শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০২৩ আপডেট:

ক্যাম্পে ঘরে ঘরে অস্ত্র

নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিনই খুনোখুনি, ছয় মাসে শতাধিক খুন
মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাম্পে ঘরে ঘরে অস্ত্র

আধিপত্য বিস্তারে নিজেদের শক্তি বাড়াতে প্রতিযোগিতা করে অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করছে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের আশ্রয় শিবিরে সাধারণ রোহিঙ্গা হিসেবে ছদ্মবেশে থাকা রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা। এসব সন্ত্রাসীর কাছে অত্যাধুনিক এম-১৬, একে-৪৭ ও মরণঘাতী গ্রেনেড পর্যন্ত রয়েছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ক্যাম্পের ঘরে ঘরে এখন অবৈধ অস্ত্র। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে সরেজমিনে অনুসন্ধানে এমন আশঙ্কাজনক তথ্য উঠে এসেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, ক্যাম্পের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সৃষ্ট দ্বন্দ্বে প্রায় প্রতিদিনই খুন-গুম ঘটছে। গত ছয় মাসে অন্তত ১০০ লাশ ক্যাম্পে ঘরে ঘওে পড়েছে ক্যাম্পে। আর এসব খুনোখুনিতে অত্যাধুনিক অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে চিন্তিত গোয়েন্দা ও পুলিশ।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া ও টেকনাফে রয়েছে ৩৪টি ছোটবড় রোহিঙ্গা ক্যাম্প। এর মধ্যে উখিয়াতেই আছে ২৬টি। জানা গেছে, বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোয় কমপক্ষে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে ১০ হাজার রোহিঙ্গা ভয়ংকর কর্মকান্ডে জড়িত রয়েছে বলে জানা যায়। যতই দিন যাচ্ছে রোহিঙ্গারা ততই ভয়াবহ অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খুন, অপহরণ, মাদক, ডাকাতি, অস্ত্র পাচার, জাল টাকাসহ ১২ ধরনের অপরাধের অভিযোগে প্রতিদিনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো না কোনো কাম্প থেকে তাদের গ্রেফতার করছে। ভয়ংকর অপরাধ করার পাশাপাশি ভাড়াটে হিসেবে খুন, গুম, অপহরণ, ছিনতাই ও ডাকাতিতেও তারা জড়িয়ে পড়ছে এবং গ্রেফতার ও আইনি ব্যবস্থা নিয়েও তাদের নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। ইয়াবা, আইস ও নানা মাদক কেনাবেচার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বেশির ভাগই রোহিঙ্গা। তারা নিজেদের মধ্যে অপরাধীদের বিভিন্ন গ্রুপ-উপগ্রুপ তৈরি করছে এবং ক্যাম্পে আধিপত্য ধরে রাখতে নিজেদের মধ্যের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াচ্ছে। অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভিতরেই অন্তত ৩০টি সক্রিয় সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে উঠেছে এবং প্রতিটি বাহিনীতে ৩০ থেকে ১০০ পর্যন্ত সদস্য রয়েছে। চলমান মাদক কারবারসহ অন্যান্য অবৈধ কর্মকান্ড এরাই নিয়ন্ত্রণ করছে। সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পগুলো অপরাধের অভয়ারণ্য হয়ে ওঠে এবং তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্র করে গোলাগুলি ও খুনোখুনির মতো ঘটনা ঘটছে। গোয়েন্দারা বলছেন, মিয়ানমার থেকে মাদকের চালান রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোয় আসার কারণে এগুলো এ দেশের মাদক পাচারের অন্যতম ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এসব ক্যাম্প হয়ে প্রতিদিন শত কোটি টাকার ইয়াবা ও নতুন মাদক ক্রিস্টাল মেথ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, ক্যাম্পে প্রতিদিন কয়েক শ কোটি টাকার বেশি ইয়াবার লেনদেন হয়। আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ লাখ পিস ইয়াবা প্রতিদিন হাতবদল হচ্ছে। মূলত ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভিতরে ও বাইরে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে উঠেছে। জানা গেছে, স্বাধীনতার আগে থেকেই রোহিঙ্গাদের অনেকের এ দেশে ব্যবসায়িক সূত্রে আসা-যাওয়া ছিল। তবে সামরিক নিপীড়ন শুরু হওয়ায় আশির দশক থেকে হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পাড়ি জমাতে থাকে। ২০১৭ সালের আগে অন্তত সাড়ে ৩ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসে বসতি স্থাপন করেছিল। এরপর ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ভয়াবহ নিপীড়ন শুরু হলে মানবিক কারণে তাদের আশ্রয় দিতে রাজি হয় বাংলাদেশ সরকার। সে সময় এক বছরে চলে আসে সাড়ে ৭ লাখ রোহিঙ্গা। বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় ৩৪টি স্বীকৃত ক্যাম্পে ১১ লাখ ১৮ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাস করছে। এসব রোহিঙ্গাকে মানবিক কারণে জায়গা দেওয়ার সময় তাদের সঙ্গে আনা সামগ্রী সরকারের পক্ষে যথাযথভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। মানবিক কারণেই তখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর গুলি থেকে তাদের পিঠ বাঁচানোর বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তাদের আশ্রয় দিয়েছে সরকার। তবে তারাই এখন হয়ে উঠেছে সরকারের মাথাব্যথার কারণ। একে তো তাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে নানা কূটনৈতিক চেষ্টা চালিয়েও এখনো সফলতা মেলেনি, পাশাপাশি তারা নষ্ট করছে উখিয়া-টেকনাফের শান্তিময় পরিবেশ। গোলাগুলি ও হামলায় প্রায় মাসেই রক্তাক্ত হয়ে উঠছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর পরিবেশ।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শুরুর দিকে দেশি অস্ত্র যেমন ছুরি, চাকু, রামদা দিয়ে কিছু অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেই ক্যাম্পে এখন নানা ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের ঝনঝনানি। সশস্ত্র রোহিঙ্গা দলগুলো দেশ-বিদেশের আধুনিক অস্ত্রের মজুদ বাড়াচ্ছে। আর এ কাজে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধেও। বিদেশি বিভিন্ন চক্র তো রয়েছেই, তার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্যও অর্থের বিনিময়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সুযোগ করে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।

সরেজমিনে জানা যায়, মিয়ানমারের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে ভারী অস্ত্র বাংলাদেশে ঢুকছে। কৌশলে সেসব অস্ত্র ঢুকে যাচ্ছে ক্যাম্পে। পাহাড় লাগোয়া ক্যাম্পগুলো অস্ত্রধারীদের অভয়ারণ্য। সেখানে বাংকার করে তারা অবস্থান নিয়ে থাকে। বিভিন্ন সুড়ঙ্গ তৈরি করে অস্ত্রৈর ভান্ডার করে রেখেছে তারা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত এখনো অরক্ষিত। এসব জায়গা দিয়েই ওই দুটি দেশ থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য অস্ত্র আসে। তারপর বিভিন্ন কৌশলে সেগুলো পৌঁছে যায় ক্যাম্পে। তবে এসব অস্ত্রের প্রধান উৎস মিয়ানমার। এ ছাড়া কিছু স্থানীয় দুর্বৃত্তের সহায়তা নিয়েও পাহাড়ি এলাকায় অবৈধ অস্ত্রের কারখানা বানিয়ে তারা সংগ্রহ করছে আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াও নানা ধরনের দেশি অস্ত্র।

সীমান্ত ও ক্যাম্প নিয়ে কাজ করেন উচ্চ পর্যায়ের এমন একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে মাদক চালানের সঙ্গে অস্ত্র আসছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। মাদকের মূল হোতারা মাদক পাচারকালে ব্যবহারের জন্য তাদের বহনকারীদের হাতে তুলে দিচ্ছে অস্ত্রশস্ত্র। আবার অনেকে মাদক বহনকারী হিসেবে ব্যবহার করছে রোহিঙ্গাদের। সেই সুবাদে ক্যাম্পে তারা যে কোনো কর্মকান্ডে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করছে। এতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে।’

সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা বলছেন, ‘ক্যাম্পে মাদকসহ নানা ধরনের অবৈধ ব্যবসার আধিপত্য কেন্দ্র করেই এ সংঘাত। এ গ্রুপগুলোর সঙ্গে মিয়ানমারের যোগাযোগ থাকার দাবি করেছেন কেউ কেউ। আবার অনেকে এর পেছনে মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর ইন্ধন থাকার অভিযোগ তোলেন। তাদের দাবি, রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর অস্ত্রের প্রধান উৎস মিয়ানমার। তা ছাড়া সহায়সম্বল ফেলে ছয় বছর আগে বাংলাদেশ আসা রোহিঙ্গাদের হাতে কীভাবে এত অস্ত্র এলো? সে সময় আমরা অনেকে বলেছিলাম, তারা মিয়ানমার থেকে আসার সময় ইয়াবার চালানের সঙ্গে অস্ত্রও এনেছিল। বর্তমানে ক্যাম্পের অবস্থা দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার।’ নাম না বলার শর্তে কয়েকজন রোহিঙ্গা নেতা বলেন, ‘অধিকাংশ রোহিঙ্গা ক্যাম্প পাহাড়ি এলাকায়। সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের গুদামও সেখানে। রাতে জনপদে নেমে আসে ডাকাতিসহ খুন-খারাবি করতে। এমনকি পেশাদার এসব খুনি চুক্তিতে খুন করে। হত্যা শেষে আবার চলে যায়। এমনকি একজনের কাছেই আছে ১০টি আগ্নেয়াস্ত্র। কিছু বিদেশি, কিছু দেশি। ক্যাম্পে অত্যাধুনিক অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র এখন সন্ত্রাসীদের হাতে হাতে। তবে তাদের সঙ্গে কিছু স্থানীয় লোকজনও জড়িত রয়েছে।’ র‌্যাব ও পুলিশ জানায়, ‘ক্যাম্পে সন্ত্রাসী দলের অস্ত্র এগুলো। খুন-জখম, মাদক-মানব পাচার, চাঁদাবাজি, অপহরণ-দোকান বাণিজ্য এবং আধিপত্য বিস্তারের জন্যই এসব অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলে তারা। মূলত সমুদ্র, উপকূল, সীমান্ত জল-পাহাড়ি জনপদ দিয়ে ক্যাম্পে অস্ত্র ঢুকছে। তবে এক প্রকারে পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া গেছে মিয়ানমার থেকেও অস্ত্র আসে। পাশাপাশি অস্ত্র তৈরির কারিগর এনে ক্যাম্পসংলগ্ন পাহাড়ি জনপদে অস্ত্র নির্মাণ করছে তারা। বলতে গেলে সীমান্তের সব রুট দিয়ে মাদক চালানের সঙ্গে অস্ত্র ঢুকছে।’

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরবরাহের জন্য গহিন পাহাড়ে গড়ে তোলা হয়েছে অস্ত্র তৈরির অস্থায়ী কারখানাও। সেখানে চারপাশে পাহারা বসিয়ে লেদ মেশিন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশের সহায়তায় দেশি প্রযুক্তিতে আগ্নেয়াস্ত্রসহ নানা ধরনের দেশি অস্ত্র তৈরি করা হয়। গোয়েন্দাসূত্র জানিয়েছেন, বিভিন্ন এলাকার সীমান্ত দিয়ে ভারত ও মিয়ানমার থেকে অস্ত্র আসে। বিশেষ করে মিয়ানমারের কাছাকাছি কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলো হওয়ায় নাফ নদ, সমুদ্র উপকূল ও পাহাড়ি এলাকা দিয়ে ক্যাম্পে অস্ত্র ঢুকছে। এ ছাড়া ক্যাম্পসংলগ্ন পাহাড়ি জনপদে কারিগর নিয়ে এসে তৈরি করা হচ্ছে দেশি অস্ত্র। বিশেষ করে সাতকানিয়া, বান্দরবান, রাঙামাটি, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা-আলী কদম, আনোয়ারা, বাঁশখালী, পতেঙ্গা, সীতাকুন্ড, ঘুমধুম, উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত হয়ে ক্যাম্পের সন্ত্রাসীদের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে অস্ত্রগুলো। এসবের কিছু ধরা পড়লেও অধিকাংশই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল
দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী
প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট
রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা
সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি
ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক
সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক
১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’
‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক
কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী
ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক
শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে