শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

জটিলতা কাটছে না ১০ ডিসেম্বরের

আরামবাগে সমাবেশ করতে চায় বিএনপি । আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শক্ত অবস্থানে - বাড়ানো হয়েছে রাজধানীর নিরাপত্তা । ১৫০০ নেতা-কর্মী গ্রেফতারের অভিযোগ
সাখাওয়াত কাওসার ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
জটিলতা কাটছে না ১০ ডিসেম্বরের

১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের স্থান ঘিরে জটিলতা কাটছে না। ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বিএনপিকে ২৬ শর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের প্রস্তাব দিলেও তাতে সায় দেয়নি দলটি। তারা বলছে, সরকার কোনো কৌশল থেকে তাদের সেখানে নিতে চাইছে। বিকল্প স্থান হিসেবে বিএনপি মতিঝিল আরামবাগ আইডিয়াল স্কুল মাঠ ও সামনের এলাকায় অনুমতির অনুরোধ জানিয়েছে ডিএমপিকে। অন্যদিকে, ঢাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। তল্লাশি চলছে নগরীর বিভিন্ন স্থানে। বিএনপি অভিযোগ করছে, আবাসিক হোটেল ও মেসে পুলিশ নিরীহ মানুষকে হয়রানি করছে। বিভিন্ন বাসাবাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের ১৫০০ নেতা-কর্মী আটক করেছে। মামলা দিয়েছে অনেকের বিরুদ্ধে। গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করা হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে। ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোনোভাবেই রাস্তাঘাটে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। আমরা তো তাদের বলেছি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার জন্য। এর চেয়ে ভালো কোনো ভেন্যু যদি তারা পায় তাহলে দেখা হবে।’

স্থান নিয়ে টানাপোড়েন : বিএনপি নয়াপল্টন কিংবা দলীয় কার্যালয়ের পার্শ্ববর্তী আরামবাগ আইডিয়াল স্কুলের সামনের রাস্তার বিষয়ে অনড় থাকলেও ডিএমপি অনড় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিষয়ে। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কোনোভাবেই তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাবে না। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপির বিভিন্ন নেতা বিভিন্ন রকম বক্তব্য দিলেও দলটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, সেদিন ঢাকায় সমাবেশ হবেই। অন্যসব বিভাগে সমাবেশের পর ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় হবে শেষ বিভাগীয় সমাবেশ। গতকাল বিকালে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ডিএমপির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল। তবে ডিএমপি সদর দফতর থেকে এ নিয়ে কোনো সাড়া না পাওয়ায় প্রতিনিধি দল যায়নি। এ ব্যাপারে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসলে ডিএমপি থেকে কোনো সাড়া না পাওয়ায় আমরা সেখানে যাইনি। তবে কাল (আজ) আমরা সেখানে যাব। আমরা বিশ্বাস করি ডিএমপি নয়াপল্টন কিংবা আরামবাগে ভেন্যু হিসেবে অনুমতি দেবে।’ একাধিক সূত্র বলছেন, অন্যান্য বিভাগীয় শহরের মতো করে রাজধানীর সমাবেশকে দেখা হচ্ছে না। ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘটনা সামনে রেখেই সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। ঢাকার সমাবেশ ঘিরে অনেক মহলের কিছু বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে। গোয়েন্দাদের আশঙ্কা, বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের কিছু নেতা-কর্মী বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান নিয়ে ফেলতে পারেন। এতে নেপথ্য মদদ দিচ্ছে জামায়াতসহ দেশি-বিদেশি কয়েকটি মহল। তারা ইতোমধ্যে বিএনপির কিছু শীর্ষ নেতার সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। সেগুলোয় সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা প্রয়োজনে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেওয়ার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। সে অনুসারে রাজধানীর বাইরে থেকে ঢাকায় আসা নেতা-কর্মীদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা রাখার জন্য ইতোমধ্যে ২০০ জনের মতো ব্যক্তির তালিকা প্রস্তুত করে রেখেছেন বিএনপি ও জামায়াতের শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে সরকারের একাধিক সংস্থা।

১৫০০ নেতা-কর্মী গ্রেফতার : ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ কেন্দ্র করে শক্ত অবস্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। কেবল রাজধানীতেই গতকাল ভোর পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ২৮৫ জনকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপি। এর আগের দুই দিনে ৭২৭ জনকে গ্রেফতার করেছিল। তবে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রায় ১ হাজার ৫০০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তারা বলছে, তাদের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চলছে। সাধারণ নগরবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানো হচ্ছে। নির্যাতনে দেশে একটা ভয়াবহ ভীতি ও ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকার সমাবেশ কেন্দ্র করে সরকার পুলিশ বাহিনী ব্যবহার করে মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে।

কাটছে না উদ্বেগ : সমাবেশের ভেন্যু নিয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ বা সরকারের মন্ত্রীদের বাহাসে রীতিমতো উৎকণ্ঠায় ভুগছেন রাজধানীবাসী। এরই মধ্যে বিভিন্ন এলাকায় ব্লকরেইড, পেন্ডিং মামলার আসামি গ্রেফতার করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিশেষ অভিযান ঘিরে সাধারণ মানুষের মনে আতঙ্ক ভর করছে। রাজনৈতিক নেতাদের কথামালায় ১০ ডিসেম্বর এখন হয়ে উঠেছে দেশে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। এর আগে বিএনপি যে বিভাগগুলোয় সমাবেশ করেছে সেখানেই ডাকা হয় পরিবহন ধর্মঘট, যাতে সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ঢাকার সমাবেশ ঘিরেও তেমনটা হওয়ার শঙ্কা জনসাধারণের।

 

যা বলছে আওয়ামী লীগ : ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বর বিএনপি সমাবেশের নামে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় এনে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে বিএনপি। সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর সামনে রেখে তারা (বিএনপি) জানান দিল সন্ত্রাস করবে, আবারও আগুনসন্ত্রাস ফিরে আসছে। খেলা হবে।

যা বলছে বিএনপি : দীর্ঘদিনের ব্যর্থতা ঝেড়ে পরবর্তী নির্বাচনের এক বছর আগে বড় ধরনের আন্দোলনে নামতে চাইছে বিএনপি। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে চাপে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে বাধ্য করতে এবার তাদের ‘এসপার-ওসপার’ লক্ষ্য। ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিভাগীয় সমাবেশ ডেকে বিএনপি নেতারা বলছেন, সেদিনের পর বাংলাদেশ চলবে খালেদা জিয়ার কথায়। তারেক রহমান যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরবেন। কেউ কেউ বলছেন, সরকারের নির্বাহী আদেশে কারামুক্ত হয়ে ঘরে থাকা খালেদা জিয়াও ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে উপস্থিত হবেন।

১০ দফা তুলে ধরবে বিএনপি : সমাবেশে ১০ দফা তুলে ধরবে বিএনপি। সেগুলো হচ্ছে- বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন, ইভিএম পদ্ধতি বাতিল ও পেপার ব্যালটের মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা করা, খালেদা জিয়াসহ সব বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মী, সাংবাদিক এবং আলেমদের সাজা বাতিল, সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও রাজনৈতিক কারাবন্দিদের অনতিবিলম্বে মুক্তি, দেশে সভা-সমাবেশ ও মত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি না করা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ ও বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪সহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী আইন বাতিল করা; বিদ্যুৎ, জ্বালানি, গ্যাস, পানিসহ জনসেবা খাতের মূল্যবৃদ্ধির গণবিরোধী সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা, বিদেশে অর্থ পাচার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত, শেয়ার বাজারসহ রাষ্ট্রীয় সব ক্ষেত্রে সংঘটিত দুর্নীতি চিহ্নিত করতে একটি কমিশন গঠন/দুর্নীতি চিহ্নিত করে অতি দ্রুত যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ, গুমের শিকার সব নাগরিককে উদ্ধার এবং বিচারবহির্ভূত হত্যা ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের বিচারের ব্যবস্থা করে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ভাঙচুর এবং সম্পত্তি দখলের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা করা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগকে সরকারি হস্তক্ষেপ পরিহার করে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া।

১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ হবেই -ফখরুল : ১০ ডিসেম্বর ঢাকার সমাবেশ নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ নিয়ে মনে কোনো দ্বিধা রাখবেন না। সেদিন অবশ্যই রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ হবে। যে কোনো মূল্যে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন থেকে মানুষ নতুন স্বপ্ন দেখবে। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে কেন্দ্রীয় বিএনপি আয়োজিত ‘ভায়োলেন্স অ্যান্ড পলিটিক্স অব ব্লেমিং’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি ।

মির্জা ফখরুল বলেন, কিছু অসমর্থিত সূত্র বলছে, আমাদের চলমান আন্দোলন বানচাল করতে ২০০ বাস নাকি পোড়ানোর জন্য রেডি করা হয়েছে। ছাত্রলীগ নামধারীদের রেডি রাখা হয়েছে আমাদের মোকাবিলা করতে। সরকার এখন আবার পুরনো খেলায় মেতেছে। আমরা এবার মানুষকে নিয়ে বেরিয়েছি। তারাই এবার আমাদের আগে রয়েছেন। ইনশা আল্লাহ আমরা বিজয়ী হব।

বিএনপি নেত্রী শামা ওবায়েদ ও অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে রাশিয়া, ইরান, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের দূতাবাসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. সায়ন্থ সাখাওয়াত। দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংস ঘটনার ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, মীর মোহাম্মদ নাছির, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, আবদুল আউয়াল মিন্টু, জয়নুল আবদীন ফারুক, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, নিতাই রায় চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, আবদুস সালাম, ডক্টর এনামুল হক চৌধুরী, ড. শাহিদা রফিক, ইসমাইল জবিউল্লাহ, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, জহির উদ্দিন স্বপন, তাবিথ আউয়াল, নায়াবা ইউসুফ প্রমুখ।

এ ছাড়া জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সুব্রত চৌধুরী, কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ডিএলের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, জাগপার খন্দকার লুৎফর রহমান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকীসহ ২০ দলীয় জোটের শরিক নেতারা অংশ নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা