শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান সারা রাত জেগে ছিলেন, টেলিভিশনে নির্বাচনের ফলাফল দেখে তিনি বিমূঢ় হয়ে পড়েন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২টি সিটের মধ্যে ১৬০টি সিটে বিজয়ী হয়। পশ্চিম পাকিস্তানে ভুট্টোর দল পেয়েছে ১৩৮টি সিটের মধ্যে ৮১টি। সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান উত্তেজিত। ডেকে পাঠালেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান জেনারেল উমরকে। রাগান্বিত হয়ে বললেন, ‘এটা কেমন করে হলো? তোমাদের রিপোর্টের সঙ্গে কোনো মিল নেই।’

২. ইয়াহিয়া খান জানতেন, শেখ মুজিব ছয় দফাকে রিফারেন্ডাম হিসেবে ঘোষণা করে জনগণের ম্যান্ডেট পেয়েছেন। সহজে তাঁকে কাবু করা যাবে না। এর মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ড তাঁর সঙ্গে দেখা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে। ডিসেম্বরের শেষদিকে জেনারেলদের ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের যে মনোভাব তা সহনীয় নয়।’ তিনি আরও বললেন, ‘We will not allow those black bustard to rule over us.’ অন্যদিকে ভুট্টোর সঙ্গে দেখা করে চিফ অব স্টাফ জেনারেল গুল হাসান জানালেন সামরিক জান্তার মনোভাবের কথা। ভুট্টো বললেন, ‘জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিবেচ্য বিষয় নয়।’

৩. জানুয়ারির মধ্য থেকে পাকিস্তান আর্মি নির্বাচনী রায় বানচাল করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে নেতৃবৃন্দদের বলেন, ‘আমি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও নেতৃবৃন্দ দেখলেন, এ সময়ে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা জাতীয়ভাবে ও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি নিয়মতান্ত্রিক পথে হাঁটলেন। কৌশল গ্রহণ করলেন।

৪. ৩ জানুয়ারি ’৭১ এমএনএ ও এমপিদের নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে লাখো লোকের সামনে শপথবাক্য পাঠ করান। সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘ছয় দফার সঙ্গে আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করব না।’ বঙ্গবন্ধু জনগণকে বলেন, ‘কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে জ্যান্ত কবর দেবেন।’ তিনি এও বলেছিলেন, ‘আমি যদি করি, আমাকেও জ্যান্ত কবর দেবেন।’ অর্থাৎ তিনি সামরিক জান্তাকে এই বার্তা পাঠালেন যে, বাংলার জনগণ ঐক্যবদ্ধ, ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। ছয় দফার সঙ্গে কোনো আপস নেই।

৫. ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়াহিয়া খান তার বেসামরিক উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেন। ওয়ার ক্যাবিনেট গঠন করেন। এ সময় তিনি ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডাকেন। অন্যদিকে মেজর জেনারেল উমর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত এমএনএদের আহূত অধিবেশনে যোগ দিতে বারণ করেন। ভুট্টো বললেন, ‘পশ্চিম পাকিস্তান থেকে যেসব এমএনএ ঢাকায় যাবে তাদের ঠ্যাং ভেঙে দেওয়া হবে।’ ২১ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যেসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। মোকাবিলা করব। দাসত্বের বন্ধন ছিঁড়ে ফেলব।’

৬. ২২ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ দেখলাম আমার নির্বাচনী এলাকা পাবনার বেড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রধান আবদুর রাজ্জাক হাজির। আমাকে বললেন, সাইয়িদ আমার সঙ্গে যেতে হবে। হিলির দিকে যাব। আমরা জয়পুরহাটে গিয়ে আবুল হাসানাত এমপিএর বাড়িতে উঠলাম। আমাদের রেখে রাজ্জাক ভাই চলে গেলেন। ঘণ্টা দেড়েক পর ফিরলেন। বললেন, নগরবাড়ী ঘাটে একটা বাড়ি দেখ যেখানে এক্সপ্লোসিভ রাখতে হবে। হিলি বর্ডারে বিএসএফ কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে তার কথা হয়। উনি বলেছেন এই পথটা ক্লিয়ার আছে। এখান দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসবে। আমি বললাম, বিষয়টি বঙ্গবন্ধু জানেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুই তো আমাকে পাঠিয়েছেন। তার আগে ডা. আবু হেনা এমপিএকে পাঠিয়েছিলেন কলকাতায় একটি বাড়ি ঠিক করার জন্য। ২৫ মার্চের পর যে বাড়িতে ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ মুজিব বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন।

৭. ৩ মার্চ ’৭১ আহূত অধিবেশন স্থগিত হলো। ঢাকা বিস্ফোরিত। গণসংগ্রাম দুর্জয়, অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হয়। তিনি ঘোষণা করলেন, অসহযোগ আন্দোলন। সেই আন্দোলনের মধ্যে ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীন বাংলার জাতীয় সংগীত ও বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসেবে বরিত হলেন। আন্দোলন তীব্র গতিতে জঙ্গি এবং সশস্ত্র রূপ নিতে থাকে।

৮. ৭ মার্চ আমরা যখন বজ্রকণ্ঠে বিমোহিত, তখন মাথার ওপর একটি প্লেনের শব্দ শুনলাম। ওই প্লেনে টিক্কা খান বাংলাদেশে আসে। রেসকোর্সে সেদিন মুক্তিকামী লাখো জনতা, অন্যদিকে রমনা পার্কে সশস্ত্র পাকিস্তানি ফোর্স সজ্জিত। রেসকোর্সে ওয়াচ টাওয়ারে ওত পেতে ছিলেন জেনারেল হামিদ। একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা দিলে সবাইকে মাটির সঙ্গে পিষে ফেলা হবে বঙ্গবন্ধুকে এ বিষয়ে আগেই জানানো হয়েছিল। তাই তিনি এমনভাবে স্বাধীনতা ও মুক্তির ঘোষণা এবং জনযুদ্ধের নির্দেশ দিলেন যেখানে সামরিক বাহিনীর কিছুই করার ছিল না। একই সঙ্গে তিনি তিনটি শর্তে সামরিক সরকারকে বেঁধে ফেলেন। গণপ্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে এবং যেভাবে হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। তার এ ঘোষণায় স্বাধীনতার মন্ত্রে বাঙালি জাতি সশস্ত্র-পথে ধাবিত হয়।

৯. ১৪ মার্চ তিনি ৩৫টি নির্দেশনা দিয়ে স্বহস্তে বাংলাদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন। বিদেশি পত্রিকা লিখল ‘Mujib takes over.’ ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এলেন। তাকে বলা হলো ‘অতিথি’। আমরা বুঝলাম, ইয়াহিয়া খানকে অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট হাউসে বঙ্গবন্ধু-ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলল এবং ১৭ মার্চ আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান দেখলেন শেখ মুজিব ছয় দফার প্রশ্নে অনড়। ওই দিন তিনি টিক্কা খানকে সামরিক আক্রমণের ব্লু-প্রিন্ট রচনার নির্দেশ দেন।

১০. ২০ মার্চ ভুট্টো এলেন। চারদিকে আন্দোলনের অগ্নিশিখা। পাকিস্তানের খসড়া সংবিধান কী হবে এ নিয়ে আলোচনা চলল। বঙ্গবন্ধু এমন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র উপস্থাপন করলেন যেখানে ১৯৬২ সালের সংবিধানে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব ক্ষমতা ছিল তা রদ এবং কতিপয় অনুচ্ছেদ এমনভাবে সংশোধন করলেন যাতে প্রেসিডেন্টের কেন্দ্রীভূত সর্বময় ক্ষমতা না থাকে। ভুট্টো এসব প্রস্তাব মানেননি।

ইয়াহিয়া খান দেখলেন, আলোচনার মাধ্যমে শেখ মুজিব এমন একটি ঘোষণা চান যেখানে সামরিক আইন বলবৎ থাকবে না। প্রেসিডেন্ট হবেন নামমাত্র। তার কথামতো এটা ছিল শেখ মুজিবের কৌশলগত ফাঁদ। যেখানে দুই পতাকা, জাতীয় সংগীত, দুটি পার্লামেন্ট, দুটি স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রের করারোপ ক্ষমতা সীমিত এবং স্বাধীনভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও চুক্তি করতে পারবে। সর্বশেষ ট্রামকার্ড হিসেবে শেখ মুজিব বললেন, ‘ফেডারেশন নয়, কনফেডারেশন চাই।’

১১. ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস ঘোষিত হলো। সারা বাংলায় সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলিত। পুলিশ, ইপিআর, আনসার, ছাত্র-যুবককে বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দিলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে।’ থানাগুলো থেকে অস্ত্র নেওয়ার হিড়িক পড়ে গেল। অন্যদিকে ইয়াহিয়া খান সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, ‘Go ahed.’

১২. ২৫ মার্চ রাতে শুরু হলো নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর আক্রমণ ও নির্বিচার গণহত্যা। বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধানপ্রণেতা, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম