শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান সারা রাত জেগে ছিলেন, টেলিভিশনে নির্বাচনের ফলাফল দেখে তিনি বিমূঢ় হয়ে পড়েন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২টি সিটের মধ্যে ১৬০টি সিটে বিজয়ী হয়। পশ্চিম পাকিস্তানে ভুট্টোর দল পেয়েছে ১৩৮টি সিটের মধ্যে ৮১টি। সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান উত্তেজিত। ডেকে পাঠালেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান জেনারেল উমরকে। রাগান্বিত হয়ে বললেন, ‘এটা কেমন করে হলো? তোমাদের রিপোর্টের সঙ্গে কোনো মিল নেই।’

২. ইয়াহিয়া খান জানতেন, শেখ মুজিব ছয় দফাকে রিফারেন্ডাম হিসেবে ঘোষণা করে জনগণের ম্যান্ডেট পেয়েছেন। সহজে তাঁকে কাবু করা যাবে না। এর মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ড তাঁর সঙ্গে দেখা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে। ডিসেম্বরের শেষদিকে জেনারেলদের ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের যে মনোভাব তা সহনীয় নয়।’ তিনি আরও বললেন, ‘We will not allow those black bustard to rule over us.’ অন্যদিকে ভুট্টোর সঙ্গে দেখা করে চিফ অব স্টাফ জেনারেল গুল হাসান জানালেন সামরিক জান্তার মনোভাবের কথা। ভুট্টো বললেন, ‘জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিবেচ্য বিষয় নয়।’

৩. জানুয়ারির মধ্য থেকে পাকিস্তান আর্মি নির্বাচনী রায় বানচাল করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে নেতৃবৃন্দদের বলেন, ‘আমি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও নেতৃবৃন্দ দেখলেন, এ সময়ে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা জাতীয়ভাবে ও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি নিয়মতান্ত্রিক পথে হাঁটলেন। কৌশল গ্রহণ করলেন।

৪. ৩ জানুয়ারি ’৭১ এমএনএ ও এমপিদের নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে লাখো লোকের সামনে শপথবাক্য পাঠ করান। সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘ছয় দফার সঙ্গে আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করব না।’ বঙ্গবন্ধু জনগণকে বলেন, ‘কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে জ্যান্ত কবর দেবেন।’ তিনি এও বলেছিলেন, ‘আমি যদি করি, আমাকেও জ্যান্ত কবর দেবেন।’ অর্থাৎ তিনি সামরিক জান্তাকে এই বার্তা পাঠালেন যে, বাংলার জনগণ ঐক্যবদ্ধ, ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। ছয় দফার সঙ্গে কোনো আপস নেই।

৫. ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়াহিয়া খান তার বেসামরিক উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেন। ওয়ার ক্যাবিনেট গঠন করেন। এ সময় তিনি ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডাকেন। অন্যদিকে মেজর জেনারেল উমর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত এমএনএদের আহূত অধিবেশনে যোগ দিতে বারণ করেন। ভুট্টো বললেন, ‘পশ্চিম পাকিস্তান থেকে যেসব এমএনএ ঢাকায় যাবে তাদের ঠ্যাং ভেঙে দেওয়া হবে।’ ২১ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যেসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। মোকাবিলা করব। দাসত্বের বন্ধন ছিঁড়ে ফেলব।’

৬. ২২ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ দেখলাম আমার নির্বাচনী এলাকা পাবনার বেড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রধান আবদুর রাজ্জাক হাজির। আমাকে বললেন, সাইয়িদ আমার সঙ্গে যেতে হবে। হিলির দিকে যাব। আমরা জয়পুরহাটে গিয়ে আবুল হাসানাত এমপিএর বাড়িতে উঠলাম। আমাদের রেখে রাজ্জাক ভাই চলে গেলেন। ঘণ্টা দেড়েক পর ফিরলেন। বললেন, নগরবাড়ী ঘাটে একটা বাড়ি দেখ যেখানে এক্সপ্লোসিভ রাখতে হবে। হিলি বর্ডারে বিএসএফ কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে তার কথা হয়। উনি বলেছেন এই পথটা ক্লিয়ার আছে। এখান দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসবে। আমি বললাম, বিষয়টি বঙ্গবন্ধু জানেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুই তো আমাকে পাঠিয়েছেন। তার আগে ডা. আবু হেনা এমপিএকে পাঠিয়েছিলেন কলকাতায় একটি বাড়ি ঠিক করার জন্য। ২৫ মার্চের পর যে বাড়িতে ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ মুজিব বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন।

৭. ৩ মার্চ ’৭১ আহূত অধিবেশন স্থগিত হলো। ঢাকা বিস্ফোরিত। গণসংগ্রাম দুর্জয়, অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হয়। তিনি ঘোষণা করলেন, অসহযোগ আন্দোলন। সেই আন্দোলনের মধ্যে ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীন বাংলার জাতীয় সংগীত ও বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসেবে বরিত হলেন। আন্দোলন তীব্র গতিতে জঙ্গি এবং সশস্ত্র রূপ নিতে থাকে।

৮. ৭ মার্চ আমরা যখন বজ্রকণ্ঠে বিমোহিত, তখন মাথার ওপর একটি প্লেনের শব্দ শুনলাম। ওই প্লেনে টিক্কা খান বাংলাদেশে আসে। রেসকোর্সে সেদিন মুক্তিকামী লাখো জনতা, অন্যদিকে রমনা পার্কে সশস্ত্র পাকিস্তানি ফোর্স সজ্জিত। রেসকোর্সে ওয়াচ টাওয়ারে ওত পেতে ছিলেন জেনারেল হামিদ। একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা দিলে সবাইকে মাটির সঙ্গে পিষে ফেলা হবে বঙ্গবন্ধুকে এ বিষয়ে আগেই জানানো হয়েছিল। তাই তিনি এমনভাবে স্বাধীনতা ও মুক্তির ঘোষণা এবং জনযুদ্ধের নির্দেশ দিলেন যেখানে সামরিক বাহিনীর কিছুই করার ছিল না। একই সঙ্গে তিনি তিনটি শর্তে সামরিক সরকারকে বেঁধে ফেলেন। গণপ্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে এবং যেভাবে হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। তার এ ঘোষণায় স্বাধীনতার মন্ত্রে বাঙালি জাতি সশস্ত্র-পথে ধাবিত হয়।

৯. ১৪ মার্চ তিনি ৩৫টি নির্দেশনা দিয়ে স্বহস্তে বাংলাদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন। বিদেশি পত্রিকা লিখল ‘Mujib takes over.’ ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এলেন। তাকে বলা হলো ‘অতিথি’। আমরা বুঝলাম, ইয়াহিয়া খানকে অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট হাউসে বঙ্গবন্ধু-ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলল এবং ১৭ মার্চ আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান দেখলেন শেখ মুজিব ছয় দফার প্রশ্নে অনড়। ওই দিন তিনি টিক্কা খানকে সামরিক আক্রমণের ব্লু-প্রিন্ট রচনার নির্দেশ দেন।

১০. ২০ মার্চ ভুট্টো এলেন। চারদিকে আন্দোলনের অগ্নিশিখা। পাকিস্তানের খসড়া সংবিধান কী হবে এ নিয়ে আলোচনা চলল। বঙ্গবন্ধু এমন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র উপস্থাপন করলেন যেখানে ১৯৬২ সালের সংবিধানে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব ক্ষমতা ছিল তা রদ এবং কতিপয় অনুচ্ছেদ এমনভাবে সংশোধন করলেন যাতে প্রেসিডেন্টের কেন্দ্রীভূত সর্বময় ক্ষমতা না থাকে। ভুট্টো এসব প্রস্তাব মানেননি।

ইয়াহিয়া খান দেখলেন, আলোচনার মাধ্যমে শেখ মুজিব এমন একটি ঘোষণা চান যেখানে সামরিক আইন বলবৎ থাকবে না। প্রেসিডেন্ট হবেন নামমাত্র। তার কথামতো এটা ছিল শেখ মুজিবের কৌশলগত ফাঁদ। যেখানে দুই পতাকা, জাতীয় সংগীত, দুটি পার্লামেন্ট, দুটি স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রের করারোপ ক্ষমতা সীমিত এবং স্বাধীনভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও চুক্তি করতে পারবে। সর্বশেষ ট্রামকার্ড হিসেবে শেখ মুজিব বললেন, ‘ফেডারেশন নয়, কনফেডারেশন চাই।’

১১. ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস ঘোষিত হলো। সারা বাংলায় সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলিত। পুলিশ, ইপিআর, আনসার, ছাত্র-যুবককে বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দিলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে।’ থানাগুলো থেকে অস্ত্র নেওয়ার হিড়িক পড়ে গেল। অন্যদিকে ইয়াহিয়া খান সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, ‘Go ahed.’

১২. ২৫ মার্চ রাতে শুরু হলো নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর আক্রমণ ও নির্বিচার গণহত্যা। বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধানপ্রণেতা, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন