শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

লকডাউন শিথিলে ফেরিঘাট বাস ট্রেন লঞ্চ টার্মিনালে ঘরমুখো মানুষের ভিড়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তীব্র যানজট, স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

সারা দেশে গতকাল থেকে গণপরিবহন চলাচল শুরু করেছে। ঈদের ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়ছে বাস, লঞ্চ ও ট্রেনে। যাত্রীর চাপ বেড়েছে শিমুলিয়া ঘাটে। যানজটে থাকছে মহাসড়ক। তবে ঈদ যাত্রীর স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে। কেউ মানছে না চলাচলে সরকারি বিধিনিষেধ। যাত্রীদের অনেকেই মাস্ক পরছেন না।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গতকাল যানজট দেখা গেছে। গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়েছে। দূরপাল্লার বাসে মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। এদিকে দৌতলদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজট ছিল।

লকডাউন শিথিল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল দিনভর রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। দুপুরে মহাখালী হয়ে গুলশান এক নম্বর গোল চত্বরে যাওয়ার পুরো পথেই ছিল তীব্র যানজট। জানা গেছে, গতকাল রাজধানীর কমপক্ষে ৭৩টি মোড়েই গাড়ির চাপে তীব্র যানজট ছিল। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের প্রথম দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর বিজয় সরণি, নিউমার্কেট, মিরপুর, পল্টন, সায়েদাবাদ, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, বংশালসহ বিভিন্ন স্থানে যানজট ছিল।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে- করোনাভাইরাসে বিস্তারের মধ্যে ঈদুল আজহা ঘিরে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে চিরাচরিত ভিড় দৃশ্যমান হয়েছে। কঠোর লকডাউন তুলে নিয়ে সরকার জনসমাগম পরিহার করে স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দিলেও গতকাল সকালে তার কোনো বালাই ছিল না দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য পদ্মা পারাপারের এই ঘাটে।

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ ও নৌপুলিশ সীমিত সামর্থ্য নিয়ে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানানোর জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানান বিআইডব্লিউটিএর শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মোহাম্মদ সোলাইমান। তিনি বলেন, তারপরও ভয়ংকর করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না ঘাটে আসা মানুষ।

এদিকে গতকাল ২৩ দিন পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ফের লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ৮৭টি লঞ্চ থাকলেও নয়টি বন্ধ রয়েছে। নিয়ম ভঙ্গ করায় সকালে পাঁচটি লঞ্চ আটকের পর জরিমানা করা হয়েছে।

কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের প্রথম দিনে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়া প্রান্তে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোত ও ফেরি সংকটের পাশাপাশি পশুবাহী ট্রাক, যাত্রীবাহী বাস ও কাভার্ড ভ্যানের চাপে দৌলতদিয়া প্রান্তে ৬ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটে আসা লঞ্চগুলোতে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই দেখা যায়নি।

গতকাল দৌতলদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ৩ কিলোমিটার এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের গোয়ালন্দ মোড়ে কাভার্ড ভ্যান আটকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যায় পুলিশকে। গোয়ালন্দ মোড় থেকে এ সড়কে ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গাড়ির দীর্ঘ সাড়ি সৃষ্টি হয়। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা ৬ শতাধিক যানবাহনের মধ্যে ৩ শতাধিক পশুবাহী ট্রাক দেখা যায়। তীব্র গরমে খামারিরা ট্রাকে গরু নিয়ে বেশ বিপাকের মধ্যে পড়ে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা খোলা আকাশের নিচে আটকে থাকতে হয়।

সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা বাসচালক মো. খোরশেদ শিকদার বলেন, ৩-৪ ঘণ্টা আটকে থেকে ফেরিঘাটের কাছাকাছি এসে পৌঁছেছি। এ বছর ব্যবস্থাপনা ভালো মনে হয়ছে। তবে ফেরির সংখ্যা বৃদ্ধি করলে যাত্রীদের অনেকটা স্বস্তি হতো। গোয়ালন্দ মোড়ে আটকে পড়া কাভার্ড ভ্যান চালক সুদেব বিশ্বাস বলেন, আমরা প্রায় ৮ ঘণ্টা এখানে আটকে রয়েছি। শুধুমাত্র যাত্রীবাহী বাস ও পশুবাহী ট্রাকগুলো ছাড়ছে পুলিশ। আমাদের কখন ছাড়বে সেটি কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে। এই নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় ঘাটে কোনো চাপ নেই। যানবাহনের মধ্যে পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক বেশি পারাপার হচ্ছে। ঢাকা আরিচা মহাসড়কে মধ্যরাত থেকে দূরপাল্লার পরিবহনসহ সব যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয়েছে। এই নোরুটে লঞ্চ চলাচলও শুরু হয়েছে। পাটুরিয়া ঘাটে গতকাল সকাল থেকে যাত্রী কিছু বেড়েছে।

লকডাউন শিথিল করার সঙ্গে সঙ্গেই গাজীপুরে সড়ক-মহাসড়কে বিপুল সংখ্যক মানুষের চলাচল বেড়েছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক হয়ে রাজধানীর সঙ্গে চলাচল করছে দূরপাল্লার বাস। জেলার অভ্যন্তরীণ পরিবহনও পুরোদমে চলাচল করছে। এইসব পরিবহনে অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার তেমন একটা প্রবণতা নেই। দেশের অন্যান্য স্থানে বৃহস্পতিবার থেকে গাজীপুরে দোকানপাট, মার্কেট, অফিস-আদালত, গণপরিবহন চালু হয়েছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, লকডাউন শিথিল হওয়ায় মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেশি। পাশাপাশি সামনে ঈদুল আজহা থাকার কারণে কোরবানির জন্য গরু-মহিষবাহী ট্রাক মহাসড়কে চলাচল করায়ও গাড়ির চাপটা একটু বেড়েছে। বৃষ্টি না থাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল করতে তেমন সমস্যা হচ্ছে না। মহাসড়কে যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ কাজ করছে।

টানা ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন শেষে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই হাজার হাজার পরিবনের চাপে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুর পশ্চিমপাড় থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজট দেখা দেয়। এতে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, দীর্ঘ ১৪ দিন লকডাউন থাকার পর উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। এতে মহাসড়কে যানবাহনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। তার ওপর মহাসড়কের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় যানজট লাগছে। এ ছাড়াও সেতুর পশ্চিমপাড়ের নলকা সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় যান চলাচল কিছুটা ব্যাহত হওয়ায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে পুলিশ যানজট নিরসনে কাজ করছে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী বলেন, রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া তিনটি রুটের গাড়ি বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়কে প্রবেশ করে। এ কারণে মহাসড়কটিতে সবসময়ই চাপ থাকে। যার ফলে এই ২২ কিলোমিটার মহাসড়কে যানজট রয়েছে। এ ছাড়াও হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত থেমে থেমে যানজট দেখা দিচ্ছে। মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যানজট নিরসনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে টানা সাত দিন কঠোর লকডাউনের পর গতকাল থেকেই আবারও শুরু হয়েছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচল। গণপরিবহন চলাচলের প্রথম দিনেই সাধারণের মাঝে স্বস্তি দেখা দিলেও চট্টগ্রামে সাধারণ মানুষ ও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নেই বললেই চলে। সরকারের কঠোর নির্দেশনাও পাত্তা দিচ্ছেন না পরিবহন চালক ও সাধারণ যাত্রীরা। ফলে আবারও সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেই পড়তে পারেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

কুমিল্লা নগরীর অধিকাংশ মোড়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দীর্ঘক্ষণ থেমে থেমে যানজট ছিল। যানজট নিরসনে গলদঘর্ম হতে হয়েছে ট্রাফিক পুলিশকে। অনেক দিন লকডাউন শেষে তা শিথিল করায় সড়কে গাড়ি ও মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। বিশেষ করে ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে অনেকে বাজার করতে আসায় নগরীতে গাড়ির চাপ বাড়ে। এ ছাড়া এলোপাতাড়ি পরিবহন চালানোর কারণে এই যানজট দীর্ঘ হয়।

নগরী ঘুরে দেখা যায়, নগরীর কান্দিরপাড়, রেসকোর্স, শাসনগাছা, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, চকবাজার, রানীর বাজার, টমছম ব্রিজ ও জাঙ্গালিয়ায় দিনভর যানজট ছিল। যানজট তার ওপরে প্রচন্ড রোদে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রীদের।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা