শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

যেভাবে জিয়ার নাম অপসারণ করা হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে জিয়ার নাম অপসারণ করা হলো

সুপ্রিয় পাঠক, এটা জেনে নিশ্চয়ই আনন্দিত হবেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের বালটিমুর শহরের একটি সড়ক থেকে গত ৯ সেপ্টেম্বর জিয়াউর রহমানের নাম সরিয়ে ফেলা হয়েছে। পূর্বে বালটিমুরের মেয়র মি. ব্রেনডন স্কট যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির চাপে এবং তাদের দেওয়া মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে সেই শহরের একটি সড়কের নাম রেখেছিলেন ‘জিয়া ওয়ে’। খবরটি পেয়ে অবাক এবং মর্মাহত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের দফতর  সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতারা, বিশেষ করে দফতর সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী এই ভেবে যে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে অন্য দেশের একজন সামরিক স্বৈরশাসকের নামে রাস্তা হতে পারে না। তারা প্রতিজ্ঞা করেন এই নাম অপসারণ করার সব চেষ্টাই করতে হবে।

তিনি ঢাকায় বিভিন্নজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেটার ধারাবাহিকতায় সপ্তাহ তিনেক আগে এক দিন ড. সেলিম মাহমুদ এবং ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক উপকমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট কুমার দেবল আমার বাড়ি এলে আমরা কৌশল নির্ধারণ করি। আমার ওপর দায়িত্ব প্রদান করা হয় আমাদের হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট জিয়াউর রহমান সম্পর্কে যেসব নিন্দামূলক মন্তব্য করেছে, সেগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে বালটিমুর মেয়রের কাছে পাঠানোর। আমি সেই মতে বাল্টিমুরের মেয়র সাহেবকে যা লিখলাম তা হলো এই যে, ২০১১ সালের মার্চ মাসে হাই কোর্ট বিভাগ এক মামলার রায়ে জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি বলে উল্লেখ করে। আমার লেখায় আমি আরও উল্লেখ করি যে, পঞ্চম এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায়ে আমাদের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল এবং হাই কোর্ট বিভাগ জিয়া, মোশতাক এবং বিচারপতি সায়েম এই তিনজনকে অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক পন্থায় বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখল করার দায়ে শুধু ভর্ৎসনাই করেনি বরং তাদের রাষ্ট্রদ্রোহী বলেও আখ্যায়িত করেছে। রায়ে বলা হয়েছে, এদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের এবং অসাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা দখলের জন্য মামলা হওয়া উচিত এবং জনগণ যেন সর্বকাল তাদের ঘৃণার চোখে দেখে। উচ্চ আদালতসমূহ আরও বলেছে, জিয়া গং তাদের শপথ ভঙ্গ করে আগ্নেয়াস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখল করে দেশে সংবিধানের এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করেছে। আইন অনুযায়ী জিয়া গংদের কোনো যোগ্যতা ছিল না দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার, যা করে তারা শপথ ভঙ্গের অপরাধে অপরাধী। বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার ভূমিকার কথা উল্লেখ করে আমি উল্লেখ করি যে, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় দেওয়া সাক্ষ্যগুলো নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করে যে, জাতির জনকের হত্যায় জিয়ার প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল, যে কথা কি না জিয়ার অতি আপনজন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার পুস্তক ‘চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট’-এ পরিষ্কার করেই লিখেছেন। এ ছাড়াও ১৯৭৬ সালের ২ আগস্ট লন্ডনে এক টেলিভিশন টকশোতে দুজন খুনি যথা কর্নেল ফারুক এবং রশিদ অকপটেই প্রকাশ করেছে যে, তারা জাতির পিতার হত্যা পরিকল্পনা নিয়ে তৎকালীন দ্বিতীয় সেনাপ্রধান জিয়ার সঙ্গে আলাপ করেছে এবং জিয়া তাদের পুলিশে না দিয়ে বরং উৎসাহিত করে তখনই রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করেছিল। তদুপরি ১৯৭৬ সালের ৩০ মে লন্ডনের বহুল প্রচারিত ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকায় এক পূর্ণ পৃষ্ঠা লিখনীর মাধ্যমে সাজাপ্রাপ্ত খুনি কর্নেল ফারুক জাতির পিতা হত্যায় জিয়ার ভূমিকার বিশদভাবে উল্লেখ করে। তাছাড়াও প্রথমে মোশতাক এবং পরে জিয়া খুনিদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য প্রথমে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ এবং ১৯৭৯ সালে ইনডেমনিটি আইন প্রণয়ন করেছিল, যার কারণে জাতির পিতা হত্যা মামলা ২১ বছর করা যায়নি। পরে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে সে আইন বাতিল করার পর বিচার হয়। তদুপরি জিয়া জাতির পিতা হত্যাকারীদের পদোন্নতি দিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে লোভনীয় পদে পদায়ন করেছে, যে ঘটনাসমূহ নিন্ডিদ্রভাবে প্রমাণ করে যে, জিয়া জাতির পিতা হত্যায় জড়িত ছিল, যে কথা হাই কোর্টে সাক্ষী দেওয়ার সময় বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন নাগরিক সাংবাদিক লরেন্স লিপসুলজও বলেছেন। অন্যান্য মামলার রায়েও হাই কোর্ট উল্লেখ করেছে যে, জিয়া সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে বস্তুত হত্যা করেছে। এমতাবস্থায় আব্রাহাম লিংকনের দেশে, প্রধান বিচারপতি জন মার্শালের দেশে অন্য দেশের একজন অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলদারের নামে, যাকে সে দেশের সর্বোচ্চ আদালত একজন খুনি, একজন দেশদ্রোহী, গণতন্ত্রের এবং সাংবিধানিক প্রক্রিয়া ব্যাহতকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছে, তার নামে কোনো সড়ক থাকতে পারে না। অন্যদিকে সিদ্দিকী সাহেবসহ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নেতারাও বহু স্বাক্ষর সংবলিত একটি প্রতিবাদলিপি পাঠালে বাল্টিমুরের মেয়র সাহেব দুটি প্রতিবাদলিপি এবং তার সঙ্গে সংযুক্ত সমস্ত তথ্য-উপাত্ত, যথা হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্টের রায়, পর্যালোচনা করে আমাদের সঙ্গে জুম প্ল্যাটফরমে আলাপ করার সিদ্ধান্ত নিলে আমরা কজনা, যথা যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, শামীম চৌধুরী, ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, মঞ্জুর চৌধুরী, অ্যাড. শাহ মোহাম্মদ বখতিয়ার, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, জালাল উদ্দিন জলিল, টি মোল্লা, রুমানা আক্তার, শহিদুল ইসলাম ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে যোগদান করেন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক (এই প্রবন্ধের লেখক) এবং সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত। ওই জুম মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করে আমাদের দাবি উত্থাপন করি। বাল্টিমুর মেয়রের পক্ষে ছিলেন ক্যাটলিনা রদ্রিগেজ, ডেভিড লিয়াম প্রমুখ। ওই ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সবার কথা ও মতামত শোনার পর মেয়রের পক্ষে পরিষ্কার ঘোষণা দেওয়া হয় যে, ‘জিয়া ওয়ে’ নামে যে সড়কটির নামকরণ করা হয়েছিল, তা মুছে দেওয়া হলো এবং সড়কের দেয়াল থেকে ‘জিয়া ওয়ে’ নামের নেমপ্লেটও বিনা বিলম্বে তুলে নেওয়া হবে।

ওই সিদ্ধান্ত নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শক্তির জয়। কেননা আদালত কর্তৃক ঘোষিত একজন খুনি, বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলদার স্বৈরশাসকের নামে পৃথিবীর কোনো গণতান্ত্রিক দেশের রাস্তার নাম থাকতে পারে না। এই মহৎ কাজে যারা অংশ নিয়েছেন তারা সবাই সাধুবাদ পাওয়ার দাবিদার।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
সর্বশেষ খবর
বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা
বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের পানির তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের পানির তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ’র পণ্যে জুন থেকে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
ইইউ’র পণ্যে জুন থেকে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভয় নয়, ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে'
'ভয় নয়, ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে'

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় ছায়া আইনসভা
চবিতে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় ছায়া আইনসভা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘিওরে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত
ঘিওরে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষী-ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সেমিনার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষী-ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সেমিনার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
কালিহাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে
কুষ্টিয়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে কুষ্টিয়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি না হলে অ্যাপলকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি না হলে অ্যাপলকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী গাড়িতে ডাকাতি, নারীসহ আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ
নির্বাচন দাবি করে নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে এক শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩
ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যার ২ আসামিসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা