শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ মে, ২০২৩ আপডেট:

ভুল টেস্টে বিপদে রোগী

♦ কারণ না জানিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হয় তালিকা ♦ হাসপাতাল-ক্লিনিকের লাভের গুড় টেস্ট থেকে ♦ ফি নিয়ে নেই নীতিমালা রোগীরা বিদেশমুখী
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ভুল টেস্টে বিপদে রোগী

পেটের ডানপাশে ব্যথায় মাসখানেক ধরে ভুগছিলেন সানজিদা ইয়াসমিন (৪৮)। রাজশাহীতে এক চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি পুরো পেটে আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে বলেন। বেসরকারি এক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আল্ট্রাসনোগ্রাম করিয়ে রিপোর্ট নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গেলে জানান তার জরায়ু পথে টিউমার হয়েছে। তা দ্রুত অপারেশন করতে হবে।

সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘চিকিৎসকের কথা শুনে আমার পুরো পরিবার দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। আমরা অপারেশনের জন্য টাকা জোগাড় শুরু করি। তখন আমার স্বামী বলেন, অপারেশনের আগে আরেকবার ঢাকা থেকে ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন। আমাকে ঢাকা নিয়ে গিয়ে আবার আল্ট্রাসনোগ্রাম করানো হয়। সে রিপোর্ট নিয়ে আরেক চিকিৎসকের কাছে গেলে জানান টিউমারের কোনো অস্তিত্বই নেই। আগের রিপোর্ট দেখে অকারণে অপারেশন করলে আমার কত বড় ক্ষতি হতো ভাবলেই গা শিউরে ওঠে।’

দেশে অকারণে টেস্ট, ভুল রিপোর্ট, কেন টেস্ট করতে হবে এ বিষয়ে বুঝিয়ে না বলা, রোগীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে অনেক চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে চিকিৎসক সমাজেও রয়েছে আলোচনা। সময় নিয়ে রোগী দেখা, মনোযোগ দিয়ে কথা শোনা, ভালো ব্যবহার করা এবং অপ্রয়োজনীয় টেস্ট না দেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন তারা। কিন্তু এরপরও প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। দীর্ঘদিন পিঠের ব্যথায় ভুগছিলেন ফেরদৌসী বেগম (৪৮)। ব্যথা তীব্র হলে গ্রাম থেকে ঢাকায় এসে বেসরকারি ক্লিনিকে এক চিকিৎসকের অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নিয়ে দেখাতে যান তিনি। চিকিৎসক সমস্যা শুনে প্রথমে বেশ কিছু টেস্ট, এক্সরে করে নিয়ে আসতে বলেন। সেই হাসপাতালে বিল পরিশোধের সময় কী কী টেস্ট দিয়েছে জিজ্ঞেস করলে বিল কাউন্টার থেকে বলা হয় বিভিন্ন টেস্টের সঙ্গে পায়ের হাঁটুর হাড়ের এক্সরে করতে দিয়েছে।

ফেরদৌসী বেগম বলেন, আমি বিল পরিশোধ না করে পুনরায় চিকিৎসকের কাছে পিঠের ব্যথায় পায়ের এক্সরের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে চিকিৎসক ভীষণ বিরক্ত হন। তিনি যে টেস্টগুলো দিয়েছেন তার প্রয়োজনীয়তা আমাকে না বুঝিয়ে বরং বলেন চিকিৎসক কে? আপনি নাকি আমি? যেগুলো দিয়েছি সে টেস্টগুলো করে নিয়ে আসেন, পছন্দ না হলে অন্য চিকিৎসককে দেখান। অন্য রোগী ও তাদের স্বজনদের সামনে আমাকে এভাবে অপমান করেন। আমি ভীষণ কষ্ট পাই। টেস্ট না করিয়ে ফিরে আসি।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেলিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একজন চিকিৎসক রোগীর জন্য যে ওষুধ ও পরীক্ষা লিখবেন তা অবশ্যই ব্যাখ্যা করবেন। যদি কেউ ব্যাখ্যা না করেন, তাহলে তিনি রোগীর অধিকারকে রক্ষা করলেন না। ১৯৪৮ সালের জেনেভা ডিক্লারেশন অনুযায়ী চিকিৎসক এবং রোগীর কিছু অধিকার রয়েছে। চিকিৎসকের পাশে রোগী যখন চিকিৎসা প্রার্থী হয়ে বসেন তখন তাদের মধ্যে অলিখিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অর্থাৎ তারা পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রাখবেন। পরস্পরকে সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবেন। তারা সৌহার্দ্যমূলক মানবিক আচরণ করবেন। যদি চিকিৎসক রোগীর প্রতি সে মনোভাব পোষণ না করেন তবে তিনি রোগীর অধিকার লঙ্ঘন করলেন। রোগীও চিকিৎসকের প্রতি তার দায়িত্ব বজায় রাখবেন।’

শুধু সরকারি হাসপাতালেই নয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেকে অর্থ খরচ করে যেসব বেসরকারি হাসপাতালে যান, সেখানেও রোগীদের অভিযোগ রয়েছে যে, তাদের চিকিৎসা, ওষুধ বা অপারেশনের ব্যাপারে ঠিকমতো অবহিত করা হয় না। এমনকি চেম্বারে চিকিৎসকরাও রোগীদের কথা ভালোভাবে না শুনেই চিকিৎসাপত্র দেন বলে অভিযোগ আছে। ঢালাও টেস্টের খরচে বেড়ে যায় চিকিৎসা ব্যয়। অনেক চিকিৎসক নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টেস্ট করাতে বলেন। কিংবা যেখানে তিনি রোগী দেখেন সেই ক্লিনিক থেকে টেস্ট করাতে বলেন। ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও বেসরকারি ক্লিনিক-হাসপাতালগুলোর আয়ের বড় উৎস এই টেস্ট। এই টেস্ট বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো নীতিমালা হয়নি। কোন টেস্টের সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন দামের কোনো নির্ধারিত মানদণ্ড না থাকায় রোগীদের কাছ থেকে ইচ্ছামতো দাম রাখছে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় আস্থার সংকট আছে। এখানে চিকিৎসা খরচ বেশি, চিকিৎসা নিতে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার হতে হয় রোগীদের। চিকিৎসা সবই ঢাকা কেন্দ্রিক। দেশের ডায়াগনস্টিকের মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। চিকিৎসকরা রোগীদের পর্যাপ্ত সময় দেন না। সরকারি হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, দালাল চক্র, সেবার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। দেশে গুণগত মানের চিকিৎসক আছেন। কিন্তু তারা বেশি রোগী দেখায়, যথাযথ মনোযোগ দেন না। চিকিৎসক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে রোগীর খরচ বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ওষুধ, টেস্ট এগুলো বেশি লেখার অভিযোগ আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বেসরকারি হাসপাতালে সেবার দাম ও মান নির্ধারণ করে তা টানিয়ে রাখতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি অনুযায়ী দাম ঠিক করে দিতে হবে। রোগী তার সামর্থ্য অনুযায়ী সেবা নিতে পারবে। ডায়াগনস্টিকেও দাম নির্ধারণ করে মান নিশ্চিত করতে হবে। প্রেসক্রিপশন অডিট চালু করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক সেবা জোরদার করতে হবে। চিকিৎসায় রেফারেল পদ্ধতি চালু করতে হবে’।

বেসরকারি এক প্রতিষ্ঠানের কর্মী শামীমা আক্তার। তার ১৬ বছরের ছেলে ইয়াসিন বেশ কিছু দিন ধরে মাথা ব্যথা করছে বলে জানাত। মাঝে মাঝেই বমি করত। একদিন বমি করে অজ্ঞান করে পড়লে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসককে দেখান। টেস্ট করিয়ে চিকিৎসকরা জানান সে ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত, দ্রুত অপারেশন করতে হবে। অপারেশন শেষে বেড না থাকায় মেঝেতেই ছেলেকে নিয়ে ছিলেন শামীমা।

তিনি বলেন, ‘অপারেশনের পরের দিন রাতে বেশ কিছু ওষুধ দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে একটা ওষুধ খাওয়াতেই ছেলে খুব অস্থির হয়ে উঠছিল। ছেলের এই অবস্থা দেখে রাতে জরুরি দায়িত্বে থাকা চিকিৎসককে ঘুম থেকে তুলে জিজ্ঞেস করলে উনি রেগে গিয়ে বলেন ফার্মেসিতে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন এটা কিসের ওষুধ। নার্সকে ডাকলে তারা আমার স্বামীর সঙ্গে খুব খারাপ ব্যবহার করে বলেন বারবার বিরক্ত করলে আনসার ডেকে বের করে দেব। ওইদিন ভোররাতে মারা যায় আমার ছেলেটা।’

চিকিৎসার জন্য ফের বিদেশমুখী ভিড় বেড়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য মানুষের ভিড় বাড়ছে। দেশের সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা, সংকট, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার সংকট, প্রতারণার ফাঁদ। উচ্চবিত্তের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা এসব কারণ আরও উসকে দিচ্ছে। ভালো সেবার আশায় মধ্যবিত্ত এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষও ছুটছেন বিদেশ। জানা যায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। কভিড-১৯ সংক্রমণের কারণে বিদেশ যাত্রায় ছিল নানা বিধিনিষেধ। সব কিছু স্বাভাবিক হতেই মেডিকেল ভিসা নেওয়ার ভিড় বেড়ে গেছে ভিসা সেন্টারগুলোতে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরে যাওয়া রোগীদের ভিড় ঊর্ধ্বমুখী। ডা. লেলিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘বিদেশমুখী চিকিৎসার অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে একটি মেডিকেল ট্যুরিজম। রোগী মনে করে দূরবর্তী জায়গায় গেলে ভালো চিকিৎসা পাওয়া যাবে। নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন যায়, বাংলাদেশ থেকে কলকাতা যায়, কলকাতা থেকে চেন্নাই যায় চিকিৎসা করাতে। এটা থাকবেই। আমাদের দেশের চিকিৎসকদের একটি অংশের মধ্যে রোগীর প্রতি দায়িত্বশীল আচরণের পরিবর্তে রোগীকে নির্দেশ দেওয়ার, আদেশ করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। একজন মানুষ যখন অসুস্থ হয়ে চিকিৎসার জন্য যায়, এটা তার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। চিকিৎসকদের একটি অংশ রোগীকে পুরো বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন না। আমরা অনেক সময় দেখি অনেক চিকিৎসকের রোগীর প্রতি আচরণ সঠিক হয় না। তারা রোগীর প্রতি অমনোযোগী থাকেন। ফলে রোগীর মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
গাজা শহর দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনা ব্যর্থ হবে: হামাস
গাজা শহর দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনা ব্যর্থ হবে: হামাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসেই তৈরি করুন ‘ফার্স্ট এইড বক্স’
ঘরে বসেই তৈরি করুন ‘ফার্স্ট এইড বক্স’

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১১ মিনিট আগে | পর্যটন

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৯৪ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৯৪ অভিবাসী আটক

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান
দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা
১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিব্বতে বিরল সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং
তিব্বতে বিরল সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে ভালো করে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের স্বপ্ন দেখছেন হকি অধিনায়ক
এশিয়া কাপে ভালো করে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের স্বপ্ন দেখছেন হকি অধিনায়ক

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ির রামগড়ে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
খাগড়াছড়ির রামগড়ে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের দাবি
ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা
সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান
প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা
ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের
পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা