শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

লকডাউন শিথিলে ফেরিঘাট বাস ট্রেন লঞ্চ টার্মিনালে ঘরমুখো মানুষের ভিড়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

সারা দেশে গতকাল থেকে গণপরিবহন চলাচল শুরু করেছে। ঈদের ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়ছে বাস, লঞ্চ ও ট্রেনে। যাত্রীর চাপ বেড়েছে শিমুলিয়া ঘাটে। যানজটে থাকছে মহাসড়ক। তবে ঈদ যাত্রীর স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে। কেউ মানছে না চলাচলে সরকারি বিধিনিষেধ। যাত্রীদের অনেকেই মাস্ক পরছেন না।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গতকাল যানজট দেখা গেছে। গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়েছে। দূরপাল্লার বাসে মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। এদিকে দৌতলদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজট ছিল।

লকডাউন শিথিল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল দিনভর রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। দুপুরে মহাখালী হয়ে গুলশান এক নম্বর গোল চত্বরে যাওয়ার পুরো পথেই ছিল তীব্র যানজট। জানা গেছে, গতকাল রাজধানীর কমপক্ষে ৭৩টি মোড়েই গাড়ির চাপে তীব্র যানজট ছিল। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের প্রথম দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর বিজয় সরণি, নিউমার্কেট, মিরপুর, পল্টন, সায়েদাবাদ, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, বংশালসহ বিভিন্ন স্থানে যানজট ছিল।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে- করোনাভাইরাসে বিস্তারের মধ্যে ঈদুল আজহা ঘিরে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে চিরাচরিত ভিড় দৃশ্যমান হয়েছে। কঠোর লকডাউন তুলে নিয়ে সরকার জনসমাগম পরিহার করে স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দিলেও গতকাল সকালে তার কোনো বালাই ছিল না দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য পদ্মা পারাপারের এই ঘাটে।

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ ও নৌপুলিশ সীমিত সামর্থ্য নিয়ে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানানোর জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানান বিআইডব্লিউটিএর শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মোহাম্মদ সোলাইমান। তিনি বলেন, তারপরও ভয়ংকর করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না ঘাটে আসা মানুষ।

এদিকে গতকাল ২৩ দিন পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ফের লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ৮৭টি লঞ্চ থাকলেও নয়টি বন্ধ রয়েছে। নিয়ম ভঙ্গ করায় সকালে পাঁচটি লঞ্চ আটকের পর জরিমানা করা হয়েছে।

কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়া প্রান্তে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোত ও ফেরি সংকটের পাশাপাশি পশুবাহী ট্রাক, যাত্রীবাহী বাস ও কাভার্ড ভ্যানের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে ৬ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটে আসা লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই দেখা যায়নি।

গতকাল দৌতলদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের গোয়ালন্দ মোড়ে কাভার্ড ভ্যান আটকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যায় পুলিশকে। গোয়ালন্দ মোড় থেকে এ সড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গাড়ির দীর্ঘ সাড়ি সৃষ্টি হয়। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা ৬ শতাধিক যানবাহনের মধ্যে ৩ শতাধিক পশুবাহী ট্রাক দেখা যায়। তীব্র গরমে খামারিরা ট্রাকে গরু নিয়ে বেশ বিপাকের মধ্যে পড়ে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা খোলা আকাশের নিচে আটকে থাকতে হয়।

সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা বাসচালক মো. খোরশেদ শিকদার বলেন, ৩-৪ ঘণ্টা আটকে থেকে ফেরিঘাটের কাছাকাছি এসে পৌঁছেছি। এ বছর ব্যবস্থাপনা ভালো মনে হয়ছে। তবে ফেরির সংখ্যা বৃদ্ধি করলে যাত্রীদের অনেকটা স্বস্তি হতো। গোয়ালন্দ মোড়ে আটকে পড়া কাভার্ড ভ্যান চালক সুদেব বিশ্বাস বলেন, আমরা প্রায় ৮ ঘণ্টা এখানে আটকে রয়েছি। শুধুমাত্র যাত্রীবাহী বাস ও পশুবাহী ট্রাকগুলো ছাড়ছে পুলিশ। আমাদের কখন ছাড়বে সেটি কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে। এই নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় ঘাটে কোনো চাপ নেই। যানবাহনের মধ্যে পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক বেশি পারাপার হচ্ছে। ঢাকা আরিচা মহাসড়কে মধ্যরাত থেকে দূরপাল্লার পরিবহনসহ সব যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয়েছে। এই নোরুটে লঞ্চ চলাচলও শুরু হয়েছে। পাটুরিয়া ঘাটে গতকাল সকাল থেকে যাত্রী কিছু বেড়েছে।

লকডাউন শিথিল করার সঙ্গে সঙ্গেই গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে বিপুল সংখ্যক মানুষের চলাচল বেড়েছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক হয়ে রাজধানীর সঙ্গে চলাচল করছে দূরপাল্লার বাস। জেলার অভ্যন্তরীণ পরিবহনও পুরোদমে চলাচল করছে। এইসব পরিবহনে অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। দেশের অন্যান্য স্থানে বৃহস্পতিবার থেকে গাজীপুরে দোকানপাট, মার্কেট, অফিস-আদালত, গণপরিবহন চালু হয়েছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, লকডাউন শিথিল হওয়ায় মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেশি। পাশাপাশি সামনে ঈদুল আজহা থাকার কারণে কোরবানির জন্য গরু-মহিষবাহী ট্রাক মহাসড়কে চলাচল করায়ও গাড়ির চাপটা একটু বেড়েছে। বৃষ্টি না থাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল করতে তেমন সমস্যা হচ্ছে না। মহাসড়কে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ কাজ করছে।

টানা ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন শেষে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই হাজার হাজার পরিবনের চাপে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, দীর্ঘ ১৪ দিন লকডাউন থাকার পর উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। এতে মহাসড়কে যানবাহনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। তার ওপর মহাসড়কের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় যানজট লাগছে। এ ছাড়াও সেতুর পশ্চিমপাড়ের নলকা সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় যান চলাচল কিছুটা ব্যাহত হওয়ায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে পুলিশ যানজট নিরসনে কাজ করছে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী বলেন, রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া তিনটি রুটের গাড়ি বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়কে প্রবেশ করে। এ কারণে মহাসড়কটিতে সবসময়ই চাপ থাকে। যার ফলে এই ২২ কিলোমিটার মহাসড়কে যানজট রয়েছে। এ ছাড়াও হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত থেমে থেমে যানজট দেখা দিচ্ছে। মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যানজট নিরসনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে টানা সাত দিন কঠোর লকডাউনের পর গতকাল থেকেই আবারও শুরু হয়েছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচল। গণপরিবহন চলাচলের প্রথম দিনেই সাধারণের মাঝে স্বস্তি দেখা দিলেও চট্টগ্রামে সাধারণ মানুষ ও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নেই বললেই চলে। সরকারের কঠোর নির্দেশনাও পাত্তা দিচ্ছেন না পরিবহন চালক ও সাধারণ যাত্রীরা। ফলে আবারও সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই পড়তে পারেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

কুমিল্লা নগরীর অধিকাংশ মোড়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দীর্ঘক্ষণ থেমে থেমে যানজট ছিল। যানজট নিরসনে গলদঘর্ম হতে হয়েছে ট্রাফিক পুলিশকে। অনেক দিন লকডাউন শেষে তা শিথিল করায় সড়কে গাড়ি ও মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। বিশেষ করে ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে অনেকে বাজার করতে আসায় নগরীতে গাড়ির চাপ বাড়ে। এ ছাড়া এলোপাতাড়ি পরিবহন চালানোর কারণে এই যানজট দীর্ঘ হয়।

নগরী ঘুরে দেখা যায়, নগরীর কান্দিরপাড়, রেসকোর্স, শাসনগাছা, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, চকবাজার, রানীর বাজার, টমছম ব্রিজ ও জাঙ্গালিয়ায় দিনভর যানজট ছিল। যানজট তার ওপরে প্রচন্ড রোদে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষকদল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষকদল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

নগর জীবন

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল
ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল

নগর জীবন

যানজটে নাভিশ্বাস
যানজটে নাভিশ্বাস

নগর জীবন

প্রতারণা মামলায় বিমানের কেবিন ক্রু ফের গ্রেপ্তার
প্রতারণা মামলায় বিমানের কেবিন ক্রু ফের গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি
এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি

টেকনোলজি

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

১৭০ শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন দুই মাস বন্ধ
১৭০ শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন দুই মাস বন্ধ

দেশগ্রাম

অনিয়মের অভিযোগ, অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ
অনিয়মের অভিযোগ, অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারী চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার
ছিনতাইকারী চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি

আটলান্টিকের ওপর পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হচ্ছে
আটলান্টিকের ওপর পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হচ্ছে

টেকনোলজি

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সিম সোয়াপিং! কীভাবে এ থেকে নিজে রক্ষা পাবেন
সিম সোয়াপিং! কীভাবে এ থেকে নিজে রক্ষা পাবেন

টেকনোলজি