শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

চিকিৎসার জন্য ফের বিদেশমুখী ভিড় বেড়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য যাওয়া মানুষের ভিড় বাড়ছে। দেশের সরকারি হাসপাতালে রয়েছে অব্যবস্থাপনা, সংকট ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার সংকট, প্রতারণার ফাঁদ। উচ্চবিত্তের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাকে এসব কারণ আরও উসকে দিচ্ছে। ভালো সেবার আশায় মধ্যবিত্ত, এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষও ছুটছে বিদেশে। জুনে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, একক দেশ হিসেবে ভারতেই ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি খরচ করেন বাংলাদেশিরা। বস্তুত দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডে মোট খরচের চার ভাগের এক ভাগ হয় ভারতে। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে ভারত ভ্রমণে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৭৩ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। মার্চে অর্থ ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০৩ কোটি টাকা। এর বড় একটি অংশ খরচ হয়েছে চিকিৎসা খাতে।

মে মাসে এক অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা জানান, গত বছর বাংলাদেশিদের জন্য ১৫ লাখের বেশি ভারতীয় ভিসা দেওয়া হয়েছিল, যা ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে রেকর্ড। ভিসা কেন্দ্রের সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ চলছে জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দ্রুত ও সহজে ভারতীয় ভিসা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশিরা মূলত চিকিৎসা ও ভ্রমণের জন্য ভারতে বেশি যান।

মঙ্গলবার ভারতীয় ভিসা সেন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায় মানুষের দীর্ঘ লাইন। ভ্রমণ ভিসার পাশাপাশি বড় একটি অংশ মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে এসেছে। লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাড্ডার সাইফুল ইসলাম। স্ত্রীকে নিয়ে ভারত যাবেন চিকিৎসা করাতে। তিনি বলেন, ‘গত বছর আমার স্ত্রীর পেটে প্রচণ্ড ব্যথা হতো। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কিছু টেস্ট দেন। এরপর ওষুধ দিলে সেগুলো খাওয়ানো শুরু করি। কিন্তু ব্যথার উপশম হচ্ছিল না। ঢাকায় এসে অন্য ডাক্তার দেখালে তিনি বলেন লিভারে ইনফেকশন হয়ে গেছে। সেখানেও চিকিৎসা করিয়ে খুব বেশি উন্নতি না হওয়ায় ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জানা যায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। একই চিকিৎসা বাংলাদেশে করতে যে ব্যয় হয়, তা করতে ভারতে খরচ প্রায় দ্বিগুণ। থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে ৩ থেকে ১০ গুণ। তবে হাসপাতালের বিল, কেবিন খরচসহ আনুষঙ্গিক খরচাপাতি হিসাব করলে খরচ প্রায় কাছাকাছি হয়ে আসে। এ কারণে স্থানীয় হাসপাতালগুলোর প্রতি অনীহা বেড়েই চলেছে দিন দিন।

সম্প্রতি ভারত থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন ফরিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা হতো এবং দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিংবা বসে থাকতে কষ্ট হতো। ঢাকায় এসে ডাক্তার দেখাই। চিকিৎসক বলেন আমার অবস্থা আরও খারাপ হবে, আমি হয়তো আর উঠে দাঁড়াতে পারব না। আমি পরিবারের একমাত্র ছেলে। সবাই ভীষণ মুষড়ে পড়ে। পরে ভারতে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিই। এখন আমি সুস্থ আছি। ছয় মাসে একবার ফলোআপ করিয়ে আসতে হয়। নিয়মিত অফিস করছি। কোনো সমস্যা নেই।’

বাথরুমে পিছলে পড়ে হাত ভেঙে গিয়েছিল ব্যবসায়ী সমীর সাহার (৫২)। থাইল্যান্ড থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন তিনি। সমীর সাহা বলেন, ‘পড়ে গিয়ে হাতে ব্যথা পেলে এক্স-রে করিয়ে উত্তরায় একজন সার্জনের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি এক্স-রে দেখে বললেন আমার হাতে অপারেশন করে স্টিলের পাত বসাতে হবে। চার দিন কেবিনে থাকাসহ বিভিন্ন বাবদ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার ফর্দ ধরিয়ে দিলেন। আমি আমার এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ভিসা করিয়ে থাইল্যান্ড যাই। আমার এই বন্ধুও থাইল্যান্ডে এর আগে চিকিৎসা করিয়েছেন। সেখানে হাসপাতালে গেলে তারা আগের ব্যান্ডেজ কেটে প্রযুক্তির সাহায্যে হালকা কিছু চিকিৎসা করে পুনরায় ব্যান্ডেজ করে দেন। মাত্র দুটি ওষুধ দিয়েছিলেন। ব্যান্ডেজ কাটার পর কিছু ব্যায়াম করতে বলেছিলেন। আমার হাত এখন পুরোপুরি ঠিক। আমি সব ধরনের কাজ করতে পারি। অথচ আমার ডান হাতে স্টিলের পাত বসিয়ে দিলে হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যেত। সেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহার খুব আন্তরিক। অথচ দেশের হাসপাতালে দায়িত্বরত লোকজনের ব্যবহার দেখলেই ভয় লাগে।’

বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণকারী বেশ কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে চিকিৎসাসেবার ওপর তাদের আস্থা নেই। ব্যবস্থাপনায় সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আর চিকিৎসাসেবায় রয়েছে সংকট। চিকিৎসক ও নার্সদের আচরণ রোগীবান্ধব নয়। এ দেশে ক্যান্সার, নিউরো, কিডনি, লিভারসহ কিছু জটিল অসংক্রামক রোগের পূর্ণাঙ্গ বা চূড়ান্ত পর্যায়ের নির্ভরযোগ্য চিকিৎসাসেবা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রোগীর সর্বোত্তম সেবা ও নিরাপত্তা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার প্রধান কাজ। তবে বাংলাদেশের অনেক হাসপাতালে রোগীদের সেবার চেয়ে ভোগান্তিই পোহাতে হয় বেশি। প্রয়োজন না থাকলেও দীর্ঘ সময় রাখা হয় আইসিইউতে। এর ওপর লাইসেন্সবিহীন নামসর্বস্ব হাসপাতালে অপচিকিৎসা তো রয়েছেই। হৃদরোগের রোগীদের হার্টের রিং পরাতে চলে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের মনকষাকষি। কিডনি, লিভার প্রতিস্থাপনে রয়েছে নানা জটিলতা। সরকারি হাসপাতালে শয্যাসংকট, বেসরকারি হাসপাতালের লম্বা সিরিয়াল আর চিকিৎসা-সংশ্লিষ্টদের অব্যবস্থাপনা রোগীদের বিদেশমুখী হতে বাধ্য করে।

ভারতের বড় হাসপাতালগুলোর তথ্য ডেস্কে বাংলাদেশিদের সুবিধার জন্য বাংলা জানে এমন কর্মী রাখা হয়েছে।

ঢাকার বাইরে সরকারি হাসপাতালগুলোয় নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা। বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় এসে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায় রোগীদের জন্য। সরকারি হাসপাতালে একটা শয্যার ব্যবস্থা করতে গলদঘর্ম অবস্থায় পড়তে হয় রোগীর স্বজনদের। কেবিনের ব্যবস্থা করা তো রীতিমতো সোনার হরিণ পাওয়ার মতো বিষয়।

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ আগেও ছিল, এখনো আছে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু রোগীর ভোগান্তি কমছে না। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা, নিয়মশৃঙ্খলা, রোগীর সঙ্গে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের খারাপ আচরণ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। হাসপাতালে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে ঘটছে মারধরের ঘটনা। কখনো রোগীর স্বজনরা মেরে আহত করছেন চিকিৎসককে, আবার কখনো ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মিলে পিটুনি দিচ্ছেন রোগীর স্বজনদের। আর এ ধরনের ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। হাসপাতালে গিয়ে সেবা না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। রোগীর অনুপাতে দেশে হাসপাতালে শয্যা ও চিকিৎসক সংখ্যায় বিশাল ফারাক। হাসপাতালের মেঝেতে থাকছেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্তরা। ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পাশের একটি ভবনের বারান্দায় দেখা যায়, গাদাগাদি করে থাকছেন ২০ জন। এর মধ্যে রোগী আছেন সাতজন। রাজধানীতে থাকার জায়গা নেই। হোটেলে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই তাদের। কেমোথেরাপি দেওয়ার জন্য নিয়মিত আসতে হয় রোগী নিয়ে। হাসপাতালে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে সিরিয়াল পাওয়ার জন্য আগে থেকেই এসে অপেক্ষা করছেন তারা। মাদারীপুর থেকে আসা রোগীর স্বজন মোক্তাদির হোসেন বলেন, ‘আমার চাচি ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত। এক বছর ধরে কেমোথেরাপি চলছে। আমাদের ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। এই ক্যান্সার ইনস্টিটিউটই শেষ ভরসা।’ আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ংয়ের (ইওয়াই) প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া রোগীর ৬২ শতাংশই অসংক্রামক নানা ব্যাধির (এনসিডি) চিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। রোগীদের বিদেশমুখী স্রোত শুরু হলেও দেশের সেবার মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। রোগে আক্রান্ত হলে উচ্চবিত্তরা যান সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আর মধ্যবিত্তরা সাধ্যের মধ্যে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান।

সংকট ভালো মানের হাসপাতালের

দেশে খরচ ভোগান্তি দুটোই বেশি

ওষুধ-টেস্ট দিলে বুঝিয়ে বলতে হবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
মানবিক করিডর নিয়ে চুক্তি হয়নি
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের নির্দেশ
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
নির্বাচন ঘিরে সাইবার হামলার শঙ্কা
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
সংবিধান ও গণতন্ত্রের ভারসাম্য রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
সর্বশেষ খবর
অর্থের বিনিময়ে ইউরোপের নাগরিকত্ব কেনার দিন শেষ!
অর্থের বিনিময়ে ইউরোপের নাগরিকত্ব কেনার দিন শেষ!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা
কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন
চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা
হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে