শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিতর্ক নিয়ে বিদায় প্রস্তুতি ইসির

শেষ মুহূর্তে ব্যস্ততা স্থানীয় সরকার নির্বাচনের
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্ক নিয়ে বিদায় প্রস্তুতি ইসির

মাত্র সাড়ে তিন মাস মেয়াদ রয়েছে কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। আগামী বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিদায় নেবেন তারা। এরপর সাংবিধানিক সংস্থাটিতে দায়িত্ব নেবে নতুন কমিশন। তাদের অধীনে হবে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন।

নানা বিতর্ক নিয়ে বিদায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। বিদায়ের আগে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনীর উদ্যোগ নিয়ে নতুন সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসি। এ ছাড়া চলমান ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে খুনোখুনি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার হিড়িক নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। তবে বিতর্কের মধ্যেও শেষ মুহূর্তে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচন ভালো করার চেষ্টায় দেশের বিভিন্ন এলাকা সফর করছেন নির্বাচন কমিশনাররা। বিভিন্ন নির্বাচনী অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত করছেন। কাল সপ্তম ধাপে ৯ পৌরসভায় নির্বাচন, ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপ এবং ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন রয়েছে। সব মিলে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে নির্বাচন কমিশন। নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন শেষ করেই এই কমিশন বিদায় নিতে চায়।

নির্বাচন বিশ্লেষক ও সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। তাদের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা বিদায়ের আগে আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়ে আমাদের আরও ক্ষতি করে যাচ্ছে। নতুন যে সব সংশোধনীর প্রস্তাব তারা করছে তা জনবিরোধী। তিনি বলেন, বর্তমান কমিশন বিদায়ের আগে নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগের আইন করার উদ্যোগ নিতে পারত, কিন্তু তা করেনি। তাদের নিজের যে সব গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল তা করেনি।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের বিদায়ের আগে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে এমন কোনো সংশোধনী না করার পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ। তিনি বলেছেন, আরপিও-তে গুরুতপূর্ণ কোনো সংশোধনী থাকলে তা করা যেতে পারে। বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে এমন কোনো সংশোধনী না করাই ভালো। সাবেক এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, আইন সংশোধনীর কাজ তারা আগে করলেই পারতেন। শেষ মুহূর্তে বির্তক সৃষ্টি হয় এমন কিছু করা ঠিক হবে না।

আইন সংশোধন নিয়ে আলোচনা : বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) ১০টি সংশোধনী আনার প্রস্তাব করা হচ্ছে। গত সোমবার নির্বাচন কমিশনাররা এ বিষয়ে বৈঠক করেছেন। তাতে আরপিওতে ১০টি ধারায় সংশোধনী আনার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে আছে ক্ষুদ্র ঋণ ও বিল খেলাপিদের বিল পরিশোধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগের দিন পর্যন্ত সময় দেওয়া, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিত করতে সময় আরও ১০ বছর বাড়ানো, নিবন্ধনের জন্য সংশোধিত গঠনতন্ত্র ৩০ দিনের মধ্যে জমা দেওয়া, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের পাশাপাশি শারীরিক প্রতিবন্ধী ও বয়স্কদের পোস্টাল ভোট দেওয়ার সুযোগ রাখা ইত্যাদি। এ ছাড়া পোস্টাল ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন অনলাইনভিত্তিক করারও প্রস্তাব রয়েছে। শেষ সময়ের এই সংশোধনী নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছেন নির্বাচন বিশ্লেষকরা। আবার কেউ কেউ এর ভালো দিক দেখছেন।

কীভাবে হবে নতুন কমিশন গঠন : সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১১৮(১) এ বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত আইনের বিধানাবলি-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করিবেন। সংবিধানের আলোকে রাষ্ট্রপতি সবসময় সিইসি ও ইসি নিয়োগ দিলেও ২০১২ সালে কমিশন হয় সার্চ কমিটির মাধ্যমে। সে সময় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি।

এদিকে বিগত সময়ের মতো এবারও সার্চ কমিটির মাধ্যমে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের আভাস দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ জন্য আগামী জানুয়ারিতে সার্চ কমিটি গঠন করা হবে। এরপর গঠন হবে নতুন নির্বাচন কমিশন। তবে সার্চ কমিটি নির্বাচন কমিশন ঠিক করে দেবে না, তারা রাষ্ট্রপতিকে সহায়তা করতে কিছু নাম বাছাই করে দেবে। রাষ্ট্রপতি তা থেকে নিয়োগ দেবেন। স্বাধীনতার পর ১২ জন সিইসি ও ২৭ জন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেয়েছেন। এর মধ্যে সিইসি পদে বিচারপতি এ কে এম নুরুল ইসলাম সাড়ে সাত বছর ছিলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে ২০১২ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি একটি সার্চ কমিটি গঠন করেন। তাদের মনোনীত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেন নতুন কমিশনের সদস্যদের। এরপর ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদও একই পদ্ধতি অনুসরণ করেন। তবে ২০১২ সালে চার সদস্যের সার্চ কমিটির পরিবর্তে ২০১৭ সালে ছয় সদস্যের কমিটি করেছিলেন রাষ্ট্রপতি। ওই কমিটিতে দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককে নেওয়া হয়েছিল।

যে ভাবে গঠন হয় হুদা কমিশন : নতুন ইসি গঠন প্রশ্নে রাষ্ট্রপতি ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০১৭ সালের ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩১টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেন। অধিকাংশ দলের সুপারিশ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ইসি গঠনের সুপারিশ তৈরির জন্য ২০১৭ সালের ২৫ জানুয়ারি ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সিইসি ও অন্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য ১০ জনের নাম সুপারিশ করার সময়সীমা দেওয়া হয় সার্চ কমিটিকে। ১০ জনের নামের তালিকা চূড়ান্ত করতে সার্চ কমিটি নিজেদের মধ্যে চার দফা বৈঠক করেন। প্রথম বৈঠকে কার্যপরিধি ঠিক করার পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেওয়া ৩১টি রাজনৈতিক দলের কাছে সর্বোচ্চ পাঁচটি করে নাম নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। দ্বিতীয় বৈঠকে ২৬টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে পাওয়া ১২৫টি নাম থেকে ২০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি এবং তৃতীয় বৈঠকে ওই তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের সম্পর্কে যাচাই-বাছাই ও বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। সর্বশেষ বৈঠকে ১০ জনের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে ১০ জনের নাম চূড়ান্ত করার পরে ২০১৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের হাতে সেই তালিকা তুলে দেয় সার্চ কমিটি। এরপরে ওই দিন নতুন ইসি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি শপথ নেন সিইসি কে এম নূরুল হুদাসহ নতুন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সদস্যরা।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন এ কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন- মাহবুব তালুকদার, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। সেই হিসাবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি তাদের মেয়াদ পাঁচ বছর পূর্ণ হবে।

ইসি গঠনে প্রথম রাজনৈতিক সংলাপ : ২০১২ সালে নতুন ইসি গঠনের আগে রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেন। ২২ জানুয়ারি গঠন করা হয় সার্চ কমিটি। সে সময় সার্চ কমিটির আহ্বানে আওয়ামী লীগসহ কয়েকটি দল নতুন কমিশনের জন্য তাদের পছন্দের ব্যক্তির নামের তালিকা দিলেও বিএনপি দেয়নি। ৭ ফেব্রুয়ারি ১০ জনের নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়া হয়। তার মধ্য থেকে পাঁচজনকে ৮ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপ্রধান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অন্ধ ও কিশোর ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু
নাঙ্গলকোটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমাম ও যুবদল নেতার মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর
রাঙামাটির মাইনিমুখ বাজারে আগুন: পুড়েছে ৭টি দোকান ঘর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস
উন্মোচিত হল আইফোন ১৭ সিরিজ, নতুন ঘড়ি, ইয়ারবাড ও অ্যাপস

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির
দেখা মিললো বিরল পরিযায়ী খয়রাপাখ পাপিয়া পাখির

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
বিয়ের প্রতিবাদ করায় বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান
মাধ্যমিকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ আবশ্যিক করার দাবিতে দিনাজপুরে স্মারকলিপি প্রদান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়
কুষ্টিয়ায় ঐতিহ্যবাহী গাদন খেলা দেখতে মানুষের ভিড়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
হবিগঞ্জে ৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় ১৩ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার
কার্নিশে ঝুলে থাকা ছাত্রকে গুলি : মামলায় অভিযোগ গঠন মঙ্গলবার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড
খানসামায় মাদকসেবীর ৪ মাসের কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে অচল বাগেরহাট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা
বীরগঞ্জের ৪ ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১ ইউনিয়ন শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
মহেশখালীর পাহাড়ে যৌথ অভিযানে ১০ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
যশোরে ১৭ স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড
জামালপুরে ইভটিজিংয়ের দায়ে যুবকের ছয় মাসের কারাদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু
রংপুরে সেচ দিতে গিয়ে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
জামালপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা
নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম