শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী

ইউপি নির্বাচনে অবাধ ব্যবহারে খুনোখুনি, উৎকণ্ঠা আগামী সংসদ নির্বাচন ঘিরেও
আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী

ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে অনেকটা অবাধে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করে গুলি-পাল্টা গুলিতে কমপক্ষে ১৯ জনের প্রাণহানি হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, অবৈধ অস্ত্র ব্যবহারের কারণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়ানক অবনতি হতে পারে। তাই দ্রুততার সঙ্গে অবৈধ অস্ত্রের উৎস, পরিবহনকারী, বিক্রেতা ও ক্রেতাসহ সব কারবারিকে চিহ্নিত করে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। এক্ষেত্রে বিদেশের অস্ত্র কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের ওপরও চাপ প্রয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ইউপি নির্বাচনে ব্যবহার হওয়া এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী তা চিহ্নিত করতে হবে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভারত ও মিয়ানমারে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ছোট ছোট কারখানায় তৈরি হয় অত্যাধুনিক অস্ত্র। ভারতের বিভিন্ন এলাকায় কারবারিদের নিজ বাড়ি বা ভাড়া করা বাসায় লেদ মেশিন বসিয়ে তৈরি করা অস্ত্র দেশি-বিদেশি চক্রের হাত ঘুরে চলে আসছে বাংলাদেশে। এসব অস্ত্র এবার ব্যবহার হচ্ছে ইউপি নির্বাচনে আধিপত্য বিস্তার, দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। তাই পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিকে (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) অবৈধ অস্ত্রের উৎস, চোরাচালানি ও ব্যবহারকারী নির্মূলে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। সেটা সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে এর চড়া মূল্য দিতে হবে।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র আসে মূলত ভারত, মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কা থেকে। ভারতের বিহার রাজ্যের মুঙ্গের, ঝাড়খন্ড, মিজোরাম, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও মালদহসহ বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্রের বেশ কিছু ছোট ছোট কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানায় অস্ত্র তৈরি করছে মুঙ্গেরে বন্ধ হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অস্ত্র কারখানায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা চৌকশ কারিগররা।

বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা এলাকায় ভারতে অস্ত্র তৈরির কমপক্ষে ৩০টি কারখানা রয়েছে। যেখানে তৈরি হওয়া অস্ত্র চলে আসে বাংলাদেশে। ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কমপক্ষে ২০টি পয়েন্ট দিয়ে অনেকটা অবাধে এসব অস্ত্র দেশে ঢুকছে। আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত ও আন্ডারগ্রাউন্ড সন্ত্রাসীদের হাত ঘুরে এসব অস্ত্র চলে যাচ্ছে রাজনৈতিক দল আশ্রিত মাস্তানদের হাতে। যা দিয়ে নির্বাচনসহ বিভিন্ন সময়ে খুন-খারাবির ঘটনাও ঘটছে।

পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) সাবেক একজন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন,  হোলি আর্টিজান হামলাসহ দেশে জঙ্গিরা বড় বড় হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলোর মূল উৎস ছিল ভারতের মুঙ্গের। সেখানকার অস্ত্র দেশি-বিদেশি চক্রের মাধ্যমে জঙ্গিদের হাতে পৌঁছে যায়। ওই কর্মকর্তা বলেন, বিহারের রাজধানী পাটনা থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের শহর মুঙ্গের। কয়েক দশক ধরেই মুঙ্গের পরিচিত হয়ে উঠেছে বেআইনি অস্ত্র তৈরির জন্য। ভারতের বিভিন্ন সন্ত্রাসী বাহিনী ছাড়াও তাদের তৈরি অস্ত্রের বড় একটি অংশ চলে আসে বাংলাদেশে। সেখানে স্থানীয় প্রযুক্তিতে একে-৪৭-এর আদলে ভয়ানক অস্ত্রও  তৈরি হয়। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত থেকে মুঙ্গেরের দূরত্ব খুব বেশি নয়। মুঙ্গের থেকে মালদহ হয়ে এসব অস্ত্র ঢুকে যায় বাংলাদেশে।

মুঙ্গের জেলা পুলিশ সুপার কিছুদিন আগে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মুঙ্গেরের বিভিন্ন কারখানা থেকে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। অস্ত্রের চাহিদা বেড়েছে। অস্ত্রের লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় জটিলতার কারণেও অনেকে অবৈধ অস্ত্র কারবারিদের কাছ থেকে বন্দুক-পিস্তল কিনছে। পুলিশের চাপের মুখে মুঙ্গের থেকে অনেক বেআইনি অস্ত্র কারবারি এখন পশ্চিমবঙ্গ আর ঝাড়খন্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় চলে গেছে।’ বিজিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, ‘গত কয়েক বছরে কলকাতার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু অস্ত্র কারখানার হদিস পেয়েছে সেখানকার পুলিশ। সাধারণত আবাসিক বাড়ি ভাড়া নিয়ে লেদ  মেশিন বসিয়ে এসব কারখানা চালু করা হয়েছে। কারখানাগুলোর জন্য উচ্চ বেতনে কারিগর আনা হয় মুঙ্গের থেকে। তারা ফরমায়েশ অনুযায়ী অস্ত্র সরবরাহ করেন।

বিহার পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত মহানির্দেশক দেবকি নন্দন গৌতম একসময় মুঙ্গেরের পুলিশ সুপার ছিলেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘১৯৮৬ সালে মুঙ্গেরের দিয়ারা এলাকায় একটা সার্চ অপারেশন চালিয়ে একে-৪৭ এর প্রায় ১০০ কার্তুজ উদ্ধার করেছিলাম। ওই একে-৪৭ সেই বছরেই চেকোশ্লোভাকিয়ায় তৈরি হয়েছে। এক বছরের মধ্যেই সেগুলো পাওয়া যায় মুঙ্গেরে। যা সেখানকার স্থানীয় কারখানায় তৈরি করা। বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা আলাপকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে মুঙ্গেরে অস্ত্র তৈরির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘ইংরেজ সরকার ১৮৭৮ সালে যে অস্ত্র আইন তৈরি করে সেখানে মুঙ্গেরসহ বিহারের বেশ কয়েকটি শহরে ২০ জনকে নিজেদের বাড়িতে অস্ত্র তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছিল। ভারতের স্বাধীনতার পরে ১৯৪৮ সালে নতুন অস্ত্র আইনেও ১০৫ জনকে বন্দুক তৈরির লাইসেন্স দেওয়া হয়। যার মধ্যে ৩৭ জন লাইসেন্সধারী ছিল বন্দুক তৈরির জন্য। এই বেসরকারি নির্মাতারা ১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধের সময় পয়েন্ট ৪১৯ বোরের মাস্কেট রাইফেল তৈরি করতেন সেনাবাহিনীর জন্য। প্রায় ১০ একর এলাকাজুড়ে মুঙ্গেরে বন্দুক তৈরির কারখানা আছে, যেখানে ১২ বোরের সিঙ্গেল আর ডবল ব্যারেল বন্দুক তৈরি হয়। মুঙ্গেরের কিছু কারখানা পরে বন্ধ হয়ে যায়। ওইসব কারখানায় দেড় হাজারের বেশি কারিগর কাজ করতেন। তারা পরে ছোট ছোট কারখানা করে বা বিভিন্ন অবৈধ কারখানায় অস্ত্র তৈরি শুরু করেন এবং বংশানুক্রমে তা চালু রাখেন। মুঙ্গেরের চুরওয়া, বরহদ, নয়াগাঁও, তৌফির দিয়ারা, মস্তকপুর, শাদিপুর- এসব গ্রামে অবৈধ বন্দুক তৈরির কারখানা রয়েছে কুটির শিল্পের মতো। এসব অবৈধ কারখানাতে তৈরি হওয়া পিস্তল, রিভলবার, রাইফেল চলে আসে বাংলাদেশে। ইতিহাস ঘেঁটে জানা গেছে, ‘নবাব মীর কাশিম আলী মুর্শিদাবাদ থেকে রাজধানী সরিয়ে নেন মুঙ্গের। সঙ্গে তার অস্ত্রাগারও নতুনভাবে তৈরি হয় সেখানে। নবাবের অস্ত্রাগারে কাজ করতেন চৌকশ কারিগররা। সেই কারিগরি বিদ্যা পরবর্তী প্রজন্ম উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে যায়। তাদের পরবর্তী প্রজন্ম অস্ত্র তৈরির কাজ করে চলেছেন।’ শুধু ভারতেই নয় বাংলাদেশের ভিতরও কিছু অবৈধ অস্ত্রের কারখানার সন্ধান পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। ইতিপূর্বে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্র তৈরির দুটি কারখানার সন্ধান পায়। ওইসব কারখানায় লম্বা বন্দুক, কাঁটা বন্দুক এবং শুটারগান তৈরি হতো বলে র‌্যাব জানায়। এ ছাড়া মুন্সীগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং নাইক্ষ্যংছড়িতেও অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানা পাওয়া যায়। পুলিশ ও র‌্যাব বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র প্রবেশের যেসব রুট চিহ্নিত করেছে তার মধ্যে রয়েছে, ‘যশোরের বেনাপোল ও চৌগাছা সীমান্ত, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা, সাতক্ষীরার শাঁকরা ও ভোমরা, মেহেরপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ ও ভোলাহাট, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, সিলেটের ডাউকি, কুমিল্লা সীমান্ত, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া। অবৈধ অস্ত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এম খুরশীদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে আমরা সবসময় তৎপর আছি। পুলিশের সব ইউনিটের অভিযান অব্যাহত আছে। এরপরও আমরা প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলোকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা দিয়ে সেটা কার্যকর করছি।’ অবৈধ অস্ত্রের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার এম. মাহাবুব আলম বলেন, বাংলাদেশে বেশিরভাগ অবৈধ অস্ত্র আসে যশোর ও রাজশাহীর গোদাগাড়ী সীমান্ত দিয়ে। ভারতে বিভিন্ন এলাকায় ছোট ছোট কারখানায় এসব অস্ত্র তৈরি হওয়ার তথ্য আমরা পেয়েছি। এসব অস্ত্রের গায়ে ‘মেইড ইন ইন্ডিয়া’ লেখা থাকে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা ব্যক্তিদের জবানবন্দি থেকে জানতে পেরেছি ইদানীং সিলেট সীমান্ত হয়ে কিছু অস্ত্র আসছে। এসব অস্ত্র ভারতের মিজোরাম রাজ্যের বিভিন্ন কারখানায় তৈরির তথ্যও আমরা পেয়েছি।’ র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল-মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী দুটি দেশ থেকে অভিনব বিভিন্ন কৌশলে অবৈধ অস্ত্র আসছে এটা সত্য। বড় উদ্বেগের বিষয় হলো, স্থানীয়ভাবে অস্ত্র তৈরি ও মেরামত করার কারখানার সন্ধান আমরা পেয়েছি। সেগুলোর বিষয়ে আমাদের অভিযান ও নজরদারি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি আমরা এসব অবৈধ অস্ত্রের কারবারি, ক্রেতা, বিক্রেতাসহ সবার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কসহ যখনই কোনো সূত্রে খবর পাই তখনই আমরা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করে থাকি।’ অবৈধ অস্ত্রের উৎস ও চোরাচালান প্রতিরোধ বিষয়ে জানতে চাইলে বিজিবির পরিচালক (অপারেশনস) লে. কর্নেল হাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা যখনই অস্ত্র বা মাদকের কোনো কারখানার সন্ধান পাই বিএসএফ-বিজিবির মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনসহ বিভিন্ন সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে প্রতিকার চাই। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও আমরা সীমান্তবর্তী এলাকায় অস্ত্রের কারখানা সম্পর্কে খবরাখবর রাখছি। যখই বিশ্বস্ত কোনো তথ্য আমরা পাই; সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএসএফের কাছে তথ্য তুলে ধরে প্রতিকারের ব্যবস্থা নিতে বলি। একই সঙ্গে অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালান বিষয়ে সীমান্তে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।’ বিশিষ্ট নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিতে এখন মূল্যবোধ অনেকটাই কমে গেছে। রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ চলে যাচ্ছে দুর্বৃত্তদের হাতে। এখন কেউ ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান বা এমপি হতে পারলেই মনে করে পাঁচ বছর তার সামনে সম্পদ অর্জনের অগাধ সুযোগ। আর যে কোনো মূল্যে সেই সুযোগ হাসিল করতে পেশিশক্তি, অর্থের শক্তি এমনকি ধর্মীয় অনুভূতিও ব্যবহার করা হচ্ছে। স্বার্থান্বেষীরা নির্বাচনে জয়ের জন্য অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করবে এটা অস্বাভাবিক নয়। ইউপি নির্বাচনে আমাদের দেশে অতীতেও সহিংসতা হয়েছে; তবে এবার সহিংসতার মাত্রা ভিন্ন। নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক হারে গোলাগুলি হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘একটু পেছন থেকে বলতে গেলে, দেশে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার শুরু হয় সামরিক সরকারের আমলে। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের পর মানুষের মধ্যে একটা প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছিল যে, এখান থেকে পরিত্রাণ পাব, কিন্তু এখন দেখি সেই প্রত্যাশাও নেই। এখন দেখা যাচ্ছে এটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে, দুর্নীতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। রাজনীতি যারা করেন তারা যে কোনো উপায়ে সম্পদ অর্জনের পন্থা বেছে নিচ্ছে। এখান থেকে তৈরি হচ্ছে দ্বন্দ্ব সংঘাত। তারাই অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করছে। এসবের অস্ত্রের উৎস ও রুট চিহ্নিত করে পুলিশসহ প্রশাসনকে এখনই কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা সম্ভব না হলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আমাদের বিপুল প্রাণহানি দেখতে হবে।’ সাবেক আইজিপি ও কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ বলেন, বিশ্বের সবচাইতে লাভজনক ব্যবসার একটি অবৈধ অস্ত্রের কারবার। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্রের একটি ব্যবহার আমরা দেখে আসছি। এ সময় সাধারণত প্রয়োজন অনুসারে সরকারি সিদ্ধান্ত হয় বৈধ অস্ত্র থানায় জমা দেওয়ার। আরেকটা বিষয় হলো, অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রায়শই আমরা দেখি পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে অস্ত্র উদ্ধারের প্রতিযোগিতা হয়, কে কত বেশি অস্ত্র উদ্ধার করতে পারে। আর অস্ত্র চোরাচালানের জন্য যে রুটগুলো ব্যবহার হয় সেখানে গোপনে ও প্রকাশ্যে নজরদারি বাড়ানো জরুরি। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের ওইসব এলাকায় সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। নূর মোহাম্মদ আরও বলেন, গত কিছুদিন থেকে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা আমরা দেখছি। যে এলাকাগুলো নির্বাচনে সহিংসতাপ্রবণ বা যেখানে শঙ্কা থাকে, যেমন কিছু এলাকা থাকে বহু বছর থেকেই সহিংসতাপ্রবণ; বলা যায় নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কিছু এলাকা। সেখানে বিগত দিনে পরিস্থিতি কী ছিল তা পর্যালোচনা করে সেই এলাকাটিকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করে শক্ত পুলিশিং ব্যবস্থা নিতে হবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের নিবিড় তদারকি করা জরুরি। পাশাপাশি জনসাধারণকে সচেতন ভূমিকা রাখা জরুরি। আশা করা যায়, এর মাধ্যমে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা