শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

প্রিন্ট ভার্সন
ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশনের পাঁচ বছরে মিক্স ফিলিংস রয়েছে। অনেক ভালো আছে, অনেক খারাপ আছে। এর মধ্যে সাফল্য আছে, ব্যর্থতা আছে। ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সবকিছু মিলে  ইসিতে পাঁচ বছর কেটেছে। ভালো লাগাটা হচ্ছে- আমি সৌভাগ্যবান যে ইসির মতো একটি প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ হয়েছে। মিশ্র ফিলিংস হচ্ছে- যেসব জায়গায় ব্যর্থতা ছিল, ভুলত্রুটি ছিল তা যদি না হতো আরও ভালো লাগত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সাফল্য-ব্যর্থতা কী কী?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা চেষ্টা করেছি নির্বাচনগুলো আইন অনুযায়ী করার। ইসির যেসব দায়িত্ব তা আমরা সাফল্যের সঙ্গে পালন করেছি। ইউপি নির্বাচনও ভালো হয়েছে। আমি বলব না এটা খারাপ হয়েছে। কিছু সহিংসতা হয়েছে। সে দুর্নাম আমাদের নিতে হয়েছে। আমরা এ নির্বাচনকে কন্ট্রোল করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য বাড়িয়ে দিয়েছি। আমি মনে করি এটা একটা সামাজিক সমস্যা। আসলে এখন যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তারা মনে করেন, যে কোনোভাবেই নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু পরাজিত হলে তারা ফলাফল মনে নিতে চান না। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, কিছু সংসদ সদস্যের প্রভাবে ইউপি নির্বাচনের কিছু প্রার্থী এবং তাদের অতি উৎসাহী কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক সহিংসতা বাড়িয়েছে কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা একটা গবেষণার বিষয়। দলীয় প্রতীক থাকলেও কিছু কিছু উপজেলায় ইউপি নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়াই হয়েছে। আমার মনে হয় সেসব জায়গায় সহিংসতা কম হয়েছে। দলীয় প্রতীক থাকলে যেটা হয়- স্থানীয় নেতৃবৃন্দ যারা আছেন, সংসদ সদস্য আছেন তারা কারও না কারও পক্ষে-বিপক্ষে থাকেন। তখন তারা তাদের প্রভাব বিস্তার করেন। পেশিশক্তি বা মানি পাওয়ার তারা ব্যবহার করেন। ২০১৬ সালের নির্বাচনের চেয়ে এবারে প্রাণহানি কম হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রাণহানিবিহীন নির্বাচন করতে হলে কী করা দরকার?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভাবতে হবে। একটা রাজনৈতিক দল যখন ক্ষমতায় থাকে তখন স্থানীয় পর্যায়ে অনেক নেতা-উপনেতা তৈরি হয়। সেখানে তারা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেন। আবার সেখানে স্থানীয় যারা এমপি আছেন তারা যদি যোগ হন তখন সেটা আরও গতি পায়। অন্যদিকে ইউপি নির্বাচনে পূর্বশত্রুতার জেরেও সহিংসতা হয়। তবে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে নির্বাচন নিয়ে বড় কোনো সংকট হয়েছিল কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন হলো একটা রিফারি। এখানে খেলার জন্য প্লেয়ারদের আসতে হবে। এজন্য প্লেয়ারদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের প্রয়োজন আছে। আর প্লেয়াররা যদি তাদের শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে না আসেন তবে সেখানে একটি অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এটা আমি মনে করি। এ রকম একটি বড় সংকট আমরা ফেস করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে কোনো হতাশা আছে কি? পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক কেমন ছিল।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন কমিশন এসেছে, যত নির্বাচন হয়েছে প্রতিটি নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে হয়েছে। প্রত্যেক নির্বাচন কমিশনকে কিছু না কিছু দুর্নাম নিয়ে যেতে হয়েছে। যারা নির্বাচন কমিশনে আসেন তারা কর্মজীবনে অনেক অর্জনের পর এখানে আসেন। কিন্তু এখানে এসে তাদের সুনামের কিছুটা বিসর্জন দিতে হয়েছে। আমি হতাশা বলব না। ইসিতে আসার পর আমার বোধোদয় হয়েছে। প্রথমত, আপনি যত ভালো কাজই করুন না কেন কিছু না কিছু দুর্নাম আপনাকে নিয়েই যেতে হবে। দ্বিতীয়ত, পাঁচজনের এ কমিশন একক সত্তা হিসেবে কাজ করে। এখানে যিনি সভাপতিরূপে কাজ করেন তার ব্যক্তিত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু চ্যালেঞ্জ-প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কিছু কিছু আইনি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আমি মনে করি ইসি সচিবালয় আইনে কিছুটা সংস্কার করা উচিত। তাহলে কমিশন একটা টিম হিসেবে কাজ করতে পারবে। সচিবালয় হচ্ছে কমিশনের সচিবালয়। এ সচিবালয়ের ওপর কমিশনের যদি নিয়ন্ত্রণ না থাকে তবে তো কমিশন সেভাবে পারফর্ম করতে পারবে না। কমিশন নির্বাচন নিয়ে ডিল করে। আর এ নির্বাচন করেন রিটার্নিং অফিসার তথা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। আর এ কর্মকর্তাদের বদলি-পদায়ন কমিশন কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করে না। যদিও আমি মনে করে কমিশনের নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। সে ক্ষেত্রে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে আমরা বদলি করতে পারি না। এ ক্ষেত্রে কেন তারা আমাদের কথা শুনবেন? সেখানে যদি তারা অনিয়ম করেন তবে আমরা তো তাদের আইনের আওতায় আনতে পারছি না। পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক আশানুরূপ হয়নি বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে রাতের বেলা ভোট হয়েছে? এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে আমরা রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করেছিলাম জেলা প্রশাসকদের। আইনশৃঙ্খলার জন্য সব বাহিনীকে নিয়োজিত করেছিলাম। নির্বাচনের দিনে আমরা মিডিয়া ফলো করেছি। আমি দেখিনি কোন মিডিয়ায় এসেছে যে নির্বাচনের আগের রাতে ভোট হয়েছে। বিবিসি যে কেন্দ্র নিয়ে নিউজ করেছিল সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ হয়েছিল। একটি কেন্দ্র দিয়ে ৪১ হাজার কেন্দ্রের কথা বলা যায় না। তার পরও যদি কেউ প্রমাণ পায়, যদি ডকুমেন্ট থাকে সেটার জন্য তো একটা নির্বাচনী আইন রয়েছে। তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২১৩ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি মনে করি শতভাগ ভোট পড়ার কথা নয়। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যে এটা একটা। আমি মনে করি এটা তদন্ত করা উচিত ছিল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে কখনো চাপের মুখোমুখি হইনি। আমাদের বাস্তবতাটা পরিবর্তন করা দরকার। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি রাজনৈতিক সংস্কৃতির উত্তরণ ঘটাই, দলগুলোর মধ্যে যদি গণতন্ত্রের চর্চা থাকে, একের প্রতি অন্যের আস্থার সংকট যদি আমরা কাটিয়ে উঠতে পারি এজন্য আমাদের বেশি সময় লাগছে। আরও একটু সময় লাগবে। রাজনৈতিক সমঝোতার প্রয়োজন রয়েছে। আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। অনাস্থার সংকট আমাদের কাটিয়ে উঠতে হবে। সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের গণতন্ত্র পরিশালিত কওে, সেক্ষেত্রে সরকারি দল হতো আর বিরোধী দল হতো। অন্যরা পারলে আমরা কেন পারব না। আমি মনে করি গণতন্ত্র পরিশালিত হলে সুন্দর নির্বাচন সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার সবসময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। কমিশন বৈঠকে কথা বলতে দেওয়া হতো না এমন অভিযোগও করেছেন ওই নির্বাচন কমিশনার। এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা নির্বাচন কমিশনে যে পাঁচজন ব্যক্তি আছি। পাঁচজন কিন্তু আলাদা আলাদা ব্যক্তিত্ব। প্রত্যেকেরই যার যার নিজস্ব একটা সত্তা আছে। সুতরাং উনি ওনার সত্তায় কথা বলবেন। এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি বলতে চাই- আমরা কখনো কথা বলতে বাধা দেইনি। আর বরিশাল সিটি নির্বাচনের বিষয়ে আমি বলেছিলাম একটি-দুটি কেন্দ্রে যে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, আপনি চাইলে ওই কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করতে পারেন। তখন যদি একটি-দুটি কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করা হতো, তবে অঙ্কুরেই অনিয়ম বন্ধ হতো। কিন্তু উনি নির্বাচন শেষ হওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগে নির্বাচনটা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন। নির্বাচন বন্ধে আইনগত কোনো বাধা ছিল না। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত নির্বাচন হওয়ার পরে যদি আমরা বলি নির্বাচনে অনিয়ম হয়েছে, এ জন্য পুরো নির্বাচন বন্ধ করে দেব। সেই ক্ষেত্রে আমাদের সবার মনে হয়েছে, নির্বাচন বন্ধ করলে তা সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। হয়তো অনেক প্রাণহানি ঘটে যেতে পারত। সেই বিবেচনায় নির্বাচনটা বন্ধ করা হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যায় বা করা উচিত হবে? একাদশ সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে আগে যে রকম বিরোধ ছিল এখন সেই বিরোধ কমেছে। তবে ধীরগতি বিষয়ে যেটা বলা হচ্ছে, এক্ষেত্রে অনেকের হয়তো ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। এক্ষেত্রে দু-একজন ভোটার চলে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেসব নির্বাচনী অনিয়ম হয়, তা বন্ধ করার জন্য ইভিএম একটি ভালো ডিভাইস। ইভিএম নিয়ে যদি কোনো সংশয় থাকে কোনো দলের আমরা বারবার বলেছি, আপনারা আসেন আমরা বুঝিয়ে দেব। কিন্তু কেউ আসেননি। তবে ২০-দলীয় জোটের একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান দুই দিন আমার কাছে এসেছিলেন। উনি বলেছিলেন- তার সংসদীয় আসনে ইভিএম দিতে।

ইভিএম নিয়ে কোনো কোনো ব্যক্তি ভুল ব্যাখ্যা করছেন। সেটা হলো ভারতের ইভিএমের সঙ্গে তুলনা করে বলা হচ্ছে আদালতের নির্দেশে ভারতের ইভিএমে Voter verified Paper Audit Trail (VVPAT) যুক্ত করেছে। আমরা কেন করিনি। তবে আমি বলব- কারিগরি দিক থেকে এই দুই ইভিএম দুই ধরনের। আমাদের ইভিএম একজন ভোটারকে কনফার্ম করলে মনিটরে পুরো ছবি দেখা যায়। আবার বলা হয়- আদালতে গেলে ইভিএম বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করা যাবে। এটাও সঠিক নয়। আদালতে চ্যালেঞ্জ হলে ইভিএমে ভোট আবারও গণনা করা যায়। সেটার উদাহরণ হচ্ছে ঢাকার সিটি নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডে ফলাফল পুনঃগণনা হয়েছে। সেখানে ফলাফলও কিন্তু চেঞ্জ হয়েছে। তবে আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যাবে কি না?- সেটা আমি বলব না। এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হলে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করা উচিত। বর্তমানে যে পরিমাণ ইভিএম রয়েছে তা দিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচনে ১০০ আসনে ভোট করা যাবে। তবে সে জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি নিজেকে একটি গবেষণার সঙ্গে যুক্ত করেছি। “নির্বাচন এবং বাংলাদেশের ইতিহাস” এটা আমার একটা গবেষণার বিষয়। এটার ওপরে কিছু লেখালেখি করার ইচ্ছা আছে। আমি অবসর সময়ে গলফ খেলি, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে আমি পছন্দ করি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের আচরণ যেন আওয়ামী লীগের মতো না হয়: ড. মঈন খান
আমাদের আচরণ যেন আওয়ামী লীগের মতো না হয়: ড. মঈন খান

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ