শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ মে, ২০২২ আপডেট:

তখনই চলে গেলেন যখন তাঁর প্রয়োজন সর্বাধিক

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তখনই চলে গেলেন যখন তাঁর প্রয়োজন সর্বাধিক

সমগ্র বাঙালি জনগোষ্ঠীর সর্বশেষ অভিভাবক, আমাদের সবার বিবেক, আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী চলে গেলেন এমন এক সময়ে যখন তাঁর প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম সাহেব বললেন যেহেতু আমার সঙ্গেই তাঁর শেষ সাক্ষাৎ ঘটেছিল, তাই আমি যেন কিছু লিখি। কিন্তু এই অসহনীয় শোকাবহ খবরের পর কলম চলছে না। সারা জীবন যে মহামানব সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সমস্ত ভয়ভীতি, রাঙা চক্ষু উপেক্ষা করে শক্তিশালী লেখনী দিয়ে বাঙালি জাতিকে সম্প্রীতির, অসাম্প্রদায়িকতার পথ দেখিয়ে প্রভাবিত করেছেন, আজ তাঁর বিদায়ের পর তাঁর স্থান পূরণের আর কেউ রইল না। মূল প্রশ্ন- কে তাঁর মতো সাম্প্রদায়িক অপশক্তি, ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এমন জোরালো ভাষায় লিখতে পারবে? এমন কেউ তো রইল না। একদিকে আমার সৌভাগ্য অন্তত শেষবারের মতো দেখার সুযোগ হয়েছিল এপ্রিল মাসের ২২ তারিখে হাসপাতালে এবং পরে ৩০ তারিখে যুক্তরাজ্যে আমাদের হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিমের বাসভবনে। যেদিন হাসপাতালে দেখা হলো তিনি ভালো করেই জানতেন তাঁর বিদায় সন্নিকটে, কেননা চিকিৎসক বলে দিয়েছেন তাঁর দুটি কিডনিই সম্পূর্ণ অকেজো হয়েছে বলে ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপনের সুযোগ নেই। একটি ইনজেকশনের সাহায্যে তিনি কিছুদিন মাত্র বাঁচতে পারবেন। কথাগুলো চিকিৎসকরা গাফ্‌ফার ভাইকেই বলেছিলেন। ২২ এপ্রিল হাসপাতালে সাক্ষাতের শুরুর দিকে তিনি বললেন ‘এসে ভালোই করেছেন, আর দেখা নাও হতে পারে’। তবে  মৃত্যুর হাতছানি তাঁকে যতটা চিন্তিত করেছিল, তার চেয়ে তিনি অনেক বেশি উদ্বিগ্ন ছিলেন দেশে মৌলবাদের উত্থান নিয়ে, দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে। প্রায় দুই ঘণ্টা সাক্ষাৎকালে বারবারই এক প্রশ্ন তুলেছেন, এই ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে কীভাবে নিশ্চিহ্ন করা যায়। তিনি বলেছেন, এদের শায়েস্তা করে দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জিইয়ে রাখার জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। তাঁকে আরও বহু বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে। তাই প্রশ্ন করেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ চেতনাবিরোধী কেউ ক্ষমতায় আসতে পারবে কি না? কদিন আগেই তাঁর তৃতীয় কন্যা বিনোতা চৌধুরীর অকাল মৃত্যুতে তিনি সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছিলেন, এরপর আর তাঁর চোখের পানি বন্ধ হয়নি, মিনিটে মিনিটেই বিনোতার কথা টেনে এনে শিশুর মতোই কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন। এই মহা শক্তিশালী পুরুষ, যার মন ছিল পাথরের মতোই কঠিন এবং নীতির প্রশ্নে আপসহীন, তাঁর মন অভাবনীয়ভাবে ভেঙে পড়েছিল কন্যার মৃত্যুর কারণে, কিন্তু তার পরও তিনি ত্যাজদীপ্ত ভাষায় ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হননি। প্রশ্ন করেছিলেন তাঁর প্রস্থানের পর এই সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে লেখার জন্য কে থাকবে? তিনি আমার মেয়েদের খুবই স্নেহের চোখে দেখতেন, তাদের কথাও জিজ্ঞেস করতে ভুলেননি। আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী কেউ যেন ক্ষমতায় না আসতে পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছিলেন।

স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে ১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার পর লন্ডন থেকে তাঁর প্রকাশিত ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকার প্রসঙ্গ টেনে বললেন- ‘জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল চাবিকাঠি নেড়েছিল বলে তিনি যা লিখেছিলেন, পরবর্তীতে সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে সেই সত্যটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেছিলেন, আমি যে এক রায়ে জিয়াকে ঠাণ্ডা মাথার খুনি বলে উল্লেখ করেছিলাম, সেটি ছিল অত্যন্ত যৌক্তিক একটি ভাষ্য। এখানে উল্লেখযোগ্য গাফ্‌ফার ভাইয়ের প্রকাশিত ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকাই ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার ব্যাপারে সারা পৃথিবীতে প্রথম প্রতিবাদী পত্রিকা। মুক্তিযোদ্ধা গাফ্‌ফার ভাই মুক্তিযুদ্ধকালে  পশ্চিম বাংলা থেকে বিভিন্নভাবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তিনি বাংলার ডাক পত্রিকায় স্পষ্ট করে লিখেছিলেন ‘জিয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নয়, বরং পাকিস্তানি চর হিসেবেই পশ্চিম বাংলায় ছিল, যে কথা এক দিন প্রমাণিত হবে।’ ১৯৭৩ সালে তাঁর প্রয়াত স্ত্রীর মেরুদণ্ডে সংক্রমণের কারণে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়লে বঙ্গবন্ধুই তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন, কিন্তু তিনি আর সুস্থ হতে পারেননি, বাকি জীবন হুইল চেয়ারেই কাটিয়েছেন, আর এই পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীকে গাফ্‌ফার ভাই-ই দেখাশোনা করেছেন ২০১৩ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত। ৩০ এপ্রিল হাইকমিশনার সাঈদা মুনার বাসভবনে গাফ্‌ফার ভাইয়ের কন্যা বিনোতার স্মরণে যে সভা ডাকা হয়েছিল, সেখানে তাঁকে পৌঁছানোর জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করায় গাফ্‌ফার ভাই যেতে পেরেছিলেন। হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন বক্তা গাফ্‌ফার ভাই যে গোটা বাঙালি জাতির অভিভাবক সে কথাই বলেছেন। হাইকমিশনার বলেছিলেন- গাফ্‌ফার চৌধুরী সাহেব গোটা পৃথিবীর সব বাঙালির বাতিঘর। আমি এ কথা বলতে ভুলি নাই যে পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত বাঙালির মনে গাফ্‌ফার ভাইয়ের বিচরণ থাকবে তাঁর অমর একুশে গানের জন্য। আমাদের ভাষণ শুনে গাফ্‌ফার ভাইয়ের চোখে পানি এসেছিল। সেখান থেকে বিদায়ের মুহূর্তেও বলেছিলেন, মানিক সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে রুখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত রাখতে হবে। তিনি আরও বলেছিলেন, মানিক তুমি যে মনোবল নিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের অন্যতম বিচারক হিসেবে এদের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দিয়েছো, ঠিক একই শক্তি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার দায়িত্ব এখন তোমাদের ওপর, কেননা আমি তো আর বেশি দিন বেঁচে থাকব না। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এই অকৃত্রিম সৈনিক সেদিন বলেছিলেন দেশকে তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করা যাবে না। বিদায়ের পূর্বমুহূর্তে তিনি কবিগুরুর দুটি লাইন উচ্চারণ করেছিলেন যা ছিল ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই, যা দেখেছি, যা পেয়েছি, তুলনা তার নাই’। এই কবিতা পাঠ থেকে পরিষ্কার হয়ে গেল মৃত্যুর ঘণ্টাধ্বনি তিনি শুনতে পাচ্ছেন। এরপর আমি এবং সুলতান শরিফসহ সেখানে উপস্থিত বাংলাভাষী কেউ কান্না থামাতে পারেননি। হাসপাতালে থাকাকালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া গান ‘আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে’ এর উল্লেখ করে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তাঁর একুশে ফেব্রুয়ারি গানের স্বরলিপিও আগামী পৃথিবী কান পেতে শুনবে কি না। তাঁর সেই অমর গানের স্বরলিপি যে অনাদিকাল বাঙালি হৃদয়ে বেঁচে থাকবে, তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, কিন্তু আজ প্রশ্ন তাঁর বিদায়ের শোক আমরা কী করে কাটাব, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে এখন কে কলম ধরবে? তাঁর প্রয়াণে সে অধ্যায়টি আজ স্তব্ধ হয়ে গেল। তাই প্রশ্ন যে নীতি নিয়ে গাফ্‌ফার ভাইয়ের কলমযুদ্ধ চলছিল সেই নীতি চালিয়ে যেতে ভবিষ্যতে কে কলম ধরবে? কে আছে তাঁর মতো শক্তিশালী লেখক। তাঁর অভাব তো পূরণ হবার নয়। তিনি আত্মজীবনী লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, সেটি আর হলো না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক