সৌন্দর্যবর্ধনে রাজধানীতে প্রতিবছরই নেওয়া হচ্ছে নানা প্রকল্প। বাস্তবে ঢাকা একটি অপরিচ্ছন্ন ও অপরিকল্পিত নগরীতে পরিণত হয়েছে।

নগর বিশ্লেষক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা সিটিকে উন্নত সিটি কিংবা সিঙ্গাপুরের পর্যায়ে নিয়ে যেতে আমার দৃষ্টিতে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তবে সবার আগে আইনের প্রয়োগ করতে হবে। সবার জন্য সমান হতে হবে আইন। নগর সরকারের অধীনে ৪৫টি সেবা সংস্থাকে নিয়ে আসতে হবে। এক ছাতায় রাখতে হবে তাদের। তিনি বলেন, যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগকেও নগর সরকারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। কোটি কোটি টাকার লাল-সবুজ বাতির সিগন্যাল কার্যকর করা হচ্ছে না। মশা, মাছি তাড়াতে সরকারি-বেসরকারি ভবনের ছাদগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও জরুরি। ঢাকার চারপাশের নদীগুলো প্রবাহমান রাখতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট সবার সদিচ্ছা থাকলে ক্লিন ঢাকা গড়া সম্ভব।’ 

রাজধানীতে সন্ধ্যার আগেই বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করতে হয়। তারপরেও মশার কামড় থেকে রক্ষা নেই। ছেলেমেয়েরা পড়তে বসলে মশার কামড়ে হাত, পা, মুখে রক্তবিন্দু জমে থাকে। রান্নাঘরে কাজ করতে গেলে কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে মশা। মশা মারতে কয়েল, স্প্রে, বৈদ্যুতিক ব্যাট সবই কিনেছি। কিন্তু কিছুতেই মশার কামড় থেকে নিস্তার পাচ্ছি না। কথাগুলো বলছিলেন রাজধানীর পল্লবী এলাকার বাসিন্দা সুরাইয়া আলম। শুধু পল্লবী নয়, উত্তরা, খিলক্ষেত, নিকেতন, গুলশান, বনানী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, মহাখালী, ফার্মগেট, শাহবাগ, ধানমন্ডি, গুলিস্তান সব এলাকার মশার পরিস্থিতি প্রায় একই। কিউলেক্স মশার প্রকোপে অতিষ্ঠ নগরবাসী। এর মধ্যে রয়েছে এডিস মশার কামড়ও। মশার কামড়ে ডেঙ্গুজ্বর, চিকুনগুনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪০৫ জন, মারা গেছেন সাতজন। এ বছর আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন। কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা সাব্বির হোসেন বলেন, মশার কামড়ে বাড়িতে অতিষ্ঠ অবস্থা। মশারি লাগিয়ে ঘুমালেও শান্তি নেই। মশারির ফাঁক গলে ঢুকে পড়া মশা মারতে গিয়ে রাতের ঘুম নষ্ট হয়। নালার বদ্ধ পানিতে মশার বংশবিস্তার বেড়েছে।

গুলশান সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সন্ধ্যার পরে মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। সিটি করপোরেশনের মশার ওষুধ কাজ করলে এ অবস্থা হওয়ার কথা নয়। মশায় কামড়ালেই এখন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়ার ভয় লাগে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রধান কীটতত্ত্ববিদ খলিলুর রহমান বলেন, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় জরিপ পরিচালিত হয়েছে। সেখানে এডিস মশার ঘনত্ব অনেক কম পাওয়া গেছে। এই সময় খালে পানি প্রবাহ কমে যাওয়ায় বদ্ধ পানিতে কিউলেক্স মশা বংশবিস্তার করে। খোলা ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেখানে মশার বংশবিস্তারের পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি করপোরেশন এসব ময়লা পরিষ্কার করে ওষুধ স্প্রে করলে মশার বংশবিস্তার কমে আসবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শীতের সময় কিউলেক্স মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। ড্রেন, জলাশয়ে প্রবাহমান পানি না থাকায় মশা বংশবিস্তার করে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছি। কিউলেক্স মশার বংশবিস্তার রোধে লার্ভিসাইডিং করা হচ্ছে, ফগিংও চলছে। মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা চতুর্থ প্রজন্মের নোভালিউরন ওষুধ প্রয়োগ শুরু করেছি। অভিযানের পরে নাগরিক মতামতে বোঝা যাবে মশা কমেছে কি না।

এদিকে গতকাল হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-ডিএনসিসির পক্ষ থেকে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিন হস্তান্তর করা হয়েছে। একটি পিকআপ গাড়ির ওপরে স্থাপিত এই ফগার মেশিন দিয়ে এয়ারপোর্ট এলাকায় অল্প সময়ে মশার কীটনাশক প্রয়োগ করা যাবে। ডিএনসিসির পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেনের কাছে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিনটি হস্তান্তর করেন।

ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন : রাজধানীর খামারবাড়ি মোড়ে বাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের লম্বা লাইন। এদিকে উন্নয়ন কাজের জন্য কাটা পড়েছে ফুটপাথ। তাই গাড়ির পাশ গলেই যেতে হচ্ছে পথচারীদের। ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল ছাড়তেই চলতে শুরু করে সব পরিবহন। হঠাৎ একটি মোটরসাইকেলের চাকা উঠে যায় পথচারী সালেহা বেগমের (৬০) পায়ে। আশপাশের লোকজন তাকে রিকশায় তুলে হাসপাতালে নেয়। রাজধানীজুড়ে চলছে বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ। ফলে উধাও হয়ে গেছে পথচারী চলাচলের ফুটপাথ। ভেঙে ফেলা হয়েছে ড্রেন। অনেক জায়গায় সরানো হয়েছে ফুটওভার ব্রিজ, আন্ডারপাস। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে পথচারীরা, প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, খামারবাড়ি মোড় থেকে ফার্মগেট, বাংলামোটর, শাহবাগ এলাকায় ফুটপাথ ভেঙে ফেলা হয়েছে। সরানো হয়েছে সড়কবাতি। বন্ধ করা হয়েছে কারওয়ানবাজারের আন্ডারপাস প্রজাপতি গুহা। দোয়েল চত্বর থেকে হাই কোর্ট মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে পল্টন মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। ফুটপাথ এবং রাস্তার মাঝখানে ঘিরে চলছে কর্মযজ্ঞ। ব্যস্ত এ সড়কে যানজটের ফাঁকে যাতায়াত করছে মানুষ। ভাঙা হয়েছে ফুটওভার ব্রিজও। এ এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই থাকে সভা, সমাবেশ, মানববন্ধন। দিনভর সরগরম থাকে এলাকা। প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে আসেন হাজারো মানুষ। এখানে রয়েছে অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এ পথে যাতায়াতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পথচারীদের। রাস্তা পার হতে হয় গাড়ির আনাগোনা দেখে। প্রায়ই পানি-কাদায় মাখামাখি হয়ে থাকে রাস্তা। দ্রুতগতিতে গাড়ি এলে অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা। 

দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী : বায়ু দূষণের শহর হিসেবে ঢাকা মাঝে-মধ্যেই বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানে চলে আসছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই দূষণ চলতে থাকলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন ঢাকার বাসিন্দারা। এতে বাড়ছে চর্মরোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বায়ুতে ছয় ধরনের পদার্থ ও গ্যাসের কারণে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। এর মধ্যে সালফার ডাইঅক্সাইড, নাইট্রোজেন, কার্বন মনোঅক্সাইড, সিসা এবং দুটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা, যেগুলো খালি চোখে দেখা যায় না। এগুলোর উপস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই বায়ু মান যাচাই করা হয়। আর শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে এই পদার্থগুলোই শরীরে প্রবেশ করে। ফলে শুরুতেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘বায়ু দূষণের কারণে এমনিতে ফুসফুসের ক্ষতি হয়। এর ফলে ব্রংকাইটিস, হাঁপানিসহ বড় অসুখ যেমন হতে পারে, তেমনি ঠান্ডা-জ্বর, সর্দিকাশি, নিউমোনিয়ার মতো অসুখও হতে পারে। এতে ফুসফুস দুর্বল হয়ে যায়।’

পরিবেশবিদরা বলছেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষিত শহরগুলোর মধ্যে ঢাকায় বর্তমানে উন্নয়ন কাজ বেশি হচ্ছে। চলছে রাস্তার উন্নয়ন কাজ, বাড়ি স্থাপন, একই সঙ্গে ঢাকা শহরের আশেপাশে গড়ে উঠেছে ইটের ভাটা। এসব কাজে বায়ু দূষণ রোধ বা কমানোর জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তা নিচ্ছে না। একই সঙ্গে তদারককারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বায়ু দূষণে শীর্ষে উঠে আসছে রাজধানী ঢাকা। সাধারণত কয়েকটি প্রধান উপায়ে বায়ু দূষণ হচ্ছে। সেগুলো হলো- ঢাকা শহরে চলমান পুরনো গাড়ি। সমন্বয়হীন রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি ও উন্নয়ন কাজ। শহরের আশেপাশে ইটভাটা ও শিল্প-কলকারখানার দূষণ। শহরের ভিতরে জমা ময়লা-আবর্জনা পোড়ানোর ধোঁয়া।

বিশৃঙ্খল গণপরিবহন : সড়কজুড়েই বাসের রেষারেষি, স্টপেজের বাইরে যত্রতত্র যাত্রী তোলা, চলন্ত গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়াসহ আগের সব স্বেচ্ছাচারিতাই চলছে সমানতালে। যাত্রীরাও রাস্তায় নেমে যেন স্বেচ্ছাচারী হয়ে যান। ফুটওভারব্রিজ এড়িয়ে চলা, চলন্ত গাড়ির সামনে দিয়ে মাঝ রাস্তায় দৌড়-সবকিছু চলছে সমানতালে। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, কঠোর নজরদারি ও নতুন সড়ক পরিবহন আইনের দৃঢ় বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সড়ক পরিবহনের এই নজিরবিহীন নৈরাজ্য বন্ধ হতে পারে। এ ব্যাপারে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে কঠোরভাবে আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। রাজধানীর মালিবাগ, মৌচাক থেকে শুরু করে রামপুরা, বাড্ডা, শাহজাদপুর, নতুন বাজার, কোকাকোলা বাস স্টপেজগুলো ঘুরে দেখা গেছে, নির্দিষ্ট স্থানে কেউ বাস থামাচ্ছেন না। স্টপেজে আড়াআড়িভাবে বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে। এতে রাস্তার একপাশজুড়েই থাকে যানজট। চালকদের বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কোনো সাড়া দেন না। আড়াআড়িভাবে রাখতে গিয়ে বারবার দুর্ঘটনার কবলেও পড়েন যাত্রীরা। প্রতিদিনই একাধিক বাসের কাচ ভাঙা দেখা যায় রাস্তায়।

এক কি.মি. পথের এক-তৃতীয়াংশই হাঁটার অনুপযোগী : রাজধানীতে হাঁটার পরিবেশ উন্নত করার বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। হাঁটার জন্য অবকাঠামো অর্থাৎ ফুটপাথ, সমতলে রাস্তা পারাপারে ক্রসিংয়ের ব্যবস্থা এবং গলি রাস্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই। বিদ্যমান ফুটপাথগুলোও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি নজর দেওয়া হয় না। এ জন্য হাঁটতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভোগান্তি সবচেয়ে বেশি। গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় সাইন্সল্যাব মোড় থেকে কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত এক কি.মি. পথে পদযাত্রা থেকে পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, সেখানে এক-তৃতীয়াংশ পথই হাঁটার অনুপযোগী। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের সম্মিলিত উদ্যোগে ‘নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সকলের জন্য নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে হাঁটার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বানে’ উক্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা হাঁটার উপযোগী পরিবেশ তৈরিতে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন। পদযাত্রায় পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, রাজধানীর ফুটপাথগুলো শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ফুটপাথে বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী, অবৈধ পার্কিং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চলাচলের একটি বড় অন্তরায়। যেসব এলাকায় ফুটপাথ আছে তাও নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ব্যবহার উপযোগী নয়। সব এলাকায় ফুটপাথ থেকে প্রতিবন্ধকতা দূর করে প্রশস্ত ফুটপাথ পথচারীদের জন্য নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা