শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

তিন জেলা বিরোধীদের কবজায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

অস্ত্রের মুখে পুরো আফগানিস্তানের দখল নেওয়া তালেবানরা সরকার গঠনের প্রক্রিয়া চালিয়েই যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা করতে দোহা থেকে কাবুল গেছেন তালেবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে এত দিনের সরকার ও বিদেশিদের সঙ্গে কাজ করা আফগানদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খুঁজছে তালেবানরা। অভিযোগ এসেছে হত্যা ও নির্যাতনের। এরই মধ্যে আফগানিস্তানের তালেবানবিরোধী বিক্ষোভও বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ বাগলানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জেলায় তালেবানদের হটিয়ে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার খবর দিয়েছে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো।

ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, গত কয়েক দিন আফগানিস্তানের                  বিভিন্ন শহরে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের পতাকা হাতে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ দেখা গেছে। কোথাও কোথাও বিক্ষোভকারীরা তালেবানের পতাকাও ছিঁড়ে ফেলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার তালেবানবিরোধীদের হামলায় বানো, দেহসালেহ ও পুল-ই-হিসার তালেবানের হাতছাড়া হয়। হামলায় তালেবানের ৩০ সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিরোধীরা, ২০ তালেবান যোদ্ধাকে আটক করার কথাও বলছে তারা। তালেবানদের হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর জেলা তিনটির সরকারি ভবনগুলোতে তালেবানের সাদা রঙের পতাকা সরিয়ে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের তিন রঙা পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ছবিতে সরকারি ভবনগুলোতে লাল, সবুজ ও কালো রঙের পতাকা লাগানোর সময় উপস্থিতদের উল্লাস করতে দেখা গেছে। উল্লাসকারীদের একজন ২৮ বছর বয়সী আফগান সাদেকুল্লাহ সুজা বলেন, ‘তালেবান যোদ্ধাদের সাঁজোয়া যান ছিল, কিন্তু মানুষজন তাদের দিকে সমানে পাথর ছুড়ে মেরেছে, তাদের ভাগিয়ে দিয়েছে। যতক্ষণ জীবিত আছি, ততক্ষণ তালেবান শাসন মেনে নেব না আমরা।’ বাগলানের ঘটনা নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তালেবান কর্মকর্তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তালেবানপন্থি একটি অ্যাকউন্ট থেকে করা টুইটে হামলায় ১৫ তালেবান যোদ্ধা নিহত ও আরও ১৫ জন আহত বলে জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের ক্ষমা করে দেওয়ার পরও এমন হামলাকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ বলে অভিহিত করে টুইটে বলা হয়, যারা এই অপরাধ করেছে তাদের অবশ্যই হত্যা করা উচিত। আলোচনার দরজা বন্ধ।

তবে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো বলছে, তালেবান বাহিনী এখন আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী। তাদের সামরিক দক্ষতা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যে ৫ বছর তারা ক্ষমতায় ছিল, এখন তার চেয়েও অনেক গুণ বেশি। চলতি মাসে মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে তারা কাবুলসহ আফগানিস্তানের অধিকাংশ প্রাদেশিক রাজধানী দখল করে নেয়। আফগান সেনা ও পুলিশ সদস্যদের অস্ত্রাঘারও এখন তালেবানের দখলে; সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বানানো বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র ও সাঁজোয়া যানও আছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, আফগান বাহিনীকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র এখন তালেবানদের কবজায়। এখন মার্কিনিদের পরিত্যক্ত ১১ সামরিক ঘাঁটিসহ ন্যাটো সেনাদের ফেলে যাওয়া সব অস্ত্রই তালেবানের নিয়ন্ত্রণে। এসব যুদ্ধ সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে সামরিক হেলিকপ্টার-বিমানবহর, অত্যাধুনিক সব বন্দুক, শত শত সামরিক যান, ড্রোন ও নাইটভিশন চশমা প্রভৃতি। দীর্ঘদিন ধরেই কালাশনিকভ ও একে-৪৭ এর মতো অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে আসা তালেবান যোদ্ধাদের হাতে এখন শোভা পাচ্ছে এম-ফোর কার্বাইন এবং এম-১৬ এর মতো অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র। শুধু যুদ্ধযান বা অস্ত্রই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের এ-টোয়েন্টি নাইন সুপার টুকানো যুদ্ধবিমান, ব্ল্যাকহক, স্কাউট অ্যাটাক, স্ক্যানঈগল মিলিটারি ড্রোনসহ দুই শতাধিক হেলিকপ্টার পেয়েছে তালেবান। এমনকি ভারতের এম-৩৫ হেলিকপ্টারও দখলে নিয়েছে তারা। মাসখানেক আগেও সাত সাতটি ‘ব্র্যান্ড নিউ’ মার্কিন সামরিক হেলিকপ্টার কাবুলে এসে পৌঁছেছিল। তখন এসব হেলিকপ্টারের দৃষ্টিনন্দন কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেছিল আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। সেগুলো এখন তালেবানের অস্ত্র ভান্ডারে। মার্কিন সেনাদের ব্যবহৃত আধুনিক সামরিক যান হামভিতে এখন উড়ছে তালেবানের পতাকা। এমন ২ হাজারের বেশি সাঁজোয়া যান নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে গোষ্ঠীটি। যেগুলোর প্রত্যেকটির মূল্য প্রায় ৩ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় আড়াই কোটি টাকারও বেশি। বিশ্লেষকরা বলছেন, তালেবানের হাতে এসব মার্কিন অস্ত্র থাকার অর্থ হচ্ছে মনস্তাত্ত্বিকভাবে তারাই বিজয়ী। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, বিশাল অস্ত্রভান্ডার আর আধুনিক যুদ্ধযান নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া তালেবান এগুলো পরিচালনা করতে পারবে না বলেই মনে করে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।

কাবুলে বারাদার, সেপ্টেম্বরে সরকার গঠন : আফগানিস্তানের দখল তালেবানের হাতে যাওয়ার পর দেশটিতে সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করতে কাবুলে পৌঁছেছেন সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। প্রায় ১০ বছর নির্বাসন শেষে গত মঙ্গলবার কাতারের রাজধানী দোহা থেকে আফগানিস্তানে ফেরেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। তিনি তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও সংগঠনটির উপপ্রধান। তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধানও তিনি। দোহায় তালেবান বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করছে, সে কাজে জড়িত ছিলেন বারাদার। তাকে তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সর্বোচ্চ নেতা মোল্লা ওমরের অন্যতম বিশ্বস্ত কমান্ডার বলে বিবেচনা করা হয়। ২০১০ সালে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী তাকে করাচি থেকে গ্রেফতার করেছিল তারপর দেশটির কর্তৃপক্ষ ২০১৮ সালে তাকে মুক্তি দেয়। মঙ্গলবার দেশে ফিরে তিনি প্রথমে কান্দাহারে যান। কাবুলে তিনি তালেবানের অন্য নেতা এবং রাজনীতিকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এর আগে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, আফগানিস্তানে নতুন সরকার গঠন করা হবে সেপ্টেম্বর মাসে। কাবুলে তালেবান বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ নেতা এপিকে এ সম্পর্কে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। তাদের সঙ্গে আমাদের চুক্তি অনুযায়ী, সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত আমরা (সরকার গঠন বিষয়ক) আনুষ্ঠানিক কোনো পদক্ষেপ নেব না।’ ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তানকে পরিচালনার জন্য নতুন একটি মডেল প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেছে তালেবান। নতুন সরকারের এই মডেলে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও আর্থিক বিষয়গুলো দেখভালের জন্য পৃথক টিম থাকবে। সংকট ব্যবস্থাপনার জন্য সাবেক সরকারের বিশেষজ্ঞদেরও আনা হবে। নতুন সরকারের কাঠামো পশ্চিমা সংজ্ঞা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক হবে না কিন্তু তা প্রত্যেকের অধিকার রক্ষা করবে।’

বিমানবন্দরে এখনো ভিড় : আফগানিস্তান থেকে মানুষকে সরিয়ে নিতে সেখানে প্রায় ৬ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। তবে আফগানিস্তান ছাড়তে চাইছেন, এমন মানুষের ভিড় বাড়ছে। বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে তাদের তালেবানের তল্লাশির মুখে পড়তে হচ্ছে। গতকাল এক ব্রিফিংয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, যেসব মার্কিনি আফগানিস্তান ছাড়ার চেষ্টা করছেন, তালেবান তাদের মারধর করছেন। ন্যাটোর এক কর্মকর্তা গতকাল রয়টার্সকে জানান, তালেবানের ক্ষমতা দখল নেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কাবুল বিমানবন্দর থেকে ১৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এখনো কাবুল ছাড়ার জন্য বিমানবন্দরের বাইরে ভিড় জমে আছে। সবাই কাবুল ছাড়তে মরিয়া। গত রবিবার তালেবানদের কাবুল দখলের পর থেকে এ পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি মার্কিনিকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আফগানিস্তানে তালেবানের হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে এমন প্রায় ২ হাজার আফগানকেও যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এখনো তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা
ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা
কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এল ক্লাসিকোয় থাকছেন না রাফিনিয়া
এল ক্লাসিকোয় থাকছেন না রাফিনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মিলার-কোয়েটজি
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মিলার-কোয়েটজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৪ অভিবাসীর মৃত্যু
তুরস্ক উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৪ অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ছাদ থেকে লাফ, মুহূর্তেই প্রাণ গেল মাসুদের
ট্রেনের ছাদ থেকে লাফ, মুহূর্তেই প্রাণ গেল মাসুদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
শাহবাগে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে লাহোর
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে লাহোর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে উত্তেজনা : ল্যাটিন আমেরিকায় মার্কিন যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে উত্তেজনা : ল্যাটিন আমেরিকায় মার্কিন যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
পাকিস্তানে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়