শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

চিকিৎসার জন্য ফের বিদেশমুখী ভিড় বেড়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য যাওয়া মানুষের ভিড় বাড়ছে। দেশের সরকারি হাসপাতালে রয়েছে অব্যবস্থাপনা, সংকট ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার সংকট, প্রতারণার ফাঁদ। উচ্চবিত্তের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাকে এসব কারণ আরও উসকে দিচ্ছে। ভালো সেবার আশায় মধ্যবিত্ত, এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষও ছুটছে বিদেশে। জুনে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, একক দেশ হিসেবে ভারতেই ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি খরচ করেন বাংলাদেশিরা। বস্তুত দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডে মোট খরচের চার ভাগের এক ভাগ হয় ভারতে। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে ভারত ভ্রমণে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৭৩ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। মার্চে অর্থ ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০৩ কোটি টাকা। এর বড় একটি অংশ খরচ হয়েছে চিকিৎসা খাতে।

মে মাসে এক অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা জানান, গত বছর বাংলাদেশিদের জন্য ১৫ লাখের বেশি ভারতীয় ভিসা দেওয়া হয়েছিল, যা ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে রেকর্ড। ভিসা কেন্দ্রের সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ চলছে জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দ্রুত ও সহজে ভারতীয় ভিসা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশিরা মূলত চিকিৎসা ও ভ্রমণের জন্য ভারতে বেশি যান।

মঙ্গলবার ভারতীয় ভিসা সেন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায় মানুষের দীর্ঘ লাইন। ভ্রমণ ভিসার পাশাপাশি বড় একটি অংশ মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে এসেছে। লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাড্ডার সাইফুল ইসলাম। স্ত্রীকে নিয়ে ভারত যাবেন চিকিৎসা করাতে। তিনি বলেন, ‘গত বছর আমার স্ত্রীর পেটে প্রচণ্ড ব্যথা হতো। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কিছু টেস্ট দেন। এরপর ওষুধ দিলে সেগুলো খাওয়ানো শুরু করি। কিন্তু ব্যথার উপশম হচ্ছিল না। ঢাকায় এসে অন্য ডাক্তার দেখালে তিনি বলেন লিভারে ইনফেকশন হয়ে গেছে। সেখানেও চিকিৎসা করিয়ে খুব বেশি উন্নতি না হওয়ায় ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জানা যায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। একই চিকিৎসা বাংলাদেশে করতে যে ব্যয় হয়, তা করতে ভারতে খরচ প্রায় দ্বিগুণ। থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে ৩ থেকে ১০ গুণ। তবে হাসপাতালের বিল, কেবিন খরচসহ আনুষঙ্গিক খরচাপাতি হিসাব করলে খরচ প্রায় কাছাকাছি হয়ে আসে। এ কারণে স্থানীয় হাসপাতালগুলোর প্রতি অনীহা বেড়েই চলেছে দিন দিন।

সম্প্রতি ভারত থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন ফরিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা হতো এবং দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিংবা বসে থাকতে কষ্ট হতো। ঢাকায় এসে ডাক্তার দেখাই। চিকিৎসক বলেন আমার অবস্থা আরও খারাপ হবে, আমি হয়তো আর উঠে দাঁড়াতে পারব না। আমি পরিবারের একমাত্র ছেলে। সবাই ভীষণ মুষড়ে পড়ে। পরে ভারতে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিই। এখন আমি সুস্থ আছি। ছয় মাসে একবার ফলোআপ করিয়ে আসতে হয়। নিয়মিত অফিস করছি। কোনো সমস্যা নেই।’

বাথরুমে পিছলে পড়ে হাত ভেঙে গিয়েছিল ব্যবসায়ী সমীর সাহার (৫২)। থাইল্যান্ড থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন তিনি। সমীর সাহা বলেন, ‘পড়ে গিয়ে হাতে ব্যথা পেলে এক্স-রে করিয়ে উত্তরায় একজন সার্জনের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি এক্স-রে দেখে বললেন আমার হাতে অপারেশন করে স্টিলের পাত বসাতে হবে। চার দিন কেবিনে থাকাসহ বিভিন্ন বাবদ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার ফর্দ ধরিয়ে দিলেন। আমি আমার এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ভিসা করিয়ে থাইল্যান্ড যাই। আমার এই বন্ধুও থাইল্যান্ডে এর আগে চিকিৎসা করিয়েছেন। সেখানে হাসপাতালে গেলে তারা আগের ব্যান্ডেজ কেটে প্রযুক্তির সাহায্যে হালকা কিছু চিকিৎসা করে পুনরায় ব্যান্ডেজ করে দেন। মাত্র দুটি ওষুধ দিয়েছিলেন। ব্যান্ডেজ কাটার পর কিছু ব্যায়াম করতে বলেছিলেন। আমার হাত এখন পুরোপুরি ঠিক। আমি সব ধরনের কাজ করতে পারি। অথচ আমার ডান হাতে স্টিলের পাত বসিয়ে দিলে হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যেত। সেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহার খুব আন্তরিক। অথচ দেশের হাসপাতালে দায়িত্বরত লোকজনের ব্যবহার দেখলেই ভয় লাগে।’

বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণকারী বেশ কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে চিকিৎসাসেবার ওপর তাদের আস্থা নেই। ব্যবস্থাপনায় সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আর চিকিৎসাসেবায় রয়েছে সংকট। চিকিৎসক ও নার্সদের আচরণ রোগীবান্ধব নয়। এ দেশে ক্যান্সার, নিউরো, কিডনি, লিভারসহ কিছু জটিল অসংক্রামক রোগের পূর্ণাঙ্গ বা চূড়ান্ত পর্যায়ের নির্ভরযোগ্য চিকিৎসাসেবা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রোগীর সর্বোত্তম সেবা ও নিরাপত্তা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার প্রধান কাজ। তবে বাংলাদেশের অনেক হাসপাতালে রোগীদের সেবার চেয়ে ভোগান্তিই পোহাতে হয় বেশি। প্রয়োজন না থাকলেও দীর্ঘ সময় রাখা হয় আইসিইউতে। এর ওপর লাইসেন্সবিহীন নামসর্বস্ব হাসপাতালে অপচিকিৎসা তো রয়েছেই। হৃদরোগের রোগীদের হার্টের রিং পরাতে চলে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের মনকষাকষি। কিডনি, লিভার প্রতিস্থাপনে রয়েছে নানা জটিলতা। সরকারি হাসপাতালে শয্যাসংকট, বেসরকারি হাসপাতালের লম্বা সিরিয়াল আর চিকিৎসা-সংশ্লিষ্টদের অব্যবস্থাপনা রোগীদের বিদেশমুখী হতে বাধ্য করে।

ভারতের বড় হাসপাতালগুলোর তথ্য ডেস্কে বাংলাদেশিদের সুবিধার জন্য বাংলা জানে এমন কর্মী রাখা হয়েছে।

ঢাকার বাইরে সরকারি হাসপাতালগুলোয় নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা। বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় এসে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায় রোগীদের জন্য। সরকারি হাসপাতালে একটা শয্যার ব্যবস্থা করতে গলদঘর্ম অবস্থায় পড়তে হয় রোগীর স্বজনদের। কেবিনের ব্যবস্থা করা তো রীতিমতো সোনার হরিণ পাওয়ার মতো বিষয়।

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ আগেও ছিল, এখনো আছে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু রোগীর ভোগান্তি কমছে না। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা, নিয়মশৃঙ্খলা, রোগীর সঙ্গে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের খারাপ আচরণ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। হাসপাতালে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে ঘটছে মারধরের ঘটনা। কখনো রোগীর স্বজনরা মেরে আহত করছেন চিকিৎসককে, আবার কখনো ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মিলে পিটুনি দিচ্ছেন রোগীর স্বজনদের। আর এ ধরনের ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। হাসপাতালে গিয়ে সেবা না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। রোগীর অনুপাতে দেশে হাসপাতালে শয্যা ও চিকিৎসক সংখ্যায় বিশাল ফারাক। হাসপাতালের মেঝেতে থাকছেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্তরা। ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পাশের একটি ভবনের বারান্দায় দেখা যায়, গাদাগাদি করে থাকছেন ২০ জন। এর মধ্যে রোগী আছেন সাতজন। রাজধানীতে থাকার জায়গা নেই। হোটেলে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই তাদের। কেমোথেরাপি দেওয়ার জন্য নিয়মিত আসতে হয় রোগী নিয়ে। হাসপাতালে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে সিরিয়াল পাওয়ার জন্য আগে থেকেই এসে অপেক্ষা করছেন তারা। মাদারীপুর থেকে আসা রোগীর স্বজন মোক্তাদির হোসেন বলেন, ‘আমার চাচি ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত। এক বছর ধরে কেমোথেরাপি চলছে। আমাদের ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। এই ক্যান্সার ইনস্টিটিউটই শেষ ভরসা।’ আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ংয়ের (ইওয়াই) প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া রোগীর ৬২ শতাংশই অসংক্রামক নানা ব্যাধির (এনসিডি) চিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। রোগীদের বিদেশমুখী স্রোত শুরু হলেও দেশের সেবার মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। রোগে আক্রান্ত হলে উচ্চবিত্তরা যান সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আর মধ্যবিত্তরা সাধ্যের মধ্যে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান।

সংকট ভালো মানের হাসপাতালের

দেশে খরচ ভোগান্তি দুটোই বেশি

ওষুধ-টেস্ট দিলে বুঝিয়ে বলতে হবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

এই মাত্র | জীবন ধারা

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা
সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান
প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা
ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের
পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব
জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা