শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী, অলিগলিতে সারা বছর খোঁড়াখুঁড়ি, যানজট যেন নিত্য সমস্যা, ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন, শৃঙ্খলা ফেরেনি পরিবহনে, সৌন্দর্যবর্ধনে প্রকল্প আছে কার্যক্রম নেই, ধুলা-ধোঁয়া-দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী ঢাকা। বছরজুড়ে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়িতে চরম দুর্ভোগে ঢাকাবাসী। বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতার কারণে সারা বছরই চলে খোঁড়াখুঁড়ি। বছরের পর বছর দুর্ভোগ যেন শেষ হয় না। ধূলি দূষণের পাশাপাশি শব্দ ও বায়ু দূষণে বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে ঢাকা। বাসাবাড়ি, অফিস-আদালতে কিংবা নগরীর গাছপালায় ধূলির স্তর জমে গেছে। আছে অসহ্য মশার যন্ত্রণা। যানজট যেন নিত্যসঙ্গী। নিরসনে নেই বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ। দফায় দফায় বৈঠক হয়, কিন্তু শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে। একদিকে ফুটপাথ গড়া হচ্ছে আরেকদিকে ভাঙা হচ্ছে। ভাঙাচোরা আর দখলে ফুটপাথ দিয়ে হাঁটার কোনো ব্যবস্থা নেই। নগরীর ড্রেনগুলোও যেন ময়লার ভাগাড়। সৌন্দর্যবর্ধনে রাজধানীতে প্রতিবছরই নেওয়া হচ্ছে নানা প্রকল্প। বাস্তবে ঢাকা একটি অপরিচ্ছন্ন ও অপরিকল্পিত নগরীতে পরিণত হয়েছে।

নগর বিশ্লেষক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা সিটিকে উন্নত সিটি কিংবা সিঙ্গাপুরের পর্যায়ে নিয়ে যেতে আমার দৃষ্টিতে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তবে সবার আগে আইনের প্রয়োগ করতে হবে। সবার জন্য সমান হতে হবে আইন। নগর সরকারের অধীনে ৪৫টি সেবা সংস্থাকে নিয়ে আসতে হবে। এক ছাতায় রাখতে হবে তাদের। তিনি বলেন, যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগকেও নগর সরকারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। কোটি কোটি টাকার লাল-সবুজ বাতির সিগন্যাল কার্যকর করা হচ্ছে না। মশা, মাছি তাড়াতে সরকারি-বেসরকারি ভবনের ছাদগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও জরুরি। ঢাকার চারপাশের নদীগুলো প্রবাহমান রাখতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট সবার সদিচ্ছা থাকলে ক্লিন ঢাকা গড়া সম্ভব।’ 

রাজধানীতে সন্ধ্যার আগেই বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করতে হয়। তারপরেও মশার কামড় থেকে রক্ষা নেই। ছেলেমেয়েরা পড়তে বসলে মশার কামড়ে হাত, পা, মুখে রক্তবিন্দু জমে থাকে। রান্নাঘরে কাজ করতে গেলে কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে মশা। মশা মারতে কয়েল, স্প্রে, বৈদ্যুতিক ব্যাট সবই কিনেছি। কিন্তু কিছুতেই মশার কামড় থেকে নিস্তার পাচ্ছি না। কথাগুলো বলছিলেন রাজধানীর পল্লবী এলাকার বাসিন্দা সুরাইয়া আলম। শুধু পল্লবী নয়, উত্তরা, খিলক্ষেত, নিকেতন, গুলশান, বনানী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, মহাখালী, ফার্মগেট, শাহবাগ, ধানমন্ডি, গুলিস্তান সব এলাকার মশার পরিস্থিতি প্রায় একই। কিউলেক্স মশার প্রকোপে অতিষ্ঠ নগরবাসী। এর মধ্যে রয়েছে এডিস মশার কামড়ও। মশার কামড়ে ডেঙ্গুজ্বর, চিকুনগুনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪০৫ জন, মারা গেছেন সাতজন। এ বছর আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন। কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা সাব্বির হোসেন বলেন, মশার কামড়ে বাড়িতে অতিষ্ঠ অবস্থা। মশারি লাগিয়ে ঘুমালেও শান্তি নেই। মশারির ফাঁক গলে ঢুকে পড়া মশা মারতে গিয়ে রাতের ঘুম নষ্ট হয়। নালার বদ্ধ পানিতে মশার বংশবিস্তার বেড়েছে।

গুলশান সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সন্ধ্যার পরে মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। সিটি করপোরেশনের মশার ওষুধ কাজ করলে এ অবস্থা হওয়ার কথা নয়। মশায় কামড়ালেই এখন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়ার ভয় লাগে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রধান কীটতত্ত্ববিদ খলিলুর রহমান বলেন, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় জরিপ পরিচালিত হয়েছে। সেখানে এডিস মশার ঘনত্ব অনেক কম পাওয়া গেছে। এই সময় খালে পানি প্রবাহ কমে যাওয়ায় বদ্ধ পানিতে কিউলেক্স মশা বংশবিস্তার করে। খোলা ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেখানে মশার বংশবিস্তারের পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি করপোরেশন এসব ময়লা পরিষ্কার করে ওষুধ স্প্রে করলে মশার বংশবিস্তার কমে আসবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শীতের সময় কিউলেক্স মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। ড্রেন, জলাশয়ে প্রবাহমান পানি না থাকায় মশা বংশবিস্তার করে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছি। কিউলেক্স মশার বংশবিস্তার রোধে লার্ভিসাইডিং করা হচ্ছে, ফগিংও চলছে। মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা চতুর্থ প্রজন্মের নোভালিউরন ওষুধ প্রয়োগ শুরু করেছি। অভিযানের পরে নাগরিক মতামতে বোঝা যাবে মশা কমেছে কি না।

এদিকে গতকাল হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-ডিএনসিসির পক্ষ থেকে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিন হস্তান্তর করা হয়েছে। একটি পিকআপ গাড়ির ওপরে স্থাপিত এই ফগার মেশিন দিয়ে এয়ারপোর্ট এলাকায় অল্প সময়ে মশার কীটনাশক প্রয়োগ করা যাবে। ডিএনসিসির পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেনের কাছে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিনটি হস্তান্তর করেন।

ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন : রাজধানীর খামারবাড়ি মোড়ে বাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের লম্বা লাইন। এদিকে উন্নয়ন কাজের জন্য কাটা পড়েছে ফুটপাথ। তাই গাড়ির পাশ গলেই যেতে হচ্ছে পথচারীদের। ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল ছাড়তেই চলতে শুরু করে সব পরিবহন। হঠাৎ একটি মোটরসাইকেলের চাকা উঠে যায় পথচারী সালেহা বেগমের (৬০) পায়ে। আশপাশের লোকজন তাকে রিকশায় তুলে হাসপাতালে নেয়। রাজধানীজুড়ে চলছে বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ। ফলে উধাও হয়ে গেছে পথচারী চলাচলের ফুটপাথ। ভেঙে ফেলা হয়েছে ড্রেন। অনেক জায়গায় সরানো হয়েছে ফুটওভার ব্রিজ, আন্ডারপাস। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে পথচারীরা, প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, খামারবাড়ি মোড় থেকে ফার্মগেট, বাংলামোটর, শাহবাগ এলাকায় ফুটপাথ ভেঙে ফেলা হয়েছে। সরানো হয়েছে সড়কবাতি। বন্ধ করা হয়েছে কারওয়ানবাজারের আন্ডারপাস প্রজাপতি গুহা। দোয়েল চত্বর থেকে হাই কোর্ট মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে পল্টন মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। ফুটপাথ এবং রাস্তার মাঝখানে ঘিরে চলছে কর্মযজ্ঞ। ব্যস্ত এ সড়কে যানজটের ফাঁকে যাতায়াত করছে মানুষ। ভাঙা হয়েছে ফুটওভার ব্রিজও। এ এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই থাকে সভা, সমাবেশ, মানববন্ধন। দিনভর সরগরম থাকে এলাকা। প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে আসেন হাজারো মানুষ। এখানে রয়েছে অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এ পথে যাতায়াতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পথচারীদের। রাস্তা পার হতে হয় গাড়ির আনাগোনা দেখে। প্রায়ই পানি-কাদায় মাখামাখি হয়ে থাকে রাস্তা। দ্রুতগতিতে গাড়ি এলে অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা। 

দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী : বায়ু দূষণের শহর হিসেবে ঢাকা মাঝে-মধ্যেই বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানে চলে আসছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই দূষণ চলতে থাকলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন ঢাকার বাসিন্দারা। এতে বাড়ছে চর্মরোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বায়ুতে ছয় ধরনের পদার্থ ও গ্যাসের কারণে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। এর মধ্যে সালফার ডাইঅক্সাইড, নাইট্রোজেন, কার্বন মনোঅক্সাইড, সিসা এবং দুটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা, যেগুলো খালি চোখে দেখা যায় না। এগুলোর উপস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই বায়ু মান যাচাই করা হয়। আর শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে এই পদার্থগুলোই শরীরে প্রবেশ করে। ফলে শুরুতেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘বায়ু দূষণের কারণে এমনিতে ফুসফুসের ক্ষতি হয়। এর ফলে ব্রংকাইটিস, হাঁপানিসহ বড় অসুখ যেমন হতে পারে, তেমনি ঠান্ডা-জ্বর, সর্দিকাশি, নিউমোনিয়ার মতো অসুখও হতে পারে। এতে ফুসফুস দুর্বল হয়ে যায়।’

পরিবেশবিদরা বলছেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষিত শহরগুলোর মধ্যে ঢাকায় বর্তমানে উন্নয়ন কাজ বেশি হচ্ছে। চলছে রাস্তার উন্নয়ন কাজ, বাড়ি স্থাপন, একই সঙ্গে ঢাকা শহরের আশেপাশে গড়ে উঠেছে ইটের ভাটা। এসব কাজে বায়ু দূষণ রোধ বা কমানোর জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তা নিচ্ছে না। একই সঙ্গে তদারককারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বায়ু দূষণে শীর্ষে উঠে আসছে রাজধানী ঢাকা। সাধারণত কয়েকটি প্রধান উপায়ে বায়ু দূষণ হচ্ছে। সেগুলো হলো- ঢাকা শহরে চলমান পুরনো গাড়ি। সমন্বয়হীন রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি ও উন্নয়ন কাজ। শহরের আশেপাশে ইটভাটা ও শিল্প-কলকারখানার দূষণ। শহরের ভিতরে জমা ময়লা-আবর্জনা পোড়ানোর ধোঁয়া।

বিশৃঙ্খল গণপরিবহন : সড়কজুড়েই বাসের রেষারেষি, স্টপেজের বাইরে যত্রতত্র যাত্রী তোলা, চলন্ত গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়াসহ আগের সব স্বেচ্ছাচারিতাই চলছে সমানতালে। যাত্রীরাও রাস্তায় নেমে যেন স্বেচ্ছাচারী হয়ে যান। ফুটওভারব্রিজ এড়িয়ে চলা, চলন্ত গাড়ির সামনে দিয়ে মাঝ রাস্তায় দৌড়-সবকিছু চলছে সমানতালে। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, কঠোর নজরদারি ও নতুন সড়ক পরিবহন আইনের দৃঢ় বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সড়ক পরিবহনের এই নজিরবিহীন নৈরাজ্য বন্ধ হতে পারে। এ ব্যাপারে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে কঠোরভাবে আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। রাজধানীর মালিবাগ, মৌচাক থেকে শুরু করে রামপুরা, বাড্ডা, শাহজাদপুর, নতুন বাজার, কোকাকোলা বাস স্টপেজগুলো ঘুরে দেখা গেছে, নির্দিষ্ট স্থানে কেউ বাস থামাচ্ছেন না। স্টপেজে আড়াআড়িভাবে বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে। এতে রাস্তার একপাশজুড়েই থাকে যানজট। চালকদের বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কোনো সাড়া দেন না। আড়াআড়িভাবে রাখতে গিয়ে বারবার দুর্ঘটনার কবলেও পড়েন যাত্রীরা। প্রতিদিনই একাধিক বাসের কাচ ভাঙা দেখা যায় রাস্তায়।

এক কি.মি. পথের এক-তৃতীয়াংশই হাঁটার অনুপযোগী : রাজধানীতে হাঁটার পরিবেশ উন্নত করার বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। হাঁটার জন্য অবকাঠামো অর্থাৎ ফুটপাথ, সমতলে রাস্তা পারাপারে ক্রসিংয়ের ব্যবস্থা এবং গলি রাস্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই। বিদ্যমান ফুটপাথগুলোও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি নজর দেওয়া হয় না। এ জন্য হাঁটতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভোগান্তি সবচেয়ে বেশি। গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় সাইন্সল্যাব মোড় থেকে কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত এক কি.মি. পথে পদযাত্রা থেকে পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, সেখানে এক-তৃতীয়াংশ পথই হাঁটার অনুপযোগী। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের সম্মিলিত উদ্যোগে ‘নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সকলের জন্য নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে হাঁটার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বানে’ উক্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা হাঁটার উপযোগী পরিবেশ তৈরিতে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন। পদযাত্রায় পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, রাজধানীর ফুটপাথগুলো শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ফুটপাথে বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী, অবৈধ পার্কিং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চলাচলের একটি বড় অন্তরায়। যেসব এলাকায় ফুটপাথ আছে তাও নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ব্যবহার উপযোগী নয়। সব এলাকায় ফুটপাথ থেকে প্রতিবন্ধকতা দূর করে প্রশস্ত ফুটপাথ পথচারীদের জন্য নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা