শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

প্রিন্ট ভার্সন
ব্যর্থতার সঙ্গে সফলতাও আছে : শাহাদাত চৌধুরী

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর কেমন কাটল?

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশনের পাঁচ বছরে মিক্স ফিলিংস রয়েছে। অনেক ভালো আছে, অনেক খারাপ আছে। এর মধ্যে সাফল্য আছে, ব্যর্থতা আছে। ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সবকিছু মিলে  ইসিতে পাঁচ বছর কেটেছে। ভালো লাগাটা হচ্ছে- আমি সৌভাগ্যবান যে ইসির মতো একটি প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ হয়েছে। মিশ্র ফিলিংস হচ্ছে- যেসব জায়গায় ব্যর্থতা ছিল, ভুলত্রুটি ছিল তা যদি না হতো আরও ভালো লাগত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সাফল্য-ব্যর্থতা কী কী?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা চেষ্টা করেছি নির্বাচনগুলো আইন অনুযায়ী করার। ইসির যেসব দায়িত্ব তা আমরা সাফল্যের সঙ্গে পালন করেছি। ইউপি নির্বাচনও ভালো হয়েছে। আমি বলব না এটা খারাপ হয়েছে। কিছু সহিংসতা হয়েছে। সে দুর্নাম আমাদের নিতে হয়েছে। আমরা এ নির্বাচনকে কন্ট্রোল করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য বাড়িয়ে দিয়েছি। আমি মনে করি এটা একটা সামাজিক সমস্যা। আসলে এখন যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তারা মনে করেন, যে কোনোভাবেই নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু পরাজিত হলে তারা ফলাফল মনে নিতে চান না। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, কিছু সংসদ সদস্যের প্রভাবে ইউপি নির্বাচনের কিছু প্রার্থী এবং তাদের অতি উৎসাহী কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক সহিংসতা বাড়িয়েছে কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা একটা গবেষণার বিষয়। দলীয় প্রতীক থাকলেও কিছু কিছু উপজেলায় ইউপি নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়াই হয়েছে। আমার মনে হয় সেসব জায়গায় সহিংসতা কম হয়েছে। দলীয় প্রতীক থাকলে যেটা হয়- স্থানীয় নেতৃবৃন্দ যারা আছেন, সংসদ সদস্য আছেন তারা কারও না কারও পক্ষে-বিপক্ষে থাকেন। তখন তারা তাদের প্রভাব বিস্তার করেন। পেশিশক্তি বা মানি পাওয়ার তারা ব্যবহার করেন। ২০১৬ সালের নির্বাচনের চেয়ে এবারে প্রাণহানি কম হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রাণহানিবিহীন নির্বাচন করতে হলে কী করা দরকার?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভাবতে হবে। একটা রাজনৈতিক দল যখন ক্ষমতায় থাকে তখন স্থানীয় পর্যায়ে অনেক নেতা-উপনেতা তৈরি হয়। সেখানে তারা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেন। আবার সেখানে স্থানীয় যারা এমপি আছেন তারা যদি যোগ হন তখন সেটা আরও গতি পায়। অন্যদিকে ইউপি নির্বাচনে পূর্বশত্রুতার জেরেও সহিংসতা হয়। তবে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে নির্বাচন নিয়ে বড় কোনো সংকট হয়েছিল কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : নির্বাচন কমিশন হলো একটা রিফারি। এখানে খেলার জন্য প্লেয়ারদের আসতে হবে। এজন্য প্লেয়ারদের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের প্রয়োজন আছে। আর প্লেয়াররা যদি তাদের শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে না আসেন তবে সেখানে একটি অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এটা আমি মনে করি। এ রকম একটি বড় সংকট আমরা ফেস করেছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাঁচ বছরে কোনো হতাশা আছে কি? পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক কেমন ছিল।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন কমিশন এসেছে, যত নির্বাচন হয়েছে প্রতিটি নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে হয়েছে। প্রত্যেক নির্বাচন কমিশনকে কিছু না কিছু দুর্নাম নিয়ে যেতে হয়েছে। যারা নির্বাচন কমিশনে আসেন তারা কর্মজীবনে অনেক অর্জনের পর এখানে আসেন। কিন্তু এখানে এসে তাদের সুনামের কিছুটা বিসর্জন দিতে হয়েছে। আমি হতাশা বলব না। ইসিতে আসার পর আমার বোধোদয় হয়েছে। প্রথমত, আপনি যত ভালো কাজই করুন না কেন কিছু না কিছু দুর্নাম আপনাকে নিয়েই যেতে হবে। দ্বিতীয়ত, পাঁচজনের এ কমিশন একক সত্তা হিসেবে কাজ করে। এখানে যিনি সভাপতিরূপে কাজ করেন তার ব্যক্তিত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু চ্যালেঞ্জ-প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কিছু কিছু আইনি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আমি মনে করি ইসি সচিবালয় আইনে কিছুটা সংস্কার করা উচিত। তাহলে কমিশন একটা টিম হিসেবে কাজ করতে পারবে। সচিবালয় হচ্ছে কমিশনের সচিবালয়। এ সচিবালয়ের ওপর কমিশনের যদি নিয়ন্ত্রণ না থাকে তবে তো কমিশন সেভাবে পারফর্ম করতে পারবে না। কমিশন নির্বাচন নিয়ে ডিল করে। আর এ নির্বাচন করেন রিটার্নিং অফিসার তথা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। আর এ কর্মকর্তাদের বদলি-পদায়ন কমিশন কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করে না। যদিও আমি মনে করে কমিশনের নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। সে ক্ষেত্রে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে আমরা বদলি করতে পারি না। এ ক্ষেত্রে কেন তারা আমাদের কথা শুনবেন? সেখানে যদি তারা অনিয়ম করেন তবে আমরা তো তাদের আইনের আওতায় আনতে পারছি না। পাঁচ বছরের কমিশনের টিমওয়ার্ক আশানুরূপ হয়নি বলে আমি মনে করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দলগুলোর অভিযোগ একাদশ সংসদ নির্বাচনে রাতের বেলা ভোট হয়েছে? এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে আমরা রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করেছিলাম জেলা প্রশাসকদের। আইনশৃঙ্খলার জন্য সব বাহিনীকে নিয়োজিত করেছিলাম। নির্বাচনের দিনে আমরা মিডিয়া ফলো করেছি। আমি দেখিনি কোন মিডিয়ায় এসেছে যে নির্বাচনের আগের রাতে ভোট হয়েছে। বিবিসি যে কেন্দ্র নিয়ে নিউজ করেছিল সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ হয়েছিল। একটি কেন্দ্র দিয়ে ৪১ হাজার কেন্দ্রের কথা বলা যায় না। তার পরও যদি কেউ প্রমাণ পায়, যদি ডকুমেন্ট থাকে সেটার জন্য তো একটা নির্বাচনী আইন রয়েছে। তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২১৩ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। প্রায় ৬ হাজার কেন্দ্রে ৯৯ ভাগ ভোট পড়েছে।

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি মনে করি শতভাগ ভোট পড়ার কথা নয়। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যে এটা একটা। আমি মনে করি এটা তদন্ত করা উচিত ছিল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে চাপের মুখোমুখি হয়েছেন কি না? আর বাংলাদেশের বাস্তবতায় দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কি না?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : দলীয় সরকারের আমলে নির্বাচন করতে গিয়ে কখনো চাপের মুখোমুখি হইনি। আমাদের বাস্তবতাটা পরিবর্তন করা দরকার। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি রাজনৈতিক সংস্কৃতির উত্তরণ ঘটাই, দলগুলোর মধ্যে যদি গণতন্ত্রের চর্চা থাকে, একের প্রতি অন্যের আস্থার সংকট যদি আমরা কাটিয়ে উঠতে পারি এজন্য আমাদের বেশি সময় লাগছে। আরও একটু সময় লাগবে। রাজনৈতিক সমঝোতার প্রয়োজন রয়েছে। আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। অনাস্থার সংকট আমাদের কাটিয়ে উঠতে হবে। সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের গণতন্ত্র পরিশালিত কওে, সেক্ষেত্রে সরকারি দল হতো আর বিরোধী দল হতো। অন্যরা পারলে আমরা কেন পারব না। আমি মনে করি গণতন্ত্র পরিশালিত হলে সুন্দর নির্বাচন সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার সবসময় ভিন্ন সুরে বক্তব্য দিয়েছেন। অনিয়ম নিয়ে কথা বলেছেন। কমিশন বৈঠকে কথা বলতে দেওয়া হতো না এমন অভিযোগও করেছেন ওই নির্বাচন কমিশনার। এ বিষয়ে কী বলবেন?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমরা নির্বাচন কমিশনে যে পাঁচজন ব্যক্তি আছি। পাঁচজন কিন্তু আলাদা আলাদা ব্যক্তিত্ব। প্রত্যেকেরই যার যার নিজস্ব একটা সত্তা আছে। সুতরাং উনি ওনার সত্তায় কথা বলবেন। এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি বলতে চাই- আমরা কখনো কথা বলতে বাধা দেইনি। আর বরিশাল সিটি নির্বাচনের বিষয়ে আমি বলেছিলাম একটি-দুটি কেন্দ্রে যে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, আপনি চাইলে ওই কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করতে পারেন। তখন যদি একটি-দুটি কেন্দ্রের নির্বাচন বন্ধ করা হতো, তবে অঙ্কুরেই অনিয়ম বন্ধ হতো। কিন্তু উনি নির্বাচন শেষ হওয়ার ১৫-২০ মিনিট আগে নির্বাচনটা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন। নির্বাচন বন্ধে আইনগত কোনো বাধা ছিল না। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত নির্বাচন হওয়ার পরে যদি আমরা বলি নির্বাচনে অনিয়ম হয়েছে, এ জন্য পুরো নির্বাচন বন্ধ করে দেব। সেই ক্ষেত্রে আমাদের সবার মনে হয়েছে, নির্বাচন বন্ধ করলে তা সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। হয়তো অনেক প্রাণহানি ঘটে যেতে পারত। সেই বিবেচনায় নির্বাচনটা বন্ধ করা হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইভিএমে ভোট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। আপনি কি মনে করেন আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যায় বা করা উচিত হবে? একাদশ সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করার বিষয়ে বর্তমান কমিশন কতটুকু প্রস্তুতি রেখে যাচ্ছে?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে আগে যে রকম বিরোধ ছিল এখন সেই বিরোধ কমেছে। তবে ধীরগতি বিষয়ে যেটা বলা হচ্ছে, এক্ষেত্রে অনেকের হয়তো ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। এক্ষেত্রে দু-একজন ভোটার চলে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেসব নির্বাচনী অনিয়ম হয়, তা বন্ধ করার জন্য ইভিএম একটি ভালো ডিভাইস। ইভিএম নিয়ে যদি কোনো সংশয় থাকে কোনো দলের আমরা বারবার বলেছি, আপনারা আসেন আমরা বুঝিয়ে দেব। কিন্তু কেউ আসেননি। তবে ২০-দলীয় জোটের একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান দুই দিন আমার কাছে এসেছিলেন। উনি বলেছিলেন- তার সংসদীয় আসনে ইভিএম দিতে।

ইভিএম নিয়ে কোনো কোনো ব্যক্তি ভুল ব্যাখ্যা করছেন। সেটা হলো ভারতের ইভিএমের সঙ্গে তুলনা করে বলা হচ্ছে আদালতের নির্দেশে ভারতের ইভিএমে Voter verified Paper Audit Trail (VVPAT) যুক্ত করেছে। আমরা কেন করিনি। তবে আমি বলব- কারিগরি দিক থেকে এই দুই ইভিএম দুই ধরনের। আমাদের ইভিএম একজন ভোটারকে কনফার্ম করলে মনিটরে পুরো ছবি দেখা যায়। আবার বলা হয়- আদালতে গেলে ইভিএম বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করা যাবে। এটাও সঠিক নয়। আদালতে চ্যালেঞ্জ হলে ইভিএমে ভোট আবারও গণনা করা যায়। সেটার উদাহরণ হচ্ছে ঢাকার সিটি নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডে ফলাফল পুনঃগণনা হয়েছে। সেখানে ফলাফলও কিন্তু চেঞ্জ হয়েছে। তবে আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট করা যাবে কি না?- সেটা আমি বলব না। এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হলে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করা উচিত। বর্তমানে যে পরিমাণ ইভিএম রয়েছে তা দিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচনে ১০০ আসনে ভোট করা যাবে। তবে সে জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর নিয়ে কিছু লিখবেন কি?

শাহাদাত হোসেন চৌধুরী : আমি নিজেকে একটি গবেষণার সঙ্গে যুক্ত করেছি। “নির্বাচন এবং বাংলাদেশের ইতিহাস” এটা আমার একটা গবেষণার বিষয়। এটার ওপরে কিছু লেখালেখি করার ইচ্ছা আছে। আমি অবসর সময়ে গলফ খেলি, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে আমি পছন্দ করি।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে