শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসায় বলি হলেন তরুণ ব্যাংকার ও ব্যবসায়ী আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী। ২৫ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে প্রায় ৩৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেও নিষ্কৃতি মেলেনি এই  ব্যাংক কর্মকর্তার। তাকে বেছে নিতে হয়েছে আত্মহননের পথ। এ ঘটনা নিয়ে বন্দরনগর চট্টগ্রামে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

অনুসন্ধানকালে ঘটনার নেপথ্যে নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে আসছে। কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে সাপ। তরুণ ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী মৃত্যুর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চেয়েছেন ওই ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী ও মা নুরনাহার।

জানা যায়, জাতীয় সংসদের আলোচিত হুইপ শামসুল হক চৌধুরীর পুত্র নাজমুল হক চৌধুরী ওরফে শারুন চৌধুরী এর আগেও নানা কারণে বিতর্কিত। অস্ত্র উঁচিয়ে ফেসবুকে মহড়ার ছবি প্রকাশ, কখনো গোপন আস্তানায় আকণ্ঠ পানীয়ে ডুবে থাকা, কিংবা পিতার চেয়েও বয়স্ক মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাকে ‘থাপ্পড় মেরে দাঁত ফেলে দেওয়া’র হুমকি- এমন বিতর্কের কোনো শেষ নেই তাকে নিয়ে। এই শারুন চৌধুরী এবার নিজেকে জড়ালেন তরুণ ব্যাংকারের মৃত্যু বিতর্কে।

সূত্র জানান, নানা গোপন ব্যবসায় জড়িত শারুন চৌধুরীসহ তার কয়েক বন্ধু। তাদের সে ব্যবসায় ধার নিয়ে পুঁজি খাটিয়ে আসল ও সুদসহ বিপুল টাকা পরিশোধ করেও সরল বিশ্বাসের বলি হন ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী। সরল বিশ্বাসে জমা দেওয়া জামানতের চেক ফিরিয়ে নেননি তিনি। এতে ওইসব চেকের বিপরীতে বারবার লাভের টাকা দাবি করে চক্রটি। অব্যাহত রাখে বাসায় হামলা, উপর্যুপরি মামলা, অপহরণসহ নানা হুমকি। রাজনৈতিক ও প্রশাসনিকভাবেও চাপ দেওয়া হয়। নানামুখী চাপে উদ্ভ্রান্ত ওই ব্যাংকার বাধ্য হয়ে আত্মহত্যা করে মুক্তি খোঁজেন। অবিরত হুমকিতে ভীতসন্ত্রস্ত এই তরুণের আত্মহত্যার নেপথ্যের সত্যতা খুঁজতে পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থাকে (ডিবি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

স্ত্রী ইশরাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেই এ আত্মহননের পূর্বাপর ঘটনায় নানা পর্যায়ে পাওয়া গেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও চিটাগাং চেম্বারের বর্তমান ও সাবেক দুই পরিচালকসহ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কয়েক নেতার নাম। ব্যবসায় পুঁজি লগ্নি এবং পরে মানসিক চাপে আত্মহত্যার এ ঘটনার আগে মধ্যস্থতায় উদ্যোগী হন একজন সাবেক এমপিও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হন ওই ব্যাংকার, যা তার সুইসাইড নোটে স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে।

আত্মহত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে ইশরাত জাহান চৌধুরী বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। মামলায় নির্যাতন-আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিব নামে চারজনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ দায়েরের পাঁচ দিন পার হলেও আসামিরা রয়ে গেছেন গ্রেফতারের বাইরে। পাঁচলাইশ থানার ওসি আবুল কাশেম ভুইয়া জানান, ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এদিকে আসামিদের বিরুদ্ধে নিজের ও তার স্বামী-সন্তানের পাসপোর্ট আটকে রাখার অভিযোগ করেছেন ইশরাত জাহান। তার অফিস ও বাড়িতে দফায় দফায় হামলা, মামলা ও অপহরণের হুমকির অভিযোগ এনেছেন অসহায় এই নারী।

ঘটনার পরম্পরা : ২০১৯ সালের ২৯ মে চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক হুইপপুত্র শারুন চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে দুটি গাড়িতে করে ১০-১২ জন যুবক ব্যাংকার মোর্শেদের বাসায় আসে। পারভেজ ইকবাল দলের অন্যদের নিয়ে লিফ্ট বেয়ে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকেন। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকেন। নিজের ও শিশু কন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। উত্তেজিত পারভেজ ব্যাংকারের স্ত্রীর উদ্দেশে বলতে থাকেন, ‘আমরা আপনাকে আটকে রেখে ওকে (মোর্শেদ) আনব।’ এ সময় ভবনটির নিচে নেমপ্লেটবিহীন গাড়িতে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশেদুল আলম বাচ্চু বসা ছিলেন বলেও জানান তিনি। ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ তার স্ত্রী-সন্তানসহ পালিয়ে নিকটাত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নেন। সহযোগিতা চান পুলিশের কাছে। থানায় জিডিও করেন। কিন্তু শেষ রক্ষা পাননি মোর্শেদ। পরিবারটি এখনো চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।

ইশরাত বলেন, ‘২০১৮ সালের মে মাসে আমার স্বামীকে পাঁচলাইশের এমএম টাওয়ারে নিয়ে যান সৈয়দ সাকিন সাঈম উদ্দীন। সেখানে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন, আমাকে বেঁধে ১২ কোটি টাকা অতিরিক্ত দাবি করে জোরপূর্বক স্ট্যাম্পে সই নেওয়া হয়েছিল। আমার ও মেয়ের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। ২০১৯ সালে বাসায় হামলার ব্যাপারে মামলা করা হয়। বাসায় আক্রমণ, মেয়েকে অপহরণ, আমার স্বামীকে খুন করবে বলে অনেকবার প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হয়। আপস ও আলোচনার কথা বলে ২০১৯ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর সাকিব অস্ত্রের মুখে ৮৪টি চেকে জোরপূর্বক সই নিয়ে নেন। আমাদের ছয়টি অলিখিত ও স্বাক্ষরিত ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প রয়েছে তাদের কাছে।’

ইশরাত বলেন, ‘হুমকিদাতাদের অর্থবিত্ত এবং রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে আমরা চরম অসহায়। আমি নিজের ও মেয়ের জীবন-মানইজ্জত নিয়ে চরম শঙ্কিত।’ তিনি বলেন, ‘মিথ্যে পাওনার দাবিতে সাকিব আমার ও আমার স্বামীর বিরুদ্ধে আটটি মামলা করেছিলেন। অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সবকটি মামলায় আমি খালাস পেয়েছি। আমার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগও খালাসের প্রক্রিয়ায় ছিল।’

পুলিশ সবকিছুই জানত : ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘সবকিছুই পুলিশ জানত। ডিসি অফিসে সমঝোতা বৈঠক ও চুক্তি হয়। বাচ্চুসহ উপস্থিত থেকেই চুক্তি হয়।’

এ ব্যাপারে সিএমপির ডিসি বিজয় বসাক বলেন, ‘ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ ও তার স্ত্রী তাদের বাসায় হামলার ঘটনায় জিডি করার পরই উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতার জন্য এসেছিলেন। বাসায় হামলার পরই বৈঠক হয়। উভয় পক্ষের হয়ে সমঝোতার মধ্যস্থতাকারী নিকটাত্মীয় ব্যবসায়ী আজম খান, মোর্শেদ ও তার বড় ভাই আশরাফ একাধিক সমঝোতা বৈঠকে বসেন। পারভেজ ইকবালরা পাওনার জন্য মামলা করে মোর্শেদের ব্যাংকের চাকরিচ্যুতি এবং তার স্ত্রীকে চাকরিতে যেতে বাধা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছিলেন।’ তিনি বলেন, ‘মামলা করলে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা হবে- এমনটি জানিয়ে মোর্শেদ সহযোগিতা চাইলে দুই পক্ষে সমঝোতার চেষ্টা করি। দুই পক্ষের সমঝোতার কাগজ অনুযায়ী দেনা পরিশোধ প্রক্রিয়া হচ্ছিল।’

যুবনেতার হুমকি : এ ঘটনার প্রায় দুই বছর পরও দফায় দফায় আসল ও সুদ পরিশোধের পরও অতিরিক্ত টাকার জন্য যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল টেলিফোনে চাপ দিতে থাকেন বলে অভিযোগ করেন ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত। পারভেজ ও জাভেদের হয়ে টেলিফোনে রাসেলের হুমকির এক দিন পরই ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন। তাই মামলায় রাসেলকে অভিযুক্ত করা হয় বলে জানান ইশরাত। এ-সংক্রান্ত অডিও রেকর্ডে রাসেলকে বলতে শোনা যায়, ‘বিজয় (পুলিশের ডিসি বিজয় বসাক) পুলিশে চাকরি করে। আজ এখানে আছে তো কাল চলে যাবে। আমি কিন্তু চট্টগ্রামে থাকব। আমার সঙ্গে এগুলো করলে বিপদ হয়ে যাবে।’ টেলিফোনে হুমকির প্রসঙ্গে যুবনেতা রাসেল জানান, তার ছোটবেলার বন্ধু জাবেদ ইকবালের অনুরোধে দুই পক্ষের অঙ্গীকারনামা দেখে তিনি মধ্যস্থতা করতে রাজি হন।

ব্যবসা নিয়ে ধোঁয়াশা : মুঠোফোন আলাপচারিতায় প্রতিশ্রুত সময়ের মধ্যেই দেনা পরিশোধের ব্যাপারে বারবার আশ্বস্ত করতে গিয়ে মোর্শেদ এই যুবনেতাকে বলতে থাকেন এক কাস্টমারের কথা। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, কে সেই কাস্টমার? এত কোটি টাকা বিনিয়োগ কোন ব্যবসায় করা হয়েছিল তা কি জানতেন? এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি যুবলীগ নেতা রাসেল।

কীভাবে যুক্ত হলেন হইপপুত্র : কী ব্যবসা ছিল তাদের? এটি কি সুদের লগ্নির ব্যবসা? যদি তা হয়ে থাকে তাহলে এখানে হুইপপুত্র কিংবা অন্যদের কার মূলধন বা লভ্যাংশ আসলে ছিল কত? প্রশ্ন দেখা দিয়েছে এসব নিয়ে। হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী কীভাবে এ ব্যবসা বা লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত হলেন তা অনুসন্ধানকালে উঠে এসেছে নানা তথ্য। মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত বলেন, ‘শারুনের সঙ্গে সরাসরি আমার স্বামীর কোনো লেনদেন ছিল না।’ মোর্শেদের সঙ্গে সরাসরি লেনদেন না থাকলেও শারুন চৌধুরী, বাচ্চু ও রাসেল কেন এ রকম টর্চার করলেন তার জবাব মিলছে না জানিয়ে ইশরাত বলেন, ‘শারুন চৌধুরী কেন উপর্যপুরি সক্রিয় হলেন এ নিয়ে জানতে মোর্শেদই একদিন প্রশ্ন করেছিলেন। সে প্রশ্নে শারুন তখন জবাব দিয়েছিলেন, সরাসরি লেনদেন আমি করিনি। পারভেজের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছি।’

আরেক এমপির মধ্যস্থতা : ইশরাত বলেন, ‘দলবল নিয়ে বাসায় হামলার পর আমরা নিকটাত্মীয় ব্যবসায়ী আজম খানের বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। তিনি মধ্যস্থতায় এগিয়ে আসেন। একপর্যায়ে সীতাকুন্ডের এমপি দিদারুল আলমও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হিসেবে মধ্যস্থতার চেষ্টা করেন।’ এমপি দিদারুল আলম জানান, তার কন্যার শ্বশুরবাড়িতেও একবার জাভেদ ইকবাল অনুরোধ করেন সমঝোতার। ‘কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাভেদ ইকবালের ভাই পারভেজের অনাগ্রহে এমপি দিদারের সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়’ বলে জানান মোর্শেদের স্ত্রী।

শারুন চৌধুরী এ প্রক্রিয়ায় কীভাবে যুক্ত হলেন জানতে চাইলে এসপি বিজয় বসাক জানান, ‘জামানত বাবদ চেক গ্রহণের বিপরীতে ব্যবসায় পারভেজের মাধ্যমে শারুন বিনিয়োগ করে এবং পারভেজকে তার পাওনা টাকার জন্য চাপ দেয়। যেহেতু মোর্শেদের কাছে সরাসরি পাওনাদার নয়, সেহেতু সমঝোতা বৈঠকে শারুনকে আসতে দেওয়া হয়নি।’

এমপি দিদারুল আলম বলেন, ‘মোর্শেদ কিছু শেয়ার ব্যবসা করত বলে আমি জেনেছি।’ অন্যদিকে পাওনা টাকা আদায়ের জন্য পারভেজ ইকবালদের হয়ে ফোন করা সেই যুবলীগ নেতাও এ ব্যবসার ধরন কিংবা লগ্নিকৃত টাকা কোথায় বিনিয়োগ করেছে তা জানেন না বলে জানান। সাবেক ছাত্রনেতা আরশেদ বাচ্চুও বলেন, ‘ওরা কীসের ব্যবসা করত তাও জানি না।’

এদিকে এত বিপুল অর্থের পুঁজি বিনিয়োগের এ ব্যবসাটি কীসের, তার ধরন নিয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য আসেনি কথিত পাওনাদার পারভেজ ও জাবেদ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিবদের আইনজীবীদের সংবাদ সম্মেলনে। সেখানে শুধু ‘ভালো লাভের বিনিয়োগে’র কথাই বলা হয়েছে। মোর্শেদের স্ত্রী এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ওরা টাকা খাটিয়েছে। কোথায় খাটিয়েছে সেটা ওরাই বলুক।’

পারভেজের দাবি মেনে নেন মোর্শেদ : আজম খান বলেন, ‘মৃত্যুর আগে ৭ এপ্রিল এক দফায় ২ কোটি টাকা লেনদেনের কথা হয়েছিল। এ টাকা ব্যাংকে ট্রান্সফার দেওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছিলেন মোর্শেদ।’ তিনি বলেন, ‘এর পর থেকে পারভেজ ও জাভেদদের ফোন করেও আর পাওয়া যায়নি।’

আজম বলেন, ‘আমি মধ্যস্থতা করার পর থেকে সাড়ে ৫ থেকে ৬ কোটি টাকা সুদসহ পেমেন্ট হয়েছে। এরপর ৭ কোটি টাকা দাবি করছিলেন পারভেজ। মোর্শেদ এগ্রিও করেছিল।’ এমপি দিদারুল আলম বলেন, ‘২০১৩-১৪ সাল থেকেই এ লেনদেনটি হয়ে আসছিল বলে জেনেছি।’

শারুন-বাচ্চুর সম্পৃক্ততা : ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে এ বিনিয়োগ, বাসায় হামলা, টাকা উদ্ধার প্রক্রিয়ায় শারুনের সঙ্গে বাচ্চুর নাম উঠে এসেছে। একাধিক মুঠোফোন আলাপ ও পুলিশের ডিসির কক্ষে অনুষ্ঠিত সমঝোতা বৈঠকে বাচ্চুর উপস্থিত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। শারুন ও বাচ্চুর এক সমঝোতা বৈঠকে বসার কথা স্বীকার করেন আজম খান।

অভিযোগ প্রসঙ্গে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরীর মতামত জানান চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করে বাচ্চু বলেন, ‘পুলিশের ডিসি বিজয় বসাক বাবুর অফিসে আমি এ বৈঠকের জন্য যাইনি। কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি গঠন বিষয়ে অহিদ ভাই (অহিদ শহীদ সিরাজ স্বপন)-এর সঙ্গে কাজ নিয়েই সিএমপির ডিসি অফিসে গিয়েছিলাম।’

কেন আসামি নন শারুন ও বাচ্চু? তবে কেন এ মামলায় হইপপুত্র শারুন চৌধুরী কিংবা সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদ বাচ্চুকে আসামি করা হলো না? এ প্রশ্নের জবাবে মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘শারুন চৌধুরী ও বাচ্চু ২০১৯ সালে বাসায় হামলার ঘটনায় উপস্থিত থাকলেও এদের সঙ্গে সরাসরি মোর্শেদের টাকার লেনদেনের কোনো প্রমাণ নেই। অডিও ভয়েস কিংবা অন্য কোনো সম্পৃক্ততার প্রমাণ আছে কিনা তা পরে হয়তো পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসতে পারে।’ ইশরাত বলেন, ‘আমি সাক্ষ্য-প্রমাণ হাতে নিয়েই কাউকে অভিযুক্ত করতে চাই। তা ছাড়া বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করে বের করে আনলেই যথার্থ হয়।’

সুইসাইড নোট : ইশরাত জাহান চৌধুরী অভিযোগ করেন, ‘আমার স্বামী মোর্শেদ ব্যবসার জন্য বিভিন্ন দফায় ২৫ কোটি টাকা ধার নেন। বিপরীতে তাদেরকে লাভসহ ৩৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু তারা বেশি লভ্যাংশের দাবিতে স্বামীর ওপর মানসিক চাপ, রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। অনৈতিক মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন। সুইসাইড নোটে তিনি সব ঘটনা বলে গেছেন।’ সুইসাইড নোটে মোর্শেদ উল্লেখ করেন, ‘আর পারছি না। সত্যি আর নিতে পারছি না। প্রতিদিন একবার করে মরছি। কিছু লোকের অমানুষিক প্রেসার আমি আর নিতে পারছি না। প্লিজ, সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিও। আমার জুমকে (মেয়ে) সবাই দেখে রেখ। আল্লাহ হাফেজ।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু
ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন