শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

প্রিন্ট ভার্সন
ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশনের পাঁচ বছরে মিক্স ফিলিংস রয়েছে। অনেক ভালো আছে, অনেক খারাপ আছে। এর মধ্যে সাফল্য আছে, ব্যর্থতা আছে। ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সবকিছু মিলে  ইসিতে পাঁচ বছর কেটেছে। ভালো লাগাটা হচ্ছে- আমি সৌভাগ্যবান যে ইসির মতো একটি প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ হয়েছে। মিশ্র ফিলিংস হচ্ছে- যেসব জায়গায় ব্যর্থতা ছিল, ভুলত্রুটি ছিল তা যদি না হতো আরও ভালো লাগত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সাফল্য-ব্যর্থতা কী কী?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা চেষ্টা করেছি নির্বাচনগুলো আইন অনুযায়ী করার। ইসির যেসব দায়িত্ব তা আমরা সাফল্যের সঙ্গে পালন করেছি। ইউপি নির্বাচনও ভালো হয়েছে। আমি বলব না এটা খারাপ হয়েছে। কিছু সহিংসতা হয়েছে। সে দুর্নাম আমাদের নিতে হয়েছে। আমরা এ নির্বাচনকে কন্ট্রোল করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য বাড়িয়ে দিয়েছি। আমি মনে করি এটা একটা সামাজিক সমস্যা। আসলে এখন যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তারা মনে করেন, যে কোনোভাবেই নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু পরাজিত হলে তারা ফলাফল মনে নিতে চান না। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, কিছু সংসদ সদস্যের প্রভাবে ইউপি নির্বাচনের কিছু প্রার্থী এবং তাদের অতি উৎসাহী কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক সহিংসতা বাড়িয়েছে কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা একটা গবেষণার বিষয়। দলীয় প্রতীক থাকলেও কিছু কিছু উপজেলায় ইউপি নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়াই হয়েছে। আমার মনে হয় সেসব জায়গায় সহিংসতা কম হয়েছে। দলীয় প্রতীক থাকলে যেটা হয়- স্থানীয় নেতৃবৃন্দ যারা আছেন, সংসদ সদস্য আছেন তারা কারও না কারও পক্ষে-বিপক্ষে থাকেন। তখন তারা তাদের প্রভাব বিস্তার করেন। পেশিশক্তি বা মানি পাওয়ার তারা ব্যবহার করেন। ২০১৬ সালের নির্বাচনের চেয়ে এবারে প্রাণহানি কম হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রাণহানিবিহীন নির্বাচন করতে হলে কী করা দরকার?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভাবতে হবে। একটা রাজনৈতিক দল যখন ক্ষমতায় থাকে তখন স্থানীয় পর্যায়ে অনেক নেতা-উপনেতা তৈরি হয়। সেখানে তারা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেন। আবার সেখানে স্থানীয় যারা এমপি আছেন তারা যদি যোগ হন তখন সেটা আরও গতি পায়। অন্যদিকে ইউপি নির্বাচনে পূর্বশত্রুতার জেরেও সহিংসতা হয়। তবে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে নির্বাচন নিয়ে বড় কোনো সংকট হয়েছিল কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন হলো একটা রিফারি। এখানে খেলার জন্য প্লেয়ারদের আসতে হবে। এজন্য প্লেয়ারদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের প্রয়োজন আছে। আর প্লেয়াররা যদি তাদের শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে না আসেন তবে সেখানে একটি অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এটা আমি মনে করি। এ রকম একটি বড় সংকট আমরা ফেস করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে কোনো হতাশা আছে কি? পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক কেমন ছিল।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন কমিশন এসেছে, যত নির্বাচন হয়েছে প্রতিটি নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে হয়েছে। প্রত্যেক নির্বাচন কমিশনকে কিছু না কিছু দুর্নাম নিয়ে যেতে হয়েছে। যারা নির্বাচন কমিশনে আসেন তারা কর্মজীবনে অনেক অর্জনের পর এখানে আসেন। কিন্তু এখানে এসে তাদের সুনামের কিছুটা বিসর্জন দিতে হয়েছে। আমি হতাশা বলব না। ইসিতে আসার পর আমার বোধোদয় হয়েছে। প্রথমত, আপনি যত ভালো কাজই করুন না কেন কিছু না কিছু দুর্নাম আপনাকে নিয়েই যেতে হবে। দ্বিতীয়ত, পাঁচজনের এ কমিশন একক সত্তা হিসেবে কাজ করে। এখানে যিনি সভাপতিরূপে কাজ করেন তার ব্যক্তিত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু চ্যালেঞ্জ-প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কিছু কিছু আইনি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আমি মনে করি ইসি সচিবালয় আইনে কিছুটা সংস্কার করা উচিত। তাহলে কমিশন একটা টিম হিসেবে কাজ করতে পারবে। সচিবালয় হচ্ছে কমিশনের সচিবালয়। এ সচিবালয়ের ওপর কমিশনের যদি নিয়ন্ত্রণ না থাকে তবে তো কমিশন সেভাবে পারফর্ম করতে পারবে না। কমিশন নির্বাচন নিয়ে ডিল করে। আর এ নির্বাচন করেন রিটার্নিং অফিসার তথা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। আর এ কর্মকর্তাদের বদলি-পদায়ন কমিশন কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করে না। যদিও আমি মনে করে কমিশনের নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। সে ক্ষেত্রে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে আমরা বদলি করতে পারি না। এ ক্ষেত্রে কেন তারা আমাদের কথা শুনবেন? সেখানে যদি তারা অনিয়ম করেন তবে আমরা তো তাদের আইনের আওতায় আনতে পারছি না। পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক আশানুরূপ হয়নি বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে রাতের বেলা ভোট হয়েছে? এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে আমরা রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করেছিলাম জেলা প্রশাসকদের। আইনশৃঙ্খলার জন্য সব বাহিনীকে নিয়োজিত করেছিলাম। নির্বাচনের দিনে আমরা মিডিয়া ফলো করেছি। আমি দেখিনি কোন মিডিয়ায় এসেছে যে নির্বাচনের আগের রাতে ভোট হয়েছে। বিবিসি যে কেন্দ্র নিয়ে নিউজ করেছিল সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ হয়েছিল। একটি কেন্দ্র দিয়ে ৪১ হাজার কেন্দ্রের কথা বলা যায় না। তার পরও যদি কেউ প্রমাণ পায়, যদি ডকুমেন্ট থাকে সেটার জন্য তো একটা নির্বাচনী আইন রয়েছে। তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২১৩ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি মনে করি শতভাগ ভোট পড়ার কথা নয়। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যে এটা একটা। আমি মনে করি এটা তদন্ত করা উচিত ছিল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে কখনো চাপের মুখোমুখি হইনি। আমাদের বাস্তবতাটা পরিবর্তন করা দরকার। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি রাজনৈতিক সংস্কৃতির উত্তরণ ঘটাই, দলগুলোর মধ্যে যদি গণতন্ত্রের চর্চা থাকে, একের প্রতি অন্যের আস্থার সংকট যদি আমরা কাটিয়ে উঠতে পারি এজন্য আমাদের বেশি সময় লাগছে। আরও একটু সময় লাগবে। রাজনৈতিক সমঝোতার প্রয়োজন রয়েছে। আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। অনাস্থার সংকট আমাদের কাটিয়ে উঠতে হবে। সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের গণতন্ত্র পরিশালিত কওে, সেক্ষেত্রে সরকারি দল হতো আর বিরোধী দল হতো। অন্যরা পারলে আমরা কেন পারব না। আমি মনে করি গণতন্ত্র পরিশালিত হলে সুন্দর নির্বাচন সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার সবসময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। কমিশন বৈঠকে কথা বলতে দেওয়া হতো না এমন অভিযোগও করেছেন ওই নির্বাচন কমিশনার। এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা নির্বাচন কমিশনে যে পাঁচজন ব্যক্তি আছি। পাঁচজন কিন্তু আলাদা আলাদা ব্যক্তিত্ব। প্রত্যেকেরই যার যার নিজস্ব একটা সত্তা আছে। সুতরাং উনি ওনার সত্তায় কথা বলবেন। এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি বলতে চাই- আমরা কখনো কথা বলতে বাধা দেইনি। আর বরিশাল সিটি নির্বাচনের বিষয়ে আমি বলেছিলাম একটি-দুটি কেন্দ্রে যে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, আপনি চাইলে ওই কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করতে পারেন। তখন যদি একটি-দুটি কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করা হতো, তবে অঙ্কুরেই অনিয়ম বন্ধ হতো। কিন্তু উনি নির্বাচন শেষ হওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগে নির্বাচনটা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন। নির্বাচন বন্ধে আইনগত কোনো বাধা ছিল না। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত নির্বাচন হওয়ার পরে যদি আমরা বলি নির্বাচনে অনিয়ম হয়েছে, এ জন্য পুরো নির্বাচন বন্ধ করে দেব। সেই ক্ষেত্রে আমাদের সবার মনে হয়েছে, নির্বাচন বন্ধ করলে তা সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। হয়তো অনেক প্রাণহানি ঘটে যেতে পারত। সেই বিবেচনায় নির্বাচনটা বন্ধ করা হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যায় বা করা উচিত হবে? একাদশ সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে আগে যে রকম বিরোধ ছিল এখন সেই বিরোধ কমেছে। তবে ধীরগতি বিষয়ে যেটা বলা হচ্ছে, এক্ষেত্রে অনেকের হয়তো ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। এক্ষেত্রে দু-একজন ভোটার চলে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেসব নির্বাচনী অনিয়ম হয়, তা বন্ধ করার জন্য ইভিএম একটি ভালো ডিভাইস। ইভিএম নিয়ে যদি কোনো সংশয় থাকে কোনো দলের আমরা বারবার বলেছি, আপনারা আসেন আমরা বুঝিয়ে দেব। কিন্তু কেউ আসেননি। তবে ২০-দলীয় জোটের একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান দুই দিন আমার কাছে এসেছিলেন। উনি বলেছিলেন- তার সংসদীয় আসনে ইভিএম দিতে।

ইভিএম নিয়ে কোনো কোনো ব্যক্তি ভুল ব্যাখ্যা করছেন। সেটা হলো ভারতের ইভিএমের সঙ্গে তুলনা করে বলা হচ্ছে আদালতের নির্দেশে ভারতের ইভিএমে Voter verified Paper Audit Trail (VVPAT) যুক্ত করেছে। আমরা কেন করিনি। তবে আমি বলব- কারিগরি দিক থেকে এই দুই ইভিএম দুই ধরনের। আমাদের ইভিএম একজন ভোটারকে কনফার্ম করলে মনিটরে পুরো ছবি দেখা যায়। আবার বলা হয়- আদালতে গেলে ইভিএম বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করা যাবে। এটাও সঠিক নয়। আদালতে চ্যালেঞ্জ হলে ইভিএমে ভোট আবারও গণনা করা যায়। সেটার উদাহরণ হচ্ছে ঢাকার সিটি নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডে ফলাফল পুনঃগণনা হয়েছে। সেখানে ফলাফলও কিন্তু চেঞ্জ হয়েছে। তবে আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যাবে কি না?- সেটা আমি বলব না। এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হলে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করা উচিত। বর্তমানে যে পরিমাণ ইভিএম রয়েছে তা দিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচনে ১০০ আসনে ভোট করা যাবে। তবে সে জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি নিজেকে একটি গবেষণার সঙ্গে যুক্ত করেছি। “নির্বাচন এবং বাংলাদেশের ইতিহাস” এটা আমার একটা গবেষণার বিষয়। এটার ওপরে কিছু লেখালেখি করার ইচ্ছা আছে। আমি অবসর সময়ে গলফ খেলি, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে আমি পছন্দ করি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা