শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

লকডাউন শিথিলে ফেরিঘাট বাস ট্রেন লঞ্চ টার্মিনালে ঘরমুখো মানুষের ভিড়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

সারা দেশে গতকাল থেকে গণপরিবহন চলাচল শুরু করেছে। ঈদের ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়ছে বাস, লঞ্চ ও ট্রেনে। যাত্রীর চাপ বেড়েছে শিমুলিয়া ঘাটে। যানজটে থাকছে মহাসড়ক। তবে ঈদ যাত্রীর স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে। কেউ মানছে না চলাচলে সরকারি বিধিনিষেধ। যাত্রীদের অনেকেই মাস্ক পরছেন না।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গতকাল যানজট দেখা গেছে। গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়েছে। দূরপাল্লার বাসে মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। এদিকে দৌতলদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজট ছিল।

লকডাউন শিথিল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল দিনভর রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। দুপুরে মহাখালী হয়ে গুলশান এক নম্বর গোল চত্বরে যাওয়ার পুরো পথেই ছিল তীব্র যানজট। জানা গেছে, গতকাল রাজধানীর কমপক্ষে ৭৩টি মোড়েই গাড়ির চাপে তীব্র যানজট ছিল। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের প্রথম দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর বিজয় সরণি, নিউমার্কেট, মিরপুর, পল্টন, সায়েদাবাদ, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, বংশালসহ বিভিন্ন স্থানে যানজট ছিল।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে- করোনাভাইরাসে বিস্তারের মধ্যে ঈদুল আজহা ঘিরে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে চিরাচরিত ভিড় দৃশ্যমান হয়েছে। কঠোর লকডাউন তুলে নিয়ে সরকার জনসমাগম পরিহার করে স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দিলেও গতকাল সকালে তার কোনো বালাই ছিল না দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য পদ্মা পারাপারের এই ঘাটে।

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ ও নৌপুলিশ সীমিত সামর্থ্য নিয়ে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানানোর জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানান বিআইডব্লিউটিএর শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মোহাম্মদ সোলাইমান। তিনি বলেন, তারপরও ভয়ংকর করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না ঘাটে আসা মানুষ।

এদিকে গতকাল ২৩ দিন পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ফের লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ৮৭টি লঞ্চ থাকলেও নয়টি বন্ধ রয়েছে। নিয়ম ভঙ্গ করায় সকালে পাঁচটি লঞ্চ আটকের পর জরিমানা করা হয়েছে।

কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়া প্রান্তে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোত ও ফেরি সংকটের পাশাপাশি পশুবাহী ট্রাক, যাত্রীবাহী বাস ও কাভার্ড ভ্যানের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে ৬ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটে আসা লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই দেখা যায়নি।

গতকাল দৌতলদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের গোয়ালন্দ মোড়ে কাভার্ড ভ্যান আটকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যায় পুলিশকে। গোয়ালন্দ মোড় থেকে এ সড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গাড়ির দীর্ঘ সাড়ি সৃষ্টি হয়। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা ৬ শতাধিক যানবাহনের মধ্যে ৩ শতাধিক পশুবাহী ট্রাক দেখা যায়। তীব্র গরমে খামারিরা ট্রাকে গরু নিয়ে বেশ বিপাকের মধ্যে পড়ে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা খোলা আকাশের নিচে আটকে থাকতে হয়।

সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা বাসচালক মো. খোরশেদ শিকদার বলেন, ৩-৪ ঘণ্টা আটকে থেকে ফেরিঘাটের কাছাকাছি এসে পৌঁছেছি। এ বছর ব্যবস্থাপনা ভালো মনে হয়ছে। তবে ফেরির সংখ্যা বৃদ্ধি করলে যাত্রীদের অনেকটা স্বস্তি হতো। গোয়ালন্দ মোড়ে আটকে পড়া কাভার্ড ভ্যান চালক সুদেব বিশ্বাস বলেন, আমরা প্রায় ৮ ঘণ্টা এখানে আটকে রয়েছি। শুধুমাত্র যাত্রীবাহী বাস ও পশুবাহী ট্রাকগুলো ছাড়ছে পুলিশ। আমাদের কখন ছাড়বে সেটি কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে। এই নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় ঘাটে কোনো চাপ নেই। যানবাহনের মধ্যে পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক বেশি পারাপার হচ্ছে। ঢাকা আরিচা মহাসড়কে মধ্যরাত থেকে দূরপাল্লার পরিবহনসহ সব যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয়েছে। এই নোরুটে লঞ্চ চলাচলও শুরু হয়েছে। পাটুরিয়া ঘাটে গতকাল সকাল থেকে যাত্রী কিছু বেড়েছে।

লকডাউন শিথিল করার সঙ্গে সঙ্গেই গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে বিপুল সংখ্যক মানুষের চলাচল বেড়েছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক হয়ে রাজধানীর সঙ্গে চলাচল করছে দূরপাল্লার বাস। জেলার অভ্যন্তরীণ পরিবহনও পুরোদমে চলাচল করছে। এইসব পরিবহনে অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। দেশের অন্যান্য স্থানে বৃহস্পতিবার থেকে গাজীপুরে দোকানপাট, মার্কেট, অফিস-আদালত, গণপরিবহন চালু হয়েছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, লকডাউন শিথিল হওয়ায় মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেশি। পাশাপাশি সামনে ঈদুল আজহা থাকার কারণে কোরবানির জন্য গরু-মহিষবাহী ট্রাক মহাসড়কে চলাচল করায়ও গাড়ির চাপটা একটু বেড়েছে। বৃষ্টি না থাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল করতে তেমন সমস্যা হচ্ছে না। মহাসড়কে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ কাজ করছে।

টানা ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন শেষে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই হাজার হাজার পরিবনের চাপে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, দীর্ঘ ১৪ দিন লকডাউন থাকার পর উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। এতে মহাসড়কে যানবাহনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। তার ওপর মহাসড়কের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় যানজট লাগছে। এ ছাড়াও সেতুর পশ্চিমপাড়ের নলকা সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় যান চলাচল কিছুটা ব্যাহত হওয়ায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে পুলিশ যানজট নিরসনে কাজ করছে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী বলেন, রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া তিনটি রুটের গাড়ি বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়কে প্রবেশ করে। এ কারণে মহাসড়কটিতে সবসময়ই চাপ থাকে। যার ফলে এই ২২ কিলোমিটার মহাসড়কে যানজট রয়েছে। এ ছাড়াও হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত থেমে থেমে যানজট দেখা দিচ্ছে। মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যানজট নিরসনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে টানা সাত দিন কঠোর লকডাউনের পর গতকাল থেকেই আবারও শুরু হয়েছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচল। গণপরিবহন চলাচলের প্রথম দিনেই সাধারণের মাঝে স্বস্তি দেখা দিলেও চট্টগ্রামে সাধারণ মানুষ ও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নেই বললেই চলে। সরকারের কঠোর নির্দেশনাও পাত্তা দিচ্ছেন না পরিবহন চালক ও সাধারণ যাত্রীরা। ফলে আবারও সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই পড়তে পারেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

কুমিল্লা নগরীর অধিকাংশ মোড়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দীর্ঘক্ষণ থেমে থেমে যানজট ছিল। যানজট নিরসনে গলদঘর্ম হতে হয়েছে ট্রাফিক পুলিশকে। অনেক দিন লকডাউন শেষে তা শিথিল করায় সড়কে গাড়ি ও মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। বিশেষ করে ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে অনেকে বাজার করতে আসায় নগরীতে গাড়ির চাপ বাড়ে। এ ছাড়া এলোপাতাড়ি পরিবহন চালানোর কারণে এই যানজট দীর্ঘ হয়।

নগরী ঘুরে দেখা যায়, নগরীর কান্দিরপাড়, রেসকোর্স, শাসনগাছা, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, চকবাজার, রানীর বাজার, টমছম ব্রিজ ও জাঙ্গালিয়ায় দিনভর যানজট ছিল। যানজট তার ওপরে প্রচন্ড রোদে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা