শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী, অলিগলিতে সারা বছর খোঁড়াখুঁড়ি, যানজট যেন নিত্য সমস্যা, ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন, শৃঙ্খলা ফেরেনি পরিবহনে, সৌন্দর্যবর্ধনে প্রকল্প আছে কার্যক্রম নেই, ধুলা-ধোঁয়া-দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী

অন্তহীন সমস্যায় রাজধানী ঢাকা। বছরজুড়ে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়িতে চরম দুর্ভোগে ঢাকাবাসী। বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতার কারণে সারা বছরই চলে খোঁড়াখুঁড়ি। বছরের পর বছর দুর্ভোগ যেন শেষ হয় না। ধূলি দূষণের পাশাপাশি শব্দ ও বায়ু দূষণে বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে ঢাকা। বাসাবাড়ি, অফিস-আদালতে কিংবা নগরীর গাছপালায় ধূলির স্তর জমে গেছে। আছে অসহ্য মশার যন্ত্রণা। যানজট যেন নিত্যসঙ্গী। নিরসনে নেই বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ। দফায় দফায় বৈঠক হয়, কিন্তু শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে। একদিকে ফুটপাথ গড়া হচ্ছে আরেকদিকে ভাঙা হচ্ছে। ভাঙাচোরা আর দখলে ফুটপাথ দিয়ে হাঁটার কোনো ব্যবস্থা নেই। নগরীর ড্রেনগুলোও যেন ময়লার ভাগাড়। সৌন্দর্যবর্ধনে রাজধানীতে প্রতিবছরই নেওয়া হচ্ছে নানা প্রকল্প। বাস্তবে ঢাকা একটি অপরিচ্ছন্ন ও অপরিকল্পিত নগরীতে পরিণত হয়েছে।

নগর বিশ্লেষক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা সিটিকে উন্নত সিটি কিংবা সিঙ্গাপুরের পর্যায়ে নিয়ে যেতে আমার দৃষ্টিতে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তবে সবার আগে আইনের প্রয়োগ করতে হবে। সবার জন্য সমান হতে হবে আইন। নগর সরকারের অধীনে ৪৫টি সেবা সংস্থাকে নিয়ে আসতে হবে। এক ছাতায় রাখতে হবে তাদের। তিনি বলেন, যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগকেও নগর সরকারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। কোটি কোটি টাকার লাল-সবুজ বাতির সিগন্যাল কার্যকর করা হচ্ছে না। মশা, মাছি তাড়াতে সরকারি-বেসরকারি ভবনের ছাদগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও জরুরি। ঢাকার চারপাশের নদীগুলো প্রবাহমান রাখতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট সবার সদিচ্ছা থাকলে ক্লিন ঢাকা গড়া সম্ভব।’ 

রাজধানীতে সন্ধ্যার আগেই বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করতে হয়। তারপরেও মশার কামড় থেকে রক্ষা নেই। ছেলেমেয়েরা পড়তে বসলে মশার কামড়ে হাত, পা, মুখে রক্তবিন্দু জমে থাকে। রান্নাঘরে কাজ করতে গেলে কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে মশা। মশা মারতে কয়েল, স্প্রে, বৈদ্যুতিক ব্যাট সবই কিনেছি। কিন্তু কিছুতেই মশার কামড় থেকে নিস্তার পাচ্ছি না। কথাগুলো বলছিলেন রাজধানীর পল্লবী এলাকার বাসিন্দা সুরাইয়া আলম। শুধু পল্লবী নয়, উত্তরা, খিলক্ষেত, নিকেতন, গুলশান, বনানী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, মহাখালী, ফার্মগেট, শাহবাগ, ধানমন্ডি, গুলিস্তান সব এলাকার মশার পরিস্থিতি প্রায় একই। কিউলেক্স মশার প্রকোপে অতিষ্ঠ নগরবাসী। এর মধ্যে রয়েছে এডিস মশার কামড়ও। মশার কামড়ে ডেঙ্গুজ্বর, চিকুনগুনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪০৫ জন, মারা গেছেন সাতজন। এ বছর আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন। কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা সাব্বির হোসেন বলেন, মশার কামড়ে বাড়িতে অতিষ্ঠ অবস্থা। মশারি লাগিয়ে ঘুমালেও শান্তি নেই। মশারির ফাঁক গলে ঢুকে পড়া মশা মারতে গিয়ে রাতের ঘুম নষ্ট হয়। নালার বদ্ধ পানিতে মশার বংশবিস্তার বেড়েছে।

গুলশান সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সন্ধ্যার পরে মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। সিটি করপোরেশনের মশার ওষুধ কাজ করলে এ অবস্থা হওয়ার কথা নয়। মশায় কামড়ালেই এখন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়ার ভয় লাগে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রধান কীটতত্ত্ববিদ খলিলুর রহমান বলেন, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় জরিপ পরিচালিত হয়েছে। সেখানে এডিস মশার ঘনত্ব অনেক কম পাওয়া গেছে। এই সময় খালে পানি প্রবাহ কমে যাওয়ায় বদ্ধ পানিতে কিউলেক্স মশা বংশবিস্তার করে। খোলা ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেখানে মশার বংশবিস্তারের পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি করপোরেশন এসব ময়লা পরিষ্কার করে ওষুধ স্প্রে করলে মশার বংশবিস্তার কমে আসবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শীতের সময় কিউলেক্স মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। ড্রেন, জলাশয়ে প্রবাহমান পানি না থাকায় মশা বংশবিস্তার করে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছি। কিউলেক্স মশার বংশবিস্তার রোধে লার্ভিসাইডিং করা হচ্ছে, ফগিংও চলছে। মশা নিয়ন্ত্রণে আমরা চতুর্থ প্রজন্মের নোভালিউরন ওষুধ প্রয়োগ শুরু করেছি। অভিযানের পরে নাগরিক মতামতে বোঝা যাবে মশা কমেছে কি না।

এদিকে গতকাল হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-ডিএনসিসির পক্ষ থেকে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিন হস্তান্তর করা হয়েছে। একটি পিকআপ গাড়ির ওপরে স্থাপিত এই ফগার মেশিন দিয়ে এয়ারপোর্ট এলাকায় অল্প সময়ে মশার কীটনাশক প্রয়োগ করা যাবে। ডিএনসিসির পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেনের কাছে ভেহিকেল মাউন্টেড ফগার মেশিনটি হস্তান্তর করেন।

ভাঙাগড়ায় ফুটপাথ ও ড্রেন : রাজধানীর খামারবাড়ি মোড়ে বাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের লম্বা লাইন। এদিকে উন্নয়ন কাজের জন্য কাটা পড়েছে ফুটপাথ। তাই গাড়ির পাশ গলেই যেতে হচ্ছে পথচারীদের। ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল ছাড়তেই চলতে শুরু করে সব পরিবহন। হঠাৎ একটি মোটরসাইকেলের চাকা উঠে যায় পথচারী সালেহা বেগমের (৬০) পায়ে। আশপাশের লোকজন তাকে রিকশায় তুলে হাসপাতালে নেয়। রাজধানীজুড়ে চলছে বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ। ফলে উধাও হয়ে গেছে পথচারী চলাচলের ফুটপাথ। ভেঙে ফেলা হয়েছে ড্রেন। অনেক জায়গায় সরানো হয়েছে ফুটওভার ব্রিজ, আন্ডারপাস। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে পথচারীরা, প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, খামারবাড়ি মোড় থেকে ফার্মগেট, বাংলামোটর, শাহবাগ এলাকায় ফুটপাথ ভেঙে ফেলা হয়েছে। সরানো হয়েছে সড়কবাতি। বন্ধ করা হয়েছে কারওয়ানবাজারের আন্ডারপাস প্রজাপতি গুহা। দোয়েল চত্বর থেকে হাই কোর্ট মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে পল্টন মোড় পর্যন্ত রাস্তায় চলছে উন্নয়ন কাজ। ফুটপাথ এবং রাস্তার মাঝখানে ঘিরে চলছে কর্মযজ্ঞ। ব্যস্ত এ সড়কে যানজটের ফাঁকে যাতায়াত করছে মানুষ। ভাঙা হয়েছে ফুটওভার ব্রিজও। এ এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই থাকে সভা, সমাবেশ, মানববন্ধন। দিনভর সরগরম থাকে এলাকা। প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে আসেন হাজারো মানুষ। এখানে রয়েছে অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এ পথে যাতায়াতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পথচারীদের। রাস্তা পার হতে হয় গাড়ির আনাগোনা দেখে। প্রায়ই পানি-কাদায় মাখামাখি হয়ে থাকে রাস্তা। দ্রুতগতিতে গাড়ি এলে অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা। 

দূষণে নাকাল ঢাকাবাসী : বায়ু দূষণের শহর হিসেবে ঢাকা মাঝে-মধ্যেই বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানে চলে আসছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই দূষণ চলতে থাকলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন ঢাকার বাসিন্দারা। এতে বাড়ছে চর্মরোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বায়ুতে ছয় ধরনের পদার্থ ও গ্যাসের কারণে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। এর মধ্যে সালফার ডাইঅক্সাইড, নাইট্রোজেন, কার্বন মনোঅক্সাইড, সিসা এবং দুটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা, যেগুলো খালি চোখে দেখা যায় না। এগুলোর উপস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই বায়ু মান যাচাই করা হয়। আর শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে এই পদার্থগুলোই শরীরে প্রবেশ করে। ফলে শুরুতেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘বায়ু দূষণের কারণে এমনিতে ফুসফুসের ক্ষতি হয়। এর ফলে ব্রংকাইটিস, হাঁপানিসহ বড় অসুখ যেমন হতে পারে, তেমনি ঠান্ডা-জ্বর, সর্দিকাশি, নিউমোনিয়ার মতো অসুখও হতে পারে। এতে ফুসফুস দুর্বল হয়ে যায়।’

পরিবেশবিদরা বলছেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষিত শহরগুলোর মধ্যে ঢাকায় বর্তমানে উন্নয়ন কাজ বেশি হচ্ছে। চলছে রাস্তার উন্নয়ন কাজ, বাড়ি স্থাপন, একই সঙ্গে ঢাকা শহরের আশেপাশে গড়ে উঠেছে ইটের ভাটা। এসব কাজে বায়ু দূষণ রোধ বা কমানোর জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তা নিচ্ছে না। একই সঙ্গে তদারককারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বায়ু দূষণে শীর্ষে উঠে আসছে রাজধানী ঢাকা। সাধারণত কয়েকটি প্রধান উপায়ে বায়ু দূষণ হচ্ছে। সেগুলো হলো- ঢাকা শহরে চলমান পুরনো গাড়ি। সমন্বয়হীন রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি ও উন্নয়ন কাজ। শহরের আশেপাশে ইটভাটা ও শিল্প-কলকারখানার দূষণ। শহরের ভিতরে জমা ময়লা-আবর্জনা পোড়ানোর ধোঁয়া।

বিশৃঙ্খল গণপরিবহন : সড়কজুড়েই বাসের রেষারেষি, স্টপেজের বাইরে যত্রতত্র যাত্রী তোলা, চলন্ত গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে দেওয়াসহ আগের সব স্বেচ্ছাচারিতাই চলছে সমানতালে। যাত্রীরাও রাস্তায় নেমে যেন স্বেচ্ছাচারী হয়ে যান। ফুটওভারব্রিজ এড়িয়ে চলা, চলন্ত গাড়ির সামনে দিয়ে মাঝ রাস্তায় দৌড়-সবকিছু চলছে সমানতালে। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, কঠোর নজরদারি ও নতুন সড়ক পরিবহন আইনের দৃঢ় বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সড়ক পরিবহনের এই নজিরবিহীন নৈরাজ্য বন্ধ হতে পারে। এ ব্যাপারে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে কঠোরভাবে আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। রাজধানীর মালিবাগ, মৌচাক থেকে শুরু করে রামপুরা, বাড্ডা, শাহজাদপুর, নতুন বাজার, কোকাকোলা বাস স্টপেজগুলো ঘুরে দেখা গেছে, নির্দিষ্ট স্থানে কেউ বাস থামাচ্ছেন না। স্টপেজে আড়াআড়িভাবে বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে। এতে রাস্তার একপাশজুড়েই থাকে যানজট। চালকদের বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কোনো সাড়া দেন না। আড়াআড়িভাবে রাখতে গিয়ে বারবার দুর্ঘটনার কবলেও পড়েন যাত্রীরা। প্রতিদিনই একাধিক বাসের কাচ ভাঙা দেখা যায় রাস্তায়।

এক কি.মি. পথের এক-তৃতীয়াংশই হাঁটার অনুপযোগী : রাজধানীতে হাঁটার পরিবেশ উন্নত করার বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। হাঁটার জন্য অবকাঠামো অর্থাৎ ফুটপাথ, সমতলে রাস্তা পারাপারে ক্রসিংয়ের ব্যবস্থা এবং গলি রাস্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই। বিদ্যমান ফুটপাথগুলোও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি নজর দেওয়া হয় না। এ জন্য হাঁটতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভোগান্তি সবচেয়ে বেশি। গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় সাইন্সল্যাব মোড় থেকে কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত এক কি.মি. পথে পদযাত্রা থেকে পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, সেখানে এক-তৃতীয়াংশ পথই হাঁটার অনুপযোগী। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের সম্মিলিত উদ্যোগে ‘নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সকলের জন্য নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে হাঁটার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির আহ্বানে’ উক্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা হাঁটার উপযোগী পরিবেশ তৈরিতে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরেন। পদযাত্রায় পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, রাজধানীর ফুটপাথগুলো শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ফুটপাথে বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী, অবৈধ পার্কিং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চলাচলের একটি বড় অন্তরায়। যেসব এলাকায় ফুটপাথ আছে তাও নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিসহ সব পথচারীর জন্য ব্যবহার উপযোগী নয়। সব এলাকায় ফুটপাথ থেকে প্রতিবন্ধকতা দূর করে প্রশস্ত ফুটপাথ পথচারীদের জন্য নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ