শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলন তীব্র গতিতে সশস্ত্র রূপ নিল

৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান সারা রাত জেগে ছিলেন, টেলিভিশনে নির্বাচনের ফলাফল দেখে তিনি বিমূঢ় হয়ে পড়েন। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২টি সিটের মধ্যে ১৬০টি সিটে বিজয়ী হয়। পশ্চিম পাকিস্তানে ভুট্টোর দল পেয়েছে ১৩৮টি সিটের মধ্যে ৮১টি। সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান উত্তেজিত। ডেকে পাঠালেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান জেনারেল উমরকে। রাগান্বিত হয়ে বললেন, ‘এটা কেমন করে হলো? তোমাদের রিপোর্টের সঙ্গে কোনো মিল নেই।’

২. ইয়াহিয়া খান জানতেন, শেখ মুজিব ছয় দফাকে রিফারেন্ডাম হিসেবে ঘোষণা করে জনগণের ম্যান্ডেট পেয়েছেন। সহজে তাঁকে কাবু করা যাবে না। এর মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ড তাঁর সঙ্গে দেখা করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষে। ডিসেম্বরের শেষদিকে জেনারেলদের ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘সামরিক বাহিনীর প্রতি আওয়ামী লীগের যে মনোভাব তা সহনীয় নয়।’ তিনি আরও বললেন, ‘We will not allow those black bustard to rule over us.’ অন্যদিকে ভুট্টোর সঙ্গে দেখা করে চিফ অব স্টাফ জেনারেল গুল হাসান জানালেন সামরিক জান্তার মনোভাবের কথা। ভুট্টো বললেন, ‘জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিবেচ্য বিষয় নয়।’

৩. জানুয়ারির মধ্য থেকে পাকিস্তান আর্মি নির্বাচনী রায় বানচাল করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে রুদ্ধদ্বার কক্ষে নেতৃবৃন্দদের বলেন, ‘আমি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও নেতৃবৃন্দ দেখলেন, এ সময়ে একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা জাতীয়ভাবে ও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে গ্রহণযোগ্য হবে না। তিনি নিয়মতান্ত্রিক পথে হাঁটলেন। কৌশল গ্রহণ করলেন।

৪. ৩ জানুয়ারি ’৭১ এমএনএ ও এমপিদের নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে লাখো লোকের সামনে শপথবাক্য পাঠ করান। সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘ছয় দফার সঙ্গে আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করব না।’ বঙ্গবন্ধু জনগণকে বলেন, ‘কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে জ্যান্ত কবর দেবেন।’ তিনি এও বলেছিলেন, ‘আমি যদি করি, আমাকেও জ্যান্ত কবর দেবেন।’ অর্থাৎ তিনি সামরিক জান্তাকে এই বার্তা পাঠালেন যে, বাংলার জনগণ ঐক্যবদ্ধ, ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। ছয় দফার সঙ্গে কোনো আপস নেই।

৫. ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়াহিয়া খান তার বেসামরিক উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেন। ওয়ার ক্যাবিনেট গঠন করেন। এ সময় তিনি ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় সংসদের অধিবেশন ডাকেন। অন্যদিকে মেজর জেনারেল উমর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত এমএনএদের আহূত অধিবেশনে যোগ দিতে বারণ করেন। ভুট্টো বললেন, ‘পশ্চিম পাকিস্তান থেকে যেসব এমএনএ ঢাকায় যাবে তাদের ঠ্যাং ভেঙে দেওয়া হবে।’ ২১ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যেসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আমি এসবের তোয়াক্কা করি না। মোকাবিলা করব। দাসত্বের বন্ধন ছিঁড়ে ফেলব।’

৬. ২২ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ দেখলাম আমার নির্বাচনী এলাকা পাবনার বেড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রধান আবদুর রাজ্জাক হাজির। আমাকে বললেন, সাইয়িদ আমার সঙ্গে যেতে হবে। হিলির দিকে যাব। আমরা জয়পুরহাটে গিয়ে আবুল হাসানাত এমপিএর বাড়িতে উঠলাম। আমাদের রেখে রাজ্জাক ভাই চলে গেলেন। ঘণ্টা দেড়েক পর ফিরলেন। বললেন, নগরবাড়ী ঘাটে একটা বাড়ি দেখ যেখানে এক্সপ্লোসিভ রাখতে হবে। হিলি বর্ডারে বিএসএফ কর্নেল মুখার্জির সঙ্গে তার কথা হয়। উনি বলেছেন এই পথটা ক্লিয়ার আছে। এখান দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসবে। আমি বললাম, বিষয়টি বঙ্গবন্ধু জানেন? তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধুই তো আমাকে পাঠিয়েছেন। তার আগে ডা. আবু হেনা এমপিএকে পাঠিয়েছিলেন কলকাতায় একটি বাড়ি ঠিক করার জন্য। ২৫ মার্চের পর যে বাড়িতে ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ মুজিব বাহিনীর গোড়াপত্তন করেন।

৭. ৩ মার্চ ’৭১ আহূত অধিবেশন স্থগিত হলো। ঢাকা বিস্ফোরিত। গণসংগ্রাম দুর্জয়, অপ্রতিরোধ্য শক্তিতে পরিণত হয়। তিনি ঘোষণা করলেন, অসহযোগ আন্দোলন। সেই আন্দোলনের মধ্যে ২ মার্চ পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীন বাংলার জাতীয় সংগীত ও বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা হিসেবে বরিত হলেন। আন্দোলন তীব্র গতিতে জঙ্গি এবং সশস্ত্র রূপ নিতে থাকে।

৮. ৭ মার্চ আমরা যখন বজ্রকণ্ঠে বিমোহিত, তখন মাথার ওপর একটি প্লেনের শব্দ শুনলাম। ওই প্লেনে টিক্কা খান বাংলাদেশে আসে। রেসকোর্সে সেদিন মুক্তিকামী লাখো জনতা, অন্যদিকে রমনা পার্কে সশস্ত্র পাকিস্তানি ফোর্স সজ্জিত। রেসকোর্সে ওয়াচ টাওয়ারে ওত পেতে ছিলেন জেনারেল হামিদ। একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা দিলে সবাইকে মাটির সঙ্গে পিষে ফেলা হবে বঙ্গবন্ধুকে এ বিষয়ে আগেই জানানো হয়েছিল। তাই তিনি এমনভাবে স্বাধীনতা ও মুক্তির ঘোষণা এবং জনযুদ্ধের নির্দেশ দিলেন যেখানে সামরিক বাহিনীর কিছুই করার ছিল না। একই সঙ্গে তিনি তিনটি শর্তে সামরিক সরকারকে বেঁধে ফেলেন। গণপ্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে এবং যেভাবে হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। তার এ ঘোষণায় স্বাধীনতার মন্ত্রে বাঙালি জাতি সশস্ত্র-পথে ধাবিত হয়।

৯. ১৪ মার্চ তিনি ৩৫টি নির্দেশনা দিয়ে স্বহস্তে বাংলাদেশের শাসনভার গ্রহণ করেন। বিদেশি পত্রিকা লিখল ‘Mujib takes over.’ ১৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এলেন। তাকে বলা হলো ‘অতিথি’। আমরা বুঝলাম, ইয়াহিয়া খানকে অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট হাউসে বঙ্গবন্ধু-ইয়াহিয়া খানের আলোচনা চলল এবং ১৭ মার্চ আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান দেখলেন শেখ মুজিব ছয় দফার প্রশ্নে অনড়। ওই দিন তিনি টিক্কা খানকে সামরিক আক্রমণের ব্লু-প্রিন্ট রচনার নির্দেশ দেন।

১০. ২০ মার্চ ভুট্টো এলেন। চারদিকে আন্দোলনের অগ্নিশিখা। পাকিস্তানের খসড়া সংবিধান কী হবে এ নিয়ে আলোচনা চলল। বঙ্গবন্ধু এমন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র উপস্থাপন করলেন যেখানে ১৯৬২ সালের সংবিধানে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব ক্ষমতা ছিল তা রদ এবং কতিপয় অনুচ্ছেদ এমনভাবে সংশোধন করলেন যাতে প্রেসিডেন্টের কেন্দ্রীভূত সর্বময় ক্ষমতা না থাকে। ভুট্টো এসব প্রস্তাব মানেননি।

ইয়াহিয়া খান দেখলেন, আলোচনার মাধ্যমে শেখ মুজিব এমন একটি ঘোষণা চান যেখানে সামরিক আইন বলবৎ থাকবে না। প্রেসিডেন্ট হবেন নামমাত্র। তার কথামতো এটা ছিল শেখ মুজিবের কৌশলগত ফাঁদ। যেখানে দুই পতাকা, জাতীয় সংগীত, দুটি পার্লামেন্ট, দুটি স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রের করারোপ ক্ষমতা সীমিত এবং স্বাধীনভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও চুক্তি করতে পারবে। সর্বশেষ ট্রামকার্ড হিসেবে শেখ মুজিব বললেন, ‘ফেডারেশন নয়, কনফেডারেশন চাই।’

১১. ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস ঘোষিত হলো। সারা বাংলায় সর্বত্র স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলিত। পুলিশ, ইপিআর, আনসার, ছাত্র-যুবককে বঙ্গবন্ধু নির্দেশ দিলেন, ‘চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে।’ থানাগুলো থেকে অস্ত্র নেওয়ার হিড়িক পড়ে গেল। অন্যদিকে ইয়াহিয়া খান সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন, ‘Go ahed.’

১২. ২৫ মার্চ রাতে শুরু হলো নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর আক্রমণ ও নির্বিচার গণহত্যা। বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধানপ্রণেতা, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম