শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

করোনায় শিক্ষায় বড় বিপর্যয়

আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় শিক্ষায় বড় বিপর্যয়

করোনা মহামারির প্রভাবে বড় বিপর্যয় ঘটেছে শিক্ষাব্যবস্থায়। করোনা-পরবর্তী স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চালু হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি পরিস্থিতি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করোনায় দেড় বছর বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীরা ব্যাপকভাবে প্রাইভেট-টিউশনির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীদের এখনো অনেকটা সময় কাটছে মোবাইল ফোনে গেম খেলেই। শিক্ষার্থীদের কমে গেছে শিখনদক্ষতা, বেড়েছে ফেল করার হার। হবিগঞ্জ জেলায় ফেলের হার বেড়েছে সব থেকে বেশি। বেসরকারি সংস্থা গণসাক্ষরতা অভিযানের করোনা-পরবর্তী শিক্ষা পুনরুদ্ধার শীর্ষক ‘এডুকেশন ওয়াচ স্টাডি-২০২২’ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। শিগগিরই এটি প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে।

গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী গতকাল এই প্রতিবেদককে বলেন, প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করার পর মতামত জানতে সরকারের শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছে পাঠানো হয়েছে। আগামী মাসে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। তবে এ জরিপ নিয়ে আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। তথ্যমতে, মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিতের শিখন ঘাটতি পরিমাপ করতে এ জরিপ করা হয়। জরিপের আওতায় আনা হয়েছে প্রাথমিকের কিছু শিক্ষার্থীকেও। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নানান তথ্য আমলে নেওয়া হয়েছে জরিপে। সব মিলে ১ হাজার ১৫১ শিক্ষার্থী, ৫৬২ শিক্ষক, ৫৮৪ অভিভাবক, শিক্ষা কর্মকর্তা, বেসরকারি সংস্থা, পরিচালনা পর্ষদসহ বিভিন্ন অংশীজনের থেকে তথ্য নিয়ে এ জরিপ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। ওই প্রতিবেদন প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, করোনার কারণে শেখার দক্ষতা কমেছে শিক্ষার্থীদের। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসাররা বলছেন, করোনার আগে শিক্ষার্থীদের ১০ এর স্কেলে শিখনদক্ষতা ছিল ৮ দশমিক ৬, কিন্তু করোনার প্রকোপের পর এ দক্ষতা ৫ দশমিক ৮-এ এসে ঠেকেছে। অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে জরিপ চালিয়ে গণসাক্ষরতা অভিযান বলছে, ইংরেজিতে প্রায় ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী ফেল করেছে। আর গণিতে এ হার ৩৪-এর বেশি। তবে বাংলায় ৮২ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। অকৃতকার্য শিক্ষার্থীর মধ্যে মেয়ের থেকে ছেলের সংখ্যাই বেশি। জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, পাসের ক্ষেত্রে সব থেকে পিছিয়ে হবিগঞ্জ। এ জেলায় ৫৭ দশমিক ১ শতাংশ শিক্ষার্থী ফেল করেছে। ফেলের হারে তার পরই রয়েছে রাজশাহী। এ জেলায় ফেল করেছে ৪৬ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। করোনার প্রভাবে অন্য জেলাগুলোয়ও বেড়েছে অকৃতকার্যের হার। ভোলায় ২৫ দশমিক ৪, চট্টগ্রামে ২৪ দশমিক ৮, ঢাকায় ১৫ দশমিক ৫, গাইবান্ধায় ২৮ দশমিক ৪ ও নেত্রকোনায় ১৫ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, পাসের হারে সব থেকে এগিয়ে যশোর জেলা। এ জেলার ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। আর মাত্র ৯ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী ফেল করেছে। শতভাগ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা করোনার প্রভাবে শিখন ঘাটতি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। প্রাথমিকের ৭১ দশমিক ৫ ও মাধ্যমিকের ৭৫ দশমিক ১৭ শতাংশ অভিভাবক বলেছেন, শিখন ঘাটতি পোষাতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তা ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করোনায় দেড় বছর বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীরা ব্যাপকভাবে প্রাইভেট-টিউশনির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মফস্বলে ৯১ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী কোচিং সেন্টার বা টিউশনির সাহায্য নিয়েছে। আর শহর এলাকায় ৮৮ শতাংশ ছাত্রছাত্রী নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে টিউশনির ওপর। এমনকি রাজধানীতে টিউশনির ওপর নির্ভর করছে ৭৩ দশমিক ৬ শতাংশ ছাত্রছাত্রী, যা পরিবারে অর্থ ব্যয়ে বাড়তি বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদন বলছে, সারা দেশেই ছিল এ চিত্র। করোনাকালে স্মার্টফোন বা ডিজিটাল ডিভাইসে যুক্ত থাকায় আসক্তিও বেড়েছে শিক্ষার্থীদের। গণসাক্ষরতা অভিযানের প্রতিবেদন বলছে, প্রাথমিকের ২৭ দশমিক ৫ ও মাধ্যমিকের ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনে গেম বা কম্পিউটার গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে। প্রাথমিকের ৯২ দশমিক ৩ ও মাধ্যমিকের ৮১ দশমিক ১ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রতিনিয়ত কমপক্ষে এক থেকে দুই ঘণ্টা মোবাইল ফোন/কম্পিউটারে গেমে পার করে। অনেক স্থানে শিক্ষার্থীরা চার ঘণ্টার বেশি নষ্ট করছে এসব গেম খেলেই। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ গতকাল এই প্রতিবেদককে বলেন, করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঘাটতি তৈরি হয়েছে এটি অস্বীকারের উপায় নেই। কিন্তু ঘাটতি মেটাতে সারা দেশের প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষদের বাড়তি ক্লাস নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনার দুই বছরের ঘাটতি পোষাতে কিছুটা সময় লাগবে। আর করোনায় শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় বাড়িতে অবস্থান করায় এখনো স্বাভাবিক হতে পারেনি। ডিজিটাল ডিভাইস বা মোবাইল ফোনে তারা এখনো অনেকটা সময় ব্যয় করছে। এখন স্কুল-কলেজে পুরোদমে ক্লাস চলছে। তাই আশা করছি করোনার নেতিবাচক নানান প্রভাব কেটে যাবে। গণসাক্ষরতা কেন্দ্রের প্রতিবেদন বলছে, প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সর্বনিম্ন আড়াই হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা ব্যয় করেছে প্রাইভেট টিউশনিতে। আর মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা ব্যয় করেছে ২ হাজার ৪০০ থেকে ৯৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করোনায় দেড় বছর বন্ধ থাকায় বিস্তার ঘটেছে নিষিদ্ধ নোট-গাইডেরও। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, মাধ্যমিকের ৮২ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী নোট-গাইডের সাহায্য নিয়েছে। আর প্রাথমিক স্তরে নোট-গাইডে নির্ভর হয়ে পড়েছিল ৭৮ দশমিক ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান এই প্রতিবেদককে বলেন, করোনার সময় অটো প্রমোশন, শর্ট সিলেবাস ও কম পড়িয়ে পরীক্ষা নেওয়ার কারণে বড় শিখনশূন্যতা তৈরি হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী ফেল করছে, কেউ একেবারেই ঝরে পড়ছে। এ ছাড়া শর্ট সিলেবাসে এসএসসি-এইচএসসি পাস করে অনেক ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় পাসও করতে পারছে না। এগুলো শিখনশূন্যতার প্রমাণ। আর এ শূন্যতা কাটিতে উঠতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। শিক্ষার্থীদের শিখনক্ষমতা কমেছে আর ফেলের সংখ্যা বেড়েছে, যা গণসাক্ষরতা অভিযানের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। শিক্ষা খাত নিয়ে গভীরভাবে না ভাবলে ভবিষ্যতে আরও দুর্যোগ পোহাতে হবে। পরিস্থিতি উত্তরণে বেশ কিছু সুপারিশ করেছে গণসাক্ষরতা অভিযান। ঘাটতি পোষাতে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া, পড়ানোর ধরন আরও আকর্ষণীয় করা, দুর্বল শিক্ষার্থীদের প্রতি নজর দেওয়া, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমের সুবিধা বৃদ্ধিসহ বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল
লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক
পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ