শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ মে, ২০২৩

মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় তিন দল

♦ সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার তুলে ধরল আওয়ামী লীগ ♦ যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ♦ গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে এ নীতি : হাস
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় তিন দল

আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বাধা দিলে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণার পরদিন গতকাল মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বাসায় বৈঠক করেছে দেশের বড় তিন রাজনৈতিক দল। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ও বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতারা গতকাল দুপুরে রাষ্ট্রদূতের বাসায় এ বৈঠক করেন। বৈঠকে নতুন ভিসানীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের জানান রাষ্ট্রদূত। দলগুলোর পক্ষ থেকে তাদের অবস্থান রাষ্ট্রদূতকে জানান অংশ নেওয়া নেতারা। এর মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার তুলে ধরেছে আওয়ামী লীগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি। দুপুর পৌনে ১২টায় শুরু হওয়া বৈঠক দুই ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয়। ২টার দিকে একে একে রাষ্ট্রদূতের বাসা থেকে বেরিয়ে আসেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। তিন দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের তথ্য জানিয়ে মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে দেওয়া বার্তায় বলা হয়, আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করি। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এমন ব্যক্তিদের ভিসা সীমিত করার এ নতুন ভিসানীতি সবার জন্যই প্রযোজ্য। বৈঠকে আওয়ামী লীগের পক্ষে ছিলেন দলটির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ ও কেন্দ্রীয় সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত; বিএনপির পক্ষে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ; জাতীয় পার্টির পক্ষে ছিলেন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মেজর (অব.) রানা মো. সোহেল। বৈঠক থেকে বেরিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত যান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে।

বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসলে জিনিসটা কী, পদ্ধতিটা কী হবে এসব বিষয় নিয়ে আমাদের একটা ব্রিফ করা হয়েছে। কাউকে টার্গেট নিয়ে এটি করা হয়নি। যারা সহিংসতা করবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা করবে তাদের জন্যই এটি প্রযোজ্য হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসাসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত একক কোনো দলের জন্য প্রযোজ্য নয়। এটি সরকারি দল, বিরোধী দলসহ বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের জন্যই প্রযোজ্য। আওয়ামী লীগের বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে সেলিম মাহমুদ বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার, নির্বাচন কমিশন সংস্কারসহ গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে বিশেষ অবদান রয়েছে এ বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরেছি। সেলিম মাহমুদ বলেন, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পেট্রলবোমা হামলা চালানো হয়েছিল, মানুষ হত্যা করা হয়েছিল এসব কথাও আমরা বলেছি।

বৈঠকে অংশ নেওয়া অন্য আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ভিসানীতি নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছেন। আমরা বলেছি, সরকার ও আওয়ামী লীগ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। সেটি শুধু কথার কথা নয়, আমরা করে দেখাব। যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচনে বাধা ও সহিংসতা চায় না, আমরাও চাই না, সেটি পিটার হাসকে জোর দিয়ে বলেছি আমরা। এম এ আরাফাত আরও বলেন, বিএনপি নেতারা তাদের চিরাচরিত অভিযোগগুলো করেছেন। তারা দাবি করেছেন, তারা জ্বালাও-পোড়াও করেননি। দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই। সরকার তাদের ডিস্টার্ব করছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তারা জিতবেন এসব বলেছেন। বিএনপির উত্থাপিত অভিযোগগুলোর জবাব আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ভিসানীতির ওপর আলোচনা সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করেছি। বৈঠকে টকশোর মতো বিতর্ক তৈরি করতে চাইনি। আমরা আমাদের কথা বলেছি, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি তাদের কথা বলেছে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত সবার কথা শুনেছেন। পরে পিটার হাস বলেছেন, ‘কিছু ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা করতে পারবে, সবকিছু তো সম্ভব নয়।’

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আন-অফিশিয়াল কিছু কথাবার্তা হয়েছে। তবে বৈঠকের মূল বিষয় ছিল বাংলাদেশের জন্য আমেরিকার নতুন ভিসানীতি। বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন যে ভিসানীতি, এটা আমাদের রাষ্ট্রদূত আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন। আমাদের মতামত কী, তা-ও জানতে চেয়েছেন তিনি। জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঠিক আছে। এটা আমেরিকা সরকারের নিজস্ব বিষয়। তারা কী পলিসি করবেন, সেটা তাদের বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনোরকম আপত্তি বা অবজেকশন নেই। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য ভালো। তারা এটা করেছেন যেন বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়। এটাকে আমরা অ্যাপ্রিশিয়েট করি।

বৈঠক থেকে বেরিয়ে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ভোট রিগিং হচ্ছে। এটা বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপকে আমরা স্বাগত জানাই। ক্ষমতাসীনদের ভোট কারচুপির বিরুদ্ধে বড় ধরনের ‘সিগন্যাল’। এ মেসেজ না নিয়ে আবারও যদি বাংলাদেশে ভোট চুরির প্রক্রিয়ায় তারা অব্যাহতভাবে কাজ করতে থাকে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাদের চিন্তা করা দরকার। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্ত এসেছে। আমরা এটাকে ‘ওয়েলকাম’ করছি এ কারণে যে, এটা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের নির্বাচন নিয়ে এ মুহূর্তে যে শঙ্কা, অন্তত এ ধরনের একটি পদক্ষেপ আমি মনে করি আগামী দিনে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তিনি আরও বলেন, এটার মাধ্যমে যে সবকিছু হয়ে যাবে তা না। কিন্তু এটা একটি সিগন্যাল, একটা মেসেজ যে, বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে পারছে না। বাংলাদেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে, জীবনের নিরাপত্তা শঙ্কার মধ্যে আছে। ভিসানীতিতে যুক্তরাষ্ট্র উল্লেখ করেছে যে, এই লোকগুলো, এই সংস্থাগুলো বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত এবং যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তে বিচলিত নয়, বিএনপি উদ্বিগ্ন কি না’- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, তারা উদ্বিগ্ন না হলে ভালো কথা। তাহলে তাদের বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা এগুলো ফিরিয়ে দিতে হবে। তা না দিলে তাদের উদ্বিগ্ন হতে হবে। মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে না দিয়ে আবার যদি মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে, সে ক্ষেত্রে তাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ থাকবে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে। পরে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাৎ ছিল এবং আমাদের নিয়মিত বৈঠকের অংশ। বৈঠকে দুই দেশের চমৎকার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি যে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে তা নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতেই যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ভিসানীতির আওতায় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িতদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করবে দেশটি।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক