শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী

ইউপি নির্বাচনে অবাধ ব্যবহারে খুনোখুনি, উৎকণ্ঠা আগামী সংসদ নির্বাচন ঘিরেও
আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী

ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে অনেকটা অবাধে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করে গুলি-পাল্টা গুলিতে কমপক্ষে ১৯ জনের প্রাণহানি হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, অবৈধ অস্ত্র ব্যবহারের কারণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়ানক অবনতি হতে পারে। তাই দ্রুততার সঙ্গে অবৈধ অস্ত্রের উৎস, পরিবহনকারী, বিক্রেতা ও ক্রেতাসহ সব কারবারিকে চিহ্নিত করে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। এক্ষেত্রে বিদেশের অস্ত্র কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের ওপরও চাপ প্রয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ইউপি নির্বাচনে ব্যবহার হওয়া এত অবৈধ অস্ত্রের উৎস কী তা চিহ্নিত করতে হবে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভারত ও মিয়ানমারে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ছোট ছোট কারখানায় তৈরি হয় অত্যাধুনিক অস্ত্র। ভারতের বিভিন্ন এলাকায় কারবারিদের নিজ বাড়ি বা ভাড়া করা বাসায় লেদ মেশিন বসিয়ে তৈরি করা অস্ত্র দেশি-বিদেশি চক্রের হাত ঘুরে চলে আসছে বাংলাদেশে। এসব অস্ত্র এবার ব্যবহার হচ্ছে ইউপি নির্বাচনে আধিপত্য বিস্তার, দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। তাই পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিকে (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) অবৈধ অস্ত্রের উৎস, চোরাচালানি ও ব্যবহারকারী নির্মূলে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। সেটা সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে এর চড়া মূল্য দিতে হবে।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র আসে মূলত ভারত, মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কা থেকে। ভারতের বিহার রাজ্যের মুঙ্গের, ঝাড়খন্ড, মিজোরাম, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও মালদহসহ বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্রের বেশ কিছু ছোট ছোট কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানায় অস্ত্র তৈরি করছে মুঙ্গেরে বন্ধ হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অস্ত্র কারখানায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা চৌকশ কারিগররা।

বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা এলাকায় ভারতে অস্ত্র তৈরির কমপক্ষে ৩০টি কারখানা রয়েছে। যেখানে তৈরি হওয়া অস্ত্র চলে আসে বাংলাদেশে। ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কমপক্ষে ২০টি পয়েন্ট দিয়ে অনেকটা অবাধে এসব অস্ত্র দেশে ঢুকছে। আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত ও আন্ডারগ্রাউন্ড সন্ত্রাসীদের হাত ঘুরে এসব অস্ত্র চলে যাচ্ছে রাজনৈতিক দল আশ্রিত মাস্তানদের হাতে। যা দিয়ে নির্বাচনসহ বিভিন্ন সময়ে খুন-খারাবির ঘটনাও ঘটছে।

পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) সাবেক একজন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন,  হোলি আর্টিজান হামলাসহ দেশে জঙ্গিরা বড় বড় হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলোর মূল উৎস ছিল ভারতের মুঙ্গের। সেখানকার অস্ত্র দেশি-বিদেশি চক্রের মাধ্যমে জঙ্গিদের হাতে পৌঁছে যায়। ওই কর্মকর্তা বলেন, বিহারের রাজধানী পাটনা থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের শহর মুঙ্গের। কয়েক দশক ধরেই মুঙ্গের পরিচিত হয়ে উঠেছে বেআইনি অস্ত্র তৈরির জন্য। ভারতের বিভিন্ন সন্ত্রাসী বাহিনী ছাড়াও তাদের তৈরি অস্ত্রের বড় একটি অংশ চলে আসে বাংলাদেশে। সেখানে স্থানীয় প্রযুক্তিতে একে-৪৭-এর আদলে ভয়ানক অস্ত্রও  তৈরি হয়। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত থেকে মুঙ্গেরের দূরত্ব খুব বেশি নয়। মুঙ্গের থেকে মালদহ হয়ে এসব অস্ত্র ঢুকে যায় বাংলাদেশে।

মুঙ্গের জেলা পুলিশ সুপার কিছুদিন আগে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মুঙ্গেরের বিভিন্ন কারখানা থেকে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। অস্ত্রের চাহিদা বেড়েছে। অস্ত্রের লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় জটিলতার কারণেও অনেকে অবৈধ অস্ত্র কারবারিদের কাছ থেকে বন্দুক-পিস্তল কিনছে। পুলিশের চাপের মুখে মুঙ্গের থেকে অনেক বেআইনি অস্ত্র কারবারি এখন পশ্চিমবঙ্গ আর ঝাড়খন্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় চলে গেছে।’ বিজিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, ‘গত কয়েক বছরে কলকাতার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু অস্ত্র কারখানার হদিস পেয়েছে সেখানকার পুলিশ। সাধারণত আবাসিক বাড়ি ভাড়া নিয়ে লেদ  মেশিন বসিয়ে এসব কারখানা চালু করা হয়েছে। কারখানাগুলোর জন্য উচ্চ বেতনে কারিগর আনা হয় মুঙ্গের থেকে। তারা ফরমায়েশ অনুযায়ী অস্ত্র সরবরাহ করেন।

বিহার পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত মহানির্দেশক দেবকি নন্দন গৌতম একসময় মুঙ্গেরের পুলিশ সুপার ছিলেন। তিনি বিবিসিকে বলেন, ‘১৯৮৬ সালে মুঙ্গেরের দিয়ারা এলাকায় একটা সার্চ অপারেশন চালিয়ে একে-৪৭ এর প্রায় ১০০ কার্তুজ উদ্ধার করেছিলাম। ওই একে-৪৭ সেই বছরেই চেকোশ্লোভাকিয়ায় তৈরি হয়েছে। এক বছরের মধ্যেই সেগুলো পাওয়া যায় মুঙ্গেরে। যা সেখানকার স্থানীয় কারখানায় তৈরি করা। বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা আলাপকালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে মুঙ্গেরে অস্ত্র তৈরির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘ইংরেজ সরকার ১৮৭৮ সালে যে অস্ত্র আইন তৈরি করে সেখানে মুঙ্গেরসহ বিহারের বেশ কয়েকটি শহরে ২০ জনকে নিজেদের বাড়িতে অস্ত্র তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছিল। ভারতের স্বাধীনতার পরে ১৯৪৮ সালে নতুন অস্ত্র আইনেও ১০৫ জনকে বন্দুক তৈরির লাইসেন্স দেওয়া হয়। যার মধ্যে ৩৭ জন লাইসেন্সধারী ছিল বন্দুক তৈরির জন্য। এই বেসরকারি নির্মাতারা ১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধের সময় পয়েন্ট ৪১৯ বোরের মাস্কেট রাইফেল তৈরি করতেন সেনাবাহিনীর জন্য। প্রায় ১০ একর এলাকাজুড়ে মুঙ্গেরে বন্দুক তৈরির কারখানা আছে, যেখানে ১২ বোরের সিঙ্গেল আর ডবল ব্যারেল বন্দুক তৈরি হয়। মুঙ্গেরের কিছু কারখানা পরে বন্ধ হয়ে যায়। ওইসব কারখানায় দেড় হাজারের বেশি কারিগর কাজ করতেন। তারা পরে ছোট ছোট কারখানা করে বা বিভিন্ন অবৈধ কারখানায় অস্ত্র তৈরি শুরু করেন এবং বংশানুক্রমে তা চালু রাখেন। মুঙ্গেরের চুরওয়া, বরহদ, নয়াগাঁও, তৌফির দিয়ারা, মস্তকপুর, শাদিপুর- এসব গ্রামে অবৈধ বন্দুক তৈরির কারখানা রয়েছে কুটির শিল্পের মতো। এসব অবৈধ কারখানাতে তৈরি হওয়া পিস্তল, রিভলবার, রাইফেল চলে আসে বাংলাদেশে। ইতিহাস ঘেঁটে জানা গেছে, ‘নবাব মীর কাশিম আলী মুর্শিদাবাদ থেকে রাজধানী সরিয়ে নেন মুঙ্গের। সঙ্গে তার অস্ত্রাগারও নতুনভাবে তৈরি হয় সেখানে। নবাবের অস্ত্রাগারে কাজ করতেন চৌকশ কারিগররা। সেই কারিগরি বিদ্যা পরবর্তী প্রজন্ম উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে যায়। তাদের পরবর্তী প্রজন্ম অস্ত্র তৈরির কাজ করে চলেছেন।’ শুধু ভারতেই নয় বাংলাদেশের ভিতরও কিছু অবৈধ অস্ত্রের কারখানার সন্ধান পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। ইতিপূর্বে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় অস্ত্র তৈরির দুটি কারখানার সন্ধান পায়। ওইসব কারখানায় লম্বা বন্দুক, কাঁটা বন্দুক এবং শুটারগান তৈরি হতো বলে র‌্যাব জানায়। এ ছাড়া মুন্সীগঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং নাইক্ষ্যংছড়িতেও অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানা পাওয়া যায়। পুলিশ ও র‌্যাব বাংলাদেশে অবৈধ অস্ত্র প্রবেশের যেসব রুট চিহ্নিত করেছে তার মধ্যে রয়েছে, ‘যশোরের বেনাপোল ও চৌগাছা সীমান্ত, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা, সাতক্ষীরার শাঁকরা ও ভোমরা, মেহেরপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ ও ভোলাহাট, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, সিলেটের ডাউকি, কুমিল্লা সীমান্ত, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া। অবৈধ অস্ত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এম খুরশীদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে আমরা সবসময় তৎপর আছি। পুলিশের সব ইউনিটের অভিযান অব্যাহত আছে। এরপরও আমরা প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলোকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা দিয়ে সেটা কার্যকর করছি।’ অবৈধ অস্ত্রের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার এম. মাহাবুব আলম বলেন, বাংলাদেশে বেশিরভাগ অবৈধ অস্ত্র আসে যশোর ও রাজশাহীর গোদাগাড়ী সীমান্ত দিয়ে। ভারতে বিভিন্ন এলাকায় ছোট ছোট কারখানায় এসব অস্ত্র তৈরি হওয়ার তথ্য আমরা পেয়েছি। এসব অস্ত্রের গায়ে ‘মেইড ইন ইন্ডিয়া’ লেখা থাকে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা ব্যক্তিদের জবানবন্দি থেকে জানতে পেরেছি ইদানীং সিলেট সীমান্ত হয়ে কিছু অস্ত্র আসছে। এসব অস্ত্র ভারতের মিজোরাম রাজ্যের বিভিন্ন কারখানায় তৈরির তথ্যও আমরা পেয়েছি।’ র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল-মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের পার্শ্ববর্তী দুটি দেশ থেকে অভিনব বিভিন্ন কৌশলে অবৈধ অস্ত্র আসছে এটা সত্য। বড় উদ্বেগের বিষয় হলো, স্থানীয়ভাবে অস্ত্র তৈরি ও মেরামত করার কারখানার সন্ধান আমরা পেয়েছি। সেগুলোর বিষয়ে আমাদের অভিযান ও নজরদারি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি আমরা এসব অবৈধ অস্ত্রের কারবারি, ক্রেতা, বিক্রেতাসহ সবার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছি। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কসহ যখনই কোনো সূত্রে খবর পাই তখনই আমরা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করে থাকি।’ অবৈধ অস্ত্রের উৎস ও চোরাচালান প্রতিরোধ বিষয়ে জানতে চাইলে বিজিবির পরিচালক (অপারেশনস) লে. কর্নেল হাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা যখনই অস্ত্র বা মাদকের কোনো কারখানার সন্ধান পাই বিএসএফ-বিজিবির মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনসহ বিভিন্ন সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে প্রতিকার চাই। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও আমরা সীমান্তবর্তী এলাকায় অস্ত্রের কারখানা সম্পর্কে খবরাখবর রাখছি। যখই বিশ্বস্ত কোনো তথ্য আমরা পাই; সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএসএফের কাছে তথ্য তুলে ধরে প্রতিকারের ব্যবস্থা নিতে বলি। একই সঙ্গে অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালান বিষয়ে সীমান্তে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।’ বিশিষ্ট নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিতে এখন মূল্যবোধ অনেকটাই কমে গেছে। রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ চলে যাচ্ছে দুর্বৃত্তদের হাতে। এখন কেউ ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান বা এমপি হতে পারলেই মনে করে পাঁচ বছর তার সামনে সম্পদ অর্জনের অগাধ সুযোগ। আর যে কোনো মূল্যে সেই সুযোগ হাসিল করতে পেশিশক্তি, অর্থের শক্তি এমনকি ধর্মীয় অনুভূতিও ব্যবহার করা হচ্ছে। স্বার্থান্বেষীরা নির্বাচনে জয়ের জন্য অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার করবে এটা অস্বাভাবিক নয়। ইউপি নির্বাচনে আমাদের দেশে অতীতেও সহিংসতা হয়েছে; তবে এবার সহিংসতার মাত্রা ভিন্ন। নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক হারে গোলাগুলি হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘একটু পেছন থেকে বলতে গেলে, দেশে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার শুরু হয় সামরিক সরকারের আমলে। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের পর মানুষের মধ্যে একটা প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছিল যে, এখান থেকে পরিত্রাণ পাব, কিন্তু এখন দেখি সেই প্রত্যাশাও নেই। এখন দেখা যাচ্ছে এটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে, দুর্নীতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। রাজনীতি যারা করেন তারা যে কোনো উপায়ে সম্পদ অর্জনের পন্থা বেছে নিচ্ছে। এখান থেকে তৈরি হচ্ছে দ্বন্দ্ব সংঘাত। তারাই অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করছে। এসবের অস্ত্রের উৎস ও রুট চিহ্নিত করে পুলিশসহ প্রশাসনকে এখনই কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা সম্ভব না হলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আমাদের বিপুল প্রাণহানি দেখতে হবে।’ সাবেক আইজিপি ও কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ বলেন, বিশ্বের সবচাইতে লাভজনক ব্যবসার একটি অবৈধ অস্ত্রের কারবার। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্রের একটি ব্যবহার আমরা দেখে আসছি। এ সময় সাধারণত প্রয়োজন অনুসারে সরকারি সিদ্ধান্ত হয় বৈধ অস্ত্র থানায় জমা দেওয়ার। আরেকটা বিষয় হলো, অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রায়শই আমরা দেখি পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে অস্ত্র উদ্ধারের প্রতিযোগিতা হয়, কে কত বেশি অস্ত্র উদ্ধার করতে পারে। আর অস্ত্র চোরাচালানের জন্য যে রুটগুলো ব্যবহার হয় সেখানে গোপনে ও প্রকাশ্যে নজরদারি বাড়ানো জরুরি। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের ওইসব এলাকায় সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। নূর মোহাম্মদ আরও বলেন, গত কিছুদিন থেকে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা আমরা দেখছি। যে এলাকাগুলো নির্বাচনে সহিংসতাপ্রবণ বা যেখানে শঙ্কা থাকে, যেমন কিছু এলাকা থাকে বহু বছর থেকেই সহিংসতাপ্রবণ; বলা যায় নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কিছু এলাকা। সেখানে বিগত দিনে পরিস্থিতি কী ছিল তা পর্যালোচনা করে সেই এলাকাটিকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করে শক্ত পুলিশিং ব্যবস্থা নিতে হবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের নিবিড় তদারকি করা জরুরি। পাশাপাশি জনসাধারণকে সচেতন ভূমিকা রাখা জরুরি। আশা করা যায়, এর মাধ্যমে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক