শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

তিন জেলা বিরোধীদের কবজায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে বাড়ছে তালেবান বিরোধিতা

অস্ত্রের মুখে পুরো আফগানিস্তানের দখল নেওয়া তালেবানরা সরকার গঠনের প্রক্রিয়া চালিয়েই যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা করতে দোহা থেকে কাবুল গেছেন তালেবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে এত দিনের সরকার ও বিদেশিদের সঙ্গে কাজ করা আফগানদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খুঁজছে তালেবানরা। অভিযোগ এসেছে হত্যা ও নির্যাতনের। এরই মধ্যে আফগানিস্তানের তালেবানবিরোধী বিক্ষোভও বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ বাগলানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জেলায় তালেবানদের হটিয়ে বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার খবর দিয়েছে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো।

ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, গত কয়েক দিন আফগানিস্তানের                  বিভিন্ন শহরে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের পতাকা হাতে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ দেখা গেছে। কোথাও কোথাও বিক্ষোভকারীরা তালেবানের পতাকাও ছিঁড়ে ফেলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার তালেবানবিরোধীদের হামলায় বানো, দেহসালেহ ও পুল-ই-হিসার তালেবানের হাতছাড়া হয়। হামলায় তালেবানের ৩০ সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিরোধীরা, ২০ তালেবান যোদ্ধাকে আটক করার কথাও বলছে তারা। তালেবানদের হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর জেলা তিনটির সরকারি ভবনগুলোতে তালেবানের সাদা রঙের পতাকা সরিয়ে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের তিন রঙা পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ছবিতে সরকারি ভবনগুলোতে লাল, সবুজ ও কালো রঙের পতাকা লাগানোর সময় উপস্থিতদের উল্লাস করতে দেখা গেছে। উল্লাসকারীদের একজন ২৮ বছর বয়সী আফগান সাদেকুল্লাহ সুজা বলেন, ‘তালেবান যোদ্ধাদের সাঁজোয়া যান ছিল, কিন্তু মানুষজন তাদের দিকে সমানে পাথর ছুড়ে মেরেছে, তাদের ভাগিয়ে দিয়েছে। যতক্ষণ জীবিত আছি, ততক্ষণ তালেবান শাসন মেনে নেব না আমরা।’ বাগলানের ঘটনা নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তালেবান কর্মকর্তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে তালেবানপন্থি একটি অ্যাকউন্ট থেকে করা টুইটে হামলায় ১৫ তালেবান যোদ্ধা নিহত ও আরও ১৫ জন আহত বলে জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের ক্ষমা করে দেওয়ার পরও এমন হামলাকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ বলে অভিহিত করে টুইটে বলা হয়, যারা এই অপরাধ করেছে তাদের অবশ্যই হত্যা করা উচিত। আলোচনার দরজা বন্ধ।

তবে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো বলছে, তালেবান বাহিনী এখন আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী। তাদের সামরিক দক্ষতা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যে ৫ বছর তারা ক্ষমতায় ছিল, এখন তার চেয়েও অনেক গুণ বেশি। চলতি মাসে মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে তারা কাবুলসহ আফগানিস্তানের অধিকাংশ প্রাদেশিক রাজধানী দখল করে নেয়। আফগান সেনা ও পুলিশ সদস্যদের অস্ত্রাঘারও এখন তালেবানের দখলে; সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বানানো বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র ও সাঁজোয়া যানও আছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, আফগান বাহিনীকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র এখন তালেবানদের কবজায়। এখন মার্কিনিদের পরিত্যক্ত ১১ সামরিক ঘাঁটিসহ ন্যাটো সেনাদের ফেলে যাওয়া সব অস্ত্রই তালেবানের নিয়ন্ত্রণে। এসব যুদ্ধ সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে সামরিক হেলিকপ্টার-বিমানবহর, অত্যাধুনিক সব বন্দুক, শত শত সামরিক যান, ড্রোন ও নাইটভিশন চশমা প্রভৃতি। দীর্ঘদিন ধরেই কালাশনিকভ ও একে-৪৭ এর মতো অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে আসা তালেবান যোদ্ধাদের হাতে এখন শোভা পাচ্ছে এম-ফোর কার্বাইন এবং এম-১৬ এর মতো অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র। শুধু যুদ্ধযান বা অস্ত্রই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের এ-টোয়েন্টি নাইন সুপার টুকানো যুদ্ধবিমান, ব্ল্যাকহক, স্কাউট অ্যাটাক, স্ক্যানঈগল মিলিটারি ড্রোনসহ দুই শতাধিক হেলিকপ্টার পেয়েছে তালেবান। এমনকি ভারতের এম-৩৫ হেলিকপ্টারও দখলে নিয়েছে তারা। মাসখানেক আগেও সাত সাতটি ‘ব্র্যান্ড নিউ’ মার্কিন সামরিক হেলিকপ্টার কাবুলে এসে পৌঁছেছিল। তখন এসব হেলিকপ্টারের দৃষ্টিনন্দন কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেছিল আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। সেগুলো এখন তালেবানের অস্ত্র ভান্ডারে। মার্কিন সেনাদের ব্যবহৃত আধুনিক সামরিক যান হামভিতে এখন উড়ছে তালেবানের পতাকা। এমন ২ হাজারের বেশি সাঁজোয়া যান নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে গোষ্ঠীটি। যেগুলোর প্রত্যেকটির মূল্য প্রায় ৩ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় আড়াই কোটি টাকারও বেশি। বিশ্লেষকরা বলছেন, তালেবানের হাতে এসব মার্কিন অস্ত্র থাকার অর্থ হচ্ছে মনস্তাত্ত্বিকভাবে তারাই বিজয়ী। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, বিশাল অস্ত্রভান্ডার আর আধুনিক যুদ্ধযান নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া তালেবান এগুলো পরিচালনা করতে পারবে না বলেই মনে করে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।

কাবুলে বারাদার, সেপ্টেম্বরে সরকার গঠন : আফগানিস্তানের দখল তালেবানের হাতে যাওয়ার পর দেশটিতে সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করতে কাবুলে পৌঁছেছেন সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। প্রায় ১০ বছর নির্বাসন শেষে গত মঙ্গলবার কাতারের রাজধানী দোহা থেকে আফগানিস্তানে ফেরেন মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। তিনি তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও সংগঠনটির উপপ্রধান। তালেবানের রাজনৈতিক শাখার প্রধানও তিনি। দোহায় তালেবান বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করছে, সে কাজে জড়িত ছিলেন বারাদার। তাকে তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সর্বোচ্চ নেতা মোল্লা ওমরের অন্যতম বিশ্বস্ত কমান্ডার বলে বিবেচনা করা হয়। ২০১০ সালে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী তাকে করাচি থেকে গ্রেফতার করেছিল তারপর দেশটির কর্তৃপক্ষ ২০১৮ সালে তাকে মুক্তি দেয়। মঙ্গলবার দেশে ফিরে তিনি প্রথমে কান্দাহারে যান। কাবুলে তিনি তালেবানের অন্য নেতা এবং রাজনীতিকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এর আগে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, আফগানিস্তানে নতুন সরকার গঠন করা হবে সেপ্টেম্বর মাসে। কাবুলে তালেবান বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ নেতা এপিকে এ সম্পর্কে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। তাদের সঙ্গে আমাদের চুক্তি অনুযায়ী, সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত আমরা (সরকার গঠন বিষয়ক) আনুষ্ঠানিক কোনো পদক্ষেপ নেব না।’ ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তানকে পরিচালনার জন্য নতুন একটি মডেল প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেছে তালেবান। নতুন সরকারের এই মডেলে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও আর্থিক বিষয়গুলো দেখভালের জন্য পৃথক টিম থাকবে। সংকট ব্যবস্থাপনার জন্য সাবেক সরকারের বিশেষজ্ঞদেরও আনা হবে। নতুন সরকারের কাঠামো পশ্চিমা সংজ্ঞা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক হবে না কিন্তু তা প্রত্যেকের অধিকার রক্ষা করবে।’

বিমানবন্দরে এখনো ভিড় : আফগানিস্তান থেকে মানুষকে সরিয়ে নিতে সেখানে প্রায় ৬ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। তবে আফগানিস্তান ছাড়তে চাইছেন, এমন মানুষের ভিড় বাড়ছে। বিমানবন্দরে যাওয়ার আগে তাদের তালেবানের তল্লাশির মুখে পড়তে হচ্ছে। গতকাল এক ব্রিফিংয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, যেসব মার্কিনি আফগানিস্তান ছাড়ার চেষ্টা করছেন, তালেবান তাদের মারধর করছেন। ন্যাটোর এক কর্মকর্তা গতকাল রয়টার্সকে জানান, তালেবানের ক্ষমতা দখল নেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কাবুল বিমানবন্দর থেকে ১৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এখনো কাবুল ছাড়ার জন্য বিমানবন্দরের বাইরে ভিড় জমে আছে। সবাই কাবুল ছাড়তে মরিয়া। গত রবিবার তালেবানদের কাবুল দখলের পর থেকে এ পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি মার্কিনিকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আফগানিস্তানে তালেবানের হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে এমন প্রায় ২ হাজার আফগানকেও যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এখনো তাদের নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম