শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশমুখী রোগীর ভিড়

চিকিৎসার জন্য ফের বিদেশমুখী ভিড় বেড়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য যাওয়া মানুষের ভিড় বাড়ছে। দেশের সরকারি হাসপাতালে রয়েছে অব্যবস্থাপনা, সংকট ও প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার সংকট, প্রতারণার ফাঁদ। উচ্চবিত্তের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাকে এসব কারণ আরও উসকে দিচ্ছে। ভালো সেবার আশায় মধ্যবিত্ত, এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষও ছুটছে বিদেশে। জুনে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, একক দেশ হিসেবে ভারতেই ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি খরচ করেন বাংলাদেশিরা। বস্তুত দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডে মোট খরচের চার ভাগের এক ভাগ হয় ভারতে। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে ভারত ভ্রমণে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৭৩ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। মার্চে অর্থ ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০৩ কোটি টাকা। এর বড় একটি অংশ খরচ হয়েছে চিকিৎসা খাতে।

মে মাসে এক অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা জানান, গত বছর বাংলাদেশিদের জন্য ১৫ লাখের বেশি ভারতীয় ভিসা দেওয়া হয়েছিল, যা ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে রেকর্ড। ভিসা কেন্দ্রের সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ চলছে জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দ্রুত ও সহজে ভারতীয় ভিসা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশিরা মূলত চিকিৎসা ও ভ্রমণের জন্য ভারতে বেশি যান।

মঙ্গলবার ভারতীয় ভিসা সেন্টারের সামনে গিয়ে দেখা যায় মানুষের দীর্ঘ লাইন। ভ্রমণ ভিসার পাশাপাশি বড় একটি অংশ মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে এসেছে। লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাড্ডার সাইফুল ইসলাম। স্ত্রীকে নিয়ে ভারত যাবেন চিকিৎসা করাতে। তিনি বলেন, ‘গত বছর আমার স্ত্রীর পেটে প্রচণ্ড ব্যথা হতো। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কিছু টেস্ট দেন। এরপর ওষুধ দিলে সেগুলো খাওয়ানো শুরু করি। কিন্তু ব্যথার উপশম হচ্ছিল না। ঢাকায় এসে অন্য ডাক্তার দেখালে তিনি বলেন লিভারে ইনফেকশন হয়ে গেছে। সেখানেও চিকিৎসা করিয়ে খুব বেশি উন্নতি না হওয়ায় ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জানা যায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। একই চিকিৎসা বাংলাদেশে করতে যে ব্যয় হয়, তা করতে ভারতে খরচ প্রায় দ্বিগুণ। থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে ৩ থেকে ১০ গুণ। তবে হাসপাতালের বিল, কেবিন খরচসহ আনুষঙ্গিক খরচাপাতি হিসাব করলে খরচ প্রায় কাছাকাছি হয়ে আসে। এ কারণে স্থানীয় হাসপাতালগুলোর প্রতি অনীহা বেড়েই চলেছে দিন দিন।

সম্প্রতি ভারত থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন ফরিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা হতো এবং দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিংবা বসে থাকতে কষ্ট হতো। ঢাকায় এসে ডাক্তার দেখাই। চিকিৎসক বলেন আমার অবস্থা আরও খারাপ হবে, আমি হয়তো আর উঠে দাঁড়াতে পারব না। আমি পরিবারের একমাত্র ছেলে। সবাই ভীষণ মুষড়ে পড়ে। পরে ভারতে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিই। এখন আমি সুস্থ আছি। ছয় মাসে একবার ফলোআপ করিয়ে আসতে হয়। নিয়মিত অফিস করছি। কোনো সমস্যা নেই।’

বাথরুমে পিছলে পড়ে হাত ভেঙে গিয়েছিল ব্যবসায়ী সমীর সাহার (৫২)। থাইল্যান্ড থেকে চিকিৎসা করিয়ে ফিরেছেন তিনি। সমীর সাহা বলেন, ‘পড়ে গিয়ে হাতে ব্যথা পেলে এক্স-রে করিয়ে উত্তরায় একজন সার্জনের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি এক্স-রে দেখে বললেন আমার হাতে অপারেশন করে স্টিলের পাত বসাতে হবে। চার দিন কেবিনে থাকাসহ বিভিন্ন বাবদ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার ফর্দ ধরিয়ে দিলেন। আমি আমার এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ভিসা করিয়ে থাইল্যান্ড যাই। আমার এই বন্ধুও থাইল্যান্ডে এর আগে চিকিৎসা করিয়েছেন। সেখানে হাসপাতালে গেলে তারা আগের ব্যান্ডেজ কেটে প্রযুক্তির সাহায্যে হালকা কিছু চিকিৎসা করে পুনরায় ব্যান্ডেজ করে দেন। মাত্র দুটি ওষুধ দিয়েছিলেন। ব্যান্ডেজ কাটার পর কিছু ব্যায়াম করতে বলেছিলেন। আমার হাত এখন পুরোপুরি ঠিক। আমি সব ধরনের কাজ করতে পারি। অথচ আমার ডান হাতে স্টিলের পাত বসিয়ে দিলে হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যেত। সেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহার খুব আন্তরিক। অথচ দেশের হাসপাতালে দায়িত্বরত লোকজনের ব্যবহার দেখলেই ভয় লাগে।’

বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণকারী বেশ কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশে চিকিৎসাসেবার ওপর তাদের আস্থা নেই। ব্যবস্থাপনায় সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আর চিকিৎসাসেবায় রয়েছে সংকট। চিকিৎসক ও নার্সদের আচরণ রোগীবান্ধব নয়। এ দেশে ক্যান্সার, নিউরো, কিডনি, লিভারসহ কিছু জটিল অসংক্রামক রোগের পূর্ণাঙ্গ বা চূড়ান্ত পর্যায়ের নির্ভরযোগ্য চিকিৎসাসেবা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রোগীর সর্বোত্তম সেবা ও নিরাপত্তা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার প্রধান কাজ। তবে বাংলাদেশের অনেক হাসপাতালে রোগীদের সেবার চেয়ে ভোগান্তিই পোহাতে হয় বেশি। প্রয়োজন না থাকলেও দীর্ঘ সময় রাখা হয় আইসিইউতে। এর ওপর লাইসেন্সবিহীন নামসর্বস্ব হাসপাতালে অপচিকিৎসা তো রয়েছেই। হৃদরোগের রোগীদের হার্টের রিং পরাতে চলে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের মনকষাকষি। কিডনি, লিভার প্রতিস্থাপনে রয়েছে নানা জটিলতা। সরকারি হাসপাতালে শয্যাসংকট, বেসরকারি হাসপাতালের লম্বা সিরিয়াল আর চিকিৎসা-সংশ্লিষ্টদের অব্যবস্থাপনা রোগীদের বিদেশমুখী হতে বাধ্য করে।

ভারতের বড় হাসপাতালগুলোর তথ্য ডেস্কে বাংলাদেশিদের সুবিধার জন্য বাংলা জানে এমন কর্মী রাখা হয়েছে।

ঢাকার বাইরে সরকারি হাসপাতালগুলোয় নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা। বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় এসে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায় রোগীদের জন্য। সরকারি হাসপাতালে একটা শয্যার ব্যবস্থা করতে গলদঘর্ম অবস্থায় পড়তে হয় রোগীর স্বজনদের। কেবিনের ব্যবস্থা করা তো রীতিমতো সোনার হরিণ পাওয়ার মতো বিষয়।

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ আগেও ছিল, এখনো আছে। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু রোগীর ভোগান্তি কমছে না। হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা, নিয়মশৃঙ্খলা, রোগীর সঙ্গে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের খারাপ আচরণ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। হাসপাতালে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে ঘটছে মারধরের ঘটনা। কখনো রোগীর স্বজনরা মেরে আহত করছেন চিকিৎসককে, আবার কখনো ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মিলে পিটুনি দিচ্ছেন রোগীর স্বজনদের। আর এ ধরনের ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। হাসপাতালে গিয়ে সেবা না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। রোগীর অনুপাতে দেশে হাসপাতালে শয্যা ও চিকিৎসক সংখ্যায় বিশাল ফারাক। হাসপাতালের মেঝেতে থাকছেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্তরা। ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পাশের একটি ভবনের বারান্দায় দেখা যায়, গাদাগাদি করে থাকছেন ২০ জন। এর মধ্যে রোগী আছেন সাতজন। রাজধানীতে থাকার জায়গা নেই। হোটেলে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই তাদের। কেমোথেরাপি দেওয়ার জন্য নিয়মিত আসতে হয় রোগী নিয়ে। হাসপাতালে দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে সিরিয়াল পাওয়ার জন্য আগে থেকেই এসে অপেক্ষা করছেন তারা। মাদারীপুর থেকে আসা রোগীর স্বজন মোক্তাদির হোসেন বলেন, ‘আমার চাচি ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত। এক বছর ধরে কেমোথেরাপি চলছে। আমাদের ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। এই ক্যান্সার ইনস্টিটিউটই শেষ ভরসা।’ আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ংয়ের (ইওয়াই) প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া রোগীর ৬২ শতাংশই অসংক্রামক নানা ব্যাধির (এনসিডি) চিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। রোগীদের বিদেশমুখী স্রোত শুরু হলেও দেশের সেবার মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। রোগে আক্রান্ত হলে উচ্চবিত্তরা যান সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আর মধ্যবিত্তরা সাধ্যের মধ্যে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান।

সংকট ভালো মানের হাসপাতালের

দেশে খরচ ভোগান্তি দুটোই বেশি

ওষুধ-টেস্ট দিলে বুঝিয়ে বলতে হবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না
মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা
ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার
চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক
মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া
গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা