শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসায় বলি হলেন তরুণ ব্যাংকার ও ব্যবসায়ী আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী। ২৫ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে প্রায় ৩৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেও নিষ্কৃতি মেলেনি এই  ব্যাংক কর্মকর্তার। তাকে বেছে নিতে হয়েছে আত্মহননের পথ। এ ঘটনা নিয়ে বন্দরনগর চট্টগ্রামে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

অনুসন্ধানকালে ঘটনার নেপথ্যে নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে আসছে। কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে সাপ। তরুণ ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী মৃত্যুর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চেয়েছেন ওই ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী ও মা নুরনাহার।

জানা যায়, জাতীয় সংসদের আলোচিত হুইপ শামসুল হক চৌধুরীর পুত্র নাজমুল হক চৌধুরী ওরফে শারুন চৌধুরী এর আগেও নানা কারণে বিতর্কিত। অস্ত্র উঁচিয়ে ফেসবুকে মহড়ার ছবি প্রকাশ, কখনো গোপন আস্তানায় আকণ্ঠ পানীয়ে ডুবে থাকা, কিংবা পিতার চেয়েও বয়স্ক মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাকে ‘থাপ্পড় মেরে দাঁত ফেলে দেওয়া’র হুমকি- এমন বিতর্কের কোনো শেষ নেই তাকে নিয়ে। এই শারুন চৌধুরী এবার নিজেকে জড়ালেন তরুণ ব্যাংকারের মৃত্যু বিতর্কে।

সূত্র জানান, নানা গোপন ব্যবসায় জড়িত শারুন চৌধুরীসহ তার কয়েক বন্ধু। তাদের সে ব্যবসায় ধার নিয়ে পুঁজি খাটিয়ে আসল ও সুদসহ বিপুল টাকা পরিশোধ করেও সরল বিশ্বাসের বলি হন ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরী। সরল বিশ্বাসে জমা দেওয়া জামানতের চেক ফিরিয়ে নেননি তিনি। এতে ওইসব চেকের বিপরীতে বারবার লাভের টাকা দাবি করে চক্রটি। অব্যাহত রাখে বাসায় হামলা, উপর্যুপরি মামলা, অপহরণসহ নানা হুমকি। রাজনৈতিক ও প্রশাসনিকভাবেও চাপ দেওয়া হয়। নানামুখী চাপে উদ্ভ্রান্ত ওই ব্যাংকার বাধ্য হয়ে আত্মহত্যা করে মুক্তি খোঁজেন। অবিরত হুমকিতে ভীতসন্ত্রস্ত এই তরুণের আত্মহত্যার নেপথ্যের সত্যতা খুঁজতে পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থাকে (ডিবি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

স্ত্রী ইশরাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেই এ আত্মহননের পূর্বাপর ঘটনায় নানা পর্যায়ে পাওয়া গেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও চিটাগাং চেম্বারের বর্তমান ও সাবেক দুই পরিচালকসহ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কয়েক নেতার নাম। ব্যবসায় পুঁজি লগ্নি এবং পরে মানসিক চাপে আত্মহত্যার এ ঘটনার আগে মধ্যস্থতায় উদ্যোগী হন একজন সাবেক এমপিও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হন ওই ব্যাংকার, যা তার সুইসাইড নোটে স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে।

আত্মহত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে ইশরাত জাহান চৌধুরী বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। মামলায় নির্যাতন-আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিব নামে চারজনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ দায়েরের পাঁচ দিন পার হলেও আসামিরা রয়ে গেছেন গ্রেফতারের বাইরে। পাঁচলাইশ থানার ওসি আবুল কাশেম ভুইয়া জানান, ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এদিকে আসামিদের বিরুদ্ধে নিজের ও তার স্বামী-সন্তানের পাসপোর্ট আটকে রাখার অভিযোগ করেছেন ইশরাত জাহান। তার অফিস ও বাড়িতে দফায় দফায় হামলা, মামলা ও অপহরণের হুমকির অভিযোগ এনেছেন অসহায় এই নারী।

ঘটনার পরম্পরা : ২০১৯ সালের ২৯ মে চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক হুইপপুত্র শারুন চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে দুটি গাড়িতে করে ১০-১২ জন যুবক ব্যাংকার মোর্শেদের বাসায় আসে। পারভেজ ইকবাল দলের অন্যদের নিয়ে লিফ্ট বেয়ে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকেন। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকেন। নিজের ও শিশু কন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। উত্তেজিত পারভেজ ব্যাংকারের স্ত্রীর উদ্দেশে বলতে থাকেন, ‘আমরা আপনাকে আটকে রেখে ওকে (মোর্শেদ) আনব।’ এ সময় ভবনটির নিচে নেমপ্লেটবিহীন গাড়িতে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশেদুল আলম বাচ্চু বসা ছিলেন বলেও জানান তিনি। ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ তার স্ত্রী-সন্তানসহ পালিয়ে নিকটাত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নেন। সহযোগিতা চান পুলিশের কাছে। থানায় জিডিও করেন। কিন্তু শেষ রক্ষা পাননি মোর্শেদ। পরিবারটি এখনো চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।

ইশরাত বলেন, ‘২০১৮ সালের মে মাসে আমার স্বামীকে পাঁচলাইশের এমএম টাওয়ারে নিয়ে যান সৈয়দ সাকিন সাঈম উদ্দীন। সেখানে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন, আমাকে বেঁধে ১২ কোটি টাকা অতিরিক্ত দাবি করে জোরপূর্বক স্ট্যাম্পে সই নেওয়া হয়েছিল। আমার ও মেয়ের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়। ২০১৯ সালে বাসায় হামলার ব্যাপারে মামলা করা হয়। বাসায় আক্রমণ, মেয়েকে অপহরণ, আমার স্বামীকে খুন করবে বলে অনেকবার প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়া হয়। আপস ও আলোচনার কথা বলে ২০১৯ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর সাকিব অস্ত্রের মুখে ৮৪টি চেকে জোরপূর্বক সই নিয়ে নেন। আমাদের ছয়টি অলিখিত ও স্বাক্ষরিত ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প রয়েছে তাদের কাছে।’

ইশরাত বলেন, ‘হুমকিদাতাদের অর্থবিত্ত এবং রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে আমরা চরম অসহায়। আমি নিজের ও মেয়ের জীবন-মানইজ্জত নিয়ে চরম শঙ্কিত।’ তিনি বলেন, ‘মিথ্যে পাওনার দাবিতে সাকিব আমার ও আমার স্বামীর বিরুদ্ধে আটটি মামলা করেছিলেন। অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সবকটি মামলায় আমি খালাস পেয়েছি। আমার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগও খালাসের প্রক্রিয়ায় ছিল।’

পুলিশ সবকিছুই জানত : ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘সবকিছুই পুলিশ জানত। ডিসি অফিসে সমঝোতা বৈঠক ও চুক্তি হয়। বাচ্চুসহ উপস্থিত থেকেই চুক্তি হয়।’

এ ব্যাপারে সিএমপির ডিসি বিজয় বসাক বলেন, ‘ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ ও তার স্ত্রী তাদের বাসায় হামলার ঘটনায় জিডি করার পরই উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতার জন্য এসেছিলেন। বাসায় হামলার পরই বৈঠক হয়। উভয় পক্ষের হয়ে সমঝোতার মধ্যস্থতাকারী নিকটাত্মীয় ব্যবসায়ী আজম খান, মোর্শেদ ও তার বড় ভাই আশরাফ একাধিক সমঝোতা বৈঠকে বসেন। পারভেজ ইকবালরা পাওনার জন্য মামলা করে মোর্শেদের ব্যাংকের চাকরিচ্যুতি এবং তার স্ত্রীকে চাকরিতে যেতে বাধা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছিলেন।’ তিনি বলেন, ‘মামলা করলে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা হবে- এমনটি জানিয়ে মোর্শেদ সহযোগিতা চাইলে দুই পক্ষে সমঝোতার চেষ্টা করি। দুই পক্ষের সমঝোতার কাগজ অনুযায়ী দেনা পরিশোধ প্রক্রিয়া হচ্ছিল।’

যুবনেতার হুমকি : এ ঘটনার প্রায় দুই বছর পরও দফায় দফায় আসল ও সুদ পরিশোধের পরও অতিরিক্ত টাকার জন্য যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল টেলিফোনে চাপ দিতে থাকেন বলে অভিযোগ করেন ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত। পারভেজ ও জাভেদের হয়ে টেলিফোনে রাসেলের হুমকির এক দিন পরই ব্যাংক কর্মকর্তা মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন। তাই মামলায় রাসেলকে অভিযুক্ত করা হয় বলে জানান ইশরাত। এ-সংক্রান্ত অডিও রেকর্ডে রাসেলকে বলতে শোনা যায়, ‘বিজয় (পুলিশের ডিসি বিজয় বসাক) পুলিশে চাকরি করে। আজ এখানে আছে তো কাল চলে যাবে। আমি কিন্তু চট্টগ্রামে থাকব। আমার সঙ্গে এগুলো করলে বিপদ হয়ে যাবে।’ টেলিফোনে হুমকির প্রসঙ্গে যুবনেতা রাসেল জানান, তার ছোটবেলার বন্ধু জাবেদ ইকবালের অনুরোধে দুই পক্ষের অঙ্গীকারনামা দেখে তিনি মধ্যস্থতা করতে রাজি হন।

ব্যবসা নিয়ে ধোঁয়াশা : মুঠোফোন আলাপচারিতায় প্রতিশ্রুত সময়ের মধ্যেই দেনা পরিশোধের ব্যাপারে বারবার আশ্বস্ত করতে গিয়ে মোর্শেদ এই যুবনেতাকে বলতে থাকেন এক কাস্টমারের কথা। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, কে সেই কাস্টমার? এত কোটি টাকা বিনিয়োগ কোন ব্যবসায় করা হয়েছিল তা কি জানতেন? এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি যুবলীগ নেতা রাসেল।

কীভাবে যুক্ত হলেন হইপপুত্র : কী ব্যবসা ছিল তাদের? এটি কি সুদের লগ্নির ব্যবসা? যদি তা হয়ে থাকে তাহলে এখানে হুইপপুত্র কিংবা অন্যদের কার মূলধন বা লভ্যাংশ আসলে ছিল কত? প্রশ্ন দেখা দিয়েছে এসব নিয়ে। হুইপপুত্র শারুন চৌধুরী কীভাবে এ ব্যবসা বা লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত হলেন তা অনুসন্ধানকালে উঠে এসেছে নানা তথ্য। মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত বলেন, ‘শারুনের সঙ্গে সরাসরি আমার স্বামীর কোনো লেনদেন ছিল না।’ মোর্শেদের সঙ্গে সরাসরি লেনদেন না থাকলেও শারুন চৌধুরী, বাচ্চু ও রাসেল কেন এ রকম টর্চার করলেন তার জবাব মিলছে না জানিয়ে ইশরাত বলেন, ‘শারুন চৌধুরী কেন উপর্যপুরি সক্রিয় হলেন এ নিয়ে জানতে মোর্শেদই একদিন প্রশ্ন করেছিলেন। সে প্রশ্নে শারুন তখন জবাব দিয়েছিলেন, সরাসরি লেনদেন আমি করিনি। পারভেজের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছি।’

আরেক এমপির মধ্যস্থতা : ইশরাত বলেন, ‘দলবল নিয়ে বাসায় হামলার পর আমরা নিকটাত্মীয় ব্যবসায়ী আজম খানের বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। তিনি মধ্যস্থতায় এগিয়ে আসেন। একপর্যায়ে সীতাকুন্ডের এমপি দিদারুল আলমও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হিসেবে মধ্যস্থতার চেষ্টা করেন।’ এমপি দিদারুল আলম জানান, তার কন্যার শ্বশুরবাড়িতেও একবার জাভেদ ইকবাল অনুরোধ করেন সমঝোতার। ‘কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাভেদ ইকবালের ভাই পারভেজের অনাগ্রহে এমপি দিদারের সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়’ বলে জানান মোর্শেদের স্ত্রী।

শারুন চৌধুরী এ প্রক্রিয়ায় কীভাবে যুক্ত হলেন জানতে চাইলে এসপি বিজয় বসাক জানান, ‘জামানত বাবদ চেক গ্রহণের বিপরীতে ব্যবসায় পারভেজের মাধ্যমে শারুন বিনিয়োগ করে এবং পারভেজকে তার পাওনা টাকার জন্য চাপ দেয়। যেহেতু মোর্শেদের কাছে সরাসরি পাওনাদার নয়, সেহেতু সমঝোতা বৈঠকে শারুনকে আসতে দেওয়া হয়নি।’

এমপি দিদারুল আলম বলেন, ‘মোর্শেদ কিছু শেয়ার ব্যবসা করত বলে আমি জেনেছি।’ অন্যদিকে পাওনা টাকা আদায়ের জন্য পারভেজ ইকবালদের হয়ে ফোন করা সেই যুবলীগ নেতাও এ ব্যবসার ধরন কিংবা লগ্নিকৃত টাকা কোথায় বিনিয়োগ করেছে তা জানেন না বলে জানান। সাবেক ছাত্রনেতা আরশেদ বাচ্চুও বলেন, ‘ওরা কীসের ব্যবসা করত তাও জানি না।’

এদিকে এত বিপুল অর্থের পুঁজি বিনিয়োগের এ ব্যবসাটি কীসের, তার ধরন নিয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য আসেনি কথিত পাওনাদার পারভেজ ও জাবেদ ইকবাল এবং নাইম উদ্দিন সাকিবদের আইনজীবীদের সংবাদ সম্মেলনে। সেখানে শুধু ‘ভালো লাভের বিনিয়োগে’র কথাই বলা হয়েছে। মোর্শেদের স্ত্রী এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ওরা টাকা খাটিয়েছে। কোথায় খাটিয়েছে সেটা ওরাই বলুক।’

পারভেজের দাবি মেনে নেন মোর্শেদ : আজম খান বলেন, ‘মৃত্যুর আগে ৭ এপ্রিল এক দফায় ২ কোটি টাকা লেনদেনের কথা হয়েছিল। এ টাকা ব্যাংকে ট্রান্সফার দেওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছিলেন মোর্শেদ।’ তিনি বলেন, ‘এর পর থেকে পারভেজ ও জাভেদদের ফোন করেও আর পাওয়া যায়নি।’

আজম বলেন, ‘আমি মধ্যস্থতা করার পর থেকে সাড়ে ৫ থেকে ৬ কোটি টাকা সুদসহ পেমেন্ট হয়েছে। এরপর ৭ কোটি টাকা দাবি করছিলেন পারভেজ। মোর্শেদ এগ্রিও করেছিল।’ এমপি দিদারুল আলম বলেন, ‘২০১৩-১৪ সাল থেকেই এ লেনদেনটি হয়ে আসছিল বলে জেনেছি।’

শারুন-বাচ্চুর সম্পৃক্ততা : ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে এ বিনিয়োগ, বাসায় হামলা, টাকা উদ্ধার প্রক্রিয়ায় শারুনের সঙ্গে বাচ্চুর নাম উঠে এসেছে। একাধিক মুঠোফোন আলাপ ও পুলিশের ডিসির কক্ষে অনুষ্ঠিত সমঝোতা বৈঠকে বাচ্চুর উপস্থিত থাকার তথ্য পাওয়া যায়। শারুন ও বাচ্চুর এক সমঝোতা বৈঠকে বসার কথা স্বীকার করেন আজম খান।

অভিযোগ প্রসঙ্গে হুইপপুত্র শারুন চৌধুরীর মতামত জানান চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করে বাচ্চু বলেন, ‘পুলিশের ডিসি বিজয় বসাক বাবুর অফিসে আমি এ বৈঠকের জন্য যাইনি। কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি গঠন বিষয়ে অহিদ ভাই (অহিদ শহীদ সিরাজ স্বপন)-এর সঙ্গে কাজ নিয়েই সিএমপির ডিসি অফিসে গিয়েছিলাম।’

কেন আসামি নন শারুন ও বাচ্চু? তবে কেন এ মামলায় হইপপুত্র শারুন চৌধুরী কিংবা সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদ বাচ্চুকে আসামি করা হলো না? এ প্রশ্নের জবাবে মোর্শেদের স্ত্রী ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, ‘শারুন চৌধুরী ও বাচ্চু ২০১৯ সালে বাসায় হামলার ঘটনায় উপস্থিত থাকলেও এদের সঙ্গে সরাসরি মোর্শেদের টাকার লেনদেনের কোনো প্রমাণ নেই। অডিও ভয়েস কিংবা অন্য কোনো সম্পৃক্ততার প্রমাণ আছে কিনা তা পরে হয়তো পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসতে পারে।’ ইশরাত বলেন, ‘আমি সাক্ষ্য-প্রমাণ হাতে নিয়েই কাউকে অভিযুক্ত করতে চাই। তা ছাড়া বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করে বের করে আনলেই যথার্থ হয়।’

সুইসাইড নোট : ইশরাত জাহান চৌধুরী অভিযোগ করেন, ‘আমার স্বামী মোর্শেদ ব্যবসার জন্য বিভিন্ন দফায় ২৫ কোটি টাকা ধার নেন। বিপরীতে তাদেরকে লাভসহ ৩৮ কোটি টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু তারা বেশি লভ্যাংশের দাবিতে স্বামীর ওপর মানসিক চাপ, রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। অনৈতিক মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মোর্শেদ আত্মহত্যা করেন। সুইসাইড নোটে তিনি সব ঘটনা বলে গেছেন।’ সুইসাইড নোটে মোর্শেদ উল্লেখ করেন, ‘আর পারছি না। সত্যি আর নিতে পারছি না। প্রতিদিন একবার করে মরছি। কিছু লোকের অমানুষিক প্রেসার আমি আর নিতে পারছি না। প্লিজ, সবাই আমাকে ক্ষমা করে দিও। আমার জুমকে (মেয়ে) সবাই দেখে রেখ। আল্লাহ হাফেজ।’

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে