শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

তিন জেলা বিরোধীদের কবজায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

অস্ত্রের মুখে পুরো আফগানিস্তানের দখল নেওয়া তালেবানরা সরকার গঠনের প্রক্রিয়া চালিয়েই যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা করতে দোহা থেকে কাবুল গেছেন তালেবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে এত দিনের সরকার ও বিদেশিদের সঙ্গে কাজ করা আফগানদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খুঁজছে তালেবানরা। অভিযোগ এসেছে হত্যা ও নির্যাতনের। এরই মধ্যে আফগানিস্তানের তালেবানবিরোধী বিক্ষোভও বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ বাগলানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জেলায় তালেবানদের হটিয়ে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার খবর দিয়েছে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো।

ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, গত কয়েক দিন আফগানিস্তানের                  বিভিন্ন শহরে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের পতাকা হাতে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ দেখা গেছে। কোথাও কোথাও বিক্ষোভকারীরা তালেবানের পতাকাও ছিঁড়ে ফেলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার তালেবানবিরোধীদের হামলায় বানো, দেহসালেহ ও পুল-ই-হিসার তালেবানের হাতছাড়া হয়। হামলায় তালেবানের ৩০ সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিরোধীরা, ২০ তালেবান যোদ্ধাকে আটক করার কথাও বলছে তারা। তালেবানদের হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর জেলা তিনটির সরকারি ভবনগুলোতে তালেবানের সাদা রঙের পতাকা সরিয়ে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের তিন রঙা পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ছবিতে সরকারি ভবনগুলোতে লাল, সবুজ ও কালো রঙের পতাকা লাগানোর সময় উপস্থিতদের উল্লাস করতে দেখা গেছে। উল্লাসকারীদের একজন ২৮ বছর বয়সী আফগান সাদেকুল্লাহ সুজা বলেন, ‘তালেবান যোদ্ধাদের সাঁজোয়া যান ছিল, কিন্তু মানুষজন তাদের দিকে সমানে পাথর ছুড়ে মেরেছে, তাদের ভাগিয়ে দিয়েছে। যতক্ষণ জীবিত আছি, ততক্ষণ তালেবান শাসন মেনে নেব না আমরা।’ বাগলানের ঘটনা নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তালেবান কর্মকর্তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তালেবানপন্থি একটি অ্যাকউন্ট থেকে করা টুইটে হামলায় ১৫ তালেবান যোদ্ধা নিহত ও আরও ১৫ জন আহত বলে জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের ক্ষমা করে দেওয়ার পরও এমন হামলাকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ বলে অভিহিত করে টুইটে বলা হয়, যারা এই অপরাধ করেছে তাদের অবশ্যই হত্যা করা উচিত। আলোচনার দরজা বন্ধ।

তবে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো বলছে, তালেবান বাহিনী এখন আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী। তাদের সামরিক দক্ষতা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যে ৫ বছর তারা ক্ষমতায় ছিল, এখন তার চেয়েও অনেক গুণ বেশি। চলতি মাসে মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে তারা কাবুলসহ আফগানিস্তানের অধিকাংশ প্রাদেশিক রাজধানী দখল করে নেয়। আফগান সেনা ও পুলিশ সদস্যদের অস্ত্রাঘারও এখন তালেবানের দখলে; সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বানানো বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র ও সাঁজোয়া যানও আছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, আফগান বাহিনীকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র এখন তালেবানদের কবজায়। এখন মার্কিনিদের পরিত্যক্ত ১১ সামরিক ঘাঁটিসহ ন্যাটো সেনাদের ফেলে যাওয়া সব অস্ত্রই তালেবানের নিয়ন্ত্রণে। এসব যুদ্ধ সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে সামরিক হেলিকপ্টার-বিমানবহর, অত্যাধুনিক সব বন্দুক, শত শত সামরিক যান, ড্রোন ও নাইটভিশন চশমা প্রভৃতি। দীর্ঘদিন ধরেই কালাশনিকভ ও একে-৪৭ এর মতো অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে আসা তালেবান যোদ্ধাদের হাতে এখন শোভা পাচ্ছে এম-ফোর কার্বাইন এবং এম-১৬ এর মতো অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র। শুধু যুদ্ধযান বা অস্ত্রই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের এ-টোয়েন্টি নাইন সুপার টুকানো যুদ্ধবিমান, ব্ল্যাকহক, স্কাউট অ্যাটাক, স্ক্যানঈগল মিলিটারি ড্রোনসহ দুই শতাধিক হেলিকপ্টার পেয়েছে তালেবান। এমনকি ভারতের এম-৩৫ হেলিকপ্টারও দখলে নিয়েছে তারা। মাসখানেক আগেও সাত সাতটি ‘ব্র্যান্ড নিউ’ মার্কিন সামরিক হেলিকপ্টার কাবুলে এসে পৌঁছেছিল। তখন এসব হেলিকপ্টারের দৃষ্টিনন্দন কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেছিল আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। সেগুলো এখন তালেবানের অস্ত্র ভান্ডারে। মার্কিন সেনাদের ব্যবহৃত আধুনিক সামরিক যান হামভিতে এখন উড়ছে তালেবানের পতাকা। এমন ২ হাজারের বেশি সাঁজোয়া যান নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে গোষ্ঠীটি। যেগুলোর প্রত্যেকটির মূল্য প্রায় ৩ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় আড়াই কোটি টাকারও বেশি। বিশ্লেষকরা বলছেন, তালেবানের হাতে এসব মার্কিন অস্ত্র থাকার অর্থ হচ্ছে মনস্তাত্ত্বিকভাবে তারাই বিজয়ী। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, বিশাল অস্ত্রভান্ডার আর আধুনিক যুদ্ধযান নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া তালেবান এগুলো পরিচালনা করতে পারবে না বলেই মনে করে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।

কাবুলে বারাদার, সেপ্টেম্বরে সরকার গঠন : আফগানিস্তানের দখল তালেবানের হাতে যাওয়ার পর দেশটিতে সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করতে কাবুলে পৌঁছেছেন সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। প্রায় ১০ বছর নির্বাসন শেষে গত মঙ্গলবার কাতারের রাজধানী দোহা থেকে আফগানিস্তানে ফেরেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। তিনি তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও সংগঠনটির উপপ্রধান। তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধানও তিনি। দোহায় তালেবান বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করছে, সে কাজে জড়িত ছিলেন বারাদার। তাকে তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সর্বোচ্চ নেতা মোল্লা ওমরের অন্যতম বিশ্বস্ত কমান্ডার বলে বিবেচনা করা হয়। ২০১০ সালে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী তাকে করাচি থেকে গ্রেফতার করেছিল তারপর দেশটির কর্তৃপক্ষ ২০১৮ সালে তাকে মুক্তি দেয়। মঙ্গলবার দেশে ফিরে তিনি প্রথমে কান্দাহারে যান। কাবুলে তিনি তালেবানের অন্য নেতা এবং রাজনীতিকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এর আগে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, আফগানিস্তানে নতুন সরকার গঠন করা হবে সেপ্টেম্বর মাসে। কাবুলে তালেবান বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ নেতা এপিকে এ সম্পর্কে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। তাদের সঙ্গে আমাদের চুক্তি অনুযায়ী, সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত আমরা (সরকার গঠন বিষয়ক) আনুষ্ঠানিক কোনো পদক্ষেপ নেব না।’ ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তানকে পরিচালনার জন্য নতুন একটি মডেল প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেছে তালেবান। নতুন সরকারের এই মডেলে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও আর্থিক বিষয়গুলো দেখভালের জন্য পৃথক টিম থাকবে। সংকট ব্যবস্থাপনার জন্য সাবেক সরকারের বিশেষজ্ঞদেরও আনা হবে। নতুন সরকারের কাঠামো পশ্চিমা সংজ্ঞা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক হবে না কিন্তু তা প্রত্যেকের অধিকার রক্ষা করবে।’

বিমানবন্দরে এখনো ভিড় : আফগানিস্তান থেকে মানুষকে সরিয়ে নিতে সেখানে প্রায় ৬ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। তবে আফগানিস্তান ছাড়তে চাইছেন, এমন মানুষের ভিড় বাড়ছে। বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে তাদের তালেবানের তল্লাশির মুখে পড়তে হচ্ছে। গতকাল এক ব্রিফিংয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, যেসব মার্কিনি আফগানিস্তান ছাড়ার চেষ্টা করছেন, তালেবান তাদের মারধর করছেন। ন্যাটোর এক কর্মকর্তা গতকাল রয়টার্সকে জানান, তালেবানের ক্ষমতা দখল নেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কাবুল বিমানবন্দর থেকে ১৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এখনো কাবুল ছাড়ার জন্য বিমানবন্দরের বাইরে ভিড় জমে আছে। সবাই কাবুল ছাড়তে মরিয়া। গত রবিবার তালেবানদের কাবুল দখলের পর থেকে এ পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি মার্কিনিকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আফগানিস্তানে তালেবানের হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে এমন প্রায় ২ হাজার আফগানকেও যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এখনো তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে